নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার সম্পের্ক যে দিন কিছু জানতে পারবো সে দিন অবশ্যই লিখবো!

মাগুর

স্বীয় স্বত্ত্বার সহিত সত্যের সন্ধানে সর্বদা সচেষ্ট

মাগুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

বৃষ্টি ভেজা রাতে....অথবা কয়েকটি জীবনের গল্প

২৩ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৫





১.

সাঁ করে চোখের সামনে দিয়ে একটা বিশাল গাড়ি চলে গেল। রাত কত হবে এখনো বুঝতে পারছে না মন্টু। বৃহস্পতিবারের রাত, রাস্তায় তেমন লোকজন নাই, গাড়িও কম। টিপ টিপ বৃষ্টি হচ্ছে এখনো, সন্ধ্যা থেকে শুরু হয়েছে। একটা রিকশা আসছে হেলে দুলে। রিকশায় এক ভদ্রলোক ছাতা মাথায় কাকভেজা হয়ে বসে আছে, পায়ের কাছে পলিথিনের একটা ব্যাগ পড়ে আছে। মাথা না ভিজলেও ভদ্রলোকের পা দুটো ভিজে যাচ্ছে। দাঁত খুচাতে খুচাতে এগুলো দেখে সময় পার করছে মন্টু। সোবাহানবাগের এই ফুটপাথে দিন পনের হলো সংসার পেতেছে সে। বড় একটা বিল্ডিং এর নিচে একটুখানি ছাদ মতো আছে, তার নিচেই থাকে সে বউ আর ছোট্ট ছেলেটাকে নিয়ে। বৃষ্টি-বাদলার দিন ছাড়া তেমন সমস্যা হয় না। একটা নীল পলিথিনের ছাউনী ছিলো তার, কিন্তু কাওরান বাজারে যখন ছিলো হঠাৎ একদিন পুলিশ এসে কেড়ে নিয়ে গেছে। তার পলিথিন দিয়ে পুলিশ কি করবে এখনো ভেবে পায় না মন্টু। কাওরান বাজারে পুরা খোলা আকাশের নিচে ঘুমাতে হতো। তবে এখানে একটু সুবিধা আছে, ঐ যে একটুখানি ছাদের ব্যাপারটা। তার নিচেই ঘুমিয়ে আছে তার ছেলে আর বউ। সে পাশে গুটিশুটি মেরে বসে বসে চারদিক দেখছে, বৃষ্টিটা একটু থামলেই সেও ঘুমাবে। সংসদভবনের দিক থেকে একলোক হন হন করে হেটে আসছে। ছাতার কাজ বড় একটা পলিথিন ব্যাগ দিয়ে সারার চেষ্টা করছে লোকটা। পায়ের চটি স্যান্ডেল ফট ফট আওয়াজ তুলে কাদা মেশানো পানি ছিটিয়ে যাচ্ছে অবিরত। লোকটা পকেট থেকে মোবাইল বের করে কি যেন দেখার চেষ্টা করছে। আরেকটু কাছে আসতেই মন্টু জিজ্ঞেস করলো, কটা বাজে? রাস্তার মাঝখানে হঠাৎ মন্টুর মতো একজন ফুটপাথবাসী সময় জানতে চাইছে ব্যাপারটা মনে হয় পচ্ছন্দ হয়নি লোকটার। মহা বিরক্তি নিয়ে আড়চোখে তাকিয়ে তার হাটার গতি বাড়িয়ে দিলো। সময় জানতে না পেরে অবশ্য মন্টুর তেমন কিছু মনে হলো না। চাল-চুলোহীন মানুষ সে, সময় দিয়ে কি করবে। তার এখন একটাই চিন্তা সকালের মধ্যে যেন বৃষ্টিটা থেমে যায়। তাহলে সকাল সকাল কাজে বের হতে পারবে সে। কাজও তেমন কিছু না, হাত বেঁকিয়ে মুখ বিকৃত করে পঙ্গু সেজে ভিক্ষা করা। ভালোই ইনকাম হয়, তবে মোক্তার গ্যাংকে ইনকামের বড় অংশটা দিয়ে দিতে হয় বলে কোনমতে দিন চলে। এসব কিছু ভাবতে ভাবতে উদাস গলায় গান ধরলো মন্টু…

কে যাস রে ভাটি গাঙ বাইয়া

আমার ভাইধন রে কইয়ো, নাইওর নিতো বইলা…



২.

