নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব নই। আমি কোন কবিও নই।কবিতা লেখি, শখের বিষয়। জানি ছন্দ জানি মাত্রা এই নিয়ে আমার পথ যাত্রা।। কুসংস্কার এবং অন্যায় বিরুদ্ধে সোচ্চার। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আমার বুকের ভেতর মজুদ করা।
আপন খালাতো, মামাতো, চাচাতো, ফুফাতো বোনের বা ছেলের, মেয়েকে বিবাহ করা যায়, এ সম্পর্কে আমি জানতে ইউটিউবে সার্চ দিলাম, দেখলাম শায়খ আব্দুল্লাহ, তারপর এই মামুনুল হক ( জেল থেকে বের হয়েছে), মিজানুর রহমান আজাহারী, এদেশের বড় বড় বক্তা যারা আলেম হিসেবে মানে, সবাই এতে বিবাহ করার জন্য রায় দিয়েছে।
রক্তের সোর্স , আপন বোনের ভাগ্নিকে বিবাহ করা যাবে না, তার সেকল চেইন বিবাহ করা যাবে না, এই সিদ্ধান্ত দিয়েছেন, এটা ঠিক আছে। কিন্তু খালাতো বোন, চাচাতো বোন, মামাতো বোন, ফুফাতো বোন, এর ভাগ্নিকে বিবাহ করার কিভাবে রায় দিলেন, সম্পর্কের ভিতরে যতই ভিন্ন হোক রক্ত তো একই যাকে আপনি খালা বলে ডাকেন। এখানে পুরুষতান্ত্রিক সমাজে, পুরুষ প্রধান মানলাম। একজন সন্তানের পিছনে শুধু পুরুষই কি বংশের, রক্তের সোর্স বহন করে? নারীর কি কোন অংশ নাই ? নারীর সকল রক্ত শরীরে প্রবেশ করে একটি সন্তান গর্ভে বড় হয়, সেখানে নারীর বংশকে কিভাবে অস্বীকার করেন?
আমার যুক্তি উপস্থাপন ঃ
১) আপন খালাতো বোনের মেয়েকে বিবাহ করলে, তাহলে খালাতো বোন হয়ে যায় শাশুড়ি, খালা হয়ে যায় নানী, খালু হয়ে যায় নানা, খালা যদি জীবিত থাকে তাহলে কি তাকে খালা বলে ডাকবো না নানু বলে ডাকবো?
২) চাচাতো বোনের বেলায় একই, চাচাতো ভাইয়ের মেয়েকে যখন বিবাহ করা যায়, চাচাকে কি দাদা বলে ডাকবে? বাবা যদি জীবিত থাকে তাকে কি বলে ডাকবে, দাদার ভাই কি দাদা।
৩) তিন নাম্বারে আসেন কাজিন এর ফুফাতো একি কাণ্ড...
(জাহেলী যুগে এরকম ছিল পরে এগুলি প্রথা বাতিল করে গেছে বিদায় হজের ভাষণে মহানবী সাঃ)
বর্তমান মৌলবীরা মোল্লারা, বক্তারা কি সে জাহিলি যুগ চালু করার চেষ্টা চলতেছে নাকি?
১০ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৫৬
এম ডি মুসা বলেছেন: ঠিক বলেছেন, মানুষের ভিতরে যে একটা সামাজিকতা বোধ, একটা নিয়ম ভেঙ্গে, কিছুদিন পরে দেখবেন, আরে নতুন নতুন কিছু বলতেছে।
২| ১০ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪৯
এম ডি মুসা বলেছেন: শায়েখ আব্দুল্লাহ
৩| ১০ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ৪ নিসার ২৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৩। তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে তোমাদের মা, তোমাদের মেয়ে, তোমাদের বোন, তোমাদের ফুফু, তোমাদের খালা, তোমাদের ভাইয়ের মেয়ে, তোমাদের বোনের মেয়ে, তোমাদের সেইসব মা যারা তোমাদেরকে বুকের দুধ পান করিয়েছে, তোমাদের দুধ বোন, তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যাদের সাথে সহবাস করেছ তাদের কন্যা, যারা তোমাদের লালন-পালনে আছে। যদি তাদের সাথে সহবাস না করে থাক তবে এ বিবাহে তোমাদের জন্য কোন দোষ নেই। আর যারা তোমাদের ঔরসজাত পুত্রদের স্ত্রী এবং দুই বোনকে একত্রে বিবাহ করা নিষিদ্ধ। তবে যা কিছু এর আগে সংঘটিত হয়ে গেছে তাতো হয়েই গেছে। সে বিষয়ে আল্লাহ ক্ষমাশীল! পরম দয়ালু।
১০ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪২
এম ডি মুসা বলেছেন: খালা হারাম , তাহলে সেই শেকল চেইন ভাগ্নি কিভাবে হালাল?
