নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১...
খালিদ আজ আত্মহত্যা করবেই। ফ্যানের সাথে দড়ি বাধা হয়েছে, গিট্টু দেয়া হয়েছে;এখন ঝুলে পড়লেই কেল্লাফতে।
দরজায় মানুষও বেশ জমেছে, কেমন একটা উৎসব উৎসব ভাব। সবাই আনন্দ পাচ্ছে। অবশ্য এটা প্রথম না, খালিদ আগেও এই নাটক করেছে। পাড়ার সব সুন্দরীদের বিয়ে হয়ে যাচ্ছে, ওকে কেউ বিয়ে করতে রাজি হয় না। ও বেঁচে থেকে কি করবে?
খালিদের মা আর ভাতিজী লাবনি একস্বরে চিৎকার করছে,"আমার পুলারে কেই বাঁচাও, আইজকা হাছা হাছাই মইরা যাইবোতো।"
কেউ ওকে ফেরাতে যাচ্ছে না। কারও অত সাহস নেই! দরজায় দাঁড়িয়ে আছেন দৌলতুন্নেছা বকুল।তিনি পান চিবাচ্ছেন।
ইনাকে বিশেষ কারণে সবাই অত্যন্ত ভয় পায়, ক্ষমতাশীলদের যেমন মানুষ সম্মানহীন ভয় পায়, তা কিন্তু না!
খালিদের মান ইজ্জতের বিষয়, সে গলায় দড়ি পড়লো। পা দিয়ে চেয়ারও ফেলে দিলো। খালিদ পা নাড়াচ্ছে খুব, হাত দিয়ে দড়ির ফাস খোলার চেষ্টা করছে। পারবে কি করে?
ও মারা যাচ্ছে। আমি চোখ বন্ধ করে ফেললাম।
যখন চোখ খুললাম, দেখি খালিদ খুকখুক করে কাশছে। দৌলতুন্নেছার বকুলের হাতে একটা বটি দাউ।
তিনি বললেন,"কিরে খালিদ, আরও ফাসি নিবি?"
খালিদ কি বললো, আমি বুঝতে পারিনি।তবে ওর ফাস নেয়া নাটকের সেই ইতি!
দৌলতুন্নেছা বকুল দেখতে অনেকটা আসমানীর মত।হ্যা, পল্লীকবির আসমানী। গায়ের রঙ কালো,লম্বা চুল, পাড় দেয়া রঙিন শাড়িও ওর মতই পড়েন।কেবল তিনি আসমানীর মত নোংরা না, আর তিনি ধনী।
গ্রামের মানুষ দুই ধরনের মানুষকে ভয় পায়, ধনী আর শিক্ষিত। ইনি দুটোই! সবাই বলে, বকুল ময়মনসিংহ মেডিকেলে পড়তে চেয়েছিলেন। বাবা হুরমুছ আলী সরকার রাজি হননি। মেয়েছেলের পড়াশোনার দরকার নাই!
তাতে বকুলের মানুষের সেবা করার ধরন একটু বদলালেও, থেমে থাকেনি। এই বাড়িতে এসে কেই না খেয়ে ফিরে গেছে, এমন কখনো হয়নি।
দৌলতুন্নেছা বকুল খুব পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন। যতটা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হলে মানুষ শুচিবায়ু নামক ভয়ানক রোগে আক্রান্ত হয় তার চেয়েও বেশি! তিনি দিনে কয়েকবার গোসল করেন, ঘর নিজেই পরিষ্কার করেন, এমনকি বাড়ির পাশের ফলের বাগানও দিনে দুবার ঝাট দেয়া হয়। বুঝতেই পারছেন, এ বাড়িতে কাজের লোক থাকে না। উনার কাজের লোকের কাজ ঠিক পছন্দ হয় না। উনার দুই ছেলে, স্বামী উনার রান্না ছাড়া খেতেও পারেন না।
এ বাড়িতে বিকালে একটা মজমা বসে, দৌলতুন্নেছা রুপোর পানদানে হাকিমপুরী জর্দা দিয়ে পান সাজিয়ে পাটিতে বসেন। পানে ঠোঁট লাল হয়, উনি হেসে হেসে গল্প করেন।
যে কেউ দেখলে বলবে, "বাহ!দারুণ।"
এই মহিলাটি বরং ফরশা হলেই খারাপ লাগতো।
২...
