নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
উগান্ডায় সমকামিতার বিরুদ্ধে আইন পাশ করায় উগান্ডার ডিপ্লোম্যাটদের উপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে আমেরিকা। আমেরিকার অভ্যন্তরণে ক্যালিফোর্নিয়া স্টেটে বাবা-মা চাইলেও তাদের সন্তানদেরকে সমকামী হতে বাধা দিতে পারবে না। আমেরিকার এ্যালায় প্রায় প্রত্যেকটি দেশই সমকামীতার পক্ষে আইন পাশ করেছে এবং এর প্রচারণা চালাচ্ছে। ওয়েস্টের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সমকামীদের প্রতীক সাত রঙার প্রচার করে। বড় বড় কোম্পানিগুলো প্রায়শই সমকামিতার বিজ্ঞাপন টানায়। যারা সমকামিতার বিরুদ্ধাচারণ করে তাদেরকে হোমোফবিক বলে গালি দেওয়া হয়। সরকারি-বেসরকারি কাজে কাউকে He/Him বা Sie/Her উল্লেখ না করে They/Them প্রোনাউনে সম্মোধন করা হয়৷ অন্য প্রোনাউন ব্যবহার করলে এপোলজি চেয়ে একটি অতিরিক্ত বাক্য লেখা থাকে।
আফ্রিকা থেকে শুরু করে এশিয়ায় যেসব দেশ ধর্মীয় ও সংস্কৃতিগত কারণে সমকামিতাকে নিষিদ্ধ করেছে, সেসব দেশে ভিন্ন ভিন্ন ফর্মে কাজ করে ওয়েস্টের বড় বড় কর্পোরেশনগুলো। বাংলাদেশের মতো দেশগুলোতে বিভিন্ন এনজিও, সেলেব্রিটি কিংবা পলিটিশিয়ানদের সাহায্যে সমকামিতাকে প্রমোট করা হয়। ব্র্যাকের মতো এনজিওগুলো সমকামিতার প্রচারের জন্য মোটা অংকের অর্থ পায়। কিছুদিন আগে লিক হওয়া এক সংবাদে জানা গেছে বাংলাদেশে সমকামিতার প্রচারে আমেরিকা বিশাল অংকের অর্থ বরাদ্দ করেছে।
সমকামীরা তাদের চিকিৎসা ও ভোগের নিমিত্তে পৃথিবীতে বিশাল বড় বাজার তৈরি করে। সুতরাং ভবিষ্যতকে নিয়ন্ত্রণ ও অর্থলাভের জন্য বিলিয়ন ডলার খরচ করলেও তেমন ক্ষতি নেই কর্পোরেশনগুলোর। তাই এই সমকামিতার বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া হলো গ্লোবাল এলিটদের বিরুদ্ধাচারণ করা। এ যেন এক বিশাল বড় সংগ্রাম, তাই কারো চাকরি যাওয়া কিংবা গ্রেপ্তার হওয়া বিশেষ কোন ব্যাপার নয়।
এ বিষয়ে অন্যান্য লেখা:
১) সমকামিতা (Homosexuality)
২) কল্যাণ রাষ্ট্র, পুঁজিবাদ ও অন্তরালে স্যাডো গভর্নমেন্ট
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:০৯
মারুফ তারেক বলেছেন: আপনারা কেউ পিংক মানির (Pink Money) সাথে পরিচিত?
পিংক মানি হলো পৃথিবীর LGBTQIA+ কমিউনিটির টোটাল পার্সেচিং পাওয়ার। এর পরিমাণটা কতো জানেন? ৩.৯ ট্রিলিয়ন ডলার।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:২১
মারুফ তারেক বলেছেন: https://www.facebook.com/reel/1126642851631149
২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৪৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংলাদেশে মাদ্রাসায় প্রতি বছর হাজার খানেক পুটু মারক ধরা খেয়ে জেলে যায়, বেশিরভাগই ধরা পরে না বা লজ্জায় বলে না।
কিন্তু হুজুর গ্রেফতার হলেও ছাড়া পেয়ে যায়, কারন কেউ আলেমদের অভিশাপের ভয়ে সাক্ষ্য দিতে আসে না।
মাদ্রাসায় সমকামিতার জন্যও আমেরিকা টাকা দিচ্ছে?
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:৫৪
মারুফ তারেক বলেছেন: কনটেক্স না বুঝেই কমেন্ট করছেন। হযরত লুত (আঃ) এর সম্প্রাদায় থেকেই সমকামিতা শুরু। মাদ্রাসা কিংবা কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কথা কি অস্বীকার করেছি?
৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:১১
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি বলেছেন, পিংক মানি হলো পৃথিবীর LGBTQIA+ কমিউনিটির টোটাল পার্সেচিং পাওয়ার। এর পরিমাণটা কতো জানেন? ৩.৯ ট্রিলিয়ন ডলার।
-৩.৯ ট্রিলিয়ন সংখ্যায় লিখতে পারবেন?
আমেরিকার বাজেট হচ্ছে, ৬.১ ট্রিলিয়ন। জার্মানীতে ভাত কি ফ্রি?
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:৪৯
মারুফ তারেক বলেছেন: আমাকে না জিজ্ঞাসা করে গুগল করেন।
৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৭:১৩
আলামিন১০৪ বলেছেন: ঘটনা সত্য।
৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৭:১৫
আলামিন১০৪ বলেছেন: "প্রকাশ্যে বা গোপনে অশ্লীল বিষয়ের ধারে কাছেও যাবে না" আল আন'আম: আয়াত ১৫১। আরেকটি আয়াতে বলা হয়েছে, "যারা চায় মু'মিনদের সমাজে অশ্লীলতার প্রসার ঘটুক তারা দুনিয়ায় ও আখেরাতে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি ভোগ করবে।" আন নূর: আয়াত ১৯।
৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৭:৫১
কামাল১৮ বলেছেন: সমকামিতা কোন রোগ নয়।এটা একটা সাভাবিক যৌন প্রবৃত্তি।রোগ হলে সারানো যেতো।এই প্রবৃত্তি হবার বৈজ্ঞানিক কিছু কারন আছে।সেটা নিয়ে অনেক আলোচন হয়েছে এবং জানতে চাইলে অনেক বই আছে।বিষয়টা একান্তই ব্যক্তিগত।এতে সমাজের কোন ক্ষতি হয় না।
৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:২২
আহলান বলেছেন: আসলেই ক্বিয়ামত এগিয়ে আসছে .... !
৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:৩৩
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: সমকামিতা এবং ট্রান্সজেন্ডার কি একই জিনিস?
না, সমকামিতা এবং ট্রান্সজেন্ডার একই জিনিস নয়। তারা পরিচয়ের দুটি পৃথক দিক এবং তাদের আলাদা আলাদাভাবে বোঝা উচিত।
সমকামিতা হল যৌন অভিমুখিতা, যার অর্থ তারা কাদের প্রতি রোমান্টিক বা যৌন আকর্ষণ অনুভব করে।
সমকামী ব্যক্তিরা তাদের নিজের লিঙ্গের মানুষের প্রতি আকর্ষণ অনুভব করে।
উদাহরণ: একজন lezbian নারী নারীদের প্রতি আকর্ষিত, একজন gay পুরুষ পুরুষদের প্রতি আকর্ষিত।
ট্রান্সজেন্ডার হল লিঙ্গ পরিচয়, যার অর্থ তারা তাদের নিজস্ব লিঙ্গকে কীভাবে অভ্যন্তরীণভাবে উপলব্ধি করে, যা তাদের জন্মের সময় নির্ধারিত লিঙ্গের সাথে মিলতে পারে বা নাও পারে।
ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিরা তাদের নির্ধারিত লিঙ্গের থেকে ভিন্ন লিঙ্গের পরিচয় নিতে পারে।
উদাহরণ: একজন ট্রান্সজেন্ডার নারী জন্মের সময় পুরুষ হিসাবে নির্ধারিত হয়েছিল কিন্তু মহিলা হিসাবে পরিচয় দেয়, একজন ট্রান্সজেন্ডার পুরুষ জন্মের সময় মহিলা হিসাবে নির্ধারিত হয়েছিল কিন্তু পুরুষ হিসাবে পরিচয় দেয়।
মূল পার্থক্য:
ফোকাস: সমকামিতা হচ্ছে যৌন আকর্ষণ সম্পর্কে, কিন্তু ট্রান্সজেন্ডার লিঙ্গ পরিচয় সম্পর্কে।
স্পেকট্রাম: যৌন অভিমুখিতা ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে যার মধ্যে সমকামিতা একটি ধরণ। কিন্তু লিঙ্গ পরিচয় যদিও প্রায়শই দ্বি-মেরু শরীর ও মনে পুরুষ এবং নারীর মিশ্রন অথবা দ্বি-মেরু ছাড়াও হতে পারে। যেমন শরীরের দিক থেকে পুরুষের মত বা নারীর মত দেখতে কিন্তু মনের দিক থেকে ভিন্ন।
