নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুগলে জাকার্তায় দর্শনীয় স্থান কি আছে , তা চেক করতে গিয়ে দেখলাম জাকার্তার ওল্ড টাউন একটা টুরিস্ট স্পট। ঔপনিবেশিক আমলে ডাচদের তৈরী বেশ কিছু প্রাচীন ইমারত আছে সেখানে। তবে আমি জাকার্তার ওল্ড টাউন ও নিউ টাউনের পার্থক্যও দেখতে চাইছিলাম। ট্যক্সি নিয়ে সোজা চলে গেলাম ওল্ড টাউনে। মুল শহর থেকে বেশ দূরে। প্রায় এক ঘন্টার জার্নি। তবে কোন প্রকার ট্রাফিক জ্যাম না থাকা এই শহরে ভালই লাগছিল চারপাশ দেখতে দেখতে এই ট্যক্সি রাইড। পৌছানোর পরে ড্রাইভারকে বললাম ডাচদের তৈরী বিল্ডিং এর কাছে নিয়ে যেতে। ড্রাইভার কিছুই বুঝতে না পেরে ফ্যলফ্যল করে চেয়ে রইল। মোবাইল ফোনে তাকে দেখালাম ছবি। সঙ্গে সঙ্গে বলে উঠল ‘’ ওহ রেড বিল্ডিং ‘’ !! যাই হোক ডাচদের ইমারতগুলো খুব দর্শনীয় কিছু মনে হয়নি। এইদিক দিয়ে এগিয়ে আছে ইংরেজরা। কলোনিয়াল পিরিয়ডে ইংরেজদের তৈরী ইমারতগুলোর নির্মানশৈলী আসলেই দর্শনীয়। কয়েকশত বছর পেরিয়ে গেলেও তাদের তৈ্রী ইমারতগুলো দেখলে মনে হয় যে ইট পাথরের বিন্দুমাত্র কোন পরিবর্তন হয়নি। ঢাকার কার্জন হল এর উৎকৃষ্ট উদাহরন।
জাকার্তার ওল্ড টাউন ঘুরে বেড়াতে গিয়ে মনে পড়ল আমাদের পুরান ঢাকার কথা। কি আকাশ পাতাল পার্থক্য দুই জায়গার! জাকার্তার ওল্ড টাউনের বাড়ীঘর পুরাতন ঠিকই কিন্ত ঘিঞ্জি নয় মোটেই। ওল্ড টাউনে ঘুরে বেড়াতে গিয়ে দেখলাম সেখানকার সাধারন মানুষের জীবনযাত্রা। পোষাক আশাকে কাউকে দরিদ্র বলার উপায় নেই জাকার্তায় , সবার পরনেই পরিষ্কার কাপড় চোপড়। পোষাকবীহিন ছিন্নমুল ভেসে বেড়ানো মানুষের দেখা পাইনি সারা জাকার্তার কোথাও।
আমাদের যেমন প্রধান খাবার ভাত, ইন্দোনেশিয়ার মানুষের প্রধান খাবার মনে হয় নুডলস। রাস্তার ধারে স্ট্রীট ফুডগুলোর মাঝে নুডলস এর দোকানই বেশি। বেশিভাগ দোকানের পেছনেই দেখলাম বড় বড় চাদর বিছানো। সাধারন মানুষ দল বেধে পিকনিকের কায়দায় একসাথে বসে খাচ্ছে দাচ্ছে, গল্প গুজব করছে।
সিজনাল ফল জামরুল, আম ।
এই খাবারটা যে কি তা ঠিক বুঝতে পারিনি। তবে দেখলাম ঠোঙ্গায় করে বিক্রি হচ্ছে।
গরীবের বার্বিকিউ। আইটেম পছন্দ করে অর্ডার দিলে সঙ্গে সঙ্গে বার্বিকিউ করে দেবে। পানির মত সস্তা দেখলাম এই স্টীট ফুডগুলো।
দুই দিন ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী শহরটি ঘুরে বেরিয়ে দেশটি সম্পর্কে আমার বেশ ভাল ধারনা জন্ম নিয়েছে যেটা এর আগেরবারের ভ্রমনে হয়নি। মুসলিম একটি দেশ যেখানে সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম জনগন বেশ উন্নত জীবন যাপন করছে বলেই মনে হয়েছে আমার । দুর্নীতিপরায়ন সুকর্ন ও সুহার্তোর পতনের পর দেশটির নেতৃত্বে এসেছে সত্যিকার অর্থে একজন আদর্শ দেশপ্রেমিক রাস্ট্রপতি যার নাম জোকোউয়ি উইদোদো । পরপর দুইবার জনগনের ভোটে নির্বাচিত এই রাস্ট্রপতি জনগনের প্রিয়পাত্র হবার মুল কারন হচ্ছে তার দুর্নীতির বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান। আসলে যে কোন দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির প্রধান শর্তই হচ্ছে দুর্নীতিকে শক্তহাতে কন্ট্রোল করা।
