নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নগণ্য একজন মানুষ। পছন্দ করি গল্পের বই পড়তে, রান্না করতে। খুব ইচ্ছে করে ঘুরে বেড়াতে। ইচ্ছে আছে সারা বাংলাদেশ চষে বেড়ানোর।
নুরু মিয়া গ্রামের সম্পদশালীদের মাঝে অন্যতম একজন। পৈতৃক সম্পত্তির পাশাপাশি নিজের কেনা সম্পত্তিও কম নয়। কিন্তু নেই কোন ওয়ারিশ। এসবই চোখ বুজলে খাবে শেয়াল-শকুনে। ভাই-ভাইপোরাতো হা করে আছে কবে মরবে নুরু মিয়া আর কবে সম্পদের মালিক হবে। পালক একটি ছেলে রয়েছে নুরু মিয়ার। ছেলেকে বিয়ে করিয়েছে। বউ-বাচ্চা নিয়ে সে আলাদা থাকে।
************************
আজ থেকে পঁয়ত্রিশ বছর আগে, এক দুপুরে নদীর ঘাটে পানি আনতে যায় নুরু মিয়ার মা। দেখেন ঘাটে এক মুসাফির দেখতে কুৎসিত একটি বাচ্চাকে নিয়ে ঘুরছে আর বিড়বিড় করছে
= ধুরো, মরার এইডার মায় ত মরছে বাইচ্যা গ্যাছে। অহন আপদ আমার কান্দে ঝুলাই গেছে...
=>> ধুরু পুড়া কপাইল্যা, কি কও এডি?
= কি কমু মা, আমি না পারি এই মা মরা পোলাডার যত্ন নিতে না পারি হালাই দিতে, কি করমু অরে নিয়া
=>> তুমার যদি আপত্তি না থাকে তইলে নিদাবীতে তুমার পোলাডা আমারে দিয়া দেও। মুসাফির লোকটি তখনি দিয়ে দেয় কাঁধের ছেলেকে নুরুমিয়ার মায়ের কোলে। মুক্ত হয়ে চলে যায় সে, আর কোনদিন সন্তানের দাবী নিয়ে আসেনি।
ছেলেটিকে বাড়ীতে আনার পরে বাধে আরেক বিপত্তি, দেখতে কুৎসিত, রোগা এই ছেলেকে কেউ ঘরে তুলতে রাজী নয়। নুরু মিয়ার মা অনেক বুঝিয়ে শুনিয়ে বলেন এই ছেলেই একদিন ঘর আলো করবে, কোল ভরবে এই ছেলেই। নানান কথা বলে বুঝিয়ে শুনিয়ে ছেলে-ছেলের বউকে বুঝ দেন। নিজেই গরম পানি করে ধুয়ে মুছে ঘরে তোলেন নাতীর মর্যাদা দিয়ে। নাম দেন উজ্জল, ঘর উজ্জল করে আসে তাই। নুরু মিয়া হাট থেকে ঝুড়ি ভরে ছেলের জন্যে কাপড়, খাবার, খেলনা আনেন। আদর যত্নে সপ্তাহখানেকের মাঝেই চেহারা ফিরে যায়, ফুটফুটে উজ্জলকে দেখে কে বলবে এই ছেলেটিই কুড়িয়ে পাওয়া সেই ছেলেটি, যাকে তার বাবা ফেলে দিতে চেয়েছিলো!
*************
অতি আদরে বড় করা উজ্জলকে খুব শখ করে বিয়ে দেন নুরু মিয়া। কিন্তু বিয়ের কিছুদিন পরেই বউ নানান ঝামেলা শুরু করে। একপ্রকার বুঝিয়ে দেয় শ্বশুর-শ্বাশুড়ির সাথে এক সাথে সংসার সে করবে না। নুরু মিয়াও কোন কথা না বাড়িয়ে আলাদা করে দেন ছেলে-ছেলের বউয়ের সুখের আশায়। ছেলের নামে জমি লিখে দেন কিছু। নাতী নাতনী নিয়ে দিন কেটে যায় বুড়ো বুড়ির। কিন্তু আসলেই কি সুখী তারা? নিরবে নিভৃতে বসে ভাবেন নুরু মিয়ার স্ত্রী হাসি। মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে যান এক পর্যায়ে।
*******************
সন্তান হয়না বলে প্রথম স্ত্রী রাজিয়া এক প্রকার জোর করে নুরু মিয়াকে দ্বিতীয় বিয়ে করান। তিনি রাজী ছিলেন না আবার বিয়ের কথায়। তার কথা আল্লাহ ছেলেপুলে দেননি তো কি হয়েছে, সবার তো এই কপাল হয় না। কিন্তু স্ত্রীর সাথে সাথে মা-বোনদের জোরের মুখে তার আপত্তি টেকে না। প্রথম স্ত্রী-ই তার দূরসম্পর্কের চাচাতো বোনের সাথে বিয়ে দেন স্বামীকে। ভেবেছিলেন ঘরে বউ আসবে কিন্তু কর্তত্ব তার-ই থাকবে, তার সংসার অন্যের হাতে গেল না আবার কাজও হল। কিন্তু স্ত্রীর মন বলে কথা। মেয়েরা সব কিছু ভাগ করতে পারলেও স্বামীর ভাগ কাউকে দিতে পারেনা। স্বামীর পাশে কাউকে সহ্য করতে পারেনা। এই নিয়ে অশান্তি চরমে পৌছালে এক পর্যায়ে নুরু মিয়া তালাক দেন রাজিয়াকে, রাজিয়ারও সম্মতি ছিল এতে!