নকলা বাজার বণিক বাড়ির উঠোনে ক্রিকেট ম্যাচ চলছে। হুট করে হাসানের পিপাসা পেয়ে গেল। সৌরভ বণিক মুখ বাকিয়ে বললো,"আমি আনতে পারমু না, তুই যা নিজে খেয়ে আয়।"
সৌরভ শুভর সাথে কি নিয়ে গল্প শুরু করলো। সৌরভটা এত পাজি, যা বলবে তাই।যখন বলেছে এনে দিবে না, দিবেই না।
হাসান পড়লো বিপদে। ওদের রান্না ঘরে যাওয়া নিষেধ, কিন্তু পানি কেবল ওখানেই পাওয়া যায়। আর পাওয়া যায় শ্যামল বণিকের ঘরে।উনি ঘরে সারাদিন বই পড়েন।
ঐঘরে যাওয়া আর জেলে যাওয়া একই কথা। গেলেই উনি নানা প্রশ্ন করেন আর আটকে রাখেন।
রান্নাঘরে যাওয়া অসম্ভব। কুজো বুড়ি দেখলে খবর আছে, হাসানের চোদ্দগুষ্টি তুলে গাল দেবে!
সৌরভের মা আন্টিও মনে হচ্ছে বাসায় নেই।
শুভ বল, সৌরভ বণিক, মিঠুন দেব সবাই রান্নাঘরে গেলে সমস্যা নেই। হাসান গেলে কি সমস্যা? ও ভেবেই পায় না। এবাড়িতে যতবার ওকে খাবার দিয়েছে, ততবারই ওকে বাইরে আর ওদের ভেতরে খাবার দেয়া হয়েছে। সেখানে এ বাড়ির কাজের লোকদের খাবার দেয়া হয়।
হাসান অনেকবার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবাড়ি আর খেলতে আসবে না৷ কিন্তু ওর আর বন্ধুও নেই!
ওকে কুজো বুড়িটা গাল দেয়,"বেজন্মা মুসলমানের বাচ্চা, তুই আসবি না ঘরে!"
কই হাসানের মা বা ফুপি কখনো শুভ, সৌরভ আর মিঠুনের সাথে অমন করে না।
কুজো বুড়ি ওকে একদম দেখতে পারেন। হাসান উনাকে দেখতে পারে না। পাছে ছড়া কেটে গাল দেয়
"কুটনী বুড়ি থুরথুরি
তবু বুড়ি মরে না
যম বুড়িকে খায় না"
বুড়ির আরও দুই ছেলে ভারতে থাকে। বুড়ি নাকি হামাগুড়ি দিয়ে বিমানে চড়ে ভারত চলে যায়। হাসান ভেবে খুব আশ্চর্য হয়!
হাসান রান্নাঘরে ঢুকে গ্লাস নিয়ে এক ঢোক পানি খেয়েছে মাত্র।অমনি কুজো বুড়ি ওকে লাঠি দিয়ে পেটাতে শুরু করল।
"করলি কি তুই, কি করলি এইডা? আমার বাড়ি অপবিত্র কইরা দিলি!যাহ, বেজন্মা বাইর হ ঘর থেইকা।"
উনি রান্নাঘর থেকে সব খাবার ফেলে দিলেন। ঘরে গোবর ছিটাতে লাগলেন।
হাসান মনে মনে ছড়া কাটছে!
৩...
