নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একজন শৌখিন লেখক আমি, আবার কবিও বলা যেতে পারে । যখন যা ভালো লাগে তাই লিখি ।
প্রশ্ন: “আমিনা ওয়াদুদ প্রথম মহিলা যার নেতৃত্বে/ইমামতিতে জুম্মার সালাত আদায় হয়েছে । সেদিন মহিলারা আরও বেশি পুরুষদের মতো হওয়ার দিকে এক বিশাল পদক্ষেপ নিয়েছে। তবে, আমরা (মহিলারা) কি আমাদের সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত মুক্তি বাস্তবায়নের নিকটে আসতে পেরেছি? "
-------------------------------------------------------------------------------------
প্রশ্নের জবাবঃ -
সালাম,
আপনার অনুপ্রেরণামূলক প্রশ্নের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ!
ঠিক আছে, আপনার প্রশ্নের উত্তরে আমি বলতে পারি যে আমি এটি ভাবি না।
যা আমরা প্রায়শই ভুলে যাই তা হ'ল আল্লাহ নারীদেরকে নিজ সম্মানের দ্বারা মূল্যায়ন করে সম্মানিত করেছেন, পুরুষদের সাথে তুলনা করে নয়। তবে যেহেতু পশ্চিমা নারীত্ববাদ বা নারীবাদ সৃষ্টিকর্তাকেই দৃশ্য থেকে মুছে ফেলছে, তাই পুরুষ ছাড়া তাদের কাছে আদৌ কোন মানদন্ড বা স্ট্যান্ডার্ড (যার সাথে তুলনা করে যাচাই করা যায়) নেই।
ফলস্বরূপ, পশ্চিমা নারীবাদীগণ পুরুষের সাথে তুলনা করে তাদের গুরুত্ব খুঁজে নিতে বাধ্য হন। এবং এটি করতে গিয়ে, তারা একটি ত্রুটিযুক্ত ধারণা বা মূল্যবোধ গ্রহণ করে থাকেন। তারা এটা মেনেই নিয়েছেন যে, পুরুষই প্রকৃত অর্থে মানদণ্ড (স্ট্যান্ডার্ড) এবং এ কারণেই একজন মহিলা কোনও পুরুষের মতো না হওয়া পর্যন্ত সে কখনও পূর্ণ মানুষ হতে পারবে না — যেহেতু পুরুষই তার কাছে পূর্ণ মানুষ হওয়ার মানদন্ড।
যখন কোন পুরুষ মানুষ চুল ছোট করে কাটেন, তখন তারাও চুল ছোট করতে চান। যখন কোনও পুরুষ মানুষ সেনাবাহিনীতে যোগ দেয়, তারাও সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে চায়, ইত্যাদি। তারা এই বিষয়গুলি অন্য কোনও কারণে নয় বরং এই কারণেই চায় কারণ তাদের কাছে এটাই মানদন্ড (স্ট্যান্ডার্ড)।
তারা যেটা বুঝতে পারিনি সেটা হচ্ছে সৃষ্টিকর্তা পুরুষ ও স্ত্রী উভয়ের স্বাতন্ত্র্য কে মূল্যায়ন করেন, তাদের মধ্যের মিলকে নয়। এবং মহিলা ইমামতিতে নামাজ আদায়ের মাধ্যমে মুসলিম মহিলারা সেই একই ভুল করেছে।
১,৪০০ বছর ধরে, বিদ্বানরা একমত যে পুরুষরাই প্রার্থনায় (নামাজে/সালাতে) নেতৃত্ব দেন। একজন মুসলিম মহিলা হিসাবে এটি বিষয় কেন? যিনি ইমামতি বা নেতৃত্বদান করেন তিনি কোনভাবেই আধ্যাত্মিকভাবে উন্নত নন।
পুরুষ মানুষ করে বলেই, কোনকিছু উত্তম হয়ে যায় না। আর ইমামতি বা নেতৃত্বদান এই কারণেই শুধু উত্তম নয় যে এটি নেতৃত্বদান।
যদি এটি নারীদেরও দায়িত্ব হতো বা এটি আরও স্বর্গীয় কোনকিছু হতো, তবে নবী (সাঃ) কেন মা আয়েশা (আঃ) বা মা খাদিজা (আঃ), বা ফাতিমা (আঃ), যিনি কিনা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ নারী, তাদের নেতৃত্ব দিতে বলেননি?
ঐ মহিলাদের জান্নাতের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল এবং তবুও তারা কখনও সালাতে/নামাজে ইমামতি বা নেতৃত্বদান করেননি।
কিন্তু এখন, ১৪০০ বছরে প্রথমবারের মতো, আমরা যখন দেখি একজন পুরুষ মানুষ ইমামতি করছে বা সালাতে নেতৃত্বদান করছে, তখন আমরা ভাবি, "এটি ন্যায়সঙ্গত নয়।" যদিও আমরা এটাই ভাবছি কিন্তু সৃষ্টিকর্তা ইমামকে বা নেতৃত্বদানকারীকে কোনও বিশেষ সুযোগ - সুবিধা দেননি। ইমামের পিছনে যে ব্যক্তি সালাত আদায় করে সেও মহান সৃষ্টিকর্তার চোখে ইমামের মতই উচ্চ পর্যায়ের।
অন্যদিকে, শুধুমাত্র একজন মহিলাই মা হতে পারেন। এবং সৃষ্টিকর্তা একজন মাকে বিশেষ সুযোগ - সুবিধা দিয়েছেন। নবী (সাঃ) আমাদের শিখিয়েছিলেন যে মায়েদের পায়ের নিচেই জান্নাত নিহিত । কিন্তু পুরুষ মানুষ যা-ই করুক না কেন, সে কখনই মা হতে পারবে না। তাহলে কেন তা অন্যায় নয়?
