নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি পেশায় একজন শিক্ষক, প্রশিক্ষক, সংবাদকর্মী, সমাজসেবক এবং প্রযুক্তিবিদ। শিক্ষা, প্রশিক্ষণ, প্রযুক্তি, এবং সমাজের উন্নয়নমূলক কার্যক্রম নিয়ে আমি বিভিন্ন পত্রিকায় কলাম লিখে থাকি।
নোমান মাহফুজ: আজকের সমাজ! বড়ই অদ্ভুত! ভাবতে কষ্ট হয়। যেখেনের আলো ছায়াটা বর্তমানে ঘৃণিত বাতাসে রুপ নিয়েছে। সত্য বলতে গেলেই মুখোশধারীদের উপদ্রব বেড়ে যায়। ফলে মিথ্যেরা তাদের নষ্টামীকে একটু আধটু নড়াচড়া করার সাহস পায়। জ্ঞানীজনের কথা অল্প বিদ্যা ভয়ংকর! আসলেই বাস্তব। দু এক লাইন লিখতে পারে । দু কথা বলতে পারে। তাই বলেে কেউ কী লেখত বা বক্তা হয়ে যায়! কখনো নয়। প্রয়োজন মেধা প্রতিভার। প্রয়োজন বুদ্ধি বিবেকের। হিংসার অনলে পুড়ে যদি কখনো কোন মানুষরুপী শয়তান নিজেকে ভাবে সেই একা একশ তবে বলবো জ্ঞানীজনের কথা, অল্প বিদ্যা ভয়ংকর! শেষ পর্যন্ত প্রকাশ্যে আমার বিরুদ্ধে নিজেদের অবস্থান প্রকাশ করে আমাকে নয় নিজেদের অতীতকেই স্মরণ করিয়ে দেয়া হলো। কাগজ আর ব্লগে লিখল্ই লেখক কলামিষ্ট হওয়া যায় না। সুস্থ বিবেকের অভাব যদি থেতে থাকে। একজন আবুলের কথা, যাকে দেখলাম লেখা চুরিতে হেডমাষ্টার, আরেকজন আদু ভাই, যে ভাল করে কথা বলতে পারে না সে একজন বিশিষ্ট চুর লেখকে সমাজে আবির্ভাব হয়েছে। তাদের নিয়ে সমাজ অবশ্য অন্ধ বিশ্বাসে দিনযাপন করছে। জানে না সেই অল্প বিদ্যা ভয়ংকরের কাহিনী কিংবা চুরের চুরির তেলেসমাতি। এসব চুর বাটপারদের কল্যাণে জাতি খুব শীঘ্রই বিপর্যয়ের আলামতে গন্ধ পাচ্ছে। হয়তো বোবা হয়ে বলতে পারছে না।
তাই বলছি, দুঃখিত সমাজ! আমাকে আমার মতো থাকতে দাও! ভন্ডদের থেকে আলাদা করে দাও। ওরা যে সমাজের কীট। ওরা যে নষ্ট সমাজের কারীগর।
©somewhere in net ltd.