এয়ারপোর্টের দিকে যেতে যেতে চোখে পড়ল, ইন্দনেশিয়ার বিখ্যাত মসজিদ ইশতিকাল মসজিদ। রাতের অন্ধকারে মসজিদটির চমৎকার নির্মানশৈলীর আলোকসজ্জা দারুন লাগল। ভাঙ্গা ইংরেজিতে ট্যক্সি ড্রাইভার জানালো এটাই তাদের দেশের সবচেয়ে বড় মসজিদ। গুগল সার্চ দিয়ে দেখলাম শুধু ইন্দোনেশিয়ায় নয়, দক্ষিন পুর্ব এশিয়ার সবচেয়ে বড় মসজিদও এটিই।
এয়ারপোর্টে পৌছে অবস্য মেজাজ কিছুটা খারাপ হয়ে গেল শুনে যে, ফ্লাইট কয়েক ঘন্টা লেট হবে। কি আর করা ! বিশাল এয়ারপোর্টের ভেতরেই ঘুরে বেড়ালাম , মজার মজার ইন্দোনেশিয়ান খাবার খেলাম।
আমার জাকার্তা ভ্রমন ব্লগের এখানেই সমাপ্তি। এই ব্লগের একজন ব্লগার আমরা জেনেছি দীর্ঘকাল জাকার্তায় ছিলেন। তিনি ইন্দোনেশিয়া নিয়ে একটি সিরিজ লেখাও শুরু করেছিলেন। সেই সিরিজ পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম ---
ছবি সুত্র ঃ ডাচদের তৈ্রী বিল্ডিং ও ঈশ্তিকাল মসজিদ ছবি দুটো অনলাইন থেকে নেয়া , বাকি ছবিগুলো আমার মোবাইলে তোলা।
জাকার্তা ভ্রমন ব্লগ -পর্ব ১
জাকার্তা ভ্রমন ব্লগ - পর্ব ২
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ। এক ইন্দোনেশিয়ানের মুখে তাদের প্রেসিডেন্ট জোকোউইর ভুয়সী প্রসংসা শুনেছিলাম। তাই ইচ্ছা ছিল তার হাতে দেশটার কেমন উন্নতি হয়েছে তা চাক্ষুষ দেখার।
২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:০৪
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ভাইজান আপনার লেখায় ও আপনার চোখে দেখে হয়ে গেল জাকার্তা ভ্রমন, তার জন্য ধন্যবাদ এবং +++ তবে --------------
খাওয়ার মজাডাই পাইলাম না এই যা।
খালি ছবিতে কি আর মজা আহে ভাইজান
ভাই রাস্তার পাশের খাবার খাওয়ার মজাই আলাদা । যাতে পয়সা উশুলের সাথে সাথে মজাও অনেক এবং আছে ইচছামত খাওয়ার অবাধ স্বাধীনতা।
আর ইডা আমি সুযোগ পাইলেঐ উপভোগ করি ষোল আনা,তা সে দেশ কিংবা বৈদেশ।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ। আসলেই সব দেশের স্টীট ফুডের নিজস্ব বৈশিষ্ট রয়েছে। তবে এখন বয়স হয়েছে। চাইলেই আর আগের মত ইচ্ছামত খেতে পারি না।
৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:০৯
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি লিখেছেন, "... দুর্নীতিপরায়ন সুকর্ণ ও সুহার্তোর পতনের পরে ..."
