নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সব দুঃখের মূল এই দুনিয়ার প্রতি অত্যাধিক আকর্ষণ – হযরত আলী (রাঃ)
এই বিশ্বকে একসময় বর্বররা শাসন করত যাদের কাছে নায়,সত্য,সুন্দর,পবিত্র,সাম্য বলে কিছু ছিল না তারা সবসময় পেশি শক্তির বলে মানুষকে শাসন করত,মানবিকতাকে পদদলিত করে তারা মানুষকে দাসে পরিণত করেছিল,মানুষে মানুষে ভেদাভেদ তৈরি করেছিল।কিন্তু যখনই রাষ্ট্রীয় শাসন ক্ষমতা গ্রেট রোমান,পারস্যদের হাত থেকে মুসলমানদের হাতে এসেছে তখনি মানুষ এই নায়,সত্য,সুন্দর,পবিত্র,সাম্য,ভ্রাতৃত্ব,মানবিকতা নামক শব্দগুলোর সাথে পরিচিতি লাভ করেছে,এগুলোর হাতেখড়ি তো মুসলমানদের হাতেই হয়েছে।স্বয়ং খলিফাতুল মুসলিমিন উটের রশি ধরে হাঁটছেন আর তার ভৃত্য উটে চড়ে যাচ্ছেন,এটাই ইসলামের মহান শিক্ষা।আর এখন পাঁচ একর ভুমির ক্ষমতা আসলে পা মাটিতে নামতে চায় না তাও আবার প্রশাসনিক ক্ষমতা না,কোন ছ্যাঁচড়া রাজনৈতিক দলের ক্ষমতা।আর মুসলিম শাসকরা পুরু অর্ধ পৃথিবী শাসন করেও খেজুরের পাতার বিছানায় রাত কাটিয়েছেন তার পরেও ভয়ে থাকতেন কি জানি পাছে আবার আরাম,ভোগ বিলাস হয়ে যাচ্ছে না তো?
যাইহোক আসল কথা হচ্ছে আজকের পবিত্র মক্কা বা সৌদি আরব একসময় সারা বিশ্বের বঞ্চিত মানুষদের বঞ্চনা থেকে মুক্তির পথ দেখিয়েছিল,অধিকারহীনদের অধিকার বুঝিয়ে দিয়েছিল,পৃথিবীর বুকে মানবধিকারের সূর্য সর্বপ্রথম উদিত হয়েছিল আজকের সৌদি আরবেই এসব কিছু সম্ভব হয়েছিল ইসলামকে ধারণ করার ও পরিপূর্ণভাবে মানার মধ্যে দিয়েই কিন্তু সময়ের পরিক্রমায় তা আর ধরে রাখতে পারে নি।ঠিক যেদিন থেকে আল্লাহ্র গোলামী বাদ দিয়ে আমেরিকার গোলামী শুরু করছে ঐদিন থেকেই তাদের নৈতিক পতন শুরু হয়েছে।এখন তারা রীতিমত আমেরিকার সাথে কাধে কাঁধ মিলিয়ে তথাকথিত সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের নামে মুসলিম দেশগুলো একটার পর একটা ধ্বংসলীলায় মেতে আছে।যার লালসার সর্বশেষ শিকার হচ্ছে কাতার!জাতিগত মত ভিন্নতার এবং আঞ্চলিক শক্তিমত্তা প্রদর্শন জন্য একের পর এক মুসলিম দেশ ধ্বংসে মদদ দিয়েই যাচ্ছে এবং সাধারন মানুষদের হত্যা করে যাচ্ছে।ইয়েমেনে ত কিছুদন আগে জানাজার নামাজে হামলা করে ৩০০ মানুস হত্যা করল।ইসলামের নামে করুক আর যেই নামে করুক হত্যা হত্যাই, সৌদি এই ক্ষেত্রে মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে।পুরু মানব জাতিকে হত্যা করছে,কেননা রাসুল[সঃ] এর একটি পবিত্র হাদিস রয়েছে যেখানে বলা আছে কেউ যদি একজন নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করল সে যেন তাবৎ দুনিয়ার সমগ্র মানব জাতিকে হত্যা করল।এখানে একটি বিষয় লক্ষণীয় তা হচ্ছে এখানে নির্দিষ্ট করে কোন ধর্মের লোকের কথা বলা নেই,এবার সে যেকোনো ধর্মের হোক না কেন।একাত্তরে ধর্মের নামে যত মানুষ হত্যা করছে তাও এর অন্তর্ভুক্ত,আলবদর যত মা-বোনকে ধর্ষণ করছে তাও এর অন্তর্ভুক্ত।একজন মানুষের জানাজার নামাজে যারা হামলা করে তারা নিশ্চয় ফেরাউনের আত্মীয় স্বজন হবেন!!!নিশ্চয় ইহুদীদের কেউ হবে!!!নিশ্চয় সে মুসলিম হবে না,কারন পবিত্র আল্লাহ সুবাহানাহুতালা কোরানের মাঝে এবং তার রাসুল[সঃ] হাদিসের মাঝে মুসলমানের সংজ্ঞা দিয়েছেন তার সাথে সৌদির নারীখোর,মদখোর,সমকামী,তেল লুণ্ঠনকারী,লুচ্চা,চরিত্রহীন,জানোয়ার,মরুভূমির দস্যু বাদশাগুলার কোন মিল খুঁজে পাচ্ছি না।মরুভূমির দস্যুগুলি আজকে পবিত্র সৌদি আরবের পবিত্র ভুমি ব্যবহার করছে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জন্য।যেখান থেকে একসময় শান্তির পায়রা শান্তির বার্তা নিয়ে বের হত, এখন সেখান থেকে বোমা নিয়ে বোমারু বিমান বের হচ্ছে।
একজন কজন মানুষ মুসলমান হওয়ার অর্থ হচ্ছে তার হাত পা আই মিন প্রত্যেক অঙ্গ প্রত্যঙ্গ,চক্ষুঃ,জবান থেকে প্রত্যেকটি জাতি,গোষ্ঠী,পশু,পাখি,প্রানি নিরাপত্তা লাভ করবে।আর সেখানে অপর মুসলমানকে হত্যা করা তো কল্পনাই করা যায় না। নিশ্চয় পরকালে এদের জন্য কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা রয়েছে।আমি একটা জিনিস দেখে খুব অবাক হই যখন ইসরায়েল ফিলিস্তিনের উপর হামলা করে তখন গরু খাওয়া মুসলমানদের ঈমানের দণ্ড দাড়িয়ে যায় অপর দিকে সৌদি আরব মুসলিম বিশ্বের হর্তাকর্তা হয়েও যখন মুসলমানদের হত্যা করে তখন ইমান দণ্ড দাঁড়ায় না,আমি একটা পরিসংখ্যান দিলে বিষয়টা পরিষ্কার হবে আর তথাকথিত মুমিনদের দ্বিচারিতার অবস্থা বোঝা যাবে,গত আঠার মাসে সৌদি আরব ইয়েমেন এ দশ হাজারের বেশি মানুষকে হত্যা করে অপরদিকে ইসরায়েল গত বিশ বছরেও দশহাজার মানুষকে হত্যা করে নাই!!! তাহলে এবার আপনিই বিচার করুন হো ইজ দ্যা অরস্ট রুলার বিটুইন দ্যা টু কান্ট্রিজ??
