নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I am drunk,officer.punish me when I am sober.(Zahir ud din Muhammad,Babur)
২০১১ সালে যারা ঢাকায় কুরবানি ঈদ পালন করেছিলেন তাদের নিশ্চই সেই ঈদ এর কথা এখনো মনে আছে এটা ছিল আমার জন্মের পর দেখা সবচে বড় পশু সঙ্কট এর ঈদ,ঈদ এর দু তিন আগেই প্রতিটি পশু প্রায় দ্বিগুন তিনগুন দামে বিক্রি হয়ে গিয়েছিল,ঈদ এর দু দিন আগেই প্রতিটি হাট একদম খালি,জায়গা সঙ্কট বা রক্ষানা বেক্ষন এর লোক এর অভাবে যারা এক্টু দেরিতে কোরবানির পশু কিনে থাকেন তাদের দুর্ভোগ ছিলো সবচে বেশি,
আমি এখনো নিশ্চিত হতে পারিনি এত বড় পশু সঙ্কট কেনো হয়েছিল,তবে প্রায় সবাই ধারনা করে যে সিণ্ডিকেট করে সেবার পশু সঙ্কত স্ৃষ্টি করা হয়েছিল বেশি দাম পাবার আশায়,তবে এত ভয়ানক পশু সঙ্কট এর পরও কিন্তু এমন হয়নি যে কেউ কুরবানি দিতে চেয়েছেন কিন্তু পশুর অভাবে কুরবানি দিতে পারেন্নি এর অর্থ খুব পরিষ্কার বেশি লাভ এর আশাতেই এমন করা হয়েছিল,
পশু কুরবানি দেয়া ইসলাম ধর্মের এক্টা অত্যন্ত গুরুত্তপুর্ন ধর্মীয় রিতী এটা নিয়েও এতো সিণ্ডিকেট চাদাবাজি,আর এই চাদাবাজি তে কে নেই? রাজা গজা থেকে শুরু করে চৌকিদার পর্যন্ত সবাই।
কয়েকদিন পরেই কোরবানির ঈদ আসছে,কানাঘুশা চলছে যে এবার নাকি ভারত থেকে খুব কম পরিমান এ গরু আসতে দেয়া হচ্ছে ।আশঙ্কা করি গত দুই বছর এর মোটামুটি স্থিতিশিল বাজার হয়তো এবার অস্থিতিশিল হয়ে যেতে পারে,হয়তবা ধর্মীয় রিতী পালন এর আনন্দ পরিনত হতে পারে বিভিষিকায়।
তবে এতসব অনিয়ম আর শঙ্কার কষ্ট মুছে দিতে পারে বলেই ঈদ এর আনন্দটা এত মধুর এবার আমি আর আমার পরিবার দেশের বাড়িতে ঈদ করবো,অধির আগ্রহে ঈদ এর জন্য অপেক্ষা করছি।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:২১
এইচ তালুকদার বলেছেন: ঠিক বলেছেন সচেতনহ্যাপী।দেশের মানুষগুলো দিন দিন আরও লোভী হয়ে যাচ্ছে
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩৮
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ব্যাবসা সবখানে। ধর্মের বালাই নেই।।