নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নগণ্য একজন মানুষ। পছন্দ করি গল্পের বই পড়তে, রান্না করতে। খুব ইচ্ছে করে ঘুরে বেড়াতে। ইচ্ছে আছে সারা বাংলাদেশ চষে বেড়ানোর।
তেলাপোকা একটা প্রাণী যেটাকে ভয় বা ঘিন্না করেনা এমন পাবলিক কম-ই আছে। আমরা যে বাসায় থাকি এখানে তেলাপোকার এত অত্যাচার আমরা যেনো মজলুম এদের কাছে ! ডিম পাড়ার সময় হলে বাইরে থেকে উড়ে ঘরে এসে ডিম পাড়ে এবং বাচ্চা ফুটে তা থেকে। কেবল আমাদের বাসায় না পুরো বিল্ডিং এ এই অবস্থা! মাসে রেগুলার তেলাপোকা মারার ঔষধ কিনতে হয়! এমনো হয়েছে যে গরমের দিন, পানি ফুটানো খুব কষ্ট, ঘর গরম হয়ে যায় এমন দিনে দেখা যায় পানি ঠান্ডা হতে দিয়েছে তাতে তেলাপোকার বাচ্চা ভাসছে! বাধ্য হয়ে সেই পানি ফেলে আবার ফুটাতে হয়েছে।
ভাত বা তরকারীর বাটিতে হয়ত পড়ে আছে একটা। ডালের প্রতি যে এত্ত আকর্ষণ তেলাপোকার তা আর বলতে নেই! দুপুরের রান্না ডালে দেখা যেতো রাতে বাচ্চা ভাসছে, যত-ই ঢেকে রাখা হোক না কেন। এখন অবশ্য এই অত্যাচার একটু, সামান্য একটু কমেছে।
তেলাপোকার একটা ধর্ম আছে; সেটা হলো, এটা ফরফর করে উড়তে উড়তে যে ভয় বা ঘিন্না করে তার গায়ে গিয়েই পড়বে! কী যে একটা অবস্থা! জঘন্য, বিচ্ছিরি, বিরক্তিকর, অসহ্য।
একবার স্বপ্নে দেখি আমি একটা তেলাপোকা মুখে পুরে মচমচ করে খাচ্ছি। কী জঘন্য! স্বপ্নে দেখার জিনিসের অভাব ছিল বোধ হয়। ওটা নাহয় স্বপ্ন ছিল ঘুমের মাঝে। বাস্তবে যা ঘটলো তা এখানে বলেছিলাম ব্লগিং জীবনের শুরুতে।
সব কিছুকে হার মানিয়েছে কিছুদিন আগেকার ঘটনা। সন্ধ্যায় আমি টিভি দেখছি, আম্মা চা বানিয়ে বিস্কুট দিয়ে দিলেন। আমিও সুন্দর মনে টিভি দেখতে দেখতে চা'য়ে বিস্কুট ভিজিয়ে খেলাম প্রথমে। এর পর বাকী চা শেষ করলাম। প্রায় শেষ দিকে মনে হল মুখে কী যেনো একটা লাগছে। ভাবলাম বিস্কুটের গুঁড়া হয়ত। দাঁতের নিচে ফেলে কামড় দিতেই বুঝলাম কিছু গড়বড় হয়েছে, বিস্কুট কেন টক টক লাগবে!
মুখ থেকে বের করে হাতে নিয়ে যা দেখলাম তার পর এক দৌড়ে বাথরুমে যেতে হল! গিয়ে চা, বিস্কুট সব ঢেলে দিয়ে তবে ফিরলাম রুমে, সাথে সারা জীবনের জন্যে এক অভিজ্ঞতা ও শিক্ষা নিয়ে!
মুখ থেকে জিনিসটা বের করতেই মনে হচ্ছিল যেন তেলাপোকার ছোট এক বাচ্চা এটা। তেলাপোকা নাকি অন্য কিছু আর ভাবতে পারিনাই। তেলাপোকা ভেবেই পেটের সব হরহর করে বেরিয়ে আসলো। কী আজিব ব্যাপার চা ঢালার সময়, চিনি দিয়ে নাড়ার সময় বা আমি বিস্কুট ভিজিয়ে খাওয়ার সময়ও চোখে পড়ল না! তারমানে আমি যখন টিভির দিকে তাকিয়ে বাকী চা খাচ্ছিলাম তখন হয়ত পড়েছে কোন ভাবে।
রাতে ভাইয়া বাসায় আসার পরে ওকে বেশ রসিয়ে রসিয়ে বলছিলাম ঘটনাটা। বলতে বলতে দেখি নিজের-ই মনে করে আবারো বমি আসছে!
