নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পৃথিবীর পথে পথে আমি একা অনভিজ্ঞ এক নাবিক।

মারুফ তারেক

পৃথিবীর পথে পথে আমি একা অনভিজ্ঞ এক নাবিক।

মারুফ তারেক › বিস্তারিত পোস্টঃ

যখন ইহুদিরা জেরুজালেমে ফিরে এলো...

০৯ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১:০৬


ইসলামকে বোঝাপড়ার ক্ষেত্রে ওয়েস্ট বস্তবাদকে গ্রহণ করলেও ভাববাদকে প্রত্যাখ্যান করেছে। পাশ্চাত্যের শিক্ষায় শিক্ষিত বহু মুসলিমও(?) একই কাজ করে থাকেন।
নবী (সাঃ) এর জীবনের শেষদিকে তিনি চারটি যুদ্ধ পরিচালনা করেছেন ইহুদিদের বিরুদ্ধে। কেননা বরাবরই ইহুদিরা প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছিল। এই যুদ্ধগুলোর শেষটি ছিল খায়বারের যুদ্ধ। সেদিন দেখেছি কিছু জায়ানিস্ট প্লাকার্ডে লিখেছে Khaibar was your last chance. অথচ আজকের দিনে বহু মুসলিম ছেলেমেয়ে খায়বারের ইতিহাস জানে না।

নবী (সাঃ) এর অন্যতম একটি ওসিয়ত ছিল, ইহুদিদেরকে আরব উপদ্বীপ থেকে বের করে দেওয়া। হযরত ওমর ইবনে খাত্তাব (রাঃ) নবী (সাঃ) এর ওসিয়ত রক্ষা করেছিলেন।

ইতিহাস বলে খাজার সাম্রাজ্যের অধিবাসীরা জুডাইজমে ধর্মান্তরিত হয়েছিল। আর এরাই হলো পূর্ব ইউরোপের ইহুদি যারা আশকেনাজি নামে পরিচিত। এরাই হলো জায়ানিস্ট, যারা তাওরাতে বর্ণিত জেরুজালেমে ফিরে যাওয়া নিষিদ্ধ থাকা সত্ত্বেও একটি জায়ানিস্ট রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত করেছে।

খুল গায়ে হে ইয়াজুজ-মা'জুজ কে লাস্কার তামাম চাশমে-এ-মুসলিম দেখ লে তাফসির-এ-হারফে-এ-'ইয়ানছিলূন'।
-আল্লামা ইকবাল

وَ حَرٰمٌ عَلٰی قَرۡیَۃٍ اَہۡلَکۡنٰہَاۤ اَنَّہُمۡ لَا یَرۡجِعُوۡنَ ﴿۹۵﴾
ওয়া হারা-মুন ‘আলা-কারইয়াতিন আহলাকনা-হাআন্নাহুম লা-ইয়ারজি‘ঊন।
যে সব জনপদকে আমি ধ্বংস করেছি তার অধিবাসীদের ফিরে না আসা অবধারিত –

حَتّٰۤی اِذَا فُتِحَتۡ یَاۡجُوۡجُ وَ مَاۡجُوۡجُ وَ ہُمۡ مِّنۡ کُلِّ حَدَبٍ یَّنۡسِلُوۡنَ ﴿۹۶﴾
হাত্তাইযা-ফুতিহাত ইয়া’জুজুওয়ামা’জুজুওয়া হুম মিন কুল্লি হাদাবিইঁ ইয়ানছিলূন।
যে পর্যন্ত না ইয়াজুজ ও মা’জুজকে বন্ধনমুক্ত করে দেয়া হবে এবং তারা প্রত্যক উঁচু ভূমি থেকে দ্রুত ছুটে আসবে।

[সূরা আম্বিয়া, আয়াত: ৯৫-৯৬]

ইহুদিদেরকে দু'বার জেরুজালেম থেকে বের করে দেয়া হয়েছে। প্রথমবার প্রতিশ্রুত রাসূল হযরত ঈসা ইবনে মরিয়ম (আঃ) এর আগমনের প্রাক্কালে ইহুদিদের জেরুজালেমে প্রবেশাধিকার দেয়া হয়েছিল। কিন্তু রাসূলকে প্রত্যাখানের মাধ্যমে ইহুদিরা তাদের চূড়ান্ত অপরাধ করেছে। আর তাই ইয়াজুজ-মা'জুজের মুক্তির সাথে আল্লাহ তাদের ভাগ্যকে লটকিয়ে দিয়েছেন।

যতদিন না ইয়াজুজ-মা'জুজের মুক্তি হবে, ততদিন ইহুদিরা পবিত্রভূমি জেরুজালেমে ফিরে যেতে পারবে না।

আল্লাহর ওয়াদা সত্যি, কুরআন সত্যি। ইয়াজুজ-মা'জুজের মুক্তি সত্যি। ইয়াজুজ-মা'জুজরা উঁচু ভূমি হতে নেমে এসেছে, আর তাই ইহুদিরা পবিত্র ভূমি জেরুজালেমে ফিরে এসেছে।

মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২৩ ভোর ৬:৪৯

কামাল১৮ বলেছেন: বস্তুবাদের সাথে ধর্মের কোন সম্পর্ক নাই।বস্তুবাদ হলো দার্শনিক একটি মতবাদ।বস্তু থেকে চিন্তার উ্দ্ভব নাকি চিন্তা থেকে বস্তুর উদ্ভব। এই বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করে বস্তু বাদ।বস্তুবাদের একটা প্রধান দিক হলো যুক্তি,তথ্য ও প্রমান।আর ধর্মের প্রধান দিক হলো বিশ্বাস।

২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২৩ ভোর ৬:৫২

অগ্নিবেশ বলেছেন: কেননা বরাবরই ইহুদিরা প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছিল। চামড়ার মুখ, বলে ফেললেই হয়ে সত্যি হয়ে যায়, প্রমান ট্রমান লাগে না।
ব্যাপারটা হচ্ছে, ইসলাম কবুল না করাটাই যখন ঘোরতর অপরাধ, এই অপরাধের জন্য চোদ্দ পুরুষের ভিটে থেকে উচ্ছেদ করা হয়,
ব্যাটাদের হত্যা করে, মা বেটিদের তুলে নিয়ে ধর্ষন করা হয়, এগুলো জানার পরেও আলহাদুলিল্লাহ পড়া হয়। সেখানে আমার আর কিইবা বলার থাকে? আপনারাই সঠিক। ইসলাম হচ্ছে শান্তির ধর্ম আর আমি জাহান্নামী।

৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:১৮

আমি নই বলেছেন: মুসলিমদের সাথে ইহুদিদের ধর্মের অনেক মিল আছে। অর্থডক্সরাও জায়নিজমকে ঘৃনা করে। ইসলামের বেশ অনেকগুলো ধর্মীয় বিষয়ক ভবিস্যত বানী সত্য হয়েছে, বাকি গুলোও হবে ইনশাআল্লাহ।

@অগ্নিবেশ এগুলো আপনার মাথার উপর দিয়ে যাবে, বোঝার চেষ্টা না করাই উত্তম। বরং আপনার বিদ্যা কাজে লাগিয়ে মানুষের জন্য, নিজের জন্য কিছু করতে পারেন কিনা চেষ্টা করেন এবং আমাদের জানান। আমরাও দেখি শুধুমাত্র নাস্তিক হওয়ার কারনে ব্লগে ল্যাদানো ছারা সমাজে আর কি কি অবদান রাখতে পারেন।

৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৪৯

অগ্নিবেশ বলেছেন: @ আমি নই ভাই, হ ভাই আমি সমাজে কি কি ভালো কাজ করছি, তা ছবিসহ নাম ঠিকানা দিয়ে ব্লগে পোষ্টাই, তারপর আপনারা নবীর উন্মতেরা আইসা আমার কল্লাটা কাইটা নিয়া যান। বলদা কি আর গাছে ধরে?

৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৫৩

অগ্নিবেশ বলেছেন: মুসলিমদের সাথে ইহুদিদের ধর্মের অনেক মিল আছে। মিল থাকবে না কেন? কপি করা যে। কপি টপি কইরা মহম্মদ ইহুদীদের দলে টানার জন্য অনেক কসরত করেছে, যখন দেখেছে ইহুদিরা কুত্তার ন্যাজের মত সোজা হয় না, তখন মহম্মদ কুপাকুপি শুরু করছে। সেই কুপাকুপি এখনো থামানো যাচ্ছে না।

৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৫৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


কারও উপর নতুন কোন মতবাদ চাপিয়ে দিতে গিয়ে যুদ্ধ করা কোন ভাল কাজ হতে পারে না।

৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:০৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ অগ্নিবেশ - ইহুদি আর খৃস্টান বাইবেলের সাথে কোরআনের অধিকাংশ জায়গায় যে সংঘর্ষ সেটা কেন বলছেন না। আপনি তো এগুলি ভালো করেই জানেন। কোরআনে কয়েক জায়গায় বলা আছে যে তারা তাদের ধর্মগ্রন্থ বিকৃত করেছে। কোরআন যদি ওগুলির কপি করতো তাহলে ঐ গ্রন্থগুলির বিরুদ্ধে বলতো না। একই বাণীর প্রচার করতো।

ইহুদীদের জোর করে মুসলমান বানানোর একটা উদাহরণ পারলে দেন। ইসলামে নবীর যুগে একটা মানুষকেও জোরে করে ইসলামে আনা হয় নাই।

৮| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:২৪

আহলান বলেছেন: ইয়াজুজ মাজুজ ফিরলে আমরা বেঁচে আছি কিভাবে!

৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:০১

আমি নই বলেছেন: অগ্নিবেশ বলেছেন: বলদা কি আর গাছে ধরে?

গাছে ধরবে কেন আপনার মত বলদা ব্লগে পয়দা হয় উস্কানি দেয়ার জন্য।

১০| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:২৪

অগ্নিবেশ বলেছেন: @সাড়ে সর্বনাশ ভাই? কোরান হাদিস কি অর্থ বুঝে কোনোদিন পড়ে দেখেছেন?

কোরানের সবটাই যে কপি করা এমন দাবী কি আমি করেছি?
কোরানের কনসেপ্ট বোঝার জন্য, নীচের ব্যক্তির বিষয়ে একটু পড়াশোনা করার অনুরোধ জানাই।
ওয়ারাকা ইবনে নওফল ইবনে আসাদ ইবনে আবদ-আল-উজ্জা ইবনে কুসাই আল-কুরাইশ

এই লোক মারা যাওয়ার পর নবীর কাছে ওহী আসা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল, নবী পাহাড় থেলে ফাল দিয়ে
আত্মহত্যা করতে চেয়েছিল।


#ইহুদীদের জোর করে মুসলমান বানানোর একটা উদাহরণ পারলে দেন। ইসলামে নবীর যুগে একটা মানুষকেও জোরে করে ইসলামে আনা হয় নাই।#

কোরআনে মুসলিমদেরকে আহলে কিতাবদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে বলা হয়েছে, ততক্ষণ পর্যন্ত যতক্ষণ না তারা নত হয়ে জিজিয়াকর প্রদান করে।
9:29
قَاتِلُوا الَّذِیۡنَ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ بِاللّٰہِ وَ لَا بِالۡیَوۡمِ الۡاٰخِرِ وَ لَا یُحَرِّمُوۡنَ مَا حَرَّمَ اللّٰہُ وَ رَسُوۡلُہٗ وَ لَا یَدِیۡنُوۡنَ دِیۡنَ الۡحَقِّ مِنَ الَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡکِتٰبَ حَتّٰی یُعۡطُوا الۡجِزۡیَۃَ عَنۡ ‌یَّدٍ وَّ ہُمۡ صٰغِرُوۡنَ ﴿٪۲۹﴾
English – Sahih International
Fight those who do not believe in Allah or in the Last Day and who do not consider unlawful what Allah and His Messenger have made unlawful and who do not adopt the religion of truth from those who were given the Scripture – [fight] until they give the jizyah willingly while they are humbled.
Bengali – Bayaan Foundation
তোমরা লড়াই কর আহলে কিতাবের সে সব লোকের সাথে যারা আল্লাহ ও শেষ দিবসে ঈমান রাখে না এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসূল যা হারাম করেছেন তা হারাম মনে করে না, আর সত্য দীন গ্রহণ করে না, যতক্ষণ না তারা স্বহস্তে নত হয়ে জিযয়া দেয়।

আহলে কিতাব কারা?

