নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নগণ্য একজন মানুষ। পছন্দ করি গল্পের বই পড়তে, রান্না করতে। খুব ইচ্ছে করে ঘুরে বেড়াতে। ইচ্ছে আছে সারা বাংলাদেশ চষে বেড়ানোর।
প্রতিদিনকার মত ক্লান্ত দেহে আজো বাসায় ফেরে ফারিহা। দেখে রুমমেটরা কেউ-ই এখনো ফেরেনি। সারাদিন শেষে সাবলেটের এই রুমটিতে যখন সবাই ফেরে তখন তা হাসি-ঠাট্টা আর কলকলিতে ভরে যায়। এখানে একমাত্র ফারিহা-ই চাকরী করে, একটি স্কুলে। বাকী তিন জন ঢাবি'র স্টুডেন্ট। ছাত্র জীবন থেকেই এই আজিমপুর এলাকাটি ছিলো তার খুব প্রিয়। প্রায়ই ভাবতো এখানেই যদি তার বাসা হতো খুব ভাল হতো। ঢাকায় মা বাবা থাকা সত্বেও সে হোস্টেলে আলাদা থাকে, এটা প্রথমবার শুনলে যে কারো কাছেই খুব অবাক করা বিষয়। কিন্তু এই অবস্থায় আসতে ফারিহাকে অনেক যুদ্ধ করতে হয়েছে। অনেক ছোট ছোট চাওয়াকে "পাছে লোকে কিছু বলে" এই ভয়ে পূরণ করতে পারেনি। একটা সময় বুঝতে পারলো পূরণ করাটাই ভাল, যা তার ভাইকে দেখে শিখেছে।
=আরে আপু, তুমি আজ এত তাড়াতাড়ি! রুমমেট নিশাতের কথায় ধ্যান ভাংগে ফারিহার। রুমে ঢুকে কখন যে বেডের উপর বসে পড়েছে মনে পড়ছে না।
~~হ্যা, আজ রাস্তায় ঘোরাঘুরি না করে ভাবলাম তোদের সাথে সময় কাটাবো। স্কুল ছুটির পর বেশির ভাগ সময় ফারিহা এখানে সেখানে একা একা ঘুরে বেড়ায়।
=আরেব্বাশ্, তাই নাকি? টুম্পা-পম্পা তো এখনো ফেরেনি। মজা হবে অনেক আজ। ওরা ফিরুক রুমে।
>>আমাদের নামে কি বলা হচ্ছে শুনি বলতে বলতে হাজির হলো জমজ বোন টুম্পা-পম্পা। দুজনেই ঢাবিতে রাষ্ট্র বিজ্ঞানে পড়ে।
=আমি আজ বাসায় ফিরে দেখি আপু আগেই বাসায় চলে এসেছে আমার সাথে সময় কাটাবে তাই।
~~ চল আমরা আজ রাত দশটা পর্যন্ত সারা আজিমপুর হেটে হেটে ঘুরবো, রাস্তায় যেখানে যা মন চাইবে খেয়ে-দেয়ে বাসায় ফিরবো।
হুররেএএএএএ....চলো চলো তাই হবে। এক সাথে উল্লাস করে ওঠে তিন জনে।
******************************************************
টুম্পা-পম্পার জন্মদিন। ফারিহা কোন মতে আজ স্কুল থেকে ছুটি নিয়েছে। বিরাট প্ল্যান করেছে যার সমস্তটাই তাকে একা করতে হবে এবং ওরা তিনজন বাসায় ফেরার আগেই। কেক কিনে এনেছে সকালে। ঘর সাজিয়ে এখন রান্নায় বসেছে। রোস্ট, পোলাও, পায়েশ। ব্যাচেলর জীবনে এই অনেক আয়োজন। সাবলেটের খালাম্মা সাহায্য করায় অনেক সুবিধা হয়েছে। সব কাজ শেষ এবার অপেক্ষার পালা। লাইট অফ করে ঘুমিয়ে পড়ে ফারিহা।
বিকেলে রুমে আসতে আসতে টুম্পা-পম্পাকে খাওয়ানোর কথা বলছিলো নিশাত। ওদের প্ল্যান রুমে এসে সেজেগুজে ফারিহা আপুকে স্কুল থেকে নিয়ে বের হবে। কিন্তু রুমে ঢুকে লাইট জ্বালিয়ে তিন জনের চক্ষু চড়কগাছ! ঘরের মেঝেতে পেপার বিছিয়ে তআর উপর কেকের প্যাকেট, পোলাও, রোস্ট, পায়েশ সব সাজানো।
~~অ্যাই কিরে বেয়াদবের দল লাইট নেভা, দেখছিস না ঘুমাচ্ছি?
