নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জুলাই ১৮: ছাত্রলীগের হামলা, সাধারণ শিক্ষার্থীদের হত্যা এবং শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের নির্বিচার হামলার প্রতিবাদে ১৭ই জুলাই কমপ্লিট শাট ডাউন কর্সুচী ঘোষনা করে বৈষম্যিরোধী ছাত্র সংগঠন। সমন্বয়ক আসিফ এক বিবৃতিতে বলেন , ‘’আমাদের অভিভাবকদের বলছি, আমরা আপনাদেরই সন্তান। আমাদের পাশে দাঁড়ান, রক্ষা করুন। এই লড়াইটা শুধু ছাত্রদের না, দলমত নির্বিশেষে এদেশের আপামর জনসাধারণের।’’ view this link। কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসুচীর আওতায় বিক্ষোভকারীরা অবরোধ করে ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়ক। দুরপাল্লার বাসগুলো টার্মিনালেই পড়ে থাকে এদিন।
১৭ ই জুলাই রাতে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগে যখন বাধ্য করা হয় তখন আন্দোলন কিছুটা স্তিমিত হয়ে পরে। কিন্তু এরপরেই আন্দোলনের মোড় পালটে দেয় বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। একের পর এক দেশের বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু হয় আন্দোলন, বিক্ষোভ। অন্যান্য যেকোনো আন্দোলনের চেয়ে এবার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ ছিল অনেক বেশি। মূল সড়ক থেকে গলিতে ছিল পদে পদে বাধা, সাথে গ্রেপ্তারের ভয়, ছিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও ছাত্রলীগের হামলার আতঙ্ক। তবুও পিছু হটেনি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। সড়কে গুলির মাঝে বুক পেতে দাঁড়িয়েছেন তারা। দুপুরে বাড্ডায় ব্র্যক ইউনিভার্সিটিতে নজিরবীহিন হামলা চালায় পুলিশ।
view this link
ঢাকা ছাড়াও ১৯টি জেলায় ব্যাপক সহিংসতা ঘটে। পুলিশ ও অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিরা গুলি চালালে কমপক্ষে ২৯ জনের মৃত্যু নিশ্চিত করা হয় - ঐসময় তাজা বুলেট, শটগান ছররা এবং রাবার বুলেট ব্যবহার করা হয়। এইদিন প্রানহানি ঘটে আন্দোলনকারীদের মাঝে পানি বিতরনকারী খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুগ্ধ, ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজের ফারহান ফায়াজ , ইউনাইটেড ইউনিভার্সিটির ইরফান, ক্লাস নাইনের ছাত্র তাহমিদ, আইইউটির জাহিদুজ্জামান তানভীন ,ঢাকা ইম্পেরিয়াল কলেজের জিল্লুর শেখ , দনিয়া কলেজের জিল্লুর শেখ , চট্টগ্রামে ফয়সাল আহমেদ শান্ত সহ আরো বহু মানুষের। সোস্যাল মিডিয়ায় এতগুলো তরতাজা প্রানের মৃত্যর খবরে বিক্ষোভে ফেটে পড়ে সমগ্র দেশের মানুষ। একে একে রাস্তায় নামতে থাকে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকবৃন্দ ও অভিভাবকেরা।
বিকালে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে সরকার আলোচনায় বসতে রাজি বলে জানায় আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।view this link বৈষম্যবিরোধি ছাত্র সংগঠনের অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ জানায় - গুলির সঙ্গে কোনো সংলাপ হয় না। এই রক্তের সঙ্গে বেইমানি করার চেয়ে আমার মৃত্যু শ্রেয়।’
বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ৫ দেশের ছাত্রসংগঠনের সংহতি জানায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে। ভারতের অল ইন্ডিয়া ডেমক্র্যাটিক স্টুডেন্টস অর্গ্যানাইজেশন (এআইডিএসও) ছাড়াও সংহতি জানানো অন্য সংগঠনগুলো হলো- অল নেপাল ন্যাশনাল ফ্রি স্টুডেন্ট ইউনিয়ন, ডেমোক্রেটিক স্টুডেন্ট ফেডারেশন (পাকিস্তান), সোশ্যালিস্ট স্টুডেন্ট ইউনিয়ন (শ্রীলঙ্কা), সোশ্যালিস্ট ইয়ুথ ইউনিয়ন (শ্রীলঙ্কা), সোশ্যালিস্ট অ্যালায়েন্স (অস্ট্রেলিয়া), ইয়াং কমিউনিস্ট লিগ অব ব্রিটেন, সোয়াস লিবারেটেড জোন ফর গাজা (যুক্তরাজ্য)।
১৮ জুলাই (বৃহস্পতিবার) রাত নয়টার দিকে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বন্ধ হয়ে যায়। টানা পাঁচ দিন সব ধরনের ইন্টারনেট বন্ধ ছিল। মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ ছিল ১০ দিন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক ও ইন্টারনেটভিত্তিক যোগাযোগমাধ্যম হোয়াটসঅ্যাপের মতো সেবা বন্ধ ছিল ১৩ দিন।১৮ই জুলাই রাতে সারা দেশব্যপী ইন্টারনেট বিচ্ছিন্ন করা হয়। view this link
পুরো দেশ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে বহির্বিশ্ব থেকে।অনলাইন মিডিয়াগুলোতে নতুন খবর আপডেট হওয়া বন্ধ হয়ে যায়। । লাখ লাখ প্রবাসী বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে প্রিয়জনদের কাছ থেকে। বিভিন্ন দেশে অবস্থানরত বাংলাদেশীরা বিক্ষোভ শুরু করে বিদেশে। বিশেষ করে নিউইয়র্ক এবং লন্ডনে জ্বালাময়ী শ্লোগান দিয়ে বিক্ষোভ করে হাজার হাজার প্রবাসী।
জুলাই ১৯ : ইন্টারনেট বন্ধ থাকার কারনে আন্দোলন সংক্রান্ত খবর পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। ডাইরেক্ট ফোনকলেও কথা পরিষ্কার বোঝা যায় না।দুই মিনিটের কথা বুঝতে দশ মিনিট লাগে। এরকম পরিস্থিতিতে প্রবাসে বসবাসরত অনলাইন এক্টিভিস্টরা যতটুকু সম্ভব খবর জোগার করে ফেসবুকে ছড়িয়ে দেয় । এইদিনে MIST এর কম্পিউটার সায়েন্সের ছাত্র শহীদ শাইখ আসহাবুল ইয়ামিনকে আর্মড কারের উপর থেকে ফেলে দেওয়ার একটা ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে ফেসবুকে। ভিডিওটা দেখে বাকরুদ্ধ হয়ে পড়ে পুরো দেশ --------------
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:০৬
ঢাবিয়ান বলেছেন: Click This Link
২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:০৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এই আন্দোলন ১৫ই জুলাই শেষ হয়ে যেত যদি না প্রাইভেট ভার্সিটির স্টুডেন্ট বাংলা ব্লকেড কর্মসূচি তে অংশ নিতো। এখন সব ক্রেডিট পাবলিক ওয়ালা রা নিতেসে। আমার ভাই ইয়ামিনের যে করুণ মৃত্যু হয়েছে তা পাবলিকের কারো হয় নি।অথচ এখন সব ক্রেডিট তাদের। এই দেশে বৈষম্য কোনোদিন যাবে না।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:১৬
ঢাবিয়ান বলেছেন: এবারের বিপ্লবে সবার অবদান আছে। এই ইস্যূ নিয়ে আসলে জাতিগত ঐক্য নষ্ট করা ঠিক নয়। প্রাইভেট ইউনির অবদান যেমন অনেক আবার জুলাই- অগাস্ট পুরো সময়টাতে এই আন্দোলন নেতৃত্ব দিয়েছে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র সংগঠন এটাও বাস্তবতা। ক্রেডিট নেয়ার উদ্দেশ্যে ঐ দিনগুলোতে কেউ আন্দোলনে যায় নাই।
ছাত্রদের ঐক্যে ফাটল ধরাতে একটা মহল খুব সক্রিয় এখন।
৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:২৩
এভো বলেছেন: পুলিশ কর্মকর্তার বিশ্লেষণ