প্রচন্ড বিরক্তি নিয়ে বাম পাশে তাকাল করিম। ভাঙাচোরা মোবাইলটা পানি ঢুকে নষ্ট হয়ে গেল নাকি দেখছিলো সে। কে যেন সময় জানতে চাইছে। সময় না বলেই মোবাইলটা পকেটে চালান করে দিয়ে এগিয়ে চললো, রাত এখন ১২টা ১৯ মিনিট। করিমের কাছে অনেক রাত। ফার্মগেটে পশুসম্পদ অধিদপ্তরে ৩ বছর ধরে পিওনের কাজ করে সে, তবে চাকরী এখনো স্থায়ী হয়নি। এই বৃষ্টি-বাদলার দিনে এত রাতে কোন বাস পায়নি সে। অগ্যতা হেটেই রওনা দিয়েছে, এই তো আর একটু সামনে আগালেই হাতের বামে একটা গলি। গলির ভেতর একটা মেসে থাকে সে। অফিস ছুটি হয় বিকালেই, কিন্তু বড় সাহেবদের ফুট-ফরমায়েশ খাটতে যেয়ে ডেইলি রাত ৮টা-৯টা বেজে যায়। আজ অবশ্য একটু বেশী রাতই হয়ে গেছে। তার উপর মরার বৃষ্টি! হয়তো না খেয়েই রাত পার করতে হবে করিমকে। মেসের সবাই রাত ১০টার মধ্যেই খেয়ে নেয়। এর পরে গেলে ভাত-তরকারী সেরকম কিছু অবশিষ্ট থাকে না। তবে মেসে যেয়ে যদি একটা গোসল দিতে পারতো খুব ভালো লাগতো। এমনিতেই স্যান্ডেলের জন্য শার্ট আর প্যান্টের পিছন দিকটা কাদা লেগে ছোপ ছোপ হয়ে গেছে, তার উপর মাথাও ভিজে গেছে হালকা। বড় একটা পলিথিন ব্যাগ দিয়ে মাথাটা ঢাকার চেষ্টা করেছিলো করিম, কিন্ত বেরসিক বৃষ্টির সাথে দমকা হাওয়ায় পলিথিনটা বার বার সরে যাচ্ছিলো। তবে এত কিছুর পরও মনটা ভালোই করিমের। আজ বড় স্যার মিষ্টি আনতে হাজার টাকার একটা নোট দিয়েছিলো। ৮০০ টাকার মিষ্টি কিনে বাকি ২০০ টাকা সে ফেরত দিতে গেল বড় স্যারকে। কিন্তু স্যার টাকাটা ফেরত না নিয়ে বললো, রেখে দাও। তারপর থেকেই মনটা খুশি হয়ে আছে। এই ২০০ নিয়ে তার মোট জমানো টাকার পরিমান হলো ১১৩০ টাকা। আর কিছু টাকা হলেই সে গ্রামে যেয়ে বাবাকে নিয়ে আসবে। মাসখানেক ধরেই বাবার শরীরটা ভালো না। ডাক্তার দেখানো দরকার। আর তাছাড়া শেষ বার বাড়ি থেকে আসার সময় ছোট বোনটা বার বার করে বলে দিয়েছে ওর জন্য যেন চকমকি পাথর বসানো একজোড়া কানের দুল নিয়ে যায়। পাথর বসানো কানের দুলের দাম কত হবে সে ব্যাপারে কোন ধারনা নাই করিমের। ৫০ টাকা হতে পারে আবার ৫০০ টাকাও হতে পারে। যায় হোক, মা মরা একটাই বোন। কিনে নিয়ে যাবেই সে। এত কিছু ভাবতে ভাবতে কখন যে মেসের গেটের কাছে চলে এসেছে টেরই পায়নি করিম। এই গেটের তালা একটাই। তবে চাবি সবার কাছে থাকে, বানানো চাবি। গেট খুলে ভেতরে ঢুকে গেল সে, পা বাড়িয়ে চললো নিজের ঘরের দিকে…।



৩.

