নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছবি তুলি না।পাছে জায়গাটা পুরোনো হয়ে যায়।যেদিন আমার সেখানে একা যাবার ক্ষমতা থাকবে না, সেদিন অনেক ছবি তুলবো। পরে মাঝেমাঝে দেখবো। সুইমিংপুলের দেয়ালে বসে ভাবছিলাম।
:হ্যালো, আংকেল! এটা জানি সুইমিংপুল, তাই না?
:হ্যা,তুমি একাই এসেছ?
ছেলেটির বয়স ৮ এর বেশি হবে না।ঈষৎ কৃষ্ণবর্ণের তবে চমৎকার চেহারা।
:না, মাম্মা এসেছে।ঐখানে তিনটা বড় থাম আছে না সেখানে বসে আছে।
:ঐ বড় তিনটা থাম হচ্ছে শহীদ মিনার।তুমি জানো না?
:তাই?আমিতো ঢাকায় শহীদ মিনার দেখেছি, ঐটা অন্য রকম ছিলো। আর এখানে স্বাধীনতার লাল সূর্যটাও নেই!
:তোমার নাম কি,বাবু?
:আমার নাম,শাবাব;শাবাব হাসান।আচ্ছা, এখানে ময়না দ্বীপ কোথায়? আর একসাথে কয়েকটি গাছ কোথায় যেগুলো শীতকালে পাতাহীন থাকে?
আমি পাশের জারুলগাছগুলো দেখিয়ে দিলাম।
:তুমি এগুলোর কথা কেন জিজ্ঞেস করছো?
:মাম্মা আর বাবার এখানেই দেখা হয়েছিল, ২০০০ সালের ১৫ অক্টোবর। মাম্মা আমাকে বাবার গল্প বলে।
:তোমার বাবার নাম কি?আর তোমার মায়ের নাম?
:মাম্মা বলেনি।বলেছে যখন সময় হবে আমাকে বলবে।আমার মাম্মা হচ্ছে মাম্মা!
:তোমার মাম্মার নাম কি?
:তুমি কি বোকা, মাম্মার আর নাম নেই।আমিতো মাম্মাই ডাকি।হি হি.....
:জানো আমার বাবা অনেক ভালো মানুষ ছিলেন।মাম্মাও ভালো মানুষ। কিন্তু দুজন ভালো মানুষ একসাথে থাকতে পারে না।তাই মাম্মা বাবাকে রেখে চলে গিয়েছিল।
:তাই,কোথায় থাকো তোমরা?
:আমরাতো UK থাকি।মাম্মা বলেছে, আমার বাবা আর মাম্মার তো বিয়ে করেনি, কিন্তু দুম করে আমি পৃথিবীতে চলে এলাম।আমার বোকাসোকা বাবাটা কেমন যেন হয়ে গেল।বাবা বলেছিল, আমাকে abort করে ফেলতে।কিন্তু মাম্মাতো আমাকে খুব ভালোবাসে তাই মাম্মা রাজি হল না। আর বাবাটা হঠাৎ যোগাযোগ বন্ধ করেদিল, এখানে সবাই আমাকে "bustard" বলবে, তাই মাম্মা আমাকে নিয়ে UK চলে গেলেন।You know, what does bustard mean?
এবার বুকের বা-পাশটা কেমন করে উঠলো। আমিও তমার সাথে এমনি করেছিলাম।আমাদের দেখাতো এই সুইমিংপুলের পাশে জারুলগাছের তলাতেই হয়েছিল।
তমা ছোট জারুলগাছ তলাতে একা বসে কাঁদছিল।আমি জিজ্ঞেস করতেই জানালো, তাকে সিনিয়র ভাইয়া অনেক বাজেভাবে র্যাগিং করেছে। সুন্দরী বলেই হয়তো কথা এগিয়েছিল। সুন্দরীরা কাঁদলে বিচ্ছিরি দেখায়,কিন্তু এই মেয়েটাকে আরও সুন্দরী লাগছিল।'আজ রবিবার'র শিলা আহমেদ বা সুবর্ণা মোস্তফা , 'আগুনের পরশমণি'র বিপাশা, হালের ক্যাটরিনা, দিপিকা বা হিমুর রুপা মেয়েটির কাছে নচ্ছার!