আবু সাঈদের ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন নিয়ে সকাল সন্ধ্যা একজন জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তার মন্তব্য চেয়েছিল। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এই পুলিশ কর্মকর্তা সেদিনের ভিডিও ও ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন দেখে তার পর্যবেক্ষণ জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ছররা গুলি দুই ধরনের হয়। একটা রবার বুলেট, আরেকটা সীসার বুলেট। তবে যেটারই হোক না কেন, ছররা গুলি মানুষের শরীরে ঢুকে বের হয়ে যাবে, এমনটা হয় না।
আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করে আসা এই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, যদি সর্বোচ্চ রেঞ্জের (১০ মিটারের কম দূরত্বে) কাছ থেকেও ছররা গুলি করা হয়, তাহলেও কারও মৃত্যু হওয়ার কথা নয়। এক্ষেত্রে সীসার বুলেট হলে সে একটু বেশি বা গুরুতর আহত হওয়ার কথা, আর রবার বুলেট হলে তুলনামূলক কম আহত হবে।
আবু সাঈদের মৃত্যুর ঘটনায় ছড়িয়ে পড়া ভিডিও দেখে তিনি বলেন, “মনে হয়েছে তাকে ১০ মিটারেরও বেশি দূর থেকে গুলি করা হয়েছে। তাই শুধু এই গুলির আঘাতেই আবু সাঈদের মৃত্যু হয়েছে, সেটা কখনোই বিশ্বাসযোগ্য নয়।”
সেদিনের আরেকটি ভিডিওর প্রসঙ্গ তুলে তিনি বলেন, “ওইদিন গুলি লাগার আগ মুহূর্তে পুলিশের সঙ্গে আবু সাঈদের মারামারির করার একটি ভিডিও আছে। ভিডিওটি খেয়াল করলে দেখা যায়, সেই সময়ই তার মাথা থেকে রক্ত বের হয়ে ঘাড় বেয়ে নামছে। এতেই বোঝা যাচ্ছে, শরীরে গুলি লাগার আগেই মাথায় গুরুতর আঘাত পেয়েছিলেন আবু সাঈদ।
“এরপর আবার ছররা গুলি লাগে তার। গুলি লাগার পর তাকে উদ্ধার করে নিয়ে যায় তার বন্ধুরা। এরপর তাকে হাসপাতালে নিতে কত সময় লেগেছে, সেটার ওপরও মৃত্যুর কারণ নির্ভর করে।”
এই পুলিশ কর্মকর্তা উপসংহার টানেন এভাবে- “আমার মতে পুলিশের ছররা গুলি আবু সাঈদের মৃত্যুর একমাত্র কারণ নয়। ছররা গুলিতে যদি কারও প্রাণ নিতে হয়, তাহলে তার বুকে অস্ত্র ঠেকিয়ে গুলি করতে হবে। আর আবু সাঈদের মৃত্যুর সময় যে সিচুয়েশন ছিল, সেই সিচুয়নে কখনও টার্গেট কিলিং হয় না, হুট করে ঘটে যায়।”
আওয়ামী লীগ সরকার আমলে আবু সাঈদ নিহত হওয়ার পর পুলিশ একটি মামলা করেছিল। গত ১৭ জুলাই করা সেই মামলায় আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদেরই আসামি করা হয়।
অন্যদিকে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত ১৮ আগস্ট রংপুরের আদালতে হত্যা মামলা করেন আবু সাঈদের বড় ভাই রমজান আলী। ওই মামলায় আসামি হিসাবে ১৭ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। তার মধ্যে তৎকালীন পুলিশ প্রধান চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, পুলিশের রংপুর রেঞ্জের তৎকালীন ডিআইজি আবদুল বাতেন, রংপুর মহানগর পুলিশের তৎকালীন কমিশনার মো. মনিরুজ্জামানের নামও রয়েছে। এছাড়া বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ সভাপতি পোমেল বড়ুয়া, সাধারণ সম্পাদক শামিম মাহফুজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের শিক্ষক আসাদুজ্জামান মণ্ডল, গণিত বিভাগের শিক্ষক মশিউর রহমানকেও আসামি করা হয়।
আদালত মামলা দুটি তদন্তের জন্য পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে দায়িত্ব দিয়েছে।
আবু সাঈদের বাড়ি রংপুরের পীরগঞ্জের মদনখালী ইউনিয়নের বাবনপুর গ্রামে। দরিদ্র পরিবারের সন্তান আবু সাঈদ টিউশনি করিয়ে নিজের লেখাপড়ার খরচ চালাতেন। নয় ভাই-বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন পঞ্চম।
