নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নগণ্য একজন মানুষ। পছন্দ করি গল্পের বই পড়তে, রান্না করতে। খুব ইচ্ছে করে ঘুরে বেড়াতে। ইচ্ছে আছে সারা বাংলাদেশ চষে বেড়ানোর।
ভূমিকা: আমার গল্প পড়ে কমন একটি অভিযোগ থাকে আরেকটু বড় কেন হলোনা, গল্প আরেকটু বড় হতে পারতো...ইত্যাদি। তাই এবারের গল্পটা একটু বড় করে লিখলাম। পাঠক ধৈর্য্য হারা হয়ে গেলে লেখিকা কোন মতেই দায়ী নয়।
রাত প্রায় সাড়ে বারোটা। ঘুম আসছেনা বলে নিজের প্রিয় বারান্দায় এসে দাড়ায় সাবাহ। বাসাটি করার সময় এই বারান্দা নিয়ে প্রথমে আমানের সাথে বিরোধ বেধেছিলো। আমানের কথা হাফ রেলিং সেফ নয়। চোরের উপদ্রব ছাড়াও বাচ্চাদের জন্যে রিস্কি। কিন্তু সাবাহ'র কথা পুরো রেলিং থাকলে তা জেলখানার মত মনে হয়। শেষে সাবাহ্'র কথাই থাকে। বারান্দায় আসতেই মুগ্ধ হয়ে যায় পূর্ণিমার চাঁদ দেখে। আজ যে পূর্ণিমা মনেই ছিলোনা। বারান্দায় নয় ছাদে বসে এ পূর্ণিমা উপভোগ করার জন্যে দোতলার ছাদে চলে আসে সাবাহ্। সামনের নারকেল গাছের ফাঁক দিয়ে পূর্ণিমার চাঁদের দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে চলে যায় ৩৮ বছর পেছনের সময়ে।
বিয়ের এক সপ্তাহ পরেই ছিলো পূর্ণিমা। হানিমুন নিয়ে ওর কোন উচ্ছাস না থাকলেও আমানের ইচ্ছা আর শ্বশুড় বাড়ীর সবার পীড়াপীড়িতে ওর আপত্তি আর টেকেনা। হানিমুনে গিয়েছিলো সেন্ট মার্টিন। ভরা পূর্ণিমার সে রাতে রাত তিনটে অবধি কটেজের বাইরে বসে দুজনে গল্প করেছিলো। দুজনেরই এমন কিছু ব্যাপার শেয়ার করেছিলো যা সেদিনই প্রথম এবং সেদিন-ই শেষ। এর পর আর কখনই তা সামনে আসেনি। যেনো সমুদ্রের গর্জনে চাপা পড়ে গিয়েছে অথবা উত্তাল ঢেউয়ের সাথে ভেসে গেছে দূর সমুদ্রে। অনিচ্ছার সেই মধুচন্দ্রিমা পরবর্তী সময়ের জন্যে যে মধুময় হয়েছে তা পরে বুঝতে পেরেছিলো সাবাহ।
হানিমুন থেকে ফিরে একেবারে সংসারে মনযোগী হয়ে পড়ে সে। শ্বশুড় বাড়ীর সবাই খুশী সাবাহ্কে বউ হিসেবে পেয়ে, কারন তার সমসাময়িক মেয়েদের মত সে চাকরী নিয়ে ভাবেনি বা ভাবেনি স্বামীকে নিয়ে আলাদা থাকার কথা, যা খুব স্বাভাবিক ছিলো।
টুকটাক মনোমালিন্য, মান-অভিমান আর একরাশ আনন্দের মাঝে
