নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একজন শৌখিন লেখক আমি, আবার কবিও বলা যেতে পারে । যখন যা ভালো লাগে তাই লিখি ।
হিরো আলমের নাম শুনে নি এমন মানুষ বর্তমান বাংলাদেশে খুঁজে পাওয়া মুশকিল । তার নামের ইতিহাস তার চরিত্রের মতই বৈচিত্র্যময় । আশরাফুল আলম ওরফে ডিশ আলম ওরফে হিরো আলম । হয়তো অনেকেই জানেন না, কিন্তু হিরো আলমের নাম শুধু বাংলাদেশেই নয়, ভারত এমনকি ভারতকে ছাড়িয়ে পাকিস্তান পর্যন্ত পৌঁছে গেছে । এই লোকটার নাম বেশিরভাগ আসে হাস্যরসাত্মক কারণে, সমালোচনার কারণে । কি নিয়ে সমালোচনা ? কি নিয়ে এত হাসাহাসি ? তার চেহারা, তার অভিনয়, তার শারীরিক গঠন-আকৃতি, তার ডায়ালগ ডেলিভারি, তার বাচনভঙ্গি, তার নায়ক হওয়ার হাস্যকর চেষ্ঠা ইত্যাদি ইত্যাদি । হয়তো আমি বা আপনি নিজেও উপরের যে কোন একটি বা অনেকগুলো কারণে এই লোকটাকে নিয়ে হাসাহাসি করেছি বা করি
হিরো শব্দটি ইংরেজি । এর অর্থ নায়ক আর বড় অর্থে বললে কোন একটি গুণাবলীর ঊর্ধে উঠে যাওয়া মানুষকে বুঝায় । এই হিরো যে সেলুলার পর্দাতেই হতে হবে কিংবা ফ্যান্টাসি জগতেই হতে হবে তাই নয়, বাস্তব জগতেও হিরোরা বাস করে । সত্যিকার অর্থে আশরাফুল আলমরাই হিরো । কারণ তিনি হয়তো লৌকিকতার সাথে মানানসই নয় কিন্তু নির্বাচনে দাড়িয়ে নিজে বুক ঠেকিয়ে প্রতিবাদ হোক কিংবা নোয়াখালীর সুবর্ণচরে গণধর্ষণ এর শিকার গৃহবধূকে দেখতে চেয়ে সরাসরি আসামীদের ধরতে বলার আল্টিমেটাম দেওয়া কিংবা আরও অনেক কারণই আসলে তাকে হিরোর আসনে বসিয়েছে । হিরোরা যে শুধুই যেহারা দিয়েই হিরো হয় না, এই আশরাফুল আলম তার একটি জলজ্যান্ত প্রমাণ ।
এই লোকটা আরও একবার আলোচনায় এসেছেন অমর একুশে বইমেলায় একটি বই প্রকাশ করে । বইটির নাম, "দৃষ্টিভঙ্গি বদলান, আমরা সমাজকে বদলে দেবো" । সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই বই থেকে ১০টি লাইন ভাইরাল হয়েছে।
সেই ১০ চুম্বক লাইন হলো-
১. আপনারা শিক্ষিত কাগজে-কলমে, মনুষ্যত্বের শিক্ষা শিক্ষিত লোকের মাঝে তেমন একটা নাই।
২. আমি অশিক্ষিত হয়ে লাত্থি উস্টা খেয়েও বেঁচে আছি, আপনারা শিক্ষিতরা কেন আত্মহত্যা করেন?
