নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি নিজেও সমস্যায় আছি কিন্তু বিবেকের তাড়নায় কিছু না লিখে পারছিনা।তাহলো দুর্বৃও দ্বারা চট্রগ্রামে এসপিপত্নী খুন ও নাটোরের বড়াইগ্রামে খ্রিষ্টান ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা নিয়ে।প্রথমে আসছি চট্রগ্রামে এসপিপত্নী খুনের ব্যাপারে।বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকা,টিভি চ্যানেল ও মিডিয়ার মাধ্যমে আমরা যা জানতে পারলাম তা ঐ একটি দিকেই ইঙ্গিত করে যা আমার সোনার দেশে দীর্ঘদিন যাবত ঘটে চলেছে।অবশ্য এর কুলকিনারা আমরা এখনো পর্যন্ত কিছুই দেখতে পাচ্ছিনা।এসপি বাবুল আক্তারের স্ত্রী ছিলেন খুন হওয়া মাহমুদা আক্তার মিতু।এ পর্যন্ত আমারা যা জানতে পেরেছি তা হল এসপি বাবুল আক্তার ছিলেন চট্রগ্রামে জংগী বিরোধী এক সিপাহী সালার,শুধু তাই নয় সে সাথে বিভিন্ন গুরত্তপুর্ণ মামলার সফল সমাধানকারি একজন দক্ষ পুলিশ অফিসার।শ্বাভাবতই এই পুলিশ অফিসার অনেকেরেই বিরাগভাজন হয়েছিলেন।কিন্তু যা ঘটে গেল তা বড় নির্মম কাপুরুষিচতা।এ কাপুরুষরা সামনে না পেরে একজন দেশের মহান সেবকের স্ত্রীর প্রাণ নিয়ে নিল,যা কোন ভাবেই সমর্থন যোগ্য নয়।এ হত্যাকান্ড সামনে আরো ভয়ঙ্কর কিছু নির্দেশ করে। আমরা এর ধিক্কার জানাই এবং দোষীদের কঠোর শাস্তী দাবী করছি।সে সাথে দেশে এ অপতৎপরতা রোধে সরকারকে শক্ত প্রতিরোদের আহবান জানাচ্ছি।
এবার আসি বড়াইগ্রামের সুনিল দানিয়েল গোমেজ প্রসঙ্গে।এ সাধারন মুদি দোকানির হত্যাকেও আমরা কোন মানদন্ডেই সমর্থন করতে পারিনা।এ ভিন্নধর্মালম্ভীদের কথা আসলেই সংখ্যালগু শব্দটি চলে আসে।যা পৃথিবীর প্রায় অনেক দেশেই তাচ্ছিল্য অর্থে ব্যবহার করা হয়,আমাদের দেশেও।অতচ এরা আমাদের মতই এবং এদেশেরই নাগরিক।এখানে হিন্দু,মুসলিম,বৌদ্দ,খ্রীষ্টান সবাই আমরা সমান।সো যারা এদের সংখ্যা লগু অপবাদ দিয়ে হত্যা করে চলেছে তাদের ধরে ফাঁসিতে ঝুলানো হোক।তাহলেই হবে সঠিক বিচার।
২| ০৭ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২০
বিজন রয় বলেছেন: আজকে ঝিনইদহে আর একজন............ এই কায়দায়...........
কোন পথ নেই।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫২
সুব্রত দত্ত বলেছেন: বিবেকের তাড়না যে কেন কেবল আমাদেরই থাকে, সরকারের থাকে না, সেটাই বুঝতে পারলাম না কোনদিন।