***************
এবার ও সন্তান-সন্ততি না হওয়ায় আত্নীয় স্বজনের চাপে পড়ে স্ত্রী সহ ডাক্তার দেখান নুরু মিয়া। পরীক্ষা-নিরীক্ষায় ধরা পড়ে স্ত্রীর কোন প্রকার সমস্যা নেই সমস্যা নুরু মিয়ার। তাও সামান্যই যা ছোট্ট একটি অপারেশন করালেই ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু বেঁকে বসেন তিনি, কোন প্রকার অপারেশন করাবেন না। স্বামীর এ আচরনে অল্প বয়সী হাসি অবাক বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যায়। আস্তে আস্তে তার মানসিক সমস্যা প্রকট আকার ধারন করে। হঠাৎ করেই অজ্ঞান হয়ে পড়া, মাথা ব্যাথা, খিচুনী সহ আরো সমস্যা। কোন চিকিৎসাতেই কিছু হয় না। এক পর্যায়ে ডাক্তারদের শেষ পরামর্শ থাকে বাচ্চা। একটি বাচ্চা হলেই তার সব সমস্যার সমাধান হতো। কিন্তু তা আর হয়না।
***************
ছেলে বিয়ে করালে বছরের মাথায়-ই ঘর আলো করে ফুটফুটে এক নাতি আসে। নাম রাখেন তরিকুল ইসলাম। দাদা-দাদীর কলিজার টুকরা তরিকুল। একে একে ঘরে আসে তিন জন নাতী-নাতনী যাদের নিয়েই সুখে দিন কেটে যায়। কিন্তু সুখ বেশীক্ষন স্থায়ী হয়না কখনই। নিজের সন্তানের চাইতেও বেশী আদর দিয়ে আগলে রাখলেও সামান্য কারনেই ছেলের বউ বলে বসে "আটকুড়া মানুষ পোলাহানের দরদ বুজবো কেমনে" । ছেলের বউয়ের এমন আচরনে বিস্ময়ে হতবাক নুরু মিয়া ও হাসি বেগম! স্ত্রীকে শান্ত্বনা দেন নুরু মিয়া "মন খারাপ কইরো না আপন পোলাই দাম দেয় না আর তো পালক পোলা....." । হ আপনে ঠিকই কইছেন, "এক গাছের বাকল আরেক গাছে লাগে না কোন দিন, আডা দিয়া লাগাইলে চডা দিয়ে উডে।"
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: hmm Asole e tai.....
২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৯
মনে নাই বলেছেন: বিষয়টা বেশ জটিল।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: হমম....বিশেষ করে নুরু মিয়ার স্ত্রীর মানসিক অবস্থা.....
৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ১ম ভাল লাগা আমার।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২৬
নীল-দর্পণ বলেছেন: সামুতে তো এখন ভাললাগা দেয়াটা দুঃসাধ্য ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছে! অনেক অনেক ধন্যবাদ
৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৫
মাহবু১৫৪ বলেছেন: সত্যি ঘটনা নাকি?
আর একটূ বড় হলে ভাল হত। তুমি এত তারাতারি শেষ করতে চাও কেন?
পোস্টে ++++++
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: হ্যা, সত্যি ঘটনাই.....
কেন যে টানতে পারিনা। লেখার জন্যে মন আনচান করে আবার লেখা শুরু করলে মনে হয় শেষ করতে পারলেই বাঁচি। আবার আমি বড় লেখা পড়ার সময় অধৈর্য্য হয়ে যাই, তআই ভাবি অন্যরাও নিশ্চই আমার বর লেখা পড়ার সময়.....
ধন্যবাদ মাহবুব ভাই
৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩৯
লিন্কিন পার্ক বলেছেন:
হম !