‘বাবনপুর স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন’ নামে একটি সংগঠনে তিনি যুক্ত ছিলেন। তার কোনও রাজনৈতিক সংগঠনে সম্পৃক্ততার খবর পাওয়া যায়নি। তবে যুদ্ধাপরাধী জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুর পর শোক জানিয়ে তার একটি ফেইসবুক পোস্টের স্ক্রিনশট সোশাল মিডিয়ায় এসেছিল।
First Link
ইউটিউব লিংক ---- You Tube Link
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:১৪
ঢাবিয়ান বলেছেন: আবু সাইদ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একজন সমন্বয়ক। তাকে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিল, তারই বিশ্ববিদ্যালয়ের বন্ধুরা। তারা ৫ ঘন্টা পর হাসপাতালে নিয়েছিল, এমন তথ্য কোথাও দেখি নাই। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে যে তাকে গুলি করার আগে পুলিশ তাকে পিটিয়েছিল এবং কেউ একজন ঢিলও ছুড়েছিল। তার বন্ধুদের জিজ্ঞাষাবাদ করলেই হয়ত পুরো বিষয়টা জানা যাবে।
৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:২৭
এভো বলেছেন:
পোস্ট মার্টন রিপোর্টে লিখা আছে , মাথার পিছনের আঘাতে আবু সাঈদ মারা গেছে । সে বেলা তিনটায় গুলি খেয়েছিল , ৩.২০ বিশের দিকে তিনি খালি গায়ে হেটেছেন, রাত ৮ টায় তাকে মাথায় আঘাত করে হত্যার পরে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় ।
৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:৪৯
এভো বলেছেন: রাত ৮ টায় তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়, ডেটথ সার্টিফিকেট ইসু করা হয় রাত ৮.০৫, কপিটা পেলে শেয়ার করবো অথবা আপনি ইউটিউবের যে লিংকটা দিয়েছি সেখানে দেখতে, পাবেন
৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:৪১
এভো বলেছেন:
৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: @ এভো , Fact check
আপনি লিখেছেন যে, রাত ৮ টায় তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়, ডেটথ সার্টিফিকেট ইসু করা হয় রাত ৮.০৫!!!!!
ডেথ সার্টিফিকেট ইস্যূর সময় দিয়ে আপনি কিভাবে বলেন যে, তাকে তার পাঁচ মিনিট আগে হাসপাতালে নেয়া হয়েছিল?
আর খালি গায়ে হেটে যাওয়া ব্যক্তি আবু সাইদ নয়। উপড়ের লিংক দেখেন যে, তার নাম নাইমুল ইসলাম এবং সে এখনও বেঁচে আছে।
৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:২৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বৈষম্য বিরোধীরা যা চেয়েছে, এখন জাতি এর বাস্তবায়ন চায়।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৯
ঢাবিয়ান বলেছেন: বর্তমান সরকার বাস্তবায়নের সব পরিকল্পনাই হাতে নিয়েছে। আমাদের কিছুটা ধৈর্য ধরতে হবে।
৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৩
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনি খুব কঠিন একটা প্রজেক্ট হাতে নিয়েছেন। এটা শেষ করতেই হবে।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে অনুপ্রেরনার জন্য । কাজটা আমি শেষ করব ইনশাআল্লাহ।
১০| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৩:৪৬
এভো বলেছেন: ডেথট সার্টিফিকেটে মৃত্যুর তারিখ এবং সময় লিখা থাকে। সার্টিফিকেট এ লিখা আছে BROUGHT DEAD এবং সময় ৮.০৫। তারমানে রাত ৮.০৫ এ তাকে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছে হাসপাতালে, ময়না তদন্তে লিখা আছে, মাথার পিছনের বড় আঘাতে মৃত্যুর কারন। ৫ ঘন্টা সে কোথায় ছিল?
