নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[এক]
মানুষ কি মনে করে যে, আমি তার অস্থিসমূহকে একত্র করতে পারবোনা?
বস্তুত: আমি তার অঙ্গুলীর অগ্রভাগ পর্যন্ত পুন:বিন্যস্ত করতে সক্ষম।
Does man (a disbeliever) think that We shall not assemble his bones?
Yes, We are Able to put together in perfect order the tips of his fingers.
[সূরাঃ আল-কিয়ামাহ্, আয়াতঃ ৩-৪]
১৮৮০ সাল থেকে গবেষণা শুরু করে ১৮৯২ সালে ইংল্যান্ডে স্যার ফ্রান্সিস গোল্ট আবিষ্কার করেন মানুষের আঙ্গুলের ছাপের অনন্যতা। পৃথিবীতে এমন কোনো ব্যক্তি পাওয়া যাবে না যার আঙ্গুলের ছাপ অন্য কোনো ব্যক্তির সাথে হুবহু মিলে যাবে।
[কুরআন বিজ্ঞান কিংবা ইতিহাসের গ্রন্থ নয়, কুরআন নিদর্শনের গ্রন্থ।]
[দুই]
যারা কুফরী করে তারা কি ভেবে দেখেনা যে, আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী মিশে ছিল ওতপ্রোতভাবে; অতঃপর আমি উভয়কে পৃথক করে দিলাম এবং প্রাণবান সমস্ত কিছু সৃষ্টি করলাম পানি হতে; তবুও কি তারা বিশ্বাস করবেনা?
Have not those who disbelieve known that the heavens and the earth were joined together as one united piece, then We parted them? And We have made from water every living thing. Will they not then believe?
[সূরাঃ আল-আম্বিয়া, আয়াতঃ ৩০]
মহাবিস্ফোরণ তত্ত্ব মহাবিশ্বের উৎপত্তি সম্পর্কে প্রদত্ত একটি বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব। এই তত্ত্বের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো কোন ধারাবাহিক প্রক্রিয়ার পরিবর্তে একটি বিশেষ মুহূর্তে মহাবিশ্বের উদ্ভব। এই তত্ত্ব বলে আজ থেকে প্রায় ১৩.৭৫ বিলিয়ন বছর পূর্বে এই মহাবিশ্ব একটি অতি ঘন এবং উত্তপ্ত অবস্থা থেকে সৃষ্টি হয়েছিল।
১৯২৭ সালে জি. ল্যামেটার নোট করেন আমাদের মহাবিশ্বকে সময়ের পেছন দিকে একটি সিঙ্গেল পয়েন্ট হিসেবে ট্রাক করা যাবে।
[কুরআন বিজ্ঞান কিংবা ইতিহাসের গ্রন্থ নয়, কুরআন নিদর্শনের গ্রন্থ।]
[তিন]
(আল্লাহ্ই) সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন এবং সূর্য ও চাঁদ; প্রত্যেকেই নিজ নিজ কক্ষপথে বিচরণ করে।
And He it is Who has created the night and the day, and the sun and the moon, each in an orbit floating.
[সূরাঃ আম্বিয়া, আয়াতঃ ৩৩]
এবং সূর্য ভ্রমণ করে ওর নির্দিষ্ট গন্তব্যের দিকে। এটা পরাক্রমশালী, সর্বজ্ঞের নিয়ন্ত্রণ।
And the sun runs on its fixed course for a term (appointed). That is the Decree of the All-Mighty, the All-Knowing.
