নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
টানা বৃষ্টির মধ্যে মরিচের দাম বেড়ে হয়েছে ৪০০ টাকা কেজি । অন্যদিকে ফার্মের মুরগির এক পিছ ডিমের দাম বেড়ে হয়েছে ১৫ টাকা।শুধু মরিচ নয়, বাজারে অন্যান্য সবজির দামও বেড়েছে। বেড়েছে ডিম ও মুরগীর দামও । যাইহোক দ্রব্যমূল্য উর্ধগতির বিষয়ে আসুন দেখি বর্তমান সরকার কি বলছে -
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আমদানি ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য অনুবিভাগের দায়িত্বে থাকা যুগ্মসচিব মোহাম্মদ দাউদুল ইসলাম বলছেন, ''বর্ষা-বন্যার কারণে দাম হয়ত কিছুটা বাড়তো। কিন্তু যেভাবে বাড়ানো হয়েছে সেটা কারসাজি।'' আশা করছি টাস্কফোর্সের মনিটরিং শুরু হলে এর সুফল পাওয়া যাবে।
একটু সময় লাগলেও বাজার পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসবে বলে মনে করেন অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। সাংবাদিকদের তিনি জানিয়েছেন যে , মূল্যস্ফীতি অফিসিয়ালি ১ শতাংশ কমেছে। মূল্যস্ফীতি মোটামুটি এস্কর্টিং (থামাতে) করতে পেরেছি। এখন কমানোর ব্যাপারে একটু সময় লাগবে। আমরা কিছু ডিসিশন দিয়েছি। তেলের ওপর ডিউটি (শুল্ক) কমিয়েছি। আজ চিনির ওপর ডিউটি কমিয়ে দেওয়া হলো। সব ক্ষেত্রে ভঙ্গুর অবস্থা স্বাভাবিক করতে শুরু থেকেই হিমশিম খাচ্ছে সরকার।
মুল সমস্যা হচ্ছে সরকার নিত্যপণ্যের দাম নির্ধারণ করে দিলেও বাজারে এর প্রতিফলন নেই। কিছু কিছু পণ্যের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়েই চলেছে। এই অবস্থায় বাজার পরিস্থিতি সামাল দিতে জেলায় জেলায় টাস্কফোর্স গঠন করেছে সরকার। আশা করা যায় যে, ধীরে ধীরে এই টাস্কফোর্সের মাধ্যমে বাজারে স্বস্তি ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হবে সরকার। https://dailyinqilab.com/national/news/693160
উপরে যে ছবিটা দিয়েছি সেটা ২০২৩ এর জুলাই মাসে যখন কাঁচা মরিচের দাম বেড়ে হয়েছিল ১২০০ টাকা। আসুন দেখি সে সময়ের সরকার কি বলেছিলেন । বাজারে কাঁচামরিচ ও পেঁয়াজের দাম ঊর্ধ্বমুখী। এ পরিস্থিতিতে বাড়তি খরচ কমাতে কাঁচা মরিচ গুড়ো করে ও পেঁয়াজের কুচি রোদে শুকিয়ে ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।‘আগে থেকে সংরক্ষণ করে রাখা কাঁচা মরিচের গুঁড়ো ও শুকানো পেঁয়াজ ব্যবহার করলে খরচ হবে না বাড়তি টাকা। রান্নার সময় তরকারিতে প্রয়োজনমত ব্যবহার করা যাবে কাঁচা মরিচের গুঁড়ো কিংবা শুকনো পেঁয়াজের কুচি।’ সুত্র ঃ view this link
জিনিস পত্রের দাম বাড়লেই সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নিত্য নতুন রেসিপি নিয়ে হাজির হয়ে বাজার সিন্ডিকেটদের আরো উৎসাহ দেয়াটা রেওয়াজ হয়ে দাড়িয়েছিল । এই রেওয়াজ ভেঙ্গে যাওয়াতে অনেকেরই হা হুতাশ বেড়ে গেছে। এরাই মুলত বর্তমান সরকারের পান থেকে চুন খসলেই তাকে কাটগড়ায় দাড় করিয়ে দিচ্ছে !! উদ্দেশ্য একটাই। পুরানো চাঁদাবাজি, ডাকাতি , সরকারের সরাসরি সহযোগিতায় সিন্ডিকেটবাজির দিনগুলো ফিরিয়ে আনা।