হজ্জ হচ্ছে ইসলামের একটি মৌলিক বিধান এবং পাঁচটি স্থম্ভের একটি,যা এখন সৌদি আরবের সবচেয়ে বড় ব্যবসায়যোগ্য পণ্যে রূপ নিয়েছে,এবং রাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় আয়ের উৎস।হজ্জ নিয়ে আপনাদেরকে ব্যবসায় করার জন্য আল্লাহ এটা দেন নাই,এটা আপনাদের বাপ দাদাদের সম্পদ না।প্রতি বছর হজ্জ থেকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার আয় করবেন আর আমেরিকা থেকে হজ্জের পয়সায় অস্র,যুদ্ধ বিমান,ট্যাং কিনে মুসলিমদের হত্যালীলায় মেতে উঠবেন।
সৌদির বিমান হামলায় যেসব মুসলিম মারা গেছে আল্লাহ্ তাদেরকে জান্নাতের উঁচু মাকাম দান করুক।এই বিশ্বকে একসময় বর্বররা শাসন করত যাদের কাছে নায়,সত্য,সুন্দর,পবিত্র,সাম্য বলে কিছু ছিল না তারা সবসময় পেশি শক্তির বলে মানুষকে শাসন করত,মানবিকতাকে পদদলিত করে তারা মানুষকে দাসে পরিণত করেছিল,মানুষে মানুষে ভেদাভেদ তৈরি করেছিল।কিন্তু যখনই রাষ্ট্রীয় শাসন ক্ষমতা গ্রেট রোমান,পারস্যদের হাত থেকে মুসলমানদের হাতে এসেছে তখনি মানুষ এই নায়,সত্য,সুন্দর,পবিত্র,সাম্য,ভ্রাতৃত্ব,মানবিকতা নামক শব্দগুলোর সাথে পরিচিতি লাভ করেছে,এগুলোর হাতেখড়ি তো মুসলমানদের হাতেই হয়েছে।স্বয়ং খলিফাতুল মুসলিমিন উটের রশি ধরে হাঁটছেন আর তার ভৃত্য উটে চড়ে যাচ্ছেন,এটাই ইসলামের মহান শিক্ষা।আর এখন পাঁচ একর ভুমির ক্ষমতা আসলে পা মাটিতে নামতে চায় না তাও আবার প্রশাসনিক ক্ষমতা না,কোন ছ্যাঁচড়া রাজনৈতিক দলের ক্ষমতা।আর মুসলিম শাসকরা পুরু অর্ধ পৃথিবী শাসন করেও খেজুরের পাতার বিছানায় রাত কাটিয়েছেন তার পরেও ভয়ে থাকতেন কি জানি পাছে আবার আরাম,ভোগ বিলাস হয়ে যাচ্ছে না তো?
যাইহোক আসল কথা হচ্ছে আজকের পবিত্র মক্কা বা সৌদি আরব একসময় সারা বিশ্বের বঞ্চিত মানুষদের বঞ্চনা থেকে মুক্তির পথ দেখিয়েছিল,অধিকারহীনদের অধিকার বুঝিয়ে দিয়েছিল,পৃথিবীর বুকে মানবধিকারের সূর্য সর্বপ্রথম উদিত হয়েছিল আজকের সৌদি আরবেই এসব কিছু সম্ভব হয়েছিল ইসলামকে ধারণ করার ও পরিপূর্ণভাবে মানার মধ্যে দিয়েই কিন্তু সময়ের পরিক্রমায় তা আর ধরে রাখতে পারে নি।ঠিক যেদিন থেকে আল্লাহ্র গোলামী বাদ দিয়ে আমেরিকার গোলামী শুরু করছে ঐদিন থেকেই তাদের নৈতিক পতন শুরু হয়েছে।এখন তারা রীতিমত আমেরিকার সাথে কাধে কাঁধ মিলিয়ে তথাকথিত সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের নামে মুসলিম দেশগুলো একটার পর একটা ধ্বংসলীলায় মেতে আছে।যার লালসার সর্বশেষ শিকার হচ্ছে কাতার!জাতিগত মত ভিন্নতার এবং আঞ্চলিক শক্তিমত্তা প্রদর্শন জন্য একের পর এক মুসলিম দেশ ধ্বংসে মদদ দিয়েই যাচ্ছে এবং সাধারন মানুষদের হত্যা করে যাচ্ছে।