সকাল থেকেই দুইক্কা মিয়ার পেট ফাঁপা। বৌকে গরম পানি করে পদ্ম কলঞ্চের ডাটা ভিজিয়ে দিতে বলতেন।
উনার বৌ দক্ষিণে গিয়েছে, দক্ষিণে এবার প্রচুর আলু ফলেছে। আলু তুলতে অনেক লোক প্রয়োজন, উনার স্ত্রী দুই পুত্র সমেত কাজে গিয়েছে। এসময় ঘরে কিছু কাঁচা টাকা আসে।দুইক্কা মিয়াও যেতেন, উনার পেট ফুলে আছে, তাই যাননি।
উনি আত্তি তোলার জন্য গর্ত করলেন। একবার আত্তি তুললেই পেট ফাঁপা কমে যায়। তাকে মাসে কয়েকবার আত্তি তুলতে হয়। পদ্ধতিও সহজ।
এক ফুট গর্ত করে পানি দিয়ে ভরতে হবে, একটা মাটির পাত্র হাতে নিয়ে ঈসা নবীর কাছে আরোগ্য চাইতে হবে বিজোড় সংখ্যকবার। তবে ৭ বারের কম না। বলতে হবে,"ইয়া নবী, আমার পেট ফাঁপা কমিয়ে দিন।"
আস্তে আস্তে মাটির পাত্রে পানি ঢুকবে আর পেটের গ্যাস কমতে থাকবে। তবে মাঝেমধ্যে এই পদ্ধতি দুইক্কা মিয়ার উপর কাজ করে না। তখনি করে না, যখন তিনি খারাপ কিছু ভাবেন, মনের পাপ করেন। পাপ দুই প্রকারঃ মনের পাপ আর শরীরের পাপ।কারও খারাপ/ক্ষতি করার ইচ্ছে হল মনের পাপ, আর কাজটা করে ফেলা হল শরীরের পাপ!
দুইক্কা মিয়া গর্তে পানি ঢেলে মাটির ডেচকি উল্টে দিলেন। উনি নিশ্চিত, আজকেও আত্তি তোলা কাজে আসবে না। উনি পাপ করেছেন, মনের পাপ!
পাশে ছফিনা বুবুর লাউ গাছে ঝেকে লাউ ধরেছে। উনি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, কয়েকটি লাউ নিয়ে হাটে বেচে দিবেন।
ছফিনা বুবু চাইলেই উনাকে লাউ দিবে, তবে বেচার জন্য দিবে কি?
অবশ্যই দিবে না, ছফিনা বুবু বাড়িতে হওয়া কোন ফল,সবজি বিক্রি করেন না।
দুইক্কা মিয়ার ধারণা সত্যি হয়েছে। আজকেও আত্তি তোলা কাজ করেনি। বরং তার বুকে চাপ দেয়া শুরু করেছে।
উনি বুকে হাত দিয়ে উঠোনে শুয়ে পরলেন। তিনি "আল্লাহ শাফী, আল্লাহ শাফী" পড়ছেন, কোন আওয়াজ হচ্ছে না। কাজও হচ্ছে না।
বরং বুকে কেউ সোনামুখি সুই দিয়ে কেচানো শুরু করেছে। এখন কেবল কেউ এদিকে এলেই দুইক্কা মিয়া বেঁচে যাবেন। এবাড়ির দিকে কেউ আসে না!গরীব হওয়াটা বিরাট অপরাধের, সৃষ্টিকর্তাই নজর দেন না, আবার মানুষ দেবে কি?