যখন নবী (সাঃ) কে জিজ্ঞাসা করা হয়, আমাদের সদয় ব্যবহারের উত্তম অধিকার কার? তিনি জবাব দেন "আপনার/তোমার মা" এবং তিনি এভাবে ৩ বার বলেন, পরবর্তীতে "আপনার/তোমার বাবা" বলেন একবার । এটি কি লিংগ বৈষম্যকারী মন্তব্য ? কোনও পুরুষ মানুষ যা-ই করুক না কেন, সে কখনই মায়ের মর্যাদা অর্জন করতে সক্ষম হবে না।
এবং তবুও যখন সৃষ্টিকর্তা আমাদের অনন্যভাবে স্ত্রী মনোভাব দিয়ে সম্মানিত করলেন, আমরা ব্যস্ত হয়ে পড়লাম, পুরুষদের সাথে তুলনা করে আমাদের সম্মান বা মূল্য কে খুঁজে নিতে, এতে আমরা মূল্য কে খুঁজে পাইনি এমনকি বুঝতেও পারিনি । আমরাই যেহেতু পুরুষ মানুষকে মানদন্ড হিসাবে গ্রহণ করেছি; সুতরাং সংজ্ঞা অনুসারে, অনন্য স্ত্রী মনোভাব হচ্ছে "নিকৃষ্টতা"।
সংবেদনশীল হওয়া যেন অপমান, মা হওয়া যেন অবক্ষয়। সোচ্চার যৌক্তিকতা (বিবেচ্য পুংলিঙ্গ) এবং নিঃস্বার্থ মমত্ববোধ (স্ত্রীলিঙ্গ হিসাবে বিবেচিত) এর মধ্যে লড়াইয়ে যৌক্তিকতাই জয় লাভ করে ।
যখন আমরা স্বীকার করি যে একজন পুরুষ মানুষের যা আছে এবং তারা যা করে, সেটিই উত্তম, পরবর্তী প্রতিক্রিয়াগুলো অনেকটাই হাঁটু কাপুনির মত: যদি পুরুষদের থাকে, তবে আমরাও এটি চাই। যদি পুরুষরা সামনের সারিতে দাড়িয়ে সালাত আদায় করে, তবে আমরা ধরেই নিই এটি আরও উত্তম, সুতরাং আমরাও সামনের সারিতে দাড়িয়ে সালাত আদায় করতে চাই।
যদি পুরুষরা নামাযের নেতৃত্ব দেয় তবে আমরা ধরে নিই যে ইমাম সৃষ্টিকর্তার নিকটতম, সুতরাং আমরাও সালাতে নেতৃত্ব দিতে বা ইমামতি করতে চাই। এই চিন্তা চেতনার পাশাপাশি, আমরা এই ধারণাও গ্রহণ করেছি যে পার্থিব নেতৃত্বের অবস্থানে থাকা সৃষ্টিকর্তার সাথে কারও অবস্থানের ইঙ্গিত দেয়।
একজন মুসলিম মহিলার এভাবে নিজের মূল্যায়ন বা সম্মান হ্রাস করার প্রয়োজন নেই। তার মানদন্ড হিসাবে সৃষ্টিকর্তা আছেন। সৃষ্টিকর্তাই তাকে মূল্যায়ন করবেন, সম্মান দিবেন; তার এখানে কোনও পুরুষ মানুষের দরকার নেই।
প্রকৃতপক্ষে, পুরুষদের অনুসরণ করার আমাদের জীবন যুদ্ধে, আমরা, নারীরা এটা ভাবার অবকাশই করিনি যে আমাদের কাছে যা আছে তা আমাদের পক্ষে আরও ভাল । কিছু ক্ষেত্রে, আমরা এমনকি পুরুষ মানুষদের থেকে উচ্চ পর্যায়ে যাওয়ার সম্ভাবনাকে ত্যাগ করেছি।
পঞ্চাশ বছর আগে, আমরা পুরুষদের বাসা ছেড়ে কারখানায় কাজ করতে চলে যেতে দেখেছি। আমরা মা ছিলাম। এবং তবুও, আমরা পুরুষরা এটি করতে দেখেছি, তাই আমরাও এটি করতে চেয়েছিলাম। কোন কোনভাবে, আমরা যন্ত্রচালিত কাজ করার জন্য অন্য একজন মানুষের বেড়ে উঠার প্রক্রিয়া ত্যাগ করাকে নারীর মুক্তি বলে বিবেচনা করেছি।
আমরা মেনেই নিয়েছি যে কারখানায় কাজ করা, সমাজের ভিত্তি বাড়ানোর থেকেও উন্নত — কেবল একজন পুরুষ মানুষ তা করে বলে ।
তারপরে কাজ করার পরে, আমাদের কাছে অতিমানবীকতার আশা করা হয় - পরিপূর্ণ মা, পরিপূর্ণ স্ত্রী, পরিপূর্ণ গৃহকত্রী এবং পরিপূর্ণ ক্যারিয়ার পাওয়ার আশা করা হয়। এবং কোনও মহিলার পেশার অধিকার নিয়ে সংজ্ঞা অনুসারে কোনও ভুল নেই, শীঘ্রই আমরা বুঝতে পেরেছিলাম যে আমরা পুরুষদের অন্ধভাবে নকল করে কি বলি দিয়েছি !!
আমরা দেখেছি কিভাবে আমাদের বাচ্চারা অচেনা ব্যক্তিতে পরিণত হচ্ছে এবং শীঘ্রই আমরা যে সুযোগটি ছেড়ে দিয়েছি তা বুঝতে পারছি। আর তাই এখন, পরিস্থিতি বুঝতে পেরে পশ্চিমে মহিলারা বাচ্চাদের লালনপালনের জন্য ঘরে থাকাকে বেছে নিচ্ছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের তথ্য অনুসারে, মাত্র ৩১ শতাংশ মহিলা যাদের বাচ্চা আছে, এবং দুই বা ততোধিক বাচ্চা সহ ১৮ শতাংশ মা পুরো সময় কাজ করছেন।
এবং এই শ্রমজীবী মায়েদের মধ্যে, ২০০০ সালে প্যারেন্টিং ম্যাগাজিন দ্বারা পরিচালিত একটি জরিপে দেখা গেছে যে তাদের মধ্যে ৯৩ শতাংশ বলেছেন যে তারা বরং তাদের বাচ্চাদের সাথেই থাকবেন, তবে "আর্থিক বাধ্যবাধকতা" এর কারণে কাজে যেতে বাধ্য হয়েছেন।
এই "বাধ্যবাধকতাগুলি" আধুনিক পশ্চিমের লিঙ্গগত মিল দ্বারা নারীদের উপর চাপানো হয়েছে এবং ইসলামের লিঙ্গগত স্বাতন্ত্র্য দ্বারা মহিলাদের থেকে অপসারণ করা হয়েছে।
১৪০০ বছর পূর্বে মুসলিম মহিলাদের দেওয়া একটি বিশেষত্ব উপলব্ধি করতে পশ্চিমে নারীদের প্রায় এক শতাব্দীর পরিক্ষা লেগেছিল। একজন মহিলা হিসাবে আমার বিশেষাধিকার হিসাবে, আমি কেবল নিজের মতো নয় এমন চেষ্টা করার মাধ্যমে নিজেকে অমূল্যায়ন করেছিলাম এবং এটা সত্য যে, আমি একজন পুরুষ মানুষ হতে চাই না।
নারী হিসাবে আমরা যতক্ষণ না পুরুষদের অনুকরণ করার চেষ্টা বন্ধ করে দেই এবং আমাদের নিজস্ব সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত স্বাতন্ত্র্য সৌন্দর্যের কদর না করা পর্যন্ত সত্যিকারের মুক্তিতে পৌঁছাতে পারি না।
যদি ন্যায়বিচার এবং সহানুভূতির মধ্যে একটি বেছে নিতে বলা হয়, তবে আমি সহানুভূতিকেই বেছে নিবো। এবং যদি আমাকে পার্থিব নেতৃত্ব এবং পায়ের নিচে জান্নাতের মধ্যে একটি বেছে নিতে বলা হয়, তবে আমি পায়ের নিচের জান্নাতকেই বেছে নিবো।
আমি আশা করি আমার কথাগুলি আপনার প্রশ্নের উত্তর দিয়েছে। যদি আপনার কোনও মন্তব্য থাকে বা এ বিষয় সম্পর্কে আপনার আরও জানার প্রয়োজন থাকে, দয়া করে আমার সাথে আবার যোগাযোগ করতে দ্বিধা করবেন না।
আপনাকে ধন্যবাদ এবং সৃষ্টিকর্তা সকলের মংগল করুক।
সালাম।
#উত্তরটি দিয়েছেনঃ #ইয়াসমিন_মোগাহেদ (যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত মুসলিম স্কলার, পাশাপাশি আধ্যাত্মিক জ্ঞান ও মনোবিজ্ঞান বিষয়ের একজন সুপরিচিত বক্তা। তিনি যুক্তরাষ্ট্র থেকে মনোবিজ্ঞানে অনার্স ও সাংবাদিকতা বিভাগে মাস্টার্স কম্পলিট করেছেন।)
ছবিঃ ইয়াসমিন মোগাহেদ
ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদঃ মোশারফ হোসেন
(ছবিসূত্রঃ গুগল ও ফেসবুক)
২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৪৯
