নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশে সব ধরনের সরকারি চাকরিতে প্রচলিত কোটাভিত্তিক নিয়োগ ব্যবস্থার সংস্কারের দাবিতে কোটা সংস্কার আন্দোলন সর্বপ্রথম হয়েছিল ২০১৮তে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নুরুল হক নুর এর নেতৃত্বে । ২০২৪ সালের ৫ জুন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ কর্তৃক ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর বাংলাদেশ সরকারের জারি করা পরিপত্রকে অবৈধ ঘোষণার পর কোটা পদ্ধতির সংস্কার আন্দোলন আবার নতুনভাবে আলোচনায় আসে । হাইকর্টের এই রায় বিরোধিতা করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী আন্দোলন শুরু করে। view this link
জুলাই ১ : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের' জন্ম হয়। গণতান্ত্রিক ছাত্র শক্তি নামের একটা ছাত্র সংগঠনের সদস্যরাই মুলত এই কোটা সংস্কার আন্দোলনের নাম বদলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে রুপান্তর করেন। ঢাবির এই আন্দোলনের সাথে সংহতি প্রকাশ করে দেশের অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা । জুলাই এর ১ তারিখ থেকেই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এর ব্যানারে দেশের বিভিন্ন স্থানে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা শুরু করে শিক্ষার্থীরা।
জুলাই ৭ : বৈষম্যবিরোধী ছাত্র সংগঠন সারাদেশে অবরোধ কর্মসূচি দেয় যা "বাংলা ব্লকেড" কর্মসূচি নামে পরিচিত। বাংলা ব্লকেড' কর্মসূচির আওতায় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক অবরোধ শুরু করে শিক্ষার্থীরা।
জুলাই ৮ : বৈষম্যবিরোধী ছাত্র সংগঠনটি আন্দোলন আরো জোড়দার করার লক্ষ্যে সারাদেশের আন্দোলনরত শিক্ষার্থী প্রতিনিধিদের নিয়ে ৬৫ সদস্য বিশিষ্ট সমন্বয়ক টিম গঠন করা হয় যার মধ্যে ২৩ জন সমন্বয়ক ও ৪২ জন সহ-সমন্বয়ক ছিলেন। । সমন্বয়ক হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ,বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়সহ কয়েকটি কলেজের শিক্ষার্থীরা ছিল। প্রতিষ্ঠার পর থেকে একাধিক সমন্বয়ককে এই সংগঠনের নেতৃত্বে দেখা গেছে, যাদের মধ্যে অন্যতম হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী নাহিদ ইসলাম, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষার্থী রিফাত রশিদ, প্রাণিবিদ্যা বিভাগের শিক্ষার্থী সারজিস আলম, ইংরেজি বিভাগের হাসনাত আবদুল্লাহ, ভাষাবিজ্ঞান বিভাগের আসিফ মাহমুদ , ভূগোল বিভাগের আবু বাকের মজুমদার, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষার্থী আরিফ সোহেল এবং অন্যান্য। আন্দোলনের সফল সমাপ্তির পর জানা গেছে নেপথ্যে ছিলেন আরো কিছু সমন্বয়ক , যারা নেপথ্যে থেকে এই আন্দোলন পরিচালিত করেছে। এদের মাঝে অন্যতম হচ্ছে মাহফুজুল আলম।
জুলাই ৯ : দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত সমন্বয়ক নাহিদ সারা দেশে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রতি বাংলা ব্লকেড কর্মসূচি পালন করার আহ্বান জানান । ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসুচীর অংশ হিসাবে ঢাকার সাইন্স ল্যাবরেটরি, নীলক্ষেত, নিউমার্কেট, বকশীবাজার, শাহবাগ, পরীবাগ, বাংলামটর, কারওয়ান বাজার-সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মোড় বন্ধ হয়ে যাওয়ায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। শিক্ষার্থীরা এইদিন , ‘’আমার সোনার বাংলায় বৈষম্যের ঠাই নাই’’,’ কোটা প্রথার কবর দে ’ শ্লোগানে মুখরিত করে রাখে রাজপথ । রাজধানী ছাড়াও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) শিক্ষার্থীরা রংপুর-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ করেন।
জুলাই ১০ : মুক্তিযোদ্ধা কোটা বহাল করে হাইকোর্টের রায়ে আপিল বিভাগের স্থিতাবস্থা । চার সপ্তাহ পর এ বিষয়ে পরবর্তী শুনানি হবে বলে ঘোষনা দেয়া হয়। ছাত্রদের ক্লাসে ফিরে যাবার আহবান জানান প্রধান বিচারপতি । আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের কয়েকজন সমন্বয়ক বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছেন, চুরান্ত রায় না জানা অবধি তারা আন্দোলন স্থগিত করছেন না।
