নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনলাইনে '' টেন মিনিটস স্কুল'' এর প্রতিষ্ঠাতা আয়মান সাদিক ও ইংলিশ শিক্ষিকা মুনজারিন শাহিদ এর শুভবিবাহ সম্প্রতি ঝড় তুলেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে। দুজনেই অনলাইনে বহুদিন ধরে দারুন জনপ্রিয়। অক্সফোর্ডের স্নাতকোত্তর ডিগ্রীধারী মুনজারিনের সহজ উপায়ে স্পোকেন ইংলিশ শেখার ভিডিওগুলো খুবই জনপ্রিয়। এদের দুইজনকেই এই নতুন প্রজন্মের আইডল বলা যায়।
আয়মান - মুনজারিন এর বিয়ের ভিডিও ভাইরাল হয়েছে ফেসবুকে। আজকে এই পোস্ট যে বিষয় নিয়ে লিখতে বসেছি তা হল মুনজারিনের '' বিয়ের গহনা''। এত সাদাসিধে সাজ ও স্বল্প গহনা পড়া বউ আমি এর আগে কখনো দেখিনি। বিয়ের বউ মানেই ভারী মেকাপ ও গহনার ভারে ঝুলে পড়া কোন তরুনীকে দেখতেই অভ্যস্ত আমরা। সন্তানের বিয়ের সময় ঘনিয়ে এলেই পিতা মাতা চিন্তায় পড়ে যান বিয়ের গহনা বানানো নিয়ে। মেয়ের বাড়ি থেকে কত ভরি গহনা দেয়া হল এটা বিয়ে বাড়িতে বহুল চর্চিত একটি বিষয়। মেয়ের পিতার টাকা থাক বা না থাক ,ঋন করে হলেও কয়েক ভড়ি গহনার ব্যবস্থা করতে হয়। শুধু মেয়ের বাড়ী নয়, ছেলের বাড়ী থেকেও কত ভড়ির গহনা দিয়েছে এটাও আমাদের সমাজের চর্চার বিষয়। তবে ছেলেপক্ষ না দিলেও তেমন কথা উঠে না। মেয়ের পিতার জন্য গহনা দেয়াটা এক প্রকার কম্পালসারি একটা প্রথা আমাদের সমাজে। সমাজের কাছে মুখ রাখতে পাত্র/ পাত্রীর পিতামাতাদের যে কত যাতনার মধ্য দিয়ে যেতে হয় সে খবর আর কজনাই বা রাখে !!
পত্রিকায় দেখলাম সোনার ভরি এখন লাখ টাকায় পৌছিয়েছে । এই পরিস্থিতিতে বিয়ে স্বাদীকে সোনার গহনামুক্ত রাখা অত্যন্ত জরুরী। তরুন প্রজন্ম সব যুগেই প্রগতিশীল চিন্তাধারার হয়ে থাকে। তারাই পারবে সমাজ থেকে চলমান বাজে সংস্কৃতি দূর করতে। আয়মান ও মুনজারিনের জন্য রইল অনেক অনেক শুভকামনা। স্বল্প গহনা ও হালকা বিয়ের সাজে উপস্থিত হয়ে মুনজারিন যে ট্রেন্ড তৈ্রী করেছে , তা বিদ্যূৎের গতিতে ছড়িয়ে পড়ুক সমাজের সর্বত্র , এটাই সবার কামনা।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৩৪
ঢাবিয়ান বলেছেন: সোনার গহনার প্রথাই উঠে যাওয়া দরকার সমাজ থেকে।
২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩৫
আরোগ্য বলেছেন: ধৈর্য ধরুন ঢাবিয়াম ভাই, এখনও মূল অনুষ্ঠান বাকী।
মসজিদে বিবাহ দেখে সবাই বাহবা দিতে লাগলো। পরের দিন ডিজে পার্টির চমক সামনে এলো। অনুষ্ঠানে কোন চমক দেখা যাবে কে জানে।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:২১
ঢাবিয়ান বলেছেন: মুল অনুষ্ঠান হয়ে গেছে আরোগ্য। মসজিদে বিয়ের পর , সেনাকুঞ্জে বিয়ের অনুষ্ঠানের ছবিও দেখেছি। এই সাজেই ছিল বর বউ। হলুদ অনুষ্ঠানে সেই আমাদের সময়েও হাল্কা গান বাজনা হত। এই সময়ে আরেকটু বেশিতো হবেই।
৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৪৩
শায়মা বলেছেন: গহনাকে একটা সময় মেয়েদের নিজস্ব সম্পদ মনে করা হত। আপদে বিপদে মেয়েটি যেন সে সব কাজে লাগাতে পারে এমন ভাবনা থেকেই মনে হয় গহনার প্রচলন বিয়েতে হয়েছিলো। এখন আর সে দিন নেই। মেয়েরা নিজেরাই আজ আয় রোজগার করছে। যে কোনো বিপদে নিজেরাই যথেষ্ঠ সক্ষম এবং গহনার উপর নির্ভর করে থাকার দিন আর নেই।
কাজেই গহনা দিতেই হবে এই প্রচলন শেষ হলেই সকলেরই মুক্তি। তবে বিয়ের সাজুগুজু যতই ভূত পেত্নী সাজাক আজকাল তবুও সাজুক মেয়েরা। সাদামাটা বউ ছেলেদের খুব ভালো লাগলেও মেয়েদের লাগবে না নিশ্চয়। তাই বউ সাজুক মা শ্বাশুড়ি, বোন খালা ভাবী চাচী ফুপুদের জন্যই।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:২৮
ঢাবিয়ান বলেছেন: মেয়েদেরও উপলব্ধি হবার সময় এসেছে যে , নিজের সক্ষমতা নিজেকেই অর্জন করতে হবে। কোণভাবেই যেন পিতা মাতার ঋনের কারন না হয়। আর সামাজিক বাজে ট্রেন্ড ভাঙ্গার দ্বায়িত্ব সর্বকালেই তরুন প্রজন্মের উপড়ই বর্তায়। সেই হিসেবে আয়মান - মুজারিন একটা সাধুবাদ পেতেই পারে।
আর মেয়েরা সাজুগুজু করুক যত খুশী , কে মানা করেছে? নারীরা সাজবে নাতো সাজবেটা কে ?
৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৪৯
কামাল১৮ বলেছেন: আজথেকে প্রায় ৫০ বছর আগে বিয়ে করেছিলাম এক টাকার গহনা না দিয়ে।আমার স্ত্রী তখন সদ্য ঢাকা ভার্সিটি থেকে পাস করে চাকুরিতে ডুকেছে।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৩১
ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনারা হয়ত নিজেরা নিজেরা বিয়ে করেছিলেন। অনুষ্ঠান করে বিয়ে করলে , গহনা কম্পালসারি আমাদের দেশে। যাক আজকের তরুন প্রজন্ম সেই বাজে প্রথা ভেঙ্গে দিচ্ছে। ডুবে মরুক সকল সোনা ব্যবসায়ী ও স্বর্ন চোরাচালানিরা ।
৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩৯
ডার্ক ম্যান বলেছেন: চট্টগ্রামে গহনামুক্ত বিয়ে করতে চাইলে সম্ভব না ।
এক প্রতারকের পাল্লায় পড়ে আমি টাকা মানসম্মান অনেক খুইয়েছি । টাকার জন্য চিন্তা করি না। বেঁচে থাকলে এর চেয়ে শতগুন টাকা আসবে ।
তাদের জন্য শুভকামনা ।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:২৮
ঢাবিয়ান বলেছেন: চট্টগ্রামের অবস্থাতো খুবই খারাপ। সিলেটের অবস্থাও একই। সব ধরনের বাজে সংস্কৃতি চালু সেখানে। চট্টগ্রামের শিক্ষিত লোকজন এখন আর চট্টগ্রামে বিয়ে করতে চায় না। ছেলেরাও না, মেয়েরাও না।
৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: সংসার করাটাই বড় কথা।
সংসার টিকে থাকাটাই বড় কথা।
