নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আস্ সালামু আলাইকুম্

আনাড়ী রন্ধন শিল্পীর ব্লগ B-)। ব্লগের বাজে-মানহীন লেখাগুলোর মাস্টার পিস দেখতে চাইলে এই ব্লগারের পোষ্ট গুলো পড়ে দেখতে পারেন। কথা দিচ্ছি, নিরাশ হবেন না। B-)

নীল-দর্পণ

নগণ্য একজন মানুষ। পছন্দ করি গল্পের বই পড়তে, রান্না করতে। খুব ইচ্ছে করে ঘুরে বেড়াতে। ইচ্ছে আছে সারা বাংলাদেশ চষে বেড়ানোর।

নীল-দর্পণ › বিস্তারিত পোস্টঃ

চতুর্ভুজ

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৫

রোজ রোজ এক রুটিন ভাল লাগে না। ভেবেছি সত্যি সত্যি চাকরীটা ছেড়ে দেবো, কলেজের জন্যে তৈরী হতে হতে খুব বিরক্তি নিয়ে বলছিলো আনু।

== এটা নতুন কিছু নয়। তোমার ভাল না নাগলে ছেড়ে দিতে পারো তবে যদি আমার মতামত চাও তাহলে বলবো সময় নাও। একটু ভাবো, ভেবে দেখো আসলেই কি চাইছ তুমি।

ভাবতে গেলে মাথা ঘুরে যায়। ধুর.......................

== এত বিরক্ত হচ্ছো কেন ?

হেসে ফেললো আনু, মনে পড়ে গেলো ভার্সিটি লাইফের বান্ধবী তানজি'র কথা

== কি ব্যাপার হাসছো যে.......

তোমার কথা শুনে তানজির কথা মনে পড়ে গেলো। আমি সামান্যতেই এত বিরক্ত হয়ে যেতাম যে তা দেখে তানজি বলতো তোমার যদি একটা বয় ফ্রেন্ড থাকতো তবে তোমার বিরক্তিকর কথায় সে পালিয়ে চলে যেতো.....হাহ হা.......

== আমার তো এখন তোমার কথা শুনে মনে হচ্ছে সেই ভদ্রলোক এই কারনেই গেছে......হাহ হাহ হা...........সরি, ডোন্ট মাইন্ড.....জাস্ট কিডিং ।



আনুর মনে পড়ে গেলো রাফাতের কথা। সদ্য কলেজ পাশ করেছে সে তখন। ভার্সিটির জন্যে কোচিং করছিলো। সে সময়ে কোন একভাবে পরিচয় রাফাতের সাথে। প্রথমে আনু প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ছিলো কোন সম্পর্কে জড়াবে না কিন্তু আস্তে আস্তে কিভাবে যেনো হয়ে গেলো। অনলাইনে খুব কথা হলেও দুজনের দেখা হতো কদাচিৎ। সে চাইলে হয়ত গুনে বলতে পারবে কতবার দেখা হয়েছিলো। রাফাত তখন ACCA করছে। আনুকে বলেছিলো দু বছরের আগে কোনভাবেই তার পড়া কমপ্লিট হবে না। এতে আনুর কোন সমস্যা ছিলো না। রাফাতের কিছু শর্ত ছিলো যা আর দশটা সাধারন মানুষের কাছে অযৌক্তিক মনে হলেও আনুর কাছে স্বাভাবিক মনে হয়েছে, তাই সে খুব একটা প্রতিবাদ করেনি। আর ততদিনে ভালবাসাটা এতটাই প্রবল হয়ে গিয়েছিলো যে অন্য কিছু বাধা হতে পারেনি। কিন্তু পথ তো আর সোজা হয় না, সেটা একসময় কোথাও না কোথাও গিয়ে বেঁকে যায়। অজানা এক কারনে রাফাত তার সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়। প্রথমে পাগলের মতন চেষ্টা করেছে যোগাযোগ করতে কিন্তু ফলাফল তেমন পায়নি। রাফাতের আচরনে তার জেদ চেপে গিয়েছিলো সত্যিটা সে জানবেই কেন রাফাতের এই আচরন। একদিন দ্বায়সারা গোছের কিছু উত্তর দেয় রাফাত যা শুনে সে প্রথমে বিশ্বাস-ই করতে পারেনি। জেদটা আরো বেশী চেপে যায়। এর পর রাফাত এমন কিছু বলে যা আগের বারের সাথে মেলাতে পারেনা। মেলাতে পারে না কেন দুবার দু রকম কথা বললো তাকে। এর মাঝে ভর্তি পরীক্ষার দিন চলে এলো। ঢাকা ভার্সিটিতে চান্স পেয়ে যায় আনু। খুব ফাকা লাগে নিজেকে। প্রথম দিকে খুব কষ্ট হলেও আস্তে আস্তে মানিয়ে নিতে চেষ্টা করে। একদিন খবর পায় রাফাত ইংল্যান্ড চলে গেছে। আনুর ভেতরটা হাহাকার করে উঠলো। মনে হচ্ছিলো দুজনে একই শহরে থাকে এইটুকু ভেবে অন্তত শান্তি পেতো সে কিন্তু এখন.....পরক্ষনেই নিজেকে সামলে নেয় সে। রাফাতের সাথে আর যোগাযোগ করেনি সে তবে ওর বিয়েতে তাকে দাওয়াত দেবে বলে মনস্থির করে। জেদের বশেই এই সিদ্ধান্ত নেয় সে।



