নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সুযোগ পেয়ে একটু-আধটু লিখার চেষ্টা করছি এই আর কি...

হাসানুর

আমি বাক স্বাধীনতায় বিশ্বাসী এবং জানি আমার বাক স্বাধীনতা কতটুকু ।

হাসানুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

আপনার সন্তানকে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার বানাবেন? আপনার AI সম্পর্কে ধারণা আছে তো?

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:২৮



আমার বড় মেয়ে ডাক্তার হতে চায় আর ছোট মেয়ে সায়েন্টিস্ট বা ব্যারিস্টার হতে চায়। আমিও তাদেরকে উৎসাহ দেই, চেষ্টা করলে তোমরা অবশ্যই পারবে। কিন্তু ইদানিং তাদের এই আশার ব্যাপারে প্রায় উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ি। AI প্রযুক্তি মানব জীবনের সর্বস্তরে এমনভাবে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে পড়ছে যে আগামী 10 বছর পর হিউম্যান বিং ডক্টর বা সাইন্টিস্ট এমনকি ব্যারিস্টার এর অস্তিত্ব থাকবে কিনা সে বিষয়ে আমার যথেষ্ট সন্দেহ আছে। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স মানব জাতির অস্তিত্বকে হুমকির মুখে ফেলে দিতে পারে এবং অলরেডি দিচ্ছে। ভাবুন না, আপনি অসুস্থ, ডাক্তারের কাছে গেলেন, আপনার সামনে বসে আছে একজন AI রোবট, যিনি স্পেশালিস্ট ডক্টর। আপনি আপনার সমস্যার কথা তাকে জানালেন সে অত্যন্ত যত্ন সহকারে আপনার সমস্যা শুনল। এরপর আপনাকে দুটি ওষুধ প্রেসক্রাইব করলো এবং দুটি টেস্টের কথা বলল। আপনি টেস্ট করিয়ে রেজাল্ট তার সামনে দিলেন সে তার চোখ দিয়ে টেস্টের রেজাল্ট স্ক্যান করে নিল, এরপর সে আপনাকে আরো দুটো ওষুধ দিয়ে কিছু বিধি নিষেধ মেনে চলার পরামর্শ দিল। তখন AI প্রযুক্তি এত গভীরে চলে যাবে যে জটিল জটিল মস্তিষ্কের নিউরন অপারেশনগুলো অতি দ্রুত সময়ে সেরে ফেলবে। যা হবে অত্যন্ত নিখুঁত এবং বর্তমান হিউম্যান বিং ডাক্তাররা যা কল্পনাও করতে পারবে না। কিংবা ভাবুন দুজন AI লইয়ার আপনার তথ্যের ভিত্তিতে যুক্তি তর্ক উপস্থাপন করছে এবং একজন AI জাজ তা মনোযোগ সহকারে শুনে দেশীয় আইনের ধারা অনুযায়ী নিখুঁতভাবে রায় প্রদান করছে। রায় এত নিখুঁত হবে যে কোন হিউম্যান বিং জাজ তা খন্ডাতে পারবে না।
বর্তমান AI য়ের কর্ম দক্ষতা দেখে আমি নিজেই হতবাক এবং শঙ্কিত হয়ে পড়ি। আপনি শুধু টেক্সট আকারে তাকে বুঝিয়ে দেবেন আপনি কি চাচ্ছেন যা সে খুবই অল্প সময়ে বাস্তবে পরিণত করবে। যেমন আমি তাকে বললাম এমন একটি ভিডিও তৈরি কর যে একটি মেয়ে মেঘের উপর দৌড়াচ্ছে। মাত্র কয়েক মিনিটে সে এমন একটি ভিডিও তৈরি করে দিচ্ছে যা ভবিষ্যতে হয়তো কয়েক সেকেন্ডের ব্যাপার হবে। কিছুদিন আগে কিছু নিউজ পোর্টালে এমন একটি ভিডিও ভাইরাল হয় যে, প্যান্টাগনে সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে এবং ভিডিওতে দেখা যায় পেন্টাগনে ধাউ ধাউ করে আগুন জ্বলছে, এতে আমেরিকার শেয়ার বাজারেও প্রভাব পড়ে। পরে দেখা যায় পুরো ব্যাপারটি ভুয়া এবং ভিডিওটি AI জেনারেটেড একটি ভিডিও। ধরুন আপনি একটি নাটক তৈরি করবেন এর জন্য আপনি ১০ জন জনপ্রিয় অভিনয় শিল্পী কে সিলেট করলেন। আপনি নাটকের একটি স্ক্রিপ্ট লিখলেন। এরপর আপনি AI তে দশটি অভিনয় শিল্পীর ইমেজ আপলোড করে পুরো স্ক্রিপটি তাকে টেক্সট করলেন। এতে স্ক্রিপ্টের সাথে আপনি যেভাবে চান বাস্তব পরিস্থিতির একটি বিবরণ দিলেন। যেমন নায়িকা ঢাকার গুলশানের একটি রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে আর টিপটিপ করে বৃষ্টি পড়ছে। AI অতি অল্প সময়ে আপনার সম্পূর্ণ নাটকটি তৈরি করে দিবে বাস্তব ইমোশান সহ। হয়তো এমন দিন আসবে প্রযুক্তির উৎকর্ষতায় আমরা হিউম্যান বিং যারা আছি তারা বড়ই অসহায় বোধ করব। কিছুদিন আগে যেভাবে গণ আন্দোলন হয়েছে AI য়ের নিখুঁত ব্যবহারের মাধ্যমে এমন কিছু ভিডিও তৈরি করা সম্ভব যা একটি দেশের পরিস্থিতিকে খুবই সংকটাপণ্য করে দিতে পারে। রিয়েল এবং আর্টিফিশিয়াল এমনভাবে মিশে যাবে যা পুরো মানবজাতির সমাজ ব্যবস্থা ও রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাকে নাড়িয়ে দিতে পারবে।