মোশারফ হোসেন ০০৭ বলেছেন: জী, যথার্থই বলেছেন।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৩৫
নীল আকাশ বলেছেন: কে কি বললো বা চিন্তা করলো সেটা ইসলামের অংশ হতে পারে না। ধর্মীয় বিধিবিধান সুস্পষ্ট।
২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫০
মোশারফ হোসেন ০০৭ বলেছেন: তবে অনেক সময় একটি বিধি বা নিয়মের অনেক রকম সহীহ ব্যাখ্যা থাকে ।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৪৯
রানার ব্লগ বলেছেন: ইসলামের আইন মোতাবেক উত্তর না, তবে আপতকালীন সময় যদি কোন রকম উপায় না থাকে তবে নারীকে জানাজার ইমামোতি করার অনুমতি আছে।
বিশ্বের সকল ধর্ম নারীকে ভোগ্য পন্য হিসেবেই দেখানো হয়েছে।
২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫২
মোশারফ হোসেন ০০৭ বলেছেন: ইংরেজিতে একটা কথা প্রচলিত আছে যে Exception is not an example; তবে জী, আপনার কথাটি সঠিক ।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:০৬
এমেরিকা বলেছেন: এই পোস্টে এখন পর্যন্ত জ্ঞানী বৃদ্ধের কোন মন্তব্য না আসায় আমি কিঞ্চিৎ বিস্মিত।
আল্লাহ নারীদেরকে নিজ সম্মানের মাধ্যমে মূল্যায়ন করে সম্মানিত করেছেন, পুরুষের সাথে তুলনা করে নয়
এই প্রশ্নের এর চেয়ে কোন ভালো জবাব হতেই পারেনা।
এই ব্লগের একজন চৌকস ব্লগারের মন্তব্য, "ফ্রান্স বেলজিয়াম - এসব দেশে মহিলারা ইমামতি করতে পারে, আর আমাদের দেশে কাজী হতে অসুবিধা কি?"
২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫৫
মোশারফ হোসেন ০০৭ বলেছেন: সেই চৌকস ব্লগার ভাই/আপুকে আমার নব্য ফেমিনিস্টই মনে হয় । ফেমিনিজম যতদিন নারীর উপকারে না ভেবে পুরুষের সাথে তুলনাপূর্বক সুবিধা আদায়ের কথা বলবে, ততদিন তারা সমালোচিত হতেই থাকবে ।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১১
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ।
২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫৬
মোশারফ হোসেন ০০৭ বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:০৩
ঢাকার লোক বলেছেন: ভদ্রমহিলা সুন্দর উত্তর দিয়েছেন !
আপনি একজন মুসলমান, নারী বা পুরুষ যাই হন না কেন, আল্লাহর নৈকট্য লাভই যদি আপনার উদ্দেশ্য হয় তবে আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলের (স) নির্দেশ মেনে চলাতেই তা সম্ভব, এর বিরোধিতা করে দুনিয়াবী স্বার্থ অর্জন হয়তো হতে পারে, কিন্তু সে হবে আখিরাতকে বিক্রি করে!
২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫৬
মোশারফ হোসেন ০০৭ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:১৫
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ইসলাম মহিলাদের সুধু দাসী বানাতে চায়।চাহিবা মাত্র দিতে বাদ্য থাকিবে,এর বেশি কিছু না।কোরান হাদিসে এর অনেক প্রমান আছে ।
২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫৯
মোশারফ হোসেন ০০৭ বলেছেন: ভাই, আপনার নামে ইসলা টাই ঠিক আছে, ইসলাম হলে বিতর্কিত হয়ে যেতো । পৃথিবীতে নামে মাত্র মুসলমানের সংখ্যাটা নেহায়েতই কম না। তা ইসলা ভাই, নারীদের দাসী বানানোর অভিপ্রায় সংক্রান্ত কোরান হাদীসের আলোকে কিছু প্রমাণাদি কি এখানে পেশ করা যাবে?
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
৮| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:১১
রাজীব নুর বলেছেন: মহিলারা ইমামতি করলে কোনো সমস্যা নাই।
মনের সংকীর্নতা দূর করলে- আর কোনো সমস্যা থাকার কথা না।
২১ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:২৭
মোশারফ হোসেন ০০৭ বলেছেন: আপনি একজন মুসলমান হয়ে ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে ভেবে এই কথা বলেননি । ইসলামে নারীদের ইমামতি করাটা জায়েজ করা হয়নি (তবে একটি এলাকায় কোন কারণে কোন পুরুষ না থাকলেই শুধু এটা জায়েজ হবে) । যদি জায়েজই হতো বা এটি নারীদের জন্য আরও পূণ্যের হতো, তবে নবী (সাঃ) কেন মা আয়েশা (আঃ) বা মা খাদিজা (আঃ), বা ফাতিমা (আঃ), যিনি কিনা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ নারী, তাদের নেতৃত্ব দিতে বলেননি?
একটু ভেবে নিয়ে ধর্ম নিয়ে মন্তব্য করা উচিত কারণ ইসলাম ধর্ম আবেগ দিয়ে নয় বরং কোরআন হাদীস অনুসারেই চলে।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:২৭
নতুন বলেছেন: নারীর ইমামতি করাটা খুব গুরুত্বপূর্ন বিষয়না। এটা নিয়ে কিছু মানুষ বাড়াবাড়ি করে এটা ঠিক।
কিন্তু ইসলামে নারীদের স্বামীর অধীনেই থাকতে বলেছে। স্বামী চাহিবা মাত্র দিতে বাধ্য থাকিবে এটা ইসলামের বিধান।
উপরে ইনিয়ে বিনিয়ে পুরুষতান্ত্রিক সমাজ নারীর ইমামতি চায় না তার পক্ষেই মতামত দিয়েছেন মাত্র।
২১ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৩৪
মোশারফ হোসেন ০০৭ বলেছেন: বুঝলাম না, এখানে পুরুষতান্ত্রিক সমাজ বা নারীতান্ত্রিক সমাজের প্রশ্ন আসছে কেন? এখানে তো আসার কথা ইসলাম কি বলে? সৃষ্টিকর্তা নারী পুরুষের মধ্যে বৈশিষ্ট্যবাচক বিভেদ তো এমনি এমনি তৈরি করেননি !! ইসলামে অবিবাহিত নারীদের তাদের পিতা বা
অভিভাবক ও বিবাহিত নারীদের তাদের স্বামীর অধীন করেছে কিন্তু এখানে "অধীনস্ত" ব্যাপারটা অনেক ব্যাখ্যার বিষয়, কারণ একজন দাস/দাসীও তার মালিকের অধীনে থাকে । নিশ্চয়ই দাসী ও স্ত্রী এক ব্যাপার না । আর নারী কেন ইমামতি করতে পারবে না, তা যুক্তি দিয়ে বুঝান হয়েছে, পুরোটুকু পুড়ুন, আশা করি বুঝতে পারবেন ।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
১০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৫২
নতুন বলেছেন: যারা মুসলমান তারা কেন নারীকে ইমামতি করতে হবে বলে চিন্তা করছে বুঝতেছিনা। ইসলাম মানলে নারীরা পুরুষের অধিনে থাকবে এটাই মানতে হবে।
যারা নারী হয়ে ইমামতি করতেছে তারা তো ইসলামের বিরোধি কাজ করছে তারা মুসলমান থাকে কিভাবে?