== কি ব্যাপার কিছু ভাবছো মনে হচ্ছে.........

হ্যা....নাহ্ তেমন কিছু না। মাহীর কথা সম্বিৎ ফিরে পায় সে। দ্রুত হাতে ঘড়িটা নিয়ে সময় দেখে হাতে পড়ে নেয় সে। এত বেজে গেল কি করে। আজ দেরী হয়ে যাবে ক্লাসে যেতে। আচ্ছা আমি নাহয় দেরী করেছি তুমি কি করলে, খেয়াল ছিলো না এত দেরী হয়ে গেলো, কি যে করো না......

== আমাকে দোষ দিচ্ছো কেন। রেডী হয়ে এসে দেখি তুমি একমনে ভেবে যাচ্ছো কি যেনো। তোমাকে এভাবে দেখলে বেশ লাগে তাই আমিও একটু দেখে নিলাম। বলেই হো হো করে হেসে ফেললো মাহী।

ফাজলামো রাখো, এত তেল দিতে হবেনা। ঘরের বউতো আর পালিয়ে যাচ্ছে না যে তেল দিচ্ছো। এই কথা আমি রাগলেও তুমি বলো, হাসলেও বলো।

== কি আর করবো বলো। অন্য কাউকে বলবো সে বয়সতো আর নেই তুমি হলে আমার একমাত্র আপন বউ

উফ মা...হী............শোন আমি ভেবেছি সত্যিই চাকরীটা ছেড়ে দেবো।

== কলেজ শেষ করে আজ নদীর ধারে যাবো ঘুরতে। তোমার সব কথা নাহয় সেখানেই শোনা যাবে।

ঠিক আছে যাও তাহলে।



আনু-মাহী দুজনেই দুটো কলেজের অধ্যাপক। মাহী সরকারী কলেজের অধ্যাপক। জায়গাটা পছন্দ হওয়ায় এখানে কোয়ার্টার পাওয়ার পর আনু শহরের কলেজ ছেড়ে এখানকার একটি মেয়েদের কলেজে চাকরী নেয়।