সবচেয়ে ভয়ের ব্যাপার হচ্ছে অতি মেধাবী ছাড়া সাধারনের কোন ঠাই থাকবেনা এই সমাজ ব্যবস্থায়। গুটি কয়েক মেধাবী পুরো পৃথিবী কে কন্ট্রোল করবে। মানুষ হবে কর্মহীন। অল্প কয়েকজন মেধাবী হিউমান বিং দিয়ে তখন একটি বড় শিল্প প্রতিষ্ঠান চালানো সম্ভব হবে। বর্তমানে বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানে রোবোটিক হেন্ড দিয়ে উৎপাদন কার্যক্রম শুরু হয়েছে।তখন আপনি আমি কিংবা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কি করবে? কৃষিকাজ? আপনার নিজের জমিতে গিয়ে দেখবেন একটি AI রোবট আপনার এক একর জমি একটি ট্রাক্টর দিয়ে চাষ করে ফেলেছে। এখন সে সয়েল টেস্ট করছে জমিতে কি কি উপাদানের ঘাটতি আছে এবং কি কি প্রয়োজনীয় সার সেখানে কি পরিমাণে প্রয়োগ করতে হবে। কিছু রোবটিক হ্যান্ড অল্প সময়ে একটি ১০০ তলা বিল্ডিং এর কাঠামো দাঁড় করিয়ে ফেলছে।
আমরা যারা কম্পিউটার প্রোগ্রামিং করি তাদেরকে কয়েকশো লাইন থেকে কয়েক হাজার লাইনের কোড লিখতে হয়। আমরা কি চাই তা লজিক্যালি কোডের মাধ্যমে প্রকাশ করি এবং তার একটি আউটপুট পাই। কিছুদিন আগে আমার লজিক্যালি একটি কোড দাঁড় করাতে সমস্যা হচ্ছিল, তখন বিরক্ত হয়ে AI এর শরণাপন্ন হলাম, আমি কি চাই তা টেক্সট আকারে AIকে ইনপুট করলাম এবং রিকোয়েস্ট করলাম যেন একটি সিকুয়েল কোড লিখে দেয়। মাত্র কয়েক সেকেন্ডে সে আমাকে একটি কোড প্রোভাইড করল যা আমি আমার মূল কোভের সাথে সংযুক্ত করে মুহূর্তেই কাঙ্খিত রেজাল্টই পেয়েছিলাম, এতে আমি খুবই অভিভূত হয়ে গেলাম।
যেহেতু সফটওয়্যার বা প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছি সেহেতু আমি বলতেই পারি বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় বস্তু হচ্ছে ডাটা। আমেরিকা চায় রাশিয়া কোন প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছে সেই ডাটা, আবার রাশিয়া চায় আমেরিকা কোন প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছে সে ডাটা, আবার উভয়ে চায় ইরান ও উত্তর কোরিয়া কোন প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছে সেই ডাটা। সেই হিসেবে পৃথিবীর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি অবজেক্ট হচ্ছে ডাটা এবং বৃহৎ অর্থে তথ্য বা ইনফরমেশন। এই ডাটা হতে পারে প্রযুক্তিভিত্তিক, ব্যবসা ভিত্তিক, কোন দেশের জনগণের পার্সোনাল ডাটা ইত্যাদি। বর্তমান বৈশ্বিক ব্যবস্থায় পৃথিবীর উন্নত কয়েকটি কান্ট্রি অন্য সকল দেশের ডেটা গুলো কয়েকটি মাধ্যমে সহজেই হাতিয়ে নেয়, যেমন সোশ্যাল যোগাযোগ মাধ্যম, হ্যাকিং এবং সবচেয়ে মজার ব্যাপার হচ্ছে ক্লাউড ইনফ্রাকচারের নামে আমাদের দেশ থেকে সকল ডাটা তারা হাতিয়ে নেয়। আরো মজার ব্যাপার হচ্ছে আমাদের দেশের বিভিন্ন গ্রুপ অফ কোম্পানিগুলো ন্যূনতম চিন্তা ভাবনা ছাড়াই তাদের সকল ডাটা ও তথ্য ভান্ডার বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর ক্লাউড ব্যবস্থায় হস্তান্তর করে। বিশেষ করে বড় বড় সফটওয়্যার কোম্পানিগুলি যেমন SAP, ওরাকল তারা ক্লাউড ব্যবস্থা নামে আমাদের পুরো ডাটাবেজ ক্লাউডে হস্তান্তরের ব্যাপারে আমাদের বিভিন্ন কোম্পানিগুলোকে উদ্বুদ্ধ করে।এ ক্ষেত্রে তারা হার্ডওয়্যার কস্ট মিনিমাইজেশন, মেইনটেনেন্স কস্ট মিনিমাইজেশন ইত্যাদি ব্যবস্থাকে সামনে আনে। বিপরীতে তারা একটি কোম্পানি থেকে হাজার হাজার ডলার এবং ডাটা হাতিয়ে নেয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে তারা একটি দেশের সার্বিক আর্থিক অবস্থা, কোম্পানিগুলোর আর্থিক অবস্থা সম্পর্কে ধারণা পায়। এই প্রাপ্ত ডাটা AI এর মাধ্যমে এনালাইসিস করে তারা একটি দেশের সাথে ব্যবসায়ীক পলিসি নির্ধারণ করে থাকে। অথচ আমাদের উচিত নিজেরাই বড় বড় ডাটা সেন্টার তৈরি করে আমাদের ডাটা গুলোকে সিক্রেট করা। আমাদের দেশের প্রযুক্তিবিদরা দেশীয় গ্রুপ অফ কোম্পানিগুলোর কাছে সবসময় অবহেলার শিকার হয়ে আছে। আমাদেরকেও সুযোগ দিতে হবে।
