নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি পেশায় একজন শিক্ষক, প্রশিক্ষক, সংবাদকর্মী, সমাজসেবক এবং প্রযুক্তিবিদ। শিক্ষা, প্রশিক্ষণ, প্রযুক্তি, এবং সমাজের উন্নয়নমূলক কার্যক্রম নিয়ে আমি বিভিন্ন পত্রিকায় কলাম লিখে থাকি।

ছোট কাগজ কথিকা

আমি পেশায় একজন শিক্ষক, প্রশিক্ষক, সংবাদকর্মী, সমাজসেবক এবং প্রযুক্তিবিদ। শিক্ষা, প্রশিক্ষণ, প্রযুক্তি, এবং সমাজের উন্নয়নমূলক কার্যক্রম নিয়ে আমি বিভিন্ন পত্রিকায় কলাম লিখে থাকি।

ছোট কাগজ কথিকা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আপনার শিশু রেগে গেলে কি করবেন?

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৭

শিশুদের মানসিক অবস্থার পরিবর্তন খুব দ্রুত হয়ে থাকে। তাই তাদের মেজাজ মর্জির ক্ষেত্রেও দেখা যায় বিস্তর পরিবর্তন। হয়তো খুব সামান্য একটি খেলনার জন্য রাগারাগি কিংবা হাতাহাতি শুরু করে দিলো। আবার খুব বড় কিছু হারিয়ে গেলেও রইলো নিরুত্তর। তাই শিশুদের এই সকল বিষয়ে কিছুটা বুদ্ধিমত্তার সাথে সামাল দিতে হয়।
:
১। রেগে গেলে রাগ থামানোর চেষ্টা করবেন নাঃ
:
আপনার শিশুটি যদি খুব রেগে যায় তবে তার রাগ থামানোর চেষ্টা না করাই ভালো। রাগ থামাতে গেলে তার রাগ আরো বেড়ে যাবে। হয়তো ভাঙ্গাভাঙ্গি শুরু করবে। রেগে গেলে তার রাগ নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে দিন। এতে করে সে রাগের ক্ষেত্রে নিজের নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি ধারণ করতে পারবে।
:
২। কিছুটা এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুনঃ
:
আপনার শিশুটি রেগে গেলে তার রাগকে আমলে না নিয়ে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। এমন ভাব করুন যে, আপনি তার রাগকে খেয়ালই করেননি। রাগান্বিত অবস্থায় তার রাগকে আমলে নিলে সে রাগকে প্রকাশের জন্য আরো রাগ দেখাবে। তাই এড়িয়ে চলাটাই ভালো।
:
৩। প্রহার করবেন নাঃ
:
আপনার শিশুটি রেগে গেলে তাকে কখনোই প্রহার করতে যাবেন না। এই প্রহারটি তার মানসিক বিকাশে বাধাগ্রস্ত করবে তাকে আরো বেশি রাগতে উৎসাহিত করবে। আপনার প্রতি তার একটি ঘৃণা জন্মাবে। তাই শিশুদের প্রহার করবেন না।
:
৪। মনোযোগ অন্য দিকে সরানোর চেষ্টা করুনঃ
:
আপনার শিশুটি রেগে গেলে তার মনোযোগটি অন্য দিকে সরিয়ে নেওয়ার একটি পরোক্ষ চেষ্টা করুন। যেমন আনমনে আপনি গিয়ে তার প্রিয় কার্টুন কিংবা প্রিয় গান ছেড়ে দিলেন। অথবা তার প্রিয় খাবারটি চমৎকারভাবে সাজিয়ে টেবিলে রাখলেন। দেখবেন তার মনোযোগ রাগ থেকে এখানে চলে এসেছে।
:
৫। তার সাথে কোমল ভাষায় কথা বলুনঃ
:
এটি সবচেয়ে চমৎকার একটি শিক্ষণীয় পদ্ধতি। এতে করে আপনার শিশুটি রাগের নেতিবাচক দিকটি বুঝতে পারবে। তাকে একটি উচু জায়গায় বসান তারপর তার সাথে কোমলভাবে কথা বলুন। সে যদি শপিং এ গিয়ে একটি নতুন খেলনা কিনে দেওয়ার জন্য রাগ দেখায় তাকে বাইরে নিয়ে আসুন। রাস্তার পথশিশুদের দেখিয়ে তাদের খেলনা না থাকার কষ্ট তার সামনে তুলে ধরুন। বিশ্বাস করুন, তার ভেতরে একটি সুন্দর মানসিক সত্তা তৈরি হবে।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার বাচ্ছা আছে?

২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৪

চ্যাং বলেছেন: বিয়াই করি নাই মিয়া । তয় বাইচ্চা রাগ কল্লে পরে প্রথমে ভাল করে উলু আলু আদর কমমু । এর পরেও যদি কান্না না থামায় তবে কচকচে দেখে বেত নিয়া পিঠে ভালভাবে উত্তম ও মধ্যম দিয়া ঠান্ডা করুম । কোন কথা ছলপু না । ধমক ধামক না । খালি মাইর ।

৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: এসব তত্ব আগেই পড়েছি তবে আপনার কাছ থেকে আবার জানলুম।ভাল লাগল, কাজের পোস্ট।

৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৫

শায়মা বলেছেন: চ্যাং বলেছেন: বিয়াই করি নাই মিয়া । তয় বাইচ্চা রাগ কল্লে পরে প্রথমে ভাল করে উলু আলু আদর কমমু । এর পরেও যদি কান্না না থামায় তবে কচকচে দেখে বেত নিয়া পিঠে ভালভাবে উত্তম ও মধ্যম দিয়া ঠান্ডা করুম । কোন কথা ছলপু না । ধমক ধামক না । খালি মাইর ।


হা হা চ্যাং ভাইয়া!!!!!!!!


আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.