তথ্য সুত্র ঃ যুগান্তর, ইনকিলাব
১২ ই অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: জনগনের সরকারতো আর আলাদিনের চেরাগ নিয়ে আসে নাই যে , তুড়ি মেরে একদিনেই সব ঠিক করে ফেলবে। প্রসাষন, পুলিশ , বাজার সব জায়গায়তো বসে আছে আগের ডাকাতরাই। এদেরকে সাইজ করতেতো সময় লাগবে। এত অধৈর্য হয়ে গেলেতো হবে না।
২| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০০
সোনাগাজী বলেছেন:
মিডিয়ার বেকুবেরা ৫৩ বছর ইহা নিয়ে গার্বেজ লিখে যাচ্ছে; আপনি ঢাকা ইউনিভার্সিটির ছাত্র, আপনি সেই গার্বেজকে ব্লগে এনে ঢেলে দিয়েছেন।
নিজের জ্ঞান থেকে ইহার ফিনেন্সিয়ল ও অর্থনৈতিক সমাধান নিয়ে লেখেন; গার্বেজ ইন, গার্বেজ আউট করার জন্য ব্লগিং?
১২ ই অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৯
ঢাবিয়ান বলেছেন: আমি হিসাব বিজ্ঞান/ ফাইনান্স/ অর্থনীতির ছাত্র ছিলাম না। কাজেই এই বিষয়ে আমি কেন সমাধান দিতে যাব ? আমি বর্তমানে পুর্ন আস্থা রাখছি উপদেষ্টা মন্ডলীর উপর, যারা প্রত্যেকেই স্ব স্ব ক্ষেত্রে যোগ্য। সমাধান উনারাই দিবেন। ডঃ ইউনুস জনগনকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে বলেছেন এবং ধৈর্য ধরতে বলেছেন।
৩| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আগের সরকার হোক আর এখনকার সরকার হোক, আগে যা বলুক আর এখন যা বলুক ফলাফল একই। জনগণের ভোগান্তি কমার সম্ভাবনা কম। আগে তাও একজনকে দোষারোপ করা যেত, এখন দোষারোপ করার লোকও নেই। আপনার কি মনে হয় দেশের নিয়ন্ত্রণ কারও হাতে আছে? যে যার মতো চলছে।
১২ ই অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬
ঢাবিয়ান বলেছেন: জনগনের ভোগান্তি অনেক ক্ষেত্রেই কমেছে। কথায় কথায় এখন আর অফিস আদালতে ঘুস দিতে হয় না, চাদাঁবাজি অনেক কমে গেছে, হয়রানিও কমেছে বেশিরভাগ জায়গাতেই। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারন ও সমাধান নিয়ে অর্থ উপদেষ্টার বক্তব্য অত্যন্ত যৌক্তিক।
সার্বিক অবস্থা উন্নয়নে সময় লাগবে। সবাইকে ধৈর্য ধরতে হবে এবং সততার সাথে কাজ করে যেতে হবে। দেশের ওপড় খুব ভাল নিয়ন্ত্রন আছে ডঃ ইউনুসের।
৪| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:১৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: দুর্নীতি কিছুটা কমেছে, চাঁদাবাজি তেমন কমেনি।
১২ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:৩১
ঢাবিয়ান বলেছেন: উপদেষ্টা যে বলেছেন যে, চাঁদাবাজি তেমন কমেনি , এই কথাটাই অনেক ইতিবাচক। অর্থাৎ উনারা এ বিষয়ে কাজ করছেন। কিন্ত আসলেতো কমেছেই। প্রবাসী রেমিটেন্স বেড়ে গেছে আগের চাইতে বহু গুনে। তার মানে ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকা আসছে , হুন্ডি কমে গেছে। যার অর্থ টাকা পাচার এক প্রকার বন্ধ হয়ে গেছে। টাকা পাচার কমে যাবার মানে কি সার্বিকভাবে লুটপাঠ, চাদাঁবাজি বন্ধ হওয়া নয় ?
