নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রকৃত সত্যের দিকে আমাদের ছুটতে হবে..

রাশিদুল ইসলাম লাবলু

প্রকৃত সত্যকে উপলদ্ধি করতে হবে খোলা মন নিয়ে।

রাশিদুল ইসলাম লাবলু › বিস্তারিত পোস্টঃ

নৈতিক অবক্ষয় রক্ষার্থে আমাদের কি করনীয়? পর্ব-১

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৩২

নতুন উপদেষ্টাদের কাছে আমার আকুল আবেদন “ রাষ্ট্র সমাজে নামাজকে বাধ্যতামূলক করা হোক”। নামাজ মানুষের মনোনশীলতাকে পরিচ্ছন্ন করে। নামাজ পড়লে আমাদের কারো কোন ক্ষতিতো হয়ই না বরং নামাজ নৈতিকতা শিক্ষার অন্যতম চাবিকাঠি। যা ইদানিং বৈজ্ঞানিক ভাবে স্বিকৃত। আসুন এ ব্যাপারে আলোচনায়।

অনেকদিন পর আপনাদের মাঝে আসলাম। আসলে ধর্ম নিয়ে গবেষনা করা আমার একটি নেশা। ২০ বছর ধরে আমরা যা করে যাচ্ছি। ধর্মীয় বিভিন্ন বিষয়বস্তু নিয়ে আলোচনা সমালোচনা করে আমি কেমন যেনো আনন্দিত হই আর এই আনন্দটাই আমাকে মাঝে মধ্যে আপনাদের সামনে নিয়ে আসে। আজকের বিষয়বস্তু হলো নামাজ বা প্রার্থনা আমরা কেনো করবো? পৃথিবীতে যুগে যুগেই অসংখ্য ধর্ম এসেছে প্রতিটি ধর্ম এই জাতীয় বিষয়বস্তু নিয়ে ব্যস্ত রেখেছে ধার্মীক শ্রেনিদের মাঝে। কিন্তু কেনো প্রাথনা, ধ্যান, নামাজ মানুষের জীবনে এসেছে। ধর্মের মধ্যে দিয়ে মানুষের বাস্তব জীবনে এগুলো প্রবেশ ঘটানো কি অপরিহার্য ছিলো? কেনো মানুষরে যুগে যুগে ধ্যান করেছে। প্রাথনা করেছে। নামাজ পড়েছে? এতি কি মানুষের জীবনের কোন উপকারিত আছে নাকি অযথা মানুষেরা নিজেদের স্বার্থে এগুলো সৃষ্টি করেছে। একটি শ্রেনি তো মাঝে মাঝে বলে এই সকল নিয়ম সৃষ্টি করে একটি শ্রেনির মানুষেরা তাদের নিজেদের পেশা সৃষ্টি করতে বা আয়ের নতুন ক্ষেত্র উদঘাটনে ধর্মীয় নিয়ম কানুন সৃষ্টির মাধ্যমে সমাজে পুরোহিত বা মৗলভী জাতীয় পেশা সৃষ্টির জন্য সমাজে বিভিন্ন নিয়মকানুন বা ধর্মীয় প্রথা সৃষ্টি করেছে। আচ্ছা আমরা না হয় মেনেই নিলাম নাস্তিকদের এই অভিযোগ একটি গুরুত্বপূর্ন প্রশ্ন সৃষ্টি করে। কিন্তু আসলে কি তাই? নামাজ, ধ্যান বা প্রার্থনা কি মনোজগতে কি কোন পরিবর্তন সৃষ্টি করে না? এটা কি শুধুমাত্র ফালতু নাকি এটা মানুষের জন্য কোন প্রয়োজনীয় বিষয়বস্তু ? এই অমিমাংশিত প্রশ্নের উত্তর দিতেই আজ আমার আপনাদের সামনে আসা।

নুরানী চেহারা শব্দটির সাথে হয়তো আপনার পরিচিত আছেন। একসময় আমি এ শব্দটি নিয়ে হাসতাম। ভাবতাম নুরানী চেহারা আবার কি? কিন্তু পরে যখন আমি শব্দটির অর্থ বুঝতে পারলাম তখন অবাকই হইছি কতটা বৈজ্ঞানিক চিন্তা চেতনা ধর্মের মধ্যে আছে। এই নুরানি চেহারা সম্পর্কিত আলোচনায় আমি সর্বপ্রথম আপনাদের সামনে মানবদেহের মস্তিস্ক ও দেহের ইলেক্ট্রোমেগনেটিক ওয়েভ সর্ম্পকিত বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো। ইলেকট্রম্যাগনেটিক ওয়েভ নামের একজাতীয় রশ্নি যা মানুষের মস্তিস্ক এবং মানব দেহ থেকে এমনটাই ইলেট্রম্যাগনেটিক ওয়েভ বের হয়ে থাকে। বর্তমান শতাব্দির প্রথম দিকে লন্ডনের সেন্ট টমাস হাস্পাতালের ডাক্তার ওয়াল্টার কিলনার লক্ষ্য করেন Dicyanim Dye রঞ্জিত কাঁচের ভিতর দিয়ে তাকিয়ে মানুষের দেহের চার পাশে ছয় থেকে আট সেন্টিমিটার পরিমিত স্থান জুড়ে একটি উজ্জ্বল আলোর আভাকে মেঘের মত ভাসতে দেখা যায়। তিরিশের দশকে সোভিয়েত বিজ্ঞানী আলেকজান্ডার গুরভিচ আবিষ্কার করেন যে,জিবন্ত সবকিছু থেকেই এক ধরনের বিশেষ এক শক্তি আলোর আকারে বের হয় অবশেষে সে বিশেষ আলোটি ধরা দেয় জনৈক সেমিউন দাভিদোভিচ কিরলিন নামক তুখোর এক ইলেকট্রেসিয়ান কতৃক আবিষ্কৃত অদ্ভুত এক ক্যামেরায়,যার নামকরন করা হয় কিরলিন ফটোগ্রাফি। এ ফটোগ্রাফির মাধ্যমে প্রাণি দেহ থেকে বিচ্ছুরিত আলোক রশ্মির ছবি তোলা সম্ভব হয়েছে।এই আলো সূর্য বা ইলেকট্রিক বাল্বের আলোর ন্যায় সাধারন আলো নয় বরং সেটা অনেক দীপ্ত,চঞ্চল ও বর্ণিল। কিরলিন ফটোগ্রফি আরও দেখিয়েছে যে,মানুষের শরিরে বিভিন্ন গুরত্বপুর্ন বিন্দু রয়েছে সেখান থেকে তুলনামুলক ভাবে অনেক বেশি আলোক রশ্মি বিচ্ছুরিত হয়, মনে হয় সে সব বিন্দু থেকে যেন আগ্নেয়গিরির অগ্নুতপাত হচ্ছে।কিরলিন তার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে মানব দেহে তেমন ৭০০ টি বিন্দু চিহ্নিত করেন।কিন্তু মজার বিষয় হল আজ থেকে প্রায় ১৫০০-২০০০ বছর পুর্বে চিনের প্রাচিন আকুপাংচার পদ্ধতির চিকিৎসকগন মানব দেহে যে এমন ৭০০টি প্রাণবিন্দু আছে তার মানচিত্র এঁকেছিলেন।কিরলিনের ক্যামেরায় ধারনকৃত ৭০০টি বিন্দুর সাথে সে মানচিত্রের হুবহু মিল আছে। আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে মানাবদেহের আলোক রশ্মির ঔজ্জল্যের উপর নির্ভর করে দেহের সামগ্রিক জিবনি শক্তি বা সুস্থতার পরিমাপ।
প্রিয় পাঠক আমি এই ইলেকক্ট্রোমেগনেটিক ওয়েভ এর সাথে নামাজের কি সম্পর্ক সেটি তুলে ধরবো । নামাজ মানবদেহ থেকে নিগর্ত ইলেকট্রোমেগনিক ওয়েভ ফিকোয়েন্সি লেভেলকে সুসংগঠিত করে। মানুষকে নুরানী চেহারাময় করে তোলে। একটি বৈজ্ঞানিক সমীক্ষায় দেখা গেছে অপরাধী শ্রেণী মানুষের ইলেকট্রমেগনিক ওয়েভের ফিকোয়েন্সি লেভেল এলোমেলো এবং ওজ্জল্যতার পরিমান দুবল কিন্তু সৎ প্রকৃতির প্রাথর্না করা মানুষের ইলেকট্রমেগনিক ওয়েভের ফিকোয়েন্সি লেভেল সুসংগঠিত ও তার ওজ্জল্যতা অনেক বেশি। কিছু গবেষনায় দেখা গেছে মানুষের দেহের নিগর্ত অত্যাধিক ইলেকট্রমেগনেটিক ওয়েভ মানুষের মস্তিস্ক সঞ্জাত কিছু মানসিক রোগের সুস্থতার কারন হয়ে ওঠে। যেমন "মিথোম্যানিয়া" এটি সাধারণত একটি মানসিক রোগ। অকারণে মিথ্যা বলার অভ্যাস কে মিথোম্যানিয়া বলা হয়। এই জাতীয় রোগ সহ মানুষের অসংখ্য জিন বাহিত রোগও অত্যাধিক নামাজ বা প্রাথনার কারনে ক্ষয়প্রাপ্ত হতে থাকে।