দুইপাশে দুটো ছনের চালা ঘর।মাঝখানে এতটুকু উঠোন, চারদিকে নানা বড় গাছে ঢাকা। রোদ অতটা আসে না, রোদের সাথে মানুষও এবাড়িতে অত আসে না। মাঝেমধ্যে আসে ছফিনা বুবুর নাতি শরীফ।
ছেলেটা কুচকুচে কালো, একদম বালক কৃষ্ণের মত। এই ছেলেটাই কেবল সকাল দুপুর এবাড়িতে আসে। ভাতের থালা নিয়ে আসে, দুইক্কা মিয়াকে ভাত দিয়ে তার কাছ থেকে আটার রুটি নিয়ে খায়। সবাই ভাতের জন্য পাগল, এই ছেলেটা আগ্রহ করে আটার রুটি খায়।
দুইক্কা মিয়া উঠোনে পরে আছেন। জঙ্গলের দিকে একটা অভুক্ত শেয়াল দাঁড়িয়ে আছে। এগোবে কিনা সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না।
শেয়ালটার ঠিক উল্টোদিকে দাঁড়িয়ে আছে শরীফ, ওর হাতে ভাতের থালা। ও মাটিতে পড়ে থাকা দুইক্কা মিয়ার দিকে তাকিয়ে আছে!
৪...
জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউটের দোতলার ৩ নম্বর বক্লের কমবয়সী নার্স বেশ রেগে গেলেন, চিৎকার চেচামেচি করছেন। করবে না কেন, করারতো কথাই! ১৭,১৮, ১৯ নং বেডের তিনজন রোগী তাকে প্রায় পাগল করে দিয়েছে। একজন বারবার জিজ্ঞেস করছে, তাকে কখন ইনজেকশন দেয়া হবে?আমি কি মারা যাচ্ছি?
আরেকজনকে একটা ইনজেকশন দেয়া অত্যন্ত জরুরি, দেয়া যাচ্ছে না। হাসপাতালে কোন হিন্দু নার্স নেই। রোগী মরে যাবেন তবু মুসলমানের হাত গায়ে ছোয়াবে না। অথচ উনার হার্টবিট দ্রুত কমে যাচ্ছে।
অন্যজন নাকে কাপড় গুজে আছেন, তার চারপাশে বারবার এয়ারফ্রেশনার আর সেন্ট স্প্রে করা হচ্ছে। কিছুতেই গন্ধ কমছে না। তিনি বারবার নার্সকে ডেকে বলছেন,"আপা, কিছু একটা করেন। গন্ধ পাচ্ছি, মরা মরা গন্ধ।আপা, গন্ধেই আমি মারা যাবো। গন্ধ কমানো যায় না?"
উনার কথা সত্য, এই হাসপাতালে প্রতি ঘন্টায় একজন করে মারা যায়, মৃত্যুর গন্ধ কমবে কিভাবে?
১৭ নং বেডের রোগী দুইক্কা মিয়ার অবস্থা ভালো। হার্টের কোন সমস্যা নেই। উনার হাত ধরে আছে শিশুপুত্র রাব্বিল। বিছানায় বসে আছে, ছফিনা বুবু। দুইক্কা মিয়ার খুব ইচ্ছে, তার স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করেন, আজকে শরীফ রুটি খেতে এসেছে কিনা? জিজ্ঞেস করা যাচ্ছে না, ছফিনা বুবু রাগ করবেন। নাতির ভাত সে খেয়ে ফেলে, এতে খুশি হবার কিছুতো নাই। উনি এটা নিয়েও বেশ বিরক্ত, ডাক্তার সব রোগীকে ইনজেকশন দিচ্ছে তাকে দিচ্ছে না!
১৮ নং বেডে কুজো বুড়িটা দুচোখে কিছু দেখতে পাচ্ছেন না। চারপাশ হুট করে অন্ধকার হয়ে যাচ্ছে, উনি শ্বাসও নিতে পারছেন না। তবে নার্সকে জোরেশোরে ডাকছেন,"ওই ছেমরি, আমারে ইনজেকশন দে, আমিতো মইরা যাইতাছি।"
এবার নার্স বেঁকে বসলো,বললো,"আপনার জন্য হিন্দু নার্স খোজা হচ্ছে। আমি মুসলিম, আপনাকে ছুলে আপনার জাত যাবে। আপনিতো উচ্চ-ব্রাহ্মণ!" কুজোটা নিজেই নার্সের হাত ধরে ফেললো। কে মরে যেতে চায়?
