নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এতো যে ডাকল সজল মেঘ
এতো যে ডাকল কাহিনী কাব্য ভোর
আমি সাড়া দিবার সময় পেলাম কোথায়!
অলস দুপুরে অচেনা পাখির ডাক
গোধুলীবেলার নদীর মিষ্টি কলতান
মাঝ রাতে কুহকের ডাক
সবাইকে ফিরিয়ে দিয়েছি!
জলছবির মতন দীঘির কালো জল,
হেমন্তের অফুরন্ত আয়োজন
ক্ষ্যাপা বাউলের একতারা!
সবার আহ্বান অবহেলায় দুরে সরিয়ে রেখেছি!
এক আকাশ ভরা নীল রং
ফুলের পরাগ
আমি গায়ে মাখিনি!
বসন্তের লাল আগুন
শরতের শুভ্র সাদা রং
আমি দুপায়ে মাড়িয়েছি!
সে আমি কিনা
তার কালো দু'চোখ,
সাধারণ হাসি,
কয়েকটি ছলনাময় কথায় ভুলে গেলাম?
গায়ে মাখলাম কলঙ্কিত প্রেমের কালো রং!
এখন নিজেকে খুজে ফিরি
নিজের ছায়ায়,
আয়নায় প্রতিবিম্বে!
কারণ সে আমার সব নিয়ে হারিয়ে গেছে!
পরিশিষ্টঃ ফেসবুক মনে করিয়ে দিলো, ৫ বছর আগে এই দিনে এই ভয়াবহ কবিতা লিখেছিলাম।নামকরণ আজই করেছি।আমার কাব্য প্রতিভায় আমি নিজেই মুগ্ধ।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৩১
মেহরাব হাসান খান বলেছেন: আমি কবিতা বুঝিনা, লিখতেও পারিনা। মাথা আজেবাজে ঘটনায় ভর্তি!
পাঁচ বছর আগে কিভাবে এইটা লিখেছি, আল্লাহ জানেন। ফেসবুক মনে করিয়ে দিলো দেখেই না আপনি মুগ্ধ হবার সুযোগ পেলেন। হাহা.....
আসলে তখন আমার ধারণা ছিল না, ব্লগিং কি? আমি ভাবতাম ব্লগিং মানেই নাস্তিকতা।
২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:২০
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: চরম মুগ্ধতা রেখে গেলাম। ++
এবং আরো কবিতার অপেক্ষায় রইলাম।
শুভকামনা।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৩৫
মেহরাব হাসান খান বলেছেন: কবি মানেই বিরাট গুনী, আমার অত গুণ নেই। এটা অনেক আগে কিভাবে লিখেছিলাম, আমার মনে নেই!
আমি মিথ্যায় পারদর্শী, বানিয়ে বানিয়ে মিথ্যা লিখি।
৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:২৩
ইসিয়াক বলেছেন: ছবিটা কি আপনার ?
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৪৫
মেহরাব হাসান খান বলেছেন: হ্যা, আমারই।
এই জায়গাটা সুন্দর। রাস্তার পাশে, পাশে সারিসারি গাছ- কলাগাছ, মেহগনিগাছ, কড়ইগাছ! মাঠের অনেকটা দেখা যায়, পাশেই একটা মক্তব। বাচ্চারা সুর করে কোরআন পড়ে, বাচ্চারা স্কুলে হেটে যায়, স্কুল থেকে হেটে বাড়ি ফেরে, পরনে সুতি কাপড়ের হাফপ্যান্ট, দলানো দু'একটা বোতামহীন শার্ট, হাতে বই, মাথা নাড়িয়ে নাড়িয়ে গল্প করে। দেখতে ভালো লাগে!
রাতে বা সন্ধ্যায় জায়গাটা খালি পাওয়া যায় না। আসর বসে, গাজার। আমি সকাল-দুপুরের পরিবেশ লিখেছি।
৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৩২
নুরহোসেন নুর বলেছেন: অসাধারণ!
আপনার মুগ্ধতায় আমিও মুক্ত।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৪৬
মেহরাব হাসান খান বলেছেন: আপনারা সবাই আমাকে লজ্জায় ফেলে দিলেন!
৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৪৮
ইসিয়াক বলেছেন: সামনে হলুদ ক্ষেত ,ও গুলো কি ধানের চারা ?
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৫৬
মেহরাব হাসান খান বলেছেন: হ্যা, এখান থেকে তুলে ধান ক্ষেতে লাগানো হয়।
বিরাট পরিশ্রমের কাজ। একবার চেষ্টা করেছিলাম, ধান লাগাবো। কোমড় লেগে যায়, রোদে পিঠ পুড়ে যায়, ধৈর্য্য থাকে না!