এবার আমরা আসি কোন কারনে মানবদেহের ওয়েভ ওজ্জল্যতা প্রবৃদ্ধি করে। আধুনিক বিজ্ঞান মানুষের মস্তিস্কের বিভিন্ন গবেষনায় নতুন কিচু চমকপ্রদ তথ্য পাই। অনেকে হয়তো জানেন মানুষের মস্তিস্কে টেম্পেলোর লোব নামে একটি স্থান আছে। অথাৎ মানুষের মস্তিস্কে সেরেব্রামকে ৫টি খণ্ডে বা লোবে বিভক্ত দেখা যায়। যেমন- ফ্রন্টাল লোব , প্যারাইটাল লোব, টেম্পোরাল লোব, অক্সিপিটাল লোব এবং লিম্বিক লোব। একেকটি লোব একেক ধরনের কর্মকান্ড করে থাকে তবে আমি এই আলোচনায় টেম্পোলের লোব নিয়ে কিছু বলি- ইদানিং আধুনিক বিজ্ঞান টেম্পোলের লোব পরীক্ষা করে চমৎকার কিছু তথ্য পাচ্ছেন। ১৯৫০ সালের দিকে উইল্ডার পেনফিল্ড নামের এক নিউরোসার্জন মস্তিস্কে অস্ত্রপ্রচার করার সময় ব্রেনের মধ্যে ইলেকট্রোড ঢুকিয়ে মস্তিস্কের বিভিন্ন অংশকে বৈদ্যুতিকভাবে উদ্দীপ্ত করে রোগীদের কাছে এর প্রতিক্রিয়া জানতে চাইতেন। যখন তিনি কোন রোগীর ক্ষেত্রে ‘টেম্পোরাল লোব-এ ইলেক্ট্রোড ঢুকিয়ে উদ্দীপ্ত করতেন, তাদের অনেকে নানা ধরণের ‘গায়েবী আওয়াজ’ শুনতে পেতেন, যা অনেকেটা ‘দিব্য দর্শনের’ অনুরূপ । তার উথ্থাপিত এই বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন বিজ্ঞানীর দীর্ঘদিন গবেষনার শেষে জানা গেলো মস্তিস্কের সাথে মানুষের প্রাথনা বা ইবাদত করার একটি সম্পর্ক রয়েছে। অথাৎ নামাজ বা প্রাথর্ণা মানুষের মস্তিস্কের টেম্পোরাল লোবে প্রভাব সৃষ্টি করে অথাৎ মস্তিস্কে রেড ষ্ফিট বৃদ্ধি করে। প্রাথর্নার পর রেড শিফট বৃদ্ধিতে মানব দেহ থেকে কিছু হরমোন ক্ষয়িত হয়ে মানব দেহকে শীতল অনুভূতী সরবরাহ করে। মানুষের দেহ অভ্যন্তর একটি হিম অনুভূতী ফিল করে। মানুষ একটা ঐশ্বরিক শান্তি অনুভব করে। শুরু হলো গবেষনা! জানা গেলো টেম্পোলের লোবের মাধ্যমে মানুষ স্রষ্টাকে অনুভব করে। তাহলে টেম্পোলোর লোবের সাথে কি ঈশ্বর সংক্রান্ত কোন কানেক্ট আছে? নইলে কেনো এ ঘটনা ঘটে। জানা গেলো মস্তিস্কের এই অংশটাই আমাদেরকে উন্নত প্রাণী হিসেবে নিম্ন প্রাণী থেকে পৃথক করেছে; আর বিশ্বাসের ভিতকে শক্তিশলী করতে পারে। আর এই চিন্তাভাবনার মধ্য দিয়েই মানুষ অর্জন করেছে মনুষত্ব, জয় করেছে প্রকৃতিকে, উন্নীত হয়েছে শ্রেষ্ট প্রাণীতে, শেষ অবদি নিম্ন প্রাণীর সাথে সৃষ্টি করেছে এক বিশাল ব্যবধান। প্রাথনা করবার পর টেম্পোলোর লোবের একটি স্থান লাল হয়ে যায়। আধুনিক বিজ্ঞান এই স্থানটির নাম দিয়েছে গড স্পট বা ‘স্রষ্টা-বিন্দু’ । অথাৎ মস্তিস্কের টেম্পোরাল লোবই হল স্রষ্টাবিন্দুর বাসস্থান এবং আধ্যাতিকতা অর্জনের পিঠস্থান। এটাই স্রষ্টার সৃষ্ট মানবকুলের সাথে সংযোগের মাধ্যাম। অতএব স্রষ্টা ব্যাতিরেকে স্রষ্টাকে ভাবার মতো সক্ষমতা মানুষ অর্জন করতে পারে না অতএব মানুষের মস্তিস্কে গড স্পট স্রষ্টাই সৃষ্টি করেছেন।