সংসারের পাঁচটি বছর কাটিয়ে ফেলে সাবাহ। এর মাঝে কোল জুড়ে আসে বড় মেয়ে ফারওয়াহ্। মেয়ের জন্মের সাত মাস আগে পিএইচডি করতে অস্ট্রেলিয়া যায় আমান। বেচারার সেকি দুঃখ, মেয়েকে দেখতে পারছেনা বলে। সাবাহ্'র ও খুব ইচ্ছে ছিলো বাচ্চার জন্মের সময় আমান তার পাশে থাকবে। কিন্তু সব ইচ্ছেইতো আর পূরণ হয়না।
মেয়ের ছয় মাস বয়সে আমান মা-মেয়েকে তার কাছে নিয়ে যায়। বিদেশের জীবনটা ছিলো সাবাহ্'র কাছে স্বপ্নের মত। অস্ট্রেলিয়া দুই বছর কাটিয়ে সেখান থেকে কানাডা, দুবাই এবং শেষে সুইজারল্যান্ড থাকে তারা । এর মাঝে পার হয়ে গেছে ১৫টি বছর। এত দিনে বিদেশে থাকার শখও শেষ সাবাহ্'র। এসবের মাঝেই ফারহান আর ফারিহার জন্ম এবং শ্বশুরের মৃত্যু। শ্বাশুড়ী একা হয়ে পড়েন ফলে কখনো বড় ছেলের কাছে কখনো আবার দুই মেয়ের কাছে থাকেন। সাবাহ্ ভাবে বিদেশে আর নয় এবার দেশে ফিরে স্থায়ী বসবাস করবে এবং শ্বাশুড়ীকে সব সময়ের জন্যে তার কাছে রাখবে।
মায়ের পরেই এই মানুষটিকেই বেশী ভালবাসে সে। শ্বাশুড়ী সম্পর্কে মেয়েদের মনে যে ধারনা থাকে সাবাহ্'র নিজের শ্বাশুড়ীকে দেখে সে ধারনা বদলে গেছে। বিবাহিত জীবনের প্রতিটি পদে পদে সে তার শ্বাশুড়ীর সাহায্য পেয়েছে, যে সাহায্য না পেলে হয়ত সব কিছু তার জন্যে খুব কঠিন হতো। তবে এসব কিছুই সাবাহ্ একেবারে এমনি এমনি পায়নি। এর জন্যে তাকে অনেক কিছু ত্যাগ করতে হয়েছে, অনেক ছাড় দিতে হয়েছে। সেসব নিয়ে সে খুব একটা ভাবেনা।
আমানকে নিয়ে সে অসম্ভব রকম সুখী। তার এই বিদেশে থাকা বা না থাকা নিয়ে সে কখনই সাবাহ্কে জোর করেনি। উন্নত দেশের উজ্জল ভবিষ্যত পেছনে ফেলে দেশে আসায় বাবার বাড়ী এবং শ্বশুর বাড়ীর সবাই খুব অবাক এবং একটু বিরক্ত হলেও আমান এর কোনটিই হয়নি। কেননা তার চেয়ে ভাল সাবাহ্কে আর কে চেনে, তআর চেয়ে ভাল আর কে বাসে...(?) দেশে ফিরে পুরোদমে ব্যস্ত হয়ে পড়ে সংসার ছেলে-মেয়ে নিয়ে। একে একে ছেলে-মেয়ে সবাই পড়ালেখা শেষ করে ফেলে। তিন ভাইবোন পিঠাপিঠি হওয়ায় দু'এক বছর আগ পিছ সবার পড়ালেখা শেষ হয়ে যায়।
ফারওয়াহ্'র বিয়ের দশদিন পরে শ্বাশুড়ী মারা যান। নিজের মা মারা যাওয়াতে এতটা ভেংগে পড়েনি যতটা ভেংগে পড়েছিলো শ্বাশুড়ী মারা যাওয়ার পর. শেষ দিকে তার খুব ইচ্ছে ছিলো বড় নাতনী জামাই দেখে যাওয়ার। শ্বান্তনা এইটুকুই যে তার ইচ্ছেটা পূরণ হয়েছে।
কি ব্যাপার, তুমি এতরাতে ছাদে?