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: হমম
৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:১০
বটের ফল বলেছেন: অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম লেখাটিতে
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ
৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:১২
ভিটামিন সি বলেছেন: আমি তো আরও কয়েক লাইন পড়ার জন্য স্ক্রল করছিলাম। দেখি মন্তব্য চলে আসছে।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪০
নীল-দর্পণ বলেছেন: আমার অধিকাংশ লেখাতেই এইরকম অভিযোগ থাকে।
অনেক ধন্যবাদ
৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৬
আম্মানসুরা বলেছেন: কোন মন্তব্য করব না
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪২
নীল-দর্পণ বলেছেন: সব সময় মন্তব্য না করলেও চলে। কখন কখন কিছু না বলাই অনেক কিছু বলা।
ধন্যবাদ আপনাকে
৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৪
নীল-দর্পণ বলেছেন:
১০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৭
ভারসাম্য বলেছেন: খালি প্যাঁচ আর প্যাঁচ ... এতগুলা ক্যারেক্টারের কাহিনী অল্পের মধ্যে শেষ করতে গেলে প্যাঁচতো লাগবেই।
তবে কাহিনী হিসাবে আরো বড় করে লিখলে ভাল করে লিখতে পারতেন। মাঝে মাঝে আপ্নের লেখাও ভালই হয়।
আগামীতে এই লেখাটাই ভাল একটা গল্প হয়ে উঠবে এই আশায় পিলাস (এইটাও খ্রাপ হয়নাই বেশি) ।
+++ :-<
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: ঘষে-মেজে আপনিই না হয় ভাল একটা গল্পে দাড় করাই দিয়েন, কোন পত্রিকায় দিতে পারবো
বাহ! প্লাস দিতে দিতে ঘুম! ক্রেডিটটা আমারই
১১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১৯
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
প্যাঁচালো গল্প, ভাল লিখসেন নীল।
হ্যাপী ফ্রাইডে ||
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: গল্প পড়ে মনে হচ্ছে প্যাচালো, ভাবুন তো একবার এটাই যদি হয় কারো জীবন....
শুভ হোক ছুটির দিন, ইমরোজ কবির মুন
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৫৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: গল্প পড়ে মনে হচ্ছে প্যাচালো, ভাবুন তো একবার এটাই যদি হয় কারো জীবন....
শুভ হোক ছুটির দিন, ইমরাজ কবির মুন
১২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৫
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: আরেকটু বড় হলে ভাল হত। অবশ্য এক দিক দিয়ে দারুণ হয়েছে। প্রেডিকশন টাফ করে দিয়েছেন।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৭
নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ। আমি আসলে বড় লিখতে পারিনা। চেষ্টা করবো তাও
১৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০১
শীলা শিপা বলেছেন: আরেকটু বড় করে লিখলে আরও ভাল লাগত
তারপরও গল্পটা সুন্দর হয়েছে।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১১
নীল-দর্পণ বলেছেন: লেখার সময় অধৈর্য্য হয়ে যাই আপু, এটাই আমার সমস্যা!
১৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৮
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩০
নীল-দর্পণ বলেছেন: ওয়াও! দারুন
১৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৯
শায়মা বলেছেন: তোমার জন্য গানটা নিলুমনি!
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: উফফফফ কি যে চরম লেগেছে গানটা! লাভ ইউ আমার লক্ষ্মী পেত্নী আপুনি
অননেএএএএক থ্যাংকস্
১৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫২
হাসান মাহবুব বলেছেন: লেখাটার মাঝে একটা পুরোনো আমেজ আছে। ভালো লাগলো মুক্তাফা।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭
নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ হামা ভাই
১৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৯
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: গল্প তো সিরিয়াস ভালো লেগেছে ! আরো একটু টানলে আরো ভালো লাগতো!
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: ওহ! সিরিয়াসলি ?
আমার আসলে ধৈর্য্য কম, লেখা শুরু করলে কখন শেষ করবো সেই তাড়া থাকে। তাই ছোট হয়ে যায়!
থ্যাংক্যু
১৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: এরাহম ঘটনা প্রতিটি গ্রামেই দুই একটা করে ঘটে , আমাদের গ্রামে আছে শুক্রুর আলী ! পালক পোলা আনছিল নাম রাখছে ফারুক , পোলা না জাউরা পোলা ! ছোড বেলায় দেকছি যেই জাউরামি করতো , পোলা তো লেখা পোড়া করেই নাই বাঁদরামি করে দেখে ১৬-১৭ বয়সেই বিয়া করাইয়া দিছিল ।মাসআল্লাহ বউ একটা হেব্বি সুন্দরী ছিল । বউ পাইয়া কিছু দিন ভালই ছিল , কিন্তু শুক্রুর আলী ২০০৮ এর দিকে মারা যায় আর এর পর তার পালক পোলায় বাড়ি ঘর বিক্রি করে বউ পোলা পাইন নিয়া কই গেছে কেউ জানেনা !