>> তুমি এসব করেছো....কখন...
~~ না আমি করিনি তোদের শ্বাশুড়ি করে দিয়ে গেছে, অসভ্যর দল। যাহ্ হাত-মুখ ধুয়ে সেজে-গুজে আয়। ফারিহা ওদের যেমন খুব ভালবাসে আবার কারনে অকারনে ঝাড়ি দিতেও খুব ভালবাসে। ওরাও এটা খুব এনজয় করে।
= আপু সাজগোজের কি দরকার সময় নষ্ট, তার চেয়ে এখনি....
~~ খবরদার....সাজুগুজু ছাড়া কেউ যদি বসিস মাইর আজকে একটাও তোদের পিঠে পড়বেনা, সব হাতে পড়বে! যাতে ঐ হাত দিয়ে খেতে না পারিস।
হৈহুল্লোড় করতে করতে সাজগোজ করে খেতে বসে চারজনে। খেতে খেতে গল্প করে
~~আমার তো বোন নেই, সেই অভাবটা তোরা পূরন করে দিয়েছিসরে
মনযোগ দিয়ে খেতে থাকা নিশাত হঠাৎ চিৎকার করে ওঠে পায়েশ মুখে দিয়ে
= উমমম...অসাধারন......আপু তুমি এটা রান্না করেছো? সত্যি বলতো আন্টি করেনাইতো?
>> আরে তাই নাকি এই টুম্পা পোলও রাখ, পায়েশ খেয়ে নিই আগে, নয়তো নিশাত শেষ করে দেবে, দ্যাখ যেভাবে খাচ্ছে ও
~~নিশাত তোর কান টাইনা যদি আজকে না ছিড়সি, তোগোরে রাইন্দা খাওয়ামু বইলা স্কুলে যাইনাই আইজ আর কয় কিনা....
আচ্ছা এক কাজ করি, সত্যিই ভাল হইছে নাকি। মিষ্টির মধ্যে কিসব তাবিজ-তুবিজ দিয়া নাকি মানুষ বশ করা যায়। তা এই পায়েশ আন্টির তিন ছেলেকে দিয়ে আসি। তোদের তিন জনের যদি কোন গতি হয়..... বলে দুষ্টুমির হাসি দেয় ফারিহা।
পেটপুরে, মন ভরে খেয়ে চারজনে বের হয় ঘুরতে। যথারিতী আনন্দ-ফুর্তি করতে করতে রুমে ফেরে চার জন। রেহানা বেগম পেছন থেকে দেখে একটু হাসি দিয়ে চাপা একটি শ্বাস ছাড়েন। এক সময় খুব মন খারাপ হতো তাকে আল্লাহ কেনো একটি মেয়ে দেননি, ভেবে। তিন ছেলে তার। মেয়ের অভাব পূরন করতে ফ্ল্যাটের একটি রুমে মেয়েদের ভাড়া দিয়েছেন। এতে তার মনে হয় তার ঘর ভরা মেয়ে আছে।
যে যেভাবে সুখ খুজে নেয়!
*****************************************************
আমার মায়ের আমিই একা। কোন ভাই-বোন নেই আমার। সিক্সে থাকতে মা মারা গেলে বাবা আবার বিয়ে করেন। সৎমা বোঝোই তো। জানো আপু কখনো ভাই-বোনের অভাব বুঝিনি। কিন্তু মা মারা যাবার পরে এত একটা হয়ে গেলাম যে তখন বুঝেছি, একটা ভাই-বোন থাকলে খুব ভাল হতো। আর এখন তোমার এত ভালবাসা পেয়ে আরো কষ্ট হয়। কেন তোমার মত আমার মায়ের পেটের একটা আপু থাকলোন.... বিষন্ন মুখে কথা গুলো বলে থেকে গেলো নিশাত। চোখ দিয়ে ঝরঝর করে পানি পড়ছে।
আমারো কোন বোন নেইরে, তোদের পেয়ে আমার সে অভাব পূরণ হয়ে গেছে। কিন্তু ভয় হয়। বাস্তবতার চাপে পড়ে আমরা একসময় ছিটকে যাবো। তখন আমি কোথায় পাবো আমার এই ছোট্ট বোন গুলোকে বলে চুপ হয়ে গেলো ফারিহা। গলায় যেনো বড় একটি শক্ত দলা আটকে আছে।
চোখ মুছে আবার কথা বলে নিশাত, জানো যখন ছুটিতে বাড়ী যাই একদম ভাল লাগেনা। সাবলেটের এই জীবনটাই আমার সুখকর। বাড়ীতে যেতে ভাল লাগেনা আপু আমার। আচ্ছা আপু আমাকে কি তোমার মাকে মা ডাকতে দেবে। তোমার মায়ের ভাগ দেবে আমাকে?