যারা ইসলাম মানেনা তারাই প্রশ্ন করতে পারে এবং পুরুষ তান্ত্রিক ধর্মের নিষেধের উপরে প্রশ্ন করতে পারে।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৪৩
মোশারফ হোসেন ০০৭ বলেছেন: ভাই, বারংবার মন্তব্য একই বিষয় নিয়ে করলে, "বিচার মানি না, তালগাছ টা আমার" গোছের অবস্থার সৃষ্টি হয় ।
আপনাকে আবারও অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
১১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২১ ভোর ৪:৪৯
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: অল্পকিছু দিলাম চাইলে আরো অনেক দিতে পারি।
২:২২৩
প্রহার করার নির্দেশ ৪:৩৪
সহিহ মুসলিম হাদিস নং৩৪৩৩
সুনানে ইবনে মাজাহ,হাদিস নং ১৮৫৩
সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৩৫১২ মান সহিহ
মুসলিম, হাদিস নং ২১২৭ সহিহ
আবু দাউদ, হাদিস নং ২১৪২
২২ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৪৯
মোশারফ হোসেন ০০৭ বলেছেন: আপনি যে রেফারেন্সগুলো দিলেন, সেটা কি সরাসরি আরবী পড়েই এখানে দিয়েছেন? নাকি সেগুলোর বাংলা তর্জমা করে? ক্লিয়ার হতে পারলাম না । রেফারেন্সের যে কথাগুলো দিলেন, প্রতিটি কথার প্রেক্ষাপট ভিন্ন । আর আপনার জানা দরকার, বাংলা তর্জমা অনেক সময়ই আরবী বিষয়ের উপস্থাপন সঠিক ভাবে করতে পারে না । তবে আপনার রেফারেন্সগুলো ক্রস চেক করে আপনার কথার সাথে একমত হতে পারলাম না
আপনাকে আবারও অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
১২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২১ ভোর ৬:১১
ঈশ্বরকণা বলেছেন: নুরুলইসলা০৬০৪,
প্রহার করার নির্দেশ আছে এই কথাটা কুরআন শরীফের কোন আয়াতে আছে বললেন ? সূরা নিসার ৩৪নং আয়াতে প্রহার করার কথা যেটা বলেছেন সেটাতো আমাদের বাংলা অনুবাদ করেছেন যারা তাদের অনুবাদের সীমাবদ্ধতা। সেটা যে সঠিক অনুবাদ না এটা জানার কোনো চেষ্টাও মনে হয় এই জীবনে করেন নাই ! এই বাংলা অনুবাদ পড়েই ইসলাম নিয়ে পান্ডিত্য দেখালেতো মুশকিল। সুরা নিসার ৩৪নং আয়াত সম্পর্কে যে সব আলোচনা আর তাফসীর আছে সেগুলো একটু ঘাটাঘাটি করেন আপনার অনুবাদ যে সঠিক না সেটা জেনে যাবেন (শুধু বাংলা অনুবাদ নিয়ে পরে থাকবেন না)। শুধু একটু কষ্ট করতে হবে। সূরা নিসার এই আয়াত সম্পর্কে এই মিথ্যে প্রচারটা আপনাদের মতো কিছু মানুষ বছরের পর বছর ধরে ইচ্ছে করেই মনে হয় করে যাচ্ছে ! আর একটা কথা ধর্ম সম্পর্কে এই সীমিত জ্ঞান নিয়ে কুরআন,ইসলাম এগুলো নিয়ে মন্তব্য করা একটু বন্ধ করুন। চিন্তা নেই ব্লগিং করতে মানা করছি না বাংলাদেশের সিনেমা সম্পর্কে আলোচনা করুন সমস্যা নেই । ব্লগটা আপনাদের নিম্নমানের মন্তব্যের অত্যাচারে পড়ার অযোগ্য হয়ে যাচ্ছে ইদানিং (কাল্পনিক ভালোবাসার এ'নিয়ে রিসেন্ট লেখাটা এটুকু বলতে রেফারেন্সের বেসিস করেছি)।মোশারফ হোসেন ০০৭, এই মন্তব্যটা সম্পর্কে কিন্তু কা _ভা কে রিপোর্ট করা যায় কুরআনের আয়াত সম্পর্কে মিথ্যে প্রচারণার জন্য।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৫২
মোশারফ হোসেন ০০৭ বলেছেন: ভাই, রিপোর্ট তো করাই যায় তবে জানেন কি, এভাবে এদের মুখ বন্ধ করা যায় না । এদের আপনি এক প্ল্যাটফর্ম থেকে বাদ দিলে এরা অন্য আরেকটি প্ল্যাটফর্ম এ গিয়ে একই কাজ শুরু করে । বরং এদের বলতে দিন, সঠিক-ভুল এর যাচাইটাও এরা এভাবে করতে পারবে ।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
১৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:২৭
এ আর ১৫ বলেছেন: প্রহার কর নাকি মৃদু প্রহার কর নাকি শাসন কর,, এটা নিয়ে বিব্রত ইসলামিক স্কলাররা। ধন্যবাদ
২২ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৫৪
মোশারফ হোসেন ০০৭ বলেছেন: ভাই, স্কলারদের বিব্রত হবার মত কোন প্রমান কি আপনার কাছে আছে? অযথা এমন ভাবে বলাটা সমীচীন হয় না বলেই মনে হয়
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
১৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:০৯
এমেরিকা বলেছেন: চৌকস ব্লগার অবশেষে ১৩ নং এ নিজ মন্তব্য প্রকাশ করিলেন। আমরা অবশ্য কুরআন ও হাদীস অনুযায়ী নারীদের ইমামতি করার পক্ষে আরো জ্ঞানগর্ভ বক্তব্য আশা করেছিলাম। নারীদেরকে ইমামতি করার সুযোগ দিয়ে ফ্রান্স ও বেলজিয়াম মুসলিম নারীদেরকে কোন জাতে তুলে ফেলেছে - সেই বিষয়েও একটা সন্দর্ভ ঊনার কাছ থেকে পেতে চাই।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৫৬
মোশারফ হোসেন ০০৭ বলেছেন: হাহাহাহা অবশ্যই, গঠনমূলক ব্যাখ্যা আমার সবসময় পড়তে ভালো লাগে, আমিও সেটা পড়তে চাই ।
আপনাকে আবারও অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
১৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:০৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কোরান-হাদিসে ধর্মীয় বিধিবিধান খুবই অস্পষ্ট।
একযাগায় উদাহরন আছে গানবাজনা বৈধ, আবার কিতাবের বিভিন্ন বাক্য দিয়ে প্রমান করা যায় অবৈধ।
কোরানের আয়াতে স্পষ্ট ভাবে মুখ খোলা রেখে পর্দা করতে বলা হয়েছে, অতচ বিভিন্ন হাদিস ব্যাখ্যায় আপাদমস্তক সম্পুর্ন ঢেকে একচোখ সামান্য ফুটো রাখার কথা বলছে
