নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হৃদয়ে বাংলাদেশ

ঢাবিয়ান

ঢাবিয়ান › বিস্তারিত পোস্টঃ

এশিয়ান র‍্যাংকিং এ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান !!

০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:২০

যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা সাময়িকী 'টাইমস হায়ার এডুকেশন' ২০২৪ সালে এশিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা প্রকাশ করেছে। এশিয়ার সেরা ৩০০ তালিকায় নেই দেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়।তালিকায় ভারতের ৪০, পাকিস্তানের ১২টি, মালয়েশিয়ার ১১টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পেয়েছে। দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে বুয়েট ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালর অবস্থান ৩০১-৩৫০'র মধ্যে। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির অবস্থান ৩৫১-৪০০'র মধ্যে। এছাড়া, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ৪০১-৫০০'র মধ্যে এবং খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান ৫০১-৬০০'র মধ্যে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ের অবস্থান দেখা যাচ্ছে বুয়েট, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় , বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় , নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি ও ব্র্যক ইউনিভার্সিটিরও নীচে এবং তা পঞ্চম স্থানে !!। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাবির অধঃপতন এর শুরু বহু আগেই থেকেই। কিন্ত নিজ দেশে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়্গুলো থেকে মান এত নীচে নেমে যাওয়ার পেছনের কারনগুলো অনুসন্ধান করলে দেখা যায় যে,এর জন্য এককভাবে দায়ী ঢাবির কুৎসিত শিক্ষক রাজনীতি । World University Rankings সিস্টেম কয়েকটি ফ্যক্টরের উপড় নির্ভর করে । যেগুলো হচ্ছে - Teaching -the learning environment , Research environment, Research quality , International Outlook ,Industry Income এবং The Subject Rankings।

বিগত কয়েক বছর ধরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সম্পর্কে অসংখ্য নেতিবাচক খবর গনমাধ্যমে সংবাদ শিরোনাম হতে দেখা গেছে। ঢাবির সাবেক ভিসির সর্বোচ্চ ভাইরালকৃত বক্তব্য হচ্ছে '' দশ টাকায় এক কাপ চা, একটা সিঙ্গারা, একটা চপ এবং একটি সমুচা পাওয়া যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে। এটি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় জানতে পারলে গিনেস বুকে রেকর্ড হবে''। এত অথর্ব , অদক্ষ ,কুশিক্ষিত , নিল্লজ্জ ও দলবাজ ভিসি আমাদের দেশের ইতিহাসে আর দেখা যায়নি। ছাত্র শিক্ষক রাজনীতি এদেশে নতুন কিছু নয়। দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়েই এই কুৎসিত রাজনীতি আছে। তবে ঢাবির শিক্ষকদের রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা এখনকার মতো ভয়াবহ অতীতে কখনোই ছিল না । অন্য আর কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের এতটা প্রকাশ্যে দলবাজি রাজনীতি করতে দেখা যায়নি। কোনো রাজনৈতিক দলকে ক্ষমতায় নেওয়া অথবা ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখা শিক্ষকদের কাজ নয়।কিন্তু ঢাবির শিক্ষকদের কাজ কারবারে মনে হয় এটাই তাদের প্রধান দ্বায়িত্ব! প্রফেসর একে আজাদ চৌধুরী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯৯৬ - ২০০১ সাল পর্যন্ত ঢাবির উপাচার্য ছিলেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যানও ছিলেন। উভয় পদেই তিনি ছিলেন আওয়ামী লীগের শাসনামলে। তিনি মনে করেন, শিক্ষকরা রাজনীতিসচেতন হবেন। কিন্তু দলীয় লেজুড়বৃত্তি শিক্ষকদের মানায় না। শিক্ষকদের প্রধান কাজ পাঠদান ও গবেষণা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক আরেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. এসএমএ ফায়েজ বলেছেন, শিক্ষকতা ছাড়া রাজনৈতিক দলবাজি কিংবা অন্য কোনো পদের প্রতি মোহ থাকা শিক্ষকদের জন্য উচিত নয়।

