নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চীন বাংলাদেশকে শতভাগ শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা দেবে। গত বৃহস্পতিবার রাতে চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান পররাষ্ট্রসচিব মো. জসিম উদ্দিন।
পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর ৪০ শতাংশ শুল্ক আরোপের চার মাস পর তা কমিয়ে ২০ শতাংশ করেছে ভারত। গতকাল শনিবার থেকে এ হার কার্যকর হয়েছে। ৪০ শতাংশ শুল্ক পরিশোধ করে আমদানির কারণে আমাদের দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম ঊর্ধ্বমুখী ছিল।
এমন পরিস্থিতিতে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানিতে মুখ ফিরিয়ে নিতে শুরু করেন দেশের ব্যবসায়ীরা। অনেকে তখন তুলনামূলক কম দামের কারণে মিসর, পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ থেকে আমদানি শুরু করেন। এ অবস্থায় শুক্রবার সন্ধ্যায় এক নোটিশের মাধ্যমে পেঁয়াজ রপ্তানিতে আরোপিত ৪০ ভাগ শুল্ক প্রত্যাহার করে নেয় ভারত। বিষয়টি বাংলাদেশের আমদানিকারকদের নিশ্চিত করেছেন দেশটির ব্যবসায়ীরা, যা আগামী রোববার থেকেই কার্যকর হবে বলেও জানিয়েছেন তারা।
উৎপাদক, পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে সোনালি ও ব্রয়লার মুরগি এবং ডিমের দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। ডিম উৎপাদক পর্যায়ে প্রতি পিস ১০ টাকা ৫৮ পয়সা, পাইকারি ১১ টাকা ০১ পয়সা ও খুচরা পর্যায়ে ১১ টাকা ৮৭ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে। একইসঙ্গে সোনালি মুরগি উৎপাদক পর্যায়ে কেজিপ্রতি ২৬০ টাকা ৭৮ পয়সা, পাইকারি ২৬৪ টাকা ৫৭ পয়সা ও খুচরা পর্যায়ে ২৬৯ টাকা ৬৪ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে।এ ছাড়া ব্রয়লার মুরগি উৎপাদক পর্যায়ে কেজিপ্রতি ১৬৮ টাকা ৯১ পয়সা, পাইকারি ১৭২ টাকা ৬১ পয়সা ও খুচরা পর্যায়ে ১৭৯ টাকা ৫৯ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে।
সেপ্টেম্বরের ১৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে প্রায় ১১৭ কোটি মার্কিন ডলার ।
উপড়ের সংবাদগুলো আজকের বিভিন্ন গনমাধ্যম (১৪ই সেপ্টেম্বর) থেকে নেয়া । একটা জনবান্ধব সরকারের পরিচয় তার কাজে যা আমরা চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছি। একটা স্বাধীন স্বার্বভৌম ও সভ্য দেশের আরেক দেশের সাথে সম্পর্ক হয় নায্যতার ভিত্তিতে । অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় এসেছে কেবল এক মাস । এই এক মাসেই তাদের কার্যকলাপে বদলে গেছে আমাদের দেশের দুই বৃহত্তম বানিজ্যিক অংশীদার চীন ও ভারতের বানিজ্যিক আচরন। আমাদের রাজনৈ্তিক দলগুলোকে আমরা বরাবরই দেখে এসেছি বিদেশী রাস্ট্রের তাবেদারী করে বেড়াতে। ক্ষমতায় অবৈধভাবে টিকে থাকতে বিগত স্বৈরাচারী আওয়ামিলীগ সরকারের ভারতের প্রতি তাবেদারী এই বিশ্বের ইতিহাসে বিরল। দেশের স্বার্বভৌমত্বই তুলে দেয়া হয়েছিল আরেক দেশের হাতে স্রেফ নিজেদের লুটপাঠের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে! একইসাথে দুর্নীতিতে বাংলাদেশকে বিশ্বচ্যম্পিয়ন বানানো আরেক দুর্নিতীবাজ রাজনৈতিক দল বিএনপির আমলও যেন আমরা ভুলে না যাই । বিগত স্বৈরাচারের আমলে বিরোধী দল হিসেবেও চরম ব্যার্থতার পরিচয় দিয়েছে বিএনপি। ১৫ বছরে জনগনের সমস্যা নিয়ে তাদের কখনই কথা বলতে দেখা যায়নি। জাতীয় কোন সমস্যাতেই জনগনের কখনই মনে হয়নি যে তাদের পাশে বিরোধি দল আছে। নেত্রীর বিদেশে চিকিৎসা ও ক্ষমতা পাওয়া ছাড়া তাদের আর কোন এজেন্ডা আমাদের চোখে পড়েনি। ক্ষমতার পট পরিবর্তনে সাহায্য পেতে বারবার ছুটে যেত বিভিন্ন দেশের হাইকমিশন অফিসগুলোতে। একটা রাজনৈ্তিক দল কতটা দেউলিয়া হলে কথায় কথায় হাইকমিশন অফিসের সামান্য রাস্ট্রদুতদের দ্বারস্থ হয়!! এদের চরম নতজানু ও তাবেদারী ভুমিকার কারনে বিভিন্ন দেশের রাস্ট্রদুতদের আমাদের দেশে মনে হত অতি ক্ষমতাবান ব্যক্তি!!