বেশিরভাগ হাদিস ভুল ও বিভ্রান্তিকর যা নির্ভরযোগ্য মনে হয় না
হাদিস লেখা হয়েছিল ২০০ থেকে ৩০০ বছর পর। শোনা কথার উপর ভিত্তি করে
রাজনৈতিক ইসলাম তথা ইসলামের নামে নগর দখল গনিমতের মাল ভাগাভাগি দাশ বেচাকেনা, নির্বিচারে দখল লুন্ঠন চালানোর লক্ষে বিভিন্ন গোত্র বিভিন্ন পক্ষ যার যার সুবিধা মত হাদিস তৈরি করেছে বা করা হয়েছে।
ইদানিং স্বঘোষিত স্কলাররা (তাদেরকে স্কলারশীপ কারা দেয় কেউ জানে না) কোন রেফারেন্স বাদেই ছোট একটি বাক্যকে পছন্দমাত বিশাল ফিরিস্তি দিয়ে একটি রাজনৈতিক পক্ষকে ফায়দা হাসিলের ব্যাবস্থা করে দিচ্ছে।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১:০০
মোশারফ হোসেন ০০৭ বলেছেন: কোরান হাদীসের প্রতিটি কথার প্রেক্ষাপট আছে, হঠাৎ একটি ছোট অংশ পড়ে আপনি পুরো মর্মর্থ বের না করে যদি বলে দেন, কোরআন হাদিসে উল্টাপাল্টা লেখা আছে, সেটা হবে আপনার জ্ঞান ও চেষ্টার সীমাবদ্ধতা । আপনার বলা শেষ প্যারা অনুসারে তেমন কিছু স্বঘোষিত কয়েকজন স্কলারের নাম আমাদের জানান । আমরাও তাহলে সতর্ক হতে পারবো ।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
১৬| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি একজন মুসলমান হয়ে ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে ভেবে এই কথা বলেননি । ইসলামে নারীদের ইমামতি করাটা জায়েজ করা হয়নি (তবে একটি এলাকায় কোন কারণে কোন পুরুষ না থাকলেই শুধু এটা জায়েজ হবে) । যদি জায়েজই হতো বা এটি নারীদের জন্য আরও পূণ্যের হতো, তবে নবী (সাঃ) কেন মা আয়েশা (আঃ) বা মা খাদিজা (আঃ), বা ফাতিমা (আঃ), যিনি কিনা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ নারী, তাদের নেতৃত্ব দিতে বলেননি?
একটু ভেবে নিয়ে ধর্ম নিয়ে মন্তব্য করা উচিত কারণ ইসলাম ধর্ম আবেগ দিয়ে নয় বরং কোরআন হাদীস অনুসারেই চলে।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
বাংলাদেশ কি কোরআন হাদীশের নিয়ম এ চলে?
দেশের প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি কি কোরআন হাদিসের নিয়মে চলে? স্কুল, কলেজ, অফিস- আদালত?
একজন মানুষের চেয়ে দেশ বড়।
বর্তমান পৃথিবী কি কোরআন হাদিসের নিয়মে চলে?
গুটি কয়েক দেশ ছাড়া ইসলামের নিয়ম কানুন কোথাও দেখা যায় না।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১:০৪
মোশারফ হোসেন ০০৭ বলেছেন: মানছি বাংলাদেশ বা পৃথিবীর অধিকাংশ দেশই ইসলামিক আইন অনুসারে চলে না কিন্তু এখানে তো সালাত আদায়ের ইমামতির কথা হচ্ছে অর্থাৎ পুরোপুরি একটি ইসলামিক বিষয় । কে বা কারা মানলো কি মানলো না, এখানে বিবেচনা করার বিষয় না, এখানে গণতন্ত্র খাটবে না যে সংখ্যাগরিষ্ঠ যা বলবে তাই বলবে, এটা ইসলামিকতন্ত্র । এখানে সৃষ্টিকর্তার নির্দেশই সব । আপনি সে অনুযায়ী চললে বা বিধি মানলে আপনার ইসলাম মানা হবে আর না হলে হবে না । ব্যস, কথা এতটুকুই
আপনাকে আবারও অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
১৭| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:২৫
নীল আকাশ বলেছেন: তবে অনেক সময় একটি বিধি বা নিয়মের অনেক রকম সহীহ ব্যাখ্যা থাকে ।
ইজমা বা কিয়াস অথবা বিভিন্ন ফতোয়ার প্রশ্ন তখনই আসে যখন ধর্মে সুস্পষ্ট প্রমাণ থাকে না।
মেয়েদের ইমামতী করার পক্ষে সাহাবাদের যুগ থেকে তাবেঈ, তাবেঈন, মাযহাবের প্রবর্তক পর্যন্ত কোন প্রমান নেই।
অহেতুক নতুন কিছুর আমদানী করা ইসলামে বিদায়াত।
ধন্যবাদ।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১:০৫
মোশারফ হোসেন ০০৭ বলেছেন: যথার্থ বচন ভাই, পুরোপুরি একমত ।
আপনাকে আবারও অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
১৮| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৩৯
রানার ব্লগ বলেছেন: বার উপরে মানষ সত্য তাহার উপরে নাই। পৃথীবি সৃষ্টির পর সর্বপ্রথম মানুষ এসেছে ধর্ম না, মানুষ এখানে মূখ্য ধর্ম উপজীব। মানূষ না ধর্ম ও নাই। আসুন মানুষ কে বিশ্বাস করি ধর্ম কে না। আল্লাহ যদি চাইতেন আদমের সাথে সাথে তার বগলে এক খানা কিতাব ও বগলদাবা করে পাঠিয়ে দিতেন, আদমের আবির্ভাবের অনেক পরে ধর্মের বানী এসেছে পৃথিবীতে।
২২ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১:১০
মোশারফ হোসেন ০০৭ বলেছেন: একজন মুসলিম মাত্রই বিশ্বাস করে যে এই পৃথিবীসহ বিশ্বব্রহ্মাণ্ড মহান সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহ্র তৈরি । সেই সৃষ্টিকর্তাই এই পৃথিবীতে তার সৃষ্টি পাঠিয়েছেন । সেটা হতে পারে শুরুর দিকের ডায়নোসোর, তাছাড়াও মানুষের অজানা অনেক সৃষ্টি এরপর মানুষ । সেই সৃষ্টিকর্তার কার্যক্রম ও বাণীই যদি ধর্ম হয়ে থাকে তাহলে ধর্ম এসেছে মানুষের অসীম গুণন সময় আগে । যারা বিশ্বাস করে মানুষ আগে এসেছে, পরে ধর্ম, দুঃখিত, তারা সুপ্রিম পাওয়ারেই বিশ্বাস করে না । তাদের জন্য আমার এই পোস্ট না ।
আপনাকে আবারও অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
১৯| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৫২
এ আর ১৫ বলেছেন: ভাই, স্কলারদের বিব্রত হবার মত কোন প্রমান কি আপনার কাছে আছে?
