নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নগণ্য একজন মানুষ। পছন্দ করি গল্পের বই পড়তে, রান্না করতে। খুব ইচ্ছে করে ঘুরে বেড়াতে। ইচ্ছে আছে সারা বাংলাদেশ চষে বেড়ানোর।
যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে দেশে। ৩বছরের মেয়ে আর ৯ মাসের পোয়াতী বউ নিয়ে গ্রামে যাবার সুযোগ পায়নি চাকরী সূত্রে নারায়নগন্জ্ঞে থাকা আবছার উদ্দিন।
রূপগন্জ্ঞ শহরের এই বাসাটিতে বিয়ের পর পরই নতু বউ নিয়ে ওঠেন তিনি। বিয়ের দশ বছর পরে মেয়ের জন্ম। এখনো এই বাসাতেই আছে। বাড়ীওয়ালার সাথে বাড়ীওয়ালা-ভাড়াটিয়া নয় বরং আত্নীয়তার সম্পর্ক হয়ে যায় এক সময়।
==========
দেশের অবস্থা ভাল নয়। শহরে মিলিটারী ক্যাম্প বসেছে। যখন তখন ধরে নিয়ে যাচ্ছে যাকে তাকে। উদ্বেগ উৎকন্ঠায় পার হয় প্রতিটি মুহুর্ত। প্রতিদিন রাতে মনে হয় একটি দিন বেঁচে গেলাম! আবার সকাল শুরু হয় উদ্বেগ দিয়ে। এভাবে বাঁচা যায়!
লাউ শাক দিয়ে কই মাছ রান্না করেছে সালেহা। মেয়েকে খাইয়ে দিচ্ছে। স্বামীর দুপুরের খাবার খেতে কারখানা থেকে ফেরার সময় হয়ে গেছে এরই মাঝে বাড়ীওয়ালা এসে বললেন তাড়াতাড়ি বাড়ী থেকে পালাতে হবে মহল্লায় মিলিটারি ঢুকে পড়েছে।
বাড়ীওয়ালা আউয়াল মিয়া সালেহাকে নিজের ছোট বোনের মতই মনে করে। সালেহা ও তার মেয়ে এবং নিজের ৩ ছেলেমেয়ে ও স্ত্রীকে বিলের ওপারে তার শ্বশুর বাড়ী চলে যেতে বলেন শিঘ্রই। স্ত্রীও নয় মাসের পোয়াতী। ছোট ছোট ছেলেমেয়ে সহ দুই পোয়াতী মহিলাকে একা ছেড়ে দেওয়ায় মন সায় না দিলেও কিছু করার নেই।
সালেহা বলে উঠলো,
= "ভাইজান রুবির আব্বা কই, সে আইলো না যে ?"
=> সে আসতেছে বইন, তুমি দেরী কইরোনা, আমি তারে নিয়া কুমকুমের বাপের বাড়ী আসতেছি। তোমরা তাড়াতাড়ি যাও এখন।
ছোট ছোট চারটা ছেলে মেয়ে নিয়ে নয় মাসের দুই পোয়াতী মহিলা কিভাবে যে অতবড় বিল সাঁতরে পাড়ি দিয়ে ছিল সেদিন তা একমাত্র আল্লাহ তায়ালা-ই জানেন!
========
সালেহা কে তাৎক্ষনিক কিছু বলে বুঝ দিলেও তাদের বিদায় দেবার পরে বুকটা হাহাকার করে ওঠে আওয়াল মিয়ার। কীভাবে সে সালেহাকে বলবে যে আবছার মিয়াকে মিলিটারীরা কারখানা থেকে ফেরার পথে ধরে নিয়ে গেছে, ফুটফুটে রুবি বাবা কাকে ডাকবে, অনাগত সন্তানটা যে দুনিয়ার আলো দেখার আগেই এতিম হয়ে গেল! বাবা শব্দটার সাথে সে পরিচিতই হতে পারবেনা।
এই রুবি, ছোট্ট রুবি, যে কিনা সেদিন দিনের বেলা গুড় খাবে বলে চিৎকার শুরু করলে কেউ থামাতে পারেনি। অবশেষে উপায় না পেয়ে তার বড় কাকা বের হয়েছিল কোথাও পাওয়া যায় কিনা এই ভেবে। গুড় তো পায়-ই নি বরং মিলিটারীদের ধাওয়া খেয়ে কোন মতে জান নিয়ে ফিরে এসেছে। সবার বড্ড আদরের রুবি। বিয়ের দশ বছর পরে "আটকুঢ়া" অপবাদ ঘুচিয়ে আবছার ও সালেহার ঘর আলো করে আসে মেয়েটি।
ভাবতেই পারেনা মেয়েটি আর বাবার কোলে যেতে পারবেনা।
===========