লন্ডন-ভিত্তিক শিক্ষা বিষয়ক সাময়িকী টাইমস হায়ার এডুকেশন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর যে র‍্যাংকিং প্রতি বছর প্রকাশিত হয় সেখানে দেখা গেছে বিগত কয়েক বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান ক্রমাগত অবনতির দিকেই যাচ্ছে।২০১৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় টিচিং-এর (শিক্ষার পরিবেশ) ক্ষেত্রে ২১.৭ স্কোর করেছিল।কিন্তু ২০১৮ সালে সে স্কোর কমে হয়েছে ২০.৪। !! বর্তমানে এই টিচিং স্কোর নেমে এসেছে ১৭তে !! গ্লোবাল র‍্যাংকিং এর প্রধান ফ্যক্টরই হচ্ছে Teaching -the learning environment । শিক্ষকদের কার্যক্রমই যদি বিতর্কিত হয় , তাহলে খুব স্বাভাবিকভাবেই ব্যহত হয় শিক্ষার মান, শিক্ষার পরিবেশ, গবেষনা ও অন্যান্য বিষয়াদি।

দলীয় লেজুড়বৃত্তি রাজনীতি করা শিক্ষকদের অবস্য ঢাবির এই Rank এ কিছুই যায় আসে না। নিজেদের পদ , পদবি ও ব্যক্তিগত স্বার্থ টিকিয়ে রাখাই তাদের মূখ্য উদ্দেশ্য। দিনশেষে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ূয়া মেধাবী শিক্ষার্থীরা। জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাদেশ কৃ্ষি বিশ্ববিদ্যালয়কে অভিনন্দন যে তারা দেশের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থান দখল করে নিয়েছে। গ্লোবাল র্যংকিং এ শিক্ষকতার মান বাকৃবি - 29.5 , জাবি 24.1 , বুয়েট 21.7 এবং ঢাবি 17.5 । পাবলিক চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্লোবাল র্যাংকিং এর পুর্নাঙ্গ ডাটা নীচে দেয়া হল।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
বুয়েট
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়


তথ্য সুত্র ঃ বিবিসি বাংলা , যুগান্তর

মন্তব্য ৪৩ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৪৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৪২

পুরানমানব বলেছেন: ঢাবির সাবেক ভিসির বিচি ছিলো না। এখনকার ভিসিরও বিচি নাই। ইহারা পা চাটা দালাল, সমাজের তলানিতে জমিয়া থাকা অপাংক্তেয় ময়লা, শিক্ষক নামের কংকাল, ইহারা দলিয় হারামজাদা, শিক্ষার খুনি, সপ্নের খুনি, ইহারা জাতির মেরুদণ্ড ভাংগার প্রধান উপাদান।

০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: পুরোপুরি একমত।

২| ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৩

ঢাকার লোক বলেছেন: খালি শিক্ষকদের রাজনীতি নিয়ে বললেন, বর্তমান ছাত্র রাজনীতি নিয়েও কিছু বলেন!

০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫১

ঢাবিয়ান বলেছেন: সমস্যার গোড়ায় হাত না দিয়ে ডালপালার সমস্যা নিয়ে কথা বলে কোন লাভ নেই। শিক্ষকদের দলীয় লেজুরবৃত্তি রাজনীতিই বিশ্ববিদ্যালয়ে সকল সমস্যার গোড়া। এরপর হচ্ছে ছাত্র রাজনীতি।

৩| ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিষয়টা হতাশা জনক।

০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫২

ঢাবিয়ান বলেছেন: একমত

৪| ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫০

বিষাদ সময় বলেছেন: কিন্ত নিজ দেশে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়্গুলো থেকে মান এত নীচে নেমে যাওয়ার পেছনের কারনগুলো অনুসন্ধান করলে দেখা যায় এর জন্য এককভাবে দায়ী ঢাবির কুৎসিত শিক্ষক রাজনীতি
একক ভাবে কি এর জন্য শিক্ষক রাজনীতিই দায়ী । আমার মনে হয় না। এর পিছনের অন্যতম কারণ মনে হয় শিক্ষকদের অর্থ লিপ্সা এবং নৈতিকতার অধঃপতন। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা এখন থাকেন প্রইভেটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পার্ট টাইম শিক্ষকতা এবং কনসালটেন্সিতে ব্যাস্ত। যে শিক্ষক যত কোয়ালিফাইড তিনি তত তার নিজস্ব বিশ্ববিদ্যালয় বিমুখ।
তাছাড়া আগেকার টপ স্টুডেন্টদের একটা বড় অংশের টার্গেট থাকতো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা। কিন্তু এখন সে সব স্টুডেন্টদের প্রথান টার্গেট বিসিএস, করপোরেট জব, ব্যাংকিং জব এবং শীর্ষ স্থানীয় কিছু প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা। কাজেই ভাল শিক্ষক না থাকলে সেখানে ভাল শিক্ষা ব্যবস্থা থাকবে না এটাই স্বাভাবিক।

তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালেয়ের শিক্ষার মান অধঃপতনে শিক্ষ্ক এবং ছাত্র রাজনীতি উভয়েরই বড় একটা দায় রয়েছে এ কথা অনস্বীকার্য।

০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা এখন থাকেন প্রইভেটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পার্ট টাইম শিক্ষকতা এবং কনসালটেন্সিতে ব্যাস্ত!!