৩. আমার চেহারাটা নিয়ে আর কী বলবেন? আল্লাহই তো আমারে বানাইছে। আমি তো বানাই নাই। আমি কী করবো? এই চেহারা চেঞ্জ তো করতে পারবো না৷
৪. জীবনের সব ব্যবসা আমি টাকা দিয়ে করেছি, শুধু নির্বাচন ছাড়া।
৫. শিক্ষিতরা যে আমারে নিয়ে মজা করেন, আমার জায়গায় থাকলে তো রিকশা চালায়ে খাইতেন। আমি তো তাও চেহারা খারাপ বলে মিডিয়ায় আইছি, আপনার তো চেহারা মোটামুটি। আপনি তো তাও পারতেন না।
৬. আমি আমার ভক্তগো একবার ধন্যবাদ দিলে সমালোচকগো দুইবার ধন্যবাদ দেই। তারা আমার ভিডিও খিয়াল করে দেখে। ঘুমাতে যাওয়ার আগেও দেখে, উইঠেও দেখে।
৭. সারটিফিকেটধারী শিক্ষিত লোক হইলো ভীতু। নিজেরা তো কিছু করবেই না, কেউ করতে দেখলেও গা জ্বলে। এরা যে কি চায় নিজেরাই জানে না।
৮. আমি পরিত্যক্ত সন্তান হয়ে চানাচুর বেচে, সিডি, ডিশ লাইন, মিউজিক ভিডিও করে ১০-১৫টা মানুষের দায়িত্ব নিতে পারি, আপনি শিক্ষিত হয়ে কিছু পারেন না কেন?
৯. আমি হিরো আলম আমার ভিডিও দেখে খালি মানুষ হাসবে এই জন্যে কাজ করি। আমার মাইনসের হাসিমুখ দেখতেই ভালো লাগে। এই সব ভাইরাল, সমালোচনা এসবের জন্যে কাজ করি না।
১০. আমি সকল বিধবা মা, পরিত্যক্ত নারী ও শিশুদের জন্যে একটা সংস্থা করে যেতে চাই। যাতে, আমার মায়ের মতো কারো মার যেন মাইর খেয়ে রাস্তায় বাচ্চা নিয়ে রাত কাটানো না লাগে।”
বইটি কেউ কিনতে চাইলে অমর একুশে বইমেলায় সোহরাওয়ার্দী অংশে ১৯৬ নম্বর তরফদার প্রকাশনীর স্টলে পাবেন (তথ্যসূত্রঃ দেশ রূপান্তর)
উপরের কথাগুলো একবার ধৈর্য্য ধরে পড়ে দেখুন, সত্যি জীবনঘেঁষা কিছু দৃষ্টিভঙ্গি আপনার বদলাবেই বদলাবে । লোকটা নিজেও জানে তার চেহারা খারাপ, মোট কথা তার সীমাবদ্ধতাগুলো সে জানে এবং সে অবলীলায় সেগুলো স্বীকারও করে । অথচ আমরাই কিনা নিজেদের সীমাবদ্ধতাগুলো লুকিয়ে রেখে তাকে নিয়ে হাসাহাসি করি । জী হ্যাঁ, এতেই ফুটে ওঠে আমাদের হীনমন্যতা
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:৪৭
মোশারফ হোসেন ০০৭ বলেছেন: গাত্র থাকলে তাতে একটু জ্বালা-পোড়া স্বাভাবিক বটে । আমরা বাঙালিরা আর কিছু না পারি, একটা জিনিস খুব ভালো পারি আর সেটা হচ্ছে ঈর্ষা করা । কোন একজনের সীমাবদ্ধতা দেখে আমরা যতটুকু মজা পাই, ঠিক ততটুকু জোর প্রচেষ্টা চালাই নিজের সীমাবদ্ধতাগুলো ঢেকে রাখতে ।
ধন্যবাদ লেখাটি পড়ার জন্য এবং হ্যাঁ অবশ্যই এই লোকটার ভিডিও দেখে নিয়েন পারলে । কিছু না হয়, বেশ হাস্যরসের মজুদ হবে, এতটুকু গ্যারান্টি ।
২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:০৬
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: আমরা জাতি হিসাবে হিপোক্রেট, তাই হিরো আলম আমাদের গাত্রদাহের কারণ হয়ে দাঁড়ায় | একজন মানুষ হিরো আলম তার নিজের অবস্থান সম্পর্কে সম্পূর্ণ সচেতন এবং সে তার অবস্থান থেকেই সমাজের অনেক হিপোক্রেসির বিরুদ্ধে সোচ্চার | তার শিক্ষা বা সমাজে তার অবস্থান দেখে তাকে বিচার করা আমাদের কতটুকু উচিত তা ভেবে দেখা দরকার | আর তার বিরুদ্ধে লাম্পট্যের অভিযোগ করেন যারা তারা কেউ কি কখনো ভেবে দেখেছেন আপনারাই বিশ্ববেহায়া এবং চরম লম্পট লেজেহোমো এরশাদকে দেশের প্রধান বিরোধী দলের নেতা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করে লাম্পট্যের সঙ্ঘাকেই পরিবর্তিত করে ফেলেছেন ?
