নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুসলিমকে বিভিন্ন নিয়মে ইবাদত করতে কে বলেছে?

১১ ই এপ্রিল, ২০২৫ ভোর ৬:৪৭



সূরাঃ ৬ আনআম, ১৫৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৫৩। আর এপথই আমার সিরাতাম মুসতাকিম (সরল পথ)। সুতরাং তোমরা এর অনুসরন করবে, এবং বিভিন্ন পথ অনুসরন করবে না, করলে তা’ তোমাদেরকে তাঁর পথ হতে বিচ্ছিন্ন করবে। এভাবে আল্লাহ তোমাদেরকে নির্দেশ দিলেন যেন তোমরা সাবধান হও।

সহিহ সুনানে ইবনে মাজাহ, ৩৯৫০ নং হাদিসের (ফিতনা অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৯৫০। আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.)বলতে শুনেছি আমার উম্মত পথভ্রষ্টতার উপর একত্রিত হবে না। যখন তোমরা উম্মতের মাঝে মতপার্থক্য দেখতে পাবে, তখন সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকবে।

* উম্মতের সর্ববৃহৎ দলের পথের বিপরীতে ছোট ছোট দলের পথ বিভিন্ন পথ। সেই সব পথ আল্লাহর পথ হতে মুসলিমকে বিচ্ছিন্ন করে।আর উম্মতের সর্ববৃহৎ দলের পথ অভিন্ন পথ। সেই পথ আল্লাহর সিরাতাম মুসতাকিম (সরল পথ)। সেই পথের অনুসারী হতে আল্লাহ আদেশ করায় সেই পথের অনুসারী হওয়া ফরজ। আর ইবাদতে ফরজ তরক হলে ইবাদত বাতিল হয়। তো বিভিন্ন নিয়মে ইবাদত করলে যখন ইবাদত বাতিল হয়ে যায় তাহলে মুসলিম বিভিন্ন নিয়মে ইবাদত করছে কেন? মুসলিমকে বিভিন্ন নিয়মে ইবাদত করতে কে বলেছে? যারা তাদেরকে বিভিন্ন নিয়মে ইবাদত করতে বলে তারা আসলে শয়তান। বিভিন্ন নিয়ম হলো উম্মতের সর্ববৃহৎ দলের ইবাদতের নিয়মের পরিবর্তে যে সব নিয়ম লোকেরা অনুসরন করে। লোকেরা এমন করে মুসলিমের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির জন্য।

সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে। তাদের জন্য মহাশাস্তি রয়েছে।

সূরাঃ ৪ নিসা, আয়াত নং ১১৫ এর অনুবাদ-
১১৫। কারো নিকট সৎপথ প্রকাশ হওয়ার পর সে যদি রাসুলের বিরুদ্ধাচরণ করে এবং মু’মিনদের পথ ব্যতিত অন্যপথ অনুসরন করে, তবে সে যে দিকে ফিরে যায় সে দিকেই তাকে ফিরিয়ে দেব এবং জাহান্নামে তাকে দগ্ধ করব, আর উহা কত মন্দ আবাস।

সূরাঃ ৯ তাওবা, ৪০ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪০। যদি তোমরা তাঁকে সাহায্য না কর, তবে আল্লাহতো তাঁকে সাহায্য করেছিলেন যখন কাফিরগণ তাঁকে ধাওয়া করেছিল (হত্যা করার জন্য), আর তিনি ছিলেন দু’জনের মধ্যে দ্বিতীয় জন। যখন তাঁরা উভয়ে গুহার মধ্যে ছিলেন, তিনি তখন তাঁর সঙ্গিকে বলেছিলেন, তুমি বিষণ্ন হয়ো না, নিশ্চয়ই আল্লাহ আমাদের সাথে আছেন।অতঃপর তাঁর উপর আল্লাহ তাঁর প্রশান্তি নাজিল করেন এবং তাঁকে শক্তিশালী করেন এমন সৈন্যবাহিনী দ্বারা যা তোমরা দেখনি।আর তিনি কাফেরদের কথা তুচ্ছ করে দেন।আর আল্লাহর কথাই সুউচ্চ। আর আল্লাহ পরাক্রমশালী সুবিজ্ঞ।

