নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নগণ্য একজন মানুষ। পছন্দ করি গল্পের বই পড়তে, রান্না করতে। খুব ইচ্ছে করে ঘুরে বেড়াতে। ইচ্ছে আছে সারা বাংলাদেশ চষে বেড়ানোর।
শপিং করতে গেলে দোকানের কাপড়ের কালেকশন দেখলে মনে হয় আমি কী সত্যিই আমার দেশের শপিংমলে এসেছি ! দোকান ভর্তি হয় ইন্ডিয়ান নয়তো পাকিস্তানী কাপড়ে। এখনকার ফ্যাশন লন। হয় পাকিস্তানী লন নয়ত বোম্বে, জয়পুরী থ্রী পিস। নিজের দেশীও যে নেই তা নয়। তবে বলতে বাধ্য হচ্ছি যে ওসব চোখে লাগেনা, মনে ধরে না।
অনেকেই যুক্তি দেখাবেন দেশী ফ্যাশন হাউসগুলো থেকে কিনুন। আমি বলবো সেখানেও সীমাবদ্ধতা থাকে। অন্তত আমার ক্ষেত্রে। ফ্যাশন হাউসের কামিজ হয়ত ভাল লাগছে, কটনের কিন্তু ফুল হাতা পাচ্ছিনা সব সময়। আবার ফুলহাতা পেলেও হাতা মসলিন বা নেটের থাকে যা থাকা না থাকা সমান। অথবা ওড়না ফিনফিনে পাতলা !
কোনটা সামান্য পছন্দ হলে প্রাইস ট্যাগের দিকে তাকালে দমে যেতে হয়। ফ্যাশন হাউসের তিন হাজার টাকার টাকার একটা জামা কিছুই না কিন্তু লোকাল মার্কেট থেকে পাকিস্তানী বা ইন্ডিয়ান একটা জামা কিনলে সেটা দেখার মতই হয়। মনে শান্তি লাগে যে না টাকা দিয়ে পুষিয়ে গেছে। কিন্তু পরক্ষনেই মনে খচ খচ করতে থাকে।
তাইতো আনারকলি কিনি ইন্ডিয়ান। থ্রী পিস কিনি পাকিস্তানী লন। শাড়ী মিরপুরী কাতান খুজতে গিয়ে কিনে ফিরি চেন্নাই সিল্ক। অবস্থাটা এমন দাড়িয়েছে যে আমাদের, ক্রেতার মানসিকতা বুঝে দোকানীরা দেশী কাপড়ও ইন্ডিয়ান বলে চালাচ্ছে, তারা বাধ্য হচ্ছে এরকম করতে !!
এর থেকে বের হবার উপায় কী?? প্লিজ কেউ বলবেন না "মানসিকতার পরিবর্তন করুন" । দেশী ফ্যাশন হাউসের কী সমস্যা তা আগেই বলেছি।
এরকম কী সম্ভব না ইন্ডিয়ান-পাকিস্তানী কাপড় আমাদের দেশে ঢুকবে না বা ঢুকলেও চড়া ভ্যাট তাদের দিতে হবে। এতে করে ব্যাবসায়ী এবং আমরাও ফিরে যাবো। দেশী ফ্যাশন হাউসের উপরও সরকারের সাহায্য বাড়ানো উচিত বলে মনে হয়।
ব্লগে বসে বসে দেশ উদ্ধার করে ফেলতে পারি। কাজের কাজ কিছুইতো পারিনা। যাদের দেশ নিয়ে ভাবার কথা, যারা ভাবলে উপকার হবে তারাতো ভাবে না। আমার মতন ভাত খাওয়া পাবলিক ভাবলেই কী আর না ভাবলেই কী!
২৪ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৪০
নীল-দর্পণ বলেছেন: ভাল লিখলে কী হবে কাজেও ত ভাল করতে হবে। যাদের করা উচিত, ভাবা উচিত তারা করছেনা, ভাবছে না....
ধন্যবাদ আপু
২| ২৪ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৪৮
আমি স্বর্নলতা বলেছেন: বড় বড় ব্যাপারগুলোইত ভাবেনা আর এসব নরমাল ব্যাপার নিয়ে ভাববার কেউ আছে বলেত মনে হয়না।
২৪ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৭
নীল-দর্পণ বলেছেন: আসলেই !