নীচের চিত্রটির দিকে লক্ষ্য করুন প্রাথনার আগের ব্রেনের স্ক্যানে লাল চিহিৃত জায়গা টি নেই কিন্ত পরের প্রার্থনার পর স্ক্যানকৃত চিত্রে লাল চিহিৃত জায়গা টি দেখা যাচ্ছে।


নামাজ বা গভীর প্রার্থনার পরবতূীতে ইলেকট্রো এনসেফালোগ্রাম পরীক্ষায় পরিস্কর ভাবে দেখা গেছে মস্তিস্কের টেম্পোরাল লোবের কম্পাঙ্ক তরঙ্গ পরিবর্তনের মাধামে পরিস্ফূটিত হয়ে উঠে। বর্তমানে FMRI and PET পরীক্ষার দ্বারা দেখা গেছে যে , প্রার্থনা বা ধ্যানের সময় মস্তিস্কের কয়েকটি অংশ শুধু কাজ করে, বাকী অংশগুলো তখন অকেজো থাকে, আর তা হল মস্তিস্কের সম্মুখভাগ যা মানুষের মনযোগ আনয়ন করে। তখন মানুষ যেন আপন মনেই স্রষ্টাকে খুঁজে পায়। স্রষ্টার প্রার্থনার ফলে রাসায়নিক যৌগের ক্ষয়িত হয়ে মস্তিষ্কে সৃষ্টি করে এমন কোনো পরিবেশ, যা চিরবিরাজমান সেই উচ্চতর সত্ত্বার উপলব্ধির জন্য একান্ত অনুকূল? মানুষ যখন মসজীদ, গীর্জায় প্রার্থনায় বসে তখন তার মনে একটা অপরাধবোধ উৎপন্ন হয়। কিন্তু প্রশ্ন হলো নামাজ মানুষের মস্তিস্কের টেম্পোলোর লোবে উজ্জলতা বৃদ্ধি বা রেড শিফট আনয়ন করে কেনো? এটি একটি শারিরীক সিস্টেম। আসলে স্রস্টার কথা ভাবলে ব্রেনের ঐ অংশটি আপনাআপনি রেড শিফট বেড়ে যায়। আর এই কারনেই আধুনিক বিজ্ঞান ব্রেনের ঐ অংশকে গড স্পট বলছে। আর এই মস্তিস্কের রেড শিফট বৃদ্ধির কারনে মানুষের ব্রেন থেকে এবং শরীর নিগর্ত ওয়েভ বর্নিল বা ঔজ্জল্যতা বৃদ্ধি পায়। সত্যিই খুব আশ্চর্যজনক বিষয় হলো মানুষ প্রাথনা করবার পর কেনো তার মস্তিস্কের ওয়েভ পরিবর্তন ঘটে আর কেনোই বা মানুষের ব্রেনের ভিতরেও এর পরিবর্তান হয় । ব্রেইন স্ক্যান করে দেখা গেছে প্রাথনা করবার পর মানুষের ব্রেন ওয়েভ কেমন যেনো সৌন্দর্যময় হয়ে ওঠে। মানুষের মস্তিস্কের অভ্যন্তরের এই গড স্পট বা এই রেডিয়েশন প্রবাহ সত্যিই অবাক বিস্ময় !


এই জন্যাই আধুনিক বিজ্ঞানীদের মধ্যে কেউ কেউ প্রশ্ন তুলছেন-
Is God sending electromagnetic messages to your brain?

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:২৬

রানার ব্লগ বলেছেন: যারা আগ্রহী না নামাজ পড়তে তাদের ও ধইরা বাইন্দা নামাজ পড়াবেন ? শাসন ব্যবস্থা কি আপনারা নিজের মত মতো হবে ?

ইউনুস কয় ওয়াক্ত নামাজ পড়ে ? যে অন্য কে নামাজ পড়তে বাধ্য করাবে ? অন্য ধর্মাবলম্বিদের কথা বাদ দিলাম ।

এই দেশ প্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিধানে চলে । ইসলামী শরিয়া আইন এখানে নিষদ্ধ !!!!!!

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:১৭

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: নামাজ কি কারো কোন ক্ষতি করে ভাই? কোন ক্ষতি করে না। বরং উপকার করে। রাষ্ট্র ব্যবস্থায় নামাজ বাধ্যতামূলক থাকলে কাউকেই জোর করা লাগবে না। কারন আইন মেনে চলা প্রতিটা জনগনের দায়িত্ব। আইন না মানলে তার ব্যবস্থা হবে। আর ইউনুস এটা না করলে আমরা পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায় থাকবো।
ইসলামিক প্রজাতন্ত্রে নামাজ বাধ্যতামূলক করা যায়। শরীয়া আইনের প্রশ্নই আসে না।

২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭

নতুন বলেছেন: নতুন উপদেষ্টাদের কাছে আমার আকুল আবেদন “ রাষ্ট্র সমাজে নামাজকে বাধ্যতামূলক করা হোক”। নামাজ মানুষের মনোনশীলতাকে পরিচ্ছন্ন করে। নামাজ পড়লে আমাদের কারো কোন ক্ষতিতো হয়ই না বরং নামাজ নৈতিকতা শিক্ষার অন্যতম চাবিকাঠি। যা ইদানিং বৈজ্ঞানিক ভাবে স্বিকৃত। আসুন এ ব্যাপারে আলোচনায়।

নামাজ নৈতিকতার চাবিকাঠি সেটা বৈজ্ঞানিক ভাবে কোথায় স্বকৃতি পাইলে?

ধর্মের ধারনা বিশ্বে বহু ভাগে বিভক্ত, এই বিভক্তি বাড়ছে বই কমছে না। কোন জিনিস সহি হলে মানুষ তার সমাধান খুজে পায়, বরং ধর্মের প্রতি মানুষের বিশ্বাসই কমে যাচ্ছে আধুনিক বিজ্ঞানের আরহিত জ্ঞানের ফলে। FMRI and PET পরিক্ষায় বিভিন্ন প্রতিকৃিয়া দেখাযায়।


ধর্ম মানুষকে নৈতিক বানাতে পারেনা তার প্রমান বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, আফগস্তান।

টেম্পোরাল লোব মানুষ , বানর, শিম্পান্জি, তিমি, ডলফিন, কুকুর, বেড়াল, হাতী এমনকি ইদুরের ও আছে এবং তারা বিভিন্ন জিনিস মনে রাখে, যোগাযোগ করে?