তবে নিজেকে সান্তনা দিই এই বলে যে, "এমন বিরল অভিজ্ঞতা সবার ভাগ্যে হয় না।"
ফিলিপাইন, ভিয়েতনামে সম্ভবত তেলাপোকা আরো কী কী সব পোকামাকড় ভাজা খায় মনে হয়। কেউ তেলাপোকা খেয়ে থাকলে একটু অভিজ্ঞতা শেয়ার কইরেন ত, আসলেই এটার স্বাদ কীরকম।
মোরাল অব দ্যা ঘটনা: খাবার আল্লাহ'র নিয়ামত। খেতে হয় মন দিয়ে। কোন কিছু খাওয়ার সময় অন্য কাজে মন না দিয়ে বরং সুন্দর করে খাবারটা খাওয়া উচিত। নাহলে এরকম বিরল ঘন ঘন ঘটে তা আর বিরল থাকবে না।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: আর বইলেন না, একদম উচ্চ মার্গীয় জবর!
২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৬
অপ্সরা বলেছেন: নীলমনি!!!!!!!!!!!!!!
ইয়াক থু থুথু!!!!!
এতদিন পরে তুমি কি তেলাপোকা রেসিপি আনলে!!!!!!!
ভয়ে পোস্ট পড়িনি!!!!!!!!!!!
আজকাল তেলাপোকা রাঁধছো নাকি!!!!!!!!!!!
ব্যাপার কি!!!!!!!!!!!!
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০৭
নীল-দর্পণ বলেছেন: হাহাহা রাঁধিনি তবে......পরে দেখো আপু সাহস করে
৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২২
জাহিদ অনিক বলেছেন: আসলেই আমাদের দৈনন্দিন জীবনে তেলাপোকার অস্তিত্ব অস্বীকার করার বা তেলাপোকাকে এড়িয়ে যাওয়ার কোন উপায় নেই।
একদা রাতে ঘুমিয়েছিলাম, সকাল হয়েছে হয়েছে এমন ভাব, ফ্লোরিং করে থাকি, হাত গিয়ে পড়েছে তোষক ছাড়িয়ে ফ্লোরে, হাতের তালুর নিচে কি যেন একটা আঠালো আঠালো ঠেকল , চোখ বন্ধ করে ছিলাম ভাবলাম চুইংগাম হবে হয়ত । হাত দিয়ে কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করলাম, পড়ে চোখ তুলে দেখি তেলাপোকা খুন করে ফেলেছি । তেলাপোকার দেহ মোমের চাকের মত আঠালো, ইন্টারের বায়োলজি আরেকটু ভাল করে মুখস্থ থাকলে হাত দিয়েই বুঝতে পারতাম ওটা তেলাপোকা , চুইংগাম নয় ।
যাহোক, শীতকাল, তেলাপোকা ও মশাদের রাজত্ব । তেলাপোকার স্বাদ শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ । চীনা ককরোচ গ্রিল বেশ স্বুসাদু হয় । টক কি না জানি না
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩২
নীল-দর্পণ বলেছেন: যেদিন রাতে ঔষধ দেওয়া হয় পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠলে দেখা যায় ঘরময় চিৎ-কাইত হয়ে পড়ে আছে। চোখে চশমা না থাকলেই হয় বিপত্তি! পায়ের নিচে পড়ে ফট্ করে....
তেলাপোকার কামড় খেয়েছেন? আগে গরম কালে ফ্লোরে ঘুমালে সকালে দেখতাম পায়ের বা হাতের তুলনামূলক শক্ত চামড়ায় গর্ত হয়ে আছে। সেইরকম ব্যাথা।
চীনা ককরোচ গ্রিল টেস্ট করেছেন নাকি?
৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩৫
অপ্সরা বলেছেন: ইয়াক থু থু !!!!!!!!! আবার আসছেন জাহিদভাইয়া তার চুইংগাম থিসিস নিয়ে!!!!!!!!!!
না আজকে সামু ছেড়ে পালাতেই হবে!!!!!!!!!!!!
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: হা হা হা আহারে আপুটা। চুইংগাম পছন্দ করো নাকি ?
আমি আসলে পঁচা পঁচা কথা বলেও খেতে পারি (খাওয়া সময় বা খাবার নিয়ে পঁচা কথা অনেকেই শুনতে পারেনা) কিন্তু তেলা পোকার কথা মনে হলেই.....
৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩৭
জাহিদ অনিক বলেছেন: আপনার দুরাবস্থার কথা শুনে হাসিও পাচ্ছে দুঃখ ও লাগছে । কানাবাবার কথা মনে পড়ে গেল ।
খাই নি আবার ! তবে তেলাপোকার কামড় থেকে ছারপোকার কামড় বেশি খেয়েছি ।
কররোচ গ্রিল টেস্ট করি নি তবে স্বাদটা অনুমান করতে পারি, নোনতা ! আর আপনার কথা মত টক !
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪২
নীল-দর্পণ বলেছেন: চোখে কম দেখলে যে কত্ত কী সহ্য করা লাগে , এই পোষ্টেই আরেক পোষ্টের লিংকে তা আছে!
৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪০
জাহিদ অনিক বলেছেন: আচ্ছা #অপ্সরা , তোমরা মেয়েরা তেলাপোকা এত ভয় পাও কেন ? এর রহস্যটা কি ?
হুট হাট উড়ে উড়ে চলে বলে? তেলাপোকার কামড়ে কেউ কখনো মারা গেছে ?
সামু ছেড়ে বহু দূরে যাবে কোথায় ? এক জীবনে এত পোকা(তেলাপোকা) পাবে কোথায় ?
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪৭
নীল-দর্পণ বলেছেন: হাহাহা গান ভাল হয়েছে, গান শুনে আপু ফিরে কিনা দেখা যাক
তেলা পোকার পা কেমন কাটাকাটা আর ভয়ের সাথে সাথে ঘিন্নাও লাগে
৭| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪৫
জাহিদ অনিক বলেছেন: হুম । পড়ে এসেছি , বাথরুমের ট্যাপের পানিতে তেলাপোকার বাচ্চা ! হা হা হাঃ ছোট ছোট তেলাপোকার বাচ্চারা কিন্তু কিউট হয় । আমি ওদের মারি না । রুম থেকে বের করে দেই । ছোট ছোট তেলাপোকার বাচ্চাদের গায়ে যেন লেখা থাকে, আমি ছোট, আমাকে মারবেন না
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: খোদা! ওইগুলাই বেশি শয়তান। খাবারে, পানিতে সুর সুর করে চলে যায়। মাত্র-ই খাবার খেলাম এখন আর ওসব মনে করতে চাই না
৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৪
অপ্সরা বলেছেন: তেলাপোকা ভয় পাই না!!!!!!!!!!!!!!!! ওয়াক থু থু পাই!!!!!! তবে টিকটিকিকে আমার ছোট খাটো কুমীরের বাচ্চাই মনে হয়।
কেমন ড্যাবডেবে চোখে তাকিয়ে থাকে!!!!!!! আমি ইন্নানিল্লাহ পড়তেও ভুলে যাই!!!!!!!!!
জাহিদভাইয়া তোমার জন্য চাঁদগাজীভাইয়া পাঠাতে হবে যেন আর তেলাপোকার নাম মুখে না নাও!!!!!!!!!!!!!
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০০
নীল-দর্পণ বলেছেন: আমাদের বাসায় একটা টিকটিকি আছে সাইজ একদম ছোটখাটো কুমিরের মত-ই। কী ভোকটা ভাটকা! আমি হঠাৎ দেখলে ভয় পেয়ে যাই!
৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০৪
জাহিদ অনিক বলেছেন: আচ্ছা তা হলে কি গান শুনেই আপু ফিরেছে ? হা হা হা
কি বলেন #লেখক ?
ছোট ছোট তেলাপোকা তো । যাহোক তেলাপোকার কথা বাদ দিন । খানাপিনা করলেন কেবল ।
@অপ্সরা, টিকটিকি ? সাদা রক্তের প্রাণী । এটাকেও ভয় ? বেচারাদের রক্তেই শান্তির বানী । কিসে অশান্তি বল তো ?
আচ্ছা, তো আবার চাদ্গাজী ? হা হা হা । উনি সমালোকচক বটে !
