নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সময়ের সাথে দৌঁড়ে পারিনা, জীবনের দৌঁড়েও পিছিয়ে আমি!খুঁজে ফিরি আপন মানুষ, মাঝে মাঝে হই বেহুঁশ...হৃদয়ে অবিরাম স্বপ্ন গাঁথন, বলব আজ নিপুণ-কথন।
যেকোনো মুহূর্তে ইরানে ব্যাপক হামলা করে বসতে পারে ইসরায়েল। খামেনির মৃ*ত্যু হলেও অবাক হবো না। জো বাইডেনের নিষেধ শুনে এতোদিন আক্রমণের ধাঁচ কিছুটা কম থাকলেও ট্রাম্প নেতানিয়াহুর আরও ঘনিষ্ট এবং ইরানকে ট্রাম্প দেখতে পারেন না। গত মেয়াদের ইরানের উপর অনেক স্যাংশান জারি করেছিলেন। ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর যুদ্ধটা থেমে যাবে। ইসরায়েলের আয়তন বাড়বে আরেক দফা। মধ্যপ্রাচ্যের সকল ইরানি প্রক্সিগুলো (হামাস, হুতি, হিজবুল্লাহ) নির্মূল হবে।
ট্রাম্প এসে আরও একটা যুদ্ধ থামাবেন। সেটা হলো ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ট্রাম্পের পরিক্ষিত বন্ধু। ইউক্রেনে অস্ত্র-অর্থ সরবরাহ বন্ধ করে দেবেন ট্রাম্প। তখন যুদ্ধ থেমে যাবে এবং যে যেটুকু ভূমিতে নিজের দখল বজায় রেখেছে, সেটুকু নিয়েই থাকতে হবে। অর্থাৎ বিশ্বের সর্বাধিক আয়তনের দেশ রাশিয়ার আয়তনও আরও বাড়বে।
যুদ্ধগুলো থামার সাথে সাথে গ্যাস-তেলের দাম কমে যাবে। আবার খাদ্যশস্যের দামও কমবে। ফলে বিশ্বব্যাপী জীবনযাত্রার ব্যায় কমবে। বিশ্বজুড়ে আর শান্তি বা গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন আপাতত আর থাকবে না আমেরিকার। ট্রাম্প আগে নজর দিবেন দেশের অবৈধ অধিবাসীদেরকে ফেরত পাঠানোয় এবং দেশের অর্থনীতিকে আবার চাঙ্গা করে "Make America Great Again" করায়।
ভারতের পিএম নরেন্দ্র মোদি আর ডোনাল্ড ট্রাম্প দুজনই 'রিপাবলিকান'। আশা করা যায় ট্রাম্প দক্ষিণ এশিয়ায় তাই চাইবেন, যা মোদি চাইবেন। মোদি যদি চান, শেখ হাসিনার "টুপ করে ঢুকে পড়া" মুহূর্তের ব্যাপার মাত্র। গর্তে লুকিয়ে থাকা কর্মীরা একটা ডাকের অপেক্ষায় আছেন শুধু। শেখ হাসিনা ঢুকে পড়লে ব্যালিস্টিক মিসাইলে নিজেকে টেপ দিয়ে পেঁচিয়ে পালানো ছাড়া আর উপায় থাকবে না অনেকের। কেননা ভারত তাদেরকে জায়গা দেবে না, চিনতে পারলে গু*লি করে মা*রবে। মায়ানমারে আগে থেকেই মর্টার শেল নিক্ষিপ্ত হয়। সেখানে গেলে এমনিতেই বাঁচার সম্ভাবনা নাই। বাকি রইলো সাগরপথ। সেটারও নাম ভারত মহাসাগর আর তাও যেতে হবে ভারতের জলসীমার পাশ দিয়ে। আকাশ পথই একমাত্র পথ, তাও ঐভাবে। কেননা বিমান বা হেলিকপ্টারযোগে যেতে গেলে ধরে ফেলার সম্ভাবনাই বেশি। কেননা সংবিধান যতদিন আছে, ততদিন শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদ দাবি করে যাবেন। তিনি ফিরে এসে নিজেকে প্রধানমন্ত্রী দাবি করে বসলে সকল স্তরের কর্তারা ও সেনাবাহিনী কি তাঁকে অস্বীকার করে সংবিধানকে অবমাননা করবেন? সেটা সময় বলে দেবে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম বলছে, মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা নাকি অসুস্থ। তিনি ফ্রান্স থেকে এসে দেশের ক্ষমতা গ্রহণ করেছিলেন। এখন আবার সেখানেই নাকি মেয়ের কাছে অবস্থান করছেন। তাঁর দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি। কেননা এখনও অনেক সংস্কার বাকি। সুস্থ হয়ে দ্রুত যেন তিনি অন্য মাননীয়দের নিয়ে দেশে ফিরতে পারেন। এখনও অনেক কাজ করার ও অনেক ইতিহাস লেখার বাকি। রিসেট বাটনে চাপ দিয়ে ছাত্ররা অতীত মুছে দিয়েছে ঠিকই। কিন্তু আমরা সবাই জানি, রিসেট বাটনটা বারবার চাপা যায়। দেব দুলাল গুহ
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৮
নতুন বলেছেন: ভারতের পিএম নরেন্দ্র মোদি আর ডোনাল্ড ট্রাম্প দুজনই 'রিপাবলিকান'। আশা করা যায় ট্রাম্প দক্ষিণ এশিয়ায় তাই চাইবেন, যা মোদি চাইবেন। মোদি যদি চান, শেখ হাসিনার "টুপ করে ঢুকে পড়া" মুহূর্তের ব্যাপার মাত্র। গর্তে লুকিয়ে থাকা কর্মীরা একটা ডাকের অপেক্ষায় আছেন শুধু। শেখ হাসিনা ঢুকে পড়লে ব্যালিস্টিক মিসাইলে নিজেকে টেপ দিয়ে পেঁচিয়ে পালানো ছাড়া আর উপায় থাকবে না অনেকের।
জী স্যার।
ট্রাম্প স্বপথ নিয়ে সোজা দিল্লি আসবে, মোদির কাছ থেকে শেখ হাসিনাকে প্লেনে তুলে দুজনে ঢাকায় এসে হাসিনাকে গদিতে বসিয়ে দিয়ে শেখ হাসিনার হাত বিরিয়ানী খেয়ে ফেরত যাবে।