মানুষ যখন কোন কিছু্ নিয়ে একাগ্র চিত্তে ভাবে তখন মস্তিস্কে রক্ত সন্চালন বেড়ে যায় এবং

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:১৪

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: টেম্পোরাল লোব মানুষ , বানর, শিম্পান্জি, তিমি, ডলফিন, কুকুর, বেড়াল, হাতী এমনকি ইদুরের ও আছে এবং তারা বিভিন্ন জিনিস মনে রাখে, যোগাযোগ করে?
মানুষ যখন কোন কিছু্ নিয়ে একাগ্র চিত্তে ভাবে তখন মস্তিস্কে রক্ত সন্চালন বেড়ে যায় এবং [/sb
@নতুন ভাই, যুগ যুগ ধরেই দেখছি আপনি বিরোধীতা করার জন্যই কমেন্ট করেন। বোঝার চেষ্টা করেন না। আচ্ছা আমি না হয় আপনাকে একটি তত্বকথা শোনায়।

তত্ত্বটি হলো মানুষের কন্ঠনালী। অথাৎ মানুষ কেনো কথা বলতে পারে? এই কন্ঠনালীতো সবার আছে কিন্তু মানুষ কেনো কথা বলতে পারে। বেলজিয়ামের ফ্রি ইউনিভার্সিটি অফ ব্রাসেলসে বিজ্ঞানী বার্ট দ্য বোর সিমুলেশন করে দেখিয়েছেন। মানুষের ভাষার পেছনে স্বরবর্ণ, যাকে বলে, আবশ্যক। এপদের মধ্যে এ ধরনের বায়ুথলী ছিল ঠিকই, সমস্যা হচ্ছে, এ ধরনের বায়ুথলী স্বরবর্ণের উচ্চারণে বাধা দেয়। কিন্তু হোমো হাইডেলবার্জেনিস প্রজাতীর দেহে এরকম কিছু দেখা যায় না। এই হোমো হাইডেলবার্জেনিস থেকেই পরে নিয়ান্ডারথাল ও স্যাপিয়েন্সরা এসেছে বলে ধারণা করেন বিজ্ঞানীরা। তাছাড়া কিছু কিচু বিজ্ঞানীদের মতে মানুষ যখন সোজা হয়ে দাড়াতে শিখতে শুরু করে তখন থেকেই মানুষের বাগযন্ত্র সোজাসুজি অথাৎ L আকৃতির হতে শুরু করে। মানুষের সোজা হয়ে হাটার কারনে তার কন্ঠনালী পারফেক্ট হতে থাকে। আধুনিক মুখের ভাষাগুলির বিভিন্ন ধ্বনি উচ্চারণের জন্য মানুষের বিশেষ উল্টো Lআকৃতির বাগনালী প্রয়োজন, এবং স্বরযন্ত্র বা ল্যারিংক্সের গলার বেশ ভেতরে থাকা প্রয়োজন। কিন্তু নিয়ানর্ডাথালদের পূর্বের শ্রেনির মাঝে জৈবিক কাঠামো, শ্বসনতন্ত্র, কণ্ঠের অবস্থা ইত্যাদি ধীরে ধীরে পরিবর্তিত হচ্ছিলো। আধুনিক মানুষ তথা হোমো সেপিয়েন্স এর পূর্বের নিয়ান্ডারথালদের দৈহিক বাকযন্তু বা অণ্যান্য বিষয়বস্তু কথা বলার জন্য উপযোগী ছিল৷ বক্ষ ও উদরের মাঝখানের ঝিল্লিতে নার্ভের সংখ্যা বেশি হলে এবং স্পাইনাল কর্ড মোটা হলে তা কথা বলার পক্ষে সহায়ক ছিলো। এমনকি কথা বলার মূল চালিকা শক্তি FXP2 নামের একটি জিন নিয়ানডার্থাল শ্রেনির মাঝে বিদ্যমান ছিলো। কিন্তু কোন কোন প্রত্নতাত্ত্বিকের মতে নিয়ান্ডার্থাল মানুষদের মধ্যে ল্যারিংক্সের অবস্থান গলার বেশ উপরের দিকে ছিল এবং এই কারনেই তাদের পক্ষে বর্তমান মনুষ্য ভাষার ধ্বনিগুলি উচ্চারণ করা সম্ভব ছিল না। আধুনিক মানুষের কথা যদি ভাবি, মস্তিষ্ক থেকে মেরুদণ্ড হয়ে অনেক অনেকগুলো স্নায়ু ডায়াফ্রাম এবং পাঁজরের মধ্যকার পেশীতে এসে যুক্ত হয়েছে। ঠিকভাবে শ্বাস নিয়ন্ত্রণ ও যথার্থ শব্দ করার জন্য এগুলো জরুরি ভূমিকা রাখে। এই একই জিনিস নিয়ান্ডারথালদের মধ্যেও দেখা যায়। নিয়ানডার্থালরা বিভিন্ন রকম শব্দ করা বা কিছুটা ইশারা ইঙ্গীতের মাধ্যেমে কিচুটা মনের ভাব প্রকাশ করার চেষ্টা করলেও নিয়ানডার্থালরা আসলে ভাষা আবিস্কার করে উঠতে পারে নাই অথাৎ কোন বস্তুর নামকরন করার মধ্য দিয়ে বিভিন্ন বস্তুর পরিচয় সৃষ্টির বিষয়টি তাদের মাথায় আসেনি । কথা বলাল মতো গো গু শব্দ করা ছাড়া চিৎকার করে কোন কিছু বোঝানো ছাড়া তেমন কোন শব্দ বা বস্তুর নামকরনের মাধ্যমে ভাষার সৃষ্টির কোন গ্রহনযোগ্য কোন প্রমান নিয়ানর্ডাথালদের আমলে পাওয়া যায় নি।