-২ জনেই দুর্নীতিপরায়ন ছিলো, নাকি সুহার্তো একা দুর্নীতিপরায়ন ছিলো? আপনার ভ্রমণ মানে হাউকাউ
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৯
ঢাবিয়ান বলেছেন: ইন্দোনেশিয়ার ইতিহাস অনুযায়ী দুই জনেই দূর্নীতিপরায়ন ছিল। প্রথম পর্বে লিখেছিলেন ভ্রমনকাহিনী নাকি ভাল হয়েছে। এবার লিখলেন হাউকাউ
৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০০
মিরোরডডল বলেছেন:
সাধারণ মানুষের জীবন দেখতেই সবচেয়ে ভালো লাগে।
পেছনেই দেখলাম বড় বড় চাদর বিছানো। সাধারন মানুষ দল বেধে পিকনিকের কায়দায় একসাথে বসে খাচ্ছে দাচ্ছে
এ বিষয়টা অভিনব, এমনটা কখনও দেখিনি।
লাল জামরুলও এই প্রথম দেখলাম।
থ্যাংকস ঢাবি নতুন কিছু দেখালো।
এই খাবারটা যে কি তা ঠিক বুঝতে পারিনি। তবে দেখলাম ঠোঙ্গায় করে বিক্রি হচ্ছে।
অচেনা বলেই এটা একটু ট্রাই করতে হতো।
আসলে যে কোন দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির প্রধান শর্তই হচ্ছে দুর্নিতীকে শক্তহাতে কন্ট্রোল করা।
সম্পূর্ণ সহমত।
শুধু অর্থনৈতিক না, একটা দেশের ওভারল উন্নয়নের জন্য সবার আগে সব সেক্টর থেকে দুর্নীতি থামাতে হবে।
শেষ পর্বটা বেশি ভালো লাগলো।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৯
ঢাবিয়ান বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু। আসলেই সাধারন মানুষের জীনবযাত্রাই বুঝিয়ে দেয় যে একটা দেশ কতখানি উন্নত। লাল জামরুল খুব মজা। খুব মিষ্টি হয়। অচেনা খাবার ট্রাই করতে আমি সবসময় খুবই ভয় পাই।
আমরা যারা উন্নত দেশে বাস করি তারা জানি যে , দুর্নীতির প্রতি জিরো টলারেন্স থাকলে কতখানি সভ্য ও উন্নত হতে পারে একটি দেশ।
৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১০
মিরোরডডল বলেছেন:
সোনাগাজী বলেছেন: আপনার ভ্রমণ মানে হাউকাউ
খেলাঘরের ভ্রমণ মানে কি?
জাতি জানতে চায়
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩০
ঢাবিয়ান বলেছেন:
৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৮
সোনাগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন: ইন্দোনেশিয়ার ইতিহাস অনুযায়ী দুই জনেই দূর্নীতিপরায়ন ছিল। প্রথম পর্বে লিখেছিলেন ভ্রমনকাহিনী নাকি ভাল হয়েছে। এবার লিখলেন হাউকাউ
-বিশ্বের সুপরিচিত রাজনীতিবিদদের নিয়ে সম্যক ধারণা না'থাকলে লেখা সঠিক নয়। শেখ সাহেবকে দুর্নীতিবাজ হিসেবে দেখানোর চেষ্টা করেছিলো মেজর জিয়ার মিলিটারী সরকার; ওদের কথায় আমরা শেখ সাহেবকে দুর্নীতিবাজ হিসেবে নেবো?
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪
ঢাবিয়ান বলেছেন: সুপরিচিত রাজনীতিবিদদের সম্পর্কে আমি আমার নিজের ধারনা লিখিনি। বিভিন্ন ইন্টারন্যশনাল গনমাধ্যম ও উইকিপিডিয়ার মাধ্যমে তাদের সম্পর্কে জানার চেষ্টা করেছি। কারো কথায় আসলে কেউই দুর্নীতিবাজ চিহ্নিত হয় না। দুর্নীতিবাজেরা চিহ্নিত হয় তাদের কর্মকান্ডের মাধ্যমে।
৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৬
সোনাগাজী বলেছেন:
জাকার্তা ঘুরে এসে উইকিপেডিয়া দেখে নিজের অভিজ্ঞতা লিখছেন?
