নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বেলাশেষে ক্লান্ত-তৃষ্ণার্ত পথিকের ন্যায় আসলাম সামুর তীরে, রেখে যেতে চাই কিছু অবিস্মরণীয় কীর্তি । পারি না আর না পারি, চেষ্ঠার ত্রুটি রাখবো না, এই ওয়াদা করছি ।

মোশারফ হোসেন ০০৭

একজন শৌখিন লেখক আমি, আবার কবিও বলা যেতে পারে । যখন যা ভালো লাগে তাই লিখি ।

মোশারফ হোসেন ০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সড়কে ভাঙ্গা ব্রিজের কারণে বিপাকে জনপদ - কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি :-* :|

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৪৭

যশোর জেলার সদর উপজেলার চাঁচড়া এলাকা মোটামুটি অনেকেই চিনে থাকবেন । চিনে থাকবেন এই কারণে বললাম যে চাঁচড়া এলাকাটি বিখ্যাত মাছ চাষের ন্য । এই চাঁচড়ার প্রায় আশেপাশের আট-দশ কিলোমিটার এরিয়ার মধ্যে এমন কোন পুকুর নেই, যেখানে মাছ চাষ হয় না । তাছাড়া খুলনা থেকে কুষ্টিয়াগামী কিংবা ঢাকা থেকে খুলনাগামী (আরিচা হয়ে পার হওয়া যানবাহনগুলো) যানবাহনগুলো এই চাঁচড়া এলাকার মধ্যে দিয়ে পার হয়ে থাকে । এই চাঁচড়া মোড় দিয়ে ভিতরের রোড যেটা রাজগঞ্জ রোড (মনিরামপুর অভিমুখী রোড) নামে পরিচিত । সেই রাজগঞ্জ রোড দিয়ে সোজা প্রায় ৪-৫ কিলোমিটার ভিতরের দিকে চলে গেলে পড়ে ভাতুরিয়া ইউনিয়ন । সেই ভাতুরিয়া ইউনিয়ন ছাড়িয়ে কিছুদূর গেলেই পড়ে সাড়াপোল বাজার । এই সাড়াপোল বাজারের অতি নিকটবর্তী একটি গ্রাম কালাবাঘা । এই কালাবাঘা গ্রামটির ভিতর দিয়ে চলে গেছে এই রাজগঞ্জগামী রোডটি । এই রোড দিয়ে যেতে গেলে নিচের ভাঙ্গা ছোটখাট ব্রিজটি পরে ।



ঠিক কোন কারণে ভেঙে গেছে তা জানা না গেলেও, এই ভাঙ্গা ব্রিজটির কারণে দৈনিক অসুবিধার সম্মুখীন হচ্ছে শত শত মানুষ । এই ভাঙ্গা ব্রিজটির কারণে ব্রিজের কাছাকাছি এসে নেমে গিয়ে ব্রিজ পার হয়ে আবার যানবাহনে উঠার জন্য অনেক মূল্যবান সময়ও নষ্ট হচ্ছে আশেপাশে বসবাসকারী মানুষগুলোর । এই রোড দিয়ে খুব বেশি ভারী যানবাহন চলাচল করে না । কিছু টেম্পু-পিকাপ কিংবা ব্যাটারি চালিত অটো চলতে দেখা যায় এখানে । একসাথে বিপরীত মুখী দুইটি যানবাহন কখনই ব্রিজটির উপরে উঠে ব্রিজ পার হতে পারে না । এমনকি এই ভাঙ্গা ব্রিজটির কারণে অনেক সময় উল্টে যায় নসিমন-টেম্পুও । ছোটখাট দুর্ঘটনার কথা যদি বাদও দেই, তবে বড় ধরনের ঝুঁকিগুলো চোখ এড়ানো সম্ভব নয় একেবারেই ।

নিচের ছবিগুলো খেয়াল করলেই আমার কথার প্রমাণ মিলবে ।




ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যাতে সদয় দৃষ্টির কারণে রোজ ঐ পথে চলাচলকারী লোকগুলোর কষ্ট একটু হলেও কমে ।



উল্লেখ্য আমি গত কয়েকদিন আগে নিজে ঐ পথে সাইকেল চালিয়ে গিয়েছিলাম প্রায় ৫-৬ কিলোমিটার ভিতরে নিজের একটা ব্যক্তিগত কাজে । আমার হালুয়া তো টাইট হয়েছেই কিন্তু কৌতূহলবশত ব্রিজ দিয়ে চলাচলকারী মানুষগুলোর দুর্ভোগ বেশ কিছুক্ষণ ধরে দাড়িয়ে দেখে মনে হলো সরাসরি কিছু না করতে পারি, একটি পোস্ট তো এই সম্বন্ধে দেওয়াই যায় ।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.