[সূরাঃ ইয়া সিন, আয়াতঃ ৩৮]
সর্বপ্রথম কোপার্নিকাস বললেন, পৃথিবী সহ অন্যান্য গ্রহ সূর্যের চারপাশে প্রদক্ষিন করছে। পরবর্তীতে ১৬০৯ খ্রিস্টাব্দে জোহানেস কেপলার তার বই এস্টোনমিয়া নোভাতে লিখেছেন, এই সৌর জগতে পৃথিবী আর অন্যান্য গ্রহ শুধু সূর্যের চারপাশে প্রদক্ষিন করে না, তারা নিজ অক্ষের চারপাশেও প্রদক্ষিন করে।
নিউটনই প্রথম এর বিজ্ঞানসম্মত ব্যাখ্যা দেন এবং গাণিতিক সূত্রও আবিষ্কার করেন।
পরবর্তীতে ১৯১৫ সালে পূর্ণাঙ্গভাবে ব্যাখ্যা করেন যে, মহাশূন্যে সূর্য ও পৃথিবীর মতো বস্তুগুলোর প্রভাবে তাদের চারপাশের মহাশূন্য (স্পেস) বক্রাকার (কার্ভ) ধারণ করে। মহাশূন্যের এই বাঁকানো আকৃতির কারণে তার পাশ দিয়ে অতিক্রমের সময় অন্য বস্তুর গতিপথ প্রভাবিত হয়।এবং এভাবে মহাশূন্যের মধ্য দিয়ে মহাকর্ষ বল কাজ করে।
[কুরআন বিজ্ঞান কিংবা ইতিহাসের গ্রন্থ নয়, কুরআন নিদর্শনের গ্রন্থ।]
[চার]
নিশ্চয়ই আমি আমার রাসূলদেরকে প্রেরণ করেছি স্পষ্ট প্রমাণসহ এবং তাদের সঙ্গে দিয়েছি কিতাব ও ন্যায় নীতি, যাতে মানুষ সুবিচার প্রতিষ্ঠা করে। আমি নাযিল করেছি লৌহ যাতে রয়েছে প্রচন্ড শক্তি এবং রয়েছে মানুষের জন্য বহুবিধ কল্যাণ; এটা এ জন্য যে, আল্লাহ প্রকাশ করে দিবেন কে প্রত্যক্ষ না করেও তাঁকে ও তাঁর রাসূলদেরকে সাহায্য করে। আল্লাহ সর্বশক্তিমান, পরাক্রমশালী।
Indeed We have sent Our Messengers with clear proofs, and revealed with them the Scripture and the Balance (justice) that mankind may keep up justice. And We brought forth iron wherein is mighty power (in matters of war), as well as many benefits for mankind, that Allah may test who it is that will help Him (His religion), and His Messengers in the unseen. Verily, Allah is All-Strong, All-Mighty.
[সূরাঃ হাদিদ, আয়াতঃ২৫]
আল্লাহ পৃথিবীতে লোহা নাজিল করেছেন, মানে পূর্বে পৃথিবীতে লোহা বর্তমান ছিল না৷
যদিও মনে হতে পারে এটি পৃথিবীতেই অন্যান্য পদার্থের মত সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু আমাদের ধারনা সম্পূর্ণ ভুল। পৃথিবী তো দুরের কথা, সৌরজগতের কোন স্থানে লোহার একটি অণুও সৃষ্টি হওয়া সম্ভব নয়।
তাই লোহা পৃথিবীর অভ্যন্তরে সৃষ্টি হওয়া কোন পদার্থ নয় বরং এটি এসেছে পৃথিবীর বাইরে থেকে।
*তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্রের উপর ভিত্তি করে অণুর গঠন সংক্রান্ত সূত্র, Enthalpy of Formation বা গঠন এনথালপি প্রদান করা হয়। যার মূল কথাটি হলো, কোন পদার্থকে তার গঠন উপাদান সমূহ থেকে তৈরি করতে হলে অবশ্যই একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ তাপের পরিবর্তন করতে হবে।
যেমন, ১ মোল কার্বন-ডাইঅক্সাইড তৈরি করতে হলে ন্যূনতম ৩৯৩.৫ কিলোজুল নির্গত হবে। মানে কার্বন-ডাইঅক্সাইডের গঠন এনথালপি ৩৯৩.৫ কিলোজুল। এছাড়া পানির গঠন এনথালপি ২৮৬.৫ কিলোজুল। লোহার ক্ষেত্রে গঠন এনথালপি এতই বেশি যে পৃথিবী তো দুরের কথা সৌরজগতের কোন স্থানে লোহার একটি অণুও সৃষ্টি হওয়া সম্ভব নয়।
লোহা অণুর গঠণ প্রসঙ্গে প্রফেসর আর্মস্ট্রং বলেন, সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন মৌলিক পদার্থের গঠন প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। লোহার একটি অণু তৈরি করতে যে পরিমাণ শক্তি প্রয়োজন তা এতই বেশী যে সমগ্র সৌরজগতের শক্তিও এর জন্য পর্যাপ্ত নয়। তারা হিসাব করে দেখান যে লোহার একটি অণু তৈরি করতে সৌরজগতের মোট শক্তির চারগুণ শক্তি প্রয়োজন। তাই লোহা পৃথিবীতে সৃষ্ট কোন পদার্থ নয়, লোহা এসেছে পৃথিবীর বাইরে থেকে (Extra Terrestrial Metal)। লোহা কিংবা এর উপরের অন্যান্য ভারী পদার্থগুলো কেবলমাত্র সূর্যের চেয়ে বড় কোন নক্ষত্রের বিস্ফোরণের (Supernova Explosion) মাধ্যমেই উৎপন্ন হওয়া সম্ভব।
মানে লোহা আল্লাহ্ নাযিল করেছেন, এর সৃষ্টি সৌর জগতের বাইরে।
[কুরআন বিজ্ঞান কিংবা ইতিহাসের গ্রন্থ নয়, কুরআন নিদর্শনের গ্রন্থ।]
[পাঁচ]
এবং পর্বতসমূহকে কীলক রূপে নির্মাণ করিনি?
