নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১...
সচরাচর কুকুরকে খাবার দিলে গপগপিয়ে গিলে ফেলে। এই কুকুরটাও সে রকমই। আমি প্রাণী প্রেমি না, মানব প্রেমীও না। হুট করে খেয়াল এলো, একটা পরিক্ষা চালালে কেমন হয়?
নিয়ম করে রাত ন'টায় একটা করে রুটি দিতে লাগলাম। প্রতিদিন একই সময়ে কুকুরটা আমার জন্য অপেক্ষা করতো। রুটি নিয়ে গেলেই, একটু শব্দ করে, মাটিতে গড়াগড়ি করে হয়তো কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতো।
হঠাৎ কুকুরটা বদলে গেল। আমার তিনটা রুটি পরে রইল। সে শুকে চলে যায়, খায় না। নয়তো অল্প খেয়েই ফেলে দেয়।
কিছুদিন পরেই দেখা গেল, কুকুরটার পেট মোটা, এটা প্রেগন্যান্ট!
যাইহোক চতুর্থ দিন থেকেই এটা আবার রুটি খাওয়া শুরু করেছিল।
আমার ধারণা, এটা অনাগত বাচ্চাদের নিরাপত্তা নিয়ে কিছুটা সতর্ক হয়েছিল। সন্দেহ করেছিল, এই লোকটা শুধু তাকে খাবার দিবে কেন?
কুকুরটা বাচ্চা ফুটিয়েছে, কোথায় জানি না।আমি রুটি দেই, মুখে নিয়ে চলে যায়!
কয়েকদিন ধরে এটাকে দেখাও যাচ্ছে না!
২...
মানুষ মাত্রই মানব প্রেমী। অন্যান্য প্রাণীদের সাথে মানুষের এখানেই পার্থক্য। অসুস্থ, অসহায় মানুষ দেখলে কিছু মানুষ সাহায্য করে, তবে সবাই অবশ্যই করতে চায়।করে না, ভেতর থেকে আসে না।
গত একমাস একটা পরিক্ষা করলাম। প্রতিদিন ১ঘন্টা আব্দুল্লাহপুর বাস স্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে থেকেছি। দেখেছি বাস থেকে গ্রামের কেউ নামলে অবশ্যই ভিক্ষুককে কিছু টাকা দিবে, না দিতে পারলে বলবে,"মাফ করেন"। উনার সাথে শহুরে লোকটা এদিকে ফিরেও তাকায় না।
শহরবাসীর এগুলা দেখতে দেখতে মন কঠিন হয়ে গেছে। এদের আর মায়া নেই।
৩...
আমি বাসার পাশের রাস্তায় হেটে হেটে লিখি, ব্লগের দু'একটা লিখা পড়ি। প্রায়ই একটা বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পরি। পুলিশ আমাকে চেক করে, মানিব্যাগ, পকেট, মোবাইল সব।আমি মনে মনে চাই, মানিব্যাগ আগে চেক করুক। বিশ্ববিদ্যালয়ের আইডি কার্ডে "LLM, Law & Justice" লিখা দেখে এরা হতাশ হয়ে যায়!আমার ভালো লাগে!
ইদানীং আমিই ডেকে জিজ্ঞেস করি,"ভাই, আজকে আমাকে চেক করবেন না!"
এসআই বলেন,"আমরা পাগল-ছাগল ঘাটাই না, আমরা আপনার মত আকাইম্মা না।"
প্রথম যেদিন তিনি আমাকে চেক করলেন। বিশ্বাস করলেন না, আমি হেটে হেটে লিখি।আমার মোবাইল থেকে My Note এপ'এ সেভ করা কয়েকটি গল্প পড়লেন। বেশ সময় নিয়েই পড়লেন।
পড়া শেষে প্রথম যে কথাটি বললেন,"আপনি গাজা খান?"
"না তো।"
উনি বিশ্বাস করলেন না। কি একটা যন্ত্র বের করে ঠোটে ধরলেন। ফলাফল দেখে মন খারাপ করে ফেললেন। এর ছাপ উনার মুখেও পরলো।
"মিথ্যা গল্প লিখে কি দুনিয়া বদলে ফেলতে চান? কি হবে এগুলা লিখে?যান বাসায় যান,চাকরির পড়া পড়ুন।"
আশ্চর্য কারণে সবাই এটাই বলেন। কেন? পুলিশ আর জনগণের এই ক্ষেত্রে এত মিক কেন?
৪...
এক আত্মীয় আর আমি একসাথে রজনীগন্ধার চারা কিনেছি। দু'মাস হয়ে গেল। উনার গাছে নাকি ঝেকে ফুল ধরেছে৷ আমারটায় খবর নেই!