সূরাঃ ৪৮ ফাতহ, ২৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৯। মোহাম্মাদ আল্লাহর রাসুল; তাঁর সহচরগণ কাফিরদের প্রতি কঠোর এবং নিজেদের মধ্যে পরস্পরের প্রতি সহানুভূতিশীল; আল্লাহর অনুগ্রহ ও সন্তুষ্টি কামনায় তুমি তাদেরকে রুকু ও সিজদায় অবনত দেখবে।তাদের লক্ষণ তাদের মুখমন্ডলে সিজদার প্রভাব পরিস্ফুট থাকবে: তওরাতে তাদের বর্ণনা এরূপ এবং ইঞ্জিলেও তাদের বর্ণনা এরূপই। তাদের দৃষ্টান্ত একটি চারা গাছ, যা থেকে নির্গত হয় নতুন পাতা, অতঃপর ইহা শক্ত ও পুষ্ট হয় এবং পরে কান্ডের উপর দাঁড়ায় দৃঢ়ভাবে যা চাষীদের জন্য আনন্দ দায়ক। এভাবে মুমিনদের সমৃদ্ধি দ্বারা আল্লাহ কাফিরদের অন্তর্জালা সৃষ্টি করেন। যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে আল্লাহ তাদেরকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ক্ষমা ও মহাপুরস্কারের।

* মুসলিমের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির জন্য উম্মতের সর্ববৃহৎ দলের ইবাদতের নিয়মের পরিবর্তে যে সব বিভিন্ন নিয়ম লোকেরা অনুসরন করে সেই কারণে তাদের জন্য মহাশাস্তি রয়েছে। সেই মহাশাস্তি হলো আল্লাহ তাদেরকে জাহান্নামে দগ্ধ করবেন। এ হুকুম থেকে রাসূলকে (সা.) সাহায্য করার কারণে সাহাবী (রা.) বাদ পড়বেন।কারণ আল্লাহ তাদেরকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ক্ষমা ও মহাপুরস্কারের। সাহাবী (রা.) ছাড়া অন্য কেউ এ ক্ষমার আওতায় পড়বে না। সুতরাং তাদেরকে একপাক জাহান্নামে দগ্ধ হতে হবে। তারপর কালেমার কারণে তারা জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাবে।

সূরা: ৯ তাওবা, ১২২ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২২। আর মু’মিনদের এটাও উচিৎ নয় যে (জিহাদের জন্য) সবাই একত্রে বের হয়ে পড়বে। সুতরাং এমন কেন করা হয় না যে, তাদের প্রত্যেক বড় দল হতে এক একটি ছোট দল (জিহাদে) বের হয় যাতে অবশিষ্ট লোক ফিকাহ (দীনের গভীর জ্ঞান) অর্জন করতে থাকে। আর যাতে তারা নিজ কওমকে ভয় প্রদর্শন করে, যাতে তারা সাবধান হয়।

সূরাঃ ২, বাকারা। ১০৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৬। আমরা কোন আয়াত মানসুখ বা রহিত করলে অথবা ভুলে যেতে দিলে তা’হতে উত্তম বা তার সমতুল্য কোন আয়াত আমরা প্রদান করে থাকি।তুমি কি জান না যে আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সর্ব শক্তিমান।

সূরা: ৪৫ জাছিয়া, ৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬। এগুলি আল্লাহর আয়াত, যা আমি তোমার নিকট যথাযথভাবে তিলাওয়াত করছি। সুতরাং আল্লাহর এবং তাঁর আয়াতের পরিবর্তে তারা কোন হাদিসে বিশ্বাস করবে?

* উম্মতের সর্ববৃহৎ দলের ইবাদতের নিয়ম নিয়ম আল্লাহর সিরাতাম মুসতাকিম (সরল পথ)। এটা ফিকাহ। ফিকাহ দিয়ে ভয় প্রদর্শন করা এবং সাবধান হওয়া আল্লাহর আদেশ। এর পরিবর্তে কোরআন মানসুখ এবং হাদিস বাতিল। ফিকাহ বাদ দিয়ে কোরআন ও হাদিস দিয়ে ওয়াজ করতে ওহাবীকে কে বলেছে?