জুলাই ১১ : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পর জাহাঙ্গীর নগর, চট্টগ্রাম , সিলেট শাহজালাল, রাজশাহী , কুমিল্লা ইত্যাদি বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের তীব্রতা ছড়িয়ে পড়ে। সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়েই দিন ও রাতে জ্বালাময়ী শ্লোগান দিয়ে মিছিল মিটিং চলতে থাকে। বিকেল পাঁচটায় ঢাবি ক্যাম্পাস থেকে শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে শাহবাগে আসেন। শিক্ষার্থীরা আসার আগেই পুলিশ শাহবাগে ব্যারিকেড দিয়ে রাখে। এক পর্যায়ে শিক্ষার্থীরা ব্যারিকেড ভেঙে সেখানে অবস্থান নেন। [/sb ] কোটা বিরোধী এই আন্দোলনে শিক্ষার্থীরা ‘কোটা না মেধা’, ‘দালালি না রাজপথ’, ‘শাহবাগ না পড়ার টেবিল’, ‘ক্ষমতা না জনতা’ ইত্যাদি স্লোগান দেয়। এছাড়া পুলিশকে লক্ষ্য করে ভুয়া ভুয়া স্লোগান দেয় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। বিভিন্ন স্থানে পুলিশের সাথে ধস্তাধস্তি ঘটে আন্দোলনকারীদের। শাহবাগে শিক্ষার্থীরা
এদিকে কুমিল্লায় পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
[
জুলাই ১২ : বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলা ও বাধা দেওয়ার ঘটনায় দেশের সব ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচি পালন করে শিক্ষার্থীরা। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও ফাঁকা গুলির ঘটনা ঘটে। চট্টগ্রামে আন্দোলনকারীদের লাঠিপেটা করে পুলিশ। ঢাকায় বুয়েট, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিসিএস চাকরিপ্রার্থীদের পূর্বনির্ধারিত মিছিল করার প্রচেষ্টা পুলিশ ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগ নস্যাৎ করে দেয়। কোটা বাতিলের দাবিতে আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়ে শিক্ষার্থীরা তাদের সীমা লঙ্ঘন (লিমিট ক্রস) করছে বলে বিবৃতি দান করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। নগরীর শাহবাগ এলাকায় ১১ জুলাই সহিংসতার ঘটনায় মামলা করে পুলিশ। গ্রেফতার করা হয় অনেক শিক্ষার্থীকে।
জুলাই ১৩ : একদল শিক্ষার্থী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে বিক্ষোভ করে। আন্দোলনকারীরা ক্যাম্পাসে সমাবেশ করার চেষ্টা করলে ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতারা তাদের ভেঙে দেয়। এইদিন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক হাজারের বেশি শিক্ষার্থী ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করে এবং মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ করে দেয়। রাতে দোহা চত্বরে কয়েক হাজার শিক্ষার্থী সমবেত হয়ে বিক্ষোভ করতে থাকে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র সংগঠন এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে সব সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিল, মামলা প্রত্যাহার, আটক ও গ্রেফতারকৃতদের নিঃশর্ত মুক্তি এবং বিচারের দাবিতে রোববার সারাদেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধর্মঘট পালনের ঘোষণা দেয়।
জুলাই ১৪ আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা ঢাকায় গণপদযাত্রা করে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করে। এদিন তৎকালীন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর এক বিতর্কিত ‘ সরকারি চাকরিতে বীর মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনিরা কোটা সুবিধা পাবে না, তাহলে কি রাজাকারের নাতি-নাতনিরা পাবে ’ মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে তীব্র ক্ষোভে ফেটে পড়ে বৈষম্যবিরোধী আন্দলনকারীরা।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হল থেকে মিছিল নিয়ে রাত সোয়া ১১টার পর টিএসসি প্রাঙ্গণে জড়ো হতে থাকেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় ‘চাইলাম অধিকার, হইলাম রাজাকার’, ‘তুমি কে, আমি কে-রাজাকার, রাজাকার’ শ্লোগানে মুখরিত হয় পুরো ক্যম্পাস। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যম্পাসেও এই শ্লোগান দিতে থাকে শিক্ষার্থীরা।