জিজ্ঞেস করলাম,"আপনি প্রতিদিন পানি দেন? সার বা জৈব সার(ময়লা পচিয়ে) দিয়েছেন? আপনার চারা কি রোদ পায়?"
উনি সবগুলোর উত্তরে "না" বললেন!
আমি এই কাজগুলো নিয়মিত করি। একই কথা ঘাস ফুলের বেলাতেও।
আমি নিয়মিত যত্ন নেই, উনার নাকি এক সপ্তাহ পানি দিতেই মনে থাকে না।
উনি প্ল্যান্টিং পছন্দ করেন না। তাই গাছগুলো তাকে মোহিত করার জন্য ফুল ফুটিয়েছে। আমি গাছ পছন্দ করি, আমাকে মোহিত করার কিছু নেই!
৫...
আগের ঘটনায় যারা মুখ বাঁকিয়েছেন, তাদের জন্য এইটা।
আমার একটা এক ফুট বাই দেড় ফুট একুরিয়াম আছে। আমার প্রিয় মাছ গোল্ডফিস না, এনজেল। এটা অনেকটা চাঁদা মাছের মত, তবে ছোট আর গায়ে কালো ডোরা কাটা। আমি কিনে আনি, নিয়ম করে খাবার দেই, সপ্তাহে দুইবার পানি বদলাই, অক্সিজেন দেয়ার জন্য মেশিন বসিয়েছি। তবু মাছ মারা যায়! খারাপ লাগে।
তো আরেক জোড়া কিনে এনে বললাম, এটাই শেষ। মরে গেলে আর মাছ কিনবো না।
এবার অক্সিজেন দেয়ার যন্ত্র খুলে ফেললাম। খাবার মাঝেমধ্যে দিতে মনে থাকেনা, আবার আমি আর বোন একসাথে কয়েকবার দিয়ে ফেলি। পানিও মাসে বদলানো হয় না। কি একটা অবস্থা!
এবার মাছ মারা গেল না, ১ বছর হয়ে গেল! মাছ বেশ বড়ও হল।
দেখা গেল সেদিন একটা মরে ভেসে আছে! ভাতিজা ধরে আছাড় দিয়েছে, আর বোনের পরিক্ষা, আমি অসুস্থ তাই খাবার দেয়া হয় না তিন দিন! কিনি কিনি করে কেনা খাবার কেনা হল, পাচ দিন পর।
মাছ মারা যায়নি!
এটাকে কি বলবেন? আমাকে মোহিত করার চেষ্টা ছাড়া আর কি!
৬...
কাসুন্দি রেস্টুরেন্টের(উত্তরা) হায়দ্রাবাদী বিরিয়ানি আমার অনেক পছন্দ। কি খেয়ালে ভাবলাম, একটা পরিক্ষা করলে কেমন হয়?
আমি একদিন স্যুট কোট পরে গেলাম। প্রায় সাথে সাথেই একজন আমার কাছে এল। আমি শুধুমাত্র এক কাপ চা চাইলাম। বেশ দ্রুত গুছিয়ে চা এল। সারাক্ষণ আমার কাছেই লোকটি দাঁড়িয়ে রইলেন। চা খাওয়া শেষেও আমি ২০ মিনিট বসে রইলাম। লোকটা দাঁড়িয়েই রইল। আমার বিল ৩০ টাকা, তিনিই পরিশোধ করে এলেন।হাসি হাসি মুখে বললেন, আবার আসবেন।
কয়েক দিন পর, আমি ক্যাজুয়াল পোশাকে গেলাম, শার্ট, জিন্স, লোফার পরেছিলাম। ওয়েটার একটু পরেই এলেন। আমি বিরিয়ানি চাইলাম। এবার কিন্তু লোকটা আমাকে পানি ভরে দিয়েই চলে গেল, দাঁড়িয়ে রইলো না। আমি বিরিয়ানি শেষ করে চা চাইলাম। আগের মতই দ্রুত এল। আমি ১০ টিপ দিলাম। বিল আমিই দিলাম। উনি কিন্তু কিছু বললাম না।
পরের বার আমি ইস্ত্রি ছাড়া শার্ট, স্যান্ডেল আর গ্যাবারডিন পরে গেলাম। অনেকক্ষণ কেউ কাছে এল না। আমি হাত উঁচিয়ে ডাকলাম, একজন আরেক জনকে ঠেলাঠেলি করছে।কেউ ম্যানু নিয়ে আসছে না। একজন এলেন, আমি বিরিয়ানি, ফালুদা, ফফি দিতে বললাম। অনেক সময় পড়ে এল। ওরা কফির কথা ভুলে গেছে, কফি দেয়নি!