-- হ্যা...ওহ্ তুমি। একি এত রাতে চা! বিস্ময়ে বিমঢ় সাবাহ্ স্বামীর হাত থেকে চায়ের কাপ নিজের হাতে নেয়।
হ্যা, পাশ ফিরে দেখি তুমি নেই। ঘর ভরে গেছে পূর্ণিমার আলোতে। বুজলাম যথারীতি ম্যাডাম স্মতির পাতা রিভাইজ দিতে ছাদে গেছেন, এ তো আর নতুন কিছু নয়। তাই ভাবলাম আমিও যাই। খালি হাতে কি করে আসি তাই চা বানিয়ে.....
--তুমি পারোও !
হুমম, বরটা কার দেখতে হবে না...
--আরে ধুর! আচ্ছা আমাদের হানিমুনের কথা মনে আছে তোমার?
মনে আবার থাকবেনা! যা করেছিলে তুমি কোন নতুন বউ এরকম করে!
--থাম তো! আমার লজ্জা লাগছিলো সে সময়। মনে হচ্ছিলো ঘটাও করে তোমার সাথে যাওয়া। সবাই কি ভাববে.....সেসময় আমাকে রাজী করাবার পেছনে মায়ের ভূমিকা ছিলো সব চেয়ে বেশী। আজ খুব মনে পড়ছে মাকে। জানো সব সময় মায়ের শূণ্যতা খুব অনুভব করি। আমার জীবন অর্ধেকটাই স্বার্থক উনার মতন একজন শ্বাশুড়ী পেয়ে।
মা-ও কিন্তু একই কথা বলতেন। আমরা সব ভাইবোন কি আর এমনি এমনি তোমাকে হিংসে করি। মায়ের ভালবাসার পাল্লাটা তোমার দিকেই বেশী ভারী ছিলো বলেই তো।
--আমি কি হতে পারবো মায়ের মতন একজন শ্বাশুড়ী? আমার বউ ও কি এভাবে মনে করবে কোন দিন আমাকে? আমার শূণ্যতা অনুভব করবে সব সময়?
সময়ের উপর ছেড়ে দাও। অনেক রাত হয়েছে, চলো ঘরে যাই।
--(দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে).....হুমম চলো।
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪
নীল-দর্পণ বলেছেন: জটিল করে যে লিখতে পারিনা। তাইতো সহজ-সরল....
২| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১৪
সবুজ সাথী বলেছেন: এই নিলু আফা, বড় বিলাই আপুরে অনেকদিন দেহিনা। উনার খবর জানেন নাকি?
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২৭
নীল-দর্পণ বলেছেন: কি জানি, ব্যস্ত মনে হয়
৩| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: গল্প বেশি বড় হয়নি..সুন্দর ভালো লাগলো।
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: এইটুকু লিখতেই আমার জান শেষ
ধন্যবাদ অনেক
৪| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫
যোগী বলেছেন:
বড় গল্পো ধৈর্য্য হারায় ফেলেছি, লেখিকা কোন মতেই দায়ী নয়, দায়ী আমার অস্থীর চিত্ত।
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৪০
নীল-দর্পণ বলেছেন: ঠিক ঠিক ঠিক
তাই বলছি যোগী আপনাকে হতে হবে আরো মনযোগী
৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৪১
শীলা শিপা বলেছেন: বড় গল্প পড়ব ভেবে সময় নিয়ে বসছিলাম। এটা বড় হল??
তবে ভাল লাগল গল্পটা। ভাল থেক আপু।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: এটা লিখতে গিয়েই তো আমার পিঠ ব্যথা হয়ে গেছে
তুমিও অনেক অনেক ভাল থেকো আপু
৬| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬
shfikul বলেছেন: সুন্দর গল্প।ভালো লেগেছে।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ
৭| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০৮
তোমার গল্পের মৃত রাজকন্যা বলেছেন:
ভালো লেগেছে
+++++
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু
৮| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫
একজন আরমান বলেছেন:
ইসস আপনি জানলেন কিভাবে যে আমার ইচ্ছা সেন্ট মার্টিনে হানিমুন করার? :!> :#>
গল্প অনেক ভালো লেগেছে। বউ শাশুড়ির মধ্যে সাধারণত এমন সম্পর্ক থাকে না। যদিও তার জন্য হরমোনাল চেঞ্জ দায়ী !