অবাক বিস্ময়ে ফারিহা তাকিয়ে থাকে নিশাতের দিকে, বোঝার চেষ্টা করে কতটা কষ্টে, একটু ভালবাসা পাওয়ার আশায় ছোট্ট মেয়েটি এই কথা গুলো বলছে। নিশাতকে আদর করে বুকে টেনে নিতে নিতে বলে, হ্যা দেবো এখন থেকে আমরা তিন ভাইবোন আমরা দুবোন আমার ভাইয়াকে ভাইয়া বলে ডাকবি। আর আমার মায়ের ভাগ পুরোটাই তোকে দিলাম, আমিতো অনেক আদর পেয়েছি এবার থেকে তোর।
সত্যি বলছো! তোমার মা মেনে নেবে আমাকে! বিস্ময় চাপা দিতে পারেনা নিশাত। এত সহজেই ভালবাসা পাওয়া যায়!
হা, সত্যি বলছি নেবে। হাসি দিয়ে বলে ফারিহা। আরো একটা কথা হচ্ছে এবারের ছুটি তুই আমাদর সাথে কাটাবি আমাদের বাসায়, তোর মায়ের সাথে। ভাল কথা তোর বাবা কিছু বলবে না.........
নাহ, আমি নতুন মা পেয়েছি শুনলে আব্বু খুশী হবে। ইনফ্যাক্ট আব্বুও আমার সৎমায়ের ব্যাপারটিতে সুখী না।
**************************************************
নিশাত রান্নার তরকারী কাটছে, টুম্পা উপন্যাস আর পম্পা ফেসবুক নিয়ে ব্যস্ত।
এই তোরা আমাকে একটা পরামর্শ দেতো, স্কুল থেকে ফিরে কাপড় বদলে বেড গোছাতে গোছাতে বলছিলো ফারিহা।
তোমার আবার কি পরামর্শের দরকার হলো.....তরকারি কাটতে কাটতেই মাথা দুলিয়ে প্রশ্ন করে নিশাত। মেয়েটির কোন কথা জিজ্ঞেস করার এই ভঙ্গীটি ফারিহার খুব পছন্দ।
টুম্পা বইয়ের ফাঁকে আংগুল দিয়ে বন্ধ করে হাতে রেখে স্বভাবসুলভ ভাবে বলে উঠে, "আরেব্বাশ্! আমাদের নেত্রী, বড় আপুর লাগবে পরামর্শ, পয়সা তো আর লাগবে না। বলো বলে ফেলো দেখি"
ফারিহার গলা একটু মিইয়ে গেলো, না বাসা থেকে বলছে এবার বাসায় ফিরে যেতে, বিয়ের কথা বলছে। আমিতো এই জীবনেই বেশ আছি। কিন্তু আমার মতিগতি আমিই বুঝিনা। চাকরী ভাল না লাগলে শেষে কি করবো। শেষে যদি আর বর-ই খুজে না পাওয়া গেলো.....এটাও বুঝি.......। বাবা-মাতো খামোখা চিন্তা করে নারে...........
নিশাত তরকারী কাটা রেখে তাকিয়ে আছে আপুর দিকে, টুম্পা হা করে আর পম্পা ল্যাপটপ থেকে মুখ তুকে চেয়ে আছে অবাক চোখে.....ফারিহাকে ঠিক চিনতে পারছেনা ওরা।
আনমনে নিজেই কথা গুলো বলে ফারিহার হুশ ফিরে এলে তিন জনের মুখের অবস্থা দেখে বলে, আরে তোদের আবার কি হলো, শোন তোরা যে বদের বদ তোদের পরামর্শ-ফরামর্শ লাগবেনা আমার। ঠিক করেছি আরো দু-চার বছের তোদের উপর ছড়ি ঘুরাবো, এর মাঝে আমিও বুড়ি হয়ে যাবো তার পরে বুড়ো কোন প্রফেসরকে বিয়ে করে ফেলবো, কারন তখন আমার জন্যে অন্য কোন পাত্র পাওয়া যাবেনা। ব্যাস সব সমস্যার সমাধান হয়ে গেলো!