এবার কিন্তু আমার পানি ঢেলে দেয়া হয়নি। আমার পাশে সে দাঁড়িয়ে রইলো না।বিল দিতে গিয়ে আমি ৫০ টাকা টিপ দিলাম। লোকটা বিরক্ত মুখে নিল, আমাকে আবার আসতে বলল না!
৭...
আব্দুল্লাহপুর বাস স্ট্যান্ডে গেলেই একটা পাগল দেখতে পাবেন। আমার কাছে প্রতিদিন টাকা চায়, না দেয়া পর্যন্ত পিছন পিছন আসে।
একদিন কোট টাই পরে যাচ্ছিলাম, আমায় দেখে এগিয়ে এল।টাকা চাইল, আমি দিলাম না।আজ আর পেছন পেছন এল না। পর দিন যখন আবার কোট টাই পরে যাচ্ছিলাম, সেদিন টাকাই চাইল না!
এরপর একদিন চশমা খুলে যাচ্ছিলাম, সেদিনও আমার কাছে টাকা চাইলেন না। আমাকে চিনতেই পারেনি।
চশমা আর কোটের ক্ষমতাটা বুঝলেন তো?
৮...
সৃজনকে ক্লাস ফোর থেকে পড়াই, এখন সেভেনে পড়ে। বেশ বুদ্ধিমান, তবে পড়াশোনায় না।বাকি যে কাজ দিবেন দারুণভাবে করে আসবে।
ইউটিউবে কাইশ্যার সব ভিডিও মুখস্থ, ক্রাইম পেট্রোল, সিআইডি'র সব কাহিনী মুখস্থ। কেবল পড়াশোনা মনে থাকে না। ৭ দিন আগে পড়ানো কোন কিছুই তার মনে থাকে না! কিন্তু আপনি পড়ানোর সময় যদি একটা গল্প বলেন, সেটা ঠিকই অনেক দিন পরও মনে থাকবে।
আমি বিরাট রেগে যাই, মার দেই। তখন পড়া খুব দ্রুত শিখে, মনেও রাখে। মার বন্ধ, আবার আগের সৃজন!
মার দিলে একটু পরই খারাপ লাগে। প্রায়ই সিদ্ধান্ত নেই, একে আর পড়াবো না। তখন বললে মন খারাপ করে, কিছুদিন আবার ভালো করে পড়ে।পরে আবার আগের মত!এই ছেলেটা একটা আশ্চর্য প্রাণী!
মার দিয়ে বলি, তুই আজকেই আন্টিকে বলবি স্যার আমাকে আর পড়াবে না। এতে সে কিছুতেই রাজি না। মার খাবে, পড়বে না, তবুও আমার কাছেই পড়তে হবে।কেন?
আগে মার দিয়ে সাফারি চকলেট দিতাম, এখন দেই না।যাতে আমাকে অপছন্দ করে, কাজ হয় না।
আন্টি জিজ্ঞেস করেন, তখন ঠিকই বলে আমার কাছে পড়বে।
এই ছেলেটার সাইকোলজি আমি বুঝি না। মার খেয়ে নিশ্চয়ই পড়াশোনা হয় না। আর একটা চমৎকার ছেলেকে কতবার মারা যায়? ওকে বোকা বলবেন, সে উপায় নেই।বাকি সব মনে রাখে।
পরিশিষ্ঠঃ প্রতিটি ঘটনা আমার পরিক্ষিত। আপনি নিজেও পরিক্ষা করে দেখতে পারেন।
৬ নং ঘটনা উল্টো করে লিখা।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২২
মেহরাব হাসান খান বলেছেন: সাইকোলজি নিশ্চয়ই সাহিত্যের অংশ না।
আপনি উত্তরায় থাকেন?
আমি কি পারি জানি না, তবে কিছুই ভালো পারি না।
২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:০৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হ্যা এমন কতক জিনিস আসলেই পরীক্ষিত । জীবনের ঘটনাগুলো সুন্দর গুছিয়ে লিখেছেন। আমি গল্প লিখতে পারলে আপনাকে ছাড়িয়ে যেতাম । কত ঘটনা পেটের ভিতরে। আমি হেঁটে শুধু গন্তব্য বা বাসায় ফিরে যাই না। চারিদিক দেখি মানুষকে দেখি মানুষের কথা শুনি। কত ধরনের মানুষ আল্লাহর পৃথিবীতে ।
উপরের জিনিসটায় বলছি...