বিদেশে ফুল্টাইম শিক্ষকদের নিজ প্রতিষ্ঠানের বাইরে অন্যত্র কাজ করার পারমিশন নাই। আমাদের দেশে এ সংক্রান্ত কোন নীতিমালা মনে হয় নাই। এছাড়াও শিক্ষক নিয়োগেও ব্যপক দুর্নীতির কথা শোনা যায়।

৫| ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই অধঃপতনের মূল কারণ নির্লজ্জের মত দলীয় রাজনীতি এবং লেজুড়বৃত্তি। বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে রাজনৈতিক প্রভাব থেকে মুক্ত করতে না পারলে গ্লোবাল র‍্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি করা সম্ভব না। গবেষণার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলির বাজেট আরও বেশী থাকা উচিত। আমাদের দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যখন কোন বিষয়ের উপর থিসিস তৈরি করে তখন অনেকেই প্লেজারিজমের আশ্রয় নিয়ে থাকে। এগুলি থামানো না গেলে উঁচু মানের গবেষণা সম্ভব না।

০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:১৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: গবেষনার জন্য যেই বাজেট আছে সেটাই কি সঠিকভাবে ব্যবহ্রত হচ্ছে ? সচ্ছতা , সততা ও জবাবদিহিতা না থাকলে বাজেট বাড়িয়ে কোনই লাভ হবে না। বিশ্ববিদ্যাালয়েল শিক্ষকেরাই যদি প্লেজারিজমের ন্যক্কারজনক আশ্রয় নেয় , তারা আর শিক্ষার্থীদের কোন গবেষনা শেখাবে ?

৬| ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৩৪

নাহল তরকারি বলেছেন: আসলে কি বলবো! আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় এর দরকার ছিলো কিভাবে পড়ালে আমার ছাত্র মাইক্রোসফট অফিসে হিসাবরক্ষক পদে চাকরি পবে বা কিভাবে পড়ালে ম্যানেজার/সেলসম্যান হবে, সেভাবে একটু পড়াই্। সেসব না করে ছাত্ররা রাজনীতি করেন। পড়ালেখা শেষ করে রাজনীতি করুক। ছাত্র অবস্থায় পড়া শিখবে। দক্ষ হয়ে বিদেশের বড় বড় কম্পনী, ব্যাংক, বীমা অনেক স্থানে চাকরির সুযোগ ছিলো। রাজনীতি শিখতে গিয়ে সেসব স্থানে চাকরির সুযোগ হারিয়েছে।

০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৪৮

ঢাবিয়ান বলেছেন: বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারন ছাত্র ছাত্রারীরা আসলে রাজনীতি করে না। বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র রাজনীতি মুলত হল ভিত্তিক। হলে থাকা স্বল্প কিছু ছাত্র ছাত্রী রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত এবং এই রাজনীতি নিয়ন্ত্রন করে বহিরাগত ক্যডা্ররা । তবে শিক্ষকেরা শতভাগ দলীয় রাজনীতির সাথে জড়িত। পড়াশোনার মান দিনকে দিন নিম্নগামী হচ্ছে শিক্ষকদের কারনে।

৭| ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:০০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: সবকিছুই নষ্টদের অধিকারে :(

০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: জাহাঙ্গীরনগর ইউনি ও বাকৃবির উন্নতি দেখে খুব ভাল লাগছে। শিক্ষার মান উন্নয়নে এই দুই ইউনির শিক্ষকেরা একটা ভাল দৃষ্টান্ত তৈরী করেছে।

ঢাবির বিষয়ে আর কি বলব ! :(

৮| ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৭

কাছের-মানুষ বলেছেন: পুরো সিস্টেমই এর জন্য দায়ী, ছাত্র-শিক্ষকদের লেজুরভিত্তিক রাজনীতি, দেশের জাতীয় রাজনীতির দলোগুলো নিজেদের আধিপত্যের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভাব খাটিয়ে ছাত্র-শিক্ষকদের রাজনীতির বলয়ে আনা, নিয়োগে প্রভাব খাটিয়ে মেধাবীদের পরিবর্ত নিজেদের আদর্শের লোক নিয়োগ ইত্যাদি সব কিছুই দায়ী। তার উপর সারা পৃথিবীতে যেই শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং গবেষণা ইত্যাদি আন্তর্জাতিকভাবে ফলো করে নিয়োগ এবং পদোন্নতি দেয়া হয় সেগুলো না করে মান্ধাতা আমলের বিশ্ববিদ্যালয় চালানোয় এই অধঃপতন! তাছাড়া গবেষণায় টাকা বরাদ্ধ না দেয়া, কিছু দিলেও নিজেরদের পকেটে টাকা ঢুকানো ইত্যাদি পৃথিবী কোন দেশে হয় বলে মনে হয় না, বাংলাদেশের প্রায় সব সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় এই ব্যাপারগুলো কমন!

০৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: ছাত্র-শিক্ষকদের লেজুরভিত্তিক রাজনীতিই সব নষ্টের গোড়া। এই বিষফোড়া দূর করা গেলে বাকি সব সমস্যার সমাধান আপনাতেই হবে।

৯| ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:১৩

শেরজা তপন বলেছেন: ভারতের ৪০ আর পাকিস্তানের ১২টির নীচের দিককার বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও কি বুয়েটের মান কি খারাপ?

০৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: বুয়েটে আমাদের দেশের সর্বোচ্চ মেধাবী সন্তানেরা পড়াশোনা করে । কিন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে অবস্থা নরবরে।

১০| ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:৩০

কামাল১৮ বলেছেন: বিশ্বে সব থেকে প্রভাবশালী তত্ত্ব হলো বিবর্তন তত্ত্ব।প্রথিবীতে এমন কোন বিশ্ববিদ্যালয় আছে কি যেখানে বিবর্তন তত্ত্ব পড়ানো নিষেধ ।কিন্তু বাংলাদেশের বিদ্যালয় গুলিতে বিবর্তন তত্ত্ব পড়ানো নিষেধ।এই গুলি মাদ্রাসার লেবেলেও নাই।বেশিরভাগ শিখকের পিএইচডি ডিগ্রী নকল,তারা কি পড়াবে আর ছাত্ররা কি শিখবে।
অনেক ভালো ছাত্র আছে।তারা বিদেশে গিয়ে ভালো করছে।পরে আর দেশে ফিরে আসছে না।

০৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:১০

ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনি বাংলাদেশে কোথায় পড়াশোনা করেছিলেন ? কোন অবধি পড়েছিলেন ?

১১| ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:৩১

আরোগ্য বলেছেন: কাঠের চশমা পড়ে দেশ পরিচালনা করলে আর কি হবে? চিকিৎসা, শিক্ষা সবই রসাতলে গেছে। সবক্ষেত্রেই রাজনীতির কালো হাতের করাল গ্রাস। ঢাবি এক সময় প্রাচ্যের অক্সফোর্ড নামে খ্যাত ছিল এখন ক্ষ্যাত্ হয়ে গেছে, আফসোস !

০৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:১৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: এখন ক্ষ্যাত্ হয়ে গেছে :) এখন দশ টাকায় চা চপ সিঙ্গারা খেতে পারাটাই স্টুডেন্ট লাইফের মুল সাফল্য !!

১২| ০৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:৪৭

এমজেডএফ বলেছেন: যারা সোনা গাজীর পোস্ট মিস করতেছে আপনার এ পোস্টটি তাদের সাময়িক তৃপ্তি দেবে। সবকিছু নিয়ে দলবাজী করেন কেন? আপনার লেখাটি পড়ে মনে হলো বর্তমানে "কূৎসিত রাজনীতি" ও "দলীয় লেজুরবৃত্তি"র জন্য বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের মানের অবনতি হচ্ছে। "কূৎসিত রাজনীতি" ও "দলীয় লেজুরবৃত্তি" কি বিএনপি আমলে ছিলো না?

আপনার এই পোস্ট এবং পোস্টে ব্লগারদের মন্তব্য পড়ে মনে হচ্ছে মেথরপট্টির গলির মুখের টং দোকানে অর্ধশিক্ষিত বেকার ও বখাটে পোলাপাইনরা 'লম্বা পানির চা' আর গাঁজা টেনে আজিরা প্যাঁচাল পারতেছে :P

এই বিষয়ে লেখার আগে আপনার জানা উচিত ছিলো বিশ্ববিদ্যালয়ের মান নির্ণয় করার জন্য কি কি বিষয়গুলো গুরুত্বের সাথে দেখা হয়। নিজেকে "ঢাবিয়ান" বলে পরিচয় দেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের মান কিসের উপর নির্ভর করে তা জানেন না!

আমি শুধু এখানে একটি লিঙ্ক দিলাম বাকিটা বুঝে নিয়েন:
University Rankings Explained

০৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:২১

ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনি কি পোস্ট পড়েছেন ? কমেন্টে গালাগাল করে কি আর সত্যকে বদলে দেয়া যাবে ?