এ্যাই নিশাত, তরকারী কাটা রাখ। বেতন পেয়েছি চল আজ মিডনাইট সান-এ খেয়ে আছে। সিক্সটি পার্সেন্ট বিল আমি দেবো বাকি ফরটি পার্সেন্ট তোরা।
না না, সেভেন্টি-থার্টি....সমস্বরে প্রতিবাদ করে ওঠে তিন জনে।
অঅইই, বেশী কথা কইলে কইলাম পয়সা-ই দিমুনা। আচ্ছা যা তোদের সব বিল আমিই দেবো, আগে বিয়ে করে নিই। এবার তো হ্যাপী? যাহ্ রেডী হয়ে আয়।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: জমজ তো তাই
ধন্যবাদ
২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০১
একজন আরমান বলেছেন:
আনন্দের মাঝে বেদনা লুকিয়ে থাকে !
গল্প ভালো হইছে মুক্তাফা
আমার আব্বাজানেরও একটা আফসোস ছিল যে তার একটা মেয়ে নাই। আমি তারে একবার বলছিলাম যে "বাবা তোমার মেয়ে থাকলে তারা আউটগোইং হইতো, এখন উল্টো দুইটা মেয়ে ইনকামিং হবে। দুঃখ কইরো না !
তারপর থেকে বাবার কান্দাকাটি বন্ধ !
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০৬
নীল-দর্পণ বলেছেন: সবাই বলে আমি নাকি ছোট ছোট গল্প লেখি। তাই এবার বিশাআআআল একটা লিখলাম
যাক আপনার বাবার কান্দাকাটি যে অবশেষে বন্ধ হয়েছে, আশা করছি ভবিষ্যতেও সেই দুঃখ ঘুচবে
ধন্যাবাদ আরমানাংকেল।
৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২০
একজন আরমান বলেছেন:
আপনার শেষ দুইটা গল্পই তো অনেক বড় !
আবার আরমানাংকেল !
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: শেষটা চেষ্টা করেছিলাম বড় করার জন্যে সেটাও নাকি বড় হয়নি(!) তবে এটা অনেক বড় হয়েছি সত্যিই।
জান-প্রান দিয়া ডাইকা যামু সুউউর কইরা আরমানাংকেল আরমানাংকেএএ আরমাআআনাংকেএএএএএএল
৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: ভালু ভালু নিলুস পুষ্ট
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: অনেক দিন পর আসলেন আমার বাড়ী!
ধন্যবাদ
৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫
একজন আরমান বলেছেন:
আমার মার্কেট ডাউন করতে পারবেন না। হুহ...
কনফেশন দেখছেন?
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: ঐটা আপ্নেরে কেউ সান্তনা দিসে বুচ্ছেন ?
৬| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০০
রেজোওয়ানা বলেছেন: বাহ বাহ!
অনেকদিন পরে তোমার গল্প টাইপের কোন লেখা পড়লাম!
গুড জব!
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭
নীল-দর্পণ বলেছেন: তোমাকেও অনেক দিন পর দেখলাম আপু।
থ্যাংকস
৭| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০৪
স্পাইসিস্পাই001 বলেছেন: অনেক সুন্দর .... সত্যি মুগ্ধ হয়ে গেলাম .....
খুব ভাল লাগলো.......+++++
ধন্যবাদ ..... ভাল থাকবেন...
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
ভাল থাকবেন আপনিও
৮| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪
শীলা শিপা বলেছেন: সুন্দর গল্প। আমিও এভাবে থাকতে পারতাম!!!
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১১
নীল-দর্পণ বলেছেন: আমিও যদি পারতাম। হোস্টেল জীবনের প্রতি আমার দূর্বার আকর্ষন। এখনো মনে মনে সুযোগ খুজি.....
৯| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: খুব মজা লাগল পড়ে দারুন...