৫| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:৩৬
সোনাগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন, "... হুন্ডি কমে গেছে। যার অর্থ টাকা পাচার এক প্রকার বন্ধ হয়ে গেছে। "
-পাচার বন্ধ হলে, খোলা বাজারের ডলারের দাম বাড়লো কেন?
১২ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:৫০
ঢাবিয়ান বলেছেন: হুন্ডি কমেছে কিন্ত বন্ধ হয়ে যায়নি। এর কারন আমাদের ব্যাংকিং সেক্টরের দুর্বলতা। বৈ্ধ উপায়ে টাকা বাইরে পাঠানো খুবই জটিল। তাই ব্যবসায়ীদের আমদানীকৃত পন্যের পেমেন্ট বা বিদেশে শিক্ষা , চিকিৎসা বাবদ টাকা হুন্ডি পথেই বেশি যায়। বর্তমান সরকার সময় পেলে এই সব খাতই ধীরে ধিরে সংস্কার করে ফেলতে সমর্থ হবে। তবে রাজনৈ্তিক লুটেরাদের টাকা পাচার যে কমে গেছে এতো আর বলার অপেক্ষা রাখে না। এই কারনেই বলা যায় যে, হুন্ডি আগের চাইতে অনেক কমে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিটেন্স বেড়েছে।
ডলারের দাম কমতে সময় লাগবে। রিজার্ভের অবস্থাতো এখনও খারাপ। তবে দুই মাসেই কিছু বেড়েছে যেটা ইতিবাচক বার্তা দিচ্ছে।
৬| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৯:১২
জুল ভার্ন বলেছেন: বাজার ব্যবস্থাপনায় সরকার যতটা তৎপরতা চালান তার চাইতে শতগুণ ভয়ংকর আগ্রাসী ফ্যাসিস্ট সরকারের রেখে যাওয়া সুবিধাভোগীরা কূটকৌশল করে দাম বাড়িয়ে অরাজক পরিস্থিতি তৈরির চেষ্টা করছে। ওদেরকে উস্কানি এবং সহযোগিতা করেছে- ভারতীয় গণমাধ্যম এবং তাদের দোসর সোশ্যাল মিডিয়ায় একশ্রেণীর বাটপার।
১৩ ই অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৬:৪৮
ঢাবিয়ান বলেছেন: পুরোপুরি একমত আপনার সাথে। বিগত ১৫ বছরে সমস্ত জায়গায় বসে আছে ডাকাতের দল। এরা সবাই মিলে চরম অসহযোগিতা করে সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে চাচ্ছে। সরকার টাস্কফোর্স গঠন, সেনাবাহিনীকে মেজিস্ট্রসী পাওয়ার দিয়েও সুবিধা করতে পারছে না। আসল বিষয় হচ্ছে আওয়ামিলীগ সর্বত্র খুলে আম লুটপাঠ, চাঁদাবাজি করার লাইসেন্স দিয়ে রেখেছিল। এখন হঠাৎ এসব অবৈধ পথে উপার্জন বন্ধ হয়ে যাওয়াতে , এরা সবাই মিলে চরম অসহযোগিতা করছে। বিভিন্ন উপদেষ্টারা সেটা বলছেও। আর উস্কানি এবং সহযোগিতা করেছে- ভারতীয় গণমাধ্যম এবং তাদের দোসর সোশ্যাল মিডিয়ায় একশ্রেণীর বাটপার।
৭| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৯:১৯
আরোগ্য বলেছেন: আর যাই বলেন, হাসিনার হরেক টিপস্ আর মনভোলানো রেসিপির ভাষণগুলো সেই বিনোদনের ছিলো। আর তার সাঙ্গপাঙ্গরাও কিন্তু কম ছিলো না। বিশেষ করে কাদের, আর ওই মন্ত্রীটা, ওই যে চুলে কলপ করা চশমা পড়ে বলেছিলো কি নিয়ে জানি ভারত পারমিশন দিয়েছে, নামটা মনে আসছে না।
দুদিন আগে লাল শাক দেখলাম ৩০/- আটি তাই আর নিলাম না। টমেটো কিনলাম ২৮০/- কেজি, এবার ফ্রোজেন করা টমেটো আগেই শেষ। আর কাঁচামরিচ বোটা ফেলে এমনি ফ্রোজেন করা আছে কিছু, রান্নার সময় বের করে সাথে সাথে দিয়ে দিলেই হয়। কিন্তু ধনে পাতা কি আর ফ্রোজেন করা যায়???
