নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কয়েক দিন যাবত সাহবাগে যা হচ্ছে আমার এ লেখা তা নিয়ে।বলছিলাম শাহবাগের চাওয়া নিয়ে।গত কয়েকদিন থেকে কয়েকটি পত্রিকা সাহবাগ ও ধর্ম নিয়ে যা লিখে চলেছে তা আমি মনোযোগ নিয়ে পড়েছি।লেখা গুল পড়ে আমার মনে একটি ভয় চলে এসেছে যে সত্যিই এ গুলো সঠিক কিনা,কারন আমি মনে প্রাণে একজন আস্তিক।বলা হয়েছে শাহবাগে মুসলিমর ধর্ম ও তার নবীকে নিয়ে এবং আলেম ওলামাকে নিয়ে যতসব আজে বাজে কথা বলা হয়।আসলে কি সত্যিই তাই?মোটেও তাই নয়,কারন সত্যিই যদি এসব হত তাহলে প্রথমে আমিই এখানে যেতাম না।তবে হা এখানে যুদ্দাপরাধীদের বিচার চাওয়া হয় একথা সত্য।এখন কথা হচ্ছে এটা চাওয়া কি অপরাধ? যদি তা না হয় তা হলে এসব মিথ্যে কেনো।হ্যা আমি একজন ব্যাত্তিগতভাবে কোনো নিরপরাধ ব্যক্তির সম্মান হানি চাইনা।কিন্তু অপরাধী হলে অবশ্যিই বিচার চাই।আর এ চাওয়া অপরাধ নয়।কিন্তু আমাদের এ জাতির দূর্ভাগ্য,এ দেশে সবাই হুজুগে পাগল।কেউ সঠিক তথ্য যাচাই করেনা।ইসলামের মহানবী তথা আমার প্রিয় নবী (সঃ) অপরাধ কখনও প্রশ্রয় দেননি তাহলে অপরাধীর বিচার চাইলে অপরাধ কেনো?সাহবাগে তো তাই হচ্ছে।আমি দেশের আলেম অলামাদের বিনয়ের সাথে বলছি;সত্য যাচাই করুন,এখানে যদি আমার প্রিয় ধর্ম ও প্রিয় নবীর নামে বাজে একটি কথাও উচ্ছারন হয় তাহলে আপনাদের সাথে আমিও এ আন্দোলনের বিরুদ্দে যাবো,না হয় বলছি রাজাকারের পক্ষ নিবেননা।ও হ্যা ধর্ম বিদ্বেষী (যদি থাকে) কোনো ব্লগারের পক্ষেও আমি নেই।শাহবাগের প্রজম্মকেও বলছি আপনারা ধর্ম ব্যাপারে খুব সতর্ক হোন,যেনো কারো ধর্মের প্রতি সামান্যতমও কটুক্তি করা না হয় এবং বেল্লাপনা না হ্য।পরিশেষে বলছি; আমার এ সোনার বাংলা সত্য ও সুন্দরে আলোকিত হোক।
২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০০
ব্ল গা র বলেছেন: শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চে ধর্ম সম্পর্কে কোনো কথাই হচ্ছে না। কাজেই ধর্মের নামে কোনো ধরনের অপপ্রচারে কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার রাতে গণজাগরণ মঞ্চ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়। গণজাগরণ মঞ্চের পক্ষে বিবৃতিটি পাঠিয়েছেন ব্লগারস অ্যান্ড অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট নেটওয়ার্কের আহ্বায়ক ইমরান এইচ সরকার।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘গত ১৫ দিন ধরে প্রজন্ম চত্বরের গণজাগরণ মঞ্চে লাখ লাখ মানুষ একাত্তরের মানবতাবিরোধী দল ও অপরাধীদের বিচারের সুনির্দিষ্ট দাবিতে দিনরাত ২৪ ঘণ্টা স্লোগান দিচ্ছেন। গলা ফাটিয়ে সুতীব্র আত্মচিত্কারে প্রকাশ করছেন ৪২ বছরের পুঞ্জীভূত ক্ষোভ। এখানে মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টানসহ সকল ধর্ম, মত ও আদর্শের মানুষ আসছেন। কেবলমাত্র গণহত্যাকারী, খুনি, ধর্ষক, যুদ্ধাপরাধী ও তাদের দোসররা ছাড়া দেশের সর্বস্তরের মানুষ আজ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ।’