তামীমকে ভাত যখন খাওয়াই মাংস দিয়ে। ও সবগুলো হাড্ডি রেখে দিতে বলে। আমি পলিথিনে রেখে দেই বারান্দায় । একটা নির্দিষ্ট সময় দুতলা থেকে সে হাড্ডি ছুঁড়ে ফেলে কোনো কোনো দিন সে রানের মাংসটা নিজের হাতে খায় আর কুকুর এসে দাঁড়িয়ে থাকে। আমার দেখতে ভালো লাগতো । তাই তার বাবাকে লুকিয়ে হাড্ডি পলিথিনে জমাতাম। একদিন কুকুর মা হলো আর আসা ছেড়ে দিলো আবার তামীমও পড়াশুনায় ব্যস্ত হয়ে গেলো।
কী সুন্দর জীবন আমাদের তাই না
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৬
মেহরাব হাসান খান বলেছেন: তামীম আপনার ছেলে? বাহ! ছেলে জীব প্রেমি!
সব প্রাণী মায়া বোঝে। যখন কেউ মা হতে যাচ্ছে প্রকৃতি তাকে অনাগত সন্তানের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত করে দেয়।
যাইহোক মায়া থিউরি মানুষের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।
৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:০০
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার ভালো গুন হলো- চার পাশের সব কিছু নিখুঁত ভাবে দেখেন। দেখতে জানেন।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৮
মেহরাব হাসান খান বলেছেন: এজন্য আমাকে লোকজন "টেলা" বলে। আমি নাকি শুধু শুধু একদিকে তাকিয়ে থাকি।
৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:১০
হাবিব বলেছেন: ফুরফুরে হয়ে গেল মেজাজটা........ দারুণ কিছু পড়লাম
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩০
মেহরাব হাসান খান বলেছেন: একটু খেয়াল করলে আপনিই এগুলো খুজে পাবেন। আমাদের চারপাশে এমন দারুণ সব ঘটে। কেবল মোবাইল গুতিয়ে চোখে পড়ে না।
৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৭
কিরমানী লিটন বলেছেন: চমৎকার পোস্টে একরাশ মুগ্ধতা.....
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৩
মেহরাব হাসান খান বলেছেন: আপনার ছন্দময় কবিতার ধারে কাছেও না।
৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১৪
সাইফ নাদির বলেছেন: হেটে হেটে হলেও লিখবেন। আমরা আপনার লেখার প্রেমিক
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৪
মেহরাব হাসান খান বলেছেন: প্লট পেলে সময় নাই, সময় পেলে প্লট নাই। এগুলা অনেকদিন পরিক্ষা করে লিখলাম, আমার ধারণাছিল কেউ পড়বে না। এগুলা অপ্রয়োজনীয়।
ধন্যবাদ।
৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি আইনের ছাত্র হয়ে বাংগালীর মনসতত্ব বুঝার চেষ্টা করছেন, অসুবিধা নেই; তবে, সময় লাগবে।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৭
মেহরাব হাসান খান বলেছেন: ক্রিমিনাল সাইকোলজি আইনের দারুণ একটা বিষয়।
অনেকদিন পর, এলেন। ভালো আছেন নিশ্চয়ই।
৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৪৪
জগতারন বলেছেন:
অসাধারন লিখা !
সমাজ, মানুষ, পশু, শিশু দারুন সব পর্যবেক্ষন।
আরও লিখুন আপনার যত অভিজ্ঞতা ও পর্যবেক্ষন; অশ্যই পড়িবো।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:১৫
মেহরাব হাসান খান বলেছেন: বাহ! আমি ভেবেছিলাম, কেউ এই পরিক্ষাগুলোকে পাত্তাই দিবে না। উল্টো ফল পেলাম।
বেশিরভাগই নেতিবাচক লিখা, তাই ব্লগে দিতে ইচ্ছে করে না। এমনেই সবাই বলে, আমি নাকি আনন্দ-সুখ দেখতে পাইনা। খালি কষ্টের গল্প লিখি!
আচ্ছা, আবার লিখবো। আপনাকে ধন্যবাদ।
৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৫৯
খোলা মনের কথা বলেছেন: ভাল লিখেন। সবাই ভাল লিখতে পারে না। যারা গুছিয়ে লিখতে পারে তারা আশেপাশের কথা, নিজের কথা, গল্প ভাল ফুটিয়ে তুলতে পারেন। পড়তেও দারুন লাগে। লিখতে থাকুন.....
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:২৩
মেহরাব হাসান খান বলেছেন: বাহ!বেশ লাগছে। সবাই ভালো বলছে।
আসলে আমার বেশিরভাগ গল্পই মিথ্যা, এইটাই কেবল পরিক্ষা ধরনের লিখা। আচ্ছা, আবার চেষ্টা করবো। এইধরনের লিখা লিখতে হলে, চোখকান খোলা রাখতে হয়। বেশ মনোযোগ দরকার পরে।
আপনাকে ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫০
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: সুন্দর লেখেন আপনি। যারা লিখতে পারে , গোছাতে পারে তাদের টপিকের অভাব হয় না। শুভকামনা। কাসুন্দী তে দেখা হয়ে যেতে পারে একদিন।