আজ তার দুটো ক্লাস ছিলো। শেষ করে মাহীকে বলে আগেই নদীর পাড়ে চলে এসেছে। হুট করেই সাদ এর কথা তার মনে পরে যায়। এতে সে নিজের উপরই বিরক্ত। রাফাতের সাথে সম্পর্কের সময় সাদ তাকে প্রপোজ করে। স্পষ্ট বলে দিয়েছিলো সে রাফাতকে ভালবাসে। কিন্তু ছেলেটা তাকে প্রচন্ড ভালবাসতো এটা সে বুঝতে পেরেছিলো। কিন্তু কিছু করার নেই। রাফাতের সাথে সম্পর্কের ব্যাপারটা জানতে পেরে আবার চেষ্টা করেছিলো কিন্তু আনু কিছুতেই রাজী হয়নি। ছেলেটা খুব পাগলামী করতো। ঢাকার বাইরে একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তো সাদ। ছুটি হলেই আনুকে কিছু না বলে ঢাকায় এসে ওর ডিপার্টমেন্টের সামনে এসে দাড়িয়ে থাকতো। ব্যাপারটা মোটেই ভাল লাগেনি আনুর। একসময় তার সাথে বসে ব্যাপারটি মিটিয়ে ফেলেছে। আর আসেনি সাদ।

কাঁধে হাতের স্পর্শ পেয়ে সম্বিৎ ফিরে পায় আনু.....ওহ! তুমি।

== আর কারো কি আসার কথা ছিলো নাকি ম্যাডাম, দুষ্টুমী মাখা হাসি মুখের জিজ্ঞাসা।



বাদ দাও, আমরা যে জন্যে এখানে এসেছি......আমি ভেবে দেখলাম চাকরীটা ছেড়েই দেবো। শখের বসে ঢুকেছিলাম অধ্যাপনায়। জীবনের একটা লক্ষ্য ছিলো এটা। স্বপ্ন ছিলো রুম ভর্তি ছাত্র-ছাত্রীর সামনে লেকচার দেবো আর সবাই তন্ময় হয়ে শুনবে। একটা সত্যি কথা কি শুধু আমার স্বপ্ন হলে আমি এখানে হয়ত আসতাম না। কিন্তু আমার মায়ের স্বপ্নটা বেশী ছিলো, আমি একজন শিক্ষিকা হবো। আর তাই এখানে আশা। ভেবে দেখলাম স্বপ্ন আমার পূরন হয়ে গেছে, লক্ষ্যে পৌছে গেছি আমি আমার আর কিছু করার নেই। একটানে এতগুলো কথা বলে থেমে গেলো আনু। তার দৃষ্টি নদীর মাঝখানের বালু চরের দিকে।

== হুম বুজলাম.......তোমার মায়ের স্বপ্ন। তোমার কি মনে পড়ে আমাদের বিয়ের পরের দিনের কথা........

আনুর সামনে ভেসে ওঠে সেই স্মৃতি। এখনো তার কাছে অবাক লাগে সে সময়টা। কিভাবে যেনো কি সব হয়ে গেলো হুটহাট করেই। আসলে বিয়ের ব্যাপারটাই মনে হয় এরকম। তবে একটা জেদ আনু রেখেছিলো, রাফাতের বাসায় গিয়ে কার্ড দিয়ে এসে দাওয়াত করে এসেছিলো আনু। এমন বাগে ফেলেছিলো ওকে যে বিয়েতে না এসে পারেনি......

== তুমি কি খেয়াল করেছিলে দ্বিতীয় দিন তোমাদের বাসায় আসার পর তোমার মা আমাকে তার ঘরে নিয়ে গিয়ে অনেক্ষন যাবত কথা বলেছিলেন?

অ্যা.....হ্যা। আমি জিজ্ঞেস করলেতো বলোনি কি কথা হয়েছিলো তোমাদের মাঝে।

== আমাকে তোমার মায়ের স্বপ্নের কথা বলেছিলেন। তিনি খুব চেয়েছিলেন পড়া লেখা করতে, একজন শিক্ষিকা হতে কিন্তু সুযোগ পাননি তিনি। আমাকে খুব অনুরোধ করেছিলেন তোমার পড়াশুনা যেনো বন্ধ না করি, এবং তোমার চাকরী করা না করার ব্যাপারে তোমাকে যেনো কোনদিন চাপ না দেই। তাই তুমি যখন কলেজে ঢুকতে চেয়েছো আমার পরিবার থেকে আপত্তি করলেও আমি যেমন কোন বাঁধা দিইনি আজ তুমি ছাড়তে চাইছো সেখানেও বাঁধা দেবো না। তবে আমার পরামর্শ হলো চাকরীটা ছেড়ো না। তুমি এটাকে অনেক ভালবাসো এটা মনে হয় তোমার চেয়ে বেশী আমি জানি। পারবে না ছেড়ে থাকতে।



