নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি পেশায় একজন শিক্ষক, প্রশিক্ষক, সংবাদকর্মী, সমাজসেবক এবং প্রযুক্তিবিদ। শিক্ষা, প্রশিক্ষণ, প্রযুক্তি, এবং সমাজের উন্নয়নমূলক কার্যক্রম নিয়ে আমি বিভিন্ন পত্রিকায় কলাম লিখে থাকি।
প্রকৃতির আপন লীলাখেলায় মেতে আছে অপার সৌন্দর্যের জলপাথড়ের ভূমি বিছনাকান্দি! দৃষ্টির শেষ সীমানা পর্যন্ত রয়েছে শুধু পাথর আর পাহাড়। তাই অবসরে বেড়াবার আদর্শ জায়গা এটি।
বিছানাকান্দি গেলে আপনার চোখে পড়বে অসংখ্য পাথরের সমাহার । মনে হবে, এটি যেন পাথরের বিছানা। এ যেন এক অপূর্ব সৌন্দর্য, যা নিমিষেই আপনার ক্লান্তি দূর করতে বাধ্য। মেঘালয় রাজ্যের পাহাড় থেকে নেমে আসা ঝর্ণার পানিতে পা ফেললে মনে হবে পৃথিবীর সব শান্তি যেন এখানে।
এখানে দূর থেকে দেখলে মনে হবে আকাশ আর মেঘের সাথে পাহাড়ের দলগুলো যেন মিশে আছে। তবে আপনি যতই এর কাছে যাবেন পাহাড়গুলোর ততই আকাশ থেকে যেন দূরে যেতে থাকে। আর পাহাড়ের গায়ে বেপরোয়া সাদা মেঘের দলগুলো যেন লেগে আছে আঠার মতো।
যেভাবে যাবেন: ঢাকা থেকে সিলেটে আপনি ট্রেনে বা বাসে করে যেতে পারেন। সিলেট শহরের যে কোন প্রান্ত থেকে রিজার্ভ করা সিএনজি নিয়ে জেতে হবে হাদার বাজার, ভাড়া নেবে বড়জোর ৫০০ টাকা। সিলেটের আম্বরখানা থেকেও যাওয়া যায় আলাদাভাবে। সেখানে প্রতি সিএনজিতে চারজন করে নেয়া হয় হাদার বাজার পর্যন্ত। ভাড়া জনপ্রতি ৮০ টাকা। সময় লাগবে দেড় ঘণ্টার মত। হাদার বাজার নেমে নৌকা ঠিক করতে হবে বিছানাকান্দি পর্যন্ত। ভাড়া নেবে ৪০০-৫০০ টাকা আপ ডাউন। তবে স্থানীয়রা
ইদানিং পর্যটক বেশি দেখে নৌকার কৃত্রিম সঙ্কট সৃষ্টি করে নৌকা ভাড়া বেশি নিচ্ছে। সেক্ষেত্রে ৮০০-১০০০ টাকা লাগতে পারে। তাই উঠবার সময় দামাদামি করে উঠবেন, কারণ হাদার বাজার থেকে বিছানাকান্দির দূরত্ব খুব একটা বেশি না। ইঞ্জিন চালিত নৌকায় যেতে সর্বোচ্চ ২০ মিনিট লাগে।
©somewhere in net ltd.