৬| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৫৪
ইসিয়াক বলেছেন: মেহরাব হাসান খান আপনি দেখছি আমার চেয়ে ও লাজুক ।
লাজ সরমের মাথা খেয়ে ফেলুন । অন্যের ব্লগে বেশী বেশী গঠন মূলক মন্তব্য করুন ।
আপনি কি জানেন আপনি খুব ভালো লেখেন ?
খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসুন ।আপনি নিশ্চয় ভীরু নন ......।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০০
মেহরাব হাসান খান বলেছেন: ঠিক তা না, চেষ্টা করবো।
আমার মনে হয়, ব্লগে সহনশীলতা কম। তাই মন্তব্য করি না। আর অত পরিচিতি দিয়ে কি হবে? আনন্দ লাগে, লিখি। আনন্দ যেদিন থেকে পাবো না, বন্ধ করে দিবো।
আর টাকাও ইনকাম করতে হবে, এখনো এজন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি না।
৭| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০১
ইসিয়াক বলেছেন: আমি একসময় ধানের ক্ষেত তৈরি করেছি । ঘাস বেছেছি । ধানের চারা তুলে কাদা ধুয়ে ,চারা মাথায় নিয়ে দুর মাঠে রোদ বৃষ্টিতে চারা লাগিয়েছি .........
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০৭
মেহরাব হাসান খান বলেছেন: হাইস্কুলে পড়ি। স্কুলে যাইনা, সারাদিন ছবি আকি, গল্পের বই পড়ি। ৮ম শ্রেনিতে পড়ি তখন শরৎচন্দ্র রচনা পড়া শেষ! বাংলাদেশ, ভারতের খেলা মিস করি না। টেন্ডুলকার, সৌরভ যতক্ষণ মাঠে আছে, টয়লেটেও যেতাম না।
আব্বা একদিন খুব রেগে গেলেন। বইখাতা জ্বালিয়ে দিলেন, পড়াশোনা বন্ধ। কিছুদিন ক্ষেতে কাজ করেছি, ভালো পারছিলাম না। তাই আবার পড়াশোনায় ফিরে এসেছি। ভূল করেছি, বিরাট ভূল!
৮| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০৮
ইসিয়াক বলেছেন: জীবনে টাকা ই কি আসল ? আমার মনে হয় না ।
মোটামুটি কিছু আয় করলেই তো চলে যায়।
এতো টাকা কি কাজে লাগবে .....।
আপনার লেখা আপনাকে বাচিয়ে রাখবে আজীবন।
আপনি খুব ভালো লেখক .....।
লেখা লেখি ছাড়বেন না।
আর সহনশীলতার কথা বলছেন ,সবাই কি এক রকম হয় । সবার কথা বা বোঝানোর ধরন কি একরকম হয় ।
যদি চাকরি করে থাকেন তাহলে বুঝবেন আপনার অফিসের সবার প্রকাশভঙ্গী এক নয় । সবাইকে নিয়ে সমাজ ভালো আর মন্দ।
হা হা হা সুযোগ পেয়ে জ্ঞান দিয়ে দিলাম.......
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:১৮
মেহরাব হাসান খান বলেছেন: আপনারা ঢোলে বাড়ি দিচ্ছেন। ভাবছি আপনাদের কমেন্টগুলো মা কে দেখাবো।জানি, আম্মা বলবে বড় চাকরি করেও লেখালেখি করা যায়।
আমার BCS বা BJSC এর জন্য পড়ার ধৈর্য্য নেই।
দেখা যাক কি হয়।
এখনো চাকরি করার দূর্ভাগ্য হয়নি। আমি মাস্টার হতে চাই, বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার!
দোয়া করবেন!
৯| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: সহজস সরল সুন্দর।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:২৮
মেহরাব হাসান খান বলেছেন: আনন্দ লাগছে আবার কষ্ট লাগছে। আপনারা এত প্রশংসা করেন, মনে হয় দেরি করে ব্লগে এসেছি!
১০| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:০১
নার্গিস জামান বলেছেন: অনেক সুন্দর
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২৩
মেহরাব হাসান খান বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:২৭
রূপম রিজওয়ান বলেছেন: একরাশ মুগ্ধতা .....।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা হবে 'খন।কিন্তু কাব্যপ্রতিভাকে অবহেলায় রাখবেন না।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৫২
মেহরাব হাসান খান বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব!
কাব্য প্রতিভা আমার নেই। এটা অনেক আগে লিখেছিলাম।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হবার ইচ্ছে, মনে হচ্ছে বিদেশি ডিগ্রি ছাড়া হবে না। অত সাধ্য নেই।
আমার জন্য দোয়া করবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:১৮
ইসিয়াক বলেছেন: কবি আমিও আপনার কাব্য প্রতিভায় মুগ্ধ।