এবারের জুলাই -অগাস্টের ছাত্র- জনতার বিজয় ছিনতাই করে এখন বিএনপি আবারো ক্ষমতায় যেতে মরিয়া। কোটা সংস্কারের দাবিতে গড়ে ওঠা জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে নিহতদের মধ্যে ৪২২ জন বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিল বলে দাবি করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এদিকে আজকের ডেইলিস্টারে এসেছে সুইডেন ও নরওয়ের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে মির্জা ফখরুলের রুদ্ধদ্বার বৈঠক !
এই আন্দোলনে যে পরিমান ছাত্র জনতা রক্ত দিয়েছে, চোখ হারিয়েছে , পঙ্গুত্ব বরন করেছে তা যদি আমরা ভুলে যাই তবে তা চুরান্ত বেইমানি হবে। আমরা যেন ভুলে না যাই যে, এই দেশ নতুন করে দ্বীতিয়বার স্বাধীন হয়েছে আবারো কোন লুটেরা রাজনৈ্তিক দলকে ক্ষমতায় বসানোর জন্য নয়।
তথ্যসুত্র ঃ ইত্তেফাক, মানবজমিন
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: দ্রব্যমূল্য পানির দামে আসেনি। সেটা সম্ভবও নয়। তবে ধীরে ধীরে সহনীয় পর্যায়ে আসবে
২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:১৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ঠেলার নাম বাবাজী। নিত্যপ্রয়োজনীয় পন্যকে হাতিয়ার করে ভারত যেইসব খেলা খেলতো, তাতে যে এখন আর কাজ হবে না, এটা তারা বুঝতে পারছে। এখন আর তাদের তাবেদার সরকার নাই যে, তারা যা খুশী করবে আর ''ইয়েস স্বামী'' বলে কোন এক স্ত্রী মেনে নিবে। বর্তমান সরকার বিকল্প খুজে বের করতে কোন সময়ই নিবে না। ট্যাকা ছিটাইলে কাকের অভাব হয় না। ওদের ভাবখানা এমন ছিল যেন করুণা করছে!!!! রেন্ডিয়ার গুষ্টি মারি!!!!!
আর এইসব খবরে নব্য রাজাকারদের পশ্চাদ্দেশে যে জ্বালাপোড়া হয়, তারা যে মরিচ বাত্তির মতো লাফালাফি করে..........তা দেখে কি মজা যে পাই, বলে বোঝানো যাবে না।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:০৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: আজকের যুগে কি বিকল্প বাজারের অভাব আছে ? ভারতকে একচেটিয়া মনোপলি বাজার দেয়ার কারনে আমাদের বাজারে ঢুকতে পারে নাই মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া , ভিয়েতনামের মত দেশগুলো । বাংলাদেশ যদি শক্তিশালী অর্থনৈতিক জোট ASEAN এ ঢুকতে পারে , দেখবেন যে কোথায় গিয়ে দাঁড়ায় আমাদের অর্থনীতি।
৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:০০
আমি সাজিদ বলেছেন: ছয় মারার বলে ছয় মারছে। বাকি বলগুলোয় সিংগেল বের করে খেলছে। ইমপ্রেসড।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:১১
ঢাবিয়ান বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন। অনেক অনলাইন এক্টিভিস্ট কেন এই সরকার প্রতি বলে ছয় মারছে না , তা নিয়ে বেজার। আগে অনেককে ফেসবুকে ফলো করতাম। এখন আনফলো করে দিয়েছি।
৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:০২
আমি সাজিদ বলেছেন: দেশের আইনশৃংখলার বিষয়ে কিছু দৃঢ় পদক্ষেপ নিলে ভালো হবে। এইটা সবার প্রত্যাশা।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:১৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: পুলিশের সাহায্যেই মুলত বিগত সরকার ক্ষমতা ধরে রেখেছিল। এর পরিবর্তে পুলিশকে দিয়েছিল খুলে আম লুটপাঠের সুযোগ। এ কারনে পুলিশের টপ টূ বটম একেবারে গলে পচে গেছে। এই বাহিনীতে দ্রুত শৃংখলা প্রতিষ্ঠিত করা এত সহজ নয়। ইউনুস সরকার মুলত সব জায়গায় সংস্কারের মাধ্যমেই পরিবর্তন আনার প্রয়াস নিয়েছেন। তা ধীর গতিতে হলেও দিনশেষে সেটাই হবে টেকসই।
৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:২৮
জটিল ভাই বলেছেন:
লুটেরার মসনদ দখল ফেরানো প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব। কিন্তু যে দেশের নাগরিক নোট পেলে ভোট বেচে দেয়,তাদের হতে কতোটা বুঝাপড়া আশা করেন?