রিকশাটা হেলেদুলে ভালোই চলছে। রিকশাওয়ালাকে দেখে যতটা দুর্বল মনে হয়েছিলো তার চেয়ে অনেক জোরে চালাচ্ছে। এমনিতে অবশ্য আফজাল সাহেব রিকশায় খুব কম চড়েন। তবে এই বৃষ্টির রাতে বাস পায়নি বলে রিকশাই ভরসা, তার উপর আবার গুনে গুনে ৪৫ টাকা ভাড়া দিতে হবে। ৫০ টাকার কমে কেউ যেতে চাইছিলো না। অনেক বলে কয়ে ৫টা টাকা কমিয়েছেন তিনি। ছোটখাট একটা প্রাইভেট কোম্পানীতে অ্যাকাউন্টেন্ট আফজাল হোসেন। ছোট কোম্পানী তাই বেতনও কম। তবে দিন চলে যায় আরকি। মাসের শেষ বৃহস্পতিবার ছিলো আজ, কাল ছুটি। তবে শনিবার আবার ডিরেক্টর স্যার হিসাব চেক করতে বসেন বলে আজ সব কিছু হালনাগাদ করতে হলো। সেই জন্যই রাত হয়ে গেল। ভাগ্যিস অফিসে গত দিন ছাতাটা ভুলে রেখে গেছিলেন আফজাল সাহেব। সেটাই কাজে লাগলো আজ। তবে ছাতা দিয়ে মাথাটা রক্ষা করা গেলেও পা দুটো ঠিকিই ভিজছে, কিছু করার নাই। রিকশাওয়ালার কাছে পলিথিনও নাই। তবে সেগুলো নিয়ে ভাবছেন না আফজাল সাহেব। বিকালে কাজের ফাঁকে দম নিতে একটু বাইরে বেরিয়েছিলেন, সে সময় অফিসের নিচে এক রুক্ষ মাঝ বয়সী লোক লিচু বিক্রি করছিলো। একদাম ৩০০ টাকা শ, দিনাজপুরের লিচু। একটা খেয়ে দেখলো সে, ভালোই মিষ্টি আছে। অনেক দামাদামির পর ২৮০ টাকায় একশ লিচু কিনেছে। সেই লিচুর ব্যাগ পায়ের কাছে পড়ে আছে। শান্ত আর মিরা নামের দুটি ছেলেমেয়ে আছে আফজাল সাহেবের। ওরা লিচু খেতে খুব ভালোবাসে। যদিও এতক্ষণে হয়তো ঘুমিয়ে কাদা হয়ে গেছে ওরা। তেমন কিছুই তো দিতে পারেননি তিনি শান্ত আর মিরাকে। তো কি হয়েছে, সকালে উঠে এতগুলো লিচু একসাথে দেখতে পেলে অনেক খুশি হবে। সন্তানদের আনন্দ হাসি মাখা মুখ দুটি কল্পনা করতে করতে এগিয়ে চললেন করিম সাহেব।



একই সময়ে, একই জায়গায় অবস্থান করে নানা রকম মানুষ। কিন্তু তাদের প্রত্যেকের চিন্তা হয় আলাদা। কারো মনে বিষাদ, কারো আনন্দ তো কারো বাঁধ ভেঙে এগিয়ে চলার চেষ্টা।

মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৫

কালোপরী বলেছেন: :)

২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৩০

মাগুর বলেছেন: :) ;)

২| ২৩ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৮

মিটন আলম বলেছেন: ভালো লাগলো

২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৩১

মাগুর বলেছেন: ধন্যবাদ মিটন ভাই :)

৩| ২৩ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩০

মাহিরাহি বলেছেন: ভাল বলেছেন

২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৩৩

মাগুর বলেছেন: ভালো বলেছি কিনা জানি না তবে মনে যা এসেছে তাই বলেছি ;)
ধন্যবাদ আপনাকে মাহিরাহি :)

৪| ২৩ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: আপনার বর্ণনা তে খুব সুন্দর করে বৃষ্টি ভেজা চরিত্র গুলো ফুটে উঠেছে! ভালোলাগা থাকলো!

২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৩৫

মাগুর বলেছেন: ধন্যবাদ অভি ভাই :)
আসলে বর্ণনাত্বক লেখা সেরকম গুছিয়ে লিখতে পারি না :( তবে মাঝে মাঝে যখন চেষ্টা করি এরকম কিছু একটা দাঁড়িয়ে যায় :P

৫| ২৩ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: চমৎকার অনুভুতির প্রকাশ

২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৩৬

মাগুর বলেছেন: ধন্যবাদ প্রোফেসর সাহেব :)

৬| ২৩ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯

বোকামন বলেছেন:





আগ্রহ নিয়ে পড়লাম! আপনার আগের লেখার রেশ এখানেও বিদ্যমান।
গল্প-উপন্যাস পড়ে খুব একটা মন্তব্য করা হয় না।
লেখাটির সিমপ্লিসিটি মুগ্ধ করলো !
তাই অল্প কিছু লিখতে ইচ্ছে হল...