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৪
নীল-দর্পণ বলেছেন: গোপন সূত্রে জেনেছি
এজন্যই গল্প আমার ভাল লাগে। যা খুশী তাই ভাবা যায়। বাস্তবে সাধারনত বউ-শ্বাশুড়ি ঝগড়া থাকলেও গল্পে কত্ত মধুর সম্পর্ক!
৯| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ছিমছাম আটপৌড়ে গল্প। তয় মুক্তাফা...
আরেকটু বড় হওয়া উচিত ছিলো
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: আরো বড়....
১০| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:১৪
বোকামানুষ বলেছেন: সুন্দর ছিমছাম গল্প তবে এটা যদি বড় গল্প হয় ছোট গল্প কোনটা
শাশুড়ি আর ছেলের বউ এর ভিতর ভাল সম্পর্ক বাস্তব জীবন থেকে শুরু করে গল্প উপন্যাস সব যায়গায় অনেক কম দেখা যায়
সবার সম্পর্কগুলোই যেন এমন সুন্দর হয় সেই সাথে আমারও
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২০
নীল-দর্পণ বলেছেন: আপনার সম্পর্কও এরকম সুন্দর হবে, ইনশাআল্লাহ
১১| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৬
ভারসাম্য বলেছেন: খুব একটা বড় মনে হলনা। আপনার ছোট ছোট অনেক লেখাও পড়তে পড়তে যেভাবে হাই উঠতে থাকে তাতে এই লেখাটা শেষ করতে করতে নাক ডেকে একটা ঘুম হয়ে যেতে পারত।
অবশ্য এটুকু শুনেই বুঝে নেয়া উচিৎ হবে না যে, আপনার লেখা অনেক উপভোগ্য ছিল (খ্রাপও হয়নাই )। আসলে আমি একটু মনোযোগ দিয়েছিলাম দু'একটা ভুল ধরা যায় কিনা এই ভেবে।
ভুল তেমন একটা না পেলেও ছোটখাট কিছু অসংগতি (নাও হতে পারে) মনে হল কয়েকটা জায়গায়।
*এখন থেকে ৩৮ বছর আগে সেইন্টমার্টিন্স এ হানিমুন করতে যাবার তেমন কোন সুব্যাবস্থা ছিলনা মনে হয়।
*সাবাহ নামটাও ছেলেদের ক্ষেত্রেই বেশি চলে সম্ভবতঃ। যাই হোক, সেক্ষেত্রে ছেলে-মেয়েদের নামকরণ 'স' আদ্যাক্ষর দিয়ে হলে ভাল হত।
*মেয়ে হবার আগেই মেয়েকে দেখতে পারছেনা বলে দুঃখ পাবার কথা না। ওখানে মেয়ে শব্দটা সন্তান/বাচ্চা এসব কিছু দিয়ে লিখলে ভাল হত।
* মেয়ের জন্মের আগের সাত মাস + পরের ছয় মাস + দুই বছর মানে প্রায় ৩ বছরে পিএইচডি ( তাও ৩০-৩৫ বছর আগেকার সময়ে) সম্পন্ন করে ফেলার সুযোগ ছিল কি? অবশ্য পিএইচডি শেষ না করেও কানাডা তারপর দুবাই,সুইজারল্যান্ড চলে যাওয়া সম্ভব।
*সাবাহ/আমানের বর্তমান বয়স ৫৫-৬০/৬৫-৭০ এর মত। শেষের দিককার সংলাপ সেই তুলনায় অনেক হালকা মনে হয়েছে।
ম্যালা গ্যাজাইলাম। আসলে আপনার লেখা দেখেই ঘুম তাড়ানোর আগাম প্রস্তুতি হিসেবে জোর করে একটু মনোযোগ দেবার চেষ্টা করেছিলাম। কষ্ট যেহেতু করছিই তাই সেইটার প্রমাণ হিসাবে উপরে কয়েকটা পয়েন্ট দিয়া দিলাম। হে হে...