১৩| ০৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১:০৭

জোবাইর বলেছেন:
আপনার পোস্টটির শিরোনাম "ঢাবির শিক্ষকদের রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা" হলে ভালো হতো। সে দৃষ্টিতে আপনার লেখার সাথে আমিও একমত।

বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক মান নির্ণয়নের জন্য যে সব বিষয় দেখা হয় :

০৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:২৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: শিরোনাম ''ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকাল ranking পঞ্চম'' দিলে মনে হয় বেশি যুতসই হত।

১৪| ০৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১:৩৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: In 2011–12, the University of Dhaka made it into the list of 'Top World Universities' by QS World University Rankings. Out of over 30,000 universities around the world, DU was placed at 551. এশিয়া বাদ দেন, সারা বিশ্বে DU এর অবস্থান দেখেন। এর পর থেকে শুধুই ক্রমাবনতি!!!

মেনেই নিলাম, বিএনপি'র আমলে দেশ ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। তাহলে গত ১৩ বছরে উন্নয়নের জোয়ারে আম্লীগ কি ছিড়লো? মেথরপট্টির গলির মুখের টং দোকানের কু-শিক্ষিত বেকার ও বখাটে পোলাপাইনের কাছে জবাব চাই!!! =p~

০৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

ঢাবিয়ান বলেছেন: ২০০৭ থেকে ২০১১ তো ডঃ ফকরুদ্দিন এর নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় ছিল। আহা দেশের স্বর্নালী যুগ। কোন প্রকার শিক্ষক -ছাত্র রাজনীতিই ছিল না তখন শিক্ষাঙ্গনে। যার ফলশ্রুতিতে DU was placed at 551। এইসব কথা শুনলে অনেকের দেহে ফোস্কা পড়ে :)

১৫| ০৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ৭:১৪

হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: দেশের শিক্ষার মান নিচে নামছে অনেকদিন ধরেই। মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকে পতন শুরু এরশাদের আমল থেকেই। দলে দলে গ্রামে ছুটতো নকল করে পাশ করার জন্যে সেসময়ে। গণতন্ত্র ও সুশাসন মজবুত না হলে শিক্ষার মানও নড়বড়ে হবে।

০৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩১

ঢাবিয়ান বলেছেন: একমত

১৬| ০৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনি কি জানেন, বিশ্বের অনেক নামিদামি বিশ্ববিদ্যালয় এসব র‍্যাঙ্কিং থেকে নিজেদের সরিয়ে রাখে। কারণ এসব র‍্যাংকিংয়ে অনেক দুর্নীতি ও লুফল থাকে।
ঢাবিরও উচিত এমন কারণ দেখিয়ে সরিয়ে যাওয়া এসব র‍্যাঙ্কিন থেকে :)

০৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: হা হা ডঃ ইউনুস যেমন নোবেল কমিটিকে টাকা খাইয়ে নোবেল ম্যনেজ করেছিলেন সেইরকম এই QS and times higher education ranking সিস্টেমও ভুয়া ও চরম দুর্নীতিবাজ :) ঢাবির ভিসি এমন তত্ব নিয়ে হাজির হলে অবাক হব না !!

১৭| ০৮ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩০

আহমেদ রুহুল আমিন বলেছেন: এ লজ্জা ঢাকি কোথায় ...!

০৮ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: :(

১৮| ০৮ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

বিশ্ববিদ্যালয় রাঙ্কিং খায় না মাথায় দেয়?
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয়গুলো রাঙ্কিং দিয়ে কি করবে? তারা কি ছাত্র-ছাত্রীদের অভাবে ভুগছে। কোন বিজ্ঞাপন না দিয়ে কোন দালাল এজেন্সি ভাড়া না করেও বাংলাদেশি বিশ্ববিদ্যালয় কি বিদেশি হাজার হাজার ছাত্র পাচ্ছে না?