জুলাই ১৫ : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উপর পুলিশ এবং ছাত্রলীগের হা'ম'লা শুরু হয়। ছাত্রলীগ প্রকাশ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ছাত্র ছাত্রীদের উপড় হামলা চালায় । সংঘর্ষে আহত হয় তিন শতাধিক শিক্ষার্থী । ছাত্রলীগের হামলার মুখে পিছু হটে শিক্ষার্থীরা। গুরুতর আহত হয়ে বেশ কিছু শিক্ষার্থীকে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করা হয়। মধ্যরাতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় রনক্ষেত্রে পরিনত হয়। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষক ছাত্রদের রক্ষায় এগিয়ে এসে , এই ন্যক্কারজনক হামলার চরম নিন্দা জানিয়ে স্টেটমেন্ট দেন। শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে হত্যাকাণ্ড, হামলা ও নির্যাতনের ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক।
চলবে---
তথ্যসুত্র ঃ বিবিসি বাংলা, যুগান্তর, ডেইলিস্টার ,
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:০১
ঢাবিয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ। পুরো আন্দোলনটাকে ধরে রাখার চেষ্টা করছি আমার ব্লগে। এরকম প্রচেষ্টা সামনে আরো হবে আশা রাখি। ইতিহাস সংরক্ষন না হলেই , তাতে মিথ্যা মিশে যাবার সম্ভাবনা তৈরী হয়।
২| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫১
জটিল ভাই বলেছেন:
সুন্দর উদ্যোগ এবং উপস্থাপনা। উদ্যোমে এগিয়ে নিন।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:০২
ঢাবিয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ। ভুল ভ্রান্তি হলে ধরিয়ে দেবেন আশা রাখি।
৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ২:৩৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ছাত্র-জনতার এই আন্দোলনে বিভিন্ন দলের অংশগ্রহণ ছিল। সকলের প্রচেষ্টাতেই আন্দোলন সফল হয়েছে। কোন দলকেই ক্রেডিট দেয়া যাবে না। জাতি, ধর্ম, বর্ণ, সামাজিক এবং আর্থিক অবস্থান নির্বিশেষে সমাজের সকল শ্রেণীর মানুষ এই আন্দোলনে স্বতঃস্ফূর্তভাবে শরিক হয়েছে এবং বিজয় এনেছে।
আপনার এই ধারাবাহিক বর্ণনা ইতিহাস লেখায় কাজে লাগবে আশা করি। আমি পুরোটা পড়েছি। কিছু অজানা তথ্য জানা হল।
৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৫
নতুন বলেছেন: এই আন্দোলন প্রমান করেছে যে ছাত্ররা দেশের প্রয়োজনে ঠিকই মাঠে নামবে।
তাদের ছাত্রদল, ছাত্রলীগ, শিবির করতে হবেনা রাজনিতি শেখার নামে লাঠিয়াল বাহিনিতে ভর্তি হতে হবেনা।
ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনি নিষিদ্ধ করে। বিভিন্ন ভাবে ছাত্রদের নেত্রিত্ব শেখার কাজে যুক্ত করার উদ্দোগ নিতে হবে।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:১২
ঢাবিয়ান বলেছেন: পুরোপুরি একমত আপনার সাথে। ছাত্ররা দেশের প্রয়োজনে মাঠে নামে। সামনে হয়ত রাজনৈ্তিক দলও গঠন করবে। তবে রাজনীতি বিষয়টা হতে হবে ছাত্রত্ব শেষ হবার পর, কোন অবস্থাতেই ছাত্র থাকা অবস্থায় নয়। শিক্ষাঙ্গন থেকে যে কোণ মূল্যে শিক্ষক ও ছাত্র রাজনীতি নামক বিষফোড়া চিরতরে নিশিদ্ধ ঘোষনা করতে হবে। রাস্ট্রীয় সংস্কারের অন্যতম প্রধান ধাপ এটি।
৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:১৫
নতুন বলেছেন: ছাত্ররা বিতর্ক, ব্যবসা, বিজ্ঞান, সংস্কৃতি চর্চার মাধ্যমে নেত্রিত্ব শিখবে।
বিশ্বে উন্নত দেশের মতন আমাদের দেশেও স্টুডেন্ট কাউন্সিলের মাধ্যমে বিভিন্ন কাজে ছাত্ররা যুক্ত থাকবে।
রাজনিতিক দলের লাঠিয়াল বাহিনি হবার জন্য তাদের দলে যুক্ত হওয়া বন্ধ করতে হবে।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: উন্নত দেশে স্টূডেন্টদের অনেক অর্গানাইজেশন আছে কিন্ত সেগুলোর সাথে দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর কোন সম্পর্কই নাই। আর শিক্ষকেরা যদি কোন রাজনৈ্তিক দলের হয়ে মন্তব্য করে তাহলেতো চাকুরিই চলে যাবে।
আমাদের দেশে দুর্বিত্তায়ন রাজনীতির অন্যতম সমর্থক হচ্ছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে দলীয় রাজনীতি। ডঃ ইউনুস প্রবর্তিত রাস্ট্রীয় সংস্কারের মুল লক্ষ্যই হচ্ছে প্রসাষন, শিক্ষাঙ্গন সব কিছু বিরাজনীতিকরন।
৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:০৪
rezaul827 বলেছেন: মাশাআল্লাহ চমৎকার লিখেছেন। আমিও একটি ডকুমেন্ট ভিডিও আকারে তৈরী করেছি। দেখে আসতে পারেন। কোটা আন্দোলনের ইতিহাস
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২৮
জুল ভার্ন বলেছেন: এট আ গ্যালান্স, জুলাই পরিক্রমা ভালো হয়েছে।