আরেক জন আছে গেদু মিয়া , আমাদের বাড়ির পাশেই বাড়ি , এমন কিপ্টার কিপটা , পোলা একটা আনছিল কিন্তু পাগলামি করে , কয় দিন পর পর পাগল হইয়া যায় , তবে গেদু মিয়ার নাতি প্রায় আমার সমান । দুগা নাতি ভালই কিন্তু পোলাডা বছরে ৩ মাস পাগলামি করে , তবে পাগলামি অন্য কাও সাথে করেনা নিজের স্ত্রীর সাথে করে । ধইরা ধইয়া খালি মারে :প
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩০
নীল-দর্পণ বলেছেন: আমাদের পাশের গ্রামে ছিল বাবা জমি লিখে দেয় পালক ছেলের নামে। লিখে দেয়ার পরে সেই ছেলে সব জমি বিক্রি করে বাপকে ফকির বানায় দিয়া চলে যায়!!
গেদু মিয়ার পোলা যখন বউরে মারে তখন বউর ওঊচিত উল্টা জামাইরে মারা। পাগলামী ছুইটা যাইবো
১৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৬
লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: কইলামনা গেদু মিয়ার নাতি আমার সমান , একদিন দুই দিন এইভাবে মাস দুই দেখে আর সহ্য করতে না পেরে বাপেরে ইচ্ছা মতন লাঠি দিয়ে পিটিয়ে ছিল । তার এক মাস পর সেই পাগলা ভালো হয়ে তার পুতেরে বিদেশ পাঠাইয়া দিয়েছিল ।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৪
নীল-দর্পণ বলেছেন: হমম। ভাল কাজ করছে গেদু মিয়ার পুতে
২০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭
সায়েম মুন বলেছেন: একটা কাহিনী জানা হলো।
আডা দিয়া লাগাইলে চডা দিয়ে উডে।
নাইস ডায়ালগ
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: আমাদের এলাকার ডায়ালগ এটা
২১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৮
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
১. ইমরোজ কেন?
২. চোখ টিপ্পি দেন কেন ??
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:০৪
নীল-দর্পণ বলেছেন: রাজ হয়ে গেছে রোজ খারাপ কি তা তাতে (আসলে যে আমারই ভুল সেটা নাহয় না-ই বললাম )
চোখ টিপি দিতে ভালু লাগে
২২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৭
মামুন রশিদ বলেছেন: বিষয়ডা খুবি জটিল । তয় গল্প ভালা পাইছি
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:২৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: সত্যি? ধন্যবাদ অনেক
২৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৪
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ভালো লেগেছে অভিনব গল্প বলা।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৪
নীল-দর্পণ বলেছেন: আপনাদের ভাল লাগাই আমার স্বার্থকতা।
তবে ভেবে দেখুন তো এটাই কারো জীবনের কথা, যার/যাদের জীবনের তাদের কী অবস্থা...!
২৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৯
সমুদ্র কন্যা বলেছেন: আগেকার দিনে বাংলা সিনেমায় এমন সব কাহিনী প্রায়ই দেখাতো। আর এসব সত্যিই ঘটে এখানে সেখানে। তোমার লেখা সুন্দর হয় নীলু। আরেকটু ধৈর্য নিয়ে লিখ। ভাল লাগবে।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: ধৈর্য্যটাই খুব জরুরী। সামনের বার থেকে মাথায় রাখবো (যদিও প্রতিবারই বলি সামনের বার থেকে )
২৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৪
জুন বলেছেন: গল্প ছোট হলেও এক ক্ষুদে বার্তা রয়েছে নীল দর্পন ।
ভালোলাগা মুখে বলে যাচ্ছি ।
+
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক
২৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩০
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: মানুষ হিসেবে আমাদের নিষ্ঠুরতা অপরিসীম ! খুব ছোট পরিসরে খুব সুন্দর ফুটেছে তা ! +
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: আমাদের আশেপাশেই আছে এরকম....
২৭| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:২৭
ইলুসন বলেছেন: মানুষের কিছু কিছু কথা এত বেশি জোরে লাগে যে মরে যেতে ইচ্ছে করে। কিছু মানুষ আছে অন্য মানুষের কষ্ট বুঝতেই পারে না। শুধু নিজের কথা চিন্তা করে।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:১৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: শুধু নিজের কথা চিন্তা করে।
নুরু মিয়ার কথা ভাবেন খালি একবার....কি যুক্তিতে লোকটা রাজী হল না...কোনই যুক্তি নাই!!
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৭
মোমেরমানুষ৭১ বলেছেন: "মন খারাপ কইরো না আপন পোলাই দাম দেয় না আর তো পালক পোলা....." । হ আপনে ঠিকই কইছেন, "এক গাছের বাকল আরেক গাছে লাগে না কোন দিন, আডা দিয়া লাগাইলে চডা দিয়ে উডে।
হ্যা মনে হয় ঠিকই বলেছেন