তমা বলেছিল,মন খারাপ হলে কারও হাত ধরে বসে থাকতে ইচ্ছে করে।আমি হাত বাড়িয়ে ছিলাম, কোন সংকোচ না করেই হাত ধরে ঝরঝরিয়ে আবার কাঁদলো।তারপর থেকে তমাকে সঙ্গ দেয়ার জন্যই হোক বা তার প্রেমেই পরেই হোক নিয়মিত জাবিতে যেতাম।
তমা ২০০১ সালে যখন আমার বাচ্চা কনসিভ করলো, আমার চাকরি নেই,ছোটবোনের বিয়ে হচ্ছে না।এমন সময় আমি কিভাবে বিয়ে করতে পারি?আমিও বলেছিলাম,বাচ্চা ফেলে দিতে।তমা রাজি হয়নি।আমরা ট্রান্সপোর্টমোড়ে দোকানগুলোর পিছনে বসে সিদ্ধান্ত নিয়ে ছিলাম,আমাদের প্রথম সন্তান হলে নাম রাখবো "শাবাব" ছেলে হোক বা মেয়ে হোক!
এই ছেলে আমার? আমার নিজের ছেলে?কেমন হাত নাড়িয়ে বিজ্ঞের মত কথা বলছে!
তাহলে কি............?আমার নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল।কিন্তু আমিতো নিজে তমাকে হাসপাতালে.........।
:তোমার বাবা খুব খারাপ তাই না?
:নাহ তো!সবাই ভালো কিন্তু আলাদা।তাই সবাই মিলেমিশে থাকতে পারে না।আর আমিতো বাবাকে দেখিইনি।কিভাবে বুঝবো ভালো না খারাপ।আমার বন্ধু জ্যানেট এর বাবা খুব রাগি কিন্তু তাকে অনেক লাভ করে।আমার বাবাও অমন হতে পারে।
:তুমি তোমার বাবার কোন ছবি দেখনি?
:না,আমি মাম্মাকে এ নিয়ে জিজ্ঞেস করলে মাম্মা সেদিন অনেক কাঁদে। And I don't want to make my mamma cry, so never ask her anything about my father.
:তুমি বাবার ছবি দেখনি?
:না,মাম্মা বলেছে,আমি আর বাবা দেখতে একই রকম।এই যে আপনাকে আমার মতই দেখাচ্ছে, but you aren’t my father. হা হা......
:তুমি যে এখানে মাকে বলে এসেছ?
:না।আজতো আমার জন্মদিন,আমি মাম্মার কাছে এটাই চেয়েছি।আমরা এখানে বেড়াতে আসবো, আর আমি একা একা বেড়াবো।ময়না দ্বীপ, ট্রান্সপোর্ট মোড়, সুইমিংপুল, পাশের জারুলতলা, সংশপ্তক, আর বাবার প্রিয় বটতলা!মাম্মা এত গল্প বলেছে,আমি সব চিনি।
:মাম্মা যদি হারিয়ে যায়?
:আমি খুজে বের করবো। আমি জানি মাম্মা কোথায় যাবে।মাম্মাতো এখানেই পড়েছে Genetics and Engineering. Anyway it was pretty to talk with you. I will go now.