গ্রন্থঃ সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী)
অধ্যায়ঃ ৫৪। বিভিন্ন ফিতনাহ ও কিয়ামাতের লক্ষনসমূহ (كتاب الفتن وأشراط الساعة)
হাদিস নম্বরঃ ৭২২৯
১৮. কিয়ামাত সংঘটিত হবে না, এমনকি এক ব্যক্তি অন্য ব্যক্তির কবরের পাশ দিয়ে অতিক্রম করতে গিয়ে মুসীবাতের কারণে মৃত ব্যক্তির স্থানে হওয়ার কামনা করবে
৭২২৯-(৮২/২৯২২) কুতাইবাহ্ ইবনু সাঈদ (রহঃ) ….. আবু হুরাইরাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ ততক্ষণ পর্যন্ত কিয়ামাত সংঘটিত হবে না যতক্ষণ পর্যন্ত মুসলিমদের সঙ্গে ইয়াহুদী সম্প্রদায়ের যুদ্ধ না হবে। মুসলিমগণ তাদেরকে হত্যা করবে। ফলে তারা পাথর বা গাছের পিছনে লুকিয়ে থাকবে। তখন পাথর বা গাছ বলবে, হে মুসলিম! হে আল্লাহর বান্দা! এই তো ইয়াহুদী আমার পিছনে লুকিয়ে আছে। এসো, তাকে হত্যা কর। কিন্তু ‘গারকাদ’ নামক গাছ দেখিয়ে দিবে না। কারণ এটা হচ্ছে ইয়াহুদীদের সহায়তাকারী গাছ। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৭০৭৫, ইসলামিক সেন্টার ৭১২৯)
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)

১১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:২৬

অগ্নিবেশ বলেছেন: পাই টু পাই, কোরান হাদিস দেখিয়ে উত্তর দিই, কিন্তু এই অর্ধ মুসলমানেরা কোরান হাদিসের কোনো মূল্যই দেয় না। মাঝে মাঝে মনে হয়, নবীর চাইতে এরা ইসলাম বেশী বুঝে।

১২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩৩

কামাল১৮ বলেছেন: @সাচু,
৯:৫ فَاِذَا انۡسَلَخَ الۡاَشۡهُرُ الۡحُرُمُ فَاقۡتُلُوا الۡمُشۡرِکِیۡنَ حَیۡثُ وَجَدۡتُّمُوۡهُمۡ وَ خُذُوۡهُمۡ وَ احۡصُرُوۡهُمۡ وَ اقۡعُدُوۡا لَهُمۡ کُلَّ مَرۡصَدٍ ۚ فَاِنۡ تَابُوۡا وَ اَقَامُوا الصَّلٰوۃَ وَ اٰتَوُا الزَّکٰوۃَ فَخَلُّوۡا سَبِیۡلَهُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ ﴿۵﴾ فاذا انسلخ الاشهر الحرم فاقتلوا المشرکین حیث وجدتموهم و خذوهم و احصروهم و اقعدوا لهم کل مرصد ۚ فان تابوا و اقاموا الصلوۃ و اتوا الزکوۃ فخلوا سبیلهم ان الله غفور رحیم ﴿۵﴾
অতঃপর যখন নিষিদ্ধ মাসগুলো অতিবাহিত হয়ে যাবে, তখন তোমরা মুশরিকদেরকে যেখানেই পাও হত্যা কর এবং তাদেরকে পাকড়াও কর, তাদেরকে অবরোধ কর এবং তাদের জন্য প্রতিটি ঘাঁটিতে বসে থাক। তবে যদি তারা তাওবা করে এবং সালাত কায়েম করে, আর যাকাত দেয়, তাহলে তাদের পথ ছেড়ে দাও। নিশ্চয় আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। @৯:৫ فَاِذَا انۡسَلَخَ الۡاَشۡهُرُ الۡحُرُمُ فَاقۡتُلُوا الۡمُشۡرِکِیۡنَ حَیۡثُ وَجَدۡتُّمُوۡهُمۡ وَ خُذُوۡهُمۡ وَ احۡصُرُوۡهُمۡ وَ اقۡعُدُوۡا لَهُمۡ کُلَّ مَرۡصَدٍ ۚ فَاِنۡ تَابُوۡا وَ اَقَامُوا الصَّلٰوۃَ وَ اٰتَوُا الزَّکٰوۃَ فَخَلُّوۡا سَبِیۡلَهُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰهَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ ﴿۵﴾ فاذا انسلخ الاشهر الحرم فاقتلوا المشرکین حیث وجدتموهم و خذوهم و احصروهم و اقعدوا لهم کل مرصد ۚ فان تابوا و اقاموا الصلوۃ و اتوا الزکوۃ فخلوا سبیلهم ان الله غفور رحیم ﴿۵﴾
অতঃপর যখন নিষিদ্ধ মাসগুলো অতিবাহিত হয়ে যাবে, তখন তোমরা মুশরিকদেরকে যেখানেই পাও হত্যা কর এবং তাদেরকে পাকড়াও কর, তাদেরকে অবরোধ কর এবং তাদের জন্য প্রতিটি ঘাঁটিতে বসে থাক। তবে যদি তারা তাওবা করে এবং সালাত কায়েম করে, আর যাকাত দেয়, তাহলে তাদের পথ ছেড়ে দাও। নিশ্চয় আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।

১৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩৩

অগ্নিবেশ বলেছেন: এই হাদিস টা ফাও।
সহীহ বুখারী (তাওহীদ)
হাদিস নম্বরঃ (6982)
অধ্যায়ঃ ৯১/ স্বপ্নের ব্যাখ্যা করা
পাবলিশারঃ তাওহীদ পাবলিকেশন
…এরপর কিছু দিনের মধ্যেই ওরাকার মৃত্যু হয়। আর কিছু দিনের জন্য ওয়াহীও বন্ধ থাকে। এমনকি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ অবস্থার কারণে অত্যন্ত চিন্তিত হয়ে পড়লেন। এমনকি আমরা এ সম্পর্কে তার থেকে জানতে পেরেছি যে, তিনি পর্বতের চূড়া থেকে নিচে পড়ে যাবার জন্য একাধিকবার দ্রুত সেখানে চলে গেছেন। যখনই নিজেকে ফেলে দেয়ার জন্য পর্বতের চূড়ায় পৌঁছতেন, তখনই জিবরীল (আঃ) তাঁর সামনে আত্মপ্রকাশ করে বলতেন, হে মুহাম্মাদ! নিঃসন্দেহে আপনি আল্লাহর রাসূল। এতে তাঁর অস্থিরতা দূর হত এবং নিজ মনে শান্তিবোধ করতেন। তাই সেখান থেকে ফিরে আসতেন। ওয়াহী বন্ধ অবস্থা যখন তাঁর উপর দীর্ঘ হত তখনই তিনি ঐরূপ উদ্দেশে দ্রুত চলে যেতেন। যখনই তিনি পর্বতের চূড়ায় পৌঁছতেন, তখনই জিবরীল (আঃ) তাঁর সামনে আত্মপ্রকাশ করে আগের মত বলতেন।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)

১৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৫২

আমি নই বলেছেন: @কামাল১৮ ৯:৬ এ আছে

"আর যদি মুশরিকদের কেউ তোমার কাছে আশ্রয় চায়, তাহলে তাকে আশ্রয় দাও, যাতে সে আল্লাহর কালাম শুনে, অতঃপর তাকে পৌঁছিয়ে দাও তার নিরাপদ স্থানে। তা এই জন্য যে, তারা এমন এক কওম, যারা জানে না।"

এই আয়াতের ব্যাপারে আপনার মতামত কি?

১৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:০১

কামাল১৮ বলেছেন: তাদের কাছে আশ্রয় চাইবে কেনো?তারা মুসলমান হয় না এই তাদের অপরাধ।
কেউ এসে আপনার কাছে আশ্রয় না চাইলে আপনি কি তাকে মেরে ফেলেন।মুমিনরা তাই করে।অনেক নাস্তিককে মেরে ফেলেছে।অগ্নিবেশকে পেলে কি ছেড়ে দিবে।

১৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:০৬

অগ্নিবেশ বলেছেন: (৬) আর অংশীবাদীদের মধ্যে কেউ তোমার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করলে, তুমি তাকে আশ্রয় দাও যাতে সে আল্লাহর বাণী শুনতে পায়। অতঃপর তাকে তার নিরাপদ স্থানে পৌঁছে দাও।[1] তা এ জন্য যে, তারা অজ্ঞ লোক। [2]

[1] এই আয়াতে পূর্বোক্ত জঙ্গী কাফেরদের ব্যাপারে এক অনুমতি দেওয়া হয়েছে যে, যদি কোন কাফের আশ্রয় প্রার্থনা করে, তাহলে তাকে আশ্রয় দাও। অর্থাৎ, তাকে নিজেদের হিফাযত ও নিরাপত্তায় রাখ; যাতে কোন মুসলিম তাকে হত্যা করতে না পারে। আর যাতে সে আল্লাহর বাণী শোনা ও ইসলাম সম্পর্কে জানার অবকাশ পায়। স‎ম্ভবতঃ এইভাবে তার তাওবাহ ও ইসলাম কবুল করার পথ বেরিয়ে আসবে। অতঃপর যদি সে আল্লাহর বাণী শোনা সত্ত্বেও ইসলাম গ্রহণ না করে, তাহলে তাকে তার নিজ নিরাপদ জায়গায় পৌঁঁছে দাও। উদ্দেশ্য এই যে, নিজেদের নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্ব শেষ পর্যন্ত পালন করতে হবে; যতক্ষণ না সে নিজের গন্তব্যস্থলে নির্বিঘ্নে পৌঁছে যায়। যেহেতু তার প্রাণ রক্ষা করা তোমাদের দায়িত্ব।

[2] অর্থাৎ, আশ্রয়প্রার্থী (শরণার্থী)-দেরকে আশ্রয় দেওয়ার অনুমতি এই জন্য দেওয়া হয়েছে যে, এরা হল অজ্ঞ লোক। স‎ম্ভবতঃ আল্লাহ ও তাঁর রসূলের কথা তাদের কানে এলে এবং মুসলিমদের আখলাক-চরিত্র দেখলে সে ইসলামের সত্যতার বিশ্বাসী হয়ে যাবে এবং ইসলাম গ্রহণ করে আখেরাতের আযাব থেকে বেঁচে যাবে। যেমন হুদাইবিয়ার চুক্তির পর বহু সংখ্যক কাফের নিরাপত্তা চেয়ে মদীনায় আসা-যাওয়া করত। যার ফলে মুসলিমদের চরিত্র ও আচরণ প্রত্যক্ষ করে ইসলাম বুঝা তাদের জন্য সহজ হল। অতঃপর তাদের মধ্যে বহু মানুষ ইসলাম গ্রহণ করল।

১৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:০৬

শাহ আজিজ বলেছেন: আমি ধর্মীয় আলাপে জড়িত হই না তবে এই আলাপ বেশ জমে উঠেছে , চালায়া যান ব্রো ।