গহনা অতি তুচ্ছ ব্যাপার। যে মেয়েটাকে ভালোবেসে বিয়ে করেছে, দরকার হলে তাকে অবশ্যই গহনা দিবে। তবে অনেক মেয়ের গহনার উপর ক্রাশ থাকে না।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৩৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: বিয়ে স্বাদীতে কয়েক ভড়ি গহনা দেয়াটা আমাদের সমাজের একটা কুপ্রথা। এখানে ''গহনা অতি তুচ্ছ ব্যাপার বা অনেক মেয়ের গহনার উপর ক্রাশ থাকে না'' এই জাতীয় চিন্তাভাবনার কোন স্থান নাই। আমার পরিচিত অনেককে শুনেছি মানুষকে দেখানর জন্য হলেও অনেক কনে স্বর্নের গহনার সাথে একগাদা সিটি গোল্ডের গহনাও পড়ে। কতটা নিরুপায় হলে মানুষ এমনটা করতে পারে , ভাবা দরকার।
৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:০৫
রাসেল বলেছেন: আয়মান ও মুজারিন কে সাধুবাদ জানাই।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৩৬
ঢাবিয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ
৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৮
জুন বলেছেন: ঢাবিয়ান আমি আপনার সাথে সহমত। তবে এই গহনা অনেক সময় অসহায় মেয়েদের সম্বল হয়ে থাকে। কিন্ত কে অসহায় কে না সেটা তদন্ত করাও সম্ভব না। তবে মেয়ে পক্ষের কাছ থেকে এটা জোর বা দাবী করে নেয়াটা একটা জুলুমের পর্যায়ে পরে। বিখ্যাত নাট্য অভিনেতা হুমায়ুন ফরিদীও প্রথম যাকে বিয়ে করেছিল সম্ভবত তার নাম মিনু, ফুলের মালা দিয়ে। তারপর সুবর্না মোস্তফাকে বিয়ে করলো কি দিয়ে জানি না। তখন তো সে অনেক বিত্তশালী। তবে যাই হোক প্রথম স্ত্রীকে ছাড়ার জন্য গহনা গাটি কোন ফ্যাক্টর হতো না।
+
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৫২
ঢাবিয়ান বলেছেন: আপু, সমাজে চালু প্রথা ইগনোর করা সহজ নয়। তাই আমাদের সমাজে অনেক দরিদ্র ও মধ্যবিত্ত পিতামাতা ঋন করে হলেও মেয়েকে গহনা দিতে বাধ্য হয়। এই প্রথা উঠে যাওয়া দরকার। স্বর্নের ভড়ির দাম এখন লাখ ছুয়েছে। অল্প কয়েক ভড়ির গহনাও এখন কয়েক লাখ টাকা। একটা বিয়ের আয়োজন করতে হলে কি পরিমান খরচ একটা পরিবারকে বহন করতে হয় তা ভুক্তভোগী পরিবারই শুধু জানে। তবে কেউ যদি গহনা বিপদের দিনের সঙ্গী হিসেবে রাখতে চায় , বা কোন পিতামাতা দিতে চায় সেটা অন্য সময়ে দিলেও পারে।। বিয়ের সাথে গহনা যুক্ত না হলেই সর্বত্র একটা সমতা বজায় রাখা সম্ভবপর হবে।
৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭
মিরোরডডল বলেছেন:
নিজের কথা যদি বলি, গহনার প্রতি জিরো ইন্টারেস্ট, তাই কখনো কোন গহনা পরা হয়না।
মানুষ এত গয়না পাগল হয় কেনো, সেই বিষয়টাও আমি অনুধাবন করতে পারিনা।
বুঝতে না পারাটা আমার অপারগতা। আমি কোনরকম জুয়েলারিতে আকর্ষণ অনুভব করিনা, তাই এর মূল্যায়নও বুঝিনা।
আমার কাছে Simplicity is beauty.
