নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

A learning Advocate!

মেহরাব হাসান খান

আমি H2O,,,,Solid,Liquid & Gas.How do you deserve me?

মেহরাব হাসান খান › বিস্তারিত পোস্টঃ

হয়তো নয়তো ২.০

১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১২:২০

প্রধানমন্ত্রী সজীব ওয়াজেদ জয়ের কপালে বিন্দু বিন্দু ঘাম।গত একশ বছর ধরে, এই সময়ে তাকে অনেক কিছু সামাল দিতে হয়। ৫ম মাত্রার কিছু সুশীল রোবট ক্লোনাধিকারের জন্য আন্দোলন করে।কিছু আওয়ামীপন্থী ক্লোনও আন্দোলনে একাত্মতা ঘোষণা করে, তারা প্রতিবছর ক্লোন হত্যাকাণ্ড চায় না।অথচ প্রথম বছরে সবাই অত্যন্ত আগ্রহ আর উৎসাহ নিয়ে এই বিচারিক মৃত্যুদন্ড উৎসবে অংশগ্রহণ করেছিল।এখানে দোষের কি আছে?ক্লোনগুলো শেখ মুজিব হত্যাকাণ্ডে স্বীকারোক্তি দেয়, তারপর তাদের মুক্তমঞ্চে ফাসি দেয়া হয়।এবারও এই উৎসব মহা ধুমধামে পালন করা হবে, এতে সন্দেহ নেই!

প্রতিবছর ১৫ আগস্ট প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের ফাসি কার্যকর উৎসব পালন করা হয়।এদিন সরকারি ছুটি।টিভি চ্যানেলগুলো সরকার অনুমোদিত অনুষ্ঠান চালায়,প্রায় সবই শেখ মুজিব স্মৃতিচারণমূলক অনুষ্ঠান। কারও টিভি বন্ধ থাকা যাবে না, পরিবারের সবার অনুষ্ঠান দেখা বাধ্যতামূলক। যাদের সামর্থ্য আছে তারা টুঙ্গিপাড়া বেড়িয়ে আসবে, চাইলে সরকার এই ভ্রমণে নিঃশর্ত লোন দেয়। এই দিনে সকল মানুষ, রোবট এবং ক্লোনদের ক্রেডিট উপহার দেয়া হয়।১০০ টি ভাগ্যবান দম্পতিকে সন্তান ধারণের অনুমতি দেয়া হয়।

১৪ আগস্ট, ৩০৭৫, রাত ১০টা; খন্দকার মুশতাক আহমেদ, খন্দকার আব্দুর রশীদ, মহিউদ্দিন আহমেদ, এ.কে.এম মহিউদ্দিন আহমেদ, সৈয়দ ফারুক রহমান, এবং শরীফুল হক ডালিম'র ক্লোন একটি ঘরে বসে আছেন। মহিউদ্দিন এবং ডালিম বরাবরের মতই নীরব, তারা প্রতিবছর এই উৎসবকে নিয়তি হিসেবে মেনে নিয়েছে।যদি তারা দাবি করে তাদের ফাসানো হয়েছে।

৪র্থ মাত্রার একদল রোবট তাদের পাহারা দিচ্ছে।দলের প্রধান কুন এবং সহকারী কিম। কুন বললো,"সবাই মানসিকভাবে প্রস্তুত হন।আপনাদের মঞ্চে নিয়ে যাওয়া হবে।আপনারা আগের মতই হত্যার পরিকল্পনা, কেন হত্যা করেছেন, অন্যান্য তথ্য জন সম্মুখে স্মৃতিচারণ করবেন। আগেরকার মত শুরু করবেন খন্দকার মুশতাক সাহেব।"

খন্দকার মুশতাকের ক্লোন মিনতির স্বরে বললো,"প্রতিবার আমাকে কেন শুরু করতে হবে?শুধু শুধু রোষের শিকার হওয়া।"
কিম রাগত স্বরে বললো,"১৯৭৫এ যা করেছেন, সেটা কি রোষের শিকার হবার জন্য যথেষ্ট না?"
"শুধু ক্ষমতার লোভে, ষড়যন্ত্র করে একটি পুরো পরিবারকে খুন করেছেন।তাদের অপরাধ, তারা শেখ মুজিবের পরিবার!"

