নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নগণ্য একজন মানুষ। পছন্দ করি গল্পের বই পড়তে, রান্না করতে। খুব ইচ্ছে করে ঘুরে বেড়াতে। ইচ্ছে আছে সারা বাংলাদেশ চষে বেড়ানোর।
প্রতিনিয়ত বাসে চড়তে হয়। তবে আলহামদুলিল্লাহ যে যুদ্ধ করে বাসে চড়া লাগে না যা আমার একেবারেই সহ্য হয়না। বাস স্ট্যান্ডে ভীড় দেখলে যুদ্ধ করে চড়ার চাইতে এক ঘন্টা দাড়িয়ে থাকা আমার কাছে শ্রেয় মনে হয়। আর সিট না পেলে সাধারনত সেই বাসে চড়ার কথা তো ভাবতেই পারিনা। আমার কথা হচ্ছে মানুষ দেখে-শুনে পণ্য কেনে আর আমি দেখে-শুনে বাসে উঠবো ।
যাইহোক আমার বাস বিলাসের গপসপ-ই একটু করি আজ
***************************
খুব ইচ্ছে করে ভাল একটা বাসে লং জার্নি করবো। কিন্তু আমার কপালে... বলছি সে কথা,
বাসে করে জীবনের প্রথম লং জার্নি ছিল সিলেট থেকে ঢাকা ফেরা।শ্যামলী পরিবহনের বাস। বাস ভাল ছিল কিন্তু সিট ছিল একেবারে পেছনের দিকের। বাপ্রে বাপ সেই কাহিনী না হয় নাই বলি । তাও যারা খুব চাপাচাপি করছেন জানতে তাদের বলি, কিছুক্ষন পর পর মনে হচ্ছিল বাস বুঝি লাফ দিয়ে আকাশ ছোঁয়ার চেষ্টা করছে (ঝাঁকুনির চোটে এই অবস্থা)! পেটের
নাড়ী ভুড়ির সাথে প্যাচ খেয়ে গেলে তার জন্যে আমি ঐ শ্যামলীর বাসকেই সম্পুর্ণ ভাবে দ্বায়ী করবো !
*******************************
গত বছরের দিকে গিয়েছিলাম মাগুরা। ভাবলাম এবার সুযোগ এসেছে একটা বড়সড় জার্নি দেবার সুন্দর একটা বাসে যাওয়া যাবে। কিন্তু......কিন্তু...... ভাইয়া যেই বাসের টিকেট কেটে দিলো ওটাই মনে হয় ছিল হানিফের সবচাইতে পঁচা বাস। আমি আর ঐ কথা মনে করতে চাইনা। সেই বাসেই পাটুরিয়া ঘাটে ৮ঘন্টার জ্যামে পড়েছিলাম।
************************************
কিছু দিন আগে বান্ধবীর বিবাহ বার্ষিকীতে চমকে দেবার জন্যে চার বান্ধবী মিলে গেলাম তার বাপের বাসা টংগীতে। সারাদিন হৈহৈ করে বিকেলে ফেরার পথে ভাবছি কে কিভাবে আসবে। তিন জন এক বাসে ফিরতে পারলেও একজন যাবে মগবাজার তাই তাকে অন্য বাসে যেতে হবে এখন তারও ইচ্ছে করছে না অন্য বাসে যাওয়ার। আমি বললাম এখান থেকে তো ভাল বাস পাচ্ছিনা তাই আমি আজমপুর পর্যন্ত যাবো (সেই পর্যন্ত এক বান্ধবী যাবে) "সেখান থেকে দেখে-শুনে একটা ভাল বিআরটিসিতে চড়ে রাজকীয় ভাবে যাবো" । এই ভাবতে ভাবতে সবাই চড়ে বসলাম মগবাজার এর বাসে। বাসের পেছনের সিটে বসে আজমপুর পর্যন্ত হৈচৈ-মজা করতে করতে এলাম। নামার আগ পর্যন্ত তো আর জানতাম না আমার কপালে ছিল এই....তাহলে তো বসে বসে হৈ-হুল্লোড় না করে একটু আল্লাহকে ডাকতাম ।