৪| ১০ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:১৪
নাহল তরকারি বলেছেন: এমন হুজুরদের এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী হুজুরের সামনে দিয়ে দেওয়া উচিত।
১০ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১২
এম ডি মুসা বলেছেন: এই আব্বাসী সম্পর্কে আমার কিছু জানা নেই
৫| ১০ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০
কামাল১৮ বলেছেন: ইসলামে এটা স্পষ্টকরে লেখা আছে কাকে কাকে বিবাহ করা যাবে।আপনার কি ধারনা আলেমরা এটা জানে না।আলী নবীর মেয়েকে বিবাহ করে ছিলো।নবী আলীর আপন চাচাতো ভাই।
রক্ত সম্পর্কের কাউকে বিবাহ করলে পরবর্তী প্রজন্মের বাচ্চাদের সমস্যা হবে পারে।এক রিচার্সে এটা উঠে এসেছে।এড়িয়ে চলাই ভালো।হিন্দুরা এটা মানে।তারা কাজিনদের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয় না।
১০ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৩
এম ডি মুসা বলেছেন: ভালো সিদ্ধান্ত
৬| ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:৪৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সমস্যা নেই এরা যা খুশি তাই ফতোয়া দিতে পরে, এদের কাজই হচ্ছে ফতোয়া দেয়া।
৭| ১১ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৩
ধুলো মেঘ বলেছেন: খালাতো মামাতো চাচাতো ফুপাতো ভাইবোনের মধ্যে বিয়ে হতে ইসলামে কোন বাধা নেই। রাসূল (সা) নিজেই উনার ফুপাতো বোন জয়নব বিনতে জাহাশ (রা) কে বিয়ে করেছেন। শাশুড়িকে খালা বা ফুপু ডাকতে ইসলামে কোন নিষেধ নেই। রাসূল (স) নিজ কন্যাকে উনার চাচাত ভাইয়ের সাথে বিয়ে দিয়েছেন, তো কি হয়েছে? কাজিনকে শ্বশুর ডাকতে কোন অসুবিধা তো হয়নি। রাসূলের (স) শ্যালক আওয়ামকে বিবাহ করেছেন তাঁর আপন ফুপু সাফিয়া। তো নিজের স্ত্রীকে কি তিনি ফুপু ডাকবেন?
ইসলামে বিবাহ সম্পর্ক করা বেশ সহজ করে দিয়েছে। তাই আত্মীয়ের মধ্যে বিবাহ করা নিয়ে প্রশ্ন তোলার সুযোগ নেই।
১১ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৪১
এম ডি মুসা বলেছেন: সেটা বিদায় হজ্বের ভাষণে জাহেলি যুগের সকল প্রথা বাতিল করা হয়েছে. আগের গুলো বাদ, আপনি কোনটার কথা বলছেন?