৩| ২৪ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:০৯
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন:
২৪ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৩
নীল-দর্পণ বলেছেন:
৪| ২৪ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:২৩
নীল জোসনা বলেছেন: সহমত পোষন করছি । দেশি ফ্যাশন হাউস গুলো ও কিছু ভালো মানের পোষাক তৈরি করছে কিন্তু দাম দেখলে মনে হয় দৌড় দেই ।
২৪ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: দেশী ফ্যাশন হাউসের ক্ষেত্রে দামটা খুব বড় একটা সমস্যা !
৫| ২৪ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:২৬
সোহানী বলেছেন: যাদের দেশ নিয়ে ভাবার কথা, যারা ভাবলে উপকার হবে তারাতো ভাবে না। আমার মতন ভাত খাওয়া পাবলিক ভাবলেই কী আর না ভাবলেই কী!!!!
সত্যিই তাই।
সামনে ঈদ... কত নামে কত ধামে যে ইন্ডিয়ান ড্রেস আসবে তার হিসেব নেই... কোটি ডলারের বানিজ্য। তার ভাগ কোথায় না যাবে !!!! আর এসব ভাগের টাকা বাদ দিয়ে দেশ উদ্ধার করতে যাবে তারা.... আপনিই বলেন কোন পাগল এটা করতে যাবে............. !!!!!!!!!!!!!!!
২৪ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৬
নীল-দর্পণ বলেছেন: সত্যিই কোন পাগলেই যাবে !! আমাদের-ই মাথা নষ্ট ।
শপিংয়ে গিয়ে সত্যিই খুব খারাপ লাগে। কী করবো...
৬| ২৪ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৫১
হেডস্যার বলেছেন:
৩/৪ দিন আগে এশিয়ান ট্রেড ফেয়ারে গেছিলাম।
বেশ কিছু পাকি আর ইন্ডিয়ান ষ্টল দেখলাম কাপড়ের। সাথে ছিল অনেকগুলো বাংলাদেশি বুটিক হাউস।
অবস্থা যাচাই করে মনে হইলো কে কত দাম নিতে পারে পাকিস্তান, ইন্ডিয়া আর বাংলাদেশী হাউসগুলার মধ্যে প্রতিযোগিতা চলতেছে।
বাংলাদেশীগুলার দামই বেশি।
২৪ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: আসলেই তাই। ইন্ডিয়া-পাকিস্তানের কিছু আছে দাম নিলেও কিছুটা মনে হবে যে দামী। দেখলে মানা যায়। কিন্তু বাংলাদেশী গুলা....
৭| ২৫ শে জুন, ২০১৪ রাত ৮:৫৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: মুক্তাফার চিন্তাটা ভালো লাগসে।
২৭ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:০৪
নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ হামা ভাই। আমরা সবাই যদি একটু ভাবি তাহলে হয়ত কাজ হলেও হতে পারে
৮| ২৫ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:১৬
রাজিব বলেছেন: মানসিকতার পরিবর্তন না আসলে কোন সমস্যা নেই। ১০০ বছর আগে গান্ধী দেশী কাপড় পরার জন্য যে আন্দোলন শুরু করেছিলেন তার সুফল পেয়েছিল বাংলাদেশের কুমিল্লার খাঁদি কাপড়ের সঙ্গে জড়িত তাঁতিরা।
বিদেশী পোশাকের প্রতি আমাদের আসক্তি যত বাড়বে তত আমাদের দেশের তাঁতিরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এতে করে আমাদের মত শিক্ষিত মধ্যবিত্তের হয়তো আসলেই কিছু যায় আসেনা। কিন্তু দেশের আয় কম হলে বেকারত্ব বাড়লে এর কিছুটা হলেও প্রভাব আমাদের উপর আসবে।
