নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
উপরের ছবিটি জার্মানির ডরমুন্ড শহরের রেলস্টেশন তোলা। গতকাল অস্ট্রিয়া থেকে এসে পৌছানো শরণার্থীদেরকে দেখা যাচ্ছে। সেখানে সাহায্য করতে উপস্থিত ছিলেন পুলিশ এবং শহরের সাধারণ নাগরিকেরা।
একটি শিশু আয়লান।আয়লানের জীবনের বিনিময়ে হয়ত শত শত আয়লান এবং তাদের পরিবারের জীবন রক্ষা হচ্ছে।বিশ্ব নেতৃত্ব জেগে উঠেছে। জেগে উঠেছে মানুষের মানবিক সত্তা। এগিয়ে এসেছে ইউরোপের দেশগুলো। শরণার্থীদের আশ্রয় দানের জন্য এগিয়ে এসেছে জার্মানি। রঙিন বেলুন আর ফেস্টুন হাতে শরণার্থীদেরস্বাগত জানাচ্ছেন জার্মানির সাধারণ নাগরিকেরা।তারা খাবারের প্যাকেট, পানীয়, কাপড়সহ প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে হাজির হচ্ছেন রেলস্টেশনগুলোতে। শরণার্থীদেরকে জার্মানির বিভিন্ন প্রদেশে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। তাদের জন্য আবাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে সরকারী স্কুল এবং প্রতিষ্ঠানগুলোতে।এদিকে, জার্মান পার্লামেন্টের বিরোধীদলীয় উপনেত্রী সারা ভাগেননেখট শরণার্থীদের এই অবস্থার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে দায়ী করেন। যাইহোক, জয় হয়েছে মানবতার।
আয়লান, তুমি ঘুমিয়ে আছ তোমার যুদ্ধ বিধ্বস্ত মাতৃভূমিতে। ঘুমিয়ে থাক শান্তিতে। আয়লান তোমাকেই বলছি, কখনও আমাদেরকে প্রশ্ন করো না। আমরা উত্তর দিতে পারব না।মানবতা বেঁচে থাকুক মানুষের মাঝে।
তথ্যসূত্রঃ প্রথম আলো।
২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৭
সাঈক আহসান বলেছেন: আয়নাল তোমাকেই বলছি, কখনও আমাদেরকে প্রশ্ন করো না। আমরা উত্তর দিতে পারব না।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৫
মারুফ তারেক বলেছেন: ধন্যবাদ সাঈক আহসান।
৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৫
সাধারণ আমি আমার বলেছেন: বিশ্ব বিবেক কবে যে জাগ্রত হবে তার অপেক্ষা আছি
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৩
মারুফ তারেক বলেছেন: অপেক্ষায় আছি কবে ভোর হবে, উঠবে নতুন সূর্য।
৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩১
এস কাজী বলেছেন: গতকাল এএফপির ওয়েবসাইট এ ছবি দেখলাম জার্মান বাসীরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে শরণার্থী দের জন্য। যেন তাদের বহুদিনের আত্মীয় অনেক দিন দেখা হয়নি আজ দেখা হবে। চোখে মুখে টিকরে পরছে আনন্দ। জার্মান রা প্রমান করল তারা মানুষ। একটা ছোট কারেকশন আছে। আপনি লিখেছেন আয়নাল। নামটি আসলে হবে আয়লান। আয়লান কুর্দি। ধন্যবাদ।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫৫
মারুফ তারেক বলেছেন: ধন্যবাদ এস কাজী। মানবতার জয় হোক।
৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
সিরিয়ান তরুণদের উচিত ছিল দেশের জন্য যুদ্ধ করা।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:১৯
মারুফ তারেক বলেছেন: হাজারবার উচিত ছিল। ৭১ এ সবাই যদি দেশ ছেড়ে পালাত, তাহলে তো আমাদের দেশ মোটেই স্বাধীন হত না। কাউকে না কাউকে তো এগিয়ে আসতেই হবে।
৬| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জার্মানীর ঔদার্য ইউেরাপকে পথ দেখীয়েছে!
ধন্যবাদ জার্মান।
কিন্তু একটা বিষয় দেখূন সবাই সব বলছে- কিন্তু সিরিয়াকে থামাতে বলছেনা কেউ! এই আমেরকিা কিন্তু মিশরের নির্বাচিত সরকারে ছুতা নাতায় মাত্র ১ দিনেই উৎখাত করেছে! স্বৈরশাসক সিসির পিছনে এখনো মদদ দিচ্ছে!
অথচ তারা কি এতই অসহায় যে বাশারকে থামাতে পারছে না?
নাকি এটাও একটা গ্রেট গেমের অংশ বিশেষ মাত্র!? কি জানি???
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৩
মারুফ তারেক বলেছেন: কিন্তু, এই বিষয়টি শুনে থাকবেন যে, জার্মান পার্লামেন্টের বিরোধীদলীয় উপনেত্রী সারা ভাগেননেখট শরণার্থীদের এই অবস্থার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে দায়ী করেছেন। আসল কথা হল সাম্রাজ্যবাদীদের কড়াল গ্রাসে পড়েছে আমাদের পৃথিবী। কবে যে মুক্তি মিলবে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৬
muftisiraji বলেছেন: ধন্যবাদ