চিন্তা আলাদা তবে সাধারণ মানুষদের বিষাদ - আনন্দ-বোধ একই রকম।
মন্টু-করিম এবং আফজাল সাহেবদের হাসি মাখা মুখে খুব বেশী কী পার্থক্য আছে!

আপনার জন্য অফুরন্ত শুভকামনা রইলো।
লিখতে থাকুন ভাই.... আমাদের সাধারণের জন্য :-)

২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৫৩

মাগুর বলেছেন: খুব ভালো লাগলো আপনার কমেন্ট পড়ে।
চিন্তা আলাদা হলেও সাধারণ মানুষের বিষাদ-আনন্দ বোধ একই রকম।

মন্টু, করিম এবং আফজাল সাহেবদের হাসি মাখা মুখগুলোতে খুব বেশী পার্থক্য নাই, তবে তাদের অনুভূতির উপলক্ষ্য ‍গুলোর ধরনই আমাকে অবাক করে।

আপনার জন্যও শুভকামনা বোকামন ভাই। এরকম মন্তব্য নতুন লেখার জন্য অনুপ্রেরণা যোগায়।

সাধারন মানুষের জন্য একজন সাধারন লেখক এই ধরনের সাধারন লেখা লিখেই যাবে :P

৭| ২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১:০৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।

২৪ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৬

মাগুর বলেছেন: ধন্যবাদ হামা ভাই, ধন্যবাদ :)

৮| ২৪ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:১৪

ঐশীকা বলেছেন: আপনি ভালো লিখেন...ভালো লাগল

২৪ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৮

মাগুর বলেছেন: ইদানিং সত্যি সত্যি মনে হচ্ছে আমি ভালো লিখি :P

ধন্যবাদ ঐশীকা আপু :)
মাঝে মাঝে আসবেন আমার ব্লগে।

৯| ২৪ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:২৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

চমৎকার ++++++++++++++

২৪ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০

মাগুর বলেছেন: :)
ধন্যবাদ কান্ডারী ভাই এত্ত গুলা প্লাসের জন্য :)

১০| ২৬ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:২৪

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:

দারুণ।

++++++++++++++++++




জলে থাইকা মানুষরে নিয়ে কেমতে লিখেন ?? ;)

২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:২২

মাগুর বলেছেন: ধন্যবাদ, ধন্যবাদ শোভন ভাই :)
আমাদের এখানে টিভিতে ন্যাশনাল হিউম্যানগ্রাফী চ্যানেলে ২৪ ঘন্টা নানা রকম মানুষের কীর্তি-কলাপ দেখায় B-)
সেটা দেখে দেখেই একটু আধটু লিখি আরকি ;)

১১| ২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:১৯

মামুন রশিদ বলেছেন: ভালো লিখেছেন ।

২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:২২

মাগুর বলেছেন: উৎসাহ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ মামুন ভাই :)

১২| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৮

মেহেরুন বলেছেন: ভালো লাগলো +++

৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:০৮

মাগুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপু :)
কিছু একটা লিখার পর যখন আপনারা ভালো লাগা জানান তখন আরো লিখতে ইচ্ছা করে।

১৩| ০১ লা জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২১

রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: খুব সুন্দর গল্প ভাইয়া ++++++++

০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ১:৩০

মাগুর বলেছেন: :)

ধন্যবাদ, ধন্যবাদ রহস্যময়ী ;)

১৪| ০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:১৮

গ্য।গটেম্প বলেছেন: সুন্দর

১৩ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:২৪

মাগুর বলেছেন: ধন্যবাদ গ্য।গটেম্প
আপনার নামটা দেখে মজা পেলাম [মানে না বুঝেই :P ]

১৫| ১৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৪৫

স্বাধীনচেতা মানবী বলেছেন: ঘরে বাইরের মত অনেক টা, থ্রি ডি ও বলা যেতে পারে । যাই হোক ভালো লেগেছে :) :) :)

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪

মাগুর বলেছেন: ধন্যবাদ :)
নিরন্তর শুভকামনা রইলো :)

১৬| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩২

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.