সূরাঃ ২ বাকারা, ২৬৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬৯। তিনি যাকে ইচ্ছা হিকমাত দান করেন। আর যাকে হিকমাত দান করা হয় এর ফলে সে নিশ্চয়ই প্রচুর কল্যাণ লাভ করে।মূলত জ্ঞানী ব্যক্তিরা ছাড়া কেউই বুঝতে পারে না।


সহিহ আল বোখারী, ২৮৮৯ নং হাদিসের (জিহাদ অধ্যায়) অনুবাদ-
২৮৮৯। হযরত মুয়াবিয়া (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আল্লাহ যাকে কল্যাণ দানের ইচ্ছা করেন, তাঁকে তিনি দীন সম্পর্কে ফিকাহ (গভির জ্ঞান) দান করেন। আল্লাহ প্রদানকারী আর আমি বন্টনকারী। আমার এ উম্মত তাদের বিরোধীদের উপর চিরদিন বিজয়ী হবে। এ অবস্থায় আল্লাহর চূড়ান্ত সমাধান এসে যাবে।

সূরাঃ ১৬ নাহল, ১২৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২৫।ডাক তোমার রবের পথে, হিকমাত (কৌশল) ও উত্তম ওয়াজের মাধ্যমে। আর তাদের সাথে তর্ক কর উত্তম পন্থায়। নিশ্চয়ই তোমার রব খুব জানেন কে তাঁর পথ ছেড়ে পথভ্রষ্ট হয়। আর তিনি খুব জানেন কোন সব লোক হেদায়াত প্রাপ্ত।

সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৩। ঐসব রাসূলদের আমরা তাদের কোন জনের উপর কোন জনকে শেষ্ঠত্ব দিয়েছি। তাদের মধ্যে কোন জনের সঙ্গে আল্লাহ কথা বলেছেন।আর কোন জনকে উচ্চ মর্যাদায় উন্নীত করেছেন। আর আমরা মরিয়ম পুত্র ঈসাকে প্রকাশ্য মুজেযা দান করেছি। আর তাকে পবিত্র আত্মা দ্বারা সাহায্য করেছি।আর আল্লাহ ইচ্ছা করলে নবিগণের পরবর্তী লোকেরা পরস্পরের সঙ্গে যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত হতো না। কিন্তু তারা পরস্পর ইখতিলাফ (মতভেদ) করেছিল।তাতে তাদের কিছু লোক মুমিন এবং কিছু লোক কাফের হয়ে গেল। আল্লাহ ইচ্ছা করলে তারা পরস্পর যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত হতো না। কিন্তু আল্লাহ যা ইচ্ছা তাই করে থাকেন।

* ফিকাহ হলো হিকমাত। হিকমাত দিয়ে ওয়াজ করতে আল্লাহ আদেশ করেছেন। সুতরাং ফিকাহ বাদ দিয়ে কোরআন-হাদিস দিয়ে ওয়াজ করা কুফুরী। তবে এরা কালেমা পাঠকারী হওয়ার কারণে দায়েমী জাহান্নামী হবে না। তবে মুসলিমদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির অপরাধে এদেরকে (সাহাবী ছাড়া) একপাক জাহান্নামে যেতেই হবে। তারপর কালেমার কারণে এরা জাহান্নাম থেকে মুক্ত হয়ে জান্নাতে যাবে।তারপর এরা এদের অপরাধের চিহ্ন চিরকাল বহন করবে।

সূরা: ৪ নিসা, ৮৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
৮৭। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নাই। তিনি তোমাদেরকে কেয়ামতের দিন একত্র করবেন, তাতে কোন সন্দেহ নাই। হাদিসে কে আল্লাহ থেকে বেশী সত্যবাদী?