নতুন ভাই আমি আপনাকে ভাষা সৃষ্টি প্রথম ধাপে মানুষের কন্ঠনালীর বিবর্তনের বিষয়টি তুলে ধরলোম। কারন কন্ঠনালী তো সবার ছিলো কথা বলতে সবাই পারে নাই কেনো? এর উত্তর দেয় আল্লাহ আল কোরআনে হে মানুষ আমি তোমাকে কথা বলতে শিখিয়েছি”-এই বাক্যটির মধ্য দিয়ে। আপনি যে টেম্পরোল লোব অনেক প্রাণির আছে বলে যে উদাহরনটা টানলেন এটি একটি ছেলেমানুষি উদাহরন। এই জাতীয় ছেলেমানুষী উদাহরন আপনার কাছ থেকে নিয়মিত পেয়েই আমি বুঝে গেছি আপনি বিরোধীতার প্রয়োজনে বিরোধীতা করেন।
পরবর্তীতে আপনি যে প্রসঙ্গ টানলেন যে -মানুষ যখন কোন কিছু্ নিয়ে একাগ্র চিত্তে ভাবে তখন মস্তিস্কে রক্ত সন্চালন বেড়ে যায় এবং” - এইটা কি একটি প্রসঙ্গ হলো। প্রমানিত একটি সত্যকে উপেক্ষা করে এরকম একটি ছোট মানুষি যুক্তি আপনি কিভাবে দিতে পারেন। কারন মানুষ যখন কোন কিছু্ নিয়ে একাগ্র চিত্তে ভাবে তখন মানুষের মস্তিস্ক থেকে কোন হরমোন ক্ষয়িত হয় না
এটি পরিক্ষীত এবং কোন হিম শীতলাতা উপলদ্ধি হয় না। বহুভাবে নিউরো সাইন্টিষ্টরা পরীক্ষা করেছে। শুধুমাত্র ইশ্বরের প্রতি অগাধ ভক্তি থেকে একজাতীয় হরমোন ক্ষয়িত হয় এবং হিমশীতলতা ফিল হয়। টেম্পরোল লোবটা এমন ভাবে গঠিত যেনো এটি ঈম্বরের সাথে যোগসুত্র নির্ধারন করে। আর এত এত পরীক্ষা থেকেই বিষয়টির নামকরণ করা হয়েছে “গড স্পট”। আপনি এই গড স্পট অস্বীকার করলেও সাইন্টিস্টরা কিন্তু অস্বীকার করে না। আরেকটি কথা বলি- প্রাথনা মানুষের মাঝে কি জাতীয় ফিলিংস সৃষ্টি করে এটি আপনি কিভাবে অনুভব করবেন? আপনি তো নামাজ পড়েন না। আবার মানুষ , বানর, শিম্পান্জি, তিমি, ডলফিন, কুকুর, বেড়াল, হাতী এমনকি ইদুরের টোম্পোরোল লোব থাকলেও তারাতো ইশ্বরকে বোঝার মতো জ্ঞান অর্জন করে নাই। তারা
বিবর্তনে সৃষ্টি হতে পারে বা কেউ সৃষ্টি করতে পারে এমনটি তো তারা ভাবতেই অক্ষম। তাহলে তাদের প্রসঙ্গ কেনো টানলেন আমার বোধগম্য হলো না।

তারপর আপনি বললেন- ধর্ম মানুষকে নৈতিক বানাতে পারেনা তার প্রমান বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, আফগস্তান।” এই কথাটি আপনি কিভাবে বললেন? জলজ্যান্ত অস্বীকার করতে পারেন কিভা্বে? আফগানিস্তানের দিকে তাকিয়ে দেখেন বিশ্বে পপি উৎপাদনে আফগানিস্তান ছিলো প্রথম স্থানে। অথচ সেই আফগানিস্থানে তাকিয়ে দেখলেই বুঝতে পারবেন তারা আজ পপি উৎপাদন করে না। মাদক উৎপাদনের মতো অনৈতিক কর্মকান্ড তারা এত সহজেই পরিহার করতে পারলো তারপরও আপনি তাদের নৈতিকতার দৃষ্টান্ত খুজে পান না কারন আপনি বিরোধীতা করার জন্যই বিরোধীতা করেন। আপনি পাকিস্তানের দৃষ্টান্ত তুলে ধরলেন কোনা বুঝলাম না? পাকিস্তান তো ধর্মের জন্য কিচু করে নাই। তারা যা করেছে অনৈতিক এবং উদ্দেশ্যপ্রনোদিত। তারা আমেরিকার দালালি করেছে রাশিয়াকে বিপর্যস্ত করার জন্য তালেবান নামক একটি ধার্মীক শ্রেনির উত্থানের মধ্য দিয়ে। তাদের উদ্দেশ্যতো খারাপ ছিলো। তাই তারা একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিনত হয়েছে আর আফগানিস্তানের দিকে তাকিয়ে দেখেন এবারেও আফগানি মৃদ্রার মান আমেরিকার ডলারের বিপরীতে অনেক উদ্ধে। আর ইন্ডিয়াতে বিজেপি সরকার ক্ষমতার থাকলেও তারা নৈতিকতার প্রয়োগ ঘটাতে পারে নাই কারন তাদের ধর্মটা আর আগের সেই নৈতকতা শিক্ষা দেয় না। আর বাংলাদেশে এখও ধর্ম প্রতিষ্ঠিত হোক তারপর কথা বলেন।

৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৫

নতুন বলেছেন: @নতুন ভাই, যুগ যুগ ধরেই দেখছি আপনি বিরোধীতা করার জন্যই কমেন্ট করেন। বোঝার চেষ্টা করেন না। আচ্ছা আমি না হয় আপনাকে একটি তত্বকথা শোনায়।

ভাই আপনি যদি বিরোধীতা পছন্দ না করেন তবে আমি আপনার পোস্টে কমেন্ট করবো না।

সমালোচনা সবাই নিতে পারেনা। আপনি অনেকেই পাবেন আপনার পোস্টে এসে সহমত প্রকাশ করে যাবে।

ধর্ম মানুষকে নৈতিক বানাতে পারেনা তার প্রমান বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, আফগস্তান।” এই কথাটি আপনি কিভাবে বললেন? জলজ্যান্ত অস্বীকার করতে পারেন কিভা্বে? আফগানিস্তানের দিকে তাকিয়ে দেখেন বিশ্বে পপি উৎপাদনে আফগানিস্তান ছিলো প্রথম স্থানে।

ধর্ম যদি মানুষকে নৈতিক বানাতেই পারতো তবে পাকিদেরও বানাতো, বাংলাদেশীদেরও বানাতো।

আর যদি আপনি বলেন ধর্মনেই বলেই অনৈতিকতা বেড়েছে তবে ইউরোপের অনেক দেশেই দূনিতি কম এবং তারা ধার্মিক জাতী না।

আমি ব্যক্তিগত ভাবে কর্মক্ষেত্র প্রায় ১০০+ বিশ্বের জাতীর মানুষের সাথে কাজ করেছি তাই দেখেছি নৈতিকরা সাথে মানুষের ধর্মের চেয়ে সে তার যে সমাজে বড় হয়েছে তার পরিবেশই বেশি প্রভাব বিস্তার করে।

সৌদী আরবের অবশ্যই রাজপরিবার দেশে অনেক কঠিন ভাবে অনৈতিক কাজ দমনের চেস্টা করে। কিন্তু সেই সেই দেশের ঐ রকমের বড় পরিবারের সদস্যদের মাঝে কিছু মানুষ আছে যারা দুবাই বেড়াতে এলে মদের দাম ক্যাশে পরিশোধ করে, ক্রডিটকার্ড বা রুমে দেয় না যাতে কোন প্রমান না থাকে।

ধর্ম ভিক্তিক নৈতিকতার কারনেই আমাদের দেশের মতন অনেক মুসলমান দেশেই দেশের অবস্থা খারাপ হচ্চে।
কারন মানুষ এখন ধর্মে বিশ্বাস কম করছে, কিন্তু বাপ দাদার ধর্ম ত্যাগও করছেনা। তাই তারা নামে ধার্মিক কিন্তু দুনিতি এবং খারাপ কাজে লিপ্ত হচ্ছে। তাদের গুনাহ, দোজগের ভয় আর বেহেস্তের লোভে সহী পথে রাখতে পারছে না।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৭