বাস থেকে নেমে দেখি কোন বিআরটিসি নাই, সূচনা নাই, কনক, হিমাচল কিচ্ছু নাই! শুধু বলাকা, প্রভাতী, ৩ & ২৭ নাম্বার এই সব বাস। তাও দু-একটা মহিলা সিট ফাঁকা। এই গরমে মহিলা সিটে বাসা মানে নামার সময় ধুমায়িত রোস্ট হয়ে বের হওয়া। কপালে দূর্গতি থাকলে ঠেকায় কে! কই ভাবলাম রাজরানী হয়ে যাবো এখন কপালে.... । যাগগে কতক্ষন দাঁড়িয়ে থেকে আল্লাহর নামে চলিলাম, মানে এক বাসে উঠে পড়লাম। ওঠার পরে দেখি নাহ্ বাসটা ভালই আছে। পড়ন্ত বিকেলের ফুরফুরে হাওয়া খেতে খেতে চলছিলাম। কিন্তু কপালের নাম গোপাল! কিছুূর যাবার পরে এক ব্যাটা বসলো পাশে। বাসে ওঠার পরপরই ঘুমের ভান করে আমার দিকে হেলে পড়ে আরাম করার চেষ্টা করতে চাইছিলো। প্রায় সারা পথ ব্যাটাকে কতক্ষন পর পর ধমক থেরাপী দিয়ে আনতে হয়েছে।
***************************************
এবারের কাহিনী হল একেবারে কড়কড়ে, গত কালকের ঘটনা। কলেজের গেট থেকে বের হয়ে বান্ধবীরা ঠিক করলাম কুণ (নট কোণ) আইসক্রীম খাবো। এই কুণের কাহিনী বলছি পরে। । তো গেট দিয়ে বের হয়েই দেখি আমি যে বাসে আসবো তার দুইটা বাস সিগনালে দাড়িয়ে। সামনেরটা পুরানো আর পেছনের টা ঝাঁ চকচকে নতুন, সুন্দর পর্দা ওয়ালা সুন্দর সিটের। আনন্দে টগবগ করে ফুটতে শুরু করেদিলাম, পেছনের টাতেই যাবো। আইসক্রীম ওয়ালাকে বললাম মামা তাড়াতাড়ি আমাকে একটা দেন বাস চলে যাবে। আইসক্রীম নিয়ে ১০টাকার নোট দিয়েছি ৫টাকা ফেরত দিবে আমাকে, তা না করে আবার ১০ টাকার নোট ই দিল ভুলে। বললাম করছেন কী ৫ টাকা পাবো ত! এবার দিল একটা ৫টাকার টেপ মারা নোট। হাতে নিয়ে ব্যাগে ঢোকাটে ঢোকাতে বললাম, ছেঁড়া টাকা দিলেন, কালকে আবার এইটাই দিমু আপনেরে" । বলে দেন তাইলে বদলাই দেই, এত ছেঁড়া আইলো কইথ্থেকে । এবার আবার দিল ১০টাকার নোট। দেখ কান্ড পাবো ৫ টাকা দিচ্ছে ১০ টাকা। আইসক্রীমওয়ালা হেসে দিয়ে বলে "আজকে এত ১০ টাকা কেন"।
যাক খেতে খেতে প্রায় দৌড়ে উঠলাম আমার কাংখিত বাসে। কিন্তু বিধিবাম ! এই ছিল মোর কপালে! । বাসের দরজায় দাড়িয়ে দেখি কোন যাত্রী নাই, ড্রাইভার, হেল্পার আর গলায় আইডি কার্ড ঝোলানো সুন্দর কাপড় পড়া এক যুবক। "বাস কী যাবেনা"? আমি জিজ্ঞেস করতে করতেই সে জবাব দিল "এটা স্টাফ বাস" । "হেল্পার বললো সামনের টায় যান" ।
মনটা ভেংগে চুরচুরা হয়ে গেলো। কী আর করা! গ্লাস-প্লেট ভেংগে চুরচুরা হলে নাহয় ফেলে দিতাম। তাই বলেতো মন ফেলে দেয়া যায়না। ভাংগা মন নিয়েই চড়লাম সামনের বাসে।
