নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জুলাই২০: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র সংগঠনের অন্যতম কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক নাহিদ ইসলামকে আটক করা হয়।একই দিনে নিখোঁজ হন আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ, আবু বাকের মজুমদার ও রিফাত রশীদ।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র সংগঠনের প্রবল আন্দোলনের মুখে দেশ জুড়ে কারফিউ ও সেনা মোতায়েন করা হয়। কারফিউর প্রথম দিনেই কারফিউ ভেঙ্গে হাজারো মানুষ রাস্তায় নেমে যায়। কোটা বিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে বিক্ষোভকারীদের সাথে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের কর্মীদের নজিরবিহীন সংঘাত যেন থামছেই না। কোন আন্দোলনকে কেন্দ্র করে এতো কম সময়ের মধ্যে একশোর বেশি মানুষ নিহত হবার ঘটনা বাংলাদেশের ইতিহাসে কখনো ঘটেনি। view this link
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিনজন প্রতিনিধির ৮ দফা দাবী নিয়ে সরকারের তিনজন প্রতিনিধির একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সরকারের পক্ষে আলোচনায় অংশ নেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী এবং তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।অন্যদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধিরা হলেন সমন্বয়ক সারজিস আলম ও হাসনাত আব্দুল্লাহ এবং সহ-সমন্বয়ক তানভীর আহমেদ।আট দফা দাবী উস্পস্থাপন করেন তারা।
তবে এই ৮ দফা দাবী নিয়ে সমন্বয়কদের মাঝে মতবিরোধ সৃষ্টি হয়। একই দিনে কেন্দ্রীয় সমন্বয়কদের অনুপস্থিতিতে সমন্বয়ক আবদুল কাদের জানান, ইন্টারনেট না থাকায় কয়েকজন সমন্বয়কের সঙ্গে যোগাযোগ করা যাচ্ছে না। যাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করা গেছে, তাঁরা বৈঠক করে ৯টি দাবি ঠিক করেছেন।এই দাবীগুলো আগের রাতেই বিভিন্ন মিডিয়ায় পাঠানো হয়েছিলো, সরকার পত্রিকাগুলোতে ছাপতে দেয় নি খুব সম্ভবত। পবর্তীতে এই ৯ দফা দাবী নিয়েই আন্দোলন চালিয়ে নিয়ে গেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র সংগঠন। ৯ দফা দাবি গুলো হচ্ছে -
১. ছাত্র হত্যার দায় নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।
২. ছাত্র হত্যার দায় নিয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে নিজ নিজ মন্ত্রণালয় ও দল থেকে পদত্যাগ করতে হবে।
৩. যেসব এলাকায় ছাত্র হত্যার ঘটনা ঘটেছে, সেখানকার পুলিশের ডিআইজি ও পুলিশ সুপারকে বরখাস্ত করতে হবে।
৪. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও প্রক্টরকে পদত্যাগ করতে হবে।
৫. নিহত ও আহত শিক্ষার্থীদের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।
৬. ছাত্র হত্যার দায়ে অভিযুক্ত পুলিশ ও ক্ষমতাসীন দলের সন্ত্রাসীদের আটক ও হত্যা মামলা দায়ের করতে হবে।
৭. দলীয় লেজুড়বৃত্তিক ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ ও ছাত্রসংসদ চালু করতে হবে।
৮. অবিলম্বে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও হলগুলো খুলে দিতে হবে।
৯. আন্দোলনে অংশ নেওয়া সব শিক্ষার্থী যেন একাডেমিক ও প্রশাসনিক কোনো হয়রানির শিকার না হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে।
সমন্বয়ক আবদুল কাদের বলেন, ‘আমাদের বহু সমন্বয়ককে গুম করে মিডিয়া ট্রায়ালে ব্যবহার করা হচ্ছে। দাবিগুলো আদায় না হওয়া পর্যন্ত শাটডাউন কর্মসূচি চলবে।
জুলাই ২১: সমন্বয়ক নাহিদ ইসলামকে ছেড়ে দেয়া হয়। নাহিদ গনমাধ্যমে জানান , '' আমার ধারণা রাষ্ট্রীয় কোন বাহিনী আমাকে তুলে নিয়েছিল। তুলে নেয়ার পর একটি প্রাইভেট কার বা মাইক্রোতে ওঠানো হয়। তিন থেকে চার স্তরের কাপড় দিয়ে তার চোখ বাঁধা হয় এবং হ্যান্ডকাফ পরানো হয়"।“কিছু সময় পর গাড়ি থেকে নামিয়ে একটি বাড়ির রুমে নেওয়া হয়। আমাকে কিছু জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় এবং পরবর্তীতে আমার উপর মানসিক ও শারীরিক টর্চার শুরু করা হয়। এক পর্যায়ে আমি অজ্ঞান হয়ে যাই। এরপর আমার কোন স্মৃতি নাই।”রোববার ভোর চারটা থেকে পাঁচটার দিকে ঢাকার পূর্বাচল এলাকায় তার জ্ঞান ফেরে বলে বিবিসি বাংলাকে জানান তিনি।
