নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নগণ্য একজন মানুষ। পছন্দ করি গল্পের বই পড়তে, রান্না করতে। খুব ইচ্ছে করে ঘুরে বেড়াতে। ইচ্ছে আছে সারা বাংলাদেশ চষে বেড়ানোর।
হেমন্তের সকালের নরম, মিষ্টি রোদে পিঠ দিয়ে ছাদের রেলিং ধরে দাড়িয়ে আছে মৃন্ময়ী। তার কোমড় ছাড়িয়ে যাওয়া ঘন কালো কোকড়া চুল গুলো সবার কাছেই ঈর্ষণীয়। প্রথম প্রথম মৃন্ময়ী ভেবে পেত না তার চুল বা রূপ নিয়ে কেন আসপাশের বাড়ীর গৃহিণীরা এত ঈর্ষা করে! মানুষ ঈর্ষা করতে পারে কারো ভালো কাজ নিয়ে বা গুণ নিয়ে, চুল বা রূপ নিয়ে কেন! আস্তে আস্তে বুঝতে পারে এখানকার সহজ সরল পুরোদস্তুুর গেরস্থ বাড়ীর বউ-ঝি'দের জানার গন্ডি সীমিত, সাংসারিক সামান্য কিছু ব্যাপার ছাড়া তারা তেমন কিছু নিয়ে ভাবতে পারেনা। তাদের এই ঘরের বাইরেও যে আরো জগত আছে, ভাবনার অনেক বিষয় আছে, করার অনেক কিছু আছে সেটা তারা ভাবতেই পারে না। এই মুহুর্তে মৃন্ময়ী যেমন ভাবছে অতনুর সাথে তার পরিচয়ের সূত্র নিয়ে। আজ থেকে ২৩ বছর আগে আজকের এই দিনে তাদের বিয়ে হয়েছিল। পরিচয়ের সূত্রটা কর্মক্ষেত্রের মাধ্যমে হলেও পরিণয়টা পারিবারিক ভাবেই হয়। সিলেটের মণিপুরী নীল জমিনে সাদা পাড়ের শাড়ী, ডান পাশে বড় ফিতার ব্যাগ ঝুলানো, ডানহাতে কালো চামড়ার বেল্টের ঘড়ি , বাম হাতে চিকন মুখ খোলা একটি বালা, বড় বড় চোখ চোখ জোড়ায় মোটা কাজল ছাড়া আর কোন প্রসাধনের বাহুল্য নেই মুখে; এই ছিল কর্মক্ষেত্রে যোগদানের প্রথম দিনের মৃন্ময়ী। প্রথম দেখাতেই প্রেমে পড়ে যায় অতনু, যাকে বলে প্রথম দেখাতেই প্রেম! কিন্তু অতনু একটা ব্যাপার কখনোই মুখে স্বীকার করে না সেটা হচ্ছে নতুন যোগদান করা শিক্ষিকাকে অতনুর মনে হয় দুনিয়ার সবচাইতে মুডী এবং রাগী। এই ভাবনাটাই চিরস্থায়ী বন্দোবস্তো হয়ে থেকে যেতো যদি না ছাত্রীদের সাথে ক্লাসের মৃন্ময়ীকে দেখতো।
সহকর্মী হিসেবে পরিচয়, আস্তে আস্তে টুকটাক কথা থেকে পরিণয়। দুজনেই অত্যন্ত ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন। কারো ব্যক্তিগত ব্যাপারে কেউ কখনো অনধিকার চর্চা করেনি তাদের এই দীর্ঘ তেইশ বছরের দাম্পত্য জীবনে। মনোমালিন্য, দ্বন্দ্ব যে একেবারে যে হয়নি কখনো তা নয়। তবে সেটা সামাল দেবার ক্ষমতাও দু'জনে রাখে। যেমন বিয়ের আগে তারা পরস্পর পরস্পরকে জানায় তাদের দু'জনের-ই অতীত রয়েছে। অতনু আরো কিছু শেয়ার করতে চেয়েছে মৃন্ময়ীর কাছে তবে মৃন্ময়ী তাতে বাধা দিয়েছে। মৃন্ময়ীর ধারনা প্রতিটি মানুষের-ই কিছু বিষয় থাকে যা একান্ত-ই তার নিজের। প্রত্যেকের নিজস্ব একটি জগত থাকে যেখানে আর কারো প্রবেশের অনুমতি থাকতে নেই। নিজেরা-ই একটি চুক্তিতে আসে। ঠিক করে যদি বেঁচে তাদের পঁচিশ তম বিবাহ বার্ষিকীতে তাদের এই জগতটা সম্পর্কে, এই অতীত সম্পর্কে উভয়ে উভয়কে জানাবে! সবার কাছে অদ্ভুত শোনালেও তারা উভয়েই মেনে নেয় এই শর্ত। তাইতো এই তেইশ বছরে প্রতি বছর একটি বিশেষ দিনে মৃন্ময়ীকে ফ্যাকাশে হয়ে যাওয়া নীল রংয়ের একটি তাঁতের শাড়ী কালো ব্লাউজের সাথে পড়তে দেখেও এর কারন জানতে পারেনি অতনু যেমনি ভাবে মৃন্ময়ী জানতে পারেনি অতনুর বিশেষ বিশেষ দিনে পড়া অতি যত্নে রাখা কালো চামড়ার বেল্টের ঘড়ির ইতিহাস!