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: ধর্ম যদি মানুষকে নৈতিক বানাতেই পারতো তবে পাকিদেরও বানাতো, বাংলাদেশীদেরও বানাতো। পাকিদের দেশে ধর্ম
প্রতিষ্ঠিত হয় নাই এবং বাংলাদেশেও ধর্ম প্রতিষ্ঠিত হয় নাই যে তাদের মানুষ বানাবে। ধর্ম প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ইরানে দেখেন তাদের বোমা রাশিয়ার মতো বিশ্বের শক্তিধর কিনে নিয়ে যাচ্ছে। ধর্ম প্রতিষ্ঠিত হয়েছে আফগানিস্থানে মাত্র ২ বছর। ২ বছরে তাদের মুদ্রার মান দেখেন।
সৌদী আরবের অবশ্যই রাজপরিবার দেশে অনেক কঠিন ভাবে অনৈতিক কাজ দমনের চেস্টা করে। কিন্তু সেই সেই দেশের ঐ রকমের বড় পরিবারের সদস্যদের মাঝে কিছু মানুষ আছে যারা দুবাই বেড়াতে এলে মদের দাম ক্যাশে পরিশোধ করে, ক্রডিটকার্ড বা রুমে দেয় না যাতে কোন প্রমান না থাকে।
তার কারন আসলেও সৌদিতে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হয় নাই।আর এই কারনে তাদের মধ্যে নৈতিকতা বোধ প্রতিষ্ঠিত হয় নাই।

আর যদি আপনি বলেন ধর্মনেই বলেই অনৈতিকতা বেড়েছে তবে ইউরোপের অনেক দেশেই দূনিতি কম এবং তারা ধার্মিক জাতী না।
আপনি ইউরোপের যে কটা দেশের কথা তুলে ধরতে চাইছেন। তাদের ক’জনে জাতিগতভাবেই ভদ্র। তারা জেনেটিক্যালি ভদ্র তাদের জিনে অপরাধ প্রবনতা কম। তাই তাদের আচরন ভদ্র। তারা অপরাধ বোঝে না।

ধর্ম ভিক্তিক নৈতিকতার কারনেই আমাদের দেশের মতন অনেক মুসলমান দেশেই দেশের অবস্থা খারাপ হচ্চে।
কারন মানুষ এখন ধর্মে বিশ্বাস কম করছে, কিন্তু বাপ দাদার ধর্ম ত্যাগও করছেনা। তাই তারা নামে ধার্মিক কিন্তু দুনিতি এবং খারাপ কাজে লিপ্ত হচ্ছে। তাদের গুনাহ, দোজগের ভয় আর বেহেস্তের লোভে সহী পথে রাখতে পারছে না।
হ্যা সেগুলো হচ্ছে যে সকল দেশে ধর্ম প্রতিষ্ঠিত নেই। তাই তাদের অন্তরে নৈতিকতা বোধ সৃষ্টি হয় নাই। শুধুমাত্র গুনাহ আর দোজখের ভয় কখনই সহী পথে রাখতে পারে না। সহী পথে রাখতে গেলে অবশ্যই রাষ্ট্রিয় ব্যবস্থা থাকতে হবে।

আপনি যে বলছেন বিশ্বের বেশিরভাগ মানুষ ধর্মবোধ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে। আপনার এই কথাটি ২০ বৎসর পূর্বে বললে মানাতো। কিন্তু এখন নয়। রাশিয়ার কমিউনিজম প্রতিষ্ঠিত হবার পর রাষ্ট্রিয়ভাবে ধর্ম বিরোধীতা জেগে উঠেছিলো এবং তার সাথে তাল মিলিয়ে অন্যান্য দেশেও ধর্ম বিরোধীতা জেগে ওঠে তখন থেকেই বিজ্ঞানীদের মধ্যে ধর্ম বিরোধীরা জেগে ওঠে ধর্ম বিরোধীতা মূলক তত্ত্ব রাষ্ট্রিয়ভাবেই প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করা হয়। যার অন্যতম উদাহরন। বিবর্তনবাদকে উদ্ধে পৌছে দেওয়া। কিন্তু সেই সময় এখন আর নেই এখন চারিদিকে বিজ্ঞানীরা র্ধমের পক্ষে লেখালেখি করছে। যার অণ্যতম উদাহরন ইন্টেলেকচুয়েল ডিজাইন আইডিয়া। আজ পর্যন্ত তাদের উৎসারিত প্রশ্নের উত্তর বিবর্তনবাদীরা দিতে পারে নাই।

৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:২৭

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: ধর্ম যদি মানুষকে নৈতিক বানাতেই পারতো তবে পাকিদেরও বানাতো, বাংলাদেশীদেরও বানাতো। পাকিদের দেশে ধর্ম
প্রতিষ্ঠিত হয় নাই এবং বাংলাদেশেও ধর্ম প্রতিষ্ঠিত হয় নাই যে তাদের মানুষ বানাবে। ধর্ম প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ইরানে দেখেন তাদের বোমা রাশিয়ার মতো বিশ্বের শক্তিধর কিনে নিয়ে যাচ্ছে। ধর্ম প্রতিষ্ঠিত হয়েছে আফগানিস্থানে মাত্র ২ বছর। ২ বছরে তাদের মুদ্রার মান দেখেন।
সৌদী আরবের অবশ্যই রাজপরিবার দেশে অনেক কঠিন ভাবে অনৈতিক কাজ দমনের চেস্টা করে। কিন্তু সেই সেই দেশের ঐ রকমের বড় পরিবারের সদস্যদের মাঝে কিছু মানুষ আছে যারা দুবাই বেড়াতে এলে মদের দাম ক্যাশে পরিশোধ করে, ক্রডিটকার্ড বা রুমে দেয় না যাতে কোন প্রমান না থাকে।
তার কারন আসলেও সৌদিতে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হয় নাই।আর এই কারনে তাদের মধ্যে নৈতিকতা বোধ প্রতিষ্ঠিত হয় নাই।

আর যদি আপনি বলেন ধর্মনেই বলেই অনৈতিকতা বেড়েছে তবে ইউরোপের অনেক দেশেই দূনিতি কম এবং তারা ধার্মিক জাতী না।
আপনি ইউরোপের যে কটা দেশের কথা তুলে ধরতে চাইছেন। তাদের ক’জনে জাতিগতভাবেই ভদ্র। তারা জেনেটিক্যালি ভদ্র তাদের জিনে অপরাধ প্রবনতা কম। তাই তাদের আচরন ভদ্র। তারা অপরাধ বোঝে না।

ধর্ম ভিক্তিক নৈতিকতার কারনেই আমাদের দেশের মতন অনেক মুসলমান দেশেই দেশের অবস্থা খারাপ হচ্চে।
কারন মানুষ এখন ধর্মে বিশ্বাস কম করছে, কিন্তু বাপ দাদার ধর্ম ত্যাগও করছেনা। তাই তারা নামে ধার্মিক কিন্তু দুনিতি এবং খারাপ কাজে লিপ্ত হচ্ছে। তাদের গুনাহ, দোজগের ভয় আর বেহেস্তের লোভে সহী পথে রাখতে পারছে না।