সংযোগ: কিছু ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিও সমকামী হতে পারে, তবে সব ট্রান্সজেন্ডার সমকামী নয়। অন্য যেকোনো ব্যক্তির মত একজন ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তি যেকোনো লিঙ্গের প্রতি আকর্ষিত হতে পারে।
৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৩৬
রানার ব্লগ বলেছেন: সমকামিতা প্রানী জগতের মধ্যেও পাবেন । ইহা প্রানীর জিনগত সমস্যা । ইহা কোন রোগ বা অভ্যাস নয় । সমকামিতা নিয়ে কথা বললে বাংলাদেশের প্রাক্ষাপটে আপনার সবার আগে মাদ্রাসা কেন্দ্রিক সমকামিতা নিয়ে উচ্চস্বর হতে হবে ।
শরিফ থেকে শরিফার গল্প লিঙ্গ পরিবর্তনের জন্য উৎসাহিত করা হয় নাই । তৃতীয় লিঙ্গের প্রতি সহমর্মিতা প্রদর্শ্নের মেসেজ দেয়া আছে ।
১০| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৫৩
নতুন বলেছেন: সমকামীদের সাজা মৃত্যুদন্ড পযন্ত আছে। এটা মানুষের পছন্দের কারনে তাকে মৃত্যুদন্ড দিতে চাইলে তার বিরুদ্ধে সভ্য মানুষ কথা বলবেই।
আমাদের সমাজের মানুষেরা না জেনেই ক্যাচাল করে। যারা এই শরিফ থেকে শরিফার গল্পে জজবা দেখাচ্ছে তারা কতজন এই গল্পটা পড়ে দেখেছেন?
গল্পটাতে তৃতীয় লিঙ্গের প্রতি সহমর্মিতা প্রদর্শ্নের মেসেজ দেয়া আছে । এদের প্রতি সহমর্মিতা দেখালে মহাভরত অশুদ্ধ হবার সম্ভবনা নাই, বরং একজন মানুষ বেচে থাকার অধিকার ফিরে পাবে মাত্র।
১১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৫৮
বাউন্ডেলে বলেছেন: সমকামিতা একটি মানসিক রোগ- এটা পৃথিবী একদিন স্বীকার করবে।
কিন্তু আসিফ মাহাতাবও একজন মানসিক রোগী অথবা মৌলবাদের এজেন্ট। সমকামিতা একটি মানসিক রোগ- এটা পৃথিবী একদিন স্বীকার করবে।
কিন্তু আসিফ মাহাতাবও একজন মানসিক রোগী অথবা মৌলবাদের এজেন্ট।
১২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:০১
হাসান রাজু বলেছেন: conspiracy theory এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হল, একে পুরপুরি প্রমাণ করতে হয় না। সামান্য কিছু সত্যের সাথে হাজারো গাল গল্প যত যৌক্তিক ভাবে উপস্থাপন করা যায় তত চটকদার হয়।
১৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:০৩
ধুলো মেঘ বলেছেন: সমকামিতা স্বাভাবিক ও প্রাকৃতিক হলে শিশুকামিতা ও পশুকামিতাও স্বাভাবিক ও প্রাকৃতিক। এমনকি ধর্ষণও। তাহলে এগুলোর বিপক্ষে আইন কেন হয় পশ্চিমা দেশে?
১৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:০২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সমকামিতার দৌরাত্ম্যের ভয়াবহ একটা চিত্র তুলে ধরেছেন।
একটা বিষয় কি একটু ক্লিয়ার করে বোঝাবেন, আমেরিকা কোন উদ্দেশ্যে সমকামিতা প্রচারে এত আগ্রহী এবং এত টাকা ইনভেস্ট করছে? তাদের ব্যবসার আইটেম বিক্রিবাটা বাড়বে, নাকি কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্য আছে?
ব্র্যাক, বিকাশ বয়কটের পোস্ট ভাসছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। এই তাহলে কারণ?