মহিউদ্দিন আহমেদ এবার কথা বললেন,"শুধুতো আমরা না কর্নেল তাহের, বজলুল হুদা এবং এস.এইচ.এম.বি নূর চৌধুরী সে সময় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অভিজ্ঞতাসম্পন্ন মেজর ছিলেন। তারাও আমাদের সাথে ছিলেন।তোমরা তাদের ক্লোন তৈরি করছো না কেন?প্রতিবছর তাদের ফাসি দাও।"

শরিফুল হক ডালিম কথা কেড়ে নিয়ে বলল,"আর জাসদের প্রতিষ্ঠাতা?সে তো মুশতাক সাহেবের নতুন সরকারে চট করে ঢুকে গেলেন!আর দোষ হল শুধু আমাদের? এই আধুনিক বাংলাদেশে কি ক্লোনাধিকার বলতে কিছু নেই নাকি?ন্যায় বিচার কি উঠে গেছে?"

খন্দকার আবদুর রশিদ কিছু বলতে যাচ্ছিলেন। কুন অটোমেটিক এক্সরে গানের বাট দিয়ে তাকে গুতো দিল।

ফারুক রহমান একটু বয়সী, তিনি বললেন,"তোমাদের প্রধানমন্ত্রী কি বোকা!ইতিহাস পড়েনি।১৯৭২ সাল থেকেই মাওলানা ভাসানী "মুসলিম বাংলা" কায়েমের জন্য জুলফিকার আলীর পরামর্শে তৎপর হলেন, ১৯৭২-৭৩ সালে তাহের ও ইনু গঠন করলো জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল। তারা সবাই মিলে মুজিবের সরকারকে "বুর্জোয়া শোষক শ্রেনি" সরকার ঘোষণা করলো। এগুলা মনে পরে না?"

মুশতাক আবার বললেন," প্রতিটি সেনানিবাসে বিদ্রোহী সেনাসদস্যদের দল আলাদা কে করেছিল?তাহেরের নেতৃত্বে গড়ে ঊঠে সশস্ত্র বিদ্রোহী বাহিনী, যাদের উদ্দেশ্য ছিল মুজিব সরকার উচ্ছেদ করা।"

ইন্টারকমে প্রধানমন্ত্রীর গলা শোনা গেল,"জনাব মুশতাক, আপনি তাড়াহুড়ো করে রাষ্ট্রপতি পদ গ্রহণ করলেন।মুজিব হত্যাকারী ও ষড়যন্ত্রকারী সবাইকে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করলেন। এতে কি প্রমাণ হয় না, আপনি এই ষড়যন্ত্রের মূলে পরিকল্পনাকারী।আপনারা এতবড় নেতা হত্যার বিচারের চেষ্টা করলেন না।কেন?আপনারা উজ্জ্বল ভবিষ্যতের দিকে চলতে থাকা একটা দেশকে অন্ধকারে ঠেলে দিলেন। কেন? ক্ষমতাই কি সব, দেশ, দেশের মানুষ, তাদের স্বপ্ন, এগুলো কিছুই না?"

সকল খুনিদের মুখ ভারী, তারা মেঝের দিকে তাকিয়ে রইলো। তাদের কাছে উত্তর নেই।

মহিউদ্দিন বললেন,"এগুলা নিয়ে কথা বলে লাভ নেই।দেশের রাষ্ট্রপতি শেখ হাসিনার ক্লোনের মগজে বিশেষ করে ইনস্টল করা হয়েছে যুদ্ধাপরাধীর বিচার, আর দেশের প্রধানমন্ত্রী সজীব ওয়াজেদ জয়ের ক্লোনের মগজে ইনস্টল করা হয়েছে মুজিব হত্যাকারীদের বিচার। এদের কোন নিজস্ব বুদ্ধি নেই, এরা আমাদের মতই ক্লোন।বিশেষ উদ্দেশ্যে তৈরি ক্লোন।"

এ.কে.এম. মহিউদ্দিন বললেন,"শোনো, তোমরা ৪র্থ মাত্রার রোবট।তোমাদের নিজস্ব বুদ্ধি আছে।তোমরা বিবেচনা কর, শেখ মুজিবের রক্ষায় নিয়োজিত প্লাটুন কেন তাকে বাচাতে চেষ্টা করলো না? মুজিব সাহেব কর্নেল জামিলের কাছে ফোন করে সাহায্য চেয়েছিলেন। তিনি এলে তাকে সেখানেই গুলি করা হল।এত বড় ষড়যন্ত্র সফল আমরা ৬জনে করতে পারিনি। তৎকালীন সব রাজনীতিবিদ মনোক্ষুণ্ণ হয়েছিল। তারা কেউ বাকশাল চায়নি!শুধু দায় আমাদের।"

