নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অদৃষ্টরে শুধালেম, চিরদিন পিছে, অমোঘ নিষ্ঠুর বলে কে মোরে ঠেলিছে?সে কহিল, ফিরে দেখো। দেখিলাম থামি, সম্মুখে ঠেলিছে মোরে পশ্চাতের আমি।

মুবিন খান

নিজের পরিচয় লেখার মত বিখ্যাত বা বিশেষ কেউ নই। অতি সাধারণের একজন আমি। লিখতে ভাল লাগে। কিন্তু লেখক হয়ে উঠতে পারি নি। তবে এই ব্লগে আসা সে চেষ্টাটা অব্যাহত রাখার উদ্দেশ্য নয়। মনে হল ভাবনাগুলো একটু সশব্দে ভাবি।

মুবিন খান › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঈশপ সাহেবের গল্প

১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৪৬




-‘দেখ, নির্বাচনের বেশিদিন নাই। এখন দলটাকে হাইলাইট করা লাগবে। বিরোধীদলের নাম নিয়া সরকারিদলের লোক হয়ে থাকলে সামনের নির্বাচনে পুরা পশুকূল তো ভালো, রামছাগলেও ভোট দিবে না।’ বলতে বলতে নেকড়ে ভেড়ীর ঘাড়ে আলতো একটা কামড় দিল। আদুরে কামড়।

আদুরে কামড়টা ভেড়ীর আবেগকে উথলে দিল। আহা! কতদিন পর! ভেড়ীর দু চোখ জলে ভরে এল। বুকটা টইটুম্বর হয়ে গেল অভিমানে। নেকড়ের বাদামি পশমে গা ঘষাঘষি করতে করতে ভেড়ী বলল, ‘যখনই তোমার কোন মতলব থাকে তখনই আমার কাছে এসে ভালোবাসা দেখাও। মতলব ফুরালে তোমার টিকিটাওদেখা যায় না। তখন সকল ভালোবাসা গিয়ে দেখাও হরিণীকে, ভাল্লুকিনীকে, সজারুনীকে, উদবিড়ালিনীকে, ছাগলীকে এমন কি হাতিনীকেও। তখন তো আমার কথা তোমার মনেই থাকে না।’
বলতে বলতে ভেড়ীর দু চোখ বেয়ে কয়েক ফোটা অশ্রু গড়িয়ে পড়ল। নেকড়ে ডান থাবা বাড়িয়ে ভেড়ীর অশ্রু মুছে আলতো করে আরেকটা আদুরে কামড় দিল। তারপর লকলকা জিভ দিয়ে চাটতে চাটতে বলল,

-‘দেখ ভেড়ী, যত যাই হোক, শেষ পর্যন্ত কিন্তু তুমিই আমার রাণী। এই কারণেই আজ জঙ্গলীয় সংসদে তুমি বিরোধীদলীয় নেতা হয়েছ। হরিণীও হয় নাই, হাতিনীও হয় নাই। তুমি ভেড়ীই হয়েছ।’ নেকড়ে যেন কিছুটা অস্থির।

-‘ভেড়ী কি আর এমনি এমনি হয়েছি! ছিলাম তো নেকড়েনী। তুমিই তো ভেড়ী বানিয়েছ।’ ভেড়ীর কন্ঠ থেকে রাগ ঝরে। ভেড়ীর কন্ঠর উত্তাপ টের পায় ধূর্ত নেকড়ে। তবে বিচলিত হয় না। ভেড়ীকে সামাল দেওয়া নেকড়ের জন্য কোনও ঘটনা না। নেকড়ে সামনের পা দুটা ভাঁজ করে ভেড়ীর মুখোমুখি বসল। বসে খুব সিরিয়াস ভঙ্গী করে বলল, 'শোন ভেড়ী, এখন আবেগপ্রবণ হওয়া কোনও কাজের কথা না। জঙ্গলীয় পশু নির্বাচন এগিয়ে আসছে। অথচ বিরোধীদলীয় পশুদের কোনও অ্যাক্টিভিটি নাই। জঙ্গলের দিকে তাকাও, কিছুই ঠিক নাই। হাতিরা সেদিন কলাগাছের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদ সমাবেশ করল। কাঁঠাল গাছ বাড়ন্ত বলে ছাগলেরা কদিন পর পর ছাগলবন্ধন করে ম্যাঁএএ ম্যাঁএএ করে। কাঁঠাল পাতার মজুদ নাই বলে রামছাগল তো জঙ্গল ছেড়ে পাহাড়ের ওপারে পাড়ি জমিয়েছে। বলদেরা সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীর পক্ষ নিয়ে জঙ্গলের পশুপাখিদের বিভ্রান্ত করছে। বাঁদর অর্থশাস্ত্রর খবর করে দিয়েছে। গাধা শিক্ষাব্যবস্থার বারোটা বাজিয়ে দিয়েছে। অথচ জঙ্গলের প্রধানমন্ত্রী গন্ডারের সেদিকে কোনও খেয়াল নাই। ওদিকে জঙ্গলের সাধারণ পশুপাখিরা তোমাদের কটাক্ষ করছে। বলছে সরকারদলীয় বিরোধী ভেড়ার দল।’