হাসান ভাইয়ের সৌজন্যে জানা গেল, বাংলাদেশ এলজিবিকিউটি সনদে স্বাক্ষর করেছে। তা হয়ে থাকলে ব্যাপারটা জনসাধারণের জন্য সুখকর নয়। এবং ধরে নেয়া যায়, সেই সনদের অংশ হিসাবেই হয়ত পাঠ্যবইতে বিষয়টা অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। বিষয়টা শেখানোতে কোনো সমস্যা দেখি না। তবে, বিভিন্ন জায়গায় মতামত উঠে আসছে যে, এটার উপস্থাপনা ঠিকমতো হয় নি। আমাদেরই এক ব্লগার লাইলী আনজুমান আরা আপার একটা কথা ভালো লেগেছে। কোনো পোস্টে মন্তব্যে তিনি বলেছেন, এটা গল্পাকারে না দিয়ে সাধারণ আর্টিকেলের মতো দিলে হয়ত এত রিপারকাশন হতো না। আমিও তাই মনে করছি।
যে শিক্ষক প্রতিবাদ স্বরূপ বই ছিঁড়েছেন, তিনি নিজে কোরবান হয়ে জনস্বার্থে একটা ভালো কাজ করে গেছেন। তিনি বইয়ের পাতা না ছিঁড়লে ব্যাপারটা এত হাইলাইট হতো না। এখন জনগণ বিষয়টা সম্পর্কে আরো গভীরভাবে পড়বেন, বুঝবেন, তারা মানসিকভাবে পরিবর্তনকে গ্রহণ করার জন্য প্রস্তুতও থাকবেন। তবে, ইস্যুটাকে আমাদের বিজ্ঞরা যত সহজভাবে বোঝানোর চেষ্টা করছেন, এটার বায়োলজিক্যাল ক্যাটাগরাইজেশন এত সহজ না। প্রতিটা হিজড়া, ট্রান্সজেন্ডারের মধ্যে কিছু কমন বৈশিষ্ট্য থাকলেও পার্থক্যও কম থাকবে না।
সমকামিতা কখনোই সুস্থ স্বাভাবিক ক্রিয়া হতে পারে না। ১৩ নম্বরে ধুলো মেঘ-এর কমেন্ট ভালো লেগেছে - সমকামিতা স্বাভাবিক ও প্রাকৃতিক হলে শিশুকামিতা ও পশুকামিতাও স্বাভাবিক ও প্রাকৃতিক। এমনকি ধর্ষণও। তাহলে এগুলোর বিপক্ষে আইন কেন হয় পশ্চিমা দেশে? আমিও তো তাই বলি, সমকামিতা যদি স্বাভাবিক ক্রিয়া হতো, তাহলে দেশে দেশে আইন পাশ করতে হয় কেন? আমেরিকা এসব প্রচারের জন্য নামে কেন? এখানে ধর্ম-টর্ম টেনে আনার দরকার নাই, জিনিসটা ভাবলেই তো গা ঘিন ঘিন করে। আমাদের দেশে মানুষ, বিশেষত পুরুষরা সমকামী হয় মেয়ে-মানুষের অভাবে, সান্নিধ্য না পেয়ে। দিনের পর দিন মেয়ে-সঙ্গ না পেয়ে সামনে যা পায়, তার সাথেই মৈথুনে লিপ্ত হয় (মাস্টারবেশন তো আছেই)। উন্নত দেশে (যেখানে মেয়েসঙ্গ পাওয়া কোনো সমস্যা না) সমকামিতা একটা মানসিক বিকৃতি ছাড়া আর কিছুই না।
হিজড়া জনগোষ্ঠিকে অবশ্যই মানবিক দৃষ্টিতে দেখতে হবে। তাদের পুনর্বাসন ও অধিকার সংরক্ষণের জন্য কাজ করতে হবে, যা সরকার অলরেডি করছে। তবে, একজন সাধারণ নাগরিক হিসাবে আমি আজীবন সমকামিতার বিপক্ষে।
আপনার লেখার মান খুব ভালো। আপনি বিজ্ঞ ও প্রজ্ঞাবান লেখক। এ লেখাটা খুব ভালো লেগেছে। এটা একটা বস্তুনিষ্ঠ লেখা। আপনার প্রতি শুভেচ্ছা রইল।
১৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:১১
ঢাবিয়ান বলেছেন:
Mohammad Sorowar Hossain
23 h ·
শরীফ-শরীফার গল্প নিয়ে টকশোগুলোতে 'বিশেষজ্ঞ'রা যে ভুল বার বার করছেন।
৭ম শ্রেণির বইতে সত্যিকারের হি%জ ড়ার ইস্যু আসেনি। ইন্টারসে-ক্স বা হিj জড়া (সরকারী ও সাধারন মানুষের ডেফিনেশন) একটি বায়োলজিক্যাল ত্রুটি (হরমোনাল বা জেনেটিক)। এই বিষয়টা শরীফার গল্পে নেই! অবাক করা বিষয়।