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১১
নীল-দর্পণ বলেছেন: হ্যাঁ, আপু আবার গান পছন্দ করে তো, আর মনটাও নরম। তাই ফিরেছেন গান শুনে
১০| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১২
অপ্সরা বলেছেন: জাহিদভাইয়া তোমাকেও আমার এখন সন্দেহ হচ্ছে তোমার রক্ত সাদা নাকি নীল!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: জাহিদ ভাইয়া আপুকে প্রমান দিন এবার
১১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৭
জাহিদ অনিক বলেছেন: বাহ বাহ বাহ ! সুন্দর ! সুন্দর বলেছেন লেখক
অপসরা আপু, আমার রক্ত লাল, অবশ্যই লাল। রক্ত লাল, রক্ত লাল, রক্ত লাল । তবে শীতল রক্ত বিশিষ্ট প্রাণী । শীত অনেক বেশি, রক্তের টেম্পারেচর কম । আই এম নট হট
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: খোদাআআ...এক কমেন্টেই ভ্যারাইটিজ টেস্টে ভরপুর
১২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৬
জাহিদ অনিক বলেছেন: হা হা হা , আপুকে কি করে প্রমান দিব বলুন তো ? বাংলা ছবির নায়কের মত হাত কেটে রক্ত বের দেখাব যে রক্ত লাল ? @লেখক
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩২
নীল-দর্পণ বলেছেন: আরে নাহ, হাত কাটতে হবেনা। যেই বিপ্লবী গান গেয়েছেন ওতেই কাজ হয়ে যাবে
১৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৯
জাহিদ অনিক বলেছেন: ভ্যারাইটিজ টেস্ট ! আমি তো ভেবেছিলাম শুধুই টক !
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: কিভাবে শুধু টক হয়? বিপ্লবী (গান), ঠান্ডা (শীতল) , হট হট কী নাই ?
১৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩৪
জাহিদ অনিক বলেছেন: বাহ , গানের এত প্রশংসা করছেন ! আমি তো ফুলে ফেপে যাচ্ছি , ভাবছি কালকেই এলিফ্যান্ট রোড থেকে একটা হারমোনিয়াম কিনে ফেলব ।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: প্রথম গানটা কিন্তু অপস্রা আপু আর আমাকেই শোনাতে হবে
১৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩৪
অপ্সরা বলেছেন: জাহিদ অনিক বলেছেন: বাহ বাহ বাহ ! সুন্দর ! সুন্দর বলেছেন লেখক
অপসরা আপু, আমার রক্ত লাল, অবশ্যই লাল। রক্ত লাল, রক্ত লাল, রক্ত লাল । তবে শীতল রক্ত বিশিষ্ট প্রাণী । শীত অনেক বেশি, রক্তের টেম্পারেচর কম । আই এম নট হট
ও মাই গড!!!!!!!!!!! তুমি দেখি পূর্ব দিগন্তে উঠো !!!!!!!!! রোজ সকালে!!!!!!!!!!!!!! তাই তো তাইতো!!!!!!!
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩৯
নীল-দর্পণ বলেছেন:
১৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩৯
অপ্সরা বলেছেন: জাহিদভাইয়া হারমোনিয়াম কিনলে সুরশ্রীতে যেও। আমার নাম বললে ৫০% ডিসকাউন্ট পাবে।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: ছাড়ের ৫০% দিয়ে তাহলে ভাইয়া পার্টি দিবে
১৭| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪৪
জাহিদ অনিক বলেছেন: লেখক বলেছেন:
ভাল বলেছেন লেখক ।
ধন্যবাদ অপসরা আপু, আমি বিদায় নিচ্ছি, টা টা বাই বাই, আবার যেন দেখা পাই ।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫০
নীল-দর্পণ বলেছেন: বিজ্ঞাপন বিরতির পরে ফিরবেন সুন্দর একটি গান নিয়ে
১৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪৫
অপ্সরা বলেছেন: লেখক বলেছেন: প্রথম গানটা কিন্তু অপস্রা আপু আর আমাকেই শোনাতে হবে
হ্যাঁ হ্যাঁ ঠিক ঠিক!!!!!!!!
রেকর্ড করে!!
আমি লাউড স্পিকার ছেড়ে দিলে নিশ্চয় আমাদের বাসার আশে পাশে ভেতরে বাইরে যত মশা, মাছি, তেলাপোকা, টিকটিকি ছিলো সবাই বাসা ছেড়ে পালাবে তাইনা!!!!!!!!!!!!!!!!! তুমিও তাই করো নীলুমনি!!!!!!!!!! কত সহজেই না তোমার তেলাপোকা মুক্তি ঘটিবেক!!!!!!!!!!
বাহ বাহ থ্যাংক ইউ জাহিদভাইয়া!!!!!!!!!!!