বাসায় চলো সন্ধ্যা হয়ে আসছে, শান্ত গলায় বললো আনু।

== চলো আজ বাইরে কোথাও খেয়ে যাই



দেরী হয়ে যাবে, মেয়েদের পরীক্ষার খাতা জমে আছে সেগুলো কাল জমা দিতে হবে।

== এক মূহুর্ত থমকে হো হো করে হেসে উঠলো মাহী। যথা আজ্ঞা ম্যাডাম, চলুন তাই হবে।



থিম: মাহবুব ভাই

ধন্যবাদ মাহবুব ভাই থিমটার জন্যে।

মন্তব্য ৪৬ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৪

মেহেদী হাসান ভূঁঞা বলেছেন: গল্প ভালো হইছে.।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫

নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৬

আমিনুর রহমান বলেছেন: প্রথম ভালো লাগা। সুন্দর গল্প +++




সাদ এর স্থলে জামী হয়ে গেছে।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৬

নীল-দর্পণ বলেছেন: আরে আমিতো খেয়াল করিনি।
থ্যাংক্যু থ্যাংক্যু মন দিয়ে পড়ার জন্যে। এরকম মনযোগী থাকবেন সবসময় ;)

৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৬

দূর দ্বীপবাসীণি বলেছেন: ২য় ভালো লাগা। দারুন লিখেছেন!

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৬

নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক।

অট: আপু দেখি আমাকে এখানে আপনি করে বলেন....ফেবু তে কিন্তু তুমি :|

তুমিই বলবেন, মনে থাকে যেনো :)

৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৪

দূর দ্বীপবাসীণি বলেছেন: এ্যা!!!এইডা কি কৈলা?????ফেবুতে তো আমি তোমারে এ্যাড করিনাই!!!!আমর ফেবু একটাই ,রিয়েলটা।
বুঝছি, আমার হামশকল মনে হ্য়!

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৩

নীল-দর্পণ বলেছেন: তালগোলের গন্ধ পাচ্ছি.....আচ্ছা বাদ দেন

৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬

নীলফরিং বলেছেন:


সুন্দর আগামীর প্রত্যাশায়।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৪

নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ নীলফরিং

৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৯

আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
পরে পড়ুম।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৬

নীল-দর্পণ বলেছেন: আইচ্ছা। তয় পড়বেন কইলাম। আর জরিমানা স্বরুপ আরেকটা সমালোচনামূলক কমেন্ট করবেন

৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: বেশ গোছানো ভাষা। পরিপাটি।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৭

নীল-দর্পণ বলেছেন: আপনাদের অভয়ে নিজের উপর আত্নবিশ্বাস জন্মাচ্ছে হামা ভাই

৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৭

জাকারিয়া মুবিন বলেছেন: ভাল লেগেছে গল্প।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৮

নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৯

মাহবু১৫৪ বলেছেন: এই তো কি সুন্দর গল্প! খুব ভাল লেগেছে

ভাল লাগা অনেক


++++++

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৯

নীল-দর্পণ বলেছেন: সত্যি, নাকি ফুলানি বুজলাম না । #:-S যাইহোক আমি কিন্তু উড়তেসি 8-| 8-| 8-|

১০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫২

অণুজীব বলেছেন: সুন্দর গল্প +++

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১০

নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ অণুজীব

১১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪২

একজন আরমান বলেছেন:
অসাধারণ গল্প।
সত্যিই মানুষের জীবন আসলেই অনেক বেশী বিচিত্র।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৫

নীল-দর্পণ বলেছেন: অনেক বেশী বিচিত্র......