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:৫০
মোশারফ হোসেন ০০৭ বলেছেন: লাইক হিপোক্রেসি ইজ ইন আওয়ার ব্লাড । এই হিপোক্রেসি নিয়ে আর নতুন কি বলার, এটা তো এখন আমাদের জাতির নতুনতর বিশিষ্ট্যের একটি । হিরো আলমদের মত লোকদের উঠে আসা দরকার যাতে এই হিপোক্রেসির নমুনাগুলো চোখে আঙ্গুল দিয়ে হলেও তারা দেখাতে পারে । তবে আপনার একটা কথাতে আমার আপত্তি আছে । এরশাদ যতই বিশ্ববেহায়া এবং চরম লম্পট লেজেহোমো হোক না কেন, তাকে প্রধান বিরোধী দলের নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা তো আপনার-আমার হাতে মোটেও ছিল না, তাই নয় কি ?
ধন্যবাদ লেখাটি পড়ার জন্য ।
৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:১৭
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: এসব মানসিকতা মুছবে কবে?
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:৫১
মোশারফ হোসেন ০০৭ বলেছেন: সরাসরি ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে যেতে বলছেন ? এক এক ডিগ্রি করে ঘুরতে ঘুরতে একদিন ঠিকি হয়ে যাবে, আশাবাদ রাখছি ।
ধন্যবাদ লেখাটি পড়ার জন্য ।
৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:২৭
অনল চৌধুরী বলেছেন: ব্যাতিক্রম ছাড়া এদেশে যে যতো বড় শিক্ষিত অার সংস্কৃতিবান নামধারী,সে ততোবড় অসভ্য অার ইতর।গত ২০ বছর মিডিয়ার জড়িত থেকে এটা আমি নিজে চোখে দেখেছি। এদের মধ্যে মঞ্চনাটকেরগুলির হচ্ছে সবচেয়ে নিকৃষ্ট,যারা নিজেদের বািট মুক্তচিন্তক প্রমাণ করতে চায়।
আলমের সমালোচনাকারীদের কথা শুসে মনে হয়,তারা যেনো একেকজন রাজপুত্র!!!
আলম তার যোগ্যতা দিয়ে যা করতে পেছে,তারা সারাজীবনেও তা পারবে না।জ্বালা এখানেই।
তার সব উক্তি দার্শনিক।
সুযোগ পেলে আলম অারো ভালো অনেক কিছু করতে পারতো।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:৫৪
মোশারফ হোসেন ০০৭ বলেছেন: একটা কথা শুনেছিলাম, জীবন থেকে সরাসরি নেওয়া দর্শনগুলোই যে কাউকে প্রকৃত অর্থে দার্শনিক বানিয়েও দিতে পারে । হিরো আলমের দর্শনগুলোও তার জীবন থেকে সরাসরি নেওয়া । দার্শনিক বিষয়টা না হয় বাদই দিলাম । মুক্তচিন্তার ধারক আর বাহকদের নিয়ে আমার সবসময়ই বিরাট কনফিউশন । তাই নতুন করে তাদের নিয়ে বলে আমি আমার কনফিউশনটুকু আর বাড়াতে চাই না ।
ধন্যবাদ লেখাটি পড়ার জন্য ।
৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: আমি এই বইটি অবশ্যই কিনব।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:৫৫
মোশারফ হোসেন ০০৭ বলেছেন: হুম, আমি যদিও ঢাকার বাইরে অবস্থান করি, তবে সম্ভব হলে বইটি আমিও কিনবো ।
ধন্যবাদ লেখাটি পড়ার জন্য ।
৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: যিনি বা যাহারা আবর্জনা, অশ্লীল অভিনয় দিয়ে দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে চান তিনি বা তাহারা শুধু ফেসবুক আর কীবোর্ডেই ঝড় তুলবেন। তেনাদের ড্রয়ইং রুমে কখনোই হিরো আলমের জায়গা হবে না। তেনাদের পারিবারিক, সামাজিক সম্পর্ক তৈরি হবে না হিরো আলমের সাথে। হিরো আলম কারো জন্য উদাহরণ হতে পারে না। যে জাতির একটা অংশ হিরো আলমকে সংসদে পাঠাতে চায় কিংবা মূল ধারার মিডিয়াতে প্রমোট করতে চায়, সে জাতি উন্নত হতে এখনও অনেক সময় লাগবে...