১৮| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:২১

অগ্নিবেশ বলেছেন: কাফেরদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার আহবান
হে নবী! কাফের ও মুনাফিকদের বিরুদ্ধে জেহাদ করুন এবং তাদের প্রতি কঠোর হোন। তাদের ঠিকানা জাহান্নাম। সেটা কতই না নিকৃষ্ট স্খান।
কোরআন ৬৬ঃ৯
হে নবী, কাফেরদের সাথে যুদ্ধ করুন এবং মুনাফেকদের সাথে তাদের সাথে কঠোরতা অবলম্বন করুন।- তাদের ঠিকানা হল দোযখ এবং তাহল নিকৃষ্ট ঠিকানা।
কোরআন ৯ঃ৭৩
তা এই যে, তোমরা আল্লাহ্ ও তাঁর রসূলের প্রতি বিশ্বাস স্খাপন করবে এবং আল্লাহর পথে নিজেদের ধন-সম্পদ ও জীবনপণ করে জেহাদ করবে। এটাই তোমাদের জন্যে উত্তম; যদি তোমরা বোঝ।
কোরআন ৬১ঃ১১
তোমাদের উপর যুদ্ধ ফরয করা হয়েছে, অথচ তা তোমাদের কাছে অপছন্দনীয়। পক্ষান্তরে তোমাদের কাছে হয়তো কোন একটা বিষয় পছন্দসই নয়, অথচ তা তোমাদের জন্য কল্যাণকর। আর হয়তোবা কোন একটি বিষয় তোমাদের কাছে পছন্দনীয় অথচ তোমাদের জন্যে অকল্যাণকর।বস্তুত: আল্লাহ্ই জানেন, তোমরা জান না।
কোরআন ২ঃ২১৬
যুদ্ধ কর ওদের সাথে, আল্লাহ্ তোমাদের হস্তে তাদের শাস্তি দেবেন। তাদের লাঞ্ছিত করবেন, তাদের বিরুদ্ধে তোমাদের জয়ী করবেন এবং মুসলমানদের অন্তরসমূহ শান্ত করবেন।
কোরআন ৯ঃ১৪
সুতরাং যদি কখনো তুমি তাদেরকে যুদ্ধে পেয়ে যাও, তবে তাদের এমন শাস্তি দাও, যেন তাদের উত্তরসূরিরা তাই দেখে পালিয়ে যায়; তাদেরও যেন শিক্ষা হয়।
কোরআন ৮ঃ৫৭
মুহাম্মদ আল্লাহর রসূল এবং তাঁর সহচরগণ কাফেরদের প্রতি কঠোর, নিজেদের মধ্যে পরস্পর সহানুভূতিশীল।
কোরআন ৪৮ঃ২৯
আর তাদেরকে হত্যাকর যেখানে পাও সেখানেই এবং তাদেরকে বের করে দাও সেখান থেকে যেখান থেকে তারা বের করেছে তোমাদেরকে। বস্তুত: ফেতনা ফ্যাসাদ বা দাঙ্গা-হাঙ্গামা সৃষ্টি করা হত্যার চেয়েও কঠিন অপরাধ। আর তাদের সাথে লড়াই করো না মসজিদুল হারামের নিকটে যতক্ষণ না তারা তোমাদের সাথে সেখানে লড়াই করে। অবশ্য যদি তারা নিজেরাই তোমাদের সাথে লড়াই করে। তাহলে তাদেরকে হত্যা কর। এই হল কাফেরদের শাস্তি।
কোরআন ২ঃ১৯১
আর তোমরা তাদের সাথে লড়াই কর, যে পর্যন্ত না ফেতনার অবসান হয় এবং আল্লাহ্র দ্বীন প্রতিষ্ঠিত হয়। অত:পর যদি তারা নিবৃত হয়ে যায় তাহলে কারো প্রতি কোন জবরদস্তি নেই, কিন্তু যারা যালেম (তাদের ব্যাপারে আলাদা)
কোরআন ২ঃ১৯৩
যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের সাথে সংগ্রাম করে এবং দেশে হাঙ্গামা সৃষ্টি করতে সচেষ্ট হয়, তাদের শাস্তি হচ্ছে এই যে, তাদেরকে হত্যা করা হবে অথবা শূলীতে চড়ানো হবে অথবা তাদের হস্তপদসমূহ বিপরীত দিক থেকে কেটে দেয়া হবে অথবা দেশ থেকে বহিষ্কার করা হবে। এটি হল তাদের জন্য পার্থিব লাঞ্ছনা আর পরকালে তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর শাস্তি।
কোরআন ৫ঃ৩৩
যখন নির্দেশ দান করেন ফেরেশতাদিগকে তোমাদের পরওয়ারদেগার যে, আমি সাথে রয়েছি তোমাদের, সুতরাং তোমরা মুসলমানদের চিত্তসমূহকে ধীরস্খির করে রাখ। আমি কাফেরদের মনে ভীতির সঞ্চার করে দেব। কাজেই গর্দানের উপর আঘাত হান এবং তাদেরকে কাট আঙ্গুলের জোড়ায় জোড়ায়।
কোরআন ৮ঃ১২
হে ঈমানদারগণ, তোমরা যখন কাফেরদের সাথে মুখোমুখী হবে, তখন পশ্চাদপসরণ করবে না।
কোরআন ৮ঃ১৫
আর তাদের সাথে যুদ্ধ করতে থাক যতক্ষণ না ভ্রান্তি শেষ হয়ে যায়; এবং আল্লাহ্র সমস্ত হুকুম প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়। তারপর যদি তারা বিরত হয়ে যায়, তবে আল্লাহ্ তাদের কার্যকলাপ লক্ষ্য করেন।
কোরআন ৮ঃ৩৯
আর কাফেররা যেন একা যা মনে না করে যে, তারা বেঁচে গেছে; কখনও এরা আমাকে পরিশ্রান্ত করতে পারবে না।
কোরআন ৮ঃ৫৯
আর প্রস্তুত কর তাদের সাথে যুদ্ধের জন্য যাই কিছু সংগ্রহ করতে পার নিজের শক্তি সামর্থ্যরে মধ্যে থেকে এবং পালিত ঘোড়া থেকে, যেন প্রভাব পড়ে আল্লাহ্র শুত্রুদের উপর এবং তোমাদের শত্রুদের উপর আর তাদেরকে ছাড়া অন্যান্যদের উপর ও যাদেরকে তোমরা জান না; আল্লাহ্ তাদেরকে চেনেন। বস্তুত: যা কিছু তোমরা ব্যয় করবে আল্লাহ্র রাহে, তা তোমরা পরিপূর্ণভাবে ফিরে পাবে এবং তোমাদের কোন হক অপূর্ণ থাকবে না।
কোরআন ৮ঃ৬০
অত:পর নিষিদ্ধ মাস অতিবাহিত হলে মুশরিকদের হত্যা কর যেখানে তাদের পাও, তাদের বন্দী কর এবং অবরোধ কর। আর প্রত্যেক ঘাঁটিতে তাদের সন্ধানে ওঁৎ পেতে বসে থাক। কিন্তু যদি তারা তওবা করে, নামায কায়েম করে, যাকাত আদায় করে, তবে তাদের পথ ছেড়ে দাও। নিশ্চয় আল্লাহ্ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
কোরআন ৯ঃ৫
তোমরা যুদ্ধ কর আহলে-কিতাবের ঐ লোকদের সাথে, যারা আল্লাহ্ ও রোজ হাশরে ঈমান রাখে না, আল্লাহ্ ও তাঁর রসূল যা হারাম করে দিয়েছেন তা হারাম করে না এবং গ্রহণ করে না সত্য ধর্ম, যতক্ষণ না করজোড়ে তারা জিযিয়া প্রদান করে।
কোরআন ৯ঃ২৯
হে ঈমানদারগণ, তোমাদের নিকটবর্তী কাফেরদের সাথে যুদ্ধ চালিয়ে যাও এবং তারা তোমাদের মধ্যে কঠোরতা অনুভব করুক্ আর জেনে রাখ, আল্লাহ্ মুত্তাকীদের সাথে রয়েছেন।
কোরআন ৯ঃ১২৩
বরং আমি তাদেরকে এবং তাদের বাপ-দাদাকে ভোগসম্বার দিয়েছিলাম, এমনকি তাদের আয়ুস্কালও দীর্ঘ হয়েছিল। তারা কি দেখে না যে, আমি তাদের দেশকে চতুর্দিক থেকে হ্রাস করে আনছি। এরপরও কি তারা বিজয়ী হবে?
কোরআন ২১ঃ৪৪
অতএব আপনি কাফেরদের আনুগত্য করবেন না এবং তাদের সাথে এর সাহায্যে কঠোর সংগ্রাম করুন।
কোরআন ২৫ঃ৫২
তিনিই কিতাবধারীদের মধ্যে যারা কাফের, তাদেরকে প্রথমবার একত্রিত করে তাদের বাড়ী-ঘর থেকে বহিস্কার করেছেন। তোমরা ধারণাও করতে পারনি যে, তারা বের হবে এবং তারা মনে করেছিল যে, তাদের দূর্গগুলো তাদেরকে আল্লাহর কবল থেকে রক্ষা করবে। অতঃপর আল্লাহর শাস্তি তাদের উপর এমনদিক থেকে আসল, যার কল্পনাও তারা করেনি। আল্লাহ তাদের অন্তরে ত্রাস সঞ্চার করে দিলেন। তারা তাদের বাড়ী-ঘর নিজেদের হাতে এবং মুসলমানদের হাতে ধ্বংস করছিল। অতএব, হে চক্ষুষ্মান ব্যক্তিগণ, তোমরা শিক্ষা গ্রহণ কর।
কোরআন ৫৯ঃ২
জিহাদীরাই প্রকৃত মুসলিম
আর যারা ঈমান এনেছে, নিজেদের ঘর-বাড়ী ছেড়েছে এবং আল্লাহর রাহে জেহাদ করেছে এবং যারা তাদেরকে আশ্রয় দিয়েছে, সাহায্য-সহায়তা করেছে, তাঁরা হলো সত্যিকার মুসলমান। তাঁদের জন্যে রয়েছে, ক্ষমা ও সম্মানজনক রুযী।
কোরআন সুরা আনফাল আয়াত ৭৪