বাসে উঠে দেখি ষোল কলা পূর্ণ থুক্কু যাত্রীতে পূর্ণ। পেছনের দিকে কয়েকটা সিট খালি। এক মেয়ের পাশে জানালার পাশের সিটে বসে পরলাম। রোদ বলে মেয়ে জানালার পাশে বসে নাই কিন্তু কিছুক্ষন পরে দেখি সে বাতাসের আশায় পুরো জানালা খুলে দিচ্ছে যার ফলে সব রোদ আমার উপর এসে পড়ে। কপাল আমার এমনেই গায়ের রং অঙ্গার, রইদ্দে পুইড়া কয়লা হওনের বেশী দেরী নাই আর ।
*******************************************
এবার আসি কোণ (আসকে উচ্চারন হবে কুউউন) । কলেজের সামনে ছোট ছোট গাড়ীতে করে ৫/১০ টাকায় বিক্রী করে এই কোন। আমরা দল বেঁধে খাই। এমনো গিয়েছে যে রাজাল্টের পরে তা সেলিব্রেট করার জন্যে একেক জনে একেক দিন পুরো গ্রুপকে খাইয়েছে ঐ কোণ। একদিন খেতে যাচ্ছি তো আমাদের উল্টো দিক থেকে স্কুলের এক মেয়ে মায়ের সাথে আসছিল হাতে ছিল দামী কোণ (৪০/৪৫ টাকার গুলো) আক্ষরিক অর্থেই যেগুলো কোণ। পাশের বান্ধবীকে বললাম , "দেখো ঐ মেয়ে যা খাচ্ছে সেটা হলো কোণ আর আমরা যা খেতে যাচ্ছি তা হলো কুঊউণ" । হাসির রোল পড়ে গেল সবার মধ্যে। সেই থেকে হলো কুউঊণ ।
গাড়ীতে কোন টায় লেখা থাকে শিলা কোন, কোনটায় আনন্দ কোন। কোনটায় আবার লেখা থাকে ভাল খাইলে আসেন! তাইতো ভাল খাই, এমনো দিন আছে যে একেক জন দুইটা করে খাই, আনন্দ কুউউণ।
সবাই ভাল-মন্দ খাইবেন, ভাল রাখতে না পারলেও মন্দ রাখবেন আর নিজে ভাল থাকবেন।
০৫ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৪
নীল-দর্পণ বলেছেন:
২| ০৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:০২
দয়ালু বলেছেন:
০৫ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৬
নীল-দর্পণ বলেছেন:
৩| ০৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:১১
আজীব ০০৭ বলেছেন: হা হা হা ...........।
০৫ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৭
নীল-দর্পণ বলেছেন: হি হি
৪| ০৫ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৪২
মামুন রশিদ বলেছেন: রাজকীয় বাস ভ্রমন!!
০৫ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: ঢাকার মধ্যে বিআরটিসি ডাবলডেকার আমার সবচাইতে পছন্দ। চালচলনেও রাজকীয় ভাব আছে হেলে-দুলে
৫| ০৫ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৮
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: বাস ভ্রমণ ভাল লাগে না, দুরের হলে তো আরও কষ্টের। লেখাটা পড়ে মজা পাইলাম।
০৫ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: আমার লং জার্নি খুব ভাল লাগে (যদিও সেরকম সুযোগ পাইনা) ।
৬| ০৫ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১:৪৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার বাস ভাগ্য তো মাশাল্লাহ খুবই ভালো!