মৃন্ময়ীর শাড়ীর খুব শখ। তার বিয়ের আগের নিজের কেনা সব শাড়ীর ইতিহাস বললেও একটি কালো জমিনে সোনালী জরির বুটি আর ম্যাজেন্টা পাড়ের বেনারসী শাড়ীটির ইতিহাস কখনো বলেনি। শাড়ীটির নাকি জোড়া রয়েছে, ঠিক একই নকশার কেবল রং ভিন্ন। একই সাথে অর্ডার দিয়ে এক জোড়ায় বানানো হয়েছিল। এটার ইতিহাসও নীল শাড়ীর ইতিহাসের সাথেই বলবে মৃন্ময়ী। যেমনি ভাবে অতনু বলবে সাদা রাজশাহী সিল্কের উপর নীল বাটিক করা পান্ঞ্জাবীটির কথা যেটি পুরনো হয়ে হলদেটে হয়ে গেছে।
বাড়ীর পাশের খাল পার হয়ে দিগন্ত জুড়ে কেবল ফসলের মাঠ। মাঠের ওপারে নীল আকাশে চোখ মেলে ভাবনার অতলে হারিয়ে যায় মৃন্ময়ী। আর দু'টি বছর। তার পরেই এত দিনের গোপন কথা প্রকাশ করবে দু'জন দুজ'নার কাছে। ওর ভয় হয় মাঝে মাঝে অতনু কী বলবে ওকে? সহ্য করতে পারবে তো? যদি না পারে....না না কী সব ছেলে মানুষের মত ভাবছে ও! এসব বয়স অনেক আগেই ওদের পার হয়ে গেছে। এত বছরের ভালবাসা, বিশ্বাসকে পুরনো, জীর্ণ অতীত কখনই নড়বড়ে করে দিতে পারবেনা। পর মুহুর্তেই ভাবে অতনু কী ভাবে নেবে যখন শুনবে ওর অসম একটি সম্পর্ক ছিল? ও কীভাবে বলবে যে তাঁতের নীল শাড়ীটি ওর একসময়ের চার বছরের ছোট বন্ধু উপলের দেওয়া? ভার্সিটিতে থাকতে কোন এক বর্ষায় উপল উপহার দিয়েছিল নীল শাড়িটি। কেন জমানো টাকা দিয়ে শাড়ী কিনে দিয়েছে তাই নিয়ে একচোট ঝগড়া করে নিয়েছিল ও। কীভাবেই বা বলবে যে কালো শাড়ীটির জোড়া বেগুনী একটি শাড়ী রয়েছে যেটি উপলের বউকে দিয়েছিল ওদের বিয়েতে। ধবধবে ফর্সা বউয়ের জন্যে বেছে ছিল বেগুনী রংয়ের শাড়ী আর শোকের বহিঃপ্রকাশ স্বরুপ নিজের জন্যে নিয়েছিল কালো রংয়ের শাড়িটি!
বয়সে মৃন্ময়ী বড় হলেও দু'জনের সম্পর্ক ছিল তুই-তোকারী বন্ধুত্বের। বন্ধুত্বের মাঝে কখন যে সম্পর্ক আরো গভীর হয়ে গিয়েছিল সেটা বুঝতে পারেনি মৃন্ময়ী। বুঝেছিল উপল যেদিন তার হবু বউ পুষ্প'র সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়। উপল কাউকে বিয়ে করবে এটাই স্বাভাবিক কিন্তু খবরটায় মৃন্ময়ীর কেন এরকম লেগেছিল সেটা আজো অজানা। সে কি তাহলে ভালবাসে উপলকে? "না না অসম্ভব...এটা হতেই পারেনা", পরক্ষণেই নিজেই নিজেকে বলে। তাহলে উপলের প্রতি এই অনুভুতিটার সংজ্ঞা কী?