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:০০
মোশারফ হোসেন ০০৭ বলেছেন: শুনলাম, জাতীয় চলচিত্র সংস্থার সেন্সর বোর্ডে নতুন কমিটিতে ৯০ এর দশকের অশ্লীল চলচিত্রের নির্মাতা একজনকে ঠায় দেওয়া হয়েছে । অর্থাৎ ঠিক ফেসবুক বা কীবোর্ড নয়, চোরের মায়ের গলা সর্বত্র একটু বড়ই হয় । হিরো আলমের মত মানুষদের একটা বিশেষ গুণ আমার ভালো লাগে, ঠিক কারও ড্রয়ইং রুমে থাকার জন্য এদের তেমন কোনদিন চেষ্ঠা দেখা যায়ও না । আমার ঠিক মনে আছে, নির্বাচনের আগে একজন ইসি পর্যন্ত হিরো আলমকে "তুই" করে সম্বোধন করেছিলেন । কতটা হাস্যকর আর অমানবিক । সংসদ সদস্য তো অনেক দূরের কথা, সামান্য "আপনি" সম্বোধন কিংবা সম্মানটুকু কিভাবে করতে হয় তাহাই জানেন না সেই লোক । ঐ লোকটাই এই জাতির প্রতিনিধি বললেও হয়তো খুব একটা ভুল হবে না ।,
ধন্যবাদ লেখাটি পড়ার জন্য ।
৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩৬
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: সবখানে যেহেতু হিরো আলমের জয়জয়কার, কখনো এই হিরো আলম এমপি হতে চায় আবার কখনো হিরো আলম লেখক আবার কখনো সে নায়ক । তাহলে হিরো আলমকে সবাই মিশে বাংলাদেশের শিক্ষা মন্ত্রী বানালে কেমন হয়?!!!
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:০১
মোশারফ হোসেন ০০৭ বলেছেন: কৌতুক করলেন ? তাইলে একটু না হয় আমিও করি, শিক্ষা মন্ত্রী কেন, সরাসরি প্রধান মন্ত্রী করা যায় না ??
ধন্যবাদ লেখাটি পড়ার জন্য ।
৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:১৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: বিচার মানি তালগাছ আমার, আপনি কোন দুনিয়ায় আছেন । এইবারের বইমেলায় তার কি পরিমান বই বিক্রি হয়েছে তার খবর রাখেন? লাইন দিয়ে শিক্ষিত মানূষেরা তার অোটগ্রাফ নিয়েছে। নেটে খুজলে সেই সব ভিডিও দেখতে পাবেন। আর আপনি বলছেন যে ড্রইংরুমে তাকে জায়গা দেবে না!