মুনজেরিন তার মুর্তিমান প্রতীক। অনেক ভালো লেগেছে, তার সরলতার সৌন্দর্য সবকিছুকে ছাড়িয়ে গেছে।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:০০
ঢাবিয়ান বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন আপু। বিয়ের সময়ে দেয়া একগাদা জবরজং গহনা আমার ধারনা অধিকাংশ মেয়েরাই শুধু ঐ একদিনই পড়ে। অন্য সময়ে মেয়েদের হালকা গহনাতেই দেখা যায়। তাহলে বাক্সবন্দি করে রাখা এই গহনা প্রথার দরকারটা কি? মুনজারিন এর কনের সাজ তরুন প্রজন্মে এতটাই সারা ফেলেছে যে , অনেক মেয়েই মুনজারিনের মত সেজে ফেসবুকে ভিডিও আপ্লোড করছে। বিষয়টা আমি খুবই ইতিবাচক বলেই মনে করি।
১০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার পোস্টে খুব ভালো একটা বার্তা তুলে ধরেছেন। সহমত আপনার সাথে। ভালোবাসা যেখানে প্রধান অলঙ্কার সেখানে আলাদা করে স্বর্ণালঙ্কারের প্রতিযোগিতায় নেমে বিয়েকে দেখনদরি করাটা নেহাৎই বিলাসিতা।ভুরি ভুরি স্বর্ণালঙ্কার দিয়েও বহু নারীর বিয়ে ভেঙে যেতে দেখেছি।যদি প্রেম সঙ্গে না থাকে তাহলে এমন চটকদারি স্বর্ণালঙ্কারের প্রয়োজনি বা কোথায়? মানুষের শুভ বুদ্ধির উদয় হোক।দেখনদারি অসুস্থ গহনাগাটির প্রতিযোগিতা বন্ধ হোক।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:০২
ঢাবিয়ান বলেছেন: আসলেই দেখনদারি অসুস্থ গহনাগাটির প্রতিযোগিতা বন্ধ হোক । বেঁচে যাবে মধ্যবিত্ত সমাজ।
১১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:০২
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
কিছু মনে করবেন না। সব গুলোর সাথে সহমত হতে পারলাম না।
হ্যা এটা ঠিক যে স্বল্প গহনার এই ট্রেন্ড আসলেই একটা ভাল দিক। এটা করতে পারলে অনেক কিছুর পরিবর্তন আসবে। এই পরিবর্তন জরুরী।
সোনার দাম তো আকাশ মহাকাশ ছুয়ে ফেলতেছে। এটাও সত্য। তবে আমি যেটা জানি সেটা হচ্ছে তার গহনা গুলো ডিজাইনার দিয়ে করা মানে এর ভ্যলু বেশ একটা মোটা অংকের। সেই সাথে ম্যাচ করে শাড়ি ও সজ্জা এটাতেও বেশ খরচের। এই ট্রেন্ড যদি আমার মত মধ্যবিত্তের কেউ ফলো করতে চায় সেটা সম্ভব হবে না।
আপনার স্বল্প গহনার আইডিয়াটা অবশ্যই ভাল। আর এই ভাবে বিয়ে করতে পারলে অনেক সুন্দর ও কম খরচে বিয়ে করা যাবে। সমস্যা হচ্ছে আমাদের আসে পাশের মানুষ ধুমধাম করে বিয়ে না করলে অনেক কথা শোনায়। যেটা বেশ বিব্রতকর সেই সাথে বিরক্তিকর। এদের এড়িয়ে চলা যায় না। এই যা।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: মুল বিষয় হচ্ছে স্বল্প গহনা। সেটা উচ্চমূল্যের ডিজাইনার গহনাও হতে পারে আবার কম দামে সুন্দর ডিজাইনেরও হতে পারে। কিন্ত স্বর্নের ভারী গহনা কোন অবস্থাতেই স্বল্প মূল্যে বানানো সম্ভব নয়।