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:২৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: এইবার আশা করা যায় যে, দুর্নীতিবাজ ক্যনিডেট নির্বাচনে দাঁড়ানো ও নোটের ব্যবহার নিয়ন্ত্রন করা হবে।
৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:০৫
প্রহররাজা বলেছেন: নোবেল ইউনুসের ঠ্যাকা পড়ছে দেশের উন্নতি করার!!! উনি আছেন উনার ধান্দায়।রাজনীতিবিদ আর ক্ষমতাসীন দের যে বিশ্বাস করে সে হয় বোকাচোদা না হয় বড় ধরনের চামচা।
৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:২২
শেরজা তপন বলেছেন: আমার বড় পদে আসীন এক ব্যাঙ্কার বন্ধু ( ব্যাঙ্কিং খাতে সুপরিচিত) ব্যাঙ্কিং খাতে সংস্কার নিয়ে গত সপ্তাহেও নাখোশ ছিল- আজ সকালের কথায় মনে হল একটু আশান্বিত।
সম্ভবত আগামীকাল পি এস সি'র চেয়ারম্যান সহ সব মেম্বাররা পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন।
এই সরকার প্রাথমিক ধাক্কাটা কাটিয়ে উঠেছে। ভারত ধীরে ধীরে সম্পর্ক সহজ করতে থাকবে- বাংলাদেশও অনেক ব্যাপারে ছাড় দিবে নিশ্চিত। বিশেষ করে বি ডি আর বিদ্রোহ সহ কিছু যায়গায় ভারতের যে প্রত্যক্ষ মদদ ছিল সেসব ব্যাপারে আপাতত নমনীয়তা দেখাবে। ভারতীয় বড় প্রজেক্ট বাদ দিবে না - আমদানী রপ্তানী আগের মতই চলবে। উগ্র ভারত বিরোধীতা অনুৎসাহিত করা হবে( যেমন টিপাই মুখ বা তিস্তা মুখ বাধে লং মার্চ টাইপ আন্দোলন)। ভারতের সাথে বৈষম্যের চুক্তি ও ব্যাবসায় যে ক্ষতি হচ্ছে তার একটা অংশ পুষিয়ে দেবে আমেরিকা, আই এম এফ, বিশ্ব ব্যাঙ্ক, এ ডি বি। এটা মুলত চিনকে রুখো প্রজেক্ট।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৩৮
ঢাবিয়ান বলেছেন: বৈশ্বিক রাজনীতি সম্পর্কে মন্তব্য করা কঠিন । তবে পিলখানা হত্যাকান্ডের অবস্যই সুষ্ঠু বিচার হওয়া উচিত । এই সরকারের সবচেয়ে বড় চ্যলেঞ্জ আমি মনে করি নির্বাচনের মাধ্যমে আরেক ডাকাত দলকে কোণভাবেই ক্ষমতায় আসতে না দেয়া। ছাত্র জনতার রক্ত তাহলে পুরোপুরি বৃথা যাবে। এই সরকারের আদলেই আরেকটা রাজনৈ্তিক দল গঠন এখন এই সময়ের সবচেয়ে বড় দাবী। ্সবচেয়ে ভাল হয় যদি অন্তত পাঁচ বছর এই সরকারের মেয়াদ স্থায়ী করা যায়।
৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৫৫
নতুন বলেছেন: ভারতকে বয়কট করার দরকার নাই। দাদাগীরি না করতে পারলে তারাও সোজা হয়ে যাবে।
ভারত ব্যাবসা চায় আমরাও তাদের কাছ থেকে পন্য কিনবো কিন্তু সেটা প্রতিযোগিতা মুলক দামে।
তাদের গোয়েন্দাদের দেশে ঢুকতে না দিলে তারাও শুধুই ব্যবসায়িক সাহাজ্য করতে আসবে, তখন সকল চুক্তিও ন্যাজ্য ভাবে হবে।
কিছু আয়ামীলীগার আফসোস লীগ হয়ে দিনরাত আফসোস করেই যাচ্ছে।
জয়ের টুইটারে দেখলাম ৩ দিন আগের পোস্ট। তিনিও আস্তে আস্তে চুপ হয়ে যাবে।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৪৬
ঢাবিয়ান বলেছেন: ভারত বয়কটেরও দরকার নাই, বন্ধুত্বেরো দরকার নাই। দরকার শুধু নায্যতার ভিত্তিতে সম্পর্ক। সেটা তখনই সম্ভব হবে , যখন এই দেশ টেকসই উন্নয়নের দিকে ধাবিত হবে। এই কারনেই আওয়ামিলীগতো বটেই , বিএনপিকেও শক্তভাবে প্রতিহত করা না গেলে এই আন্দোলনের সাফল্য মুখ থুবরে পড়বে। দেশের শিক্ষিত সমাজকে এই দূবৃত্তদের যে কোন মূল্যে ঠেকাতে হবে।