ভেড়ী ভাবনায় পড়ল। ঠিকই তো। তার দলের পশুগুলোর অবস্থা তো খারাপ। সরকার যেইটা বলে সেইটাই করে। যেন নিজেদের কোনও অস্তিত্ব নাই। খালি ঘোষণা দিয়ে সরকারি লোক হওয়া বাকি। চিন্তিত মুখে ভেড়ী বলল, ‘কথা তো ঠিকই বলেছ। কিন্তু কী করব! যেটা হইতেছে সেটাও তো তোমার বুদ্ধিতেই। তুমিই তো বলেছিলা এইভাবে থাকার কথা।’ ভেড়ীর কন্ঠে বিস্ময়।

-‘আরে তখন যেটা বলেছি সেটা সেই পরিস্থিতির জন্য সঠিক ছিল। এখন নির্বাচন এগিয়ে আসতেছে। এখন সকল পশুকূলেরে জানান দিতে হবে আমরা কতটা শক্তিশালী। তাদের বুঝাতে হবে যে আমরাই গন্ডারকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রেখে গন্ডারতন্ত্র বজায় রাখছি।’ বলে নেকড়ে একটু থামল। নেকড়ের বয়স হয়েছে। একটানা এতক্ষণ কথা বলে বেচারা হাঁপিয়ে উঠেছে।

ভেড়ী বলল,‘এখন তবে কী করব?’

‘পশুকূলের বিশ্বাস অর্জন করা লাগবে। সত্য নিয়া আগাতে হবে। কাল জঙ্গলীয় সংসদে তুমি গন্ডারের কাছে তোমার অবস্থান জানতে চেয়ে প্রশ্ন উত্থাপন করবা। বলবা, মাননীয় গন্ডার, আমাদের বলে দেন আমরা কী সরকারি ভেড়ার পাল নাকি বিরোধীদলীয়…’




ঠক্ ঠক্ ঠক্। দরজায় কড়া নাড়ছে কেউ। খুলে দিতেই দেখা গেল কালো উর্দি পরা দাঁড়ানো লোকটা দাঁতগুলা বের করে হাসল। বলল, ‘ঈশপ স্যার কেমন আছেন?’

ঈশপ লিখছিলেন। বেচারা ভীতু মানুষ।কড়া নাড়ার শব্দে চমকে উঠেছিলেন। তাঁর বুক ধড়ফড় করতে লাগল। তবুও নিজেকে কিছুটা সামলে নিলেন। পুরোপুরি সামলাতে পারলেন না। লেখাতেই আটকে রইলেন, 'আর থাকা! দেখ না দেশের কী অবস্থা! জিনিসপত্রের দাম হু হু করে বাড়তেছে। বাচ্চাদের লেখাপড়া হচ্ছে না। আইন শৃঙ্খলার অবস্থা ভালো না। কেমন থাকি বল তো?’ ঈশপ সাহেব স্বাভাবিক হওয়ার চেষ্টা করতে করতে বললেন।

কালো উর্দি ঝকঝকে সাদা দাঁত বের করে হাসল। হাসতে হাসতেই বলল, ‘ভিতরে এসে বসতে বলবেন না ঈশপ স্যার?’

কালো উর্দি লোকটা ঈশপ সাহেবের চেনা কেউ নয় আবার চেনাও। কিছুদিন পর পর হঠাৎ হঠাৎ আসে। খোশগল্প করে। গল্পে গল্পেই যা বলার বলে যায়। এই চেনাজানাটা আসলে নিরাপদ চেনাজানা নয়। তাছাড়া কালো উর্দি গায়ে চড়লে চেনা মানুষও বদলে যায়। সৎ হলে সমস্যা নাই। অসৎ হলেই সমস্যা। তখন তাদের দেখলে ভয় করে। ঈশপ সাহেবের ভয় করতে লাগল। তিনি কালো উর্দিকে ভেতরে ডাকলেন, ‘এস, ভেতরে এসে বস।’

ঘরে ঢুকে উর্দি বসতে বসতে আবারও হাসল। এইরকম অসৎ একজন মানুষের হাসি কি করে এমন সুন্দর হয় এটা একটা রহস্য। কী সুন্দর আর নিষ্পাপ হাসি! ‘অনেকদিন পরে এলে এবার’, বললেন ঈশপ।