১২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:২৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সম্পর্কের বিয়েতে মনে হয় গয়নাগাটি নিয়ে এত ঘাঁটাঘাঁটি হয় না৷ মধ্যবিত্ত পরিবারে অ্যারেঞ্জ ম্যারেজগুলোতে এসব কাহিনি বেশি দেখি।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: প্রেমের বিয়ে যদি নিজেরা করে তবে সেটা অন্য কথা। কিন্ত আয়োজন করে করতে গেলে কাহীনি সেই একই।
১৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪২
করুণাধারা বলেছেন: সোনার উচ্চ মূল্যের কারণে আজকাল বিয়েতে সোনার গহনার প্রচলন কমে এসেছে। এটা একটা অনর্থক ব্যয়, সোনা জমিয়ে রেখে কোন কাজে আসে না। যত তাড়াতাড়ি এটা আমরা বুঝতে পারি ততই ভালো।
সমস্যা হচ্ছে, অনেক কাল থেকে আমরা মনে করি যে, মেয়েদের সোনার গহনা থাকতেই হবে। সেজন্য সোনার চাহিদা কমছে না।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:০১
ঢাবিয়ান বলেছেন: ঠিক বলেছেন আপু।। স্বর্নের দাম যেভাবে মহাকাশ ছুয়েছে , তাই পাত্রীর গায়ের গহনা প্রথা বিলুপ্তির প্রয়োজন।
১৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:৩১
সোহানী বলেছেন: আপনার কথা বা শায়মার কথা সবার কথাতেই যুক্তি আছে।
তবে দিন পাল্টেছে, এখন আর মেয়েরা গয়নার উপর নির্ভর করে বলে মনে হয় না। তারপরও মেয়েরা সাজুক না হয় একটা দিন, পড়ুক না মনের মতো কিছু গয়না। জীবনতো একটাই, একটা জীবনে এরকম দিনতো একবারেই আসে।..............
১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:২৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: কয়েক ভরি ভারী গহনার ব্যবস্থা করা অনেক মধ্যবিত্ত পরিবারের জন্য বিড়াট একটা বোঝা। তরুন প্রজন্মকেই এই বাজে ট্র্যডিশন থেকে বের হয়ে আসতে হবে। সাজুক মনের মত , কিন্ত গহনা যেন হয় হালকা।
১৫| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:০৪
আলাপচারী প্রহর বলেছেন: গয়না পড়েনি ঠিক আছে। তবে খ্যামটা নাচ দিতে ভুল করেনি।
১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:২৮
ঢাবিয়ান বলেছেন: তরুন্ বয়স যদি একটূ নাচ গান না করে তবে করবে কখন ?
১৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:১৪
নিমো বলেছেন: view this link
তারকা জুটি আয়মান-মুনজেরিন কাজী ডেকে বিয়ে করেছেন ঢাকার একটি মসজিদে৷ কনের সাজে বাহুল্য নেই, বরও বেশ সাধারণ পোশাকে৷ তাদের এমন বিয়ের ছবি সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে চারিদিকে ধন্য ধন্য পড়ে যায়৷ অনেক তরুণ-তরুণী এমন সাধারণ বিয়ের স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন৷ কিন্তু গোল বাঁধে পরদিন৷ যখন তাদের জাঁকজমকপূর্ণ গায়ে হলুদের অনুষ্ঠান ও ডিজে পার্টির ভিডিও রীতিমত ভাইরাল হয়৷ শুরু হয় আলোচনা-সমালোচনা, বিতর্ক৷
তাদের বিয়ে বা বৌভাতের আয়োজনও ছিল দারুণ জমকালো৷ আয়মান নাকি বিয়ের গেটেই ১০ লাখ টাকা দিয়েছেন!
এহেন দ্বিচারিতাই আপনার চোখে আদর্শ! বাহ!
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:২৮
বাকপ্রবাস বলেছেন: খুশিতে কিছু গহনা গিফ্ট করে আসা যাক