৯| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৩
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: দেশে হাসিনা সরকারের পরিবর্তে ইউনুস সরকারের অধীনে দৃশ্যমান কিছু পরিবর্তন হয়েছে তবে আমাদের প্রত্যাশা আরও বেশী কিছু।
আশা করা যায় সময়ের সাথে সাথে আমাদের প্রত্যাশার পূরনের হার আরও বাড়বে।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৪৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনি কিছু পরিবর্তন দেখছেন , আমিতো দেখতে পারছি আমুল পরিবর্তন হয়ে গেছে।
১০| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:১৬
অস্বাধীন মানুষ বলেছেন: ভালো লাগলো আলোচনা। ষোল বছরের রসাতলে যাওয়া একটা দেশ গুছিয়ে উঠতে কিছুদিন সময় লাগবেই।
যাই হোক এখনো পর্যন্ত ডঃ মুহাম্মদ ইউনূস স্যার অনেক পরিবর্তন এনেছেন, যদিও দালালদের মন ভরে নাই তাই দালালদের আফসোসেরও শেষ নাই আর ব্লগের কিছু দালাল আছে এদের কথা আর কি বলবো ?
ব্লগের মডুরাও কোনো খোঁজ খবর নিচ্ছেন না। যেখানে তিনদিন পর লেখা প্রথম পাতায় প্রকাশিত হওয়ার কথা সেখানে প্রায়
দুই মাস
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:০৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: ডক্টর ইউনুস একা কিছুই করতে পারবেন না । তাকে নিরন্তর সমর্থন, সহযগিতা দিতে যেতে হবে আমাদের। ভুল হলে সেটাও ধরিয়ে দিতে হবে। কারন তিনি ব্যর্থ হলে ব্যর্থ হবে এই দেশ , ব্যর্থ হবে হাজার শহীদের রক্ত, ব্যর্থ হবে হাত পা চোখ হারানো আমাদের সন্তানদের প্রতিদান। আমরা যেন কোনভাবেই ভুলে না যাই , এই স্বৈরাচারের পতন ঘটাতে এই প্রজন্মের কি ভয়ঙ্কর মূল্য দিতে হয়েছে।
১১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১০
জুল ভার্ন বলেছেন: স্বৈরাচারী সরকারের পতন ও পলায়ন একক ভাবে কারোরই সাফল্য দাবি করার সুযোগ নাই এবং বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের ক্রেডিট নিয়ে টানাটানির কিছু নাই। তবে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক নামক নেতারা ইতোমধ্যেই দানবের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে শুরু করেছে। এদের লাগাম টেনে নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে এরা ছাত্রলীগের চাইতেও ভয়ংকর সন্ত্রাসী হয়ে সব অর্জন ধ্বংস করে দিবে।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৪১
ঢাবিয়ান বলেছেন: আন্দোলন সংঘটিত ও ছড়িয়ে দিতে সমন্বয়ক নিয়োগ দেয়া হয়েছিল।এখন যেহেতু আন্দোলন শেষ , তাই সমন্বয়ক এরও আর প্রয়োজন নাই। তবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের রাজনীতিতে দেখতে চায় অনেকেই। আমিও চাই। তবে ছাত্র থাকা অবস্থায় নয় , যাদের ছাত্রত্ব শেষ হয়ে গেছে , শুধু তারাই রাজনীতিতে আসতে পারে। অনেকটা গন অধিকার পরিষদের নুর এর মত। দেসের তরুন প্রজন্ম এবং দক্ষ, যোগ্য ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি নতুন রাজনৈ্তিক দলের উত্থান এখন এই সময়ের দাবী।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫৩
কামাল১৮ বলেছেন: জিনিস পত্রের দাম পানির দামের পর্যায়ে চলে আসছে।এটা সম্ভব হয়েছে সিন্ডিকেট ভেংগে গুঁড়া গুঁড়া করার ফলে।