ভাইসব এখন আবার এই দাবী কইরেন না যে কোরান হাদিস নাস্তিকেরা ল্যাখছে।

১৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: ইহুদিরা কি মানুষ?
না অন্য কোনো প্রজাতি?

২০| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩০

অগ্নিবেশ বলেছেন: সূরা আল-আনফাল-এর ৫৫ নং আয়াতে, যারা ইসলামে বিশ্বাস করে না তাদেরকে সৃষ্টির নিকৃষ্ট জীব বলা হয়েছে।
8:55
اِنَّ شَرَّ الدَّوَآبِّ عِنۡدَ اللّٰہِ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا فَہُمۡ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ ﴿ۖۚ۵۵﴾
English – Sahih International
Indeed, the worst of living creatures in the sight of Allah are those who have disbelieved, and they will not (ever) believe –
Bengali – Bayaan Foundation
নিশ্চয় আল্লাহর নিকট সবচেয়ে নিকৃষ্ট প্রাণী তারা, যারা কুফরী করে, অতঃপর ঈমান আনে না।
Bengali – Mujibur Rahman
নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট নিকৃষ্ট জীব তারাই যারা কুফরী করে এবং যারা ঈমান আনেনা।

২১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৩৩

মৃতের সহিত কথোপকথন বলেছেন: এইসব নাস্তিক নামধারী হিন্দু লোকগুলা অনলাইনে দুই এক কলম লেখা পরে ইসলামের বিরুদ্ধে উঠেপরে লেগেছে।

২২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:২১

মারুফ তারেক বলেছেন: অনেক অনেক কমেন্ট দেখছি। কিন্তু উত্তর দেওয়ার মতো প্রশ্ন খুঁজে পাচ্ছি না। অনেকের কমেন্ট দেখে মনে হচ্ছে উনারা পৃথিবীতে নতুন, ধর্মীয় জ্ঞান কিংবা যুদ্ধবিষয়ক কোন ধারণা নেই।

পৃথিবীতে যতদিন মানুষ থাকবে, দল কিংবা উপদল থাকবে ততদিনই বিশৃঙ্খলা হবার সম্ভাবনা আছে, সেটা ভিন্ন ভিন্ন ফর্মে হতে পারে। আমি জানিনা পৃথিবীর কোন ধর্মকে যুদ্ধ কিংবা সংগ্রামের ভেতর দিয়ে যেতে হয়নি।