সব মিলায়া খারাপ লাগে নাই। +++ --...... :-< :-<
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: আপনার পয়েন্ট গুলার উত্তর দেই এক এক করে
* এখন থেকে ৩৮ বছর আগে সেন্ট মার্টিনে যাবার সুব্যস্থা না থাকলেও এখন থেকে ৩৮ বছর পর নিশ্চই ভাল থাকবে ?
* সাবাহ নামটাতো আমি মেয়েদের বলেই জানতাম ! ছেলে-মেয়েদের নামটা.....ইচ্ছে করেই দিয়েছি, আমার পছন্দের নামগুলো।
* এর মাঝে কোল জুড়ে আসে বড় মেয়ে ফারওয়াহ্। মেয়ের জন্মের সাত মাস আগে পিএইচডি করতে অস্ট্রেলিয়া যায় আমান। আগে মেয়ের জন্মের কথা বলা হয়েছে কিন্তু, তার পরে দুঃখ।
* পিএইচডি করার পরেও সেখানে কিছুদিন থাকা, তার পরে কানাডা>দুবাই>সুইজারল্যান্ড।
* বয়সের তুলনায় সংলাপ হালকা হয়ে গেছে। এটা আমার গল্পলেখআর অপারদর্শীতার-ই প্রমান
আপনার পড়তে পড়তে ঘুম পেলেও আমার ভাল লাগে এরকম কমেন্ট
১২| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৭
মুনসী১৬১২ বলেছেন: আরেকটু বড় মহল ক্ষতি কি
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: আমারতো এইটা লিখতেই পিঠ ব্যাথা হয়ে গেছে
১৩| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৭
মুনসী১৬১২ বলেছেন: *হলে
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: বুঝে নিয়েছি
১৪| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩৭
দুঃখিত বলেছেন: ভালো ভালো
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ
১৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১৬
জাকারিয়া মুবিন বলেছেন:
ভাল্লাগসে গল্প, আরেকটু বড় হলে আরো ভাল্লাগতো
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩০
নীল-দর্পণ বলেছেন: আমার পিঠ ব্যথা হয়ে গেসে এইটা বসে বসে লিখতে লিখতে
১৬| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৪৪
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: উল্টা কমেন্ট হবে সব :
গল্প ছোট হইলো না কেনও ?
আর লেখা ভালো হয় নাই !
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৪
নীল-দর্পণ বলেছেন:
১৭| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:২৮
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: সহজ সরল জীবনের কথা! আরও একটু বড় করে লিখেন না কেন? আমাকে দেখেন না! ২০-২৫ পাতা লেখা গল্পও ছেড়ে দেই মাঝে মধ্যে!~
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: হা হা.....আমিতো আপনাদের মত এত ভাল লিখতে পারিনা
১৮| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৩৩
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: খুব খুব খুব সুন্দর লিখেছো আপু
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৬
নীল-দর্পণ বলেছেন: অনেক অনেক অনেএএএক ধন্যবাদ আপু
১৯| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: ভালো লিখছো তো!
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: সত্যি-ই নাকি আপু ? :#>
২০| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩
জেমস বন্ড বলেছেন:
গ ওয়ো লপ = গল্প , ভ অ্যাকার ভা তারপর ল = ভাল , ল একার লে গ একার গে ছে একার ছে - লেগেছে
গল্প ভাল লেগেছে
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪১
নীল-দর্পণ বলেছেন: তাই নাকি !
ঠ্যাংকস্
২১| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮
শীলা শিপা বলেছেন: আমার কমেন্টে রিপ্লাই দিলা না কেন?