হ্যা সেগুলো হচ্ছে যে সকল দেশে ধর্ম প্রতিষ্ঠিত নেই। তাই তাদের অন্তরে নৈতিকতা বোধ সৃষ্টি হয় নাই। শুধুমাত্র গুনাহ আর দোজখের ভয় কখনই সহী পথে রাখতে পারে না। সহী পথে রাখতে গেলে অবশ্যই রাষ্ট্রিয় ব্যবস্থা থাকতে হবে।

আপনি যে বলছেন বিশ্বের বেশিরভাগ মানুষ ধর্মবোধ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে। আপনার এই কথাটি ২০ বৎসর পূর্বে বললে মানাতো। কিন্তু এখন নয়। রাশিয়ার কমিউনিজম প্রতিষ্ঠিত হবার পর রাষ্ট্রিয়ভাবে ধর্ম বিরোধীতা জেগে উঠেছিলো এবং তার সাথে তাল মিলিয়ে অন্যান্য দেশেও ধর্ম বিরোধীতা জেগে ওঠে তখন থেকেই বিজ্ঞানীদের মধ্যে ধর্ম বিরোধীরা জেগে ওঠে ধর্ম বিরোধীতা মূলক তত্ত্ব রাষ্ট্রিয়ভাবেই প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করা হয়। যার অন্যতম উদাহরন। বিবর্তনবাদকে উদ্ধে পৌছে দেওয়া। কিন্তু সেই সময় এখন আর নেই এখন চারিদিকে বিজ্ঞানীরা র্ধমের পক্ষে লেখালেখি করছে। যার অণ্যতম উদাহরন ইন্টেলেকচুয়েল ডিজাইন আইডিয়া। আজ পর্যন্ত তাদের উৎসারিত প্রশ্নের উত্তর বিবর্তনবাদীরা দিতে পারে নাই।

৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৩৯

নতুন বলেছেন: সৌদী আরবের অবশ্যই রাজপরিবার দেশে অনেক কঠিন ভাবে অনৈতিক কাজ দমনের চেস্টা করে। কিন্তু সেই সেই দেশের ঐ রকমের বড় পরিবারের সদস্যদের মাঝে কিছু মানুষ আছে যারা দুবাই বেড়াতে এলে মদের দাম ক্যাশে পরিশোধ করে, ক্রডিটকার্ড বা রুমে দেয় না যাতে কোন প্রমান না থাকে।

তার কারন আসলেও সৌদিতে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হয় নাই।আর এই কারনে তাদের মধ্যে নৈতিকতা বোধ প্রতিষ্ঠিত হয় নাই।


সৌদিতেও ইসলাম প্রতিস্ঠিত হয় নাই? B:-)

যদি কোন আরব আপনাকে বলে তোমরাতো লালনের গান, দর্শন, ভাবনা বুঝতে পারোনা, আরবের পন্ডিতেরাই বাংলা ভাষা শিখে লালনের দর্শন বুঝে গেছে আপনার কেমন লাগবে?

আমাদের দেশের আলেম দের কথা শুনলে মনে হয় যেখানে ইসলাম প্রতিস্ঠা হলো, যেই ভাষায় ইসলাম প্রতিস্ঠা হলো, তাদের চেয়ে বাংলাদেশের আলেমরা ইসলাম বেশি বোঝে, জানে, মানে। :|

আর যদি আপনি বলেন ধর্মনেই বলেই অনৈতিকতা বেড়েছে তবে ইউরোপের অনেক দেশেই দূনিতি কম এবং তারা ধার্মিক জাতী না।
আপনি ইউরোপের যে কটা দেশের কথা তুলে ধরতে চাইছেন। তাদের ক’জনে জাতিগতভাবেই ভদ্র। তারা জেনেটিক্যালি ভদ্র তাদের জিনে অপরাধ প্রবনতা কম। তাই তাদের আচরন ভদ্র। তারা অপরাধ বোঝে না।


ভাই আপনি ইউরোপের মানুষ ভদ্র সেটা জিনের উপরে দিয়া দিলেন?

একটা জাতি ভদ্র হয় তার কালচারের জন্য। সেটা আসে দীর্ঘদিনের অনুশিলন থেকে, সেটা আসে তাদের সমাজের দার্শনিকের প্রচারনা থেকে। সেটা শুরু হয়েছে তাদের মানবিক মূল্যবোধ থেকে।

আমার এক চাইনিজ কলিগ ছিলো, সে ধর্ম পালন করেনা। তার সাথে আলোচনায় সে বললো মিথ্যা বললে একজন মানুষ কস্ট পাবে, চুরি করলে মানুষ কস্ট পাবে তাই তারা মিথ্যাবলে না, চুরি করেনা। তারা মানবিক বোধটাকে প্রধান্য দিয়েছে।

এখন ইসলাম বলেছে বির্ধমীরা ভুল পথে আছে, তাদের সাথে বন্ধুত্ব করা যাবেনা, ইসলামী রাস্ট কায়েম করতে হবে যেখানে মুমিনারাই ১ম শ্রেনীর নাগরিক, বির্ধমীরা ২য় শ্রেনীর নাগরিক, তারা বির্ধমী হবার জন্য আলাদা জিজিয়া কর দেবে।

এই দর্শন নিয়ে বড় হওয়া মানুষ মানবিক হবেনা। অযাথা জিনের দোষ দিলেই হবে?

ধর্ম ভিক্তিক নৈতিকতার কারনেই আমাদের দেশের মতন অনেক মুসলমান দেশেই দেশের অবস্থা খারাপ হচ্চে।
কারন মানুষ এখন ধর্মে বিশ্বাস কম করছে, কিন্তু বাপ দাদার ধর্ম ত্যাগও করছেনা। তাই তারা নামে ধার্মিক কিন্তু দুনিতি এবং খারাপ কাজে লিপ্ত হচ্ছে। তাদের গুনাহ, দোজগের ভয় আর বেহেস্তের লোভে সহী পথে রাখতে পারছে না।


হ্যা সেগুলো হচ্ছে যে সকল দেশে ধর্ম প্রতিষ্ঠিত নেই। তাই তাদের অন্তরে নৈতিকতা বোধ সৃষ্টি হয় নাই। শুধুমাত্র গুনাহ আর দোজখের ভয় কখনই সহী পথে রাখতে পারে না। সহী পথে রাখতে গেলে অবশ্যই রাষ্ট্রিয় ব্যবস্থা থাকতে হবে।


ধর্ম ব্যক্তিগত দর্শন, মানুষ সৃস্টিকর্তার ভয়ে, ভালোবাসায় তার কথা অনুসরন করবে। আপনি রাস্ট বানিয়ে মানুষকে বাধ্য করছেন ইসলাম মানতে???

ধর্মের দর্শন যদি মানুষকে ব্যক্তি পর্যায়ে আলোকিত না করতে পারে, সমস্টিগত ভাবে কিভাবে সমাজ আলোকিত হবে?