‘সময় পাই না স্যার। এদিকে একটা কাজে আসছিলাম। ভাবলাম আপনার সঙ্গে দেখা করে যাই।’ কুরসিতে হেলান দিতে দিতে বলে উর্দি।

‘ভালো করেছ। আমারও আজকাল তেমন বের হওয়া হয় না। কাজ নিয়ে খুব ব্যস্ত থাকি।’

‘তাই নাকি স্যার! বাহ! খুব ভালো তো! আপনাদের লেখকদের এই এক মজা, কাজ কাম কিছু করা লাগে না। ঘরে বসে বসে মনের মাধুরী মিশিয়ে খালি লেখা আর লেখা। লোকে ঘরে এসেই টাকা পয়সা দিয়ে যায়। তা তাদের কথাবার্তা লিখলে তারা বাড়ি বয়ে এসে টাকা পয়সা তো দিয়া যাবেই, কী বলেন, হাহাহা।’ ঘর কাঁপিয়ে হেসে উঠল উর্দি।

ঈশপ কিছু বলেন না। মুখ হাসি হাসি করে উর্দি মূল কথায় কখন আসে সেই প্রতিক্ষা করতে থাকেন। উর্দি বলতে থাকে, ‘আপনার ওই গল্পটা আছে না, ওই যে শিয়ালে গাছে টসটসা আঙুর দেখে গাছের নিচে লাফালাফি করে আঙুর খাইতে! বহুত চেষ্টা চরিত্র করে আঙুর নাগালে না পেয়ে শেষে কয় আঙুর হইল চুককা ফল! ওই গল্পটা পড়ে আমি হাসতে হাসতে শ্যাষ! সারাটাদিন একলা একলা হাসছি। অফিসে জুনিয়ররা বলে স্যার এত হাসেন ক্যান! ঘটনা কি! ঘরে বউ বলে, এত হাসতেছ ক্যান! ঘটনা কি! বলেন তো স্যার, শেয়ালে নাকি আঙুরের দিকে চেয়ে চেয়ে সারাদিন মুখের লালা ফালায়! এইরকম ভেজিটেরিয়ান শেয়ালের কথা এই জীবনে কেউ শুনছে! আপনিই বলেন স্যার! হাসব না তো কি করব! হাহাহা…কোথায় পান স্যার এইসব গল্প! হাহাহা…’

উর্দি আবারও ঘর কাঁপিয়ে হাসতে লাগল। ঈশপ একটু নড়েচড়ে বসলেন। এই নড়াচড়াটা দরকার। এই লোক আসলে কি চায় বোঝা দরকার। বললেন, ‘তুমি যে এত ব্যস্ততায়ও আমার গল্প পড়েছ এটাই আমার জন্যে আনন্দের।’

-‘বলেন কি! আমার কাজই তো রোজ আপনার লেখাগুলো খুঁজে খুঁজে বের করে পড়া। এই যে দেখেন আমাদের রাজা আমাদেরকে কত ভালো রেখেছেন। দেশের অর্থনীতি দেখেন, ফুলে ফেঁপে উঠেছে। মানুষের হাতে আজকে কত কত টাকা। দুই হাতে টাকা কামাইতেছে। যখন যেটা দরকার সঙ্গে সঙ্গে নিজেই কিনে ফেলতে পারছে।

শিক্ষার দিকে তাকান, আজ পর্যন্ত কোনদিন শুনেছেন এত এত ছেলেমেয়ে পাশ করতে পেরেছে? শোনেন নাই। আইন শৃঙ্খলাও তো রেকর্ড পর্যায়ের ভালো। মানুষ কি শান্তিতে বসবাস করতেছে! কারও কোনও অভিযোগ নাই। বেয়াদবি নিয়েন স্যার একটা কথা বলি, খালি আপনারা লেখকেরা এসব দেখেন না। রাজার বদনাম করে লেখা না লিখলে আপনাদের খাওয়া খাদ্য হজম হয় না।’

-‘হাহাহা…খারাপ বল নাই, দেশ একদম রাজটিভির আটটার সংবাদের মত চলছে।’ বলেই সঙ্গে সঙ্গে একটু চুপসে গেলেন ঈশপ সাহেব।
উর্দি বলতে থাকে, ‘স্যার, রাজা আর তার মন্ত্রীদের মত ভালোমানুষেরা দেশ চালায় বলে এখনও আপনাদের কিছু বলে না। বলার জন্যে আমাদের মত মূর্খদের রাখছে বেতন দিয়া। সেই বেতনের টাকা সুদে আসলেই উসুল করে নেয়। আমাদের বসে বসে খালি আপনাদের মিথ্যা লেখাগুলা পড়তে হয়। আমরা কি করব। এখন বলেন স্যার আপনি কেমন আছেন?’ বলে প্রশ্নবোধক দৃষ্টি নিয়ে উর্দি ঈশপ সাহেবের দিকে তাকিয়ে রইল।