And the mountains as pegs?
[সূরাঃ নাবা,আয়াতঃ ৭]
তিনি আকাশমন্ডলী নির্মাণ করেছেন স্তম্ভ ব্যতীত, তোমরা এটা দেখছ। তিনিই পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন পবর্তমালা যাতে এটা তোমাদেরকে নিয়ে ঢলে না পড়ে এবং এতে ছড়িয়ে দিয়েছেন সর্ব প্রকার জীব-জন্তু এবং আমিই আকাশ হতে বারি বর্ষণ করে এতে উদ্ভব করি সর্বপ্রকার কল্যাণকর উদ্ভিদ।
He has created the heavens without any pillars, that you see and has set on the earth firm mountains, lest it should shake with you. And He has scattered therein moving (living) creatures of all kinds. And We send down water (rain) from the sky, and We cause (plants) of every goodly kind to grow therein.
[সূরাঃ লুকমান, আয়াতঃ ১০]
আর তিনি পৃথিবীতে সুদৃঢ় পর্বত স্থাপন করেছেন, যাতে পৃথিবী তোমাদেরকে নিয়ে আন্দোলিত না হয় এবং স্থাপন করেছেন নদ-নদী ও পথ, যাতে তোমরা তোমাদের গন্তব্যস্থলে পৌঁছতে পার।
And He has affixed into the earth mountains standing firm, lest it should shake with you, and rivers and roads, that you may guide yourselves.
[সূরাঃ আন-নাহল, আয়াতঃ ১৫]
এছাড়াও কুরআনের আরো কয়েকটা আয়াতে পাহাড় সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে।
আমেরিকান ভূপদার্থবিদ ড. ফ্রাঙ্ক প্রেস এবং সিভার Earth(পৃথিবী) নামক বইয়ে ব্যাখ্যা করেছেন যে পাহাড়-পর্বত হচ্ছে পেরেকাকৃতি বিশিষ্ট এবং এগুলো অবিভক্ত বস্তুর এক ক্ষুদ্র অংশ মাত্র, যার মূল মাটির গভীরে প্রোথিত। তাদের মতে, ভূপৃষ্ঠের আবরনকে স্থিতিশীল রাখতে পাহাড়-পর্বতগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
এই মতবাদ বহুতর গবেষণার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
[কুরআন বিজ্ঞান কিংবা ইতিহাসের গ্রন্থ নয়, কুরআন নিদর্শনের গ্রন্থ।]
[ছয়]
অতঃপর আমি ওকে শুক্রবিন্দু রূপে স্থাপন করি এক নিরাপদ আধারে।
Thereafter We made him (the offspring of Adam) as a Nutfah (mixed drops of the male and female sexual discharge) (and lodged it) in a safe lodging (womb of the woman).
পরে আমি শুক্রবিন্দুকে পরিণত করি রক্তপিন্ডে, অতঃপর রক্তপিন্ডকে পরিণত করি মাংসপিন্ডে এবং মাংসপিন্ডকে পরিণত করি অস্থিপঞ্জরে; অতঃপর অস্থিপঞ্জরকে ঢেকে দিই মাংস দ্বারা; অবশেষে ওকে গড়ে তুলি অন্য এক সৃষ্টি রূপে; অতএব নিপুণতম স্রষ্টা আল্লাহ কত কল্যাণময়!
Then We made the Nutfah into a clot (a piece of thick coagulated blood), then We made the clot into a little lump of flesh, then We made out of that little lump of flesh bones, then We clothed the bones with flesh, and then We brought it forth as another creation. So blessed be Allah, the Best of creators.
[সূরাঃ আল মুমিনুন, আয়াতঃ১৩-১৪]
কুরআনের উল্লেখিত মানব-ভ্রূণ সংক্রান্ত আয়াতগুলোকে প্রফেসর কেইথ লিওন মুরের কাছে পাঠানো হয়। প্রফেসর মুর কুরআনের প্রত্যেকটি আয়াত এবং আধুনিক ভ্রূণতত্ত্বের ভেতর মিল খুঁজে পান। শুধুমাত্র তিনি একটি আয়াত বুঝতে পারেননি,
খালাকাল ইনছা-না মিন ‘আলাক।
সৃষ্টি করেছেন মানুষকে রক্তপিন্ড হতে।
Has created man from a clot (a piece of thick coagulated blood).