এই সরকার যখন আসলো ভেবেছিলাম দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি এক লাফে নিচে পড়ে যাবে কিন্তু সিন্ডিকেট ভাঙতে পারছে না, আফসোস!
১৩ ই অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৬:৫৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: আমাদের ভাবতে হবে যে, ১৫ বছরের সিন্ডিকেট ভাঙ্গা কি এতই সহজ ? তবে যেটা বুঝতে পেরেছি ডঃ ইউনুসের সাক্ষাৎারে সেটা হচ্ছে বিচার বিভাগ সংস্কার শেষ হলেই বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যাবে। আমাদের বিচার বিভাগ আসলে স্বাধীণভাবে কাজ করতে সক্ষম না। তারা উপরঅলার নির্দেশ অনুযায়ী কাজ করতে অভ্যস্ত। কিন্ত ডঃ ইউনুস চাচ্ছে এই ভয়ঙ্কর প্রথা বন্ধ হোক। আইন অনুসারে বিচার বিভাগ স্বাধীনভাবে কাজ করুক। আসিফ নজরুল জানিয়েছেন যে আগামী এক মাসের মধ্যেই বিচার প্রক্রিয়া শুরু হবে। একবার বিচার শূরু হলে আশা করা যায় যে, সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আসা শুরু হবে।
আপাতত ধৈর্য ধরতে হবে। জিনিষের দাম আগেও কম ছিল না, এখনও কমছে না। তবে ধীরে ধীড়ে কমবে , এটাই আসল স্বান্তনা।
৮| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৪৫
নতুন বলেছেন: দেশে দূনিতির টাকার প্রবাহ কমেছে, মানুষ অবশ্যই আগের মতন দুনিতি করতে সাহস পাচ্ছেনা। অর্থ পকেটে টাকার প্রবাহ কম।
দূনিতিবাজেরা বেতনের টাকায় চলতে কস্ট হবেই? টাকার প্রবাহ কমে যাচ্ছে, মানুষের একটু কস্ট হবেই।
কিন্তু এই কস্ট কি দূনিতির টাকার পরিমান কমে যাচ্ছে না কি দাম বেড়ে যাবার জন্য সেটা একটু খেয়াল করতে হবে।
দেশে কাচা মরিচের দাম ১২০০ পযন্ত হয়েছিলো বর্ষকালে প্রতিবছরই বাড়ে উতপাদন কমে যাবার কারনে।
সরকারের বাজারের উপরে মনিটর করে কৃত্তিম দাম বাড়ানো বন্ধ করতে সময় লাগবে।
১৪ ই অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:০১
ঢাবিয়ান বলেছেন: দুর্নিতী অবস্যই কমেছে। কিন্ত আওয়ামি সূবধাভোগীরা চরম অসহযোগিতা করে , সরকারকে দুর্বল করার চেষ্টা করছে। কিন্ত দুঃখজনক হচ্ছে বিএনপির কাজ কারবার। ১৫ বছর ধরে মাইর খেয়েও এদের শিক্ষা হয় নাই। আবারো ডাকাতি, চাঁদাবাজির করতে উঠে পড়ে লেগেছে।
৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:২৭
মিরোরডডল বলেছেন:
মুল সমস্যা হচ্ছে সরকার নিত্যপণ্যের দাম নির্ধারণ করে দিলেও বাজারে এর প্রতিফলন নেই।