১৯ নং বেডে শুয়ে আছেন দৌলতুন্নেছা বকুল! উনার অবস্থা বেশ খারাপ, হার্টবিট অত্যন্ত কম! উনি কিছুতেই হাসপাতালের পরিবেশ সহ্য করতে পারছেন না। উনাকে ছেলেরা ভালো হাসপাতালে নিতে চাচ্ছেন, তিনি রাজি নন। এই হাসপাতাল হৃদরোগের জন্য বিশেষ হাসপাতাল, এখানেই ভালো চিকিৎসা হবে!
উনার নোংরা গন্ধ ভালো লাগছে না। তবু উনি মুখ থেকে মাস্ক খুলে ফেলেছেন। বারবার এয়ার ফ্রেশনার, পারফিউম স্প্রে করার কথাও বলছেন না। উনার হাটু কেটে সাময়িক পেস মেকার লাগানো হয়েছে। ওখানে লাল,সবুজ বাতি জ্বলছে। বাতি নিভলেই খেল শেষ! একজন সারাক্ষণ খেয়াল রাখছে লাল,সবুজ বাতি জ্বলছে কিনা?
উনি তবুও সন্তুষ্ট নন। নিজেই বারবার পেস মেকার দেখছেন!
উনার বুকের উপর পানের বাটা, রুপোর পানের বাটা! উনি পান খাচ্ছেন না, বারবার শুকছেন।
হাসপাতাল-জেলের দারুণ ক্ষমতা। এ দুটি জাতি,ধর্ম,ধনী-গরীব নির্বিশেষে সবাইকে এক কাতারে নামিয়ে আনতে পারে। মসজিদ, মন্দির,গীর্জা, প্যাগোডা পারে না! অসীম শক্তিশালী সৃষ্টিকর্তার এই ক্ষমতা কই? তবে সৃষ্টিকর্তা মানুষকে অসাধারণ এক গুণ দিয়েছেন, এর জন্যই মাঝেমধ্যে সবাই এক কাতারে নেমে আসে!
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:০৬
মেহরাব হাসান খান বলেছেন: খেলা শেষ হয়নি, তার আগেই ঝামেলা লেগে গেল।
উনার কবিতা সহজ আর দারুণ।
২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
মাঝখানে গল্পের ধারাবাহিকতা হারিয়েছে মনে হয়।
তবে পড়তে ভালই লেগেছে।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:০৩
মেহরাব হাসান খান বলেছেন: এখানে তিনটা আলাদা ঘটনা, তিন ধরনের মানুষকে আলাদাভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। শেষে এক করা হয়েছে। আসলে আমি সকল ব্যবধান নির্বিশেষে সবার বেচে থাকার ইচ্ছেটা লিখতে চেয়েছি।
যেহেতু তিনটা আলাদা ঘটনা ধারাবাহিকতা হারানো স্বাভাবিক।
৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: খুব সুন্দর গল্প
খুব ভালো লাগলো ভাইয়া
আপনি লিখুন
আল্লাহ আপনাকে আরও লেখার ক্ষমতা দিন দোয়া করি
ভালো থাকুন
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৮
মেহরাব হাসান খান বলেছেন: আপা, আপনি আমাকে "রাজার বান্দর" বানিয়েই ছাড়বেন!
৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: আমার মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২০
মেহরাব হাসান খান বলেছেন: নূর ভাই, আমি সব মন্তব্যের দ্রুত উত্তর দেয়ার চেষ্টা করছি। আর আপনার মন্তব্যের উত্তর না দিলে পাপ হবে, শরীরের পাপ!
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: আত্মহত্যা কোনো সমাধান নয়।
পল্লী কবিকে তো ভুলেই গেছি। আসমানীকে মনে নেই।
ক্রিকেট ম্যাচে কে জিতলো?