* বিভিন্ন নিয়মের ইবাদতের পক্ষে কোরআন-হাদিসের রেফারেন্স অকার্যকর।এ ক্ষেত্রে সহিহ হাদিসের কোন গুরুত্ব নাই। কারণ হাদিসে সবচেয়ে সত্যবাদী আল্লাহ। ফিকাহের বিপরীতে তাঁর কথাই মানসুখ। সহিহ হাদিস তো বহু দূরের কথা।

# ফিকাহ এর একটি নমুনা

সূরাঃ ৮ আনফাল, ৩৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩৯। আর তোমরা তাদের বিরুদ্ধে কিতাল (যুদ্ধ) করতে থাকবে যতক্ষণ না ফিতনা দূরীভূত হয় এবং আল্লাহর দীন সর্বত্র প্রতিষ্ঠিত হয়।অতঃপর যদি তারা বিরত হয় তবে তারা যা করে আল্লাহতো এর দর্শক।

সূরাঃ ৪৯ হুজরাত, ১০ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০। মু’মিনগণ পরস্পর ভাই ভাই; সুতরাং তোমরা ভাইদের মাঝে ইসলাহ (শান্তি স্থাপন) কর, আর আল্লাহকে ভয় কর যাতে তোমরা অনুগ্রহ প্রাপ্ত হও।

সূরাঃ ২ বাকারা, ২০১ নং আয়াতের অনুবাদ-
২০১। আর তাদের মধ্যে কিছু লোক বলে, হে আমাদের রব! আমাদেরকে ইহকালে কল্যাণ দান করুন এবং পরকালে কল্যাণ দান করুন। আর আমাদেরকে জাহান্নামের আগুন হতে রক্ষা করুন।

* রবের কাম্য কল্যাণ। কিতালে অকল্যাণ। সুতরাং ইসলাহ (শান্তি স্থাপন)হলে কিতাল থামবে। হুদায়বিয়ায় রাসূল (সা.)ইসলাহ (শান্তি স্থাপন) করায় আল্লাহ সেটাকে ফাতহুম মুবিন (সুস্পষ্ট বিজয়) বলেছেন। তারপর মক্কা বিজয় হয়েছে। সিফফিনে হযরত আলী (রা.) হযরত মুয়াবিয়ার (রা.) সাথে ইসলাহ (শান্তি স্থাপন) করায় পরবর্তীতে কন্সটান্টিনোপল (ইস্তাম্বুল) বিজয় হয়েছে। কিন্তু ফিকাহ বাদ দিয়ে খারেজী কোরআন দিয়ে হযরত আলীকে (রা.) কাফের ফতোয়া দিয়ে হত্যা করে ফেলে নিজেরাই কাফের হয়ে গেছে।ফিকাহ বাদ দিয়ে কোরআন-হাদিস দিয়ে ফতোয়া দিলে এমন হাল হয়। এখানে ফিকাহের ইসলাহের বিপরীতে কিতাল চালিয়ে যাওয়ার বিধান মানসুখ।বায়তুল মাকদাসের কিতালে এ মানসুখ কাজটি করার কারণে হযরত ওমর (রা.) হযরত খালেদ বিন ওয়ালিদকে প্রধান সেনাপতির পদ থেকে বরখাস্ত করেছেন। ফিকাহ অস্বীকার করায় সাহাবী (রা.) জাহান্নামে না গেলেও অন্যরা এ অপরাধে জাহান্নামে যাবে।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৭:২৫

Sulaiman hossain বলেছেন: আহলুসসুন্নাহ ওয়াল জামায়াত হল একমাত্র সঠিক দল,ইমাম বু হানিফা,ইমাম শাফেয়ী, ইমাম মালিক,ইমাম আহমাদ রহ.গন সবাই আহলুসসুন্নাহ জামায়াতের অন্তর্ভুক্ত

১১ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১০:০৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: একজন সঠিক হলে অন্য তিন জনকে মানার কি দরকার?

২| ১১ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:১০

রাজীব নুর বলেছেন: এই সসব ধর্মীয় পোষ্টের কারনে- আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দেবেন।

১১ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১০:০৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার কি আল্লাহর প্রতিদানে বিশ্বাস আছে?

৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১২:৪৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


আপনি চ্যালচ্যালাইয়া জান্নাতে যাবেন ইহাতে কোন সন্দেহ নাই।

১২ ই এপ্রিল, ২০২৫ ভোর ৬:৩৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জান্নাতে যেতে পারলে এটা খুব ভালো বিষয় হবে।

৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:২০

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার কি আল্লাহর প্রতিদানে বিশ্বাস আছে?

আমি বিশ্বাস করি কর্ম। আমি বিশ্বাস করি মানবতা।
মুখভরা কথার কোনো দাম নেই। পরিশ্রম করলে সফলতা আসবেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.