সুরা নিসা আয়াত ৩৪
Sahih International: Men are in charge of women by [right of] what Allah has given one over the other and what they spend [for maintenance] from their wealth. So righteous women are devoutly obedient, guarding in [the husband's] absence what Allah would have them guard. But those [wives] from whom you fear arrogance - [first] advise them; [then if they persist], forsake them in bed; and [finally], strike them. But if they obey you [once more], seek no means against them. Indeed, Allah is ever Exalted and Grand.
Pickthall: Men are in charge of women, because Allah hath made the one of them to excel the other, and because they spend of their property (for the support of women). So good women are the obedient, guarding in secret that which Allah hath guarded. As for those from whom ye fear rebellion, admonish them and banish them to beds apart, and scourge them. Then if they obey you, seek not a way against them. Lo! Allah is ever High, Exalted, Great.
Yusuf Ali: Men are the protectors and maintainers of women, because Allah has given the one more (strength) than the other, and because they support them from their means. Therefore the righteous women are devoutly obedient, and guard in (the husband's) absence what Allah would have them guard. As to those women on whose part ye fear disloyalty and ill-conduct, admonish them (first), (Next), refuse to share their beds, (And last) beat them (lightly); but if they return to obedience, seek not against them Means (of annoyance): For Allah is Most High, great (above you all).
Shakir: Men are the maintainers of women because Allah has made some of them to excel others and because they spend out of their property; the good women are therefore obedient, guarding the unseen as Allah has guarded; and (as to) those on whose part you fear desertion, admonish them, and leave them alone in the sleeping-places and beat them; then if they obey you, do not seek a way against them; surely Allah is High, Great.
Muhammad Sarwar: Men are the protectors of women because of the greater preference that God has given to some of them and because they financially support them. Among virtuous women are those who are steadfast in prayer and dependable in keeping the secrets that God has protected. Admonish women who disobey (God's laws), do not sleep with them and beat them. If they obey (the laws of God), do not try to find fault in them. God is High and Supreme.
Mohsin Khan: Men are the protectors and maintainers of women, because Allah has made one of them to excel the other, and because they spend (to support them) from their means. Therefore the righteous women are devoutly obedient (to Allah and to their husbands), and guard in the husband's absence what Allah orders them to guard (e.g. their chastity, their husband's property, etc.). As to those women on whose part you see illconduct, admonish them (first), (next), refuse to share their beds, (and last) beat them (lightly, if it is useful), but if they return to obedience, seek not against them means (of annoyance). Surely, Allah is Ever Most High, Most Great.
Arberry: Men are the managers of the affairs of women for that God has preferred in bounty one of them over another, and for that they have expended of their property. Righteous women are therefore obedient, guarding the secret for God's guarding. And those you fear may be rebellious admonish; banish them to their couches, and beat them. If they then obey you, look not for any way against them; God is All-high, All-great.
২০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৫৯
ঈশ্বরকণা বলেছেন: এ আর ১৫,
বিরাট পান্ডিত্য দেখালেনতো দেখি অনুবাদগুলো কপি করে ---হাঃহাঃহাঃ !!! কিন্তু এই অনুবাদগুলো যে সঠিক না সেটা যে স্কলাররা বলেছেন আর সে নিয়ে তাদের যে অত্যন্ত যুক্তিপূর্ণ প্রমাণ্য আলোচনা আছে সেগুলো কি কখনো পড়েছেন না জানেন সে সম্পর্কে কিছু ? তাদের আলোচনাগুলো যে সমসাময়িক ইসলামিক আর নন ইসলামিক ওয়েস্টার্ন হিস্টোরিয়ান আর থিয়োলোজিশিয়ানরা এক্সসেপ্টও করেছেন সেটা সম্পর্কে কি কোনো ধারণা আছে আপনার যে একশো বছর আগে করা আমির আলী আর পিকথলের সূরা নিসার ৩৪ নং আয়াতের অনুবাদগুলো মাছি মারা কেরানির মতো কপি করে দিলেন? এই সব আনাড়ি লেখাজোখার জন্য আপনাদের করুনা করা ছাড়া কি যে আর করার আছে বুঝতে পারছি না। আপনাদের এ জাতীয় নিম্নমানের লেখাজোখার ব্যাপারে কা_ভা-র এতো কষ্টের লেখার পরিশ্রমতো পণ্ডশ্রম শুধু হলো দেখছি !
২১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৫৫
এ আর ১৫ বলেছেন: ঈশ্বরকণা
কিন্তু এই অনুবাদগুলো যে সঠিক না সেটা যে স্কলাররা বলেছেন আর সে নিয়ে তাদের যে অত্যন্ত যুক্তিপূর্ণ প্রমাণ্য আলোচনা আছে সেগুলো কি কখনো পড়েছেন না জানেন সে সম্পর্কে কিছু
এই সব অনুবাদক বিশ্ববিখ্যাত অনুবাদক এবং শুধু একজন নহে কয়েক জনের অনুবাদ দেওয়া হয়েছে । কিন্তু সমস্যা হয়েছে -- এই অনুবাদ ভুল সেটা আপনার দাবি , যদি তাই হয় তাহোলে সঠিক কোনটি সেটা পেশ করার দায়িত্ব আমার নহে , সেটা আপনার । আপনি বার্ডেন অফ প্রুফ আমার উপরে চাপাচ্ছেন কেন । আপনি নিজে নিজের যুক্তি ও প্রমাণ পেশ করুন ।
একশো বছর আগে করা আমির আলী আর পিকথলের সূরা নিসার ৩৪ নং আয়াতের অনুবাদগুলো মাছি মারা কেরানির মতো কপি করে দিলেন?