১২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯

আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
অনেক কম্পেক্ট। কোন এলোমেলো ভাব নেই। বুঝা যাচ্ছে লিখার পর এতে অনেক টাইম দিয়েছেন।

ভালো লাগলো।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৭

নীল-দর্পণ বলেছেন: লিখার পর.........নাহ্ লিখার পর টাইম দেইনি তবে লিখার সময় দিয়েছি। সাজিয়েছিলাম একভাবে কিন্তু পরে তা বদল করেছি।

১৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬

আরজু পনি বলেছেন:

জি ম্যাডাম, ভালো লাগলো।। :D

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৮

নীল-দর্পণ বলেছেন: থ্যাংক্যু আপা :#>

১৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২০

শায়মা বলেছেন: ওকে ওকে তাহাই হোক।:)


২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৬

নীল-দর্পণ বলেছেন: :) :)

১৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯

ভিয়েনাস বলেছেন: ঘর সংসারের মতো গোছানো একটা সুন্দর গল্প। সত্যি কইছি আবার উইড়া যায়েন না :)

গল্পে ৮তম ভালো লাগা

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭

নীল-দর্পণ বলেছেন: আচ্ছা ঠিক আছে এই শক্ত হয়ে বসলাম যাতে উড়তে না পারি :)

ধন্যবাদ জানবেন ভিয়েনাস

১৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৩

লোনলিফাইটার বলেছেন: ১০ নাম্বার ভালো লাগা ;)

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৬

নীল-দর্পণ বলেছেন: থেংক্যু থেংক্যু #:-S #:-S

নিত্য নতুন ঠিকানায় দেখতে ভাইজানরে ভালই লাগে ;) :P

১৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৩

রাতুল_শাহ বলেছেন:
ম্যাডাম সুন্দর গল্প।

পরীক্ষার খাতা দেখার মত বিরক্তজনক আর কোন কাজ নাই।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৪

নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ স্যার :)

ম্যাডাম সেই বিরক্তিকর কাজই করবেন, সকালে খাতা জমা দিতে হবে যে.... ;) :P

১৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩০

সায়েম মুন বলেছেন: শক্ত গাঁথুনির লেখা। দিনকে দিন আপনার হাতের লেখা সুন্দর হচ্ছে। 8-|

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৭

নীল-দর্পণ বলেছেন: দোয়া করবেন মুন ভাইয়া, হাতের লেখাটা যাতে আরো সুন্দর করতে পারি। আপনাদের এসব প্রশংসা যে কি সাহস যোগায় তা আমিই জানি 8-| 8-|

১৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:২৯

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: এর পর রাফাত এমন কিছু বলে যা আগের বারের সাথে মেলাতে পারেনা। মেলাতে পারে না কেন দুবার দু রকম কথা বললো তাকে। এর মাঝে ভর্তি পরীক্ষার দিন চলে এলো। ঢাকা ভার্সিটিতে চান্স পেয়ে যায় আনু। খুব ফাকা লাগে নিজেকে। প্রথম দিকে খুব কষ্ট হলেও আস্তে আস্তে মানিয়ে নিতে চেষ্টা করে। একদিন খবর পায় রাফাত ইংল্যান্ড চলে গেছে।


B:-)

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬

নীল-দর্পণ বলেছেন: নামখানা আপনের এতই পছন্দ যে বোল্ড কইরা দিসেন :-B

লেখার সময় নামনিয়ে আমি বেশ ভেবে-টেবে লিখি। আমার যেসব নাম পছন্দ সেগুলোই ;)

২০| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮

ইলুসন বলেছেন: তাও ভাল বিয়ের পরে কোন কমপ্লিকেশন হয় নাই। সুন্দর গল্প।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৩

নীল-দর্পণ বলেছেন: হমম,,,,,,কয়জনেই নেয় এরকম করে

কেমন আছেন পাড়াতো ভাই :)

২১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১২

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: দুপুরে পড়েছিলাম, কিন্তু তাড়া থাকায় ভালো লাগা জানিয়ে যেতে পারিনি। + দিয়ে গেলাম।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৪

নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ মহামহোপাধ্যায়

২২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৮

মামুন হতভাগা বলেছেন: ভালোই তো :)

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৫

নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই :)

২৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৫

রাশমী বলেছেন: সুন্দড় গল্প!

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩১

নীল-দর্পণ বলেছেন: থেংক্যু :#>

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.