নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার সম্পের্ক যে দিন কিছু জানতে পারবো সে দিন অবশ্যই লিখবো!

মাগুর

স্বীয় স্বত্ত্বার সহিত সত্যের সন্ধানে সর্বদা সচেষ্ট

মাগুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

আনোয়ার হোসেন, বাংলার মুকুটহীন নবাব

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:২৭





সেই ছোট বেলার কথা, আমরা তখন থাকি সীমান্তবর্তী ছোট্ট একটি গ্রাম রহনপুরে। আমাদের একটা সাদা-কালো ১৭ ইঞ্চি নিক্কন টিভি ছিলো, যেটাতে শুধু মাত্র বিটিভি আর ভারতীয় দূরদর্শন আসতো। ইন্ডিয়া কাছে হওয়ায় দূরদর্শন ভালো আসলেও বিটিভি দেখতে খুব ঝামেলা হতো! ছাদের উপর অ্যান্টেনা ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ঝির ঝির ছবিকে পরিষ্কার করতে হতো। আমার বাবা অ্যান্টেনার বাঁশ ঘুরাতেন আর আমি জানালা দিয়ে চিৎকার করে জানাতাম পরিষ্কার আসছে কিনা। বাবার সাথে ছোট বেলা থেকেই সম্পর্কটা অনেকটা বন্ধুর মতো। আমার চিন্তা-চেতনা-অনুভূতির ভীতটা বাবাই গড়ে দিয়েছেন। প্রতিদিন অফিস থেকে ফিরেই বাবা টিভি নিয়ে বসে যেত আর ভালো কিছু হলেই আমাকে পড়ার টেবিল থেকে উঠিয়ে নিয়ে দেখাতো। সপ্তাহের অন্যান্য দিন গুলোতে বাবা ছাড়া টিভির সেরকম কোন দর্শক না থাকলেও শুক্রবারের দিন দর্শকের অভাব হতো না! ৩টা বাজলেই টিভির সামনে পার্টি পেড়ে, বিছানায়, চেয়ারে দর্শক ভর্তি! কারনতো আপনারাও জানেন! আধা ঘন্টা সময় বরাদ্দ রাখা হতো অ্যান্টেনা ঘুরিয়ে ছবি পরিষ্কার করার জন্য! আর সেই সুযোগে সবার অলক্ষ্যে আমি ব্যাট-বল নিয়ে পগাড়পার!



তো এক শুক্রবার দুপুরে নামাজ শেষে খাওয়ার টেবিলে বাবা খেলতে যেতে না করলেন। বললেন একসাথে বসে সিনেমা দেখতে হবে। বাংলার শেষ নবাব সিরাজউদ্দৌলার সিনেমা। খেতে খেতে নবাবের বীরত্ব, মীর জাফরের বেঈমানী, ইংরেজদের অত্যাচারের কথা বললেন। শুনে সিনেমা দেখার প্রতি বেশ আগ্রহ জন্মালো। বহু কষ্টে খেলতে যাওয়ার লোভটা সংবরন করে বসে গেলাম সিনেমা দেখতে। "নবাব সিরাজউদ্দৌলা", দীর্ঘ বিজ্ঞাপন বিরতী তখন কিছুই মনে হতো না! শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখে নবাবের প্রতি একটা অদ্ভুত আকর্ষণ জন্মে গেল! মনে হচ্ছিলো যেন সত্যি সত্যি নবাব দেখছি! নবাবের বেশ-ভূষা, সৌর্য, সাহস, ভরাট কন্ঠ কিশোর মনের মধ্যে একটা গাঢ় ছাপ ফেললো। লম্বা কোন কিছু পেলেই সেটা হাতে তলোয়ারের মতো ধরে সিনেমার ডায়লগ বলতাম, ‘বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার মহান অধিপতি আমি.......!’ অদৃশ্য মীর জাফরকে মারার জন্য বার বার লাফ দিয়ে দিয়ে তেড়ে উঠতাম! স্বপ্নেও ইংরেজ নিধন করতে ছাড়তাম না!







