নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি বর্তমানে ইস্টিশন এবং সামহোয়্যার ইন ব্লগে লিখি। আমার সকল লেখা আমি এই দুটি ব্লগেই সংরক্ষণ করে রাখতে চাই। এই দুটি ব্লগের বাইরে অনলাইন পোর্টাল, লিটল ম্যাগাজিন এবং অন্য দু-একটি ব্লগে কিছু লেখা প্রকাশিত হলেও পরবর্তীতে কিছু কিছু লেখা আমি আবার সম্পাদনা করেছি। ফলে ইস্টিশন এবং সামহোয়্যার ইন ব্লগের লেখাই আমার চূড়ান্ত সম্পাদিত লেখা। এই দুটি ব্লগের বাইরে অন্যসব লেখা আমি প্রত্যাহার করছি। মিশু মিলন ঢাকা। ৯ এপ্রিল, ২০১৯।
দরদরিয়ার মেঠোপথ আজও বুক পেতে রাখে
মানুষের পায়ের শব্দ শোনে সন্তর্পণে কান পেতে
হাজার পায়ের আনাগোনার ভিড়ে
কেবল দুটি পা খুঁজে ফেরে!
দরদরিয়ার বৃক্ষরাজি আজও মায়াময় ছায়াশীল
শীতল ছায়ায় জুড়োয় শরীর হাজারো পথিকের,
তবু প্রাণে প্রশান্তি মেলে না
সন্তান হারানো মায়ের মতো
বছরের পর বছর প্রতীক্ষায় থাকে ছায়ার আঁচল পেতে।
দরদরিয়ায় নীড়ে ফেরা পাখির ডানায় চেপে জ্যোৎস্না নামে
একটি বাড়ির জানালায় মুখ বাড়িয়ে উঁকি দেয়
গরাদের ফাঁক গ’লে ঢুকে
একজন জনদরদী মানুষ খোঁজে!
দরদরিয়ার পুকুরগুলো দীর্ঘশ্বাস ফ্যালে পাড়ে
বৃষ্টি হ’লে বুক চাপড়ে মরে
হায়রে জল, কত জল, বুক থৈ থৈ করে জলে
তবু তাদের ছেলে চেয়েও পায়নি
একফোঁটা জল নিদানকালে!
দরদরিয়ার বুকের শোণিত ধারার ক্ষরণ
সমস্ত নদী-খাল বেয়ে ছড়িয়ে পড়েছে সারা বাংলাদেশে
দররিয়ার বুকের ব্যথা বাজে সারা বাংলাদেশের বুকে
অহর্নিশি দুঃখিনী বাংলাদেশ
তাজ, তাজ ব’লে ডাকে।
ঢাকা
২১.১০.১৪
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৮
মিশু মিলন বলেছেন: তাজউদ্দিনকে মানুষ ঝুঝতে পারবে এবং মূল্যায়ন করতে পারবে তখনই, যখন আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় থাকবে কিন্তু বঙ্গবন্ধুর পরিবারের কেউ আওয়ামীলীগের সাথে সম্পৃক্ত থাকবে না। আমাদের আগের প্রজন্মের বুদ্ধিজীবিরা অন্ধভাবে মুজিবভক্ত। তাজউদ্দীন সম্পর্কে তারা উদাসীন। দেখুন কি দুঃখজনক ব্যাপার, আজ আমাদের প্রধানমন্ত্রী ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিলেন, কিন্তু চার নেতার কবরে গেলেন না।
ধন্যবাদ আপনার সুচিন্তিত মন্ত্যের জন্য। ভাল থাকুন।
২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০০
সুমন কর বলেছেন: উনার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা রইল।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৯
মিশু মিলন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৪
খেলাঘর বলেছেন:
উনার ভুলের মাশুল আমরা সবাই দিচ্ছি।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০২
মিশু মিলন বলেছেন: আমার নতুন উপন্যাস লেখার জন্য বছর খানেক যাবৎ বাংলাদেশের ইতিহাস পড়ছি। তাতে আমার মনে হয়েছে, তাজউদ্দিনের ভুলের নয়, বঙ্গবন্ধুর ভুলের মাশুল দিচ্ছি আমরা। বঙ্গবন্ধু তাজউদ্দিনের কথা শুনলে আজ ইতিহাস অন্যরকম হতে পারতো। বঙ্গবন্ধু সাড়ে তিন বছর ধরে অত্যন্ত যত্ন নিয়ে পাঁচটি কবর খুঁড়েছেন। একটা উনার নিজের আর বাকি চারটা চারনেতার।
আমি আপনার ভুলে ভরা পোস্টটি পড়েছি। তাজউদ্দিন সম্পর্কে আরেকটু বিস্তারিত জেনে এ ধরণের পোস্ট দেওয়া উচিত। তাতে আপনার নিজেরই ভাল হবে।
ভাল থাকুন।
৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০৮
খেলাঘর বলেছেন:
তাজুদ্দিন আহমেদ কে ছিলেন?
৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০৯
খেলাঘর বলেছেন:
উপন্যাসই লিখুন। শুদ্ধ হবে হয়তো।
৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১২
খেলাঘর বলেছেন:
শেখ সাহেব ভুল করেছিলেন, যেমন তাজুদ্দিন সাহেবকে মন্ত্রী পরিষদ থেকে সরানো; রাখলে এমন কি লাভ হতো?
মানুষ নিজের ভুলের জন্য দায়ী হয়।
৭| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৭
খেলাঘর বলেছেন:
উপন্যাস হয়তো নিজের পয়সায় ছাপাতে হবে, ও নিজকেই পড়তে হবে।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০৮
মিশু মিলন বলেছেন: শুধু শুধু বিতর্ক বাড়ালেন। অন্য আরেকজনের পোস্টেও দেখেছি আপনার অযাচিত মন্তব্য। বুঝলাম এটা আপনার স্বভাব। যাইহোক, আমি উপন্যাস লিখবো, ছাপবো-নিজের টাকায় হলেও।
তবে আপনার মতো স্টপ বর্ন লোকের জন্য আমার উপন্যাস নয়। আমার এখানে আপনার আর মন্তব্য করার প্রয়োজন দেখছি না আমি।
৮| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪২
ফা হিম বলেছেন: অহর্নিশি দুঃখিনী বাংলাদেশ
তাজ, তাজ ব’লে ডাকে...
কবে আমরা আরেকজন তাজউদ্দিন আহমেদ পাব?
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০৭
মিশু মিলন বলেছেন: ধন্যবাদ ফাহিম।
ভাল থাকুন।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০৯
মিশু মিলন বলেছেন: তাজউদ্দিন এখন স্বপ্ন!
আর কি পাব? এটা আমারও প্রশ্ন।
৯| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০১
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক ভালো লাগা জানবেন মিশু মিলন।
বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে যাবার সৌভাগ্য হযেছে আমার।
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৪৭
মিশু মিলন বলেছেন: "বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে যাবার সৌভাগ্য হযেছে আমার।"
বাহ্! খুব ভাল অভিজ্ঞতা।
ধন্যবাদ দীপংকরদা। ভাল থাকবেন। শুভকামনা নিরন্তর.....
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪২
হরিপদ কেরাণী বলেছেন: তাজউদ্দিন আহমদকে বুঝতে বাঙ্গালীর আরও ৫০ বছর লাগবে। বাংলাদেশের এখনও যোগ্যতা হয় নাই তাজউদ্দিন আহমদকে ধারণ করার। এই লোক না থাকলে কারও বাপের ব্যাটার সাধ্য ছিলো না বাংলাদেশ স্বাধীন করার। ভারতেরও না। তার মানে এই না যে তাজউদ্দিন একাই দেশ স্বাধীন করেছেন। কিন্তু তিনি না থাকলে এটা আর কারও দ্বারাই সম্ভব ছিলো বলে অন্তত আমার কাছে মনে হয় না।