আব্রাহামিক ধর্মগুলো যতো মত, ততো পথে বিশ্বাস করে না; অনেক অনেক ঈশ্বরের কথাও বলে না। কনটেক্স ব্যতিরেকে কুরআনের কিছু বাক্য তুলে দিলে উত্তর দেওয়া যায় না। কুরআনের প্রত্যেকটি সূরার পেক্ষাপট বা শানে নুযুল আছে, শান্ত চিত্তে সেটা বুঝবার প্রয়োজন। কুরআন এমন এক টেক্সট যেখানে আল্লাহ মানুষের সাথে কথা বলছেন।

২৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৪

আমি নই বলেছেন: @অগ্নিবেশ, বংগবন্ধু ৭ই মার্চের ভাষনের একটা লাইনে বলেছিলেন "তোমাদের যার যা কিছু আছে, তাই নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ো" এখন মনে করেন আমি আজকে আমার বাসার গরু জবাই করা ছুরি নিয়ে আমি যাকে প্রতিপক্ষ মনেকরি তার উপর ঝাপিয়ে পরলাম এবং পুলিশ ধরার পর বললাম বংগবন্ধুইতো আমার যা আছে তাই নিয়ে ঝাপিয়ে পরতে বলেছিলেন তাই আমি ঝাপিয়ে পরেছি। আপনার কি মনে হয় পুলিশ আমার লজিক মানবে??

এই যে আমি বংগবন্ধুর পুরো ভাষন থেকে একটু নিলাম এবং ভাষনের প্রেক্ষাপটকে ইগনোর করলাম এটাকে বলে আউট অফ কনটেক্সট। এই আউট অফ কনটেক্সটের খেলা নাস্তিকরা বিশেষ করে ছুপা নাস্তিকরা অনেক আগে থেকেই খেলতেছে। গুরুরা যা বলে দিয়েছে তাই কপি করে রাখে আর বিভিন্ন সময়ে কপি-পেষ্ট করে।

যদি এতই পারেন তাহলে আয়াত নাজিলের প্রেক্ষাপট (স্থান, কাল, পরিস্থিতি, কেন ইত্যাদি) আগে পিছের আয়াতের ব্যাখ্যা সহ দিয়ে প্রমান করেন যে মুসরিক হত্যার আয়াত কোনো যুদ্ধকালিন সময়ের জন্য নয় বরং যেকোনো সময়ের জন্য। তাহলে কিছুটা আলোচনা করা যেতে পারে। কপিপেষ্ট করে মুর্খতার পরিচয় না দেয়াই বেটার।

একটা মজার কথা বলি, আপনি যেভাবে আয়াতগুলো দিয়ে পানি ঘোলা করতে চাচ্ছেন এটা দেখলে আইএস/আলকায়েদা/হুজি ইত্যাদি জংগীদল গুলো খুশি হয়ে আপনাকে বুকে টেনে নেবে। কারন আপনার আর ওদের মাঝে খুব বেশি পার্থক্য নেই।

২৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৩ ভোর ৬:১৮

অগ্নিবেশ বলেছেন: ভাইসব, তাইলে আপনারা আমাকে আগের আয়াত পরের আয়াত কনটেক্সট মনটেক্সট দিয়ে বুঝায়ে বলেন কেন আল্লাহ এই আয়াত নাজিল করলেন।
-------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
8:55
اِنَّ شَرَّ الدَّوَآبِّ عِنۡدَ اللّٰہِ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا فَہُمۡ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ ﴿ۖۚ۵۵﴾
নিশ্চয় আল্লাহর নিকট সবচেয়ে নিকৃষ্ট প্রাণী তারা, যারা কুফরী করে, অতঃপর ঈমান আনে না।
Bengali – Mujibur Rahman
নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট নিকৃষ্ট জীব তারাই যারা কুফরী করে এবং যারা ঈমান আনেনা।
-------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি কাকে বিশ্বাস করব না করব এটা আমার ব্যাপার, আমি মুহম্মদকে নবী না মানলে আমি কেন নিকৃষ্ট জীব হব?
আপনারা কেউ এইটা অন্তত বুঝায়ে বলেন। যুদ্ধ কে প্রথমে শুরু করেছে, সেটা নিয়েও আলোচনা হবে।

২৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:২৪

আমি নই বলেছেন: অগ্নিবেশ বলেছেন: ভাইসব, তাইলে আপনারা আমাকে আগের আয়াত পরের আয়াত কনটেক্সট মনটেক্সট দিয়ে বুঝায়ে বলেন কেন আল্লাহ এই আয়াত নাজিল করলেন।

সামু কোরআন শিক্ষা কেন্দ্র নয় বা ধর্ম শিক্ষার ব্লগ নয়, এখানে আপনাকে বেবি সিটিং করার জন্যেও কেউ বসে নাই। সুতরাং আলোচনা করতে চাইলে যে বিষয় আলোচনা করবেন সেই বিষয়ের উপর ভাল ধারনা রেখে তারপর আলোচনা শুরু করা বুদ্ধিমানের কাজ।

তবে পজিটিভ মেন্টালিটি নিয়ে কোনো কিছু বুঝতে বা জানতে চাইলে অবস্যই অনেক ব্লগাররা সাধ্য মত চেষ্টা করবে। সুতরাং সত্যিই যদি পজিটিভ মেন্টালিটি নিয়ে জানতে চান, তাহলে যে আয়াতের কথা বলতেছেন এটার প্রেক্ষাপট আগে পড়ুন। কেন, কোন পরিস্থিতিতে, কোথায় আয়াতটি নাজিল হয়েছে এটা জানুন। তারপর কনফিউশন থাকলে তা বিস্তারিত লিখে প্রশ্নসহ পোস্ট করুন, অবস্যই উত্তর পাবেন।

এখন অনলাইনে প্রচুর রিসোর্স আছে, আপনার এলাকায় খোজ নিলে বহু লাইব্রেরিতে বই পাবেন, বই কেনার টাকা না থাকলে মসজিদে যান সেখানে বই পাবেন। এখানে কারো ঠেকা পরেনাই আপনাকে বাচ্চাদের মত করে বুঝাতে যাবে।