কারখানা থেকে ফেরার পথে মহল্লায় ঢোকার আগ মুহুর্তে আবছার উদ্দিনকে মিলিটারীরা গাড়ী থামিয়ে গাড়ীতে তুলে নিয়ে যায় শীতলক্ষ্যার পাড়ে। সাথে আরো কিছু যুবক, বুড়ো ছিল। সার বেঁধে দাড় করায় সবাইকে। আবছার উদ্দিনের বুকে বন্দুক তাক করেও নেতার আদেশে তা নামায় এক সেপাই। কারন আবছার উদ্দিনের গায়ে একটি পাঞ্জাবি ছিল যা খুবই সুন্দর। দলের নেতার ইচ্ছে ছিল গুলি করার আগে পাঞ্জাবিটি খুলে নেওয়া। তখনকার সময়ে ১১ টাকা দিয়ে পাঞ্জাবি টি বানায় শৌখিন আবছার উদ্দিন। গা থেকে খোলার আদেশ দিলে দুঃসাহসিকের মত একটি কাজ করে বসেন যা কেউই কল্পনা করতে পারেনি। আবছার উদ্দিন ভাবলেন আমি মরে যাবো আর আমার শখের পানঞ্জাবি কিনা পাকিস্থানী জানোয়ার গুলো পড়বে! মুহুর্তের মাঝে এক টানে টুকরো টুকরো করে ছিড়ে ফেললেন গায়ের জামাটি। সবাই স্তব্ধ! ক্রোধে গর্জে উঠলো পাকিস্তানী জানোয়ার নেতা, কিন্তু চোখ পড়ে গেল পাশেই রাস্তা দিয়ে মাথায় টুকরী নিয়ে হেটে যাওয়া এক বালকের দিকে। ছেলেটিকে কাছে ডাকলে দেখা গেলো কিছু বোম্বাই মরিচ টুকরীতে।
এগুলো কী করে দলের নেতা জিজ্ঞেস করলে ছেলেটি উত্তর দেয় "খায়" । দলের নেতা-সৈন্যদের মাঝে আজব এই জিনিস চেখে দেখায় জন্যে হুড়ো হুড়ি পড়ে গেল। কিন্তু পর মুহুর্তেই প্রচন্ড ঝালে বেদিশা হয়ে দৌড়া দৌড়ি পড়ে যায় সবার মাঝে। কেউ নিচেই নদীতে নামে পানি খেতে, যে নদীতে কিছুক্ষনের মধ্যেই কয়েকজন বাংলীর লাশ পড়ে থাকতো! সুযোগ বুঝে আবছার উদ্দিন সহ যাদের ধরে আনা হয়েছিল সবাই মুক্তির স্বাদ নিতে দৌড়ে পালায়।
সেদিন আল্লাহ যে ঐ বালকটিকে সাহায্য স্বরুপ ফেরেশতা রুপে পাঠিয়েছিলেন!
=============
বাসার পথে এসে আউয়াল মিয়ার সাথে দেখা আবছার উদ্দিনের। বাড়ীর লোকজনকে পাঠিয়ে শেষ বারের মতন আশা ছেড়ে দিয়েই আবছার উদ্দিনের খোঁজে যাচ্ছিলেন পথে তাকে পেয়ে নিজেদের স্ত্রী-সন্তানের কাছে যান দুজনে।
ঐদিনের ঘটনার পর থেকে সারা জীবন আবছার উদ্দিন পুলিশ, সেনাবাহিনী দেখলে আঁতকে ওঠেন, আতংকে থাকেন। কিছুতেই ভুলতে পারেন না সেদিনের কথা। ৪৪ বছর আগের হলেও স্মৃতিটি এখনো দগদগে ঘায়ের মতই তার কাছে!
********
আম্মার সাথে বসে 'ওরা ১১ জন' সিনেমাটি দেখছিলাম। এক পর্যায়ে আম্মা বললেন এসব কথা। আগেও শুনেছি নানা ভাই এর মুখে এই কাহিনী। সেদিনের আবছার উদ্দিন আর সালেহা বেগম আমার নানা ভাই এবং নানু।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:২৭
নীল-দর্পণ বলেছেন: আমার আগের আমিকে খুব মিস করি। ভাল লিখতে পারিনা। তাও মন আকুপাকু করে কিছু লিখতে
২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:০৭
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আপনার নানা ভাই হয়তো যুদ্ধ করেন নাই, কিন্তু ১১ টাকার পাঞ্চাবি ছিঁড়ে যে প্রতিবাদ আর ক্ষোভ দেখিয়েছিলেন তাও আমাদের শ্রদ্ধার চোখে দেখতে হবে, সম্মান করতে হবে। ছোট্ট ঐ ঘটনা আপনার নানা ভাইয়ের দেশপ্রেমেরই বহিঃপ্রকাশ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৩৭
নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ বিদ্রোহী বাঙালী আপনাকে পড়ার ও কমেন্টের জন্যে
৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:১৭
আরমিন বলেছেন: বিদ্রোহী বাঙালী বলেছেন: আপনার নানা ভাই হয়তো যুদ্ধ করেন নাই, কিন্তু ১১ টাকার পাঞ্চাবি ছিঁড়ে যে প্রতিবাদ আর ক্ষোভ দেখিয়েছিলেন তাও আমাদের শ্রদ্ধার চোখে দেখতে হবে, সম্মান করতে হবে। ছোট্ট ঐ ঘটনা আপনার নানা ভাইয়ের দেশপ্রেমেরই বহিঃপ্রকাশ !
