নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কল্যাণেষু,
হঠাৎ করে লিখবার অবসরে তোমাকে মনে পড়ল। নতুন করে সাজবে বলে আজ প্রকৃতির রুক্ষতা প্রায় শেষের দিকে। নগ্ন শহর থেকে বহুদূরে তার পথ গিয়াছে থেমে, তবু পথে তোমার ঠোঁটের উষ্ণ স্তব্ধতা আজো টের পাই।
যার সামনে চলবার ক্লান্তি নাই, পেছনে তাকাবার করুণা নাই তাকে রোধ করবার সাধ্য কার আছে বলো?
কল্যাণেষু, অনেকদিন চলে গেছে তোমাকে দেখি নাই। জোছনার আলোয় তবু তোমার মুখ ধীরে ধীরে মুছে যাচ্ছে, স্বপ্নেও বিশেষ আনাগোনা নাই।
প্রকৃতির এই এক নিয়ম, কোথায় যেন ঠিক শরীর আর মন একসাথে জুড়ে দেয়া হয়েছে। যেন দূরত্বে দুইয়েরই ক্ষয় আছে।
তবু অবসরে ঢের সময় পার হয়েছে, ক্ষত রোধ করবার জন্য যা হয়তো যথেষ্ট। তবু ক্ষতে যে অমীমাংসিত দাগ, তাকে মুছে ফেলবার শক্তি নেই শরীরের। হয়তো সমস্ত জীবন বয়ে নিয়ে যেতে হবে। এ ক'টা দিনে প্রাণশক্তির ক্ষয় হয়েছে, ক্ষয় হয়েছে তোমার নগ্ন হাত ধরবার শক্তি। যে যাইহোক, কালোত্তীর্ণ কালে কারই বা অধিকার থাকে, কারই বা থাকে জয় করবার শক্তি?
তবু দিনের শেষে স্মৃতিরোমন্থন করি,তবু আসবার দরকার নেই জেনে আমারনি কেউ আসে...
ভালো থেকো।
--ডাকবাক্স
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৫০
মারুফ তারেক বলেছেন: ধন্যবাদ
সাধু থেকে যে কখন চলিত মিশে গুরুচণ্ডালী দোষ হয়ে যায় তার ঠিক থাকে না। পুরোটা চলিত লিখলে সমস্যা হয় না।
পুরোটা চলিত লিখে দিয়েছি।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:২৯
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: সাধু ভাষা দিয়ে শুরু করে পরে চলিত লাগানো ঠিক হয় নাই। নজর দেয়া দরকার এসবে।