আপনার প্রশ্নের সরসরি উত্তর না দিয়ে আপনাকে এইভাবে বলার কারন আমি জানি আপনার প্রশ্ন শেষ হবেনা এবং আপনি পজিটিভ মাইন্ডে জানার জন্য নয় বরং উত্যাক্ত করার জন্যই প্রশ্ন করবেন।

২৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩০

অগ্নিবেশ বলেছেন: @আমি নই, নেগেটিভ পজেটিভ দিয়ে ত্যানা প্যাঁচায়ে লাভ কি? নেগেটিভ বিষয়গুলো আমি পজিটিভলি নেব কেন? সোজাসুজি বলে দিলেই হয় যে আপনার ইসলাম বিষয়ে কোনো পড়ালেখা নেই। কিছুই যখন জানেন না তখন খামোখা আমাকে রিপ্লাই কেন দিচ্ছেন? অফ যান। সত্য কথা বললে আপনি যদি ক্ষেপে যান, তাতে আমার কি? এই ব্লগে আমি সত্য প্রকাশ করি, পছন্দ না হলে আল্লাহর কাছে বিচার দ্যান, বদদোয়া দ্যান। তবে খোদার উপর খোদগিরি কইরেন না, তওবা করেও কাজ হবে না, না জেনে ইসলাম ডিফেন্ড করতে গিয়ে, কোরান হাদিস অস্বিীকার করে সরাসরি মুরতাদ হয়ে যাবেন। বিবি তালাক হয়ে যাবে। এজন্য বুদ্ধিমান মুমিনরা আমার সাথে লাগে না, আপনি এই লাইনে নতুন।

২৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৪১

আমি নই বলেছেন: @অগ্নিবেশ =p~ =p~ =p~

হাতি-ঘোড়া গেল তল পিঁপড়া বলে কত জল। ট্রাই করতে থাকেন..... আর বেবি সিটার মুক্তমনায় পাবেন।

২৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:১৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ইয়াজুজ মাজুজ মুক্ত হলে তারা এখন কোথায় এবং তারা কারা?

অগ্নিবেশ নাস্তিকদের কিছু গৎবাঁধা মুখস্ত আয়াত উল্লেখ করে যাচ্ছে। ২৩ নং মন্তব্যে ব্লগার আমি নই সুন্দর একটা উদাহরণ দিয়েছে। বঙ্গবন্ধু বলেছেন যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়। অপ্রাসঙ্গিকভাবে এই কথা প্রয়োগ করতে গেলে বিপত্তি ঘটবে। কোরআনের যুদ্ধ চলাকালীন কিছু আয়াতকে উল্লেখ করে বলা হয়ে থাকে কাফের পেলে মেরে ফেল এমন কথা ইসলামে বলা হয়েছে। অগ্নিবেশ ইসলাম বিদ্বেষী মনোভাব নিয়ে কখনই এইসব আয়াতের প্রকৃত অর্থ অনুধাবন করতে পারবে না।

২৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:১৬

নতুন বলেছেন: যারা এখনো ইয়াহুদী নাছারা দের নিয়ে এতোই চিন্তিত তাদের কাছে একটা প্রশ্ন আছে।

আপনারা কতজন ইয়াহুদী নাছারার, খৃস্টিয়ানদের কাছ থেকে দেখেছেন?

দুনিয়াতে এখন কতভাগ মানুষ কট্টর ধামিক?

দুনিয়াতে সব ঝামেলাকেই ধর্মীয় রং দেয়া হয় যাতে সাধারন মানুষ একত্র হয়ে ধান্দাবাজীটাকে ধরতে না পারে এবং ধান্দাবাজেরা ফয়দা নিতে পারে।

৩০| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:২৭

আমি নই বলেছেন: @সাড়ে চুয়াত্তর উনি হইলেন গিয়ে তালগাছি নাস্তিক। আমার ৪ বছর বয়সি ছেলে আমার সাথে তর্কের সময় আবোল-তাবোল যুক্তি দেয়, অনেক সময়ে কি বলে সেটাও বোঝা যায় না কিন্তু ফলাফলের সময় তাকেই বিজয়ী ঘোষনা করতে হয়, না হলে গোস্যা করে। অগ্নিবেশ হইল গিয়ে আমার ৪ বছর বয়সি ছেলের লেভেলের নাস্তিক। তার ধারনা তাকে স্পুনফিড করা হবে, তিনি একটা আয়াত আনবেন আর বিশ্বাসীরা তাকে সব কিছু বুঝায়া দেবে কিন্তু তার পছন্দ হবেনা সুতরাং তিনি জয়ী। =p~

তার আরো ট্রেনিং প্রয়োজন, বাংলায় একটা উদাহরন দেয়ার পরেও যার মাথায় ব্যাসিক জিনিষ ঢোকেনা সে আবার আলোচনা করতে চায়। তাই তাকে বেবি সিটার খুজতে বলেছি যে তাকে স্পুনফিড করবে। B-)

৩১| ১০ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৫

বাউন্ডেলে বলেছেন: @অগ্নিবেশ
আপনি কোরান ভালো জানেন। অনুসরন করেন না। না করার কারন কি ? সেটারও সদুত্তর আপনি জানা নাই। বিদ্বেষ ঝেড়ে ফেলুন অর্ন্তচক্ষু দিয়ে কোরানের ভাষা বিশ্লেষন করুন। অনুসরনের আগ্রহ তৈরী হবে। প্রচুর পড়াশুনা করতে হবে । জানতে হবে - এতো রংয়ের মানুষ কেন ? কেন এতো ভাষা ? কেন দুনিয়ার ভৗগলিক অবস্থা ও আবহাওয়া স্থানভেদে ভিন্ন ? কেন মানুষের খাদ্যভাসে এতো ভিন্নতা ? এ রকম হাজারো তথ্যাদিতে- মস্তিস্কে ধারন করুন । তারপর কোরান ও আল্লাহ নিয়ে মাথা ঘামান । কিছু পাবেন। নতুবা আদিম মানুষের মতো চান-তারা দেখতে দেখতেই পগাড়-পার হয়ে যাবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.