শরীফুল হক ডালিম আবার মুখ খুললেন," তিনি সকল রাজনৈতিক দল ভেঙে দিলেন, কেবল একটি দল থাকবে 'বাকশাল'! সংবাদপত্রের স্বাধীনতা কেড়ে নিলেন। তিনিই হলেন বাকশাল'র চেয়ারম্যান, বাকি রাজনীতিবিদদের ঐখানে কি ভুমিকা সেটা অস্পষ্ট। আসলে ঐখানে আমাদের জন্য কোন জায়গা নেই।ঐ রাজনৈতিক ব্যবস্থায় সারা জীবন একটি পরিবারতান্ত্রিক শাসন কায়েম হত।"
"আর এই প্রতিবছর আমাদের ফাসি দিয়ে কি প্রমাণ করতে চাও,তোমরা মুজিব হত্যার বিচার করছো?আসলে সব নিয়ন্ত্রণ করছে মূল কম্পিউটার সিডিসি।মুক্তিযুদ্ধ আর মুজিব হত্যার বিচার দিয়ে তোমাদের আবেগ নিয়ে খেলা করা হয়।প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি তারাওতো ক্লোনই, তাদের হাতে কি কোন ক্ষমতা আছে!তারাও ক্লোন।"

কুন থমথমে গলায় বললো,"তিনি বেচে থাকলে, তোমাদের দেশ মালেশিয়া, দুবাই বা কানাডাকে ছাড়িয়ে যেত।তোমাদের দেশ থাকতো উন্নত দেশের তালিকায়।"

সবাই একযোগে বলে উঠলো,"না না, বাংলাদেশের অবস্থা হত সরিয়া,লিবিয়া বা কাশ্মিরের চেয়েও খারাপ।"
কিম চিৎকার দিয়ে বললো,"চুপ কর, নির্বোধ,নির্দয়-অপরাধীর দল।"
"তোমরা ক্ষমতা চাইতে, এই ক্ষমতার লোভে তোমরা খুন করেছিলে একটা পরিবারকে।সবাই কি বাকশালের অংশ ছিল? ১০ বছরের রাসেলকেও ছাড়নি। সে নিশ্চয়ই বাকশালের অংশ ছিল না!তাকে ৫টা গুলি করেছিলে।তোমরা পিশাচ, প্রতিবছর তোমাদের মৃত্যদন্ড দিলেও কম হবে!তোমাদের প্রতিদিন একবার করে ফাসিতে ঝোলানো উচিত।"

"মার্কিন সাংবাদিক লরেন্স লিফশুলজ'র দাবি তোমরা অস্বীকার করতে পারবে।তোমরা ষড়যন্ত্র করেছ, বাকিরা শুধু স্রোতে গা ভাসিয়েছে। তাদের কাছে এটা ছাড়া উপায় ছিল না, কারণ প্রতিটি সেনানিবাস তোমাদের দখলে। আফসোস মুজিবুর রহমান তোমাদের বিশ্বাস করতেন।"
"মেজর ডালিম, তুমিতো আর একধাপ এগিয়ে যে মানুষটা দেশ স্বাধীন করলো তাকেই মীর জাফর বানিয়ে দিলে? ঘোষণা করলে,"আমি মেজর ডালিম বলছি, আমি মেজর ডালিম বলছি, বাংলার মীর জাফর শেখ মুজিবকে হত্যা করা হয়েছে।মীর জাফর মুজিব সরকারকে উৎখাত করা হয়েছে। ঢাকাসহ সারা দেশে কারফিউ জারি করা হয়েছে...।"
তুমি অস্বীকার করতে পারবে?

আসলে এই রোবটদের সাথে কথা বলে কোন লাভ নেই।এরা বিশেষ উদ্দেশ্য পূরণের জন্য তৈরি, যাই ঘটুক এরা তা থেকে সড়ে আসে না। এদেরকে পাঠানো হয়েছিল শুধু সময় কাটানোর জন্য।প্রধানমন্ত্রী সজীব ওয়াজেদ জয় কাচের দেয়ালের ওপাশ থেকে সব শুনছিলেন। তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন, আগামী বছর থেকে হত্যাকারীদের নির্বাক ক্লোন তৈরি করা হবে।

১৫ আগস্ট, রাত ১২ঃ০১ মিনিটে খন্দকার মুশতাক আহমেদ, খন্দকার আব্দুর রশীদ, মহিউদ্দিন আহমেদ, এ.কে.এম মহিউদ্দিন আহমেদ, সৈয়দ ফারুক রহমান, এবং শরীফুল হক ডালিম'র ফাসি কার্যকর করা হল। প্রধানমন্ত্রী এই ঘোষণা দিলেন,"প্রতি বছর জাতির পিতা হত্যার বিচার এদেশের মাটিতে হবে।আগামী বছর যোগ হবে এইচ.টি. ইমামের ক্লোন।এই অত্যন্ত কুৎসিত লোক খন্দকার মুশতাকের শপথ অনুষ্ঠানে হাসিমুখে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের গর্বের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়ে বলেছিলেন-‘They are the savier & heroes. These heroes saved the nation. The nation is grateful to these heroes. Whole nation is behind them like rock and Himalaya...’"