ইয়েমেনে ত কিছুদন আগে জানাজার নামাজে হামলা করে ৩০০ মানুস হত্যা করল।ইসলামের নামে করুক আর যেই নামে করুক হত্যা হত্যাই, সৌদি এই ক্ষেত্রে মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে।পুরু মানব জাতিকে হত্যা করছে,কেননা রাসুল[সঃ] এর একটি পবিত্র হাদিস রয়েছে যেখানে বলা আছে কেউ যদি একজন নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করল সে যেন তাবৎ দুনিয়ার সমগ্র মানব জাতিকে হত্যা করল।এখানে একটি বিষয় লক্ষণীয় তা হচ্ছে এখানে নির্দিষ্ট করে কোন ধর্মের লোকের কথা বলা নেই,এবার সে যেকোনো ধর্মের হোক না কেন।একাত্তরে ধর্মের নামে যত মানুষ হত্যা করছে তাও এর অন্তর্ভুক্ত,আলবদর যত মা-বোনকে ধর্ষণ করছে তাও এর অন্তর্ভুক্ত।একজন মানুষের জানাজার নামাজে যারা হামলা করে তারা নিশ্চয় ফেরাউনের আত্মীয় স্বজন হবেন!!!নিশ্চয় ইহুদীদের কেউ হবে!!!নিশ্চয় সে মুসলিম হবে না,কারন পবিত্র আল্লাহ সুবাহানাহুতালা কোরানের মাঝে এবং তার রাসুল[সঃ] হাদিসের মাঝে মুসলমানের সংজ্ঞা দিয়েছেন তার সাথে সৌদির নারীখোর,মদখোর,সমকামী,তেল লুণ্ঠনকারী,লুচ্চা,চরিত্রহীন,জানোয়ার,মরুভূমির দস্যু বাদশাগুলার কোন মিল খুঁজে পাচ্ছি না।মরুভূমির দস্যুগুলি আজকে পবিত্র সৌদি আরবের পবিত্র ভুমি ব্যবহার করছে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জন্য।যেখান থেকে একসময় শান্তির পায়রা শান্তির বার্তা নিয়ে বের হত, এখন সেখান থেকে বোমা নিয়ে বোমারু বিমান বের হচ্ছে।
একজন কজন মানুষ মুসলমান হওয়ার অর্থ হচ্ছে তার হাত পা আই মিন প্রত্যেক অঙ্গ প্রত্যঙ্গ,চক্ষুঃ,জবান থেকে প্রত্যেকটি জাতি,গোষ্ঠী,পশু,পাখি,প্রানি নিরাপত্তা লাভ করবে।আর সেখানে অপর মুসলমানকে হত্যা করা তো কল্পনাই করা যায় না। নিশ্চয় পরকালে এদের জন্য কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা রয়েছে।আমি একটা জিনিস দেখে খুব অবাক হই যখন ইসরায়েল ফিলিস্তিনের উপর হামলা করে তখন গরু খাওয়া মুসলমানদের ঈমানের দণ্ড দাড়িয়ে যায় অপর দিকে সৌদি আরব মুসলিম বিশ্বের হর্তাকর্তা হয়েও যখন মুসলমানদের হত্যা করে তখন ইমান দণ্ড দাঁড়ায় না,আমি একটা পরিসংখ্যান দিলে বিষয়টা পরিষ্কার হবে আর তথাকথিত মুমিনদের দ্বিচারিতার অবস্থা বোঝা যাবে,গত আঠার মাসে সৌদি আরব ইয়েমেন এ দশ হাজারের বেশি মানুষকে হত্যা করে অপরদিকে ইসরায়েল গত বিশ বছরেও দশহাজার মানুষকে হত্যা করে নাই!!! তাহলে এবার আপনিই বিচার করুন হো ইজ দ্যা অরস্ট রুলার বিটুইন দ্যা টু কান্ট্রিজ??