ঠিক তাই!
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
দোয়া করবেন
৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪৪
বৃতি বলেছেন: স্মৃতিকথন ভালো লাগলো
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ বৃতি আপনাকে
৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১৬
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ভাল লাগল স্মৃতিময় ৭১' এর কথা। এই টুকরো টুকরো ঘটনাগুলো জোড় দিয়েই আমাদের রক্তক্ষয়ী ন'মাস। স্মৃতিগুলোর সংরক্ষণ খুব জরুরী।
ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫০
নীল-দর্পণ বলেছেন: ভাল থাকবেন আপনিও
৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:১২
হাসান মাহবুব বলেছেন: বীরদের সাথেই ভাগ্য থাকে, যার প্রমাণ পাওয়া গেলো এই লেখাটায়।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: আমরাও এরকম সাহসী হতে চাই....
৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২৮
কলমের কালি শেষ বলেছেন: অসাধারণ যুদ্ধের সত্যি গল্প ।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৬
নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্যে।
বি: দ্র: কলমের কালি শেষ হলেও পেন্সিল দিয়ে লিখবেন
৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩৯
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, বাংলাদেশ।
প্রতিটির মধ্যেই সম্পর্ক অাজন্ম হয়তোবা এখন অনেক শিথিল হয়ে গেছে। তবুও কিছু মানুষের অতিমানবীয় সাহসের বুকে ভর দিয়ে জন্ম নেওয়া এই বাংলাকে আমি আমরা ভালোবাসি।
সেদিনের সেই আবছার উদ্দিন প্রকৃতঅর্থেই আজকের এই স্বাধীন বাংলার একজন সার্থক রূপকার।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২০
নীল-দর্পণ বলেছেন: আমরা কী পারবো এরকম সাহসিকতা দেখাতে মৃত্যুর মুখে দাড়িয়ে...
৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৫:০০
ডি মুন বলেছেন:
দারুণ একটি ঘটনা। এমন ঘটনা এর আগে কখনো শুনি নি।
অনেক শ্রদ্ধা রইলো আপনার নানা ভাই এর জন্যে।
উনাদের সাহসিকতা আর ত্যাগের জন্যেই আমরা মুক্ত হয়েছি শত্রুর কবল থেকে।
ভালো থাকুন সবসময়।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২২
নীল-দর্পণ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। দোয়া করবেন আমার নানা ভাই নানুর জন্যে।
ভাল থাকবেন আপনিও
১০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৪১
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: অনেকদিন পর আপনার লেখা পড়ে আনন্দিত হলাম------------
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৪
নীল-দর্পণ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে । আপনি সামুতে আছেন দেখে ভাল লাগল। পুরোনো অনেককেই আর দেখিনা (আমারও যদিও কম আসা হয়)
১১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪২
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: দেশপ্রেম আমাদের রক্তে।
হতে পারে কতিপয় স্বার্থান্বেষী মানুষ আজ দেশপ্রেমকে পণ্যরূপ ব্যবহার করছে তবুও কোন একদিন আমারা মৃত্যুর মুখে দাঁড়াব শুধুই আমাদের দেশ মাতৃকার জন্য।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৪
নীল-দর্পণ বলেছেন: তবুও কোন একদিন আমারা মৃত্যুর মুখে দাঁড়াব শুধুই আমাদের দেশ মাতৃকার জন্য
১২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৬
ফাহিমুল ইসলাম বলেছেন: বিদ্রোহী বাঙালী বলেছেন: আপনার নানা ভাই হয়তো যুদ্ধ করেন নাই, কিন্তু ১১ টাকার পাঞ্চাবি ছিঁড়ে যে প্রতিবাদ আর ক্ষোভ দেখিয়েছিলেন তাও আমাদের শ্রদ্ধার চোখে দেখতে হবে, সম্মান করতে হবে। ছোট্ট ঐ ঘটনা আপনার নানা ভাইয়ের দেশপ্রেমেরই বহিঃপ্রকাশ !
ঠিক তাই!
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৪৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
১৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১২
তুষার কাব্য বলেছেন: ভাল লাগল স্মৃতিময় ৭১' এর কথা। দারুন লিখেছেন আপনি...