রোবটের দল সমস্বরে স্লোগান দিচ্ছে, ছোটছোট বাচ্চারা সুন্দর জামা পরে ঘুরছে। প্রতিটি মানুষের চোখ মঞ্চের দিকে।তাদের চোখের তারা চকচক করছে।

রাষ্ট্রপতি শেখ হাসিনার চোখ থেকে জল গড়িয়ে পরছে।গত বছরও ফাসি কার্যকর করার সময় তিনি দাঁড়িয়ে ছিলেন, কই তার চোখে পানি দেখা যায়নি।৫ম মাত্রার সুশীল রোবটের দল ক্লোনাধিকারের পক্ষে স্লোগান ধামিয়ে অবাক চোখে তাকিয়ে রইলো।একটা উচ্চবুদ্ধিসম্পন্ন রোবট আবেগে কাঁদছে।এরচেয়ে আশ্চর্য আর কি হতে পারে!
নিশ্চয়ই আগামী বছরগুলোতে বাংলাদেশ আরও উন্নত ক্লোন তৈরি করবে। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, তিনি বেচে থাকলো আরও দ্রুত এগিয়ে যেত।

বিঃদ্রঃআমি ইতিহাস লিখিনি।একটা মিথ্যে গল্প সাজিয়েছি।কিছু তথ্য দেয়া আছে; এগুলোর দায় গুগল, উইকিপিডিয়া আর সংবাদপত্রের।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ২:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো লিখেছেন।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৮

মেহরাব হাসান খান বলেছেন: অনেকদিন পর সোজাভাবে বললেন। ধন্যবাদ

২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ২:৪২

মা.হাসান বলেছেন: কিছু অংশ বেশ ভালো লেগেছে কিছু অংশ একটু কম। তবে এ বিষয়ে অস্বীকার করা সম্ভব না যে যারা শিশু, নারী, বা গর্ভবতী মহিলাদের হত্যা করে, তাদের একবার ফাঁসি দিলে শাস্তি শেষ হয় না।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৯

মেহরাব হাসান খান বলেছেন: পরেরবার আরও ভালোভাবে চেষ্টা করবো।

৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ২:৪৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার কল্পনা শক্তি দেখে আমি অভিভূত।

একটা ছোট্ট সাজেশান দেই।

প্রধানমন্ত্রী সজীব ওয়াজেদ জয়ের কপালে বিন্দু বিন্দু ঘাম। এটাকে আলাদা করে দেন।
গত একশ বছর ধরে....... এটা দিয়ে নতুন প্যারা শুরু করেন। দেখতে ভালো লাগবে।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:৫২

মেহরাব হাসান খান বলেছেন: অলস মস্তিষ্ক হুদাই এটাসেটা কল্পনা করে।

কল্পনা কিন্তু এলোমেলোই হয়।

৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:১৭

প্রবালরক বলেছেন: “মিথ্যা গল্পের” টাইম-লাইন ৩০৭৫।
আমি কল্পনায় দেখি হিমালয়ের কোন চৃড়ায় রাজধানী বানিয়ে এলিয়েনরা পৃথীবি শাসন করবে তখন।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৩:৪০

মেহরাব হাসান খান বলেছেন: সাইন্স ফিকশনগুলো ইনিয়েবিনিয়ে বলে রোবটরা দুনিয়া শাসন করবে।সব কিছুর ক্লোন হবে। আমি বলতে চেয়েছি, বাংলাদেশও রোবট শাসিত। সর্বশেষ শাসকের ক্লোন করা হয়েছে। তবে মূল শাসক কম্পিউটার সিডিসি।
বাকিটাতো গল্পেই আছে।

আর কল্পনার নিশ্চয়ই সীমা থাকে না।কল্পনায় আমি যা ইচ্ছে ঘটিয়ে দিতে পারি।

৫| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ২:০৪

মাহের ইসলাম বলেছেন: আপনি কিন্তু আসলেই খুব সুন্দর লিখেছেন।
আপনার লেখায় মুগ্ধ না হয়ে উপায় নেই।

ভালো লেগেছে। সুপার লাইক।

শুভ কামনা রইল।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৫৫

মেহরাব হাসান খান বলেছেন: ধন্যবাদ!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.