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এই গণজাগরণ মঞ্চ কোনো গোপন সমাবেশ নয়। চার দেয়ালে বন্দী কোনো কর্মযজ্ঞ নয়। এখানে কী হয়, তা দেশের সব মানুষ দেখেছেন। দিনরাত ২৪ ঘণ্টা এখানকার কার্যক্রম সম্প্রচার করছে দেশের সব টেলিভিশন চ্যানেল। সংবাদ প্রচার করছে দেশের সব জাতীয় সংবাদপত্র। দায়িত্বশীল সব গণমাধ্যম সঠিকভাবে সংবাদ প্রকাশ করলেও মানবতাবিরোধী অপরাধী, যুদ্ধাপরাধী ও গণহত্যাকারীদের অর্থপুষ্ট কিছু সংবাদমাধ্যম শুরু থেকে জনগণের এই জাগরণ নিয়ে আপত্তিকর, মিথ্যা, বানোয়াট, উদ্ভট কল্পকাহিনি প্রচার ও প্রকাশ করছে। রাজাকার শয়তানের দোসর মস্তিষ্ক বিকৃত এসব অপসংবাদমাধ্যমকে বিক্ষুব্ধ জনতা ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে।’
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ওরা ওদের গ্রহণযোগ্যতার শেষ বিন্দুটিও হারিয়ে ফেলেছে। ঘাতক ও গণহত্যাকারীদের দোসররা এই দেশে তাদের সর্বশেষ মরণকামড়টি বসাতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। আর তাই দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষের ধর্মীয় বিশ্বাসের অপব্যবহার করে “শাহবাগে ইসলাম বিদ্বেষের প্রতিবাদে গর্জে উঠুন” শিরোনামে সাম্প্রদায়িক বিষবাষ্প ছড়াচ্ছে। অতীতেও যখন ধর্মব্যবসায়ীরা অস্তিত্বের সংকটে পড়েছে তখনই মানুষের ধর্মানুভূতি ব্যবহার করে প্রিয় বাংলাদেশকে দোজখে পরিণত করার হিংস্র অপচেষ্টায় মেতে উঠেছে। এ কাজটি ওরা একাত্তরেও করেছে। ধর্মের নামে, ধর্মকে ব্যবহার করে এরা গণহত্যা, ধর্ষণ, লুটপাট জায়েজ করতে চেয়েছিল। কিন্তু জেগে উঠেছে জনতা। হায়েনার কুচক্র, ঘাতকের শয়তানি, দেশবিরোধীদের সকল অপপ্রচার ভেসে যাবে দেশপ্রেমের জোয়ারে।’
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘দেশবাসীর প্রতি আমাদের অনুরোধ, আপনারা চোখকান খোলা রাখুন; সজাগ থাকুন। ধর্মের নামে কোনো ধরনের অপপ্রচারে বিভ্রান্ত হবেন না। দেশের আলেম সমাজকে বলছি, শয়তানের প্ররোচনায় প্ররোচিত হবেন না। গণজাগরণ মঞ্চে কেবল ইসলাম ধর্মই না, অন্য কোনো ধর্ম কিংবা মতের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ কিংবা ঘৃণা উচ্চারিত হয়নি, হচ্ছে না, হওয়ার কোনো কারণ নেই। এই মঞ্চে যাবতীয় ঘৃণার উচ্চারণ যুদ্ধাপরাধী, রাজাকার ও তাদের দোসরদের বিরুদ্ধে।’
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার, জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ, তাদের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বয়কট—এসব দাবির বাইরে গণজাগরণ মঞ্চের অন্য কোনো দাবি নেই। কাজেই গণমাধ্যমের কাছে অনুরোধ, এর বাইরে অন্য কোনো বিষয় নিয়ে আমাদের সঙ্গে কথা বলবেন না।’
বিবৃতির শেষে বলা হয়, ‘আমরা স্পষ্ট করে বলছি, ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার। বাংলাদেশের মাটিতে, বাংলামায়ের পবিত্র দেহে ধর্মান্ধ, মৌলবাদী, দেশবিরোধীদের একটি আঘাতও পড়তে দেব না। এসব অপশক্তির বিরুদ্ধে আমাদের সংগ্রাম চলছে, সংগ্রাম চলবে। জয় বাংলা।’
সুত্রঃ প্রথমআলো
৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৯
বিডি বন্ড বলেছেন: বিভ্রান্ত হবেন না। আপনি জানেন ৭১ এ ঠিক এই রকমের অপপ্রচার করেছিল জামাত তথা রাজাকারেরা। তারা বলেছিল এই দেশে ইসলাম কে কোরবনী করা হচ্ছে। বাংলাদেশ স্বাধীন হলে এদেশে মুসলমান থাকবে না এটা হবে হিন্দু রাষ্ট্র। এরকম আরো অনেক উদাহরন দেয়া যাবে। এত দুরে না গিয়ে আরও কাছের নিকট অতীতে যাই। জাহানারা ইমাম যখন ঘাতক দালালদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলেন তখনো তার নামে অনেক কুৎসা রটানো হয়েছিল। তাকে মুরতাদ নামে আখ্যা দেওয়া হয়েছিল। আপনি আপনার মেধা মনন দিয়ে বিচার করুন। যখনই এই রাজাকার আলবদর-দের ভিতে আঘাত করা হয়েছি তখনি এরা মানুষকে বিভ্রান্ত করেছে ধর্মের নানা রকমের বিভ্রান্তিকর অপপ্রচার করে।
৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১২
বিডি বন্ড বলেছেন: দেখেছেন আপনার একটু দুর্বলতাই এদের কে কতোটা সাহস যোগায়।
ইমদাদুল হোসেন বলেছেন: আপনার শাহবাগি বন্ধুর এই লেখা গুলো পড়ুন তারপর বলুন এ আন্দোলন ইসলামের পক্ষে না বিপক্ষে?
৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৮
বিডি বন্ড বলেছেন: এই গুলা যে অপপ্রচার .।.। এই লিংক থেকে তার তথ্য পাবেন।
http://projonmoblog.com/punnadu/4525.html
৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৮
বিপ্লবী পথিক বলেছেন: রাজাকারের ফাসী চাই।
জামাত শিবিরকে নিষিদ্ধ করা হোক
৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫১
অাবু জাফর বলেছেন: রাজনীতি/ইসলামী রাষ্ট্র/খেলাফত ব্যাতীত কোন ইসলাম হয় না-ইসলামী রাষ্ট্র ব্যাতিত কষ্মিনকালেও দুনিয়ায় শান্তি আসবে না। !!!
নাস্তিকদের প্রতি ওপেন চ্যালেঞ্জ !!!
http://www.amarblog.com/boiragi/posts/152332
রাষ্ট্রশক্তি ছাড়া ইসলাম ইসলামই নয়
Click This Link
খিলাফত ও আমাদের অবস্থান
http://www.amarblog.com/iidob/posts/157258
মুসলিম দুনিয়ার মুশরেক নেতৃত্ব
Click This Link
পূর্ণাঙ্গ ইসলাম পরিচিতি
http://ohilibrary.blogspot.com/
৮| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০২
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: মোট কয়জন তথাকথিত নাস্তিক শাহবাগে আছে? ৮/১০/১৫? তার বেশী কোনভাবেই না। তাহলে এত্ত এত্ত মানুষের পার্টিসিপিশনের মধ্যে বেছে বেছে শুধু হাতে গোনা ২/১ জন নাস্তিক বের করা কেন?
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৭
ইমদাদুল হোসেন বলেছেন: আপনার শাহবাগি বন্ধুর এই লেখা গুলো পড়ুন তারপর বলুন এ আন্দোলন ইসলামের পক্ষে না বিপক্ষে?
ক/ Click This Link
খ/ Click This Link
গ/ Click This Link
ঘ/ Click This Link
ঙ/ Click This Link
চ/ Click This Link
ছ/ Click This Link
জ/ Click This Link
ঝ/ Click This Link
ঞ/ Click This Link
ট/ Click This Link
ঠ/ Click This Link
ড/ Click This Link
ঢ/ Click This Link
ণ/ Click This Link
ত/ Click This Link
থ/ Click This Link
দ/ Click This Link
ধ/ Click This Link