আমার মতো এরকম শত শত কিশোরের মনে নবাব সিরাজউদ্দৌলার চিত্র এঁকে দিয়েছিলো যে ব্যাক্তিটি তার নাম আনোয়ার হোসেন, বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের কীর্তিমান এবং শক্তিমান অভিনেতা "বাংলার মুকুটহীন নবাব"। ‘বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার মহান অধিপতি আমি, দাদু তুমি না বলেছিলে আমাদের এই বাংলায় বেনিয়া ইংরেজদের স্থান নেই। অথচ তোমারই অনুগ্রহে বড় হওয়া জগৎশ্রেষ্ঠ রায়দুর্লভ, উর্মিচাঁদ আর মির্জাফররা বেনিয়া ইংরেজদের সঙ্গে বাংলা দখল করার ষড়যন্ত্র করছে’ ইতিহাসের এমন কঠিন সংলাপ শুধুমাত্র যেন তার কণ্ঠেই মানায়।



আনোয়ার হোসেনের জন্ম ১৯৩১ সালের ৬ নভেম্বর জামালপুর জেলার সরুলিয়া গ্রামে। তার পিতার নাম নজির হোসেন ও মায়ের নাম সাঈদা খাতুন। নজির-সাঈদা দম্পতির তৃতীয় সন্তান আনোয়ার হোসেন।১৯৫১ সালে তিনি জামালপুর স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পাস করেন। পরবর্তীতে ভর্তি হন ময়মনসিংহ আনন্দমোহন কলেজে। স্কুল জীবনে প্রথম অভিনয় করেন আসকার ইবনে সাইকের পদক্ষেপ নাটকে। ১৯৫৭ সালে তিনি ঢাকায় চলে আসেন এবং নাসিমা খানমকে বিয়ে করেন।



ষাটের দশকে অভিষিক্ত হওয়া বাংলাদেশের অভিনেতাদের মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেতা তিনি। ১৯৫৮ সালে চিত্রায়িত ‘তোমার আমার’ চলচ্চিত্রটির মাধ্যমে অভিনয় জীবনে আসেন বাংলার নবাব। ‘নবাব সিরাজদ্দৌলা’, ‘লাঠিয়াল’, ‘জীবন থেকে নেয়া’, ‘ভাত দে’সহ পাঁচ শতাধিক ছবিতে অভিনয় করেছেন তিনি। কাজের স্বীকৃতি হিসেবে বাচসাস, পাকিস্তানের নিগারসহ অসংখ্য পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন গুণী এ অভিনয়শিল্পী। ‘লাঠিয়াল’ ছবিতে অভিনয়ের জন্য তিনি প্রথম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। পরে আরও দুবার তিনি এ সম্মানে ভূষিত হন। ২০১০ সালে চ্যানেল আই চলচ্চিত্র মেলায় মুকুটহীন নবাব আনোয়ার হোসেনকে আজীবন সম্মননা দেয়া হয়। এ ছাড়া ২০১১ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রদান আসর থেকে আজীবন সম্মাননা পেয়েছেন এই গুণী শিল্পী। বাংলা চলচ্চিত্রে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ১৯৮৫ সালে একুশে পদকও পান তিনি।







তার জনপ্রিয় চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে কাঁচের দেয়াল (১৯৬৩), বন্ধন (১৯৬৪), জীবন থেকে নেয়া (১৯৭০), রংবাজ (১৯৭৩), ধীরে বহে মেঘনা (১৯৭৩), রুপালী সৈকতে (১৯৭৭), নয়নমণি (১৯৭৭), নাগর দোলা (১৯৭৮), গোলাপী এখন ট্রেনে (১৯৭৮), সূর্য সংগ্রাম (১৯৭৯) ইত্যাদি।



বেশ কিছুদিন ধরেই রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। তার বিদেশ যাওয়ার ব্যবস্থাও হচ্ছিলো। কিন্তু তার আগেই বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত দুইটায় তিনি মারা গেছেন। অনেকটা অবহেলায় তার মৃত্যু হলো। তার চিকিৎসার জন্য প্রথম দিকে কোনো সমাজহিতৈষী ব্যক্তি এগিয়ে আসেননি। যার ফলে তার অবস্থার অবনতি হয়। বাংলা চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি অভিনেতাকে দেখতে বৃহস্পতিবার স্কয়ার হাসপাতালে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি আনোয়ার হোসেনের চিকিত্সার জন্য তাঁর আত্মীয়-স্বজনের কাছে ১০ লাখ টাকার চেক হস্তান্তরও করেন। তবে শেষ রক্ষা হলো না বাংলার এই মুকুটহীন নবাবের।