কুন দিন আফনার লগে লোকাল বাসে দেখা হইলে যান সিট ছাইড়া দিমু নে।
০৫ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫০
নীল-দর্পণ বলেছেন: ধইন্যা পাতার বস্তা মজুদ রাকলাম। সিট সারা লগে লগে বস্তা আপনের হাতে দিমুনি
৭| ০৫ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১:৫০
সোহানী বলেছেন: দারুনতো... জার্নি বাই বাস দিয়ে যে এতা অসাধারন লিখা হতে পারে তাতো জানতাম না !!!! +++++++
০৫ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৬
নীল-দর্পণ বলেছেন: হাহা....আমাদের চারপাশেই আসলে সুন্দর সব জিনিস আছে। আর লেখার টপিক তো অহরহ আছে খালি সাজাবেন আর সামান্য একটু রং-চং মেখে ভং-চং করবেন। ব্যাস হয়ে যাবে
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু
৮| ০৫ ই মে, ২০১৪ দুপুর ২:১৬
সিফাত সারা বলেছেন: এই কুউউন গুলা আমরা বান্ধবিরা মিলে একেক দিন পাল্লা দিয়ে ৫/৬ বা আর বেশি করে খেয়ে ফেলি
আনন্দটাই অন্যরকম । পোস্ট ভাল লেগেছে ।
অভিনন্দন
০৫ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫২
নীল-দর্পণ বলেছেন: বান্ধীবারা একসাথে থাকলে আসলে সবই এত্ত আনন্দের....
ধন্যবাদ আপনাকে আপু
৯| ০৫ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:২৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: বাসে যাওয়ার সময় তোমার রেসিপিগুলা বিলি করে টু পাইস কামাইতে পারো।
০৫ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: ওরে হামা ভাই দেখি সেই প্রাক-প্রাগৈতিহাসিক আমলেই পরে আছেন!
বাসে বিলি করার দিন কী আর আছে! এখনতো মানুষ ফেবুতে বিলি করে
১০| ০৫ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৫
না পারভীন বলেছেন: কুউউন গুলা সচরাচর চোখে পড়েনা। কি কোম্পানীর?? লাস্টের লাইন অসাধারণ লাগছে। হাহাহা।
০৫ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:৩১
নীল-দর্পণ বলেছেন: কোণ হলো কোম্পানীর হয় (কোয়ালিটি, কর্নেলী ইত্যাদি) কিন্তু কুঊউণ তো কোম্পানীর না ! ওগুলো ছোট্ট গাড়ীতে থাকে। গাড়ী ঠেলে-ঠেলে বেচে। একেকটার একেক নাম থাকে যেমন : আনন্দ কোণ, শিলা কোণ, ভান্ডারী কোণ । আমি চেষ্টা করবোনে একটার ছবি তুলে আপনাকে দেখাতে
১১| ০৬ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:২১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমৎকার +
০৬ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:০০
নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ কবি
১২| ০৬ ই মে, ২০১৪ রাত ১:০১
তাসজিদ বলেছেন:
গ্রীন লাইনের বাস ভ্রমণ করে দেখতে পারেন । বেশ ভাল সার্ভিস দেয়।
০৬ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:০২
নীল-দর্পণ বলেছেন: খায়েশ আছে কোন একদিন মার্সিডিজবেন্জে ভ্রমন করিবার (খায়েশ করিতে তো আর পয়সা লাগেনা)
১৩| ০৬ ই মে, ২০১৪ সকাল ৭:৪১
মেঘপিয়ন বলেছেন:
০৬ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:০৪
নীল-দর্পণ বলেছেন:
১৪| ০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:০৪
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: আপনে পারেনও বটে মজা পেলাম
০৭ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৬
নীল-দর্পণ বলেছেন: মজা দিতে পেরে আমারও মজা লাগছে
১৫| ০৮ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৪
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: হাহাহা মজা পেলাম বাসকাহিনি পড়ে।
০৮ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:০৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: আমারো ভাল লেগেছে আপনাদের মজা দিতে পেরে
১৬| ১০ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:১৪
পল্লীবালক বলেছেন: ভাল লাগলো বাস ভ্রমণের নানান রকমফেরের সরস বর্ণনা পড়ে
১০ ই মে, ২০১৪ সকাল ৭:৫৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ পল্লীবালক
১৭| ১০ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:৩০
দি সুফি বলেছেন: সময় থাকলে, বিশেষ করে বাড়ি ফেরার পথে, বেশ কিছুক্ষণ দাড়িয়ে থেকে হলেও সীট না থাকলে বাসে উঠি না!