শুধু ভারত নেপাল মালয়েশিয়া জর্ডন ফিলিস্তিন ও আফ্রিকার বিভিন্ন দেশের থেকে শতশত স্টুডেন্ট ডাক্তারি পাশ করে বা গ্রাজুয়েট হয়ে তাদের নিজের দেশে সরকারি চাকরি করতে পারছে।
তাহলে কিভাবে কিসের ভিত্তিতে বলা যায় যে বাংলাদেশের শিক্ষার মান খারাপ?
ঢাবি জাবি রাবি চবির ছাত্ররাই তো নেতৃত্ব দিয়ে দেশটিকে স্বাধীন করলো, শুধু তাই না, একটি তলাবিহীন ঝুড়ির দেশ থেকে বিশ্বের ৩০ তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশে পরিনত করলো
র‍্যাঙ্কিং নিয়ে শুধু বাংলাদেশেই অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি হয়ে থাকে।
র‍্যাংকিং দিয়ে কিছুই হয় না।
যাষ্ট একটি বিশ্ববিদ্যলয় মার্কেটিং প্রমোটিং অর্গানাইজেশন। আর তাদের ওয়েব সাইট,
কোন ইউনিভার্সিটি ভাল বাছাই করতে মুলত ছাত্র-ছাত্রীদের ধনী অভিভাবকদের আকর্ষনের জন্য।
উন্নত দেশে উচ্চশিক্ষা প্রচুর ব্যায় বহুল, এক এক ইউনি বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের ব্যাবসাপ্রতিষ্ঠান, এরা ছাত্র ধরতে পেশাদার মার্কেটিং এজেন্সি ভাড়া করে, এইসব এজেন্সিরাই মিলে র‍্যাঙ্কিং প্রতিষ্ঠান তৈরি করে। যারা বিজ্ঞাপনে বেশি খরচ করে তাদেরটাই র‍্যাঙ্কিঙ্গে প্রাধান্য পায়।
কোন বিশ্ববিদ্যালয় কত বিলিয়ন ডলার আয় করে? কোন কোন খাতে বেশি আয় করে? সেসবই রেঙ্কিংএ প্রাধান্য পায় বেশি
মূল ব্যাপার বিশ্ববিদ্যালয় র‍্যাঙ্কিং হয় মুলত ছাত্র আকর্ষনের জন্য।
র‍্যাঙ্কিং এজেন্সি কখনো এসব দেশে এসে খোজ করে না, ছাত্র বা শিক্ষক রাজনীতি দেখে না শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট দেখে। আয় ব্যায়ের হিসেব দেখে আয় খুজে পায় না, তাই নাম্বারও পায় না। যাদের সাই্টে বেশি রিসোর্স বেশি পিডিএফ আর্টিকেল সংগত কারনে সেসব বিশ্ববিদ্যালয় কিছুটা প্রাধান্য পায়, মার্কেটিং/এডভার্টাইজিং এজেন্সি দ্বারা লবিং করলে আরো বেশি প্রাধান্য পায়। খরচ আছে।
উন্নতদেশের দুচারটি বাদে বেশীরভাগ বিশ্ববিদ্যালয় গুলো পর্যাপ্ত ভর্তিচ্ছু স্টুডেন্ট পাওয়া যায় না, (অতি উচ্চ টিউশন ফির কারনে) বিজ্ঞাপন দিতে হয়, লাইব্রেরি, আর্টিকেল পাবলিশ ইত্যাদির ফিরিস্তি পরিবেশন করে র‍্যাঙ্কিং এজেন্সিগুলোর স্মরনাপন্ন হতে হয়। খরচ আছে।
ঢাবি বা বুয়েটকে ছাত্র আকর্ষন করতে এক পয়শাও খরচ করা লাগে না, বিজ্ঞাপন এজেন্সিগুলোর পেছনে দৌড়াতে হয় না, দরকারও হয় না। কারণ এক সিটের জন্যই শত শত এমনকি হাজার হাজার অপেক্ষমান।