এই বাংলায় হয়তো আবার সেই নবাব সিরাজদ্দৌলা সিনেমা তৈরি হবে, কিন্তু আনোয়ার হোসেনের মত নবাবের চরিত্র কেউ ফুটিয়ে তুলতে পারবে না, আমার মতো কিশোররা আর আগ্রহ ভরে দেখবে না। তিনি অমর হয়ে থাকবেন তার অভিনয়ের মধ্য দিয়ে।



তথ্য সূত্র: উইকিপিডিয়া, পরিবর্তন.কম, প্রিয়.কম

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫৯

এহসান সাবির বলেছেন: উনার রুহের মাগফেরাত কামনা করছি।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪

মাগুর বলেছেন: আল্লাহ যেন উনাকে বেহেশত নসীব করেন। আমিন।

২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১১

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ভাল থেকো বাংলার নবাব !

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৫

মাগুর বলেছেন: হাজারো মানুষের ভালোবাসা নিয়ে ভালো থেকো বাংলার নবাব!

৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১২

রাফা বলেছেন: তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।
আনোয়ার হোসেন ছিলেন একজন জাত অভিনেতা,
বাংলাদেশ মনে হয়না আর একজন আনোয়ার হোসেন পাবে।

ভালো লিখেছেন,ধন্যবাদ-মাগুর ভাই।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৬

মাগুর বলেছেন: বাংলাদেশ মনে হয়না আর একজন আনোয়ার হোসেন পাবে।
সহমত।

৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৪

ভিটামিন সি বলেছেন: আনোয়ার হোসেন মারা গেছেন!!!!!! ইন্নালিল্লাহ!

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৭

মাগুর বলেছেন: :(

৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৩

ঢাকাবাসী বলেছেন: ভাল থেকো বাংলার মুকুটহীন নবাব। সুন্দর তথ্যসমৃদ্ধ লেখার জন্য মাগুর আপনাকে ধন্যবাদ।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫১

মাগুর বলেছেন: আল্লাহ যেন উনাকে বেহেশত নসীব করেন।

৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬

আমিনুর রহমান বলেছেন:




তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি। আল্লাহ্‌ যেন উনাকে বেহেশত নসীব করেন। আমিন।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫১

মাগুর বলেছেন: আমিন।

৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

উনার রুহের মাগফেরাত কামনা করছি।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫২

মাগুর বলেছেন: আল্লাহ যেন উনাকে বেহেশত নসীব করেন।

৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: নবাব সিরাজ উদ্দৌলা চরিত্রে আর কেউ তাকে ছাড়িয়ে যেতে পারেনি। এক চরিত্রেই তিনি নবাব হয়ে গেছেন।সত্যি সহজ সরল অভিব্যক্তি বিশেস করে ভাল মানুষ ও দেশপ্রেমিক গেট আপ বাংলাদেশের মানুষ মনে রাখবে। ভালু থাকুন শ্রদ্ধেয় আনোয়ার হোসেন।না ফেরার দেশে সুখে থাকুন।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮

মাগুর বলেছেন: এক চরিত্রেই তিনি নবাব হয়ে গেছেন।
আসলেই তাই।

৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৫

জুন বলেছেন:
সত্যি তিনি অমর হয়ে আছেন সিরাজউদ্দৌলার চরিত্রের মধ্যে দিয়ে আমাদের হৃদয়ে তার অভিনয়ের মাধ্যামে।
তার আত্মার শান্তি হোক ।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫২

মাগুর বলেছেন: সহমত জুন আপু। তার আত্মার শান্তি হোক।

১০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৪

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: শ্রদ্ধাঞ্জলি!