কারফিউর দ্বীতিয় দিনেও অগনিত ছাত্র -জনতা রাস্তায় নেমে আন্দোলন জারী রাখে। পুলিশের গুলিতে অজস্ব প্রানহানীর খবর আপডেট হতে থাকে মিডিয়ায়। জাতিসংঘ, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ অনেক দেশের সরকারের প্রতিনিধি ও রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্বরা বাংলাদেশের অবস্থা নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করে। সরকারের দমন পীড়ন, হত্যা ও ইন্টারনেট বন্ধ করে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ার তীব্র সমালোচনা করে। ইন্টারন্যশনাল মিডিয়ায় ব্যপকাবে প্রচারিত হতে থাকে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের খবর। অনতি বিলম্বে কারফিউ প্রত্যাহার করতে ও গ্রেফতারকৃতদের মুক্তি দেওয়ার আহবান জানায় এমনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল।
শত শত নিরস্ত্র ছাত্র জনতার রক্ত ঝড়িয়ে কোটা পুর্নবহালের হাইকোর্টের আদেশ বাতিল করে আপিল বিভাগ । এক প্রজ্ঞাপনে তারা জানায় - এখন থেকে সরকারি চাকরিতে ৯৩ শতাংশ নিয়োগ হবে মেধার ভিত্তিতে। আর পাঁচ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা, এক শতাংশ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কোটা, এক শতাংশ প্রতিবন্ধী-তৃতীয় লিঙ্গ কোটা হিসাবে থাকবে। তবে সরকার চাইলে এই কোটার হার কমবেশি করতে পারবেন। সরকারকে এই বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারির নির্দেশ দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট!!view this link
কিন্তু বৈষম্যবিরোধী ছাত্র সংগঠন এই রায় প্রত্যাখ্যান করে। দেশজুরে সর্বত্র তখন শুধু শত শত তরতাজা প্রান ঝড়ে যাওয়ার হাহাকার । সমন্বয়কেরা সাফ জানিয়ে দেয় যে, এই রায় দিয়ে আর কিছুই যায় আসে না। আগে লাশের হিসাব, পরে কোটার হিসাব।
জুলাই ২২ : নিখোজের দুইদিন পার হয়ে যাবার পরেও সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ, আবু বারেক মজুমদার এবং রিফাত রশিদের খোজ পাওয়া যায়নি। তাদের পিতামাতা থানার পর থানা ঘুরে কোন খোজ না পেয়ে মর্গে গিয়ে খুজতে শুরু করেন সন্তানদের লাশ। সমন্বয়ক হান্নান ঢাবি ক্যম্পাসে কান্নাজড়িত কন্ঠের এক বক্তব্যে , তার সতীর্থদের খোজ পাওয়ার দাবী জানিয়ে রাস্তায় সবাই একসাথে শুয়ে পড়ে হলেও আন্দোলন চালিয়ে যাবার ঘোষনা দেন। ফেসবুকের বিভিন্ন গ্রুপে ভাইরাল হয়ে যায় হান্নানের বক্তব্য। তার কান্নাজরিত কন্ঠের বক্তব্যে সেদিন অশ্রু ঝড়েনি এমন মানুষ খুজে পাওয়া কঠিন। এত রক্তপাত , এত হামলা মামলা, গুম, কারফিউ সব কিছুই ব্যার্থ হয় মুক্তিকামী মানুষকে ঘরে বন্দি করে রাখতে।
কোটা আন্দোলন, বিক্ষোভ, সহিংসতা নিয়ে ঢাকায় নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকদের ব্রিফ করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ৷
এএফপি জানিয়েছে, বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ রাষ্ট্রদূতদের একটি ১৫ মিনিটের ভিডিও দেখান, যেখানে বিক্ষোভকারীদের সহিংসতার বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে৷নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন জ্যেষ্ঠ কূটনৈতিক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বার্তাসংস্থা এএফপি জানিয়েছে, মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস ঘটনার একতরফা উপস্থাপন নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন৷ পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদকে পিটার হাস বলেছেন, ''আমি আশ্চর্য হয়েছি যে আপনি নিরস্ত্র বিক্ষোভকারীদের ওপর পুলিশের গুলি চালানোর ফুটেজ দেখাননি৷''