শাবাব আর কিছু না বলে হনহন করে চলে যাচ্ছিল। আমি তার পিছুপিছু পদার্থবিজ্ঞান অনুষদ পর্যন্ত এলাম।শাবাব দাড়িয়ে গেল,আমার দিকে এগিয়ে এল।
:তুমি কি আমাকে ধরে নিয়ে যাবে?তুমি কি ছেলেধরা? মাম্মা বলেছে,কেউ অনেকক্ষণ পিছুপিছু হাটলে বুঝতে হবে সে ছেলেধরা, আমাকে ধরে বিক্রি করে দিবে?তুমি আর আমার পিছনে আসবে না।আমি কিন্তু অনেক জোরে চিৎকার করবো!
ছেলেটি সংশপ্তকের পাশ দিয়ে বটতলায় চলে গেল।একটা পাজোরোতে উঠে পরলো।শাবাব একজনকে আংগুল উঁচিয়ে আমাকে দেখালো।মেয়েটি তমা ছিলো না।
তমা কেন হবে?আমি নিজেই সেদিন তমাকে ল্যাব-এইডে নিয়ে গিয়েছিলাম। সেদিন আমরা ক্যাফেটেরিয়ার সিড়িতে অনেক ঝগড়া করেছিলাম।আমার স্পষ্ট মনে আছে ২০০১ সালের ২৬ মার্চ ছিল।এত ভীড় ছিলো, এর মাঝেও তমা আমাকে জড়িয়ে ধরে অঝোরে কেদেছিল।
তমা যখন এবরশনের জন্য অপারেশন রুমে ঢুকবে, আমাকে বলল,"মুহিব, তুমি চলে যাও।আমি যেন বের হয়ে তোমায় না দেখি।তোমাকে দেখলেই গা ঘিনঘিন করছে!"
আমিই বা কিভাবে দাঁড়িয়ে থাকতাম।তাই আমি সেদিন দাঁড়াইনি।চলে এসেছিলাম।পরে আর যোগাযোগ করিনি।কোন মুখে যোগাযোগ করতাম?
আর সেই আমিই এখন ভাবছি, তমা আমার সন্তান জন্ম দিয়েছে, বড় করেছে, আমার সাথে দেখা করতে এখানে এসেছে?ছিঃ আমি কত নীচ আর স্বার্থপর!
শাবাব কিছুতেই তমা/আমার ছেলে হতে পারে না।আমি বুঝতেই পারছিলাম।কিন্তু তবু্ও রাতে আমার একদম ঘুম আসছিল না।আমি খোঁজ নেবার সিদ্ধান্ত নিলাম।
তমার ব্যাচমেট আফসানা,লিজাকে ফেসবুকে পাওয়া গেল।আফসানা কিছু বলতে পারলো না।লিজা বললো, ২০০১ সালের মে'তে তমা বিয়ে করে নেয়।হাজব্যান্ড এহসান কবীর আমেরিকায় বাসিন্দা, ওরা ওখানেই চলে যায়।আর শাবাবের কথা জিজ্ঞেস করতেই লিজা রেগে যায়।বলে,সেদিন আমি তাকে একা হাসপাতালে রেখে এসেছিলাম।পরে আমার বন্ধু রাজু আর সে গিয়ে তমাকে নিয়ে আসে।খুন অসুস্থ ছিল।আর বিয়েতে সে নিজেও ছিল।শাবাব আমাদের সন্তান হতেই পারে না।
তবুও আমার বন্ধু রাজুকে কল দিলাম।সেও তাই বলল।আমিও মেনে নিলাম।তমা এমন করবেই বা কেন?আমিতো তাকে সহযোগিতাই করিনি।তখন পাশে থাকার দরকার ছিল,আমি পালিয়ে বেচেছি।
কোন মেয়েই এমন করবে না!
অনেক দোটানায় থেকেও পরেরদিন আবার জাবিতে গেলাম। আর কোথাও না,প্রথম গেলাম সুইমিংপুলে।কোণায় বড়ইগাছটার নিচে শাবাব দাঁড়িয়ে আছে।
:তুমি এসেছ?আমিতো ভেবেছিলাম তুমি আসবেই না।I have been waiting for 30 minutes.
