![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"ও আমার উড়াল পঙ্খিরে, যা যা রে উড়াল দিয়া যা..." পাগলা কিছিমের মানুষ কোন ইষ্টিশন নাই, গাইল জানি কিন্তু গাইল পাড়ি না। দিলের দরজা ২৪/৭ খুইলা রাখি মাছি বসে মানুষ বসে না। মানুষ খালি উড়াল পারে! এক দিন আমি ও দিমু উড়াল, নিজের পায়ে নিজে মাইরা কুড়াল...
পথের খাবার, ঘাটের ঘাবার: আজ থেকে পাঁচ বছর আগে ২০০৮ এ আমি যখন সিদ্ধান্ত নিলাম দেশে থেকেই কাজ করবো ছবি বানাবো। তখন দেশে ফিরে প্রথম প্রথম কয় দিন রাস্তা ঘাটের চা খেতে ভীষন অসুবিধে হতো। ময়লা পানিতে চুবিয়ে চুবিয়ে পাঁচ আঙ্গুলে চায়ের কাপ তুলে উপুর করে আধা পানি ঝরিয়ে সেই কাপে চা ঢালা আবার মাটিতে গড়াগড়ি খাওয়া চায়ের কাপ সেই ঘোলা পানির বালতিতে চুবানি দিয়ে ফের চা ঢালা! ইয়াক্ লাগত খুব। তার পর দিন গেলে যা হবার তাই হলো। আগে যেখানে মাম পানি ছাড়া অন্য কোন কম্পানির পানিই খেতাম না সেখানে এখন আমি দিব্বি ওয়াশার পানি ঢকঢক করে খেয়ে ফেলছি। পথে ঘাটের 'ভাই ভাই হোটেল' টাইপ রেস্তোরার খাবার খাওয়াটাও অস্বস্থির কারন ছিল। প্রথম দিন শুটিংএর নাস্তা একটু আড়ালে যেয়ে ঝোপের ভেতর ফেলে দিয়ে ছিলাম। আল্লাহ মাবুদের ইশারায় এখন আমি সব খাই। আলহামদুলিল্লাহ্! আরিচা ঘাটের ইলিশ ভাজা, আলু ভাজি আর পথের ধারের রেস্তোরার ঝাল গরুর গোস্ত আর কচুর ছড়ার তরকারী ইয়ামী ইয়ামী করে খেয়ে শহীদ হয়ে যাই। ইয়া মাবুদ তুমি রহম কইরো! আমি যেনো এমনি করে বাংলার আলো, বাতাস, জল, হাওয়ায় ও ফরমালিন খেয়ে বেঁচে থাকতে পারি আরো কিছু কাল। জয় বাংলা! জয় বাংলার পথেঘাটের খানাখাদ্য।
২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৫
আল ইফরান বলেছেন: ভাইরে, পথে-ঘাটে না খাইতে শিখলে আপনে বাংলাদেশী হইবেন কেমনে ?
৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭
রাতুল_শাহ বলেছেন: আগে তো খাইতে পারতাম না, এখন সবই রুচি হয়।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহা....... আইসিডিডিআরবির ঠিকানাটা কি জানা আছে??? মানে ডাইরিয়া হাসপাতাল আর কি........................