একই কূটনৈতিক সূত্র উদ্ধৃত করে এএফপি আরো জানিয়েছে, বিক্ষোভ দমন করার জন্য জাতিসংঘের লোগো চিহ্নিত সাঁজোয়া যান এবং হেলিকপ্টার ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে৷ এ নিয়ে জাতিসংঘের প্রতিনিধির করা প্রশ্নের জবাব দেননি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ৷
এদিকে, বাংলাদেশে ভয়াবহ সহিংসতা বন্ধে পদক্ষেপ নিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আহ্বান জানিয়েছেন নোবেলবিজয়ী বাংলাদেশি ড. মুহাম্মদ ইউনূস৷। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন - ‘বাংলাদেশি ছাত্র ও অন্যান্য নাগরিকদের হত্যা এবং রোববার ২২ জুলাই পর্যন্ত ৩ দিনের চলমান কারফিউয়ে বাংলাদেশ এমন এক সংকটে নিমজ্জিত হয়েছে যা দিন দিনে অবনতির দিকে যাচ্ছে। পুলিশ এবং বর্ডার গার্ডের (বিজিবি) আক্রমণের শিকার হয়ে ২০০ জনেরও বেশি নিহত এবং ৭০০ জনের বেশি আহত হয়েছে। যাদের মধ্যে অনেকের অবস্থা গুরুতর। এ অবস্থায় বিশ্ব নেতৃবৃন্দ এবং জাতিসংঘসহ অন্যরা যেন প্রতিবাদের অধিকারের বিরুদ্ধে সহিংসতা বন্ধ এবং যারা নিহত হয়েছেন তাদের মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত নিশ্চিতে নিজেদের ক্ষমতা অনুযায়ী পদক্ষেপ গ্রহণে এগিয়ে আসেন।”
[৪] বিবৃতিতে ড. ইউনূস আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে ইন্টারনেট এবং টেলিফোন পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, এজন্য আমার এই আবেদন দেশের নাগরিক বা বিশ্ব নেতাদের কাছে পৌঁছানো সম্ভব নাও হতে পারে। এজন্যই এ বিষয়ে স্বোচ্চার হওয়ার জন্য আমি বিশ্ব নেতৃবৃন্দ ও জাতিসংঘের কাছে আবদেন জানাচ্ছি ।view this link
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন - পর্ব ১
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন - পর্ব ২
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন - পর্ব ৩
১০ ই অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:০১
ঢাবিয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ। আগের পর্বগুলোর লিংক যোগ করে দিয়েছি।
২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:৪৬
কামাল১৮ বলেছেন: অচিরেই তারা আবার আটক হবে তাদের বিতর্কিত কাজের জন্য।দেশের অনেক যায়গায় বন্যা চলমান । তারা বন্যার দুর্দশাগ্রস্থদের সাহাহায্যের কথা বলে টাকা তুলে সেই টাকা আটকে রেখেছে।পুলিশ হত্যার দায় তাদের ঘাড়ে বর্তাবে দেশ অকটু শান্ত হলে।তারা শিবির এই পরিচয় তারা লুকিয়ে রেখে ছিলো।এটা নৈতিক অপরাধ।
১০ ই অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:১৬
ঢাবিয়ান বলেছেন: যাদের মাইন্ড সেট মিথ্যা দিয়ে সেট করা, তাদের মুখ দিয়ে সত্য বচন বের হওয়া অসম্ভব।
৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:১৬
জুল ভার্ন বলেছেন: ব্লগার নতুন এর সাথে একমত, প্রতি পর্বের শেষে আগের পর্বগুলোর লিংক এড করে দেওয়া উচিৎ।
১০ ই অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:০২
ঢাবিয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ। আগের পর্বগুলোর লিংক যোগ করে দিয়েছি।
৪| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১:০২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এসব তো সবাই জানে ভাই। মাহফুজ, নাহিদ, এরা তো আপনার ভার্সিটির ছাত্র।সিনিয়র না জুনিয়র ব্যাচ? তাদের ভার্সিটি লাইফে কিভাবে তারা এই সরকার পতনের ছক কষেছিলো এসব বিষয়ে লিখেন।
১০ ই অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:০৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: সরকার পতনের ছক তারা কিভাবে কষেছিল , তাতো আমার জানার কথা নয়। কেন্দ্রীয় সমন্বয়কেরা এসব নিয়ে লিখবে আশা করি।
৫| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:০৪
প্রহররাজা বলেছেন: একতরফা প্রতিবেদন লিখে গেছেন। গুরুত্বপুর্ন স্হাপনায় আগুন আর থানায় হামলা করলে পুলিশ কি আদর করবে? থানায় আগুন লাগিয়ে গর্ভবতী মহিলা সহ ১৪ পুলিশ হত্যা করাকে কি চোখে দেখেন?