রাজকীয় বাস ভ্রমন ভালো লাগলো।
উপরে এক মন্তব্যে দেখলাম মার্সিডিজবেন্জে ভ্রমনের আশা করেছেন। বাংলাদেশে মার্সিডিজবেন্জের বাসগুলো তেমন ভালো না। এর চেয়ে গ্রীনল্যান্ডের বাসগুলো বেশ ভালো। ভলভো, স্ক্যানীয়া এবং আরএম বাসগুলোতে চড়ে বেশ মজা আছে!
১০ ই মে, ২০১৪ সকাল ৮:০২
নীল-দর্পণ বলেছেন: ওক্কে চেষ্টা করবো তাহলে আপনার সাজেস্ট করা গুলোতেই চড়তে (আদৌ কপালে হবে কিনা কে জানে
১৮| ১৩ ই মে, ২০১৪ রাত ৩:৩৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: শুভ জন্মদিন! সুন্দর বাস অভিজ্ঞতা হোক, সুন্দর সহযাত্রী পান এই কামনাই জানাই।
১৩ ই মে, ২০১৪ সকাল ৮:৩৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ
১৯| ১৩ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১:৫২
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: : শুভ জন্মদিন!
আইজকা কি বাস ভ্রমণ করিবেন ?
১৩ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:৫২
নীল-দর্পণ বলেছেন: করিবো কী, ছোট খাটো ভ্রমন করেছিও
ধন্যবাদ
২০| ১৩ ই মে, ২০১৪ দুপুর ২:১৫
নতুন বলেছেন: শুভ জন্মদিন!
১৩ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ
২১| ১৩ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৫:২১
চানাচুর বলেছেন: শুভ জন্মদিন... বান্ধবী
১৩ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩০
নীল-দর্পণ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ বান্ধবী
আছো কেমন? দিনকাল কেমন যায়? ভাল নিশ্চই
২২| ১৫ ই মে, ২০১৪ রাত ২:২৪
চানাচুর বলেছেন: এই তো বান্ধবী ভালো আছি। তোমার খবর কি?
১৫ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৭
নীল-দর্পণ বলেছেন: আছি আলহামদুলিল্লাহ
২৩| ১৬ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:১৮
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
হাসান মাহবুব বলেছেন: বাসে যাওয়ার সময় তোমার রেসিপিগুলা বিলি করে টু পাইস কামাইতে পারো।
বাস জার্নি ভালো লাগে না। টেকা থাকলে রিক্সায় উঠি না থাকলে পা তো আছেই।
তবে লং জার্নিতে আমার বাসের সামনের চার সিটের এক সিট চাই-চাই! রেস ভাল্লাগে কিনা
১৬ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:৪৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: বাসে রেসিপি বিলি করার দিন নেই এখন। এখন নেটেই সব হয়....