ঈশপ সাহেব বলেন, ‘খুব ভালো আছি। কোনও সমস্যা নাই। যখন যা দরকার তা চাইতে হচ্ছে না, ভাবলেই সামনে চলে আসছে। সত্যিই অনেক ভালো আছি। এই ভালো থাকাকে বলে ‘ঐতিহাসিক ভালো থাকা।’ রাজাকে বলবে আমি ঐতিহাসিক ভালো আছি।’ বলে ঈশপ সাহেব উর্দির হাসির মত সুন্দর একটা হাসি হাসতে চাইলেন। উর্দি বলল,

‘আচ্ছা, বলব নে রাজাকে। তবে শোনেন ঈশপ সাহেব, মানুষের কানপড়া শুনে উল্টাপাল্টা মিথ্যা লেখা লিখবেন না। মিথ্যা লেখা লিখলে, লেখার পড়ুয়ারা রাগ হয়। তারা ভাবে আপনি সরকারবিরোধীদের কাছ থেকে টাকা খেয়ে তাদের দালাল হয়ে গেছেন। কিন্তু আমি তো জানি তাদের ধারণা কতবড় ভুল। আপনার উচিত তাদের এই ভুল ধারণা ভেঙে দেওয়া। উচিত না?

‘জ্বী, উচিত।’ মৃদু কণ্ঠে বললেন ঈশপ।

‘তাহলে মানুষকে জানান দেশ কত উন্নত হয়েছে। কত সুন্দর চলছে। সুন্দর চলছে না?’ জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে ঈশপ সাহেবের দিকে তাকাল উর্দি

‘জ্বী, সুন্দর চলছে।’ ওপর নিচ মাথা ঝাঁকান ঈশপ।

-‘আচ্ছা, আজ তাহলে উঠি স্যার। এককাপ চা-ওতো খেতে বললেন না। আর শোনেন, আমার কাছে কয়েকটা দুধেল গাই আছে। খাঁটি দুধ দিয়ে ভাত খাওয়ার জন্য রাজাই দিয়েছিল। তার একটা আপনাকে পাঠিয়ে দেব। ছেলেদের নিয়ে দুধভাত খাবেন। ‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে’ লিখে লিখে তো পত্রিকার পাতা ভরায়া ফেলছেন। এখন থেকে ছেলেমেয়ে নিয়ে দুধভাত খাবেন। পত্রিকার পাতা ভরে হাহাকার করার দরকার নাই। চলি তবে এখন।’

ঈশপকে কোনও কথা বলার সুযোগ না দিয়ে বেরিয়ে গেলেন কালো উর্দি। ঈশপ সাহেবের মনে প্রশ্ন জাগলো, গাভীর দুধ পাওয়া গেলেও ভাত আসবে কোত্থেকে? বাজারে পঞ্চাশ টাকার দরের নিচে কোনও চাল নেই। আর দুধভাত খেলেই হবে? শরীরে আমিষ লাগবে না? বাচ্চাদের মাছমাংস খাওয়ানো লাগে না? গরুর মাংস পাঁচশ’ টাকা কেজি। খাসির মাংস এক হাজার টাকা। দুধভাত খাইয়ে খাইয়ে ছেলেমেয়েদের কী গাধা করে গড়ে তুলবেন? লেখাপড়া করানো লাগবে না? শিক্ষা উপকরণের যে দাম তাতে তো প্যাপিরাস, তালপাতা, কলাপাতায় লেখাপড়া করানো লাগবে। কিন্তু ঈশপ ভীতু মানুষ। ঈশপ কখনও এই প্রশ্নগুলো উত্থাপন করবেন না। ঈশপের তৃষ্ণা পেয়ে গেল। ঘরের কোণায় রাখা মাটির কলসটার দিকে এগিয়ে গেলেন তিনি। পানি একদম তলানিতে পড়ে আছে। আচ্ছা, ছোট ছোট পাথরের টুকরা যদি কলসের তলানিতে ফেলা হয় তাহলে কী তলানি ভরাট হয়ে পানির স্তর উপরে উঠতে থাকবে?

ঈশপ ভাবতে থাকেন। ঈশপের এখন একজন বিজ্ঞান জানা লোক দরকার।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি ঈশপের গল্পের ছবি ভালোবাসেন?

১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:১৬

মুবিন খান বলেছেন: আপনি ঈশপের পছন্দ করেন না?

২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: মানুষ সম্পর্কে অভিজ্ঞতা খারাপ হচ্ছে দিন দিন। বুঝতে পারছি, অসম্পর্কিত থাকাই ভালো।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:০৩

মুবিন খান বলেছেন: সকল মানুষই ইউনিক। কেউ কারও মত নয়। আশাহত হবেন না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.