খবরটি বেদনার। আনোয়ার হোসেনের অভিনয়ে দেশপ্রেম বেশি ছিলো।

বাংলা সিনেমার মুকুটহীন নবাবের আত্মার শান্তি কামনা করছি।

লেখককে ধন্যবাদ।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৩

মাগুর বলেছেন: আনোয়ার হোসেনের অভিনয়ে দেশপ্রেম বেশি ছিলো। সহমত মইনুল ভাই।

১১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৩

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি। আল্লাহ্‌ যেন উনাকে বেহেশত নসীব করেন। আমিন।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪

মাগুর বলেছেন: আমিন।

১২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭

শামীম সুজায়েত বলেছেন: সকালে একটু দেরি করে ঘুম থেকে উঠে খারাপ হয়ে গেলো মন। তখনও দেখা হয়নি টিভি খবর। ফেসবুক, ব্লগে ঘুরাঘুরি করতে গিয়ে দেখলাম অভিনয় জগতের প্রিয় ব্যক্তিত্ব আনয়ার হোসেন চলে গেছেন না ফেরার দেশে।

আল্লাহপাক তাকে বেহেস্তে নসিব করুক। আমিন।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫

মাগুর বলেছেন: আল্লাহপাক তাকে বেহেস্তে নসিব করুক। আমিন।

১৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: কিংবদন্তীর জন্যে শ্রদ্ধা।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭

মাগুর বলেছেন: কিংবদন্তী শব্দটা এধরনের মানুষদেরই মানায়। অনেক অনেক শ্রদ্ধা।

১৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৭

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: নবাবের বেহেশত নসিব হোক !

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭

মাগুর বলেছেন: আল্লাহপাক তাকে বেহেস্তে নসিব করুক। আমিন।

১৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: মনটা খারাপ হয়ে গেল সংবাদটা শুনে। তিনি আজীবন আমার কাছে থাকবেন স্বাধীন বাংলার শেষ নবাব সিরাজ সিরাজউদ্দৌলার প্রতিচ্ছবি হয়ে। তার প্রতি রইল আমার অনেক শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা।

তিনি জান্নাতবাসী হোক, আমিন।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১০

মাগুর বলেছেন: মাঝ রাতে খবর শোনার পর থেকে আমারো মন খারাপ ভাইয়া :(

১৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১১

দারাশিকো বলেছেন: আপনার এই পোস্টটা বাংলা মুভি ডেটাবেজ এ দিতে পারেন। হাতের নাগালেই সংরক্ষিত হয়ে থাকতে পারে সেক্ষেত্রে।
ধন্যবাদ।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩২

মাগুর বলেছেন: ঠিক আছে ভাইয়া, দিয়ে দিবো আজকেই।

১৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬

তানিয়া হাসান খান বলেছেন: "ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন"

আপনাকে ধন্যবাদ পোস্ট টির জন্য

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৩

মাগুর বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ তানিয়া আপু।

১৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৬

শায়মা বলেছেন: শান্তিতে ঘুমাক তিনি। আল্লাহ তাকে জান্নাতবাসী করুন।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৩

মাগুর বলেছেন: আমিন।

১৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯

ডি মুন বলেছেন: তিনি অমর হয়ে থাকবেন তার অভিনয়ের মধ্য দিয়ে। , শ্রদ্ধাঞ্জলি

আল্লাহ তা'আলা তাকে জান্নাতে নসীব করুন , আমীন ।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৭

মাগুর বলেছেন: আমিন।

২০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩২

মামুন রশিদ বলেছেন: মুকটহীন সম্রাটের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলী ।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৪

মাগুর বলেছেন: তিনি অমর হয়ে থাকবেন তার অভিনয়ের মধ্য দিয়ে। শ্রদ্ধাঞ্জলি।

২১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৩

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
পোস্টটা অন্তত একদিনের জন্য হলেও স্টিকি হওয়া উচিত। ব্লগ থেকে এই প্রবাদ পুরুষকে আমরা এই টুকু শ্রদ্ধা জানাতে পারি নিশ্চয়ই!

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৭

মাগুর বলেছেন: স্টিকি না হলেও পোস্টটা নির্বাচিত পাতায় গেছে। মডুদের কাছে হয়তো সেরকম হিট পাওয়ার মতো মনে হয়নি!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.