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫২
নীল-দর্পণ বলেছেন: ওকে ওকে তাই করবো তাহলে
১৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪৬
জাহিদ অনিক বলেছেন: আচ্ছা, আচ্ছা। ৫০% ! ওয়াও ! আমি তাহলে মিলাদ দিব
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫১
নীল-দর্পণ বলেছেন: যাই মিলাদে যাওয়ার ড্রেস রেডি করি তাহলে
২০| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৩
জাহিদ অনিক বলেছেন: বাহ ! কি ট্যালেন্ট আপনাদের ! আসুন দেখে নেই কিভাবে খুব সহজেই ঘরের তেলাপোকা , ছারপোকা টিকটিকি তাড়াবেন, টিউটোরিয়াল করে ছেড়ে দেই !
তাহলে তো ২০,০০০ হার্জের উপ্রে শব্দ করতে হবে , যা কেবল কীট পতংগরাই শুনতে পাবে, মানুষের শ্রাব্যতা সীমার উর্ধে । অশ্রাব্য
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০০
নীল-দর্পণ বলেছেন:
২১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৫
জাহিদ অনিক বলেছেন: আপনারা পারেনও বটে ভাই ও আপু !!
মিলাদের ড্রেস ! বিজ্ঞাপন বিরতি ! হাঃহাঃহাঃ
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: ভাই ও আপু না কিন্তু। আপু & আপু
২২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০০
জাহিদ অনিক বলেছেন: আয় হায় ! সরি সরি । আপু ও আপু
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০৩
নীল-দর্পণ বলেছেন:
২৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০৭
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা জাহিদভাইয়া শেষে এসে দুই আপুর কাছে গাধা হয়ে গেলে!!!!!! মানে সানডে মানডে এক হয়ে গেলো কোনটা আপু কোনটা ভাইয়া হা হা হা !!!!!!!!
শুনো হারমোনিয়ামের টাকা দিয়ে মিলাদ দিলে গোনাহ হয় বরং কাওয়ালী পার্টি দিও ওকে!!!!!!!
২৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১০
জাহিদ অনিক বলেছেন: উম । একেবারে গাধা হয়ে গেলাম । দুইটাই আপু, দুইটাই ভাইয়া
মিলাদ কাওয়ালী সব হবে । আগে হারমোনিটা কিন্না লই
২৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১৭
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা ওকে ওকে কিনে আনো আগে !!!!!! জাহিদভাইয়া!!!!!!!!
আর এখন তাড়াতাড়ি ঘুমাও! সকালে উঠে হারমোনিয়াম কিনতে যেতে হবে!!!!!! আমি ছবি আঁকতে যাই!!!!!!!!!!
২৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২৯
জাহিদ অনিক বলেছেন: ওয়াও । ছবি আকা । গ্রেট ! ওখে । ছবি একে আমাদের দেখিও । আমি হারমোনিয়ামের বারোটা বাজাতে যাচ্ছি ।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: হারমোনিয়াম এর কী খবর ?
২৭| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫৪
কালীদাস বলেছেন: অনেক দেশের লোকজন তো মজা করে খায় দেখি
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৬
নীল-দর্পণ বলেছেন: কেমনে যে খায় ! ইয়াককক
২৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০৪
প্রামানিক বলেছেন: মজার ঘটনা পাড়ে মজাই পেলাম।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪০
নীল-দর্পণ বলেছেন: এখন মজা করছি কিন্তু তখন তো
২৯| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৬
গাঙুড় বলেছেন: হাসলাম
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: অন্যে দুঃখে হাসতে নেই ভাইয়া
৩০| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫২
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: হা হা । তেলাপোকা ইন মাউথ ! ইয়াক্কক !!!
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৪
নীল-দর্পণ বলেছেন: ইয়াককককক
৩১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫৪
মসিউর হৃদয় বলেছেন: হাহা তেলাপোকার সাথে যুদ্ধ করতে করতে এখন আমার সাথে পারে না উরতে গেলেই এক থাপ্পড় দিয়ে তব্দা। তব্দা বোঝেন তো একেবারে কোমাই পাঠায়া দেই।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: আমার নানা ভাই কী করেন জানেন? খপ করে হাতে নিয়ে আছাড় মারেন !
৩২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কেউ তেলাপোকা খেয়ে থাকলে একটু অভিজ্ঞতা শেয়ার কইরেন ত, আসলেই এটার স্বাদ কীরকম। মানুষের খানা খাদ্যের অভাব পড়ছে যে তেলাপোকা খাইবো ?