আনুবাদ প্রতি শতকে পরিবর্তন হয় নাকি ? জানি না তো । ১০০০ বৎসর আগের পুরানো তফসির গুলো কি তাহোলে বাতিল ? অনুবাদ গুলো কো আমি করেছি ? আপনি যখন আরেক জনের অনুবাদ কপি করবেন সে গুলো কি মাছি মারা কেরাণীর মত কর্ম হোল না ।
এই সব আনাড়ি লেখাজোখার জন্য আপনাদের করুনা করা ছাড়া কি যে আর করার আছে বুঝতে পারছি না।
আমি এখানে কিছুই লিখি নি শুধু কপি পেস্ট করেছি --- স্কলাররা কেন বিব্রত এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য ।
তাদের আলোচনাগুলো যে সমসাময়িক ইসলামিক আর নন ইসলামিক ওয়েস্টার্ন হিস্টোরিয়ান আর থিয়োলোজিশিয়ানরা এক্সসেপ্টও করেছেন সেটা সম্পর্কে কি কোনো ধারণা আছে আপনার
আমি ওটা পড়েছি কিনা , জানি কিনা এই সব কথা না বলে -- আপনার রেফারেন্স পেশ করুন।
ধন্যবাদ
২২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ২:৫০
ঈশ্বরকণা বলেছেন: আনুবাদ প্রতি শতকে পরিবর্তন হয় নাকি ? জানি না তো । ১০০০ বৎসর আগের পুরানো তফসির গুলো কি তাহোলে বাতিল ? আপনি যদি বুঝে শুনে অনুবাদ নিয়ে এই কথাগুলো বলতেন তাহলে ভালো লাগতো । এ থেকেই আপনার আন্ডারস্টেন্ডিংটা বোঝা যাচ্ছে কুরআন নিয়ে । সূরা সাবাহ হলো কুরআন শরীফের ৩৪ নং সূরা । এর তিন নং আয়াতের একটা অংশের প্রচলিত বাংলাটা এ'রকম " ---নভোমন্ডলে ও ভূ-মন্ডলে তাঁর আগোচরে নয় অণু পরিমাণ কিছু, না তদপেক্ষা ক্ষুদ্র এবং না বৃহৎ-সমস্তই আছে সুস্পষ্ট কিতাবে"। এই আয়াতের অনুবাদ দিয়ে আপনার প্রশ্নের উত্তর দেই নিচে ।
আশাকরি জানেন ইংরেজিতে প্রথম কুরআন ট্রান্সলেট করেছেন জর্জ সেল (George Sale) । জর্জ সেল সেটা করেছিলেন ১৭৩৪ সাথে । উনি সূরা সাবার ৩ নং আয়াতের ইংরেজি ট্রান্সলেশন করেছেন (যেটুকু আমি বাংলায় উল্লেখ করেছি সেটুকুর) "--- The weight of an ant, either in heaven or in earth, is not absent from Him, nor any thing lesser than this or greater, but the same is written in the perspicuous book of his decrees" . আবার আপনি যে পিকথলের অনুবাদের কথা বলেছেন উনি এই আয়াতের একই অংশের অনুবাদ করেছেন---" Not an atom's weight, or less than that or greater, escapeth Him in the heavens or in the earth, but it is in a clear Record". 'The weight of an ant' আর 'Not an atom's weight' কথাগুলো বাংলায় 'অতিক্ষুদ্র' জিনিস বোঝাতে দুজন ব্যবহার করেছেন ! কেন বলেনতো ? কারণটা নিশ্চই বুঝেছেন ? ব্রিটিশ সাইন্টিস্ট JJ Thomson এটম আবিষ্কার করেছেন ১৮৯৭ সালে । এটম যে সবচেয়ে ক্ষুদ্র বস্তু (এক সময়ে বৈজ্ঞানিক ধাৰণা মতো) সে কথা জর্জ সেল জানতেন না কিন্তু পিকথল জানতেন যেহেতু তার অনুবাদ এটম আবিষ্কারের অনেক পরে ১৯৩০ সালে । তাই 'অতিক্ষুদ্র' কিছু বোঝাতে জর্জ সেল আর পিকথল তাদের নিজ নিজ অনুবাদে সমসাময়িক পরিচিত দুটো জিনিস দিয়ে "অতিক্ষুদ্র' কথাটা বুঝিয়েছেন ! মানুষের বৈজ্ঞানিক জ্ঞান বৃদ্ধির সাথে সাথেই অনুবাদে ভাষা চেঞ্জ হতে পারে । Linda “iLHam” Barto তার কুরআনের অনুবাদে atom-ও না 'smallest particle' কথাটা ব্যবহার করেছেন অতিক্ষুদ্র কথাটা বোঝাতে । তারমানে আমারা এখন জানি 'smallest particle' কিন্তু এটম না আরো ক্ষুদ্র 'কোয়ার্ক' ও এই জাতীয় আরো যে ধারণাগুলো আছে সেগুলোও বোঝায় তাই না ? তাহলে ক্লিয়ার অনুবাদ কেমন করে শতকে শতকে পরিবর্তন হতে পারে ? রিপ্রেজেন্টেটিভ লেখকদের কথা/অনুবাদ অবশ্যই কপি করা যাবে আর সেটা সব সময়ই মাছিমারা কেরানির কাজ হবে কেন ?সূরা নিসার ৩৪ নং আয়াত নিয়ে যেই অনুবাদগুলো জড়ো করেছেন সেটার সময়, কনটেক্সট না বুঝে অপ্রাসংগিক 'কোট' মাছি মারা কেরানির কাজই বলতে হবে । সূরা নিসার ৩৪নং আয়াতের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণগুলো না জেনে আপনি যখন একশ বছর আগের পিকথল, আমির আলী আর অন্যান্যদের অনুবাদ কপি করেছেন তখনস সেটা মাছি মারা কেরানির মতোই আনাড়ি মনে হয়েছে । সেটা বলেছি দেখে রাগ করবেন না । আমি জানি এই ব্লগ শুরুর দিন থেকেই ইসলাম বিদ্বেষী আহত নিহত পলাতো সব ধরণের ব্লগারই এই আয়াতের গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ না খুঁজে না জেনে এইসব নোংরামি করেছে সূরা নিসার ৩৪ নং আয়াতের ভুল অনুবাদ উল্লেখ করে । তাদের অবর্তমানে আপনি সেই মশাল বয়ে চলেছেন ।
এখন আপনার মূল প্রশ্নের উত্তরে বলি ---আমি সাধারণতো আপনার আর আপনাদের এই জাতীয় ইসলাম বিদ্বেষপূর্ণ লেখাগুলো করুনা করে এড়িয়ে যাই । আপনি আগের মন্তব্য না করলে এটুকুও বলতাম না । আমার কাছে রেফারেন্স কেন যেই বইয়ে এই আলোচনা আছে সেই বইটাও আছে । আমি আপনার আগের মন্তব্যের পরে সেই ব্যাখ্যা বিশ্লেষণগুলো আবার পড়েছি । সেই বইয়ে কেন সূরা নিসার ৩৪ নং আয়াতের ব্যাপারে আপনার মাছি মারা কেরানির অনুবাদগুলো এখন ভুল আর পাশ্চাত্যের এক্সপার্টরা কেন ইসলামিক স্কলারদের এখনকার ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ গ্রহণযোগ্য বলেছেন সেই ব্যাখ্যাও আছে । সেই বই যে অথোরেটিটিভ সেটা জানাবার মতো রেফারেন্সও রেডিই আছে। আমি সেটা বলে আপনিও বুঝবেন আপনারা সূরা নিসার ৩৪নং আয়াত নিয়ে যা বলেছেন সেটা মিথ্যাচার আর ব্লগের অন্যরাও বুঝবেন সেটা।আমি সেটা বলতেই পারি।কিন্তু আমি সেটা বললে আপনি কি ইসলাম নিয়ে প্রায় আট বছর ধরে আপনার ইচ্ছাকৃত এই বিদ্বেষপূর্ণ লেখাগুলোর জন্ ভুলস্বীকার করে স্যরি বলবেন ? আর এই ধরণের লেখাগুলো পোস্ট করা থেকে খ্যান্ত হবেন ? নাকি কা_ভাকে বলবেন আপনার নিক সাসপেন্ড করতে ? কা_ভার সাথে যোগাযোগ করে এখানে একটা মন্তব্য করে তার মতামত জানাতে বলুন আমি আমার রেফারেন্সসহ আলোচনাগুলো বাংলায় তুলে দেব সাতে সাথেই আর ইংলিশ বইয়ের পাতাগুলোরও ফটো হিসেবে সাথে দিয়ে দেব ? ঠিক আছে আমার প্রস্তাব ? কা_ভার মন্তব্যের অপেক্ষা করতে থাকলাম তাহলে আমি ।
২৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৭:৪৮
এ আর ১৫ বলেছেন: ঈশ্বরকণা
শুনুন নীচের শব্দটির অনুবাদ নিয়ে সমস্যা হয়েছে , অন্য কোন শব্দ বা বাক্য নিয়ে নহে ।
wa-iḍ'ribūhunna وَاضْرِبُوهُنَّ
এই শব্দের অনুবাদ বেশির ভাগ অনুবাদ করেছে প্রহার কর , কেউ করেছে প্রহার কর (মৃদু) , কেউ লিখেছে শাসন কর , ইংরেজিতে আছে স্টাইক এবং বেশির ভাগে বিট , কখনো কখনো বিট (স্লাইটলি ) ।
ধন্যবাদ
২৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ ভোর ৬:৪৮
ঈশ্বরকণা বলেছেন: এ আর ১৫,
ঈশ্বরকণা শুনুন নীচের শব্দটির অনুবাদ নিয়ে সমস্যা হয়েছে , অন্য কোন শব্দ বা বাক্য নিয়ে নহে ।
জ্বি না, কোনো সমস্যাতো হবার কথা না 'ইদরিবুহুন্না' কথাটা বা তার রুট ওয়ার্ড 'দারাবা' নিয়ে । ১১নং মন্তব্যের "প্রহার করার নির্দেশ ৪:৩৪" কথাটার উত্তরে খুব সুনির্দিষ্ট ভাবেই আমি আমার প্রথম মন্তব্যটা করেছিলাম ।তাই আপনি মন্তব্য করার আগেই আমি জানি আপনার ফোকাসটা ঠিক কি। কেন এই শব্দের অনুবাদ শুধু " beat them "-ই হয় না সেটা নিয়ে কনটেম্পোরারি ইসলামিক স্কলারদের খুব যৌক্তিক আলোচনা আছে কুরআনের রেফারেন্স দিয়েই। আপনারতো সেটা জানবার কথা। ইচ্ছে করেই হোক আর না জেনেই হোক সেই আলোচনা বাদ দিয়ে শুধু " beat them" অনুবাদ নিয়ে কুরআনের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালালেতো যৌক্তিক আর ইমপারশিয়াল আলোচনা হয় না। আমি সেই পয়েন্টের কথাই বলছি। আর আমি জানি কনটেম্পোরারি স্কলাররা এই 'ইদরিবুহুন্না' কথাটা সূরা নিসার ৩৪ নং আয়াতের কনটেক্সটে কিভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। কিন্তু আশ্চর্য হলাম কা_ভার ব্যাপারেতো কিছু বলেলন না ? সেটাও বলুন এতো কিছু বলছেন যখন ।
২৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:২৩
এ আর ১৫ বলেছেন: ঈশ্বরক্ণা,,, দাবারা শব্দের অর্থ
DARABA vb. (I) ~ to strike, smite, stamp, beat; to liken or strike
এর পর রেফারেন্স ছাড়া মন্তব্য করবেন না দয়া করে এবং আপনার কোন দাবির পক্ষে রেফারেন্স না দিলে সেটার কোন মেরিট থাকবে না। এতগুলো আরবি অনুবাদ সামান্য একটা শব্দের অর্থ জানে না, এমন দাবি হাস্যকর।
আপনার কথা শুনে মনে হচ্ছে অনুবাদ গুলো আমি করেছি, তাই আমার উপর দায় চাপাচ্ছেন। কিসের ভিত্তিতে আপনার কথা ঠিক? আপনার দাবির পক্ষে রেফারেন্স দিন দয়া করে।
পারলে যারা অনুবাদ করেছে তাদের সাথে তর্ক করুন,
দয়া করে আপনার নিকট গ্রহণ যোগ্য অনুবাদটি পেশ করুন।
যত রেফারেন্স পাচ্ছি সব আপনার দাবির বিপক্ষে যাচ্ছে।
COMMITMENT WITH REFERENCE PLEASE
ধন্যবাদ
২৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:৫৯
এ আর ১৫ বলেছেন: Please ignore the previous comment
: ঈশ্বরক্ণা,,, দারাবা শব্দের অর্থ
DARABA vb. (I) ~ to strike, smite, stamp, beat; to liken or strike
এর পর রেফারেন্স ছাড়া মন্তব্য করবেন না দয়া করে এবং আপনার কোন দাবির পক্ষে রেফারেন্স না দিলে সেটার কোন মেরিট থাকবে না। এতগুলো আরবি অনুবাদ সামান্য একটা শব্দের অর্থ জানে না, এমন দাবি হাস্যকর।
আপনার কথা শুনে মনে হচ্ছে অনুবাদ গুলো আমি করেছি, তাই আমার উপর দায় চাপাচ্ছেন। কিসের ভিত্তিতে আপনার কথা ঠিক? আপনার দাবির পক্ষে রেফারেন্স দিন দয়া করে।
পারলে যারা অনুবাদ করেছে তাদের সাথে তর্ক করুন,
দয়া করে আপনার নিকট গ্রহণ যোগ্য অনুবাদটি পেশ করুন।
যত রেফারেন্স পাচ্ছি সব আপনার দাবির বিপক্ষে যাচ্ছে।
COMMENT WITH REFERENCE PLEASE
ধন্যবাদ
২৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:১৩
ঈশ্বরকণা বলেছেন: এ আর ১৫,
শুধু রেফারেন্স কেন ? এই 'ইয়াদরিবুহুন্না' আর এর রুট ওয়ার্ড 'দারাবা'-র ব্যবহার নিয়ে যে সব যৌক্তিক আলোচনা ইসলামিক ও পাশ্চাত্যের স্কলাররা করেছেন সূরা নিসার ৩৪ আয়াতের ভুল অনুবাদ "প্রহার করো" সম্পর্কে আর ওয়েস্টার্ন স্কলাররাও যে যুক্তি এক্সসেপ্ট করেছেন এই সম্পর্কে আর আপনারা যেগুলো চেপে গেছেন সব সময়ই সেগুলো সবই জানাবো বললামইতো। আমার ২২নং মন্তব্যটাতে রাজি থাকলেই সব জানিয়ে দেওয়া যাবে । ভয় পাবার কোনো কাৰণ নেই আমি বিশ্বাসযোগ্য যৌক্তিক আলোচনাগুলো রেফারেন্সসহ না দিতে পারলে আমার নিকও ব্যান করা যেতে পারে । কোনো সমস্যা নেই আমার তাতে । এখন শুধু রাজি সেটা বলুন তারপরই --------
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:২৮
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ইসলাম এটা কখনো অনুমোদন করেনা নারী ইমাম এর দায়িত্ব পালন করবে।
ভন্ড ও ইসলাম বিদ্বেশীরা এটা সমর্থন করতে পারে কিন্তু যে প্রকৃত মুসলমান সে কখনো সমর্থন করবেনা, মানবেনা।
+++++++