নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বলার মত তেমন কোনো গুন নেই এমনকি কোনো কিছুতেই সেরা নই কিন্তু সব সময় সেরাদের আশে পাশে থেকে সব সময় শিখতে চাই...\n

মাহদি (এক জন মেরুদণ্ডী প্রাণী)

মাহদি (এক জন মেরুদণ্ডী প্রাণী) › বিস্তারিত পোস্টঃ

World Blood Donors Day ; 2017

১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১:৫০

প্রথমেই একটা ছোট গল্প বলে নেই..

ভাইভা বোর্ডে ফরেনসিক মেডিসিনের এক লিজেন্ডারী প্রফেসর,হঠাত প্রশ্ন করে বসল ..
## ‘আচ্ছা... বলো  , কে বড় ? কে সেরা ? মানুষ নাকি ফেরেস্তা ? ’’
#সার , মানুষ
## কেনো ?
#সার, আমি কখনো কোণ ফেরেস্তাকে , কোন মানুষের জীবন বাচাতে রক্ত দিতে দেখিনি  ... মানুষের জীবন বাচাতে সব সময় মানুষকেই এগিয়ে আসতে দেখেছি ..তাই সার,আমি মনে করি ,মানুশ ফেরেস্তার তুলনায় #বড় #মহান #পবিত্র

14 june #World_blood_donars_day
এ বছরের প্রতিপাদ্দ্য

''Don’t wait until disaster strikes –
What can we do ?

#GiveBlood
#GiveNow
#GiveOften''

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরিসংখ্যান অনুযায়ী প্রতি বছর ১১২.৫ মিলিয়ন ব্লাড ডোনেশন কালেক্ট করা হয়, ৫৭টি দেশে তাদের প্রয়োজনের ১০০% নন পেইড ব্লাড ডোনার থেকে কালেক্ট করে থাকে।

http://www.who.int/campaigns/world-blood-donor-day/2017/en/
http://www.who.int/campaigns/world-blood-donor-day/2013/blood_donor_countries.pdf

আফসুস !! সেই লিস্ট পাশের দেশ মালদীপ আছে, আফ্রিকার জিম্বাবুয়ে, নামবিয়া ,উগান্ডা কিংবা ওয়েস্টারন প্যাসিফিকের কুক আইল্যান্ড এর মত দেশ থাকলেও ..নেই আমার সোনার বাংলাদেশ !
World_Health_Organization (WHO) এর টার্গেট - ২০২০ সালের মধ্যে পৃথিবীর কোনো রোগীকে যেন আর টাকা দিয়ে রক্ত কিনতে না হয় এবং যথাসময়ে রক্তের সরবরাহের শতভাগ নিশ্চয়তার ব্যবস্থা করা হয় ।
তারা আরো জানায়..মোট জনসংখার মাত্র ১% ব্লাড ডোনেশনে এগিয়ে আসলেই, সে দেশের বেসিক রিকয়ারমেন্ট পূরন করা সম্ভব !! জি..মাত্র ১% !
তাহলে আর দেরি কিসের !!

#রক্ত_দিন #জীবন_বাচান
বরকতের এ মাসে নাহয় আরেকবার প্রমান করুন –‘আমরাই সেই সৃষ্টির সেরা -আশরাফুল মাখলুকাত

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ২:০৩

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: একটি জীবন বাচাতে এখন রক্তদান করুন।।

২| ১৯ শে জুন, ২০১৭ ভোর ৪:০১

শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: মানুশ ও ফেরেস্তা দিয়ে বেশ লৌকীক ও মুল্যবান কথা বলেছেন। কিন্তু আমাদের দেশের মানুশদের মধ্যে যে আবেগী,অলৌকীক ভূত ঢুকে গেছে-সেটা অতটা সহজে বের হবেনা। এখনও বেশ কয়েক যুগ সময় লেগে যাবে। এর মধ্যে একটু একটু করে তাদের জ্ঞান বাড়বে এবং তারা নিজেদের ভূলগুলো বুঝতে পারবে। বুঝতে পারার পর পরবর্তি প্রজন্ম বেশ আফছোসও করবেন সেসব ধংশমূলক কর্মকান্ডের জন্য। তখন বুঝতে পারবে তারা যে ভূলগুলো নিয়ে মাতামাতি করেছিল। মানুশগুলো যেন ধেন হাটে ওল নিয়ে বসার মত কাজ করে আসছে। বিশ্লেষণ ক্ষমতা কম বিধায় অতি সহজেই একরকম বুঝে ফেলে এবং আত্নঘাতী হয়ে উঠে-নির্দ্দিধায় রাষ্ট্রের মধ্যে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি করতে দ্বিধাবোধ করেনা।

১৯ শে জুন, ২০১৭ ভোর ৪:৪৮

মাহদি (এক জন মেরুদণ্ডী প্রাণী) বলেছেন: আবেগী,অলৌকীক ভূত' এক দিন বিদায় নিবেই..আমারা নাহয় সেদিনের প্রতিক্ষায় রইলাম..

৩| ১৯ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৪১

নতুন বলেছেন: মানুষই পারে দুনিয়াকে স্বগ` বানাতে....

অামাদের আশেপাশেই অনেক মানুষই আছে যারা মানুষের সাহাজ্যে এগিয়ে আছে...

আসলে দুস্টু মানুষের চেয়ে ভালো মানুষের সংখ্যা কিন্তু কম না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.