যাক মূল লেখায় ফিরে আসি। আপনার সন্তানকে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার বানাবেন? সেই চিন্তা এখনই বাদ দিন ভবিষ্যতে হয়তো Al সেই কাজটি সম্পন্ন করবে। পাইলট বানাবেন? ভবিষ্যতে অটো পাইলটেই পুরো বিমান ব্যবস্থা চলবে। ডাক্তার কিংবা ব্যারিস্টার এর কথা তো আগেই বলেছি। অভিনয়শিল্পী বানাবেন? সন্তানের চেহারা যদি ভালো হয় তাহলে তার একটি ইমেজ বিক্রি করতে পারবেন হয়তো। এতে সে হিউম্যান সেলিব্রিটি হয়ে যাবে। তারও দরকার হবে না আপনি ঘরে বসে নিজেই নাটক বা মুভি তৈরি করে ফেলতে পারবেন। শিক্ষক বানাতে চান? কিছুদিন পর হয়তো আপনার সন্তান ক্লাসে গিয়ে দেখবে একজন AI শিক্ষক ক্লাসে চেয়ারে বসে আছে যার ভান্ডারে রয়েছে পৃথিবীর যাবতীয় তথ্য। সিলেবাস অনুযায়ী সে সবকিছু আপনার সন্তানকে নিখুঁতভাবে বুঝিয়ে দিবে এবং কোন প্রশ্ন করলে তার উত্তর নিখুঁতভাবে বলে দিবে। সত্যি আমি খুবই হতাশা বোধ করছি আমাদের সন্তানদের ভবিষ্যৎ চিন্তা করে। তারা কিভাবে তাদের কর্মময় জীবন পার করবে।
যারা ঘরে বসে আউটসোর্সিং করছেন কিছুদিন পর সেই ব্যবস্থাও সীমিত হয়ে পড়বে। ঘরে বসে বিদেশি বায়ারদের কিছু কাজ করে দিয়ে আমরা বর্তমানে ডলার ইনকাম করছি। বায়াররা আমাদের মূলত সেই কাজগুলোই দেয় যেগুলো করতে তেমন বেশি মেধার প্রয়োজন হয় না, যেমন ডাটা এন্ট্রি, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং, এসইও মার্কেটিং, ওয়েবসাইট তৈরি ইত্যাদি। উন্নত বিশ্বের দেশ গুলিতে এ ধরনের কাজ করার লোকের খুবই অভাব, কারণ তারা আরো অ্যাডভান্স টেকনোলজিতে কাজ করে, AI কে কিভাবে আরো ইম্প্রুভ করা যায় সেই ব্যবস্থা নিয়ে কাজ করে, আর এর সাপোর্টে হয়তো তাদের দৈনন্দিন কিছু কাজ দরকার হয় যা এখনো আমাদেরকে দিয়ে করিয়ে নেয়। ভবিষ্যতে হয়তো তারও দরকার হবে না।
তাই রাজনীতির ধ্বংসাত্মক খেলা বাদ দিয়ে, পরচর্চা বাদ দিয়ে, ঘন্টার পর ঘন্টা তথাকথিত বুদ্ধিজীবীদের টকশো বাদ দিয়ে আমরা যদি না সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে নিজেদের জ্ঞান ভান্ডারকে উন্নত ও প্রযুক্তিগতভাবে বাস্তবসম্মত করতে পারছি তাহলে আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে এক ভয়ঙ্কর ভবিষ্যৎ। আমরা কি উন্নত বিশ্বের কোন দেশকে দেখছি যারা নিজেরাই নিজেদের বিরুদ্ধে জাতিগতভাবে যুদ্ধ করছে? না, তারা করছে প্রযুক্তি নিয়ে যুদ্ধ। তারা Al টেকনোলজি নিয়ে যুদ্ধ করছে, নিউক্লিয়ার নিয়ে যুদ্ধ করছে, উন্নত প্রযুক্তির যুদ্ধাস্ত তৈরি নিয়ে যুদ্ধ করছে, স্যাটেলাইট নিয়ে যুদ্ধ করছে আর আমরা তার ফ্লেভার নিয়ে মেতে আছি। আমরা ফ্রান্সের প্রযুক্তিতে আকাশে স্যাটেলাইট পাঠিয়ে সন্তুষ্টির ঢেকুর তুলছি কিন্তু একবারও ভাবছি কি স্যাটেলাইটের যে সিগনাল আমরা রিসিভ করছি তার একটি কপি তারাও রিসিভ করছে! আমরা উন্নত প্রজন্মের যুদ্ধবিমান ক্রয়ের কথা ভাবছি কিন্তু আমরা কি ভেবে দেখেছি পঞ্চম প্রজন্মের যুদ্ধ বিমানগুলো আমরা চাইলেও তাদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করতে পারবোনা! আমাদের কেনা বিলিয়ন ডলারের যুদ্ধবিমান বা অস্ত্রগুলো তারা চাইলেই হয়তো স্যাটেলাইটের মাধ্যমে নিমিষেই অকেজো করে দিতে পারবে। তাই AI প্রযুক্তি ও স্যাটেলাইট কমিউনিকেশন প্রযুক্তিতে যে দেশ যত বেশি উন্নত হবে ভবিষ্যতে তারাই পৃথিবী রাজত্ব করবে। আমাদেরও সময় এসেছে সেভাবে নিজেদেরকে প্রস্তুত করার।