:তোমার জুতো সুন্দর।
:আমার বাবাও জুতো পছন্দ করতেন।অনেক জুতো কিনতেন।
:তোমার মায়ের ছবি আছে?
:কেন?আছে;সেটাতো আমার ট্যাবে।ট্যাব গাড়িতে রেখে এসেছি। তোমার সাথে গল্প করবো। তোমার সাথে কেন গল্প করতে চাই জিজ্ঞেস করলে না?
:কেন?
:তুমি চাইলে আমাকে কিডন্যাপ করতে পারো,তবে I wanna meet my father first.And you have to arrange it, then I will do whatever you say.
:হা হা.....আমিতো তোমার বাবাকে চিনি না।
:You know,we can find Jesus if we wish.But he is a person. আমিতো ছোট আর বাংলাদেশে কিছু চিনি না। তুমি সাহায্য করবে তাকে খুজতে, করবে বল?
:তোমার বাবার নাম জানো না,কোন ছবি নেই,কি করেন,কোথায় থাকেন জানো না।কিভাবে খুজবো?
শাবাব আর কোন কথা না বলে হাটতে শুরু করলো। আমি এবারও তার পিছন পিছন এলাম।বোটানিক্যাল গার্ডেনের রাস্তায় আগের পাজোরোতে উঠে গেল।একজন ভদ্রমহিলা গাড়িতে থেকে নেমে এলেন। আমার সাথে অনেক কথা বললেন।
উনার নাম তাহজিবা রাইসা।উনার হাজব্যান্ড এহসান কবীর UK তে সেটেল্ড। অনেক ব্যস্ত থাকেন, শাবাবকে একদম সময় দিতে পারেন না।তাই শাবাব আজেবাজে ফ্যান্টাসি কল্পনা করে।উনি জাবিতেই পড়েছেন জেনেটিক্সে,মাঝেমাঝেমধ্যে বেড়াতে আসেন।শাবাব আমাকে দুদিন বিরক্ত করলো এজন্য দুঃখ প্রকাশ করলেন।
আমি নিজে নিজে খুব লজ্জা পেলাম,যখন মিঃ এহসান কবীর আমার সাথে কথা বললেন।আমি কত কিছুই না ভেবেছি। ভেবেছি, শাবাব আমার ছেলে!এজন্য গত দুদিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস বাদ দিয়ে জাবিতে চলে এসেছি। আমি কত বোকা।গত দুদিন ক্লাস না নেয়ায়, মেক-আপ ক্লাস নিতে হলো। তিনদিন খুব ব্যস্ত সময় গেলো। আমি সব ভুলেই গিয়েছিলাম।
শুক্রবার ছুটিরদিন, আমার কোন ক্লাস নেই।শাবাবের সাথে কথা বলার লোভেই ভাগ্যের উপর চেপে গেলাম আবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। সুইমিংপুলের দেয়ালে ১ ঘন্টা বসে থাকলাম।শাবাব এলো না,আমি ফিরে এলাম।প্রান্তিক গেটে চা হাতে নিয়ে মেসেঞ্জার নোটিফিকেশন চেক করছি।কেউ একজন শার্ট ধরে টান দিলো।শাবাব!
:তুমি গত দুদিন এলে না।আমি তোমার জন্য অপেক্ষা করেছি।
:আমিতো টিচার, তাই বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস ছিলো। ব্যস্ত ছিলাম।
:Oh Jesus!তুমিও টিচার।আমার বাবাও টিচার হতে চাইতেন।তোমার আমার আর আমার বাবার অনেক মিল।
:তাই?
:জানো, আমার বাবা কেন আমাকে abort করতে চেয়েছিলেন?একটি সন্তান বড় করা অনেক খরচে আর কষ্টের।তখন বাবার চাকরিও ছিল না।তিনি ভেবেছিলেন, I will be a much remanding kid. আর পড়ালেখার খরচও অনেক।তাই না?