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৪৪
নীল-দর্পণ বলেছেন: আপনাদের ভাললাগা দেখে আমারও ভাল লাগছে ।
১৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:১২
শায়মা বলেছেন: নানু নানির গল্পটা অনেক ভালো লেগেছে নীলুমনি।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৪২
নীল-দর্পণ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপুনি
১৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪১
কস্কি বলেছেন: কি গো খালাম্মা!! কেমুন আছেন???
ম্যালাদিন বাদে এই পাড়ায় আইলাম, তাই ভাবলাম এক কিপ্টী খালাম্মা বাড়িতে ঢিলা মাইইরাই যাই B|
দাওয়াত দিয়াতো আর কখনো আনবেন না > , তাই উপ্রে কি বিরহপত্র লেখছেন তা পড়বার পারমু না! (অবশ্য দাওয়াত দিপেন ই বা ক্যাম্নে, সেই চান্সও তো রাখি নাই )
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৪৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: কাকা, কাকী ভালা আছে?
১৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৩
কস্কি বলেছেন: জ্বি খালাম্মা, আপনার কাকীকে অন্নেক ভালওওওওওও রেখেছি আমি
ইনশাল্লাহ সামনের বর্ষাতেই অর্ষা কে ঘরে তুলবো :!>
দোয়া রাখপেন আমাদের জন্য
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:০৭
নীল-দর্পণ বলেছেন: বর্ষাতে যে অর্ষাকে ঘরে তুলবেন তা কি কাকী জানে?
১৭| ১০ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৩০
হুপফূলফরইভার বলেছেন: মায়ের মুখে শুনেছি এমন বীরত্বের কাহিনি। নানুবাড়ি ছিল মুক্তিক্যাম্প। কোন অপারেশনের চারপাচদিন আগে থেকেই দল বেধে চলে আসতেন নরসিংদি জেলাশহরের অদূরেই নিরাপদ এই বাড়িতে। আহা তাদের সেইসব গল্পশুনে নিজের অজান্তেই শরীরের প্রতিটি লোমকূপ দাড়িয়ে যায় আনন্দে শিহরনে। গর্বে শ্রেষ্ঠত্বে।
অনেক সুন্দর হয়েছে নানানানুর গল্পখানি।
১০ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৮:২৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: সত্যিই হুফু ভাইয়া সেসব শুনলে কেমন যেনো লাগে ! আপনিও লিখে ফেলুন কোন একটা সময়ের কথা, জানতে পারবো আমরা।
১৮| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৩:২৫
দুঃখিত বলেছেন: Juddho korboooo
১২ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:২৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: করুন!
১৯| ১৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:০৬
বাঘ মামা বলেছেন: মুক্তা কেমন আছো তুমি? খুব কম আসো মনে হয়? সব ভালোতো?
পোষ্ট নিয়ে পড়ে বলবো
১৮ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৭
নীল-দর্পণ বলেছেন: কম আসিনা ঠিক, ইদানিং তো আসছি।
আলহামদুলিল্লাহ, ভাল আছি। আপনি ভাল আছেন ভাইয়া?
২০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ২:৫৬
আমি সাজিদ বলেছেন: রোমাঞ্চিত।
প্রচন্ড সাহসী ছিলেন আপনার নানুভাই।
ভালো লাগা স্মৃতিকথনে।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৪৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে সাজিদ
২১| ০৫ ই মে, ২০১৫ রাত ১১:৪৩
একজন আরমান বলেছেন:
সুন্দর
কেমন আছেন মুক্তাফা?
০৮ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১:২৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছি। আপনারা কেমন আছেন ?
২২| ১০ ই মে, ২০১৫ রাত ১১:১১
একজন আরমান বলেছেন:
জি আলহামদুলিল্লাহ্ !
খুউউউউব ভালো !
১১ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৪
নীল-দর্পণ বলেছেন:
২৩| ২৪ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:৫০
উর্বি বলেছেন: ভালো লাগল
২৬ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৯:১৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু
২৪| ১১ ই জুন, ২০২৪ সকাল ১১:১৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: কি ভয়ঙ্কর একটা কাহিনী, দম আটকে আসছিল।
আপনার নানা নানু এখনো বেঁচে আছেন কি? ওনাদেরকে আমার সালাম।
১৩ ই জুন, ২০২৪ বিকাল ৪:২৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: সত্যিই খুব দম আটকে যাবার মত ঘটনা! আমার নানা নানু এখনো বেঁচে আছেন তবে বার্ধক্যজনিত কারনে নানান রকম অসুস্থতায় জীর্ণশীর্ণ হয়ে গেছেন।
আপনারা কেমন আছেন , আশা করি সুস্থ আছেন, ভালো আছেন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৫০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক দিন পর আপনার লেখা পেলাম!