(আল্লা বাচাইছে দাওয়াত কবুল করি নাই, )
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৭
নীল-দর্পণ বলেছেন: ফিলিপাইন-টিলিপাইন, চায়না-চুইনার মানুষ নাকি খায়। ওদের কী খাবারের অভাব পরে তাহলে?
দাওয়াত কবুল না করলেও আপনাকে আমি তো ছাড়ছিনা। লাগলে সিআইডি, এনএসআই দিয়ে খুঁজে বের করে র্যাব দিয়ে ধরে আনাবো। দাওয়াতে আপনাকে আসতেই হবে।
৩৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৯
মিথী_মারজান বলেছেন: ইয়া আল্লাহ্!
কেন আপু গন্ধ পান নাই?
তেলাপোকা আশেপাশে থাকলেই তো কেমন একটা গন্ধ এসে নাকে লাগে।
তেলাপোকা কখনো টেস্ট করা হয়নি, তবে একবার কালো, মোটা,বড় যে বিষ পিঁপড়াগুলো থাকে ঐগুলো খেয়েছিলাম।
মি.কুকি বিস্কিট খাচ্ছিলাম। প্যাকেটের শেষ বিস্কিট খেয়ে গুঁড়াগুলো খাওয়ার জন্য মুখে ঢেলে দিতেই খুব মজার টক-মিষ্টি একটা স্বাদ পেয়ে সন্দেহ হল। এরপর দেখলাম যে ঐ কালো বিষ পিঁপড়া।
অবশ্য অপশন থাকলেও এটা ধরে খাওয়ার সাহস বা রুচি হয়নি আর কোনদিন।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫০
নীল-দর্পণ বলেছেন: না রে আপু গন্ধ পাই নাই। বড় তেলাপোকায় গন্ধ থাকে কিন্তু ছোট গুলায় ত পাওয়া যায় না।
যাক বিষ পিঁপড়া তাহলে টক স্বাদ।
৩৪| ০১ লা আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৩৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: ব্যক্তিগত ঘটনা নিয়ে যে পোস্ট লিখলেন, সেটা অনেকের কাছেই হয়তো তেমন সুখপাঠ্য ঠেকবে না। তথাপি, পোস্টের শেষে এসে যে "মোরাল অভ দ্য ঘটনা" লিখেছেন, সেটা অবশ্যই সকলের কল্যাণে আসবে।
৩৩টির মধ্যে ২৬ নং মন্তব্য পর্যন্ত মাত্র দু'জন মন্তব্যকারী এবং প্রতিমন্তব্যকারী লেখক স্বয়ং কি সুন্দর করে মন্তব্যের আসর সরগরম করে রেখেছিলেন! কবি জাহিদ অনিক কে ব্লগে মিস করি।
তেলাপোকার পোস্ট হলেও, পোস্টে প্লাস কেবলমাত্র "মোরাল অভ দ্য ঘটনা" এর জন্য!
১৮ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:২৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: আপনি অত্যন্ত চমতকার একজন পাঠক কেননা আপনি কেবল লেখাই পড়েন না পোস্টের কমেন্টগুলোও খুটিয়ে পড়েন এইগুণ সবার নেই।
আগে মন্তব্যের ঘরে মন্তব্যের মাধ্যমে আড্ডা গল্প এত মজার, এত আন্তরিকতাপূর্ণ ছিল যে মনেই হতোনা তাদের সাথে এই ব্লগ ছাড়া আর কোথাও যোগাযোগ নেই!
আমি খেতে বসে মোবাইল, টিভি দেখা বা অন্যকাজ পছন্দ করিনা আমার মনে হয় যেন আল্লাহর দেওয়া নেয়ামতের অসম্মান করছি।
আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন আবারো পুরনো লেখাগুলো আপনার মন্তব্যের কারনে পড়া হয়।
৩৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:৩৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: "আমি খেতে বসে মোবাইল, টিভি দেখা বা অন্যকাজ পছন্দ করিনা আমার মনে হয় যেন আল্লাহর দেওয়া নেয়ামতের অসম্মান করছি।" - খুবই ভালো কথা! খুবই ভালো একটি অভ্যাস। আমি নিজেও এটা করি একই অনুভূতি ও ভয় থেকে। আমার সামনে আমার বউ্মাদের কেউ নাতি নাতনিদেরকে খাওয়ানোর জন্য হাতে মোবাইল ফোন ধরিয়ে দিলে কিংবা টিভি'র সামনে গিয়ে খাওয়াতে বসলে তাদেরকেও নিষেধ করে থাকি।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৫
একজন নিশাদ বলেছেন: জবর ঘটনা