আসলে আমার মনে হয় যে আমাদের চেতনার অভাব ও মানসিকতার পরিবর্তন দরকার। এক দুইজনের হলে লাভ নেই বা একদিনেও হবেনা। দেশের পন্য দুই টাঁকা বেশি দিয়ে কিনলেও বা কোয়ালিটির ব্যপারে একটু ছাড় দিলেও শেষ পর্যন্ত দেশের টাঁকা দেশেই থাকবে এবং দেশে কর্ম সংস্থান বাড়বে। এর সুফল আমি, আমার সন্তানেরা, নাতিনাতনি সবাই ভোগ করবো এই চেতনা ছড়িয়ে দেবার জন্য আমাদের ব্লগারদের দায়িত্ব রয়েছে।
২৭ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: যাদের পয়সা আছে তারাদের জন্যে সমস্যা নেই দেশী কাপড়। কিন্তু তারা দাম বেশী দিয়ে খারাপ কোয়ালিটির কিনবে, সেটা বিদেশী। আমাদের মতন যারা তারা.... না পারি দেশী টা কিনতে না পারি বিদেশী টা হজম করতে।
মানসিকতার সাথে সাধ্যটাও জরুরী তাই
৯| ৩০ শে জুন, ২০১৪ রাত ৩:০৯
ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: শোন নিলু তুমি এসবের পিছে হাটবেনা, তুমি কাপড় কিনে নিজে সেলাই করবে, তুমিতো সব বিষয়ে পন্ডিত। এবারে ঈদের জামা হবে তোমার নিজের তৈরী সেটার পিক দিবা এখানে আমরা দেখবো।
৩০ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: তা নাহয় বুঝলাম। কিন্তু নিজের দেশী কাপড় দিয়ে জামা বানালে সেটা তো মন মত হবেনা। ইদে একটু ঝকামকা না হলে কেমন দেখায়।
এখন বলেন পাকিস্তানী লোনটা নিজে সেলাই করে এখানে দেখালে ক্রেডিট এর কিছু কী হবে !
১০| ৩০ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৯
ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: শোন তারাই ঝকামকা পোষাক পড়ে যারা নিজেরা ঝকামকা নয়,আর ঝকামকার সংজ্ঞা সবার কাছে চাকচিক্য বুঝালেো তোমার কাছে তা বুঝানো উচিৎ হবেনা।
সাধারণ একদম সাধারণ থাকবা ,ন্যাচারাল থাকবা,এর চেয়ে সুন্দর আর কিছুই নেই।
এবার ঈদে তোমার বাসায় দাওয়াত নিলাম নিজের আক্কেল বিবেক খরচ করে।
৩০ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:১২
নীল-দর্পণ বলেছেন: চাকচিক্য-ঝকামকা বলতে যা বুঝায় ঠিক সেরকম কাপড় পছন্দ করিনা তবে সাধারনের (ঘরে যা পড়ি) চেয়ে একটু ভিন্ন ত হয়-ই।
এমনই এক ঈদে দাওয়াত নিলেন যখন কিনা বাসায় থাকার সম্ভাবনা নেই (খুব সম্ভবত গ্রামে ঈদ করা হবে)
১১| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ ভোর ৬:২০
ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: নীলু আমার ফেবু নেইরে, তবে আমি তোমাকে ইয়াহু আইডি দিতে পারি যদি তুমি অনলাইনে থাকো।
হুম কি আর করা ভাগ্য খারাপ
বাসার সবাই কেমন আছেরে নীলু?
০২ রা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: আচ্ছা তাই দিয়েন...যদিও ইয়াহুতে বসা হয়না
আলহামদুলিল্লাহ্ আছে সবাই ভালই।
আপনি ভাল আছেন?
১২| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৪৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: যথার্থই বলেছেন।
১৫ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:০৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: ঐ বলা পর্যন্তই তো সার....কাজে তো পরিনত করতে পারিনা
১৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:১৬
বোকামানুষ বলেছেন: ঠিক বলেছেন আপু