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: ওহ আপু! মাঝে কিছুদিন বসিনি। এক সাথে এত কমেন্ট দেখে....খেয়াল করনি মনে হয়। মিস হয়ে গেছে।
সর্যি আপু। ইচ্ছে করে হয়নি
২২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
গল্পটি আরেকটু বড় হলে ভাল লাগত।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: পরের বার মনে থাকবে
২৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৫২
দুঃখিত বলেছেন: আপনার শাশুড়ি বোধ করি এমন ই ছিলেন
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: সে অধ্যায়ে এখনো প্রবেশ-ই করতে পারলাম না এখনো
২৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৭
দুঃখিত বলেছেন: হাহা হা হা ! বড়ই আপচুচ
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩২
নীল-দর্পণ বলেছেন:
২৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৯
মাহবু১৫৪ বলেছেন: হ ম ম
বড় গল্প আর হল না। ছোটই রয়ে গেল
১১ তম ভাল লাগা
++++++
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩১
নীল-দর্পণ বলেছেন: সামনের বার এমন বড় করবো যাতে অর্ধেকটা পড়ে টিফিন খেয়ে নিতে হয়
২৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৩
মাহবু১৫৪ বলেছেন:
দেখো যেন আবার তোমার পিঠ ব্যথা না হয়ে যায়।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: আমিও টিফিন খেয়ে খেয়ে লিখবো। নয়তো কাউকে টেন্ডার দিবো লেখার
২৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:২৯
ফালতু বালক বলেছেন: valo hoise, apu....+++ dilam;-)
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া
২৮| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩৮
একজন আরমান বলেছেন:
শুভ নববর্ষ মুক্তাফা।
২৯| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০৭
নীল-দর্পণ বলেছেন: noboborser suveccha ARMAN uncle
৩০| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২৩
একজন আরমান বলেছেন:
ওরে এতো ভুল ক্যামনে করে?
আমার নামের স্পেলিং হল ARMAAN !
আর আমারে আঙ্কেল ডাইকা তো মনের দুক্ষটা বারায়া দিলেন। এখন তো বাপ হইতে মুঞ্চায়।
বাই দা ওয়ে আপনার আন্টি কেমন আছেন?
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০
নীল-দর্পণ বলেছেন: আমার আন্টি আছেন সিরাআআআম...
৩১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৭
আমিনুর রহমান বলেছেন:
নীল-দর্পণ বলেছেন: noboborser suveccha ARMAN uncle
আমিও আঙ্কেলরে নববর্ষ শুভেচ্ছা জানাই নাই
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪১
নীল-দর্পণ বলেছেন: আপ্নেরো আংকেল ঘুড ঘুড
৩২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৫৮
একজন আরমান বলেছেন:
@ আমিনুর রহমানঃ
ঐ মিয়া আমি আপনার আঙ্কেল না, আপনের পোলার আঙ্কেল
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪২
নীল-দর্পণ বলেছেন: আর আপ্নে আমার আংকেল আমার পোলারো আংকেল। দ্যাট মিনস্ U r আরমানাংকেল
৩৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৮
একজন আরমান বলেছেন:
মাথা কি ঠিকাচ্ছে?
আপনারও আঙ্কেল আপনার পোলারো আঙ্কেল !
আমি কি চিরযৌবন আঙ্কেল নাকি?
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:১৬
নীল-দর্পণ বলেছেন: জ্বী জ্বী আরমানাংকেল চিরযৌবন আঙ্কেল
৩৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:১৩
একজন আরমান বলেছেন:
২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২২
নীল-দর্পণ বলেছেন:
৩৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫২
দুঃখিত বলেছেন:
একজন আরমান বলেছেন: আপনারও আঙ্কেল আপনার পোলারো আঙ্কেল !
আমি কি চিরযৌবন আঙ্কেল নাকি?
হাহাহাহহাহাহাহহাহাহহা !!!!! খালি খালি হাসতেই আছি
২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪১
নীল-দর্পণ বলেছেন: হাসেন হাসেন
৩৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩২
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: ভুমিকা পড়ে ভাবলাম, আনা করোনিনা টাইপ কোনও বিশাললললল কিছু পড়তে যাচ্ছি । ওমা পড়া শুরু করতেই দেখি শেষ হয়ে গেলো । ভুমিকাতে গোস্বা ! গল্পে ভালো লাগা!
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৬
নীল-দর্পণ বলেছেন: হা হা....অনেক ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১৩
সবুজ সাথী বলেছেন: সহজ সরল বালিকার সহজ সরল গল্প।