এদেশের মানুষের শিক্ষিত শ্রেনীর ঊপড় থেকে মানূষের ভক্তি শ্রদ্ধা একেবারেই নষ্ট হয়ে গেছে।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:০৪
মোশারফ হোসেন ০০৭ বলেছেন: ঘুরেফিরে সেই আমরাই তো শিক্ষিত শ্রেণী । কিভাবে বলি ভক্তি শ্রদ্ধা আমাদের একের অন্যের উপর উঠে গেছে ? তার চেয়ে বলেন, নতুন করে যেটা যোগ হয়েছে সেটা হচ্ছে হিপোক্রেসি । হায়রে শিক্ষা !! যারা এই শিক্ষার ঠেলায় অনেক উপরে উঠতে উঠতে নিচের অবস্থা দেখতে পান না, তারা হিপোক্রেট ছাড়া কিছুই নয় ।
ধন্যবাদ লেখাটি পড়ার জন্য ।
৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১৪
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: "ঢাবিয়ান বলেছেন: বিচার মানি তালগাছ আমার, আপনি কোন দুনিয়ায় আছেন । এইবারের বইমেলায় তার কি পরিমান বই বিক্রি হয়েছে তার খবর রাখেন? লাইন দিয়ে শিক্ষিত মানূষেরা তার অোটগ্রাফ নিয়েছে। নেটে খুজলে সেই সব ভিডিও দেখতে পাবেন। আর আপনি বলছেন যে ড্রইংরুমে তাকে জায়গা দেবে না!
এদেশের মানুষের শিক্ষিত শ্রেনীর ঊপড় থেকে মানূষের ভক্তি শ্রদ্ধা একেবারেই নষ্ট হয়ে গেছে।"
বই বিক্রি হওয়া এক জিনিস আর ড্রইং রুমে জায়গা দেয়া ভিন্ন জিনিস। আমরা লুকিয়ে লুকিয়ে পর্নোগ্রাফী দেখি বলেই পর্ন ইন্ডাস্ট্রি সবসময় ব্যবসার শীর্ষে থাকে। এর মানে কি এই যে পর্ন স্টারদের ছবি আমরা শ্রদ্ধাভরে ড্রইং রুমে টানিয়ে রাখব?
মানুষ বড়ই বিচিত্র প্রানী - স্ববিরোধিতায় ভরপুর।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:০৪
মোশারফ হোসেন ০০৭ বলেছেন: হা হা হা, বেশ বলেছেন ।
ধন্যবাদ লেখাটি পড়ার জন্য ।
১০| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:০২
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: @ঢাবিয়ান - স্যার এজে (অনন্ত জলিল)-ও গর্ব করে বলেন, ইংলিশ মিডিয়ামের ছাত্র ছাত্রীরাও তেনার ছবি দেখতে হলে যান। আসলে যে ওরা মজা নিতে যায় এটা আপনিও জানেন...
১১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৩৮
অনল চৌধুরী বলেছেন: চলচ্চিত্র জুরী বোর্ডে পূণা ফেরত এক মাতাল অার লম্পট এক চিত্রগ্রাহক অাছে ,যে সংখ্যাগুরু এক ছাত্রীকে কু-প্রস্তাব দিয়ে ছাত্রদের ধাওয়া খেয়ে একটা বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকের চাকরী ছেড়ে পালিয়েছিলো।
এদেশে এরা হচ্ছে সন্মানিত আর আলমরা নিন্দিত।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৩৭
আরোগ্য বলেছেন: হিরো আলমকে নিয়ে পোস্ট দিলে আবার কারও গা জ্বালাপোড়া করে আর সেই ঝাল মিটাতে ব্লগে তাণ্ডব করে, সেই সাথে ব্লগারদের উপর অগ্নিবৃষ্টি বর্ষণ শুরু করে।
আপনার লেখাটি বেশ সুন্দর হয়েছে। হিরো আলমের ভিডিও দেখা হয়নি তবে নির্বাচনের সময় তার প্রতিবাদী আচরণ দেখে আমি মুগ্ধ। আপনার পোস্ট থেকে তার বইয়ের লাইনগুলো পড়ে মনে হচ্ছে বইটি সফলতার মুখ দেখবে।