আর হি jজড়াকে আবার থার্ড জে ন্ডারও বলা হয়।
তাই ইন্টারসে-ক্স/হি jজড়া শব্দের মোড়কে শরীফার গল্পে এলজি টিভি বা স ম কামিতা প্রমোট করার এটা প্রাথমিক পর্যায়। এখানে শরীফ সুস্থ পুরুষ ছিল, কিন্ত সমস্যা হয়েছে মনে মনে।
এই গল্পের ফোকাল পয়েন্ট হচ্ছে sex and Gender এর পার্থক্য দেখিয়ে ট্রা/nন্স মতবাদ প্রচার করা।
অবহেলিত হিj জ ড়াদের ব্যবহার করে উঠতি বয়সীদের চিন্তা-চেতনাকে কনফিউজ করে দেয়া যাতে তারা জে-ন্ডার ডিস্ফোরিয়াতে ভুগে বিকৃত রুচির দিকে ধাবিত হয়।
অন্যদিকে জে-ন্ডার ডিস্ফোরিয়াকে অসুখ ধরা হয় না। যদি তাই হতো তবে ট্রান্সফর্মারবাদ ইস্যু-ই হতো না। আগে এটি মানসিক রোগ ( Identity disorder) হিসেবে ডায়াগনোসিস করা হতো। এখন এটিকে আর রোগ হিসেবে গণ্য করা হয় না। এটিকে একটি ইন্ডিকেশন যে শিশুর লিংগ পরিবর্তন করে দিতে হবে, হরমোন থেরাপি দিতে হবে। তাদের দাবী হচ্ছে- এসব না করা হলে তারা সুইসাইড করবে।
কানাডার প্রথম জেন্ডার ক্লিনিকের চিকিৎক বলেছিলেন হরমোন বা লিংগ পরিবর্তন না করে অপেক্ষা করা উচিত। উনার গবেষণায় দেখা গেছে ৮৫%+ ২০ বছর বয়সের মধ্যে জেন্ডার ডিসফোরিয়া চলে যায়। এই কনসেপ্টের কারনে স*কামী এক্টভিস্টরা তার জব খেয়ে দিয়েছিল। পরে তিনি কোর্টে মামলা করে জিতে ক্ষতিপূরন নিয়েছেন। সেই চিকিৎসককে এখন ট্রা ফোবিক ট্যাগ দেয়া হয়!
বন্ধু সোস্যাল এনজিও ২০১৫ সাল থেকে লবিং করে শরীফার গল্প পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত করে। শব্দের প্যাচের কারণে সম্ভবত ভাল মনের পলিসিমেকাররা ব্যাপারটা ধরতে পারেননি।
এই ফিল্ডে শব্দজাদু এমনই শক্তিশালী যে চিকিৎসকরাও দুটি শব্দের পার্থক্য করতে পারছেন না। সেখানে সাধারণ পলিসিমেকার তো কোন ছাড়।
মেডিকেল টেস্ট বাধ্যতামূলক করে প্রকৃত হি জ ড়া বা ইন্টারসেক্স শনাক্তকরণ করা হলে চলমান বিতর্ক ৫ মিনিটেই শেষ হবে। আর এতে সরকারের প্রতি এই বিষয়ে জনগণের আস্থা বেড়ে যাবে বলে মনে হয়।
( ফেসবুক থেকে সগৃহীত)
পাঠ্যবইয়ে ''শরীফ থেকে শরীফা রুপান্তর'' গল্পের দুই পেজ ছিড়ে প্রতিবাদ জানিয়ে ব্র্যক ইউনি থেকে চাকুরিচ্যূত হয়েছেন আসিফ মাহতাব নামের একজন শিক্ষক। আজকে ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি থেকে চাকুরিচ্যূত হলেন Mohammad Sorowar Hossain নামে আরেকজন শিক্ষক। বিগত কয়েকদিন ধরে তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই ইস্যূ নিয়ে লেখালেখি করছিলেন !!
১৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট এবং মন্তব্য গুলো পড়লাম।
১৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৮
বিজন রয় বলেছেন: আমেরিকা এখন সমকামিতার পক্ষে, আর আজ থেকে ২০০ বছর পরে বাংলাদেশও এর পক্ষে আসবে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৫৭
সোনাগাজী বলেছেন:
আমেরিকার মানুষের টাকা রাখার মতো যায়গা নেই, সেজন্য তারা বাংলাদেশে সমকামিতার জন্য টাকা দিচ্ছে? আপনি কোন গ্রহে বাস করেন?