[সূরাঃ আলাক, আয়াতঃ ২]
কুরআনে উল্লিখিত ‘আলাক’ শব্দটির অর্থ রক্তপিন্ডের পাশাপাশি জোঁকের মত ঝুলন্ত বস্তুকেও নির্দেশ করে।
কেইথ মুরের ধারণা ছিলনা, মাতৃগর্ভের একটি ভ্রুণ দেখতে ঝুলন্ত জোঁকের মত হয়। বিষয়টি পরীক্ষা করার জন্য ভ্রূণ সম্পর্কে তিনি পরবর্তী গবেষণা শুরু করেন। শক্তিশালী মাইক্রোস্কোপ ব্যবহার করে তিনি মাতৃগর্ভের ভ্রুণকে পর্যবেক্ষণ করেন এবং জোঁকের গঠনের সাথে তার তুলনা করেন। উভয়ের মধ্যে আশ্চর্য সামঞ্জস্য পেয়ে তিনি বিস্মিত হন।
একইভাবে তিনি ভ্রুণতত্ত্ব সম্পর্কে কুরআনে বর্ণিত তারা অজানা বিভিন্ন তথ্য নিয়ে গবেষণা করেন। ভ্রুণতত্ত্ব সম্পর্কে আটটি নতুন বিষয় সমাধানে তিনি কুরআন ও হাদীসের তথ্য ব্যবহার করেন।
ভ্রুণতত্ত্ব সম্পর্কে ড. মুর এরপূর্বে “The Developing Human” নামে একটি গ্রন্থ রচনা করেন। কুরআন থেকে নতুন তথ্য আবিষ্কারের পর ১৯৮২ সালে তিনি এর তৃতীয় সংস্করণ রচনা করেন।
বলা বাহুল্য, ৭ম শতকে কুরআন যখন ভ্রূণ নিয়ে কথা বলছে, তখন ভ্রূণতত্ত্বের উদ্ভবই ঘটেনি। ভ্রূণতত্ত্বের বয়স বড়জোর একশো বছর।
[কুরআন বিজ্ঞান কিংবা ইতিহাসের গ্রন্থ নয়, কুরআন নিদর্শনের গ্রন্থ।]
তথ্যসূত্র: ১) https://www.islam-guide.com/ch1-1-a.htm
২) Image Source: Click This Link
২| ৩০ শে মে, ২০২২ রাত ১২:৪৩
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: শিরোনামের সাথে লেখার মিল নেই। শিরোনাম ঠিক আছে। কোরান একটি ধর্মীয় গ্রন্থ যা বিজ্ঞানময় ও গানিতিক।
৩| ৩০ শে মে, ২০২২ সকাল ৯:১৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: পবিত্র কোরআনকে কারো সংগে তুলনা করাটাই একটা বোকামী; ইহা ধর্মগ্রন্থ আর ধর্ম হচ্ছে বিশ্বাস। বিশ্বাসকে যুক্তির মাধ্যমে প্রকাশ করা যায়না।
৪| ৩০ শে মে, ২০২২ সকাল ১০:৩৯
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: কিচু কিছু ব্যাক্তি ধর্মকে বারে বার বিশ্বাস বলে অবহিত করার পিছনে কি যুক্তি খুজে পাই আমি বুঝি না? আল কোরানে বলছে “ইহা বিজ্ঞানময় গ্রন্থ”। আপনি এটা বলতে পারেন যে বিশ্বাসের মাঝে বৈজ্ঞানিক যুক্তি আছে বৈজ্ঞানিক প্রমান আছে। গ্রন্থটি ফ্রম গড। অতএব অবৈজ্ঞানিক তো হতে পারে না।
৫| ৩০ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৩
তানভির জুমার বলেছেন: তিনি পাশাপাশি দুই দরিয়া প্রবাহিত করেছেন. উভয়ের মাঝখানে রয়েছে এক অন্তরাল, যা তারা অতিক্রম করে না। [সুরা আর-রহমান ১৯-২০]
৬| ০১ লা জুন, ২০২২ বিকাল ৪:১৪
সাইফ৭৩ বলেছেন: এ সম্পর্কিত Is the Qur'an God's Word ? dr zakir naik এর লেকচার আমার কাছে চমৎকার লেগেছে।
ইংলিশ ভার্সন ttps://www.youtube.com/watch?v=9RuQMD4yYWg
বাংলা ডাবিং লিংক https://www.youtube.com/watch?v=o3E8g6mYmkE
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে মে, ২০২২ রাত ১২:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি কি বলতে চাইছেন?