থাক না হয় সম্পর্কটা অসংজ্ঞায়িত। " ছোট বেলায় কিছু সরল অংক করতো যার সমাধান হতো না, তেমনি জীবনে কিছু সম্পর্ক থাকে, কিছু ব্যাপার থাকে যার সংজ্ঞা হয় না, ব্যাখ্যা হয় না। এটা না হয় সেরকম-ই কিছু"....মৃন্ম..য়ী..... ভাবনায় ছেদ পরে অতনুর ডাকে।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:০০
নীল-দর্পণ বলেছেন: আমিও ভেবেছিলাম এরকম কথাই আসে। আপাতত শেষ ভাবা যেতে পারে।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে।
২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৪৮
ওমেরা বলেছেন: আপুমনি খুব খুব আকর্ষনীয়,মজার হয়েছে গল্পটা ।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:০৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: আকর্ষণীয় কিনা জানি না তবে মনে মনে কিন্ত ওমেরা আপুনির আগমন , মতামত চাইছিলাম।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপুনি। আপনাদের পাশে থাকাটাই আমার উৎসাহ।
৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:১২
মলাসইলমুইনা বলেছেন: বন্ধু, জীবনের জটিলতাগুলো গল্পে সুন্দর করে লিখেছেন | জটিলতা ছাড়া একটা জীবন আমাদের সবার থাকলেই হয়তো ভালো লাগতো | তবুও আপনার লেখাটা পড়ে অনেক ভালো লাগলো | খুবই ভালো লাগলো | কিছুদিন বিরতির পর স্বয়ং বন্ধুকে একটা মুগ্ধ গল্পের লেখিকা হিসেবে পেয়ে আরো বেশি ভালো লাগলো | ভালো থাকবেন |
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:০৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: জটিলতা না থাকলে আবার হয়ত সহজ সরল জীবনের মর্ম বোঝা যেত না। সেই হিসেবে এক আধটু জটিলতার ও দরকার আছে। তবে গল্পের মত আমাকে যদি ২৫বছর অপেক্ষা করতে হয় আমার দিনে মনে হয় তিনবার হার্ট এটাক হবে! হা হা হা…
বন্ধুর উপস্থিতি, মন্তব্য খুব উৎসাহ যোগায়, প্রেরণা দেয়। অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন আপনিও।
৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৪৫
মলাসইলমুইনা বলেছেন: বন্ধু, ওই কথাটা বলতে ভুলে গেছি -পঁচিশ বছরে আমার পঁচিশ বারও হার এটাক হতো |অতোবারতো শরীরের কলকব্জা ধ্বকল নিতে পারতো না তাই অনেক আগেই জীবনের খেলা সঙ্গে | তারমানে গল্পই শেষ ! আবারো বলি খুবই সুন্দর লাগলো গল্পটা |
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: হা হা হা আসলেই এত বছর অপেক্ষা করা সম্ভব কেবল গল্প, উপন্যাসেই সম্ভব!
এত প্রশংসার যোগ্য নইতো আমি, তাই লজ্জা পাই ।
আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন আবারো।
৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: জীবনের গল্প
বহতা সময়ের গল্প !!
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২১
নীল-দর্পণ বলেছেন: কিছুটা তো জীবনের গল্প বটেই, তবে ২৫বছর অপেক্ষা ভাবলেই ভয় লাগে !
অনেক ধন্যবাদ আপু মন্তব্যের জন্যে।
৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৫
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন: পেমের গপ্পো লিখলেন তাও অসঙ্গায়িত! এই জাতী করবে টা কি! :3
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২২
নীল-দর্পণ বলেছেন: জাতী কী করবে তা আমি কবো ক্যাম্নে! যা মন্ঞ্চায় করুক।
৭| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর +
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৬
নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ কবি।
আশা করি ভাল আছেন।
৮| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৭
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: জীবন মানেই গল্প।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০২
নীল-দর্পণ বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন। আমার মনে হয় গল্প-উপন্যাস তো জীবন থেকেই হয়। লেখক কেবল একটু ঘষেমেজে চকচকে করে উপস্থাপন করেন
ধন্যবাদ কঙ্কাবতী রাজকন্যা।
৯| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৪
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন :::: জীবন মানেই গল্প।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২১
নীল-দর্পণ বলেছেন: গল্পের জন্ম জীবন থেকেই যে……
১০| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২২
মেহবুবা বলেছেন: বেশ লিখেছো গল্প।
তোমার রান্নার পোস্ট আসে সেইসব দিনের মত?