হজ্জ হচ্ছে ইসলামের একটি মৌলিক বিধান এবং পাঁচটি স্থম্ভের একটি,যা এখন সৌদি আরবের সবচেয়ে বড় ব্যবসায়যোগ্য পণ্যে রূপ নিয়েছে,এবং রাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় আয়ের উৎস।হজ্জ নিয়ে আপনাদেরকে ব্যবসায় করার জন্য আল্লাহ এটা দেন নাই,এটা আপনাদের বাপ দাদাদের সম্পদ না।প্রতি বছর হজ্জ থেকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার আয় করবেন আর আমেরিকা থেকে হজ্জের পয়সায় অস্র,যুদ্ধ বিমান,ট্যাং কিনে মুসলিমদের হত্যালীলায় মেতে উঠবেন।
সৌদির বিমান হামলায় যেসব মুসলিম মারা গেছে আল্লাহ্ তাদেরকে জান্নাতের উঁচু মাকাম দান করুক।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৩৮
মোহাম্মদ ফরহাদ মিয়াজি ১ বলেছেন: ওহাবিরা শুধুমাত্র দায়ী এত সহজেই বলা যাবে না, এখানে অনেকগুলো পক্ষ একে অন্যের বিরুদ্ধে লড়ছে কেউ সুন্নীদের হয়ে আর কেউ শিয়াদের হয়ে এই প্রক্সি ওয়ারফেয়ার এ সৌদির ওহাবিবাদ আর ইরানের শিয়াবাদ জাস্ট যুদ্ধের একটা প্রকাশ্য অনুঘটক হিসেবে কাজ করছে এর বাই গোপনে রয়েছে অর্থনৈতিক স্বার্থ
তবে সৌদিয়ানরা মূলে রয়েছে
২| ১৬ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ২:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আরব ও ইরানে যুদ্ধ হচ্ছে, শিয়া, সুন্নি, ওহাহবী ও কুর্দদের মাঝে; ইসলামে ধর্ম ভেংগে ৪ দল হয়ে গেছে, এটা সমস্যা ও তেলের পয়সা খরচ কিভাবে করবে সেটা তারা জানে না।
মানুষ মারা আরবদের অভ্যাস ছিলো ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪০
মোহাম্মদ ফরহাদ মিয়াজি ১ বলেছেন: নৃতাত্ত্বিক ইতিহাস পড়লে বুঝতে পারবেন শুধু আরবরাই নয়, আরব আনারব সবারই মানুষ মারার অভ্যাস ছিল
৩| ১৬ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ২:২০
মামুন মেহেদী বলেছেন: যতদিন মুসলমানরা নিজেদেরকে এক ভাবতে পারবে না ততদিন এরকম চলতেই থাকবে। কিছুই বলার নেই।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪২
মোহাম্মদ ফরহাদ মিয়াজি ১ বলেছেন: মুসলমানরা কেয়ামতের আগ পর্যন্ত আর এক ভাববে ন।
৪| ১৭ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৯:৫৩
স্বতু সাঁই বলেছেন: আর মুসলিম শাসকরা পুরু অর্ধ পৃথিবী শাসন করেও খেজুরের পাতার বিছানায় রাত কাটিয়েছেন তার পরেও ভয়ে থাকতেন কি জানি পাছে আবার আরাম,ভোগ বিলাস হয়ে যাচ্ছে না তো?
লেখককে পরামর্শ দেবো সিরিজ নাটক সুলতান সুলেমান দেখতে।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪৩
মোহাম্মদ ফরহাদ মিয়াজি ১ বলেছেন: দেখেছি
৫| ১৭ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৫
অরূপ তোমার বাণী বলেছেন: ভাইয়ুউউউউউউ!!!!!!
ফুহ!!!!!!!
তোমার পোস্ট আমি ফু দিয়ে উড়াই দিলাম!!!!!!!!!
হা হা হা হা
৬| ১২ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:৩১
অক্পটে বলেছেন: খুব ভালো লিখেছেন। লেখাটা দু'বার পোস্ট হয়েছে।
৭| ১২ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৪:৩০
বিটপি বলেছেন: ইতিহাস অনুযায়ী, সুলতান সুলেমানের জীবনের ৩৩ বছরই কেটেছে ঘোড়ার পিঠে, যুদ্ধযাত্রায় ও তাঁবুতে। তার ভাওগ বিলাস করার সময় কখন ছিল? মেগ্নিফিসেন্ট সেঞ্চুরি নামের টিভি সিরিয়ালটি আসলে অটোমান সুলতানদের পচিয়েছে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:৫০
নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: ওয়াহাবী বা সালাফিরা বর্তমান বিশ্বে ইসলামের নামে সন্ত্রাসবাদের অপবাদের জন্য দায়ী প্রধান আসামী। উইকিপিডিয়ায় সার্চ করলেই বোঝা যাবে, কীভাবে সৌদি আরবে ধর্মকে পুঁজি করে ওয়াহাবীরা ক্ষমতা দখল করেছে।
আইএস, আল-কায়েদার মতো চরমপন্থী দলগুলোর উথ্থানের পেছনে মূলত ওয়াহাবীরা দায়ী।
অথচ এদেশে এখনো সৌদি বাদশাহদের অন্ধ ভক্তের দল ছড়িয়ে আছে।