তারমানে তাকে পরে হত্যা করা হ্য়। ১০ মিটার দূর হতে গুলি হলে রাবার বুলেটে কেহ মারা যায় না, গায়ের সাথে বন্দুক ঠেকিয়ে গুলি করলে তখন মারা যাবে। ছবির ব্যপারে আপনার তথ্য সত্য মেনে নিলাম কিন্তু আবু সাঈদ পুলিশের গুলিতে মারা যায় নি।
১১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:৩১
সোহানী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ঢাবিয়ান এ সিরিজটা শুরু করার জন্য। খুব চাচ্ছিলাম কেউ এগিয়ে আসুক।
প্রিয়তে নিলাম, সময় করে সবগুলো বিশ্লেষনে যাবো।
০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:২৪
ঢাবিয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। আমার ধারনা অনেকেই লিখবে এই বিষয়ে । সামনের একুশে বইমেলায় হয়ত অনেক বই প্রকাশিত হবে এই আন্দোলনকে ঘিরে। আমি চেষ্টা করছি সেই সময়কার পত্রিকার খবরগুলোর উপড় ভিত্তি করে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকে ধরে রাখতে।
১২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৪:৪০
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: ঢাবিয়ান ভাই, দমে যাবেন না। এই সিরিজ দলিল হয়ে থাকুক।
০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৯:৫০
ঢাবিয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ অনুপ্রেরনা দানের জন্য।
১৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:২৪
করুণাধারা বলেছেন: অভিনন্দন এবং ধন্যবাদ, এই সিরিজ লেখার জন্য। এটা অবশ্যই অনেক বড় কাজ। এবং এই কাজ করতে গেলে আপনার বাধা আসবেই, নানারকম বিরূপ মন্তব্য পাবেন। আশা করি তারপরও লেখা চালিয়ে যাবেন এবং সাবধানে লিখবেন। লোকজন পেতে থাকে আপনাকে হটানোর জন্য। প্রথমে বলা হল আপনি হিট লিস্ট করেছেন, তারপর বলা হলো আপনি রগ কাটা যন্ত্র নিয়ে ঘুরেন।
সময়ের অভাবে আপনাকে তথ্য দিয়ে সাহায্য করতে পারছি না এই মুহূর্তে। তবে এই লিংকটি দিলাম আবু সাঈদের হত্যাকাণ্ড কিভাবে হয়েছিল সেটা নিয়ে।view this link
০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৯:৫৬
ঢাবিয়ান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু। ব্লগার ভুয়া মফিজ ভাই কেন ব্লগ ছেড়ে চলে যেতে চাচ্ছেন, আপনি কেন আগের মত নিয়মিত আসেন না, সব বুঝতে পারি। কাদের সরাসরি প্রশ্রয়ে বিগত স্বৈরাচারের দোসররা আমাকে হটাতে চেষ্টা করে প্রতিনিয়ত , সবই বুঝতে পারি। আপনারা না আসলে হয়ত আমিও সামনে অনিয়মিত হয়ে যাব এই ব্লগে। তবে এই সিরিজটা শেষ করব ।
১৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:০৮
rezaul827 বলেছেন: কোটা আন্দোলনে দেশের একজন সচেতন নাগরিক হিসাবে এ টু জেড সংযুক্ত ছিলাম। কোটা আন্দোলন সম্পর্কিত ডকুমেন্টরী কোটা আন্দোলন এ টু জেড
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:৪৩
এভো বলেছেন:
পুলিশের রাবার বুলেটে আবু সাঈদ সেস্সলেস হয় , সেন্স ফিরলে তিনি খালি গায়ে বন্ধুদের সাথে হাটেন , চশমাটা তার পেন্টের পকেটে ছিল , তার পরে ৫ ঘন্টা সে কোথায় ছিল এবং মাথার পিছনে ঐ আঘাত করলো কারা ??