লেখক: মুহাম্মদ হাসানুর রহমান।
টেকনো ফাংশনাল কনসালটেন্ট, ই আর পি।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:১২

নতুন বলেছেন: AI আমাদের সভ্যতার গতি বাড়িয়ে দেবে, যেমনটা কম্পিউটার যোগ হওয়ার পরে হয়েছিল।

বর্তমানে ChatGPT ব্যবহার করছি।

অনেক সুবিধা পাচ্ছি। যেই হিসাব করতে ৩০ মিনিট লাগতো, সেটা এখন কয়েক সেকেন্ডেই পাচ্ছি।

অফিসের নানা কাজেই ব্যবহার করে সময় বাঁচছে এবং নতুন আইডিয়া পাচ্ছি, কাজের মান ভালো হচ্ছে।

আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে অবশ্যই এই প্রযুক্তি জানতে হবে।

তবে মানবিকতা, সৃজনশীলতাকে কখনোই Artificial Intelligence দিয়ে প্রতিস্থাপন করা যাবে না।

২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:২৭

আমি সাজিদ বলেছেন: চিকিৎসায় AI বৈপ্লবিক পরিবর্তন নিয়ে আসছে।

৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৩

আজব লিংকন বলেছেন: তাই রাজনীতির ধ্বংসাত্মক খেলা বাদ দিয়ে, পরচর্চা বাদ দিয়ে, ঘন্টার পর ঘন্টা তথাকথিত বুদ্ধিজীবীদের টকশো বাদ দিয়ে আমরা যদি না সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে নিজেদের জ্ঞান ভান্ডারকে উন্নত ও প্রযুক্তিগতভাবে বাস্তবসম্মত করতে পারছি তাহলে আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে এক ভয়ঙ্কর ভবিষ্যৎ
হক কথা কইছেন।

৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:৩৬

হাসানুর বলেছেন: ধন্যবাদ

৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৭:৩৫

অগ্নিবেশ বলেছেন: ভনিতা না করেই বলে দিলাম, মিয়ারা খাবার পাবে না, আল্লাহ মারা যাবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.