১২ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫১
নীল-দর্পণ বলেছেন: আপুউউ কেমন আছেন? পুরনোদের দেখলে কী যে ভাল লাগে।
রান্না-বান্না করি এখনো টুকটাক। তবে শখের চাইতে প্রয়োজনে বেশি করা লাগে এখন (আম্মার শরীর ভাল থাকে না বা গ্রামে যান তাই) ।
মন্তব্যের জন্যে আন্তরিক ধন্যবাদ আপু। ভাল থাকবেন।
১১| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৫
চানাচুর বলেছেন: লাস্টের কথাগুলো অতীব সত্য বান্ধবী
১২ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৬
নীল-দর্পণ বলেছেন: হু
১২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৪৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: পরের কথাগুলো জানতে কি আমাদেরকে আরো দু'বছর অপেক্ষা করতে হবে?
খুব সুন্দর একটা গল্প পড়লাম, ধন্যবাদ। কিছু কিছু কথা রেখাপাত করে গেল।
"জীবন মানেই গল্প... গল্পের জন্ম জীবন থেকেই! "
অসংজ্ঞায়িত সম্পর্ক, বাক্সবন্দী স্মৃতি! - গল্পের শিরোনামটা খুবই সুন্দর হয়েছে।
ছোটবেলায় করা যেসব সরল অঙ্কের সমাধান শেষ পর্যন্ত একটা পৌনঃপুনিক বিন্দু দিয়ে শেষ হতো, মাঝে মাঝে জীবনটাকে সেরকমই মনে হয়।
গল্পে সপ্তম ভাল লাগা + +
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:২৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: প্রথমেই আন্তরিক ভাবে ক্ষমা চাচ্ছি এত লেট রিপ্লাই এর জন্যে। ব্লগে খুব কম আসা হচ্ছে তাই এত দেরী।
দু'বছর অপেক্ষা করতে হবে কিনা সেটা লেখকের মেজাজ-মর্জির উপর নির্ভর করছে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ জানবেন আপনার সুন্দর এবং আন্তরিক মন্তব্যের জন্যে। আপনাদের এরকম অনুপ্রেরনাই আমাকে লেখার সাহস জোগায়।
১৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:০২
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার লেখা বাবা-মামা'র কান্ডকীর্তি : টুথপেস্টের বদলে হ্যান্ডওয়াশ শীর্ষক পোস্টটা পড়েও একটা মন্তব্য রেখে এসেছিলাম। নোটিফিকেশন ঠিকমত যায় না, তাই এখানে সেটা বলে গেলাম।
২৫ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: হায় আল্লাহ! গতকাল-ই রিপ্লাই দিয়েছিলাম ঐ পোস্টের, নেটসমস্যার কারনে যায়নি মনে হয়।
সামুতে একে তো ঠিক ঠাক নোটিফিকেশন আসেনা, তার উপর যোগ হয়েছে নেট সমস্যা! আমি আবারো আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।
১৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৫
আখেনাটেন বলেছেন: কিছু কিছু বিষয় সত্যিই গোপন থাকায় ভালো। সেগুলো একান্তই নিজের, অন্য কারো নয়।
একটি প্রশ্ন, উপল যখন বিয়ে করে তখনও কি মৃন্ময়ীর বিয়ে হয় নি। হলে এরকম দ্বিধা...
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: ঠিক বলেছেন, কারো কাছে প্রকাশ করলে সেগুলো অন্য রকম হয়ে যায়। ব্যাপারটা থাকে একরকম কিন্তু অন্যের সামনে চলে আসলে হয়ে যায় অন্য রকম!
না, মৃন্ময়ীর তখনো বিয়ে হয়নি।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৫
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: গল্পটা পড়ে মনে হলো আরো কিছু কথা বাকি আছে।
গল্প কি শেষ নাকি এটার আরো পর্ব আছে?