নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্বীয় স্বত্ত্বার সহিত সত্যের সন্ধানে সর্বদা সচেষ্ট
চোখের সামনে রাজা সিটি পরিবহনের বিশাল সাদা রঙ জলা বাসটা দেখে আতঙ্কে চোখ বন্ধ করে প্রচন্ড জোরে অপুর পায়ে একটা খামচি মেরে বসলো হৈম। আচমকা খামচি খেয়ে অপু এত বিরক্ত হলে যে ভয় লাগছিলো রিকশা থেকে নেমেই যায় নাকি! বিশাল আকৃতির কিছু দেখলেই ভয়ে কুঁকড়ে ওঠে হৈম, আর তখন পাশে যাকেই পায় খামচি দিয়ে বসে! এটা নিয়ে প্রায়ই বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হয় ওকে। রিকশায় করে সকাল থেকেই ধানমন্ডির অলিগলি ঘুরছে ওরা, টিংকুর খোঁজে! কাল রাত থেকে খুজে পাওয়া যাচ্ছে না টিংকুকে! ওদের রায়ের বাজারের বাসায় সবার সাথে পরিবারের একজন সদস্য হিসাবেই থাকতো টিংকু। ওর বয়স যখন কেবল ৩ মাস তখন রাস্তা থেকে কুড়িয়ে এনেছিলো। কি সুন্দর তুলতুলে আর সাদা ধবধবে ছিলো টিংকু। দেখলেই আদর করতে ইচ্ছা করতো। খিদে পেলে পায়ের কাছে এসে মৃদু আদুরে গলায় মিঁউ মিঁউ করতো। প্রথম প্রথম মা একটু বিরক্ত হলেও একসময় মাও টিংকুকে কিছুক্ষণ না দেখলে খোঁজাখুঁজি শুরু করতো। হৈমর বাবা আর ছোট বোন অবশ্য প্রথম দিনেই টিংকুকে পচ্ছন্দ করে ফেলেছিলো। কিন্তু সবার আদরের সেই টিংকু কেন যে গত রাত থেকে গায়েব হয়ে গেল সেটা ভেবে পাচ্ছে না হৈম! কেউ ধরে নিয়ে যাবে এটা সম্ভব না, কারন টিংকু সারাদিন বাড়ির ভেতরেই থাকে। আর গতকাল অপরিচিত কেউ আসেনি। টিংকু নিজে নিজে কখনো বাইরেও যায় না! বড় হয়েও বাধ্য ছেলে হয়েই ছিলো এতদিন। ঘটনা কিছুই মাথায় ঢুকছে না হৈমর!
টিংকুর থাকার জন্য ছোট মামাকে দিয়ে কাঠের একটা ঘর বানিয়ে আনা হয়েছিলো। ঘরের ভেতরটা নরম তুলার আবরন দিয়ে ঢাকা। দু'দিকে দুটা দরজার মতো ছিলো ফাঁকা ছিলো। কোন এক অদ্ভুত কারনে টিংকু সবসময় ডান দিকের ফাঁকটা দিয়ে ঢুকতো আর বাম দিকের ফাঁকটা দিয়ে বের হতো। সেই ঘরটা রাত থেকেই খালি পড়ে আছে! দেখলেই কেমন বিষন্ন লাগছে।
রাতেই অপুকে ফোন করে দুঃসংবাদটা জানিয়েছিলো হৈম। কিন্তু শোনার পর অপুর মধ্যে কোন ভাবান্তরই দেখলো না! বরং একটু মনে হয় খুশিই হয়েছে! কি অদ্ভুত ছেলেটা, ওকে অনেক ভালোবাসে, কেয়ার করে। কিন্তু কেন যেন টিংকুকে পচ্ছন্দ করে না! ২৩/২৪ বছরের একটা ধামড়া ছেলে টিংকুর মতো একটা কিউট বিড়ালকে হিংসা করে এটা ভাবতেই অবাক লাগে হৈমর! তারপরও ওকে জোর করে সকাল বেলা আসতে বাধ্য করেছে। তারপর প্রথমে বাসার আশেপাশে অলিতে গলিতে খুজেছে। না পেয়ে রিকশা নিয়ে ধানমন্ডির বিভিন্ন রোড ধরে খুজে বেড়াচ্ছে ওরা দুইজন। অপুর অবশ্য টিংকুকে খোঁজার ব্যাপারে সেরকম কোন আগ্রহ দেখছে না। একসাথে রিকশায় ঘুরছে এটা ভেবে প্রথমে আনন্দে ফুরফুরা থাকলেও খামচি খাওয়ার পর থেকে পুরাই চুপ মেরে মুখ গোমড়া করে বসে আছে। সেদিকে অবশ্য হৈমর কোন খেয়াল নেই। ওর ব্যাকুল চোখ দুটি ছল ছল দৃষ্টিতে চারপাশে শুধু টিংকুকে খুঁজছে!
হৈমর ব্যাকুলতা দেখে রিকশাওয়ালাটাও বেশ কয়েক বার ইতিউতি তাকিয়ে টিংকুকে খোঁজার চেষ্টা করেছে। একবার তো কালো হুতুম পেঁচার মতো একটা বিড়াল দেখে চিৎকার করে কান ফাটিয়ে ফেলেছিলো! কিন্তু ওটা টিংকু না শুনতেই আবার উদাস মনে প্যাডেল মারতে শুরু করেছে। ধানমন্ডির এই সব রিকশাওয়ালাদের এরকম উদ্দেশ্যহীন ঘোরাঘুরি করার অভ্যাস আছে। কারন প্রতিদিনই ওদের মতো অনেক কপোত-কপোতী হাতে হাত রেখে স্বপ্ন দেখতে দেখতে এই সব এলাকায় উদ্দেশ্যহীন ভাবে রিকশা নিয়ে ঘুরতে থাকে।
বেলা গড়িয়ে যখন সূর্য্য মাথার উপরে তখন হৈম ফোনটা ব্যাগ থেকে বের করলো। ভাবলো বাসায় একবার কল দিয়ে জানা দরকার কি অবস্থা। কিন্তু ফোনের চার্জ নাই, কখন বন্ধ হয়ে গেছে টেরই পায়নি। রাত থেকে টেনশনে টেনশনে চার্জও দেওয়া হয়নি! অপুর ফোন চাইতে মিন মিন করে জানালো বরাবরের মতো সে আজও ফোন আনতে ভুলে গেছে! ছেলেটা এরকম অগোছালো কেন ভেবেই পায় না হৈম! নাহ, এভাবে খুজলে টিংকুকে পাওয়া যাবে না। রিকশাটা থামাতে বলে অপুকে রবীন্দ্র সরোবরের কাছাকাছি নামিয়ে দিলো হৈম। বিষন্ন মনে বাসার দিকে রওনা হলো আবার। এভাবে হঠাৎ করে রিকশা থেকে নামিয়ে দেওয়াই অপু হতভম্ব হয়ে হৈমর রিকশাটার দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে লাগলো। সেদিকে অবশ্য কোন ভ্রুক্ষেপ নাই হৈমর। ভাবছে বাসায় যেয়ে গোসল সেরে না খেয়েই একটা ঘুম দিবে।
দরজার কাছে দাঁড়িয়ে কলিংবেল চাপতেই মা দরজা খুলে হাসি হাসি মুখে ওর দিকে তাকালো! ভেতর থেকে ছোট বোনটার আনন্দে ভরা কন্ঠও শুনতে পেলো! টিংকু হারিয়ে গেছে আর এরা সব ভুলে বাড়িতে বসে আনন্দ করছে এটা ভাবতেই পারছে না হৈম! মা ওর হাত ধরে টানতে টানতে নিয়ে গেল ওর ঘরের দিকে। ওর ঘরের বেডের বাঁদিকটা ঘেষে টিংকুর সেই কাঠের ঘর। সেদিক তাকিয়ে মা বললেন, দেখ!
ঘরটার একদিকের দরজা দিয়ে মাথা বের করে আছে ৪ টা ছোট ছোট বিড়াল ছানা! আর অন্য দরজাটা দিয়ে চোরের মত তাকিয়ে আছে টিংকু, সাথে একটা মেনী বিড়াল! প্রথমটাই দৃশ্যটা বিশ্বাসই করতে পারছিলো না! কিন্তু মা বললো, সকালে ও বের হয়ে যাওয়ার পর টিংকু রান্না ঘরের জানালার ফাঁক গলে এসে হাজির! সাথে আরেকটা মেনী বিড়াল, দুজনের মুখে দুটো নরম তুলতুলে বাচ্চা। ঠিক যেন ছোট বেলার সেই টিংকু! এভাবে আরো একবার বাইরে যেয়ে আনলো আরো দুইটা। সব শুনে-দেখে হৈমর আনন্দ আর ধরে না! টিংকু হারিয়ে যাওয়াই যতটুকু কষ্ট পেয়েছিলো পরিবার সমেত ফিরে আসায় তার চেয়ে বেশি খুশি হয়েছে হৈম। হাত বাড়িয়ে টিংকুকে কোলে তুলে নিলো হৈম, কানের কাছে ফিস ফিস করে বললো,
"কিরে দুষ্টু ছেলে? খুব পাকা হয়েছিস না? একা একা বিয়ে শাদী করে বাচ্চাকাচ্চাও জন্ম দিয়ে ফেলেছিস! এখন আবার লজ্জা পাওয়া হচ্ছে, না? আর এদিকে তোর জন্য আমি অপুর সাথে কাল থেকে কত খারাপ ব্যবহার করেছি জানিস? যাই, ওকে একটা ফোন দিয়ে সরি বলে আসি। জানি না ওকে এখন ফোনে পাওয়া যাবে কিনা। এসে তোর বউ আর বাবু গুলার জন্য নাম ঠিক করবো!"
অপুকে ফোনে না পেলে কাল ক্লাসে যেয়ে হাত দুটি ধরে মিষ্টি করে একটা হাসি দিয়ে সরি বলে অপুর রাগ ভাঙিয়ে দিবে হৈম। তারপর দুজন মিলে আজকের মতো আবার বের হবে রিকশা নিয়ে, শুধু টিংকুকে খোঁজার টেনশনের জায়গায় তখন থাকবে অদ্ভুত এক ভালোবাসাময় আনন্দ!
উৎসর্গ: ব্লগার বটবৃক্ষের প্রিয় টিংকুকে। যে কিছুদিন আগে হারিয়ে যাওয়ার পরও আবার ফিরে এসেছে।
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৮
মাগুর বলেছেন: হা হা হা! এই প্রথম গল্পের নায়কের কাছে প্লাস পাইলাম
২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪
হেডস্যার বলেছেন:
মজা পাইলাম। একেবারে বাচ্চা কাচ্চা সহ পুরা ফ্যামিলি হাজির
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১২
মাগুর বলেছেন: ধন্যবাদ হেডস্যার
৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১২
মদন বলেছেন: +
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৬
মাগুর বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মদন
৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: অপু ভাই বিড়াল পছন্দ না করেও প্রথম প্লাস দিল কেন।অপু ভাইয়ের ভয়েই বোধ টিংকু পালিয়ে ছিল।
সুন্দর। ভাল হয়েছে।
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:১৮
মাগুর বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম ভাই
৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩
বটবৃক্ষ~ বলেছেন:
ভাইয়াআআআআআআআ!!!! আপনি এত্তোওওওও গুলা ভালওওও!!
গল্প অন্নেএএএএক পছন্দ হইসে!!!!!!!!!
টিংকু আপনাকে মিয়াও মিয়াও বলেছে!!
আর ভাইয়া! ঐ হিংসুটে ছেলেটা আর যাই হোক ঐসময় আমার দুরাবস্থা দেখে আমার জন্যে আরেকটা টিংকু জোগাড়ও করেছিল!! হাহাহা! বুঝেন অবস্থা!
পরে টিংকু ফিরে আসায় আর নিতে হয়নাই! তবে টিংকু যে ছেলে এটা জানার পর তার হিংসার পরিমান বৃদ্ধি পেয়েছে !
ভাল থাকবেন ভাঈয়া!!
আপনার রাজকন্যার জন্যে অনেক আদর!!!
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:২২
মাগুর বলেছেন: হে হে হে! টিংকুরে ডাবল মিয়াও
হিংসুটে ছেলেরা এরকমই হয়
অনেক অনেক শুভ কামনা আপু
৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: আসলেই চ্রম!!!!
২৩/২৪ বছরের একটা ধামড়া ছেলে টিংকুর মতো একটা কিউট বিড়ালকে হিংসা করে এটা ভাবতেই অবাক লাগে হৈমর!
কা একা বিয়ে শাদী করে বাচ্চাকাচ্চাও জন্ম দিয়ে ফেলেছিস! এখন আবার লজ্জা পাওয়া হচ্ছে, না?
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৫৩
মাগুর বলেছেন: হে হে হে!
ধন্যবাদ ভাই বর্ষণ
৭| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:০২
বটবৃক্ষ~ বলেছেন: সে বিড়াল পছন্দও করে!!!!! সিক্রেট ইনফো দেই, মাঝে মাঝে তার মোবাইলের স্ক্রীনের ম্যাওয়ের ছবিও লাগিয়ে রাখে!! হিহিহিহিহ!!
দামড়া ছেলের আহ্লাদ দেইখা বাচিনা! :#> :!>
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৫৪
মাগুর বলেছেন: হা হা হা! দামড়া ছেলেদের কি আহ্লাদ করতে নেই?
৮| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:০৬
তুষার মানব বলেছেন: পিলাচ দিলাম
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৫৪
মাগুর বলেছেন: ধন্যবাদ তুষার মানব
৯| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:০৭
বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আমাদের গ্রামের বাড়িতে ৩ টা বিড়াল ছিল। কি এক অজ্ঞাত রোগে তিনটা বিরালই মারা যায়। খুব দুঃখের কথা মনে করাইয়া দিলেন।
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৫৫
মাগুর বলেছেন:
শুনে খুব খারাপ লাগলো ভাই
১০| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:২৩
সাদা কলো বলেছেন: বাচ্চা ত জন্ম দিল, এখন ওদের নাম কি হবে?
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৫৫
মাগুর বলেছেন: ওদের নাম রাখবে হৈম
১১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:১০
মামুন রশিদ বলেছেন: টিংকু নামের একটা বিড়াল হারানোর খবরে খুব মন খারাপ হয়েছিল । ওটার মালিক ব্লগার বটবৃক্ষ । ফেবুতে প্রায়ই টিংকু'র ছবি দেখি, খুব সুইট ।
এই গল্পটা কি ব্লগার বটবৃক্ষের টিংকুকে নিয়ে?
টিংকুর গল্প ভালো লেগেছে
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:২৮
মাগুর বলেছেন: হ্যাঁ মামুন ভাই, এই গল্পটা ব্লগার বটবৃক্ষের টিংকুকে নিয়েই। কিন্তু কাল্পনিক, বাস্তবে টিংকু কয়েক দিন পর একাই ফিরে এসেছিলো
ধন্যবাদ আপনাকে...শুভকামনা রইলো।
১২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:২৩
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ২৩/২৪ বছরের একটা ধামড়া ছেলে টিংকুর মতো একটা কিউট বিড়ালকে হিংসা করে এটা ভাবতেই অবাক লাগে হৈমর!
কা একা বিয়ে শাদী করে বাচ্চাকাচ্চাও জন্ম দিয়ে ফেলেছিস! এখন আবার লজ্জা পাওয়া হচ্ছে, না?
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৪৪
মাগুর বলেছেন: হে হে হে!
ধন্যবাদ
১৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
শিরোনাম পড়ে বটবৃক্ষ আপুর জন্য ভয় হচ্ছিল গল্প পড়ে ভয় কেটে গেলো
১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:২০
মাগুর বলেছেন: হা হা হা! ভয়ের পরেই জয়
১৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩৬
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: জয় টিংকু ! টিংকু দীর্ঘজীবি হোক , টিংকু বেঁচে থাকুক অনন্তকাল !
১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:২০
মাগুর বলেছেন: জয় টিংকু ! টিংকু দীর্ঘজীবি হোক , টিংকু বেঁচে থাকুক অনন্তকাল !
১৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৫৪
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
লেখাটা অস্থির হইছে!!
আসলেও কি এমনে হারাইছিল নাকি???
বটবৃক্ষের সেই টিঙ্কু ফিরে আসায় আমিও হেব্বি খুশি হইছিলাম!
১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:২২
মাগুর বলেছেন: টিংকু আসলেই হারিয়ে গিয়েছিলো নাজিম ভাই। কিন্তু এভাবে না
ধন্যবাদ পড়ার জন্য
১৬| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭
সুমন কর বলেছেন: ভালো লাগল। আমাদের বাসায়ও একটি সাদা বিড়াল ছিল প্রায় ৭/৮ বছর। এখন নাই। অনেক বাচ্চা দিয়েছে। কিছু রাখতাম, বড় হলে ফাঁকা জায়গায় দিয়ে আসতাম। খুব খারাপ লাগত। আপনার গল্প পড়ে মনে পড়ে গেল।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:০০
মাগুর বলেছেন: গল্প পড়ার জন্য ধন্যবাদ সুমন ভাই। আপনার অনুভুতি বুঝতে পারছি
১৭| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:২৫
আমি ইহতিব বলেছেন: সুন্দর মিষ্টি একটা গল্প। ভালো লাগলো।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:০০
মাগুর বলেছেন: ধন্যবাদ ইহতিব, শুভকামনা জানবেন
১৮| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫০
নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: সুইট! ভালো লাগলো। সম্ভবত বিড়ালটার জন্য। বিড়াল খুব পছন্দ আমার।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:০২
মাগুর বলেছেন: ধন্যবাদ রায়ান ভাই
১৯| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:১০
হাসান মাহবুব বলেছেন: কিউট লেখা।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:০২
মাগুর বলেছেন: ধন্যবাদ হামা ভাই
২০| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪১
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: প্রথমে তো হৈমকেই বেড়াল মনে করেছিলাম!
গল্প ভালো লেগেছে।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৩
মাগুর বলেছেন: হে হে হে! আপনার কমেন্ট পড়ে আবার পড়ে দেখলাম। আসলেই, শুরুটা ঐরকমই হয়েছে! আগে খেয়াল করিনি
ধন্যবাদ প্রোফেসর
২১| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:২৩
বটবৃক্ষ~ বলেছেন: হাহাহাহাহ!!@প্রফেসর শন্কু! আমিও প্রথম দৃশ্যে হৈমকে বেড়াল ভেবেছিলাম!!
সব্বাই কত্তোওওওও ভালো!! আমার টিংকুকে সবাই চেনে!! সবাই আদর করে!!
টিংকুর পক্ষ থেকে সবাইকে মিয়াওওওওওওও! সেও এখন ব্লগিং শুরু করেছে!!
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৪৭
মাগুর বলেছেন: টিংকু এখন ব্লগার! হা হা হা! তা সেকি চার হাত-পাও দিয়াই লেখে
২২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৩০
রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: চরম হইসে!!
টিংকু তো দেখি সেলিব্রিটি হইয়া গেলো
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৪৮
মাগুর বলেছেন: ঠ্যাংকু ঠ্যাংকু
ব্লগে দেখি না কেন আজকাল? কুই থাকেন আপনি?
২৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:০৭
স্বপ্নসমুদ্র বলেছেন: ভাইরে। ছুট্টুকালে একটা বিড়াল পালতাম। ওটা মারা যাওয়ার পর এত কষ্ট পাইছি আর কাউরেই পালি নাই। মায়া ছাড়ানো অনেক কষ্টের। তোমার টিংকুর গল্প ভালো লাগছে। মোবাইল তুন প্লাস দেওন যায় না। মনে মনে প্লাস।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:২৩
মাগুর বলেছেন: হুম, পোষা প্রাণীর কিছু হলে খুব খারাপ লাগে, যেমন খারাপ লাগে পরিবারের কারো কিছু হলে
ধন্যবাদ স্বপ্নসমুদ্র...মনে মনে প্লাস নিলাম।
২৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৩৭
চটপট ক বলেছেন: বটবৃক্ষ~ বলেছেন:ঐ হিংসুটে ছেলেটা আর যাই হোক ঐসময় আমার দুরাবস্থা দেখে আমার জন্যে আরেকটা টিংকু জোগাড়ও করেছিল!! হাহাহা! বুঝেন অবস্থা!
পরে টিংকু ফিরে আসায় আর নিতে হয়নাই! তবে টিংকু যে ছেলে এটা জানার পর তার হিংসার পরিমান বৃদ্ধি পেয়েছে
হাস্তেই আছি
লেখাটা মিস হএ গিয়েছিল ভাইয়া, কিউত একটা লেখা
২৪ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:৩৬
মাগুর বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া, শুভ কামনা আপনার জন্য
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫২
অপু তানভীর বলেছেন: প্রথম পিলাস!!!!
চ্রম.!!!!