কথা জেনে শুনে বলা উচিত, যে সব উদারহণ দিয়েছেন, সেটা জাহেলি যুগের কালে প্রচলন ছিল, পরে কোনআন নাজিল পরে, নবী ধীরে ধীরে বাতিল করছে....েআর কিছু জানতে চাইলে গুগল করতে পারেন
৮| ১১ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:১১
রানার ব্লগ বলেছেন: নারী ভোগের জন্য মৌলোভীরা নানান ফতোয়া দিয়ে থাকে ।
লোক সমাজে একটা কৌতুক চলমান আছে। এক হুজুর ফতোয়া দিচ্ছে , প্রতিদিন যতোবার নারী (নিজ স্ত্রী) সম্ভগ করবেন ততবার ইহুদী মারার সোয়াব পাবেন ।
১১ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৬
এম ডি মুসা বলেছেন: একদম, চারটা বিয়ে, একটা সিস্টেম ভিতরে নিতে চায়, কোরআনে কোথাও চারটি বিয়ে করে নারী ভোগ করতে চায়। আরেকটি কথা। এটা শুধু এতিম মেয়েদের বিয়ে করতে বলছে.........। এটাকে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করে
আমি আয়াতটি উল্লেখ করলাম
"আর যদি তোমাদের এ আশঙ্কা থাকে, যে তোমরা এতিম (মহিলা)-দের সাথে ন্যায় বিচার করতে পারবে না, তাহলে সাধারণ নারীদের মাঝ থেকে তোমাদের যাঁদের ভাল লাগে, তাঁদের দুইজন, তিনজন কিংবা চারজনকে বিয়ে করে নাও। কিন্তু যদি তোমাদের এই ভয় হয়, যে তোমরা ন্যায় বিচার করতে পারবে না, তাহলে তোমাদের জন্য একজনই যথেষ্ট। কিংবা যে তোমাদের ডান হাতের অধিকারভূক্ত; তাঁকেই যথেষ্ট মনে করে নাও। সীমালঙ্ঘন থেকে বেঁচে থাকার জন্য এটাই হচ্ছে সহজতর পন্থা।"
— কুরআন, সুরা ৪ (আন নিসা), ৩য় আয়াত[৫]
৯| ১১ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৪
১০| ১২ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩৪
আঁধার রাত বলেছেন: ইসলামে বিযের ক্যারিক্যাচাল বেশ কৌতুহল উদ্দিপক।
আলী নবীর চাচাত ভাই(আবু তালিবের পুত্র),
আলী নবীর জামাতা(ফাতেমাকে বিয়ে করার সুবাদে),
আলী নবীর শ্বশুর(আবু বকর(রা মৃত্যুর পর আয়েশার মা কে বিয়ে করার কারনে,
আলী নবীর নাতী জামাই(নবীর বড় মেয়ে যয়নবের মেয়ে উমামাকে তথা নাতনীকে বিয়ে করার কারনে)।
হযরত আলী(রা নবীর গুষ্টিসহ বিয়ে করেছেন। বাদ যায় নাই কেউ।
হযরত ওমর(রা নবীর শ্বশুড়(নবী পত্নী হাফসার পিতা)
হযরত ওমর(রা ফাতেমা(রা কে বিয়ের প্রস্তাব প্রদান করেন। নবীজি ওমরের সাথে মেয়ে বিয়ে দেন নাই। বলেছেন She is too much young for you".
ফাতেমা(রা বিয়ে করতে না পারার দূঃখ তিনি ভুলেছিলেন খলিফা হওয়ার পর- ফাতেমার মেয়ে উম্মে কুলসুমকে বিয়ে করেছিলেন। যখন বিয়ে করেছিলেন তখন উম্মে কুলসুমের মাসিক শুরু হয় নাই।
ওমর নবীর শ্বশুড় ও নাতনী জামাই।
সাহাবারা কেয়ামত পর্যন্ত আমাদের জন্য অনুকরণীয় আদর্শ। এই আদর্শ অনুসরণ করলে বেহেস্তে আমাদের অনেক অনেক হুর আর সারাবন তহুরা দেওয়া হবে। সারাবন তহুরা খেয়ে এক হিটে ৭০*৭০=৪৯০০ বছরের ম্যারাথন কামের সুযোগ।
১১| ১৩ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৮
ধুলো মেঘ বলেছেন: আঁধার রাত, না জেনে শুনে কোত্থেকে আবোল আবোল সব উদ্ভট তথ্য যোগাড় করেছেন? ফাতিমা (রা) এর কনিষ্ঠ সন্তান উম্মে কুলসুম আর উমর (রা) এর স্ত্রী উম্মে কুলসুম কি এক? উমর (রা) এর স্ত্রী উম্মে কুলসুম মারা গেছেন হিজরি ৫০ সালে। অথচ হিজরি ৬২ সালে কারবালা অভিযানে উম্মে কুলসুম তার ভাই হাসান (রা) এর সহযাত্রী ছিলেন। সেই আমলে একই নামে ১৪ জন মানুষ পাওয়া যেত। তাই একে অন্যের সাথে কানেক্ট করে বেশ রসালো ইতিহাস রচনা করা খুবই সহজ ছিল।
প্রকৃত পক্ষে এই উম্মে কুলসুম ছিলেন উমর (রা) এর তৃতীয় স্ত্রী, যার পিতার নাম ছিল জারুল আল খুজাইল। তিনি ইসলাম গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানানোয় উমর (রা) ৬ষ্ঠ হিজরীতে তাকে তালাক দেন। কাজেই উমর (রা) রাসূল (স) এর শ্বশুর ছিলেন ঠিকই, কিন্তু নাত জামাই ছিলেন না।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪
রাােসল বলেছেন: ইসলামকে বিতর্কিত করার বিভিন্ন পদক্ষেপ।