১০ ই অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:০৬
ঢাবিয়ান বলেছেন: ঐ সময় সারা দেশজুরে আরো অনেক কিছুই ঘটেছে। আমি ক্যম্পাস ভিত্তিক বৈষম্যবিরোধি আন্দোলনটাকে মুলত তুলে ধরতে চাইছি।
৬| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:৪২
শাহিন-৯৯ বলেছেন: একতরফা প্রতিবেদন লিখে গেছেন। গুরুত্বপুর্ন স্হাপনায় আগুন আর থানায় হামলা করলে পুলিশ কি আদর করবে? থানায় আগুন লাগিয়ে গর্ভবতী মহিলা সহ ১৪ পুলিশ হত্যা করাকে কি চোখে দেখেন? যেখানে ১৪ পুলিশ মারছে এই পুলিশলীগ সকালে সেখানে গুলি করে ৮ জনকে মেরেছিল সেটা উল্লেখ করেন নাই কেন?
মিষ্টার হালুয়া রুটি লীগের সদস্য আপনি কি তার আগে পুলিশ ও কুত্তালীগ মিলে ছাত্রদের অসহিংস আন্দোলনে হামলা করার করা ভুলে গেছেন? যদি ঐ সময় কুত্তালীগ হামলা না করতো পুলিশ গুলি না করতো তাহলে কখনো এত লাশ পড়তো না।
১০ ই অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:১৪
ঢাবিয়ান বলেছেন: আওয়ামিলীগ সমর্থকদের চেনার সবচেয়ে বড় উপায় হচ্ছে মিথ্যাচার। এদের নেত্রী থেকে শুরু করে সবার মুখ দিয়ে মিথ্যা ছাড়া কোণ কথা বের হয় না।
৭| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:২৩
আরোগ্য বলেছেন: পরিশ্রমসাধ্য পোস্ট। সামুর পাতায় ডায়েরির মত আবদ্ধ থাকুক গণ-অভ্যুত্থানের রক্তিম ইতিহাস। চমৎকার উদ্যোগ। আজকের ক্ষুদেরা আগামীতে জানতে পারবে কি ঘটেছিলো সে সময়।
এখন আর আগের মত ব্লগে আসা হয় না আর সচরাচর আসলেও লগইন করা হয় না কিন্তু আপনার এই সিরিজ লক্ষ্য করেছি। অনেক সাধুবাদ জানাই।
১০ ই অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩১
ঢাবিয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ । কাজটা আমি আমার নিজের জন্যই করছি। স্মৃতিতে ধরে রাখতে চাইছি তরুনদের এই মহান আত্মত্যাগ।
৮| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
প্রতারণা আর মিথ্যার বেসাতী।
৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:৫১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: খুব ভালো একটা কাজ করেছেন ভাইয়া
ধন্যবাদ আপনাকে।
#সাজ্জাদ আপনি মিথ্যাবাদি, আল্লাহ আপনার বিচার করবেন ইংশাআল্লহ
১০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:০০
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার লেখা এই সিরিজের প্রতিটি পর্ব কপি করে রেখে দিয়েছি।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১০
নতুন বলেছেন: আগের পর্ব গুলি লিংক আকারে দিয়েন তবে সবাই সহজেই খুজে পাবে।