শপিং করতে গেলে ইন্ডিয়ান পাকিস্তানী কাপড়ের ছড়াছড়ি দেখে খারাপ লাগে এইবার অবশ্য এখনো যায়নি মার্কেটে আর এমনিতেও আমি হাল ফ্যাশন সম্পর্কে সব সময় অজ্ঞ
মার্কেটে গিয়ে যেটা পছন্দ হয় সাধ্যের মধ্যে পড়ে কিনে ফেলি
তবে চেষ্টা করি দেশি পোশাক কিনতে
১৫ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:০১
নীল-দর্পণ বলেছেন: ফ্যাশ সম্পর্কে আমি একেবারে অজ্ঞ না, কখন কী চলছে মোটামুটি জানি তবে সেসব সময় মত লেনা/পড়া হয়না (সুযোগ বা রুচির অভাবে)
আপনার মতই অবস্থা আমার। মার্কেটে গিয়ে সাধ্য ও পছন্দের মাঝে পড়লেই কিনে ফেলি।
১৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৪৯
শুকনা মরিচ বলেছেন: দামের কথায় পরে আসি । আম্মাকে বলেছিলাম দেশ থেকে কিছু দেশী শাড়ী আর সালোয়ার কামিজ পাঠাতে । হাতে পাওয়ার পর পরই আম্মাকে ফোন দিয়ে বললাম যে তোমার রুচী এতো খারাপ হলো কবে থেকে ? এতো জংলী ডিজাইন এর জামা কাপড় আমি জীবনেও পরি নাই ।
আম্মা বলল - এখন নাকি বাজার ভর্তি খালি জংলা প্রিন্ট কাপড় । কি শাড়ী কি থ্রি পিস । দেশী আর ইন্ডিয়ান , পাকিস্তানী - যাই বলো না কেন - সবই জঙ্গলে ভরা । ছোট প্রিন্ট বা আগের ডিজাইন নাকি বাজার থেকে উধাও । এগুলোই নাকি সবাই পরছে এখন ।
বললাম - এতোগুলো টাকা খরচ করে , এতো কষ্ট করে জিনিস পাঠালা - এগুলো আমি পরতে পারবোনা । আর দাম শুনে মনে হলো - আমাদের দেশের মানুষ অনেক বড়লোক হয়ে গেছে । আগে ৫ হাজার টাকা দিয়ে শাড়ী কিনতে গেলে মনের ভিতর টা খচখচ করতো । কিনবো কি কিনবো না - এই করেই দোকানের সামনে কয়েক পাক ঘুরতাম । আর এখন ১০ হাজার টাকা দামের জামা নাকি কিছুই না ।
জানিনা কবে দেশে যাবো - আর গেলেও আগের মতো কাপড় চোপড় কিনতে পারবো কিনা
১৮ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:০২
নীল-দর্পণ বলেছেন: ঐ জংলা প্রিন্ট ( পাকিস্তানী লোন) ই এখন হালের ফ্যাশন! আর একটু হালকা প্রিন্ট খুজতে গেলে ইম্ডিয়ান জয়পুরী দেখতে হবে ! :-<
বাংলাদেশী প্রিন্টের কাপড়ের মধ্যে এখন আমার মনে হয় একটু মান/রুচি সম্মত হল বেক্সি ভয়েল। তবে সেগুলা ঘরে পড়ার জন্যেই ঠিক !
টাকা এখন কিছুই না রে আপু। ইন্ডিয়ান কাপর এসে এমন অবস্থা যে ক্যাটালগ দেখো, জামা বের করতে বলো নিয়ে যাও (বের করার পরে পছন্দ না হলে চলে আসলে দোকানীরা খারাপ ব্যবহার করে) !
১৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:১৮
মদন বলেছেন: ৮-৯ বছরের ভাগিনা ঈদে সুতির শাড়ী কিনছে ৩০০০ টাকায়। একটু ভালো মানের শার্ট কিনতে গেলে কোনোমতেই ১৫০০-২০০০ এর নীচে হচ্ছে না।
পরিচিত একজনকে গিফট করতে হবে তাই সপুরা সিল্ক(রাজশাহী) থেকে কেনা হলো চেপেচুপেও কোনোমতেই সাড়ে পাচ হাজারের নীচে সম্ভব হলো না।
৩-৪ বছরের মধ্যে দেশীয় পোশাকের দাম প্রায় ডাবল হয়ে গেছে।
১৮ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:২৪
নীল-দর্পণ বলেছেন: দেশী কাপড়ের দিকে হাত বাড়েলে কাড়ি কাড়ি টাকা যাবে কিন্তু সে অনুপাতে কাপড় হবে না !
১৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:২৭
শীলা শিপা বলেছেন: ওইসব কিনতে যাবা কেন?? আসো দুইজনে মিলে নতুন ডিজাইন বের করে ফেলি...