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:১৯
ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনি যেভাবে ইচ্ছে সেভাবে ভাবতেই পারেন
৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪০
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার সাথে সাথে জাকার্তার ওল্ড টাউনটা আমরাও ঘুরে অনেক তথ্য জেনে নিলাম।
এভাবে সবাই ঘোরে না- বেশীরভাগ ট্যুরিস্ট টার্গেট করে ঘোরাফেরা করে। যা হোক সব মিলিয়ে ভাল লাগল।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:২৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ। টূরিজমের জন্য আসলে জাকার্তা নয় ইন্দোনেশিয়ার বালি, বিনতান দারুন জায়গা। অপুর্ব সুন্দর জায়গা সেসব। জাকার্তায় কাজে গিয়েছিলাম । সেই সাথে শহরটা ঘুরে দেখেছি। তবে আমার সব সময় একটা টার্গেট থাকে, যে দেশেই যাই না কেন সেখানকার মানুষের জীবন যাত্রাকে বোঝার চেষ্টা করা।
৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:০৫
জুন বলেছেন: আপনি দেখি আমার মত আউলা ঝাউলা ঘুর ঘুর করেছেন ঢাবিয়ান। ভালোলাগলো আপনার জাকার্তা ভ্রমণ। তবে আপনার যে খাবারের প্রতি আগ্রহ বেশি শেষটায় এটাই বুঝলাম
অনেক ভালোলাগা রইলো।
+
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:২৯
ঢাবিয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। খাবারের প্রতি টানতো সবারই একটু বেশি। তবে বিদেশ বিভুয়ে আমি একটু খাবারের ব্যপারে সতর্ক থাকি। কারন অসুস্থ হয়ে গেলেতো বিপদ। তাই যত্রতত্র খাই না।
১০| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৪
করুণাধারা বলেছেন: পড়তে গিয়ে যেখানে একটা কিছু ভাবছি, তখনই দেখি পরের লাইনে আপনি সেটা বলেছেন যেমন ইংরেজদের আমলে তৈরি ইন্দোনেশিয়ার বাড়ির কথা বলতেই আমার মনে হয়েছিল আমাদের কার্জন হলের কথা দেখি আপনি সেটা বলেছেন। আচ্ছা, আপনার প্রো পিক আগে কি কার্জন হল ছিল? হঠাৎ মনে হল
ওল্ড টাউনের বাড়িঘর গুলো দেখে মনে হচ্ছে, একেবারে আমাদের পুরনো আমলের বাড়ি!
ভালো লাগলো খাবার আর খাবার ওয়ালির ছবি দেখে। মুসলিম দেশে পর্দা করে মহিলারা খাবার বিক্রি করছেন, ভালো লাগলো দেখে।
ধন্যবাদ জাকার্তা ভ্রমণের কাহিনী ও ছবি শেয়ার করার জন্য।
০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু ।ঠিক বলেছেন , আমার আগের প্রোপিক কার্জন হল ছিল। ইন্দোনেশিয়ায় হিজাব , ননহিজাব সব ধরনের মহিলাদের দেখা যায়। পোশাকের স্বাধীনতা আছে বোঝা যায়।
১১| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: রাস্তার ধারে চাদর বিছিয়ে খেতে বসে, এটা মূলত মুসলমানদের ধর্মীয় নিয়ম। ইসলাম ধর্মে মাটিতে বসেই খাওয়ার নিয়ম। পাকিস্তান, আফগানিস্তান, ইন্দোনেশিয়া, সৌদি আরব, ইরান, ইরাক ইত্যাদি দেশ গুলোতে এখনও মাটিতে বসেই খায়। দামী দামী রেস্টুরেন্টেও এই ব্যবস্থা।
০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০৪
ঢাবিয়ান বলেছেন: এটা সুন্নতি কায়দা। তবে কোন রেস্টুরেন্টে এই ব্যবস্থা কখনো দেখিনি।
১২| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:২৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভালো লাগলো আপনার জাকার্তা ভ্রমণ কাহিনী।++ ওরা মনে হয় ইংরেজিতে তেমন সড়গড় নয়।নইলে আপনি যাত্রা পথে কিছু স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথোপকথন তুলে ধরতেন যেহেতু ট্যাক্সির চালককে ছবি দেখিয়ে জায়গা চেনাতে হয়েছে বলে মনে হয়েছে।
০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২২
ঢাবিয়ান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দাদা। ঠিকই বলেছেন ইন্দোনেশিয়ার সাধারন মানুষ একেবারেই ইংরেজি বোঝে না। ইশারা ইংগিত , মোবাইলে ছবি দেখিয়ে কথাবার্তা চালাতে হয়।
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৪
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: ঘুরে এলাম জাকার্তা। সুন্দর লিখেছেন। অনেকদিন আগে গিয়েছিলাম দু বার, কত স্মৃতি। যৌবনের সুন্দর মধুময় স্মৃতি