রিক্সায় ওঠা এখন বিলাসিতা মনে হয়। ঠেকায় না পড়লে রিক্সায় না চড়ার চেষ্টাই করি কিনা...তাই বাস-ই ভাল লাগে (লাগানোর চেষ্টা করি আরকি)
২৪| ১৭ ই মে, ২০১৪ সকাল ৭:১০
ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: সারা পোষ্ট জুড়ে তোমার খাই খাই দেখলাম, ভাগ্যিস তুমি ৭৪ এর পরে জন্মাইসো নাহলে আরো এক দুইশ মানুষ বেশি মরত তোমার জন্য।
১৭ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:২৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: হেহ হেএএএ
২৫| ১৭ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৩
একজন আরমান বলেছেন:
আমার কমেন্ট কই গেলো? আমি সেই কবে কমেন্ট কইরা রাইখা গেলাম আর আজকে খোঁজ নিতে আইসা দেখি কমেন্ট নাই ! ক্যামনে কি?
১৭ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:০৬
নীল-দর্পণ বলেছেন: জানিনাতো ! আমিতো ডিলেট করিনাই !
২৬| ১৭ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:০২
বোকামানুষ বলেছেন: এখন নাকি শুধু মেয়েদের জন্য বাস চালু হইছে ওইটাতে একদিন
ট্রাই করে দেখতে পারেন
তারপর রানীর ভ্রমণ শেষে আমাদের সাথে অভিজ্ঞতা শেয়ার কইরেন
১৭ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:০৭
নীল-দর্পণ বলেছেন: ঐ বাসতো তেমন একটা দেখিনা। একদিন দেখেছিলাম ফার্মগেট হয়ে গুলিস্তান/মতিঝিল যাচ্ছে, (কন্ডাক্টরও মহিলা !) কিন্তু আমারতো ঐ রুট না।
২৭| ১৭ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:৫২
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: কূণ আইসক্রীম টেরাই করিতে হইবেক
বাস ভ্রমণ শুভ হোক
১৭ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:০১
নীল-দর্পণ বলেছেন: সেকি কখনো টেরাই করেননি? ! ছোট্ট বেলায় যে কী মজা করে খেতাম
সময়-সুযোগ বুঝে খেয়ে দেখেন
২৮| ২৯ শে মে, ২০১৪ ভোর ৬:৫৫
বড় বিলাই বলেছেন: অত কিছু বুঝি না, কুন আইসক্রিম খামু।
৩০ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: দাঁতে পুকা হবেএএএ, ঠান্ডা লাগবেএএএ
চলে আসেন হোম ইকোনোমিকস/ ইডেন কলেগের সামনে খাওয়াবো
২৯| ২৩ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৭
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: বেশ লাগল আপনার বাশ থুককু আপনার বাস কাহিনী...
২৩ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:২৪
নীল-দর্পণ বলেছেন:
৩০| ১০ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১১:১৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: মজার রাজকীয় বাসভ্রমণ।
১৪ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৯:১৪
নীল-দর্পণ বলেছেন: আমি এসব ও লিখতাম…হাহাহা পড়তে পড়তে হাসছিলাম আর লজ্জা পেলাম। এসব আবজাব লিখে মানুষকে জালিয়েছি।
এই লেখার ১০বছর পর এখন কিন্তু বাস্তবেই লং জার্নি করি (লং জার্নিতে আরামদায়ক বাসে চড়বো এমন স্বপ্ন ছিল এক সময়)। গত রোজার ঈদে ঘটেছে এক মজার কাহিনী, অনেক দিনের ইচ্ছা ছিল গ্রীনলাইনের স্লিপার কোচে কক্সবাজার যাবো। তো আমার কন্যাদের বাবার কথা অর্ধেক দামে স্লিপার পাই এই কারনে তিনি একটু নিমরাজি ছিলেন গ্রীনলাইনের ব্যাপারে। বাসে ওঠার আগে কাউন্টার থেকে তালবাহানা এবং বাসে ওঠার পর সিটের অবস্থা দেখে কন্যাদের বাবা বার বার বলছিলেন "আমার বউয়ের পছন্দের VIP বাস" । কখনো রাগে আর কখনো লজ্জায় কিছু বলতে পারছিলাম না। সম্ভবত গ্রীনলাইনের সবচাইতে পচা স্লিপার কোচ ছিল আমার চড়া সেটা।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ৯:৩২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন: