নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার সম্পের্ক যে দিন কিছু জানতে পারবো সে দিন অবশ্যই লিখবো!

মাগুর

স্বীয় স্বত্ত্বার সহিত সত্যের সন্ধানে সর্বদা সচেষ্ট

মাগুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাত ১২ টা ২৭ মিনিট

০১ লা অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৬





০১

রাত ১২ টা ২৭ মিনিট, অস্থির দৃষ্টিতে মুঠোফোনটার দিকে তাকিয়ে আছে সাজিদ। গত ৩ দিন ধরে আনিকার ফোন বন্ধ, ফেসবুকেও পাচ্ছে না, ক্লাসেও আসেনি! ছোট্ট ব্যাপারটা যে ও এত সিরিয়াসলি নিবে সেটা ভাবতেই পারেনি। সামান্য একটা ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট একসেপ্ট করার জন্য এত ঝামেলা হবে জানলে জীবনেও রুমাকে অ্যাড করতো না! রুমা ওদের ক্লাসেই পড়ে, অনেক বড় লোকের মেয়ে। শুনেছে রুমার বাবার নাকি ১৩ টা গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি আছে, শিপ বিজনেস আছে, গুলশান-২ এ মাথা উচু করে দাঁড়িয়ে থাকা বিশাল রুমা টাওয়ারটা ওদেরই। এক সাথে পড়লেও রুমা ক্লাসে কারো সাথেই সেরকম মেশে না, একা একা থাকে। রুমাকে দেখলেই কেমন যেন মায়া লাগে। মন মরা একটা মেয়ে যার অনেক কিছু থেকেও কেন যেন কিছু নাই! ঢাউস একখান গাড়ি ওকে রেখে যায়, আবার ক্লাস শেষ হলে নিয়ে যায়। মাঝখানের সময় টুকু রুমা কারো সাথে সেরকম কথা বলে না। আর এদিকে সাজিদরা সারাক্ষন হৈ হুল্লোড় আর আনন্দ নিয়ে থাকে। সাজিদ, আনিকা, ফাহাদ, সজল আর নিশা মিলে ওদের ফাইভ স্টার গ্রুপ। এর মধ্যে সাজিদ আর আনিকা একটু বেশীই ক্লোজ। সবাই মনে করে ওদের মধ্যে রিলেশন আছে, ওরা নিজেরাও একটু কনফিউজড এটা নিয়ে। কারন ঘণ্টার পর ঘণ্টা ফেসবুকে চ্যাট, মোবাইলে কথা, এক সাথে রিকশাই ঘোরা, ফুচকা খাওয়া ওদের নিত্য ঘটনা। এক সাথে থাকলে দুজনেরই ভালো লাগে। পরস্পরের প্রতি একটা অধিকারবোধ কাজ করে ওদের। আনিকা মেয়েটা বড্ড বেশী অভিমানী। সে জন্যই তো রুমাকে অ্যাড করা দেখে ওর সাথে যোগাযোগই বন্ধ করে দিয়েছে! নাহ, রুমাকে আনফ্রেন্ড করে দিতে হবে।



ফেসবুকে লগইন করলো সাজিদ, খুজছে রুমার প্রোফাইল। কাল সকালেই আনিকার বাসায় যাবে সে। ভাসা ভাসা সম্পর্কটা পরিষ্কার করা দরকার।



০২

রাত ১২ টা ২৭ মিনিট, আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে ঘুরে ঘুরে দেখছে আনিকা। সবাই বলে ওর চেহারায় নাকি একটা স্নিগ্ধ ভাব আচে, দেখলেই মন ভালো হয়ে যায়। অথচ সাজিদ একদিনও ওর দিকে ভালো করে তাকায়নি। সাজিদকে চেনে ও সেই হাইস্কুল থেকে। হাইস্কুলে থাকতে অবশ্য তেমন ক্লোজ ছিলো না ওরা। কিন্তু কলেজ পার হয়ে ভার্সিটি লাইফে ওরা এখন খুব কাছাকাছি চলে এসেছে। যদিও এটা ঠিক ভালোবাসা কিনা বুঝতে পারে না আনিকা। মোবাইলটা বন্ধ হয়ে পড়ে আছে পড়ার টেবিলে, ফেসবুকেও ঢোকেনি আজ। গত ৩ দিন ধরে সাজিদের সাথে কোন রকম যোগাযোগই করেনি। আর করবেই বা কেন? এতদিন ধরে ওরা একসাথে আছে, পরস্পরের সব কিছু জানে, শেয়ার করে অথচ তার দিকে সাজিদের তেমন কোন আগ্রহই নাই! আবার রুমা নামের ঐ অহংকারী মেয়েটাকে ফেসবুকে অ্যাড করে বসে আছে! কিছুতেই মানতে পারছে না ব্যাপারটা! বন্ধু হিসাবে সাজিদের তুলনা হয়না। কিন্তু ওকে মনে হয় বন্ধুর চেয়ে বেশীই ভেবে ফেলেছে মনে মনে যেটা আগে বুঝতে পারেনি। অবশ্য ও নিজেও মুখ ফুটে কোন দিন কিছু বলেনি। কিন্তু না বললে কি হবে? সাজিদের তো বোঝা উচিত ছিলো! নাহ, মন আরো খারাপ হয়ে যাচ্ছে, লাইটটা অফ করে বিছানাই শুয়ে পড়লো আনিকা। ভাবছে কাল ক্লাসে যাবে, সাজিদকে যেয়ে বলেই ফেলবে মনের কথা। এভাবে আর চলতে পারে না।



আর সবার আগে রুমা নামের ঐ মেয়েটাকে সরাতে হবে সাজিদের কাছ থেকে। জানালা দিয়ে রোড লাইটের নিওন আলোর আভা দেখতে পাচ্ছে। ঘরের মধ্যে আধো আলো আধো ছায়া, রাত টুকু যেন পার হচ্ছে আর।



০৩

রাত ১২ টা ২৭ মিনিট, ফেসবুকে সাজিদের প্রোফাইলে ঢুকে ওর ছবি গুলা দেখছে রুমা। এই ছেলেটাকে প্রথম দিন থেকেই কেন জানি খুব ভালো লাগে ওর। এমনিতে ক্লাসে কারো সাথে সেরকম মেশে না রুমা। তবে দূর থেকে সবাইকে দেখে সে। সাজিদ এমন একটা ছেলে যার চারপাশে থাকলেই মন ভালো হয়ে যায়। ওরা কয়েক জন মিলে যখন আনন্দ করে, আড্ডা দেয় রুমারও খুব ইচ্ছা করে ওদের সাথে যোগ দিতে। কিন্তু কখনো যাওয়া হয়না ওর। ছোট থেকে সেভাবে কারো সাথেও মেশেওনি রুমা। ওর বাবার এত টাকা, এত কিছু কিন্তু তারপরো ওর মনে হয় কিছুই নাই। রুমা যখন ক্লাস থ্রিতে পড়ে তখন ওর মা মরে যায়। আত্মহত্যা করেছিলো ওর মা, গলায় দড়ি দিয়ে। মায়ের লাশটা প্রথম রুমাই দেখেছিলো। বেড রুমের ফ্যান থেকে ঝুলছিলো, হাত দুটো দুপাশে এলিয়ে ছিলো, জিভটা বের হয়ে ছিলো আর মুখের এককোণ দিয়ে রক্তের ধারা, দাঁতের সাথে জিভে চাপ লেগে রক্ত বের হয়ে ছিলো, চোখ দুটো যেন বের হয়ে আসতে চাইছিলো ঠিকরে, মুখটা নীল হয়েছিলো! আর কেউ হলে কি করতো জানে না, কিন্তু সে চুপচাপ মায়ের লাশের নিচে বসে ছিলো বিকাল পর্যন্ত। বাড়ি ভর্তি কাজের লোক থাকলেও না ডাকা পর্যন্ত উপর তলাই আসার অনুমতি ছিলো না কারো। বিকালে যখন বাবা আসলো তখন সব দেখে অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেছিলো! ওর মা কেন আত্মহত্যা করেছিলো সেটা কখনই বুঝতে পারেনি রুমা! বাবাকে বেশ কয়েক বার প্রশ্ন করেছে, কিন্তু বাবাও এড়িয়ে গেছে ব্যাপারটা। মায়ের উপর বড্ড অভিমান ওর। ওর কথা কি মা একবারও ভাবেনি? ছোট একটা মেয়ে মা ছাড়া কিভাবে বড় হবে সেই চিন্তা করেনি? কি দরকার ছিলো মরার! সেই থেকে রুমা আর স্বাভাবিক হতে পারেনি। বাবা অনেক চেষ্টা করেছে, দেশ বিদেশ ঘুরতে নিয়ে গেছে, দামি দামি জামা কাপড়, গাড়ি, খেলনা, মোবাইল আরো কত কি! কিন্তু কেন জানি যাই করতে যায় রুমা শুধু মায়ের লাশের ছবিটা ভেসে ওঠে চোখে! ছোট বেলার এই একটি ঘটনা ওর জীবনটাকেই বদলে দিয়েছে! আর দশটা মানুষের মত না সে, একা থাকতে ভালো লাগে। রুমার পৃথিবীটা অনেক ছোট!



সব কিছু আগের মতোই চলছিলো সাজিদকে না দেখা পর্যন্ত। এতক্ষণে বুঝতে পারছে রুমা সাজিদের সাথে কথা বলা দরকার একবার, যদি ওর সময় থাকে হাতে। সকাল হলেই সাজিদকে বলবে, ওকে দেখলে ওর চারপাশে থাকলে ভালো লাগে। ওকে ভালবাসতে ইচ্ছা করে। জানে না সাজিদ কি বলবে ওর কথা শুনে!



পরিশিষ্টঃ সাজিদ আর আনিকার বন্ধুত্ব শেষ পর্যন্ত ভালোবাসায় রুপান্তরিত হয়েছিলো। রুমার সাথে সাজিদের কথাও হয়েছিলো সেদিন সকালে, কিন্তু সাজিদের কাছে ওর আনিকার সম্পর্কের নতুন রুপ আবিষ্কারের কথা শুনে আর কিছু বলেনি রুমা। শুধু তার কয়েক দিন পর সব গুলো খবরের কাগজে বড় বড় করে হেডলাইন ছাপা হয়েছিলোঃ



বিশিষ্ট শিল্পপতির মেয়ের আত্মহত্যা!

রুমা গ্রুপ অফ ইন্ডাস্ট্রিজের মালিক সেলিম চৌধুরীর একমাত্র মেয়ে রুমা চৌধুরী গত কাল গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। পুলিশ রুমার বেডরুম থেকে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে। ডাক্তাররা বলছে রুমা মানসিক ভাবে অসুস্থ ছিলো। ১২ বছর আগে শিল্পপতি সেলিম চৌধুরীর স্ত্রীও এভাবে আত্মহত্যা করে। এ ব্যাপারে সেলিম চৌধুরীর বক্তব্য জানতে যোগাযোগ করা হলেও তিনি কথা বলতে রাজি হননি।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০

শীলা শিপা বলেছেন: মেয়েটাকে মেরেই ফেললেন??

এমন মেয়েরা কিন্তু এত ভয়ংকর ডিসিশন খুব কম নেয়... আমার মনে হয়...

সুন্দর গল্পটা...

০১ লা অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪১

মাগুর বলেছেন: হুম, মেরেই ফেললাম :(

ছোট বেলায় রুমা যে মানসিক ধাক্কাটা পেয়েছিলো বড় হয়ে তার চূড়ান্ত প্রতিফলন হয়েছে, এটা বোঝাতে চেয়েছিলাম :(

ধন্যবাদ শীলা শিপা আপু।

২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪১

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: মুহূর্ত অংকন খুব ভালো হয়েছে ! ছোটখাট ব্যাপার গুলা বড় হয় তাই বলে এত বড় ! :( :( :( :( :( B:-) B:-)

০১ লা অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬

মাগুর বলেছেন: রুমা ছোট বেলায় যে মানসিক ধাক্কাটা পেয়েছে সেটা সামলাতে পারেনি। এত কিছু থেকেও যার কাছে জীবন অর্থহীন তার জন্য তুচ্ছ কোন ঘটনাও অনেক বড় ঘটনার কারন হতে পারে :(

ধন্যবাদ অভি ভাই..

৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:০২

শায়মা বলেছেন: :(

মন খারাপ করা!

০১ লা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৪১

মাগুর বলেছেন: :(

ধন্যবাদ শায়মা আপু গল্পটি পড়ার জন্য।

৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:১৭

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ভাল লাগসে :) ||

০১ লা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৪৪

মাগুর বলেছেন: ধন্যবাদ মুন ভাই :)

অনেক দিন পর আমার গল্প কারো ভালো লাগসে! আমার গল্প পড়ে সবার কেন জানি মন খারাপ হয়ে যায় :((

৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৩১

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: গল্পের শেষটি পড়ে রুমার জন্য আফসোস লাগলো। বেচারী শৈশব কালের আঘাতটি শেষ পর্যন্ত সহ্য করতে পারলো না। আপনার গল্পের মেসেজটিও অবশ্য তাই। সুন্দর লিখেছেন। ধন্যবাদ।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৪৫

মাগুর বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে অনুপ্রাণীত হলাম সম্মানিত অর্থনীতিবিদ :)

আপনাকেও ধন্যবাদ.

৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৫৭

সুমন কর বলেছেন: সুন্দরভাবে গুছিয়ে বলেছেন। ভালো লাগল।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:২৯

মাগুর বলেছেন: ভালো লেগেছে শুনে খুশি হলাম, ধন্যবাদ সুমন ভাই।

৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:০২

খেয়া ঘাট বলেছেন: অর্থনীতিবিদ বলেছেন: গল্পের শেষটি পড়ে রুমার জন্য আফসোস লাগলো। বেচারী শৈশব কালের আঘাতটি শেষ পর্যন্ত সহ্য করতে পারলো না। আপনার গল্পের মেসেজটিও অবশ্য তাই। সুন্দর লিখেছেন। ধন্যবাদ।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৩০

মাগুর বলেছেন: ধন্যবাদ খেয়া ঘাট পড়ার জন্য :)

৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৫৬

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: দারুণ লেগেছে।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৫

মাগুর বলেছেন: ধন্যবাদ প্রোফেসর শঙ্কু :)

৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:১৯

মামুন রশিদ বলেছেন: আমরা রুমাকে বাঁচিয়ে রাখতে পারলাম না ।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৭

মাগুর বলেছেন: :(

১০| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৫৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



দারুণ লিখেছেন মাগুর ভাই।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮

মাগুর বলেছেন: :)
আপনার ছোট্ট একটা মন্তব্য অনুপ্রেরণার জন্য যথেষ্ঠ! :)

১১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দিন শেষে মন খারাপের গল্প!!!

০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৯

মাগুর বলেছেন: মন ভালো করার গল্প কেন যেন লিখতে পারি না :(

ধন্যবাদ প্রিয় কাল্পনিক ভাই, আপনার মন্তব্য দেখতে সবসময় ভালো লাগে :)

১২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:২৮

লাবনী আক্তার বলেছেন: মানুষ যখন তার হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলে তখনি বুঝি এধরনের সিদ্ধান্ত নেয়।


ভালো লাগল গল্প।


০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:০০

মাগুর বলেছেন: মাঝে মাঝে তুচ্ছ ঘটনাও মানুষের জীবনে গভীর ছাপ ফেলে! তখন মানুষহিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলে :(

ধন্যবাদ লাবনী আপু।

১৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:১৪

অপরিচিত অতিথি বলেছেন: nice story

০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭

মাগুর বলেছেন: ধন্যবাদ অপরিচিত অতিথি...

১৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৫২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: সাজিদ-আনিকা-রুমা --- তিনজনের মানসিক অবস্থার চিত্র জানা হলো। তবে মৃত্যু ভালো লাগে না :(

শুভকামনা মাগুর।( কী আজব নিক :|| )

০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:০২

মাগুর বলেছেন: মৃত্যু কখনো ভালো লাগে না। তারপরো মৃত্যুকে এড়ানো যায় না :(

ধন্যবাদ আপু। তবে নিকটা মনে হয় খুব আজব না ;)

চারদিকে এত এত রই-কাতলা-রাঘব বোয়াল-চুনে পুঁটির মাঝে আমি একটা মাগুর থাকলে সমিস্যা কি :P

১৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: হায় ত্রিভুজ সম্পর্ক!

০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৩

মাগুর বলেছেন: :(

ধন্যবাদ হামা ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.