কেনো প্রতিফলন নেই, এর জন্য কারা রেস্পন্সিবল, এটাই ইনভেস্টিগেশন দরকার।
কিছু কিছু পণ্যের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়েই চলেছে। এই অবস্থায় বাজার পরিস্থিতি সামাল দিতে জেলায় জেলায় টাস্কফোর্স গঠন করেছে সরকার। আশা করা যায় যে, ধীরে ধীরে এই টাস্কফোর্সের মাধ্যমে বাজারে স্বস্তি ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হবে সরকার।
সেটাই কাম্য, যত দ্রুত হয় ততই ভালো।
চেষ্টা করছে, ঠিক আছে সময় লাগবে কিন্তু কত সময়?
এক্সিস্টিং মার্কেটে সিন্ডিকেটদের দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে আনতে আড়াই মাস কি এনাফ নাহ?
১০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:৫৫
আমি সাজিদ বলেছেন: আড়াই মাস এনাফ নাকি জিজ্ঞেস করলে বলবে পনেরো বছরের জঞ্জাল সরাতে সময় লাগবে। এই ন্যারেটিভটা মানা যাইতো যদি সরকার দরকারী কাজে হাত দিতো। গন অভ্যুথানের সরকার কাজ হচ্ছে - দ্রুত কমিশন গঠন করে সংস্কার করে, নির্বাচনের রোড ম্যাপ ঘোষনা করা। তারা সেটা না করে দিবস মুছে দেওয়া, রিসেট বাটন থিয়োরি নিয়ে আসতেছে।
একটা গণতান্ত্রিক সরকার ছাড়া এই দেশ চালানো সম্ভব না। আমি অন্তত আগে মাইনাস টু তে বিশ্বাস করতাম। অনেকের রিসেট বাটন আর সাত মার্চ- পনেরো আগস্ট মুছে দেওয়ার অপচেষ্টা আর নানান দুরভিসন্ধি দেখে সন্দেহ হয়।
দ্রুত নির্বাচন দিয়ে বিদায় নেওয়াই উচিত। সংস্কারের নামে দেশে অহেতুক নৈরাজ্য তৈরী করলে, হাসিনার পতনের চেয়েও অনেক করুণ পরিনতি হবে এদের। হাসিনাকে পনেরো বছরে সরানো গেছে। জঙ্গির দল, বাইরের দেশের দেশের এজেন্ট, রিসেট বাটন মাস্টার মাইন্ডদের সরাতে এই দেশের মানুষের পনেরো মাসও লাগবে না।
অটো পাশের জেঞ্জি পোলাপান আসছে ফাউন্ডিং ফাদার শেখাইতে। এই বয়স চার পাঁচ বছর আগে আমরাও পার করে আসছি।
তবে, বুড়োদের মধ্যে নতুন প্রজন্ম সাজা লিস্টবাজ মানুষজনের লজ্জা হওয়া উচিত।
১১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:০০
আমি সাজিদ বলেছেন: ছয় - আট মাস পরে এসে দেখার খুব আগ্রহ আমার, কিভাবে রিসেট বাটনের মাধ্যমে আরেকটা অগণতান্ত্রিক সরকার ক্ষমতায় বসে মুক্তিযুদ্ধ মুছে দেয়। এখনই আস্ফালন যথেষ্ট হয়েছে।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: স্বৈরাচার এর সাথে জনগণের সরকার এর তুলনা চলে কি?