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫২
নীল-দর্পণ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু
১০| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩
ভারসাম্য বলেছেন: গল্প হয়ে ওঠেনি শেষ পর্যন্ত, তবে হতে পারত। লেখার ধরণ বেশ ঝরঝরে ও সুন্দর লেগেছে। আন্টির ৩ ছেলের বয়স ( অবশ্যই ১২ এর নীচে যেমন ৬,৯,১২ এরকম) উল্লেখ করে দিলে ঘটনা আরেকটু রসালো ও সুন্দর মনে হত। আবার কিছু জিনিস একটু বাড়তিও মনে হয়েছে।
সবমিলিয়ে গল্পের মত তেমন কিছু না হলেও পড়তে ভালই লেগেছে। সেটাই বা কম কী?
ঘুমতো আর পায়নাই । +++
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: হমম...আমার অ্যাজ ইউজুয়াল লেখার মতন হয়ে গেছে শেষ-মেষ।
এটা ঠিক গল্প না। কিছুটা আমার দেখা কিছুটা আমার কল্পনা(যেরকম আমি চাই).....
কি জিনিস বাড়তি মনে হয়েছে যদি একটু বলতেন....
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার যে কেন ঘুম পায়নাই এটা ভেবে আমি অবাক!
১১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৩
একজন আরমান বলেছেন:
তাও বা কম কিসে?
কেউ তো অন্তত সান্ত্বনা তো দিয়েছে !
হোক না সে মিছে !!
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬
নীল-দর্পণ বলেছেন: হা হা ...সেএএএ-ই সেএএএ-ই
১২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৩
নেক্সাস বলেছেন: লিখায় অনেক অনেক ভালো লাগা।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ
১৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২৭
ভিয়েনাস বলেছেন: স্টুডেনট লাইফে যে হলে হোস্টেলে বা মেসে থাকেনি তার জীবনটাই বৃথা .... আমার তো তাই মনে হয় । এমন চমৎকার সময় জীবনে আর ২য় বার আসেনা...
গল্প পড়তে পড়তে স্মৃতিকাতর ছিলাম।
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৫০
নীল-দর্পণ বলেছেন: আমার মনটা সব সময় আকুপাকু করে এরকম একটা লাইফ পেতে.....
১৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
চমৎকার। অনেক ভাল্লাগসে পড়ে ||
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:০০
নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক
১৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৮
বড় বিলাই বলেছেন: এখানে নিলু কোনটা?
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:০১
নীল-দর্পণ বলেছেন: এখানে একজনও নীলু না। তবে নীলু এরকম একটা লাইফের অনেক স্বপ্ন দেখে....
১৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৮
দুঃখিত বলেছেন: বাহ সুন্দর তো
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:০২
নীল-দর্পণ বলেছেন: সত্যি?
ধন্যবাদ
১৭| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩
কান্টি টুটুল বলেছেন:
নিশাতের নতুন মা পাবার অংশ টা মনে রাখার মত।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৭
নীল-দর্পণ বলেছেন: তাই.....?
ধন্যবাদ টুটুল ভাই। অনেকদিন পরে দেখলাম। আপনাদের বাসায় তো আনন্দ বইছে এখন
১৮| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫১
কান্টি টুটুল বলেছেন:
প্রিয় ব্লগারের ব্লগ বাড়ীতে সাধারণত অফ লাইনেই যাওয়া হয়
হুম আনন্দের দিনগুলা দ্রুতই শেষ হয়ে যায়,ভাবছি সবাই একসাথে কয়েকটা ছবি তুলে রাখব, আবার কখন একসাথে হওয়া যাবে কে জানে।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: হমম...যতটা পারেন উপভোগ করে নিন
১৯| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩৮
মাহবু১৫৪ বলেছেন: খুব ভাল লাগলো
+++++
আরো গল্প চাই তোমার কাছ থেকে।
০১ লা মে, ২০১৩ সকাল ৮:২৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: দোয়া করবেন। চেষ্টা চালিয়ে যাবো ইনশাআল্লাহ। ভাল না হোক পঁচা-ঘচা গল্প তো পাবেন
২০| ০১ লা মে, ২০১৩ সকাল ১১:১৯
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: একজন অনেক আশা ভরসা করে আপনাকে একটা মেসেজ দেখাইলো, আর আপ্নে কি রিপ্লাইটা না দিসেন
লেখক বলেছেন: ঐটা আপ্নেরে কেউ সান্তনা দিসে বুচ্ছেন ?
০১ লা মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪
নীল-দর্পণ বলেছেন: হা হা হা....