:হ্যা,তাই।
:No. He could take chance. I am less demanding. আমিতো মাম্মা কখনো কিছুতে জোর করি না।You know I shoes like my father. আমার 10k ডলার সেভিংস আছে।আসলে বাবা আমাকে ভালোবাসে না।
:....
:তুমি আমার বাবা হবে।please don't say no.I will manage my mamma.নানুমনি বলছিল,mamma should marry. আর তোমার আর আমার কত মিল।We look like same. বাবার সাথেও তোমার কত মিল।কিন্তু সত্যি কথা বলি,মাম্মা একা একা কাদেন।কেউ পাশে থাকলে কাদেন না।আর অন্ধকার, বিদুৎ চমকালে অনেক ভয় পান।আমার হাত ধরে থাকেন।এখনতো আমি স্কুলে যাবো। মাম্মা একা বাসায় থাকবে,আর কাদবে।বিদ্যুৎ চমকালে মাম্মা কার হাত ধরবে।এতটুকুই করতে হবে।পারবে না?আর তুমি আমি দেখতেও এক রকম!None will suspect! You agree?
:হা হা.....আজ তোমার বাবা আসেনি?
:I have no father, you know.
:তোমার বাবা এহসান কবীর আর মা তাহজিবা রাইসা, তাই না?
:You fool. They are my uncle-aunt.You wann meet my mamma, come.
সেদিনও আর তাহজিবা ও কবীর সাহেব কথা বলতে এলেন ।শাবাব কেউ একজনকে খুব টানাটানি করছিল।তিনি কিছুতেই বাইরে এলেন না।শাবাবও আর এলো না।
শনিবার থেকে সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার ফুল ক্লাস থাকে।খুব দরকার আর পরিচিত না হলে মেসেঞ্জারে রিপ্লাই দেইনি।মঙ্গলবার একটা মেসেজ নোটিফিকেশনে চোখ আটকালো, শাবাব হাসান!
সোমবার ৬.৩৫ ভোরে পাঠানো হয়েছে।
"We are leaving today. Would you please come to see me off at airport . There you can meet mamma too. I don’t know, why mamma refused to meet you. I won't tell her, you come at 9.30,terminal 3."
আজ মঙ্গলবার, শাবাব গতকাল চলে গিয়েছে।আমি কত স্বার্থপর, যখন বুঝতে পেরেছি শাবাব আমার কেউ না,আমি তার কথা বেমালুম ভুলে গিয়েছি।নিজেকে খুব ছোট মনে হলো। কৌতুহল নিয়েই ওর ফেসবুক আইডিতে ঢু মারলাম।
"me and beloved mamma" ক্যাপশনে যে কভার ফটো ছিল, সেখানে হাসোজ্জল শাবাব যার হাত ধরে ছিল সে মেহজাবিন তমা!আমার তমা!
আমার শরীর কাপছিল।আমার ঔরসজাত সন্তান, আমাদের শাবাব, আমার সামনে ছিল, এতএত কথা বলছিল,আর আমি বুঝতে পারিনি।তাকে বুকে জড়িয়ে আদর করতে পারিনি!
ভাবলাম,একটা ছবি পাঠিয়ে বলি,"Show your mamma. I am your father."
পরক্ষনেই বাদ দিলাম, যে পিতৃত্ব আমি ৯ বছর আগেই হত্যা করে ছিলাম, হুট করে তা দাবি করার দুঃসাহস আমার নেই।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:০৯
মেহরাব হাসান খান বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনি কি জাবিতে পড়েন?
২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: কিছুই বুঝলাম না।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:১১
মেহরাব হাসান খান বলেছেন: দাদা, এত দূর্বোধ্য হবার কথা না? তবে আপনি চাইলে আমি সামারি বলতে পারি।
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৩
মাহের ইসলাম বলেছেন: খুব ভালো লেগেছে।
জাহাঙ্গীরনগরকে আমারও খুব আপন মনে হয়।