১৮ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: ওইসব ছাড়া তো গতিও দেখিনা
আমি তোমার সাথে রাজী দিদি। চলো খাঁটি বাংলা মদিনা ভয়েল কিনে তার উপর ডিজাইন করা শুরু করেদেই
১৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৮:৩৫
ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: ঈদ মোবারক নীলু
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৪
নীল-দর্পণ বলেছেন: ঈদ মোবারক
১৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৫৯
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: আপনার চিন্তার সাথে আমার চিন্তা খুব মিলে গেছে আপু। দেশী জিনিসের দাম আমারও ধরাছোঁয়ার বাইরে। দেশপ্রেম দিয়ে তো আর আব্রুর কাজ চলেনা। একই বা কম দামে বিদেশীটা কিনলে টিকবে অনেকদিন ,তাই বাধ্য হয়ে নিতে হয়। অবাক লাগে ওরা এত কমে এত কমে দেয় কি করে ,আর আমাদেরটা এত লো কোয়ালিটি দামটাও আকাশছোঁয়া । মানুষ কেন কেনে না এই কথা না তুলে বরং বুটিক মালিকদের দেশপ্রেম নিয়ে প্রশ্ন তোলা উচিত। ওরা দেশকে প্রমোট করার কথা বলে কিন্তু কাজে খালি মুনাফার ধান্দা।
অফ টপিক একটা প্রশ্ন. আপনি কি ফেবুতে আছেন?
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: ঠিক বলেছেন আপু । আর দেশীয় কাপড়ে ভ্যাট কমানো উচিত।
হ্যা ফেবুতে আছি, Neel Dorpon সার্চ দিলে পাবেন
আপনি মনে হয় নিজ নামেই আছেন তাই না?
১৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ২:০২
নীল জানালা বলেছেন: দেখেন ম্যাডাম, যারা আইন প্রনেতা তারা দেশের স্বার্থের পরিপন্থী নিতি গ্রহন করে ব্যাক্তিস্বার্থে। যেইখানে বাংলাদেশের রাজনিতিকরা টাকার বিনিময়ে নিজেদের মা, বোন, কন্যা বিক্রি করে দেয়ার মত মানষিকতা পোষন করেন দেশের স্বার্থতো সেইখানে কোন ব্যাপারইনা। দেশপ্রেম = বোকামি উনাদের কাছে। ভালো কিছুই হবেনা আর বাংলাদেশের। ধ্বংস অনিবার্য।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৬
নীল-দর্পণ বলেছেন: তাও ঠিক
২০| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৩১
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: হুম। আপনাকে রিকু পাঠালাম। গ্রহন করলে খুশি হবো।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৫২
নীল-দর্পণ বলেছেন:
২১| ২২ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১১:৫৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: ভারতীয় বা পাকিস্তানী কাপড় এ দেশে না ঢুকতে দিলেও চোরাচালনীর মাধ্যমে উচ্চমূল্যে প্রবেশ করবে। উচ্চহারে কর আরোপ করলেও দেশীয় পোশাকের বাড়ন্ত কাটতির সুযোগে অসাধু, প্রতারক ব্যবসায়ীরা "উইন্ডফল গেইন" পকেটস্থ করবে, পোশাক কারখানার মালিকরাও লাভবান হবে তবে পোশাকের মানোন্নয়নের দিকে দৃকপাত করবে না।
০৬ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:৪২
নীল-দর্পণ বলেছেন: আপনার কমেন্টটা পড়ে পোস্ট লেখার সাল দেখে এলাম, ১০ বছর আগের পোস্ট! আমার সাথে অনেকেই একমত হবেন যে এই ১ বছরে তেমন উন্নতি হয়নি। এখনো দেশীয় বাজার মার খেয়েই যাচ্ছে।
রোজার ঈদে ভেবেছিলাম একটা কাতান শাড়ী কিনবো এবং দেশি হবে সেটা। মিরপুর যাওয়া সম্ভব নয় বিধায় বসুন্ধরা সিটি চষে বেড়িয়েছিলাম। "ইন্ডিয়ান কাতান দেখাবেন না" বললে দোকানীদের চেহারা দেখে মনে হচ্ছিলো আমি ভিনগ্রহ থেকে এসেছি! একজন বলেই বসলেন যে উনার দোকানে ৩বছরের চাকরী জীবনে আমিই প্রথম কেউ দেশী কিছু চাইলাম!
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৩৬
আমি স্বর্নলতা বলেছেন: এরকম কী সম্ভব না ইন্ডিয়ান-পাকিস্তানী কাপড় আমাদের দেশে ঢুকবে না বা ঢুকলেও চড়া ভ্যাট তাদের দিতে হবে। এতে করে ব্যাবসায়ী এবং আমরাও ফিরে যাবো। দেশী ফ্যাশন হাউসের উপরও সরকারের সাহায্য বাড়ানো উচিত বলে মনে হয়।
সহমত। ভালো লিখেছেন।