২১| ০৮ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮
মুনসী১৬১২ বলেছেন: ঝরঝরে
কর্পুর চুলের জন্য ক্ষতিকর না ?
০৮ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:০৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।
না কর্পুর ক্ষতিকর বলে তো জানিনা। আর আমি প্রচুর দিয়েছি চুলে অসুবিধার কিছু মনে হয়নাই। তবে একাবের প্রথম দিন একটু ঠান্ডা ঠান্ডা জলুনি ভাবথতে পারে (মেন্থলের মত)
২২| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৩:২৬
কস্কি বলেছেন: শুভ জন্মদিন!
মামা ওরফে কুখ্যাত নীল -দর্পণ ওরফে পোংটা নীলু!! (অবশ্য ব্লগে এখন ফোংটামী কম করে .... বুইড়া! হইয়া যাইতেছে কিনা!! , আপচুচ একে তো কা.....[ঢিল ! খাইবার ছাঈ না!! ])
হাঁচা কইচি না মামা??
খাড়ান....পূরতীশূধ! লইবার লইগ্গা আবারো আইতাছি .......
হুম......
১৩ ই মে, ২০১৩ ভোর ৫:৫৬
নীল-দর্পণ বলেছেন: ওরেএএএ মামারেএএএ....আমিতো ব্লগে ঢুইকা বুমম বুমম শব্দে ডরাই গেসিলাম পরে ডরে ডরে ঢুইকাই না দেখি এই কান্ড
হ, হাচাই কইছেন, মাময় আবার মিচা কইতারে
২৩| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৩:৩১
কস্কি বলেছেন: লন মামা বিড়ি খান !
এরেই কয় মমমধুররর....প্রতিশোধ! পয়লা বার টানতে গিয়া কাশতে-কাশতে মরেন , আর ঐ দিক দিয়া বিড়ি ফুট্টুশ , (আমার সাপও মরলো মাগার লাঠি ও ভাঙ্গলো না )
আর যদি আরেকবার টানতে মুঞ্চায় ! তাইলে নিজের ভবিষ্যৎ ছবিটা এট্টু দেইখ্যা রাহুইন (ইমোগুলা ভাইগ্নার প্রতি ....)
সই 'রে পছন্দ হইছে নি মামা ???? :!>
১৩ ই মে, ২০১৩ ভোর ৬:০০
নীল-দর্পণ বলেছেন: পছন্দ আবার হইবোনা...সই তো আমার জব্বর
মধুর পওরতিশুধ এক্কের শুধ হইয়া গেসে ! :/
২৪| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৩:৩২
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
হ্যাপি বার্থ ডে
১৩ ই মে, ২০১৩ ভোর ৫:৫৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস্ স্বর্নাদি। আমার প্রিয় ফুল
২৫| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৩:৩৫
কস্কি বলেছেন: ভাইগ্নারে আবার আপনাগো মতো কন্জুস মনে কইরেন না !
চাইলে নিচেরগুলা দিয়া বিড়ি খাওয়ার বিসমিল্লাহ করতে পারেন !
পুরা প্যাকেট দিছি কইলাম!
লগে আবার কুক ও আছে
নিচেরটার পাশেরটা কিন্তু বোমা ! তাই খখখবববর........
হুদাই আর ঐ (কেকের ) [ আমরাই সব দিমু কেন ? @ পোংটা মামা] ছবি না দিয়া শক্তি চন্চয় করলাম .......(আপলোডের পর ছবির যে অবস্থা হয় )
আবার দোয়া ও দিমুনি ??
১৩ ই মে, ২০১৩ ভোর ৬:০৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: পরথমেরটা খাইয়া কাশিনাইক্কা, তাই এগুলা...
ওরেএএএ মাম্মাাাাা...করছেন কি, আমার মেলা দিনের খায়েশ, বিড়ি আর চা একলগে টুমুক (টানা+চুমুক) দেয়ার
ধন্যবাদ দিয়া আর ছুটু করবার চাইনা আমার মামা মেলাাাা বড় মানুষ
২৬| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৩:৪৩
rakibmbstu বলেছেন:
ছুব জনমদিন বাহে!
১৩ ই মে, ২০১৩ ভোর ৫:৩৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: থেংক্যু বাহে থেংক্যু
২৭| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:২২
বড় বিলাই বলেছেন: Happy Birthday Neelu.
১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:৩৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: থ্যাংক্যু আপু
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
জটিল নাম টুম্পা - পম্পা ।
লেখায় +++++++