এর বিপরিতে যুক্তি কতোটা বৈজ্ঞানিক তত্ব নির্ভর?

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৫৬

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: সৌদিতেও ইসলাম প্রতিস্ঠিত হয় নাই?
সৌদিতে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হয়েছে কে বললো ভাই। সৌদিতো একটি রাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র। যারাই ইসলামের সবচেয়ে বড় শত্রু। ইসলাম প্রতিষ্ঠা আছে শুধুমাত্র ইরানে ও আফগানিস্তানে।

এখন ইসলাম বলেছে বির্ধমীরা ভুল পথে আছে, তাদের সাথে বন্ধুত্ব করা যাবেনা, ইসলামী রাস্ট কায়েম করতে হবে যেখানে মুমিনারাই ১ম শ্রেনীর নাগরিক, বির্ধমীরা ২য় শ্রেনীর নাগরিক, তারা বির্ধমী হবার জন্য আলাদা জিজিয়া কর দেবে।
এই দর্শন নিয়ে বড় হওয়া মানুষ মানবিক হবেনা। অযাথা জিনের দোষ দিলেই হবে?

ভােই গো বিশ্বকে র্ধমভিত্তিক রষ্ট্রে বিভক্ত করতে হবে। যেখানে সংখ্যালঘু সেইখানে সমস্যা থাকে ভাই। হিন্দু রাষ্টে শুধু হিন্দুরাই থাক। মুসলিম রাষ্টে শৃধু মুসলিমরাই থাক। নইলে সংখ্যালঘু নির্যাতন রোধ করতে পারবেন না।

৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৫২

নতুন বলেছেন: আপনি যে বলছেন বিশ্বের বেশিরভাগ মানুষ ধর্মবোধ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে। আপনার এই কথাটি ২০ বৎসর পূর্বে বললে মানাতো। কিন্তু এখন নয়। রাশিয়ার কমিউনিজম প্রতিষ্ঠিত হবার পর রাষ্ট্রিয়ভাবে ধর্ম বিরোধীতা জেগে উঠেছিলো এবং তার সাথে তাল মিলিয়ে অন্যান্য দেশেও ধর্ম বিরোধীতা জেগে ওঠে তখন থেকেই বিজ্ঞানীদের মধ্যে ধর্ম বিরোধীরা জেগে ওঠে ধর্ম বিরোধীতা মূলক তত্ত্ব রাষ্ট্রিয়ভাবেই প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করা হয়। যার অন্যতম উদাহরন। বিবর্তনবাদকে উদ্ধে পৌছে দেওয়া। কিন্তু সেই সময় এখন আর নেই এখন চারিদিকে বিজ্ঞানীরা র্ধমের পক্ষে লেখালেখি করছে। যার অণ্যতম উদাহরন ইন্টেলেকচুয়েল ডিজাইন আইডিয়া। আজ পর্যন্ত তাদের উৎসারিত প্রশ্নের উত্তর বিবর্তনবাদীরা দিতে পারে নাই।

বর্তমানে কিছু বিজ্ঞানী ইন্টেলিজেন্ট ডিজাইনের পক্ষে কথা বলছে কিন্তু যেহেতু এই তত্ব কোন বৈজ্ঞানিক প্রমানের উপরে নির্ভর করে না, তাই বর্তমান বিশ্বে এখনো বেশির ভাগ বৈজ্ঞানিকরা বিবর্তনবাদের পক্ষেই আছেন।

আর বর্তমানের জিনেটিক্সের উন্নতির ফলে, জেনেটিক মিউটেশন, হিউম্যান জেনোম প্রজেক্টের কাজে বিবর্তনের পক্ষে প্রমানের পাল্লাই ভারী।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৮

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: আপনি যে কি বলেন ভাই? আজ পর্যন্ত বিবর্তনবাদীরা ইন্টেলিজেন্ট ডিজাইনের কোন প্রশ্নের উত্তর আপনারা দিতে সক্ষম হন নাই। Click This Link আমি এখানে স্টিফেন মায়ার এর কিছু প্রশ্ন তুলে ধরলাম। আজ পর্যন্ত কোন বিবর্তনবাদী কোন বিজ্ঞানী এ সকল প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে নাই। শেষ পর্যন্ত আপনারা এ প্রসঙ্গ এড়িয়ে গিয়ে বহু মহাবিশ্ব তত্ব দাড় করিয়ে প্রশ্নকে এড়িয়ে গেছেন মাত্র। একটু ধৈয্য ধরুন। বহু মহাবিশ্ব সংক্রান্ত আলোচনারও ইতি ঘটবে। আবার বহু মহাবিশ্ব তত্ত্ব দাড় করিয়ে গোদের উপর বিষফোড়ার অবস্থা। পরকালের ব্যাপারটা নাস্তিক্যবাদী বিজ্ঞানীরা উপস্থাপন করে দিয়েচে। সুতরাং একটু ধৈয্য ধরুন সকল প্রশ্নের উত্তর পাবেন। কিজ্ঞান তো মানুষের সৃষ্টি এখন কেউ যদি বলে বিজ্ঞান নাস্তিকের সৃষ্টি। তাহলে ভুল হবে এত সহজেই মানুষের উদ্ঘাটিত বৈজ্ঞানিক চেতনা নাস্তিকের জুলুম হস্তক্ষেপের ঘটনা এড়াতে পারবে মানুষ।

৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৬

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: আপনি যে কি বলেন ভাই? আজ পর্যন্ত বিবর্তনবাদীরা ইন্টেলিজেন্ট ডিজাইনের কোন প্রশ্নের উত্তর আপনারা দিতে সক্ষম হন নাই। Click This Link আমি এখানে স্টিফেন মায়ার এর কিছু প্রশ্ন তুলে ধরলাম। আজ পর্যন্ত কোন বিবর্তনবাদী কোন বিজ্ঞানী এ সকল প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে নাই। শেষ পর্যন্ত আপনারা এ প্রসঙ্গ এড়িয়ে গিয়ে বহু মহাবিশ্ব তত্ব দাড় করিয়ে প্রশ্নকে এড়িয়ে গেছেন মাত্র। একটু ধৈয্য ধরুন। বহু মহাবিশ্ব সংক্রান্ত আলোচনারও ইতি ঘটবে। আবার বহু মহাবিশ্ব তত্ত্ব দাড় করিয়ে গোদের উপর বিষফোড়ার অবস্থা। পরকালের ব্যাপারটা নাস্তিক্যবাদী বিজ্ঞানীরা উপস্থাপন করে দিয়েচে। সুতরাং একটু ধৈয্য ধরুন সকল প্রশ্নের উত্তর পাবেন। কিজ্ঞান তো মানুষের সৃষ্টি এখন কেউ যদি বলে বিজ্ঞান নাস্তিকের সৃষ্টি। তাহলে ভুল হবে এত সহজেই মানুষের উদ্ঘাটিত বৈজ্ঞানিক চেতনা নাস্তিকের জুলুম হস্তক্ষেপের ঘটনা এড়াতে পারবে মানুষ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.