বাংলাদেশের বর্তমান শিক্ষার মান কি খারাপ?
বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়ে মেধাবি মাপার মাপকাঠি হচ্ছে গ্রাজুয়েশন পরিক্ষার স্কোর আর একটি সংক্ষিপ্ত আন্তর্জাতিক জিআরই পরিক্ষা। সেই পরিক্ষায় বাংলাদেশী শিক্ষার্থিরাই ভাল স্কোর করে সুযোপ পাচ্ছে স্কলারশীপ পাচ্ছে। তাই বাংলাদেশের শিক্ষার মান দিন দিন খারাপ হচ্ছে এই কথার ভিত্তি থাকে না।
২০০৭ এর আগে বাংলাদেশী শিক্ষার্থিরা আমেরিকায় সুযোগ পেত এক দেড়শোর মত। বর্তমানে সুযোগ পায় ১৫ হাজার বছরে। যারা ঢাবি ও অন্যান্ন সরকারি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের।
কথিত ফালতু র‍্যাঙ্কিংয়ে বা মেধা র‍্যাঙ্কিং বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যলয় গুলো হাজারের নিচে থাকলেও আমেরিকা কানাডায় ভর্তিচ্ছু চান্স পাওয়ার তালিকা বাংলাদেশী শিক্ষার্থিরা ১৬তম ২০২১ এর হিসেব। - সুত্র আমেরিকান দুতাবাস ওয়েবসাইট। বাংলাদেশী ভর্তিচ্ছু ছাত্রদের জিআরই স্কোরও ভাল।
ভাল দেশী স্কোর নিয়ে যারা চান্স পাচ্ছে বেশিরভাগই পাবলিক বিশ্ববিদ্যলয়ের। বুয়েট ও কুয়েটের প্রায় 90 ভাগ ছাত্র ছাত্রী আবেদন করে আমেরিকা কানাডায় স্কলারশিপ পেয়ে যাচ্ছে। আমেরিকাতে যারা উচ্চশিক্ষা নিতে আসছে তারা বেশীর ভাগই পাবলিক বিশ্ববিদ্যলয়ের মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে আসা। ২০২১ সালে ৮,৫০০ বাংলাদেশী ছাত্র-ছাত্রী শুধু আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছে, কানাডা অষ্ট্রেলিয়া ইউকে হিসেব করলে আরো হাজার হাজার। বেশিরভাগই অন্যান্ন দেশের সাথে প্রতিযোগিতামুলক পরিক্ষা দিয়ে স্কলারশিপ পেয়ে। সেখানে দেশের স্কোর আইএল্টিস বা জিআরই পরিক্ষার স্কোর বিবেচিত হয়েছে। দেশের শিক্ষার মান বিশ্ববিদ্যলয়ের মান নিয়ে কেউ প্রশ্ন করে নি।

০৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৪৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: আমার খুব জানার ইচ্ছা , আপনি কোথায় পড়াশনা করেছেন ? গ্লোবাল ranking আপনি পাত্তা না দিতেই পারেন। তাতেতো আর সত্য বদলে যাবে না। বিশ্বব্যপী ইউনিগুলোর মান যাচাইয়ে QS and times higher education ranking সিস্টেম বিশ্বব্যপী স্বীকৃত একটি সিস্টেম। গ্লোবাল ranking ভাল থাকা ইউনিতে চান্স পেতে হলে লোকাল বা ইন্টারন্যশ্নাল এপ্লিকেন্টদের অনেক ধরনের যোগ্যতা থাকতে হয়।টাকা সেখানে মূখ্য ফ্যক্টর নয়। বোঝাই যাচ্ছে যে ,এ সম্পর্কে আপনার কোন ধারনাই নাই । আপনি আমেরিকা, কানাডা, ইউকের ranking বীহিন বহু মানি মেকিং ইউনির কথা বরং বলতে পারেন। মানুষ উন্নত দেশের স্টূডেন্ট ভিসা পেতে এসব ইউনিতে কোটি কোটি টাকা খরচ করতে এক পায়ে খাড়া। গ্লোবাল ranking সিস্টেম বরং মানুষকে সচেতন করতে সাহায্য করে।

এবার আসি এদেশের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করা ছাত্রদের বিদেশের ইউনিতে মাস্টার্স, পিএইচডিতে চান্স পাওয়া প্রসঙ্গে । পোস্ট গ্র্যজুয়েশন লেভেলে কিন্ত লোকাল এপ্লিকেন্ট খুবই কম থাকে। কেননা লোকাল স্টূডেন্টরা গ্র্যজুয়েশন এর পর আর পড়তে চায় না। তারপরেও চান্স পেতে হলে অনেক ফ্যক্টর দেখা হয়। আইইএলটিএস/ টোফেল , জি আরই স্কোর একটা ফ্যক্টর । সেই সাথে আরেকটা গুরুত্বপুর্ন ফ্যক্টর হচ্ছে গ্র্যজুয়েশন লেভেল এর ইউনি ও সেখানকার রেজাল্ট। ইন্ডিয়া, চায়না, হংকং , জাপান, কোড়িয়ান ইউনির স্টূডেন্টরা এই ক্ষেত্রে সবচেয়ে এগিয়ে আছে। কারন তাদের ইউনির গ্লোবাল ranking ভাল। স্কলারশীপ বেশিরভাগ এইসব ইউনির স্টূডেন্টরাই পায়। আমাদের দেশীয় ইউনির খুব কম সংখ্যক শিক্ষার্থীই ফুল স্কলারশীপ নিয়ে যায়। দয়া করে একটূ খোজ নিয়ে ডাটা দিবেন। তবে টাকা দিয়ে পড়তে চাইলে সেটা আলাদা কথা।

১৯| ০৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৩

নয়ন বিন বাহার বলেছেন: কে বা কারা এক তালিকা বানাল! আর সে তালিকা নিয়ে হুলুস্থুল পড়ে গেলো। জাত গেলো জাত গেলো বলে।
আসুন, আমরাও একখান তালিকা বানাই। আমাদের তালিকাতে ওদেরকে রাখব না! রাজী??

০৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৫০

ঢাবিয়ান বলেছেন: চা চপ সিঙ্গারার দাম কোন দেশের ইউনিতে কত টাকা এরকম একটা তালিকা বানালে কেমন হয় ?:)

২০| ০৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:১৮

রানার ব্লগ বলেছেন: নব্বইয়ের পর থেকে একজন বিচি ওয়ালা ভিসি দেখান দেখি ? অধ্যাপক এমাজউদ্দিন আহমেদ যে বেশ বিচি ওয়ালা ছিলেন এটা আবার বইলেন না ।

০৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: পোস্টের কোথাও কি বলা হয়েছে যে , বিএনপি আমলে শিক্ষার মান বেশি ভাল ছিল? বরং খোদ আওয়ামি শাষনামলে ১৯৯৬ সালের ভিসি আজাদ চৌধুরির কিছু কথা উল্লেখ করা হয়েছে। পোস্ট ভাল করে পড়ে , তারপর মন্তব্য করুন। সবচেয়ে বড় কথা এই আমলেও জাবি ও বাকৃবি শত প্রতিকুলতার মাঝেও এগিয়ে গেছে। পোস্টের মুল বিষয়বস্তু এটাই।

২১| ০৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৪২

করুণাধারা বলেছেন:
পোস্ট এবং মন্তব্য সব পড়লাম। দেখলাম অনেকেই বলছেন এই তালিকাকে একেবারে পাত্তা না দিতে। সত্যিই বলছেন উনারা। এই তালিকাকে গুরুত্ব দেবার কি আছে! ঢাবির যে রেকর্ড আছে পৃথিবীর কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে এমন নেই; থিসিস চুরি, ছাত্রীদের যৌন নির্যাতন করা, নানারকম দুর্নীতি করাতে ঢাবির শিক্ষকদের ধারেকাছে পৃথিবীর কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা যেতে পারবেন না। "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের দুর্নীতি", এটা লিখে সার্চ দিতেই অন্তহীন তালিকা আসলো, তার মধ্যে একটা স্ক্রিনশট দিলাম।



ঢাবির ছাত্ররাও মোটেও পিছিয়ে নেই, নানা রকম কীর্তির সাথে সাথে প্রশ্ন ফাঁস করে উনারা দেশ ও জাতির উন্নয়ন করে চলেছেন, যথারীতি শাস্তি ছাড়াই। view this link

তারপর ধরেন মাত্র দশ টাকায় সা সপ সিংগারা- দুনিয়ার কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে এটা পাবেন?

তাই উনিশ নম্বর মন্তব্যর মতো আমিও বলি, আমরাও একখান তালিকা বানাই, উপরের বিষয়গুলো আন্ডার কনসিডারেশনে নিয়ে। দেখি কে আমাদের হারায়!!!

০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৩৩

ঢাবিয়ান বলেছেন: লিফট কিনতে ফিনল্যন্ডে গেছে প্রোভিসি সহ আরো চার শিক্ষক !! এইসব কাজকারবার আগে করত সরকারী আমলারা । এখন ঢাবির শিক্ষকেরাও যোগদান করছে !! ranking নীচে নামায় কিছুই যায় আসে না নিল্লজ্জ শিক্ষকদের।

২২| ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:২৮

করুণাধারা বলেছেন:

চাটুকারিতা আর নির্লজ্জতা কতদূর গেলে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ শতাধিক শিক্ষক কর্মচারী মিলে মেট্রো রেলে ভ্রমণ করে, প্যান্ডেল টাঙিয়ে সভা আর আনন্দ উৎসব করে মেট্রো রেল চালু উদযাপন করার জন্য!!! এইসব নিয়ে যারা ব্যস্ত থাকে তারা লেখাপড়া করাবে কখন!!

১১ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:২৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: ঢাবির নতুন ভিসি ড. মাকসুদ কামালের অগ্রজ প্রয়াত এ কে এম শাহজাহান কামাল বাংলাদেশ সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ছিলেন। এই ব্লগেই ঢাবির ভিসির একজন সহপাঠী আছে। তিনি একবার লিখেছিলেন ভিসি সম্পর্কে !!

দলীয